শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

এক নায়কের কবলে কেন ঢাকাই চলচ্চিত্র

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
এক নায়কের কবলে কেন ঢাকাই চলচ্চিত্র

দেশীয় চলচ্চিত্রে একনায়কতন্ত্র নতুন কিছু নয়, যুগ যুগ ধরে এ অবস্থা চলছে। দীর্ঘদিন ধরেই আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পে চলছে শাকিব খান-কেন্দ্রিক এই একনায়কতান্ত্রিক রাজত্ব। বাংলাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’। নির্মিত হয় ১৯৫৬ সালে। তারপর থেকে প্রতি বছর নিয়মিতভাবে চলচ্চিত্র নির্মাণ হচ্ছে। এই দীর্ঘ সময়ে এর আগেও কি এ দেশের চলচ্চিত্র একনায়কতন্ত্রের কবলে পড়েছিল? এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, রাজ্জাক যখন ১৯৬৬ সালে ‘তেরো নাম্বার ফেকু ওয়াস্তাগড় লেন’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এই জগতে পা রাখলেন তখন আনোয়ার হোসেনের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। কিন্তু তাতে রাজ্জাকের কোনো সমস্যা হয়নি। কারণ রাজ্জাকই সেই অভিনেতা, যিনি নিজ দক্ষতায় বাংলা চলচ্চিত্রে প্রথম ব্রঙ্কো বিলি কিংবা উত্তম কুমারের মতো অভিনেতা হয়ে ওঠেন। শুরু হলো রাজ্জাকের রাজত্ব। ষাটের দশকেই বেহুলা, আনোয়ারা, আবির্ভাব, নীল আকাশের নীচে’সহ বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে রাজ্জাক মেগা হিট ‘নায়ক’ বনে যান। একইভাবে তিনি পার করেন সত্তরের দশকও। তখন পর্যন্ত আনোয়ার হোসেনও জনপ্রিয়। কিন্তু আনোয়ার হোসেন ভালো অভিনেতা হলেও রাজ্জাকের সঙ্গে তার মোটাদাগে একটাই পার্থক্য- উত্তম কুমারের মতো জনপ্রিয়তা নিয়ে নায়ক হতে পারেননি তিনি। কারণ আনোয়ার হোসেন নবাব সিরাজদ্দৌলা, পরশমণি, শহীদ তিতুমীর, জীবন থেকে নেয়া, স্মৃতিটুকু থাক, অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী, সূর্যগ্রহণ, পালংক প্রভৃতি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে একজন ভালো অভিনেতা হিসেবে সমাদৃত হয়েছেন, নায়ক হিসেবে নয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর রাজ্জাকের জনপ্রিয়তা ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে। একের পর এক- জীবন থেকে নেয়া, ওরা ১১ জন, অবুঝ মন ইত্যাদি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি ইন্ডাস্ট্রিতে নায়ক হিসেবে এককভাবে জনপ্রিয় থেকে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠতে থাকেন। এরপর ‘রংবাজ’ চলচ্চিত্র রাজ্জাককে আলাদাভাবে জনপ্রিয় করে তোলে। কারণ সাধারণ ধারণার বাইরে এসে এখানে দেখানো হয়, নায়কও মদ খেয়ে মাতাল হতে পারেন। রাজ্জাক যখন জনপ্রিয়তার চরম তুঙ্গে তখনো ইন্ডাস্ট্রিতে আরও কয়েকজন নায়ক অভিনয় করতেন। সত্তরের শেষ এবং আশির দশকের শুরুর মধ্যে ইন্ডাস্ট্রিতে আলমগীর, বুলবুল আহমেদ, জাফর ইকবাল, ওয়াসিম, ফারুক, সোহেল রানা নায়ক হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন। জনপ্রিয়ও হন। কিন্তু রাজ্জাকের মতো দীর্ঘস ময় নয়। মধুমিতা (১৯৭৮), রাঙা ভাবী (১৯৮৯), কসাই (১৯৮০), পিতা মাতা সন্তান (১৯৯১) প্রভৃতি সিনেমায় আলমগীর প্রশংসিত হন। বুলবুল আহমেদও  সীমানা পেরিয়ে (১৯৭৭), দেবদাস (১৯৮২) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে একটা সময় নায়ক হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। আশির দশকে এসে এই  ইন্ডাস্ট্রিতে অ্যাকশনধর্মী চলচ্চিত্র বেড়ে যায়। চরিত্রের প্রয়োজনেই এ সময় জনপ্রিয় হন জসিম। আশির দশক শেষে পরিচালক তোজাম্মেল হক বকুল নির্মাণ করেন ‘বেদের মেয়ে জোসনা, (১৯৮৯) ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে। বলা যায়, এখন পর্যন্ত অন্য কোনো চলচ্চিত্রই ‘বেদের মেয়ে জোসনা’র জনপ্রিয়তা ছুঁতে পারেনি। এ সিনেমার মাধ্যমেই নায়ক হিসেবে সফল পথচলা শুরু করেন ইলিয়াস কাঞ্চন। একটি নির্দিষ্ট ভক্তমহলও তৈরি হয় তার। কারণ তিনি রোমান্টিক, অ্যাকশন দুই ধরনের চলচ্চিত্রেই দক্ষতার পরিচয় দেন। কিন্তু চলচ্চিত্রে তাঁর জনপ্রিয়তাকে তিনি নির্দিষ্ট কোনো মানদণ্ডে নিয়ে যেতে পারেননি। নব্বইয়ের দশকে নায়ক চরিত্রে মান্না, নাঈম, সালমান শাহ, শাকিল খান, রিয়াজসহ বেশ কয়েকজন নতুন মুখের সন্ধান মেলে। এদের মধ্যে নাঈম-শাবনাজ জুটি দু-চারটি ছবি করে দ্রুত জনপ্রিয়তা পায়। তবে তা খুব বেশি দূর এগোয়নি। এ সময়ে দেশীয় চলচ্চিত্রের সাফল্যের বরপুত্র হয়ে ইন্ডাস্ট্রিতে আসেন সালমান শাহ। রোমান্টিক ধাঁচের সিনেমা করে সালমান অভাবনীয় জনপ্রিয়তা নিয়ে ইন্ডাস্ট্রিতে নায়ক হিসেবে তুঙ্গে পৌঁছে যান। সালমানের জনপ্রিয়তা এমন পর্যায়ে ছিল যে, ১৯৯৬ সালে তার মৃত্যু সইতে না পেরে তার বেশ কজন ভক্ত আত্মহত্যা করেন। মাত্র চার বছরের ক্যারিয়ারের পুরোটা সময়ই তিনি এককভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। মাত্র ২৭টি সিনেমায় অভিনয় করা সালমান এখন পর্যন্ত বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় অভিনেতা হিসেবে স্বীকৃত হয়ে আছেন। তার অকালে মৃত্যুতে তার জায়গায় কেউ এসে আর দাঁড়াতে পারেননি। মান্না, রিয়াজ, শাকিল খান, আমিন খান, নাঈম, ওমর সানী, রুবেলসহ অনেকে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। কারণ সালমান শাহর রোমান্টিক ইমেজকে তারা কেউই ধারণ করতে পারেননি। তাই ইন্ডাস্ট্রিকে টিকিয়ে রাখতে নির্মাণ শুরু হয় অ্যাকশনধর্মী চলচ্চিত্র। এ ধারার নায়ক হিসেবে মান্না জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।  এরপর ২০০৮ সালে হঠাৎ করেই সালমানের মতো বিদায় নেন মান্না। তারপর এককভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন শাকিব খান।  যিনি একসময় মান্নার সহযোগী হিসেবে অভিনয় করতেন। মান্নার মৃত্যুর পর ইন্ডাস্ট্রিতে অন্য নায়করা তেমনভাবে অভিনয় দক্ষতা দেখাতে না পারায় শাকিব খান হয়ে ওঠেন একাই এক শ। আসলে কোনো একজন নায়ক ইন্ডাস্ট্রিতে ‘এক নায়ক’ হয়ে ওঠার পেছনে যে বিষয়টি মুখ্য তা হলো অভিনয়ের প্রতি আন্তরিকতা ও নায়ক তৈরিতে নির্মাতার দক্ষতা।  এর দুটির অভাব বেশির ভাগ শিল্পী ও নির্মাতার মধ্যে আজও বিদ্যমান বলে যুগে যুগে ঢাকাই চলচ্চিত্রে কোনো না কোনো নায়ক ‘এক নায়কে’ পরিণত হন। এটি সংশ্লিষ্টদেরই সু-অর্জন বলা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
পাল্টা জবাব সোনাক্ষীর...
পাল্টা জবাব সোনাক্ষীর...
রেকর্ড গড়ল কনা-আকাশের গান
রেকর্ড গড়ল কনা-আকাশের গান
ইলিয়াস কাঞ্চনের জন্য দোয়া চাইলেন শবনম
ইলিয়াস কাঞ্চনের জন্য দোয়া চাইলেন শবনম
‘বাক্সতে তো কোনো পাঞ্জাবি নাই, বাক্সভর্তি সাপ’
‘বাক্সতে তো কোনো পাঞ্জাবি নাই, বাক্সভর্তি সাপ’
ফিরছেন সামান্থা...
ফিরছেন সামান্থা...
ফেরদৌস আরার জন্মদিন আজ
ফেরদৌস আরার জন্মদিন আজ
সাফার গ্ল্যামারে মুগ্ধতা
সাফার গ্ল্যামারে মুগ্ধতা
‘আমার নাম তো পাগল মন হয়ে গেল’
‘আমার নাম তো পাগল মন হয়ে গেল’
ব্যান্ডের সোনালি দিনের গান
ব্যান্ডের সোনালি দিনের গান
সাদিয়া আয়মানের প্রেমকাহিনি
সাদিয়া আয়মানের প্রেমকাহিনি
হলিউডের ‘দ্য বাইসাইকেল থিফ’
হলিউডের ‘দ্য বাইসাইকেল থিফ’
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
সর্বশেষ খবর
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস
আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য
বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা