শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৫, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

গৌরব ’৭১ আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

‘কোটা আন্দোলন দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ’

অনলাইন ডেস্ক
‘কোটা আন্দোলন দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ’

কোটা আন্দোলন আদালতে মীমাংসিত বিষয়। এরপরও নানা ধরনের দফা দিয়ে আন্দোলন হচ্ছে। বিষয়গুলো তলিয়ে দেখা প্রয়োজন। এতো কিছু প্রাপ্তির পরও কারা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে? কোটা আন্দোলনের নামে জ্বালাও পোড়াও করেছে। এ সবকিছুর আলামত ভালো নয়। আন্দোলনের ধরন দেখে মনে হয় এটি দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল।

সোমবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘সন্ত্রাস, নাশকতা ও বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক মুক্ত আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। 

আলোচনার আয়োজক মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন গৌরব ’৭১।

প্রধান আলোচক আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেন, ২১ জুলাই আপিল বিভাগ যখন কোটা সংস্কার করে রায় দিলেন-দেশবাসী ভেবেছিলেন আন্দোলনের আর প্রয়োজন হবে না। কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্রদের যা প্রত্যাশা ছিল তার চেয়ে বেশিই পেয়েছে। কিন্তু এরপর নতুন মাত্রায় সহিংসতা শুরু হলো। কারণ বিএনপি-জামায়াত সরকার পতনের একদফা দাবি বাস্তবায়নে কৌশলে ছাত্রদের পেছনে অবস্থান নিলো। মূল খেলোয়াড় তো ছাত্র নয়। এই আন্দোলনের মূল খোলোয়াড় বিএনপি-জামায়াত।

হানিফ বলেন, আমরা একটা জায়গায় ভুল করে যাচ্ছি। এটা ছাত্র আন্দোলন নয়, ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত যখন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে ব্যর্থ হলো। তারপর আমরা ভেবেছি বিপদমুক্ত, কিন্তু না। তারা নির্বাচন বানচালে ব্যর্থ হয়ে সরকার গঠনের পর নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করে।

তিনি বলেন, কোটা আন্দোলনে সৃষ্ট সহিংসতায় ১৪৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এর মধ্যে শিক্ষার্থী আছে, চারজন পুলিশ, চারজন সাংবাদিক, আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ১৯ জন মারা গেছেন। এছাড়া শ্রমিক, রিকশাচালক, হকারও মারা গেছে। এই মৃত্য ও ধ্বংসযজ্ঞ কাম্য নয়।

সভাপতির বক্তব্যে সংসদের হুইপ ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এডভোকেট সানজিদা খানম এমপি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা কখনোই বৈষম্যকে পাত্তা দেন না। দল মত নির্বিশেষে সবার জন্য ব্যবস্থা করেছেন-তাহলে কেন এই অবস্থা হবে? আমাদের বোধদয় হওয়া দরকার। বাংলাদেশ অনেক রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে, ত্রিশ লক্ষ শহিদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে থাকি। শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হয়েছে-তারা যেন ঢাল হিসেবে ওই অপশক্তিকে আর সুযোগ না দেয়।

জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এমপি বলেন, ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে দুষ্কৃতিকারীরা যারা আওয়ামী লীগকে সহ্য করতে পারে না, যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা দেখতে চায় না তারা এমন ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে পারে। যারা আন্দোলনকে উসকে দিয়েছে তারা বিদেশে সুরক্ষিত, তাদের সন্তানেরা বিদেশে সুরক্ষিত, তারা দেশে শিক্ষার্থীদের উসকে দিচ্ছে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, বাঙালির যতবার ক্রান্তিকাল এসেছে ততবার বাঙালির শক্তির উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধু, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত। যতবার বঙ্গবন্ধুর কাছে ফিরে যাওয়া যায়, ততবার সমাধানের সুস্পষ্ট পথও পাওয়া যায়।

তিনি আরো বলেন, যতবার সাহস হারাই, ততবার অনুপ্রেরণার উৎস হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো, মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় না আনা, বরং ক্ষেত্রেবিশেষে উদারভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করি। শুধু দেশের অর্থনৈতিক বিকাশ নিশ্চিত করলেই হবে না, সাংস্কৃতিক জাগরণের মধ্য দিয়ে অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে।

জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, নাশকতার ষড়যন্ত্র ছিল বলা হচ্ছে, কিন্তু এই নাশকতা কীভাবে হলো? এটি দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ। ৯ ও ১৭ জুলাই বিদেশি মিশনে আন্দোলনকে চাঙা করার জন্য বৈঠক হয়েছে। গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য ছিল। তথ্য থাকা সত্ত্বে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। দেশের অধিকাংশ জনগণ কোটা সংস্কারের পক্ষে ছিল। এটা গোড়াতেই সমাধান করা যেতো। আমরা বুঝতে পারিনি তৃতীয় কোনো পক্ষ আন্দোলনে ঢুকে পড়েছে। ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা অনেক দিন ধরেই হচ্ছে, আমরা বুঝতে পারিনি।

আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, বিশ্বের কোথাও এমন আছে যেখানে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর পরাজিত শক্তি আস্ফালন দেখায়? এই ক্ষতবিক্ষত বাংলাদেশ কি আমরা কল্পনা করেছিলাম। মৃত্যু যারই হোক-পুলিশ-শিক্ষার্থী, এক ফোঁটা রক্ত ঝরুক আমরা চাইনি। ১৫ তারিখ পর্যন্ত কাউকে ফুলের টোকা দেয়া হয়নি। প্রধানমন্ত্রী ছাত্রলীগকে নির্দেশ দিলেন তোমরা বের হয়ে যাও, তারা লাশ ফেলতে চায়। আমরা তো এক ফোঁটা রক্ত ঝরুক, চাইনি। কিন্তু জাতিকে বুঝাতে পারিনি। ওরা যখন লাশ ফেলতে পারেনি, তখন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে বিকৃত করেছে। ২০১৩ সালে হেফাজতের সময় বলা হয়েছে ১০ হাজার মারা গেছে। পরে দেখা গেলা ৪৩ জন। এরপর গণমাধ্যমে খুঁজে দেখলো মৃত্যু তালিকায় যাদের নাম তারা কেউ মক্তবে, কেউ কাজে। আমরা হেফাজত আন্দোলন থেকে শিক্ষা নিতে পারিনি।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শাহীনুর রহমান বলেন, যে বিষয় মীমাংসিত এরপরও নানা দফায় আন্দোলন হচ্ছে-বিষয়গুলো তলিয়ে দেখা প্রয়োজন। এতো প্রাপ্তির পরও আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে, এই পক্ষ কারা। কোটা আন্দোলনের নামে তারা জ্বালাও পোড়াও করেছে। নতুন নতুন সমন্বয়ক যোগ করা হচ্ছে। এসব আলামত ভালো নয়। থানা লুট করা হয়েছে, টার্গেট করে বিভিন্ন কথা বলা হচ্ছে। দেশে কেন এই ধরনের নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম? এর পেছনে কারা? সুযোগ পেল কেন? চিহ্নিত করে সমুচিত শাস্তি দিতে হবে। স্বাধীন সার্বভৌম দেশ পেয়েছি, মুক্তি পাইনি। এটা জাতির পিতার নির্দেশ, দুর্গ গড়ে তুলে প্রতিরোধ করতে হবে।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সহ-সভাপতি ঝুনা চৌধুরী বলেন, আমরা নিশ্চিত ছিলাম, বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত। কিন্তু এদের মধ্যে ঢুকে গেছে দেশবিরোধীরা। অনেকেই বলেন কোমলমতি শিক্ষার্থী কিন্তু আমি যা দেখেছি তাতে এটা বলতে আমার কষ্ট হয়। অনেকে বলেন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ছিল না, তাহলে ৪৩ জন মারা গেল-এরা কারা? আমাদের দাবি, উপযুক্ত প্রমাণ সাপেক্ষে এগুলো যেনো বিচারের আওতায় আনা হয়।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক আহকাম উল্লাহ বলেন, তরুণরা কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু করেছিল। পরে কোটা বিরোধী আন্দোলন এবং তারপর জামায়াতের ক্যাডাররা ঢুকে যাওয়ার পর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন হয়ে গেল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় জানিয়েছে ১৪৭ জন মারা গেছেন, এর মধ্যে আওয়ামী লীগের কর্মী ৪৩ জন। সাংবাদিক, পুলিশ, র‍্যাবকে হত্যা করা হয়েছে। টার্গেটেড ভিকটিম ছিল ছাত্রলীগ। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার চাই।

আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদ সালাউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ১৯৯৬ সালে শিবির চেষ্টা করেছিল আন্দোলন করে কোটা পদ্ধতি বাতিল করতে, এরপর আত্মপ্রকাশ করে ২০১৮ সালে। এবারও তারা কোটা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে আন্দোলন করছে। শিবির টার্গেট করে উসকানি দিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নিয়ে হত্যা করেছে। চট্টগ্রামের মুরাদপুরে ছাত্রলীগ কর্মীদের ভবন থেকে ছুড়ে ফেলে হত্যা করেছে। সবকিছুর পেছনে একটা সংগঠন-শিবির।

আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মেহেদী হাসান বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের সাইকোলজি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি। আন্দোলনের নামে যারা রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন বিটিভি পুড়িয়ে দেয়, মেট্রোরেলে আগুন দেয় এরা কারা। শিবিরের ঢাকা জেলার সাধারণ সম্পাদক সিয়াম বার্তা দিচ্ছে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রহিমা খাতুন মুক্তা বলেন, ১৫ জুলাই যেদিন আক্রমণ শুরু হলো সেদিনের কথা বলবো, আমি যে হলের আবাসিক শিক্ষক সেখানে ৩ হাজারের অধিক ছাত্রী। আমি ত্রিশ জনকেও আহত পাইনি। বিভাগে দুজন ছাত্রী আহত হয়েছে। তাহলে এত আহত কোথায় পাচ্ছে এরা? এখন, সাধারণ বলে আর কিছু খুঁজে পাচ্ছি না। কিছু মায়েরা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে আন্দোলনে এসেছে, এরা কারা? আন্দোলনের কতগুলো ছবি দেখে মনে হয়েছে, আন্দোলনের কোনো লক্ষ্য নেই, জ্বালাও পোড়াও আন্দোলনের লক্ষ্য হতে পারে না।

ছাত্রলীগের স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাজীব আহমেদ বলেন, ১৬ তারিখ ছাত্রলীগের শান্তি সমাবেশ ছিল রাজু ভাস্কর্যে। আর বৈষম্যবিরোধীরা ছিল শহিদ মিনারে। ওই দিন ওখানে তাদের সাথে নিষিদ্ধ ছাত্রসংগঠন মিশে যায়। উসকানি দিয়ে মাইকিং করে। পরদিন সকালে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরাসহ অনেক সাধারণ শিক্ষার্থীসহ হল থেকে বেরিয়ে যাই। এরপর তারা ছাত্রলীগে নেতা-কর্মীদের রুমে রুমে তাণ্ডব চালায়। ছাত্রলীগ তো কোনো নিষিদ্ধ সংগঠন নয়, তাহলে এত আক্রোশ কেন? ছাত্রলীগের উপ স্কুল সম্পাদক তানজিম উল আলমকে চারতলা থেকে ওরা নিচে ফেলে দিল। ছাত্রলীগের প্রতি এরকম অবিচার কেন?

গৌরব ’৭১ এর সভাপতি এস এম মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, দেশে যে নৈরাজ্য ঘটে গেছে এর ফলে মানুষ দুঃসহ জীবনযাপন করছে। এসব কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানাই। গৌরব ’৭১ সবসময় নৈরাজ্য নাশকতার বিরুদ্ধে। এর আগেও আমরা মাঠে থেকেছি। সরকারের কাছে দাবি, যারা দুষ্কৃতকারী তাদের চিহ্নিত করে যাতে বিচারের আওতায় আনা হয়।

গৌরব ’৭১ এর সাধারণ সম্পাদক এফ এম শাহীন বলেন, আন্দোলনে পেছনে থেকে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি তাদের অশুভ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য ছাত্রদের সামনে রেখেছে। যার ফলে আজ মায়েদের কান্না শুনতে পাচ্ছি। যারা এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সুষ্ঠু তদন্ত করে তাদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানাই।

মুক্ত আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিবার্তা২৪ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি, গৌরব ’৭১ এর সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান রোমেল, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রূপম, সাবেক ছাত্রনেতা জসিম উদ্দিন ভূইয়া, ব্যারিস্টার গৌরব চাকী প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
‘তারুণ্যের শক্তিই রুখবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র’
‘তারুণ্যের শক্তিই রুখবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র’
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা
চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা
গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ
গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ
আজ যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
আজ যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ঢাকার বায়ুমান ঝুঁকিপূর্ণ: বাইরে বের হওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ
ঢাকার বায়ুমান ঝুঁকিপূর্ণ: বাইরে বের হওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৬৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৬৫ মামলা
শুরু হলো অর্থনৈতিক শুমারির তথ্য সংগ্রহের কাজ
শুরু হলো অর্থনৈতিক শুমারির তথ্য সংগ্রহের কাজ
সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাইকারীদের হামলায় গ্রেফতার ২
সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাইকারীদের হামলায় গ্রেফতার ২
সর্বশেষ খবর
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

এই মাত্র | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা
বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার
চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে ইংরেজি ও প্রযুক্তি দক্ষতা বিষয়ক শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির উদ্বোধন
নোবিপ্রবিতে ইংরেজি ও প্রযুক্তি দক্ষতা বিষয়ক শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট অলরাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে মিরাজ
টেস্ট অলরাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে মিরাজ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস 
উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস  উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিপিং খাত থেকে এই প্রথম ৪৭৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা’
‘শিপিং খাত থেকে এই প্রথম ৪৭৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলাবেন না :  ভারতকে ফারুক রহমান
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলাবেন না :  ভারতকে ফারুক রহমান

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রুটকে পেছনে ফেলে টেস্টে এক নম্বর ব্রুক
রুটকে পেছনে ফেলে টেস্টে এক নম্বর ব্রুক

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে ‘অযৌক্তিক ফি’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
শাবিপ্রবিতে ‘অযৌক্তিক ফি’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় ঐতিহ্যের মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় ঐতিহ্যের মাটির ঘর

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন
ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা