শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

অলিভিয়া কেন অন্তরালে

প্রিন্ট ভার্সন
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম অলিভিয়া দীর্ঘদিন লোকচক্ষুর আড়ালে। অন্তরালে থাকা এই অভিনেত্রী কেমন আছেন এখন? অভিনয় জীবনের শুরুতেই গ্লামার আর  অভিনয় দক্ষতা দিয়ে দর্শকপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা অবস্থায়ই চলচ্চিত্র ছেড়ে যাওয়া এই অভিনেত্রীর কথা তুলে ধরেছেন -আলাউদ্দীন মাজিদ

 

যেমন আছেন এখন

অভিনেত্রী অলিভিয়া দুই যুগেরও বেশি সময় চলচ্চিত্রে নেই। ফিল্মের লোকজনের সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ নেই। এমনকি সংবাদকর্মীদেরও দেখা দেন না এবং তাঁদের সঙ্গে কথাও বলেন না। খুব কাছের মানুষ ছাড়া অন্য কেউ তাঁর ছায়াও মাড়াতে পারেন না। এ যেন ওপার বাংলার কিংবদন্তি অভিনেত্রী প্রয়াত সুচিত্রা সেনের পথ ধরে হাঁটা। তাঁর ঘনিষ্ঠদের মধ্যে অন্যতম অভিনেত্রী ববিতা বলেন, ‘আমার সঙ্গে প্রায়ই দেখা হতো তাঁর। এখনো আগের মতোই হাসিখুশি আছেন। স্বামী-সংসার নিয়ে সুখেই কাটছে তাঁর জীবন। অভিনেত্রী হিসেবে যেমন, বাস্তবেও অসাধারণ ভালো মনের মানুষ অলিভিয়া। বর্তমানে বসবাস করছেন বনানীর ডিওএইচএসের বাড়িতে।’ ববিতা বলেন, একবার অলিভিয়া বলেছিলেন, ‘ফিল্মে যোগ দিয়েছিলাম নেহাতই শখের বশে। ৫৩টির মতো ছবিতে নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেছি। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম চিত্রপরিচালক এস এম শফিকে। যদিও আমাদের সন্তানাদি ছিল না, তবুও সুখী হতে পেরেছিলাম। স্বামীর মৃত্যুতে আমি ভেঙে পড়ি। সেই শোকে এক দিন ফিল্ম জগৎ ছেড়ে দিলাম...।’ ববিতা বলেন, ‘আমি ঢাকার বনানীর একটি পারলারে যেতাম। সেখানেই বছর দুই-তিনেক আগে তাঁর সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। এখন পর্যন্ত ওটাই শেষ দেখা। আমাকে দেখে সালাম করেছিলেন। জড়িয়ে ধরেছিলেন। কিছু সময় কথা হয়। কিন্তু কোথায় থাকেন, সে বিষয়ে কিছুই জানতে চাইনি। ব্যক্তিগত বিষয়ে তিনিও কথা বলতে চাননি। আমার যত দূর মনে পড়ে, শফি ভাইয়ের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার পর নিজেকে পুরোপুরি গুটিয়ে নেন। সবার থেকে আলাদা হয়ে যান।’

কয়েক বছর আগে ঢাকার বারিধারার একটি পার্কে হঠাৎ অলিভিয়ার সঙ্গে দেখা হয় বরেণ্য অভিনয় শিল্পী শবনমের। সেই অভিজ্ঞতা এভাবেই বর্ণনা করলেন তিনি, ‘কয়েক বছর আগে আমার সঙ্গে রাজধানীর বারিধারা পার্কে দেখা হয়েছিল। তখন কথা হয়। এরপর তাঁর সঙ্গে আমার আর দেখা হয়নি। যখন অলিভিয়ার সঙ্গে দেখা হয়েছিল, তখন পার্কে হাঁটতে এসেছিলেন। তারপর থেকে তাঁর দেখা আর পাইনি কোনো দিন।’

 

কেন চলচ্চিত্র ছাড়লেন

প্রথম স্বামী চিত্রপরিচালক এস এম শফির মৃত্যুর পর চলচ্চিত্র ত্যাগ করেন অলিভিয়া। চলচ্চিত্রকার এস এম শফিকে ভালোবেসে ১৯৭২ সালে বিয়ে করেন তিনি এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। ১৯৯৫ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান শফি। এরপর শোকাহত অলিভিয়া চলচ্চিত্র জগৎ ত্যাগ করেন। পরে বিয়ে করেন ফতুল্লার মুনলাইট টেক্সটাইল মিলের কর্ণধার হাসানকে। বর্তমানে বসবাস করছেন বনানীর ডিওএইচএসের বাড়িতে। ধর্ম-কর্ম পালন ও সংসার নিয়েই পরম সুখে কাটছে তাঁর জীবন।

 

যেভাবে চলচ্চিত্রে

খ্রিস্টান মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে অলিভিয়া গোমেজের জন্ম ১৯৫৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি করাচিতে। মা-বাবার আদি নিবাস ভারতের গোয়ায়। ছোটবেলায় ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে লেখাপড়া করেন। ১৪ বছর বয়সে মডেলিং শুরু করেন। অলিভিয়া পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় এসে হোটেল পূর্বাণীতে রিসিপশনিস্ট পদে চাকরি করেন কিছুদিন। চাকরিরত অবস্থায় কয়েকটি বিজ্ঞাপনে কাজ করেন। ১৩-১৪ বছর বয়স থেকে মডেলিং করা শুরু করেন। একটা চাকরি প্রয়োজন ছিল বলেই পূর্বাণী হোটেলের রিসিপশনিস্ট হয়েছিলেন। হোটেল পূর্বাণীতে একবার প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এস এম শফি এলেন। তিনি অলিভিয়াকে দেখে বললেন, ‘ফিল্মে অভিনয় করবে নাকি’। কথাটা শুনে অলিভিয়া ভাবলেন, এতদিনের চাওয়া-পাওয়া তাহলে এবার পূর্ণ হবে। শুরু হলো অলিভিয়াকে নিয়ে শফির ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’ ছবির কাজ। দুজন নায়িকা, দুজন নায়ক। রাজ্জাকের নায়িকা হলেন শাবানা আর ওয়াসিমের নায়িকা হলেন অলিভিয়া। এরপর টাকার খেলা, মাসুদ রানা, সেয়ানা, দি রেইন, বাহাদুর ছবিতে অভিনয় করলেন। ছবিগুলো নির্মিত হয় ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৬ সালের মধ্যে। তখন অলিভিয়ার অসম্ভব খ্যাতি। যখন যেখানে গেছেন সেখানেই জনতার ভিড় উপচে পড়ত। ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’ ছবিতে অভিনয়ের আগে প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার জহির রায়হানের ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ এবং বেবি ইসলামের ‘সংগীতা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করার কথা ছিল তাঁর। সব ঠিকঠাক, কিন্তু অজ্ঞাত কারণে ছবিগুলো থেকে বাদ পড়লেন তিনি। এরই এক বছর পর ১৯৭২ সালে ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’ ছবিতে অলিভিয়া নায়িকা হয়ে এলেন। ৫৩টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এই জননন্দিত অভিনেত্রী। পোশাকি, ফ্যান্টাসি এবং সামাজিক- সব ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং গ্লামার নায়িকা হিসেবেই প্রতিষ্ঠা পান তিনি। নায়ক ওয়াসিমের সঙ্গে তাঁর জুটি আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা পায়। ১৯৭৬ সালে মুক্তি পাওয়া এই জুটির ‘দি রেইন’ ছবিটি দেশে-বিদেশে ব্যাপক সাড়া জাগায়। অলিভিয়ার স্বামী এস এম শফি তাঁর গ্লামার এবং যৌন আবেদনকে ব্যবহার করতে কার্পণ্য করেননি। তবে অলিভিয়া শক্তিশালী অভিনয়ের পরিচয় দেন রাজ্জাকের বিপরীতে ‘যাদুর বাঁশী’ ছবিতে। ‘টাকার খেলা’, ‘বাহাদুর’ ও ‘দি রেইন’ ছবি তিনটি করার পর অলিভিয়া ঢাকা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে আবেদনময়ী নায়িকা হিসেবে পরিচিতি পেলেন। ‘বাহাদুর’ ছবিতে অলিভিয়া এতটা খোলামেলা হলেন, তাঁকে অনেক কটুকথা শুনতে হয়েছে। ১৯৭৬ সালে ‘দি রেইন’ ছবিতে অভিনয় করে অসম্ভব খ্যাতি পেলেন তিনি। চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল অলিভিয়া নামটি।

 

কলকাতায় উত্তম কুমারের বিপরীতে

ববিতার পর অলিভিয়া ছিলেন একমাত্র নায়িকা যিনি তখন কলকাতার ছবিতে অভিনয় করার সৌভাগ্য অর্জন করেন। ছবির নাম ‘বহ্নিশিখা’। ছবিটির নায়ক ছিলেন উত্তম কুমার। ১৯৭৬ সালের সিনেমা ‘বহ্নিশিখা’। নীহাররঞ্জন গুপ্তের গল্প অবলম্বনে নির্মিত সিনেমায় উত্তম কুমারের সঙ্গে ছিলেন সুপ্রিয়া দেবী ও রঞ্জিত মল্লিক। সিনেমায় উত্তম কুমারের নায়িকা ছিলেন অলিভিয়া। সেবারই প্রথম ও শেষবারের মতো কোনো বাংলাদেশি নায়িকার বিপরীতে কাজ করেন মহানায়ক উত্তম কুমার।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
শিরোনামহীনের ‘কতদূর’
শিরোনামহীনের ‘কতদূর’
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার
চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’
‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা হিমু গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা হিমু গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করতে হবে : চট্টগ্রামের ডিসি
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করতে হবে : চট্টগ্রামের ডিসি

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথরঘাটায় জলবায়ু সহনশীল ও নারীবান্ধব সাইক্লোন শেল্টারের দাবিতে স্মারকলিপি
পাথরঘাটায় জলবায়ু সহনশীল ও নারীবান্ধব সাইক্লোন শেল্টারের দাবিতে স্মারকলিপি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেবরের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেলো ভাবির
দেবরের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেলো ভাবির

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১৫
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১৫

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোবাইল চুরি নিয়ে ঝগড়া, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলার অভিযোগ
মোবাইল চুরি নিয়ে ঝগড়া, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলার অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শামীম
সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শামীম

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের
‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় সীমান্তে ভারতীয় মদসহ অটোভ্যান জব্দ
নেত্রকোনায় সীমান্তে ভারতীয় মদসহ অটোভ্যান জব্দ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩১ পরিবারকে ঢেউটিন ও চেক প্রদান
সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩১ পরিবারকে ঢেউটিন ও চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন
বোয়ালমারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা
জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহাগড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
লোহাগড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে অভিযানে ধ্বংস অবৈধ চায়না জাল
নাটোরে অভিযানে ধ্বংস অবৈধ চায়না জাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে চলছে “এডমিশন সামার-২০২৫”
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে চলছে “এডমিশন সামার-২০২৫”

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধ বালুর ডিপো, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি
হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধ বালুর ডিপো, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁধ মেরামতে গিয়ে নিজের বসত ঘর হারালেন দুই ভাই
বাঁধ মেরামতে গিয়ে নিজের বসত ঘর হারালেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির
জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল
জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জুলাই অভ্যুত্থান নারীদের দৃঢ়তা নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভিত্তি তৈরি করবে'
'জুলাই অভ্যুত্থান নারীদের দৃঢ়তা নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভিত্তি তৈরি করবে'

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শতাধিক গাছের চারা রোপণ
আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শতাধিক গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির প্রতি জনসমর্থন ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র করছে দুই একটি দল : রিজভী
বিএনপির প্রতি জনসমর্থন ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র করছে দুই একটি দল : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু
আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা