শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

অনলাইন ভার্সন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

দেশের আবাসন খাত কি সরকারের কাঙ্ক্ষিত মনোযোগ পাচ্ছে? অর্থনৈতিক সংকটের মুখে কতটা চ্যালেঞ্জে আছে এ খাতটি? এ খাতের মন্দা দীর্ঘায়িত হলে কী হবে তিন কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের? এসব নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের (বিডিজি) পরিচালক মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহিরুল ইসলাম

প্রশ্ন : বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের আবাসন খাতে কী ধরনের সংকট দেখছেন?

উত্তর : বর্তমানে আবাসন খাত একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নানা কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে আইনকানুন ও বিধি-বিধানের পরিচ্ছন্নতা না থাকার কারণে।

রাজউকের যে ড্যাপ (ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান), সেটা প্রণয়নে এখনো স্বচ্ছতা আসেনি। এই নিয়ে অনেক দাবিদাওয়া ও আন্দোলন চলছে। ড্যাপের অনেক বিষয় এখনো অনেকে মেনে নেয়নি। আবাসন খাতের ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, আর্কিটেক্ট, প্ল্যানারদের মধ্যেও দ্বিমত রয়েছে।

কাজেই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, আইন ও বিধি-বিধান প্রণয়নে অস্বচ্ছতা, দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, বৈশ্বিক অর্থনীতি বিবেচনায় আবাসন খাত চাপে রয়েছে। এর ফলে আবাসন খাতের সঙ্গে জড়িত প্রায় তিন হাজার প্রতিষ্ঠান কোনো না কোনোভাবে ভুগছে।
 
প্রশ্ন : আবাসন খাতের তিন হাজার প্রতিষ্ঠানের কথা বললেন, এর বাইরেও কারা জড়িত রয়েছে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জাতীয় অর্থনীতিতে এই খাতের অবদান অনেক। জিডিপির প্রায় ২০ শতাংশ আসে এই খাত থেকে।

রাজস্ব দেওয়া হয় প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। প্রায় তিন কোটি লোকের কর্মসংস্থান রয়েছে। দুই লাখ কোটিরও বেশি এই খাতে বিনিয়োগ রয়েছে। কাজেই এই সব বিষয় বিবেচনা করলে আবাসন খাতের গুরুত্ব পরিষ্কার হয়ে যায়। তা ছাড়া এই খাতের সঙ্গে প্রায় ২৫৮টি উপখাত জড়িত, যে উপখাতগুলোর সঙ্গে প্রায় ১২ হাজার শিল্প প্রকল্প জড়িত রয়েছে।

সংগত কারণেই মানুষের জীবন-জীবিকার জন্য এবং দেশের অর্থনীতির জন্য এই খাত গুরুত্বপূর্ণ।
 
প্রশ্ন : যে সংকট চলছে, এটা কতটা দীর্ঘ হতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আবাসন খাতের এই সংকট দীর্ঘ হবে না স্বল্প হবে, সেটা বলা কঠিন। কারণ সারা বিশ্বে এখন একটা অস্থির অবস্থা চলছে। এই অস্থিরতা দ্রুত শেষ হয়ে যাবে, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। এই ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সরকার যদি সঠিক নীতিমালা প্রণয়ন না করে এবং সঠিকভাবে এই খাতকে উজ্জীবিত করার জন্য ব্যবস্থা না নেয় এবং সুযোগ-সুবিধা না দেয় তাহলে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

প্রশ্ন : সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আমরা দেখেছি, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে যখনই কোনো অর্থনৈতিক বিপর্যয় আসে সরকারের পক্ষ থেকে আবাসন খাতকে উজ্জীবিত করার জন্য বিনিয়োগ করে। একই সঙ্গে সরকারিভাবে ফ্ল্যাট ও প্লট কেনার জন্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো থেকেও সহজ শর্তে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে, যা দীর্ঘমেয়াদি কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়। এটা আমাদের দেশে আমরা অতটা দেখতে পাই না।

আমাদের দেশে হাউজিং লোন একেবারেই সীমাবদ্ধ। অনেক কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। যারা দিচ্ছে তাদের লোনের সুদের হার অনেক বেশি। আবার যারা লোন নিয়েছে তারা লোন পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছে না। পরিশোধের জন্য একটা মেয়াদ, অর্থনীতি ও ক্যাশ ফ্লোর প্রশ্ন রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই এই জায়গাটা ব্যাহত হচ্ছে দেশের সার্বিক আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে। সেই কারণে ব্যাংক লোনও সহজলভ্য নয়।

প্রশ্ন : সংকট নিরসনে সরকারের কোনো উদ্যোগ দেখছেন কি?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : সরকারের তরফ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে আমার জানা নেই। সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা বা নীতিমালা এই পরিস্থিতিতে নেওয়া হয়নি। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক যে আবাসন খাতের জন্য সরকার কোনো উদ্যোগই নেয়নি। এই খাত এখন অনেকটা ভাসমান অবস্থায় রয়েছে। এটির অর্থনৈতিক দিক, উদ্যোক্তাদের সমস্যা—কোনো দিকই বিবেচনা করা হচ্ছে না। ক্রেতাদের জন্যও কোনো সুযোগ-সুবিধার কথা ভাবা হচ্ছে না। সার্বিক বিবেচনায় আবাসন খাত অনেকটা বেওয়ারিশ অবস্থায় রয়েছে।

প্রশ্ন : নির্মাণসামগ্রীর ঊর্ধ্বগতি কতটা প্রভাব ফেলছে আবাসন খাতে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জিনিসপত্রের দাম বাড়ার কারণের দিকে নজর দিলে আমরা দেখব, আবাসন খাতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত তিন-চারটি গুরুত্বপূর্ণ উপখাত রয়েছে; তা হলো রড, সিমেন্ট, পাথর, ইট ও বালু। মিল-কারখানা নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিচালনা করতে না পারার কারণে উৎপাদন ঠিকমতো করা যাচ্ছে না। গ্যাস, তেল ও কাঁচামালের অভাব। ব্যাংকিং ব্যবস্থা বিশৃঙ্খল। ব্যাংকে এলসি করতে গেলে করা যায় না। ১০০ থেকে ২০০ পার্সেন্ট মার্জিন চেয়ে বসে। অনেক সময় এই পার্সেন্টিজ দেওয়ার পরও এলসি দিতে চায় না। এসব কারণে সরবরাহব্যবস্থা আক্রান্ত হয়েছে। খুবই খারাপ অবস্থায় গেছে। এর ফলে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে। সেটি আবাসন খাতের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। এটি এ খাতের উদ্যোক্তাদের ভোগাচ্ছে।

প্রশ্ন : দাম বৃদ্ধি ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতাকে কেমন প্রভাবিত করে বলে আপনি মনে করেন?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জিনিসপত্রের দাম বাড়লে ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতায় বিশাল প্রভাব পড়ে। বাংলাদেশে যারা আবাসন ব্যবসা করে বা করি তাদের লক্ষ্যই থাকে মধ্যবিত্ত বা উচ্চ মধ্যবিত্ত। উচ্চবিত্ত সেখানে খুব কম। এই মধ্যবিত্তের আয়ের সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে এবং দেশের সার্বিক পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকার কারণে কেনার মতো সাহস করতে পারছে না। তারা বিনিয়োগও করছে না।

প্রশ্ন : আবাসন খাত চাঙ্গা করা কিসের ওপর নির্ভর করে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : অন্তর্বর্তী সরকার বিশেষ কয়েকটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এ কারণে এখন নির্বাচন, সংস্কার ও বিচারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এখানে অর্থনীতি নেই। অর্থনীতিকে চতুর্থ বা পঞ্চম কোনো জায়গায়ও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। সংগত কারণে আবাসনের অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। অর্থনীতিকে যদি গুরুত্ব না দেওয়া হয়, অর্থনীতি নিয়ে যারা কাজ করে তাদের যদি সম্মান না দেওয়া হয়, ব্যবসায়ীদের যদি প্রটেকশন না দেওয়া হয়, সংগত কারণে সমস্যা সমাধানের মতো অবস্থা থাকবে না বা নেই।

প্রশ্ন : সংকট সমাধানে তাহলে কী করতে হবে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : স্থানীয়ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় একটা শৃঙ্খলা আনতে হবে। সেটি রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমে হোক অথবা অন্তর্বর্তী সরকারের মাধ্যমে হোক। অবশ্যই রাজনৈতিক সরকার বা নির্বাচিত সরকার এলে দেশ তখন জনগণের দ্বারা পরিচালিত হবে। জনগণের সরকার এলে তাদের দাবিদাওয়া, ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। পাশাপাশি বর্তমান সরকারে যাঁরা আছেন তাঁরা খুবই বিজ্ঞ। তাঁরা যদি অর্থনীতিকে একটু গুরুত্ব দেন, তাহলে দ্রুততার সঙ্গে সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে।

প্রশ্ন : আবাসন খাতের এমন অবস্থায় ব্যবসায়ীদের অবস্থা কেমন যাচ্ছে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আমরা দেখি যারা ব্যবসা করেনি, কখনো একজন লোকের কাজের ব্যবস্থা করেনি, তারা টক শোতে বলছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে যারা ঋণখেলাপি, তাদের ধরে জেলে পুরে দেওয়া হোক। এই জেলে পুরে দেওয়াই যে সমাধান নয়, সেটি বিবেচনা করা হচ্ছে না। দেশে উৎপাদন করতে না পারার কারণে ক্যাশ ফ্লো আসছে না। ব্যাংক লোন দেওয়া যাচ্ছে না। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে জীবন, সম্মান, সামাজিক মর্যাদা বাঁচিয়ে রাখতে এখন ব্যবসায়ীদের আত্মাহুতি দিতে হবে। সরকার যদি এখনই উদ্যোগ না নেয় তাহলে যেকোনো দুর্ঘটনা ঘটেও যেতে পারে।

প্রশ্ন : দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে কী ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : ব্যবসায়ীমহলকে বিশেষ করে আবাসন খাতকে যদি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া না হয়, তবে এর ক্ষতিকর প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি হবে। তখন আর ফিরে আসার পথ থাকবে না। আবাসন খাতে নজর না দিলে কোটি কোটি মানুষ কর্মহীন হবে। উৎপাদন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে যাবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ হারাবে। জিডিপিতে অবদান থাকবে না। মোটকথা চরম একটি খারাপ পরিণতি হবে দেশের অর্থনীতির জন্য। 

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
সর্বশেষ খবর
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা