শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

অনলাইন ভার্সন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

দেশের আবাসন খাত কি সরকারের কাঙ্ক্ষিত মনোযোগ পাচ্ছে? অর্থনৈতিক সংকটের মুখে কতটা চ্যালেঞ্জে আছে এ খাতটি? এ খাতের মন্দা দীর্ঘায়িত হলে কী হবে তিন কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের? এসব নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের (বিডিজি) পরিচালক মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহিরুল ইসলাম

প্রশ্ন : বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের আবাসন খাতে কী ধরনের সংকট দেখছেন?

উত্তর : বর্তমানে আবাসন খাত একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নানা কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে আইনকানুন ও বিধি-বিধানের পরিচ্ছন্নতা না থাকার কারণে।

রাজউকের যে ড্যাপ (ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান), সেটা প্রণয়নে এখনো স্বচ্ছতা আসেনি। এই নিয়ে অনেক দাবিদাওয়া ও আন্দোলন চলছে। ড্যাপের অনেক বিষয় এখনো অনেকে মেনে নেয়নি। আবাসন খাতের ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, আর্কিটেক্ট, প্ল্যানারদের মধ্যেও দ্বিমত রয়েছে।

কাজেই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, আইন ও বিধি-বিধান প্রণয়নে অস্বচ্ছতা, দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, বৈশ্বিক অর্থনীতি বিবেচনায় আবাসন খাত চাপে রয়েছে। এর ফলে আবাসন খাতের সঙ্গে জড়িত প্রায় তিন হাজার প্রতিষ্ঠান কোনো না কোনোভাবে ভুগছে।
 
প্রশ্ন : আবাসন খাতের তিন হাজার প্রতিষ্ঠানের কথা বললেন, এর বাইরেও কারা জড়িত রয়েছে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জাতীয় অর্থনীতিতে এই খাতের অবদান অনেক। জিডিপির প্রায় ২০ শতাংশ আসে এই খাত থেকে।

রাজস্ব দেওয়া হয় প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। প্রায় তিন কোটি লোকের কর্মসংস্থান রয়েছে। দুই লাখ কোটিরও বেশি এই খাতে বিনিয়োগ রয়েছে। কাজেই এই সব বিষয় বিবেচনা করলে আবাসন খাতের গুরুত্ব পরিষ্কার হয়ে যায়। তা ছাড়া এই খাতের সঙ্গে প্রায় ২৫৮টি উপখাত জড়িত, যে উপখাতগুলোর সঙ্গে প্রায় ১২ হাজার শিল্প প্রকল্প জড়িত রয়েছে।

সংগত কারণেই মানুষের জীবন-জীবিকার জন্য এবং দেশের অর্থনীতির জন্য এই খাত গুরুত্বপূর্ণ।
 
প্রশ্ন : যে সংকট চলছে, এটা কতটা দীর্ঘ হতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আবাসন খাতের এই সংকট দীর্ঘ হবে না স্বল্প হবে, সেটা বলা কঠিন। কারণ সারা বিশ্বে এখন একটা অস্থির অবস্থা চলছে। এই অস্থিরতা দ্রুত শেষ হয়ে যাবে, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। এই ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সরকার যদি সঠিক নীতিমালা প্রণয়ন না করে এবং সঠিকভাবে এই খাতকে উজ্জীবিত করার জন্য ব্যবস্থা না নেয় এবং সুযোগ-সুবিধা না দেয় তাহলে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

প্রশ্ন : সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আমরা দেখেছি, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে যখনই কোনো অর্থনৈতিক বিপর্যয় আসে সরকারের পক্ষ থেকে আবাসন খাতকে উজ্জীবিত করার জন্য বিনিয়োগ করে। একই সঙ্গে সরকারিভাবে ফ্ল্যাট ও প্লট কেনার জন্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো থেকেও সহজ শর্তে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে, যা দীর্ঘমেয়াদি কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়। এটা আমাদের দেশে আমরা অতটা দেখতে পাই না।

আমাদের দেশে হাউজিং লোন একেবারেই সীমাবদ্ধ। অনেক কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। যারা দিচ্ছে তাদের লোনের সুদের হার অনেক বেশি। আবার যারা লোন নিয়েছে তারা লোন পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছে না। পরিশোধের জন্য একটা মেয়াদ, অর্থনীতি ও ক্যাশ ফ্লোর প্রশ্ন রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই এই জায়গাটা ব্যাহত হচ্ছে দেশের সার্বিক আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে। সেই কারণে ব্যাংক লোনও সহজলভ্য নয়।

প্রশ্ন : সংকট নিরসনে সরকারের কোনো উদ্যোগ দেখছেন কি?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : সরকারের তরফ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে আমার জানা নেই। সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা বা নীতিমালা এই পরিস্থিতিতে নেওয়া হয়নি। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক যে আবাসন খাতের জন্য সরকার কোনো উদ্যোগই নেয়নি। এই খাত এখন অনেকটা ভাসমান অবস্থায় রয়েছে। এটির অর্থনৈতিক দিক, উদ্যোক্তাদের সমস্যা—কোনো দিকই বিবেচনা করা হচ্ছে না। ক্রেতাদের জন্যও কোনো সুযোগ-সুবিধার কথা ভাবা হচ্ছে না। সার্বিক বিবেচনায় আবাসন খাত অনেকটা বেওয়ারিশ অবস্থায় রয়েছে।

প্রশ্ন : নির্মাণসামগ্রীর ঊর্ধ্বগতি কতটা প্রভাব ফেলছে আবাসন খাতে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জিনিসপত্রের দাম বাড়ার কারণের দিকে নজর দিলে আমরা দেখব, আবাসন খাতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত তিন-চারটি গুরুত্বপূর্ণ উপখাত রয়েছে; তা হলো রড, সিমেন্ট, পাথর, ইট ও বালু। মিল-কারখানা নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিচালনা করতে না পারার কারণে উৎপাদন ঠিকমতো করা যাচ্ছে না। গ্যাস, তেল ও কাঁচামালের অভাব। ব্যাংকিং ব্যবস্থা বিশৃঙ্খল। ব্যাংকে এলসি করতে গেলে করা যায় না। ১০০ থেকে ২০০ পার্সেন্ট মার্জিন চেয়ে বসে। অনেক সময় এই পার্সেন্টিজ দেওয়ার পরও এলসি দিতে চায় না। এসব কারণে সরবরাহব্যবস্থা আক্রান্ত হয়েছে। খুবই খারাপ অবস্থায় গেছে। এর ফলে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে। সেটি আবাসন খাতের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। এটি এ খাতের উদ্যোক্তাদের ভোগাচ্ছে।

প্রশ্ন : দাম বৃদ্ধি ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতাকে কেমন প্রভাবিত করে বলে আপনি মনে করেন?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জিনিসপত্রের দাম বাড়লে ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতায় বিশাল প্রভাব পড়ে। বাংলাদেশে যারা আবাসন ব্যবসা করে বা করি তাদের লক্ষ্যই থাকে মধ্যবিত্ত বা উচ্চ মধ্যবিত্ত। উচ্চবিত্ত সেখানে খুব কম। এই মধ্যবিত্তের আয়ের সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে এবং দেশের সার্বিক পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকার কারণে কেনার মতো সাহস করতে পারছে না। তারা বিনিয়োগও করছে না।

প্রশ্ন : আবাসন খাত চাঙ্গা করা কিসের ওপর নির্ভর করে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : অন্তর্বর্তী সরকার বিশেষ কয়েকটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এ কারণে এখন নির্বাচন, সংস্কার ও বিচারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এখানে অর্থনীতি নেই। অর্থনীতিকে চতুর্থ বা পঞ্চম কোনো জায়গায়ও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। সংগত কারণে আবাসনের অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। অর্থনীতিকে যদি গুরুত্ব না দেওয়া হয়, অর্থনীতি নিয়ে যারা কাজ করে তাদের যদি সম্মান না দেওয়া হয়, ব্যবসায়ীদের যদি প্রটেকশন না দেওয়া হয়, সংগত কারণে সমস্যা সমাধানের মতো অবস্থা থাকবে না বা নেই।

প্রশ্ন : সংকট সমাধানে তাহলে কী করতে হবে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : স্থানীয়ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় একটা শৃঙ্খলা আনতে হবে। সেটি রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমে হোক অথবা অন্তর্বর্তী সরকারের মাধ্যমে হোক। অবশ্যই রাজনৈতিক সরকার বা নির্বাচিত সরকার এলে দেশ তখন জনগণের দ্বারা পরিচালিত হবে। জনগণের সরকার এলে তাদের দাবিদাওয়া, ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। পাশাপাশি বর্তমান সরকারে যাঁরা আছেন তাঁরা খুবই বিজ্ঞ। তাঁরা যদি অর্থনীতিকে একটু গুরুত্ব দেন, তাহলে দ্রুততার সঙ্গে সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে।

প্রশ্ন : আবাসন খাতের এমন অবস্থায় ব্যবসায়ীদের অবস্থা কেমন যাচ্ছে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আমরা দেখি যারা ব্যবসা করেনি, কখনো একজন লোকের কাজের ব্যবস্থা করেনি, তারা টক শোতে বলছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে যারা ঋণখেলাপি, তাদের ধরে জেলে পুরে দেওয়া হোক। এই জেলে পুরে দেওয়াই যে সমাধান নয়, সেটি বিবেচনা করা হচ্ছে না। দেশে উৎপাদন করতে না পারার কারণে ক্যাশ ফ্লো আসছে না। ব্যাংক লোন দেওয়া যাচ্ছে না। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে জীবন, সম্মান, সামাজিক মর্যাদা বাঁচিয়ে রাখতে এখন ব্যবসায়ীদের আত্মাহুতি দিতে হবে। সরকার যদি এখনই উদ্যোগ না নেয় তাহলে যেকোনো দুর্ঘটনা ঘটেও যেতে পারে।

প্রশ্ন : দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে কী ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : ব্যবসায়ীমহলকে বিশেষ করে আবাসন খাতকে যদি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া না হয়, তবে এর ক্ষতিকর প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি হবে। তখন আর ফিরে আসার পথ থাকবে না। আবাসন খাতে নজর না দিলে কোটি কোটি মানুষ কর্মহীন হবে। উৎপাদন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে যাবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ হারাবে। জিডিপিতে অবদান থাকবে না। মোটকথা চরম একটি খারাপ পরিণতি হবে দেশের অর্থনীতির জন্য। 

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
বেড়েছে সবজির দাম, চাপে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা
বেড়েছে সবজির দাম, চাপে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা
মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৫৫%
মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৫৫%
পতন থামলেও সংকট কাটেনি
পতন থামলেও সংকট কাটেনি
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক
জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫
জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে
ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
সর্বশেষ খবর
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম