শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৫, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

গৌরব ’৭১ আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

‘কোটা আন্দোলন দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘কোটা আন্দোলন দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ’

কোটা আন্দোলন আদালতে মীমাংসিত বিষয়। এরপরও নানা ধরনের দফা দিয়ে আন্দোলন হচ্ছে। বিষয়গুলো তলিয়ে দেখা প্রয়োজন। এতো কিছু প্রাপ্তির পরও কারা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে? কোটা আন্দোলনের নামে জ্বালাও পোড়াও করেছে। এ সবকিছুর আলামত ভালো নয়। আন্দোলনের ধরন দেখে মনে হয় এটি দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল।

সোমবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘সন্ত্রাস, নাশকতা ও বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক মুক্ত আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। 

আলোচনার আয়োজক মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন গৌরব ’৭১।

প্রধান আলোচক আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেন, ২১ জুলাই আপিল বিভাগ যখন কোটা সংস্কার করে রায় দিলেন-দেশবাসী ভেবেছিলেন আন্দোলনের আর প্রয়োজন হবে না। কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্রদের যা প্রত্যাশা ছিল তার চেয়ে বেশিই পেয়েছে। কিন্তু এরপর নতুন মাত্রায় সহিংসতা শুরু হলো। কারণ বিএনপি-জামায়াত সরকার পতনের একদফা দাবি বাস্তবায়নে কৌশলে ছাত্রদের পেছনে অবস্থান নিলো। মূল খেলোয়াড় তো ছাত্র নয়। এই আন্দোলনের মূল খোলোয়াড় বিএনপি-জামায়াত।

হানিফ বলেন, আমরা একটা জায়গায় ভুল করে যাচ্ছি। এটা ছাত্র আন্দোলন নয়, ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত যখন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে ব্যর্থ হলো। তারপর আমরা ভেবেছি বিপদমুক্ত, কিন্তু না। তারা নির্বাচন বানচালে ব্যর্থ হয়ে সরকার গঠনের পর নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করে।

তিনি বলেন, কোটা আন্দোলনে সৃষ্ট সহিংসতায় ১৪৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এর মধ্যে শিক্ষার্থী আছে, চারজন পুলিশ, চারজন সাংবাদিক, আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ১৯ জন মারা গেছেন। এছাড়া শ্রমিক, রিকশাচালক, হকারও মারা গেছে। এই মৃত্য ও ধ্বংসযজ্ঞ কাম্য নয়।

সভাপতির বক্তব্যে সংসদের হুইপ ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এডভোকেট সানজিদা খানম এমপি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা কখনোই বৈষম্যকে পাত্তা দেন না। দল মত নির্বিশেষে সবার জন্য ব্যবস্থা করেছেন-তাহলে কেন এই অবস্থা হবে? আমাদের বোধদয় হওয়া দরকার। বাংলাদেশ অনেক রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে, ত্রিশ লক্ষ শহিদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে থাকি। শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হয়েছে-তারা যেন ঢাল হিসেবে ওই অপশক্তিকে আর সুযোগ না দেয়।

জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এমপি বলেন, ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে দুষ্কৃতিকারীরা যারা আওয়ামী লীগকে সহ্য করতে পারে না, যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা দেখতে চায় না তারা এমন ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে পারে। যারা আন্দোলনকে উসকে দিয়েছে তারা বিদেশে সুরক্ষিত, তাদের সন্তানেরা বিদেশে সুরক্ষিত, তারা দেশে শিক্ষার্থীদের উসকে দিচ্ছে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, বাঙালির যতবার ক্রান্তিকাল এসেছে ততবার বাঙালির শক্তির উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধু, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত। যতবার বঙ্গবন্ধুর কাছে ফিরে যাওয়া যায়, ততবার সমাধানের সুস্পষ্ট পথও পাওয়া যায়।

তিনি আরো বলেন, যতবার সাহস হারাই, ততবার অনুপ্রেরণার উৎস হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো, মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় না আনা, বরং ক্ষেত্রেবিশেষে উদারভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করি। শুধু দেশের অর্থনৈতিক বিকাশ নিশ্চিত করলেই হবে না, সাংস্কৃতিক জাগরণের মধ্য দিয়ে অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে।

জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, নাশকতার ষড়যন্ত্র ছিল বলা হচ্ছে, কিন্তু এই নাশকতা কীভাবে হলো? এটি দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ। ৯ ও ১৭ জুলাই বিদেশি মিশনে আন্দোলনকে চাঙা করার জন্য বৈঠক হয়েছে। গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য ছিল। তথ্য থাকা সত্ত্বে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। দেশের অধিকাংশ জনগণ কোটা সংস্কারের পক্ষে ছিল। এটা গোড়াতেই সমাধান করা যেতো। আমরা বুঝতে পারিনি তৃতীয় কোনো পক্ষ আন্দোলনে ঢুকে পড়েছে। ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা অনেক দিন ধরেই হচ্ছে, আমরা বুঝতে পারিনি।

আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, বিশ্বের কোথাও এমন আছে যেখানে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর পরাজিত শক্তি আস্ফালন দেখায়? এই ক্ষতবিক্ষত বাংলাদেশ কি আমরা কল্পনা করেছিলাম। মৃত্যু যারই হোক-পুলিশ-শিক্ষার্থী, এক ফোঁটা রক্ত ঝরুক আমরা চাইনি। ১৫ তারিখ পর্যন্ত কাউকে ফুলের টোকা দেয়া হয়নি। প্রধানমন্ত্রী ছাত্রলীগকে নির্দেশ দিলেন তোমরা বের হয়ে যাও, তারা লাশ ফেলতে চায়। আমরা তো এক ফোঁটা রক্ত ঝরুক, চাইনি। কিন্তু জাতিকে বুঝাতে পারিনি। ওরা যখন লাশ ফেলতে পারেনি, তখন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে বিকৃত করেছে। ২০১৩ সালে হেফাজতের সময় বলা হয়েছে ১০ হাজার মারা গেছে। পরে দেখা গেলা ৪৩ জন। এরপর গণমাধ্যমে খুঁজে দেখলো মৃত্যু তালিকায় যাদের নাম তারা কেউ মক্তবে, কেউ কাজে। আমরা হেফাজত আন্দোলন থেকে শিক্ষা নিতে পারিনি।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শাহীনুর রহমান বলেন, যে বিষয় মীমাংসিত এরপরও নানা দফায় আন্দোলন হচ্ছে-বিষয়গুলো তলিয়ে দেখা প্রয়োজন। এতো প্রাপ্তির পরও আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে, এই পক্ষ কারা। কোটা আন্দোলনের নামে তারা জ্বালাও পোড়াও করেছে। নতুন নতুন সমন্বয়ক যোগ করা হচ্ছে। এসব আলামত ভালো নয়। থানা লুট করা হয়েছে, টার্গেট করে বিভিন্ন কথা বলা হচ্ছে। দেশে কেন এই ধরনের নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম? এর পেছনে কারা? সুযোগ পেল কেন? চিহ্নিত করে সমুচিত শাস্তি দিতে হবে। স্বাধীন সার্বভৌম দেশ পেয়েছি, মুক্তি পাইনি। এটা জাতির পিতার নির্দেশ, দুর্গ গড়ে তুলে প্রতিরোধ করতে হবে।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সহ-সভাপতি ঝুনা চৌধুরী বলেন, আমরা নিশ্চিত ছিলাম, বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত। কিন্তু এদের মধ্যে ঢুকে গেছে দেশবিরোধীরা। অনেকেই বলেন কোমলমতি শিক্ষার্থী কিন্তু আমি যা দেখেছি তাতে এটা বলতে আমার কষ্ট হয়। অনেকে বলেন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ছিল না, তাহলে ৪৩ জন মারা গেল-এরা কারা? আমাদের দাবি, উপযুক্ত প্রমাণ সাপেক্ষে এগুলো যেনো বিচারের আওতায় আনা হয়।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক আহকাম উল্লাহ বলেন, তরুণরা কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু করেছিল। পরে কোটা বিরোধী আন্দোলন এবং তারপর জামায়াতের ক্যাডাররা ঢুকে যাওয়ার পর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন হয়ে গেল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় জানিয়েছে ১৪৭ জন মারা গেছেন, এর মধ্যে আওয়ামী লীগের কর্মী ৪৩ জন। সাংবাদিক, পুলিশ, র‍্যাবকে হত্যা করা হয়েছে। টার্গেটেড ভিকটিম ছিল ছাত্রলীগ। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার চাই।

আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদ সালাউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ১৯৯৬ সালে শিবির চেষ্টা করেছিল আন্দোলন করে কোটা পদ্ধতি বাতিল করতে, এরপর আত্মপ্রকাশ করে ২০১৮ সালে। এবারও তারা কোটা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে আন্দোলন করছে। শিবির টার্গেট করে উসকানি দিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নিয়ে হত্যা করেছে। চট্টগ্রামের মুরাদপুরে ছাত্রলীগ কর্মীদের ভবন থেকে ছুড়ে ফেলে হত্যা করেছে। সবকিছুর পেছনে একটা সংগঠন-শিবির।

আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মেহেদী হাসান বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের সাইকোলজি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি। আন্দোলনের নামে যারা রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন বিটিভি পুড়িয়ে দেয়, মেট্রোরেলে আগুন দেয় এরা কারা। শিবিরের ঢাকা জেলার সাধারণ সম্পাদক সিয়াম বার্তা দিচ্ছে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রহিমা খাতুন মুক্তা বলেন, ১৫ জুলাই যেদিন আক্রমণ শুরু হলো সেদিনের কথা বলবো, আমি যে হলের আবাসিক শিক্ষক সেখানে ৩ হাজারের অধিক ছাত্রী। আমি ত্রিশ জনকেও আহত পাইনি। বিভাগে দুজন ছাত্রী আহত হয়েছে। তাহলে এত আহত কোথায় পাচ্ছে এরা? এখন, সাধারণ বলে আর কিছু খুঁজে পাচ্ছি না। কিছু মায়েরা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে আন্দোলনে এসেছে, এরা কারা? আন্দোলনের কতগুলো ছবি দেখে মনে হয়েছে, আন্দোলনের কোনো লক্ষ্য নেই, জ্বালাও পোড়াও আন্দোলনের লক্ষ্য হতে পারে না।

ছাত্রলীগের স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাজীব আহমেদ বলেন, ১৬ তারিখ ছাত্রলীগের শান্তি সমাবেশ ছিল রাজু ভাস্কর্যে। আর বৈষম্যবিরোধীরা ছিল শহিদ মিনারে। ওই দিন ওখানে তাদের সাথে নিষিদ্ধ ছাত্রসংগঠন মিশে যায়। উসকানি দিয়ে মাইকিং করে। পরদিন সকালে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরাসহ অনেক সাধারণ শিক্ষার্থীসহ হল থেকে বেরিয়ে যাই। এরপর তারা ছাত্রলীগে নেতা-কর্মীদের রুমে রুমে তাণ্ডব চালায়। ছাত্রলীগ তো কোনো নিষিদ্ধ সংগঠন নয়, তাহলে এত আক্রোশ কেন? ছাত্রলীগের উপ স্কুল সম্পাদক তানজিম উল আলমকে চারতলা থেকে ওরা নিচে ফেলে দিল। ছাত্রলীগের প্রতি এরকম অবিচার কেন?

গৌরব ’৭১ এর সভাপতি এস এম মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, দেশে যে নৈরাজ্য ঘটে গেছে এর ফলে মানুষ দুঃসহ জীবনযাপন করছে। এসব কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানাই। গৌরব ’৭১ সবসময় নৈরাজ্য নাশকতার বিরুদ্ধে। এর আগেও আমরা মাঠে থেকেছি। সরকারের কাছে দাবি, যারা দুষ্কৃতকারী তাদের চিহ্নিত করে যাতে বিচারের আওতায় আনা হয়।

গৌরব ’৭১ এর সাধারণ সম্পাদক এফ এম শাহীন বলেন, আন্দোলনে পেছনে থেকে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি তাদের অশুভ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য ছাত্রদের সামনে রেখেছে। যার ফলে আজ মায়েদের কান্না শুনতে পাচ্ছি। যারা এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সুষ্ঠু তদন্ত করে তাদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানাই।

মুক্ত আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিবার্তা২৪ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি, গৌরব ’৭১ এর সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান রোমেল, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রূপম, সাবেক ছাত্রনেতা জসিম উদ্দিন ভূইয়া, ব্যারিস্টার গৌরব চাকী প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডে ২৭-২৮ জুন
১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডে ২৭-২৮ জুন
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

৪৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব
দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ