শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

অনলাইন ভার্সন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

দেশের আবাসন খাত কি সরকারের কাঙ্ক্ষিত মনোযোগ পাচ্ছে? অর্থনৈতিক সংকটের মুখে কতটা চ্যালেঞ্জে আছে এ খাতটি? এ খাতের মন্দা দীর্ঘায়িত হলে কী হবে তিন কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের? এসব নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের (বিডিজি) পরিচালক মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহিরুল ইসলাম

প্রশ্ন : বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের আবাসন খাতে কী ধরনের সংকট দেখছেন?

উত্তর : বর্তমানে আবাসন খাত একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নানা কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে আইনকানুন ও বিধি-বিধানের পরিচ্ছন্নতা না থাকার কারণে।

রাজউকের যে ড্যাপ (ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান), সেটা প্রণয়নে এখনো স্বচ্ছতা আসেনি। এই নিয়ে অনেক দাবিদাওয়া ও আন্দোলন চলছে। ড্যাপের অনেক বিষয় এখনো অনেকে মেনে নেয়নি। আবাসন খাতের ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, আর্কিটেক্ট, প্ল্যানারদের মধ্যেও দ্বিমত রয়েছে।

কাজেই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, আইন ও বিধি-বিধান প্রণয়নে অস্বচ্ছতা, দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, বৈশ্বিক অর্থনীতি বিবেচনায় আবাসন খাত চাপে রয়েছে। এর ফলে আবাসন খাতের সঙ্গে জড়িত প্রায় তিন হাজার প্রতিষ্ঠান কোনো না কোনোভাবে ভুগছে।
 
প্রশ্ন : আবাসন খাতের তিন হাজার প্রতিষ্ঠানের কথা বললেন, এর বাইরেও কারা জড়িত রয়েছে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জাতীয় অর্থনীতিতে এই খাতের অবদান অনেক। জিডিপির প্রায় ২০ শতাংশ আসে এই খাত থেকে।

রাজস্ব দেওয়া হয় প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। প্রায় তিন কোটি লোকের কর্মসংস্থান রয়েছে। দুই লাখ কোটিরও বেশি এই খাতে বিনিয়োগ রয়েছে। কাজেই এই সব বিষয় বিবেচনা করলে আবাসন খাতের গুরুত্ব পরিষ্কার হয়ে যায়। তা ছাড়া এই খাতের সঙ্গে প্রায় ২৫৮টি উপখাত জড়িত, যে উপখাতগুলোর সঙ্গে প্রায় ১২ হাজার শিল্প প্রকল্প জড়িত রয়েছে।

সংগত কারণেই মানুষের জীবন-জীবিকার জন্য এবং দেশের অর্থনীতির জন্য এই খাত গুরুত্বপূর্ণ।
 
প্রশ্ন : যে সংকট চলছে, এটা কতটা দীর্ঘ হতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আবাসন খাতের এই সংকট দীর্ঘ হবে না স্বল্প হবে, সেটা বলা কঠিন। কারণ সারা বিশ্বে এখন একটা অস্থির অবস্থা চলছে। এই অস্থিরতা দ্রুত শেষ হয়ে যাবে, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। এই ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সরকার যদি সঠিক নীতিমালা প্রণয়ন না করে এবং সঠিকভাবে এই খাতকে উজ্জীবিত করার জন্য ব্যবস্থা না নেয় এবং সুযোগ-সুবিধা না দেয় তাহলে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

প্রশ্ন : সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আমরা দেখেছি, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে যখনই কোনো অর্থনৈতিক বিপর্যয় আসে সরকারের পক্ষ থেকে আবাসন খাতকে উজ্জীবিত করার জন্য বিনিয়োগ করে। একই সঙ্গে সরকারিভাবে ফ্ল্যাট ও প্লট কেনার জন্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো থেকেও সহজ শর্তে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে, যা দীর্ঘমেয়াদি কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়। এটা আমাদের দেশে আমরা অতটা দেখতে পাই না।

আমাদের দেশে হাউজিং লোন একেবারেই সীমাবদ্ধ। অনেক কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। যারা দিচ্ছে তাদের লোনের সুদের হার অনেক বেশি। আবার যারা লোন নিয়েছে তারা লোন পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছে না। পরিশোধের জন্য একটা মেয়াদ, অর্থনীতি ও ক্যাশ ফ্লোর প্রশ্ন রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই এই জায়গাটা ব্যাহত হচ্ছে দেশের সার্বিক আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে। সেই কারণে ব্যাংক লোনও সহজলভ্য নয়।

প্রশ্ন : সংকট নিরসনে সরকারের কোনো উদ্যোগ দেখছেন কি?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : সরকারের তরফ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে আমার জানা নেই। সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা বা নীতিমালা এই পরিস্থিতিতে নেওয়া হয়নি। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক যে আবাসন খাতের জন্য সরকার কোনো উদ্যোগই নেয়নি। এই খাত এখন অনেকটা ভাসমান অবস্থায় রয়েছে। এটির অর্থনৈতিক দিক, উদ্যোক্তাদের সমস্যা—কোনো দিকই বিবেচনা করা হচ্ছে না। ক্রেতাদের জন্যও কোনো সুযোগ-সুবিধার কথা ভাবা হচ্ছে না। সার্বিক বিবেচনায় আবাসন খাত অনেকটা বেওয়ারিশ অবস্থায় রয়েছে।

প্রশ্ন : নির্মাণসামগ্রীর ঊর্ধ্বগতি কতটা প্রভাব ফেলছে আবাসন খাতে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জিনিসপত্রের দাম বাড়ার কারণের দিকে নজর দিলে আমরা দেখব, আবাসন খাতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত তিন-চারটি গুরুত্বপূর্ণ উপখাত রয়েছে; তা হলো রড, সিমেন্ট, পাথর, ইট ও বালু। মিল-কারখানা নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিচালনা করতে না পারার কারণে উৎপাদন ঠিকমতো করা যাচ্ছে না। গ্যাস, তেল ও কাঁচামালের অভাব। ব্যাংকিং ব্যবস্থা বিশৃঙ্খল। ব্যাংকে এলসি করতে গেলে করা যায় না। ১০০ থেকে ২০০ পার্সেন্ট মার্জিন চেয়ে বসে। অনেক সময় এই পার্সেন্টিজ দেওয়ার পরও এলসি দিতে চায় না। এসব কারণে সরবরাহব্যবস্থা আক্রান্ত হয়েছে। খুবই খারাপ অবস্থায় গেছে। এর ফলে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে। সেটি আবাসন খাতের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। এটি এ খাতের উদ্যোক্তাদের ভোগাচ্ছে।

প্রশ্ন : দাম বৃদ্ধি ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতাকে কেমন প্রভাবিত করে বলে আপনি মনে করেন?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জিনিসপত্রের দাম বাড়লে ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতায় বিশাল প্রভাব পড়ে। বাংলাদেশে যারা আবাসন ব্যবসা করে বা করি তাদের লক্ষ্যই থাকে মধ্যবিত্ত বা উচ্চ মধ্যবিত্ত। উচ্চবিত্ত সেখানে খুব কম। এই মধ্যবিত্তের আয়ের সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে এবং দেশের সার্বিক পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকার কারণে কেনার মতো সাহস করতে পারছে না। তারা বিনিয়োগও করছে না।

প্রশ্ন : আবাসন খাত চাঙ্গা করা কিসের ওপর নির্ভর করে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : অন্তর্বর্তী সরকার বিশেষ কয়েকটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এ কারণে এখন নির্বাচন, সংস্কার ও বিচারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এখানে অর্থনীতি নেই। অর্থনীতিকে চতুর্থ বা পঞ্চম কোনো জায়গায়ও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। সংগত কারণে আবাসনের অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। অর্থনীতিকে যদি গুরুত্ব না দেওয়া হয়, অর্থনীতি নিয়ে যারা কাজ করে তাদের যদি সম্মান না দেওয়া হয়, ব্যবসায়ীদের যদি প্রটেকশন না দেওয়া হয়, সংগত কারণে সমস্যা সমাধানের মতো অবস্থা থাকবে না বা নেই।

প্রশ্ন : সংকট সমাধানে তাহলে কী করতে হবে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : স্থানীয়ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় একটা শৃঙ্খলা আনতে হবে। সেটি রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমে হোক অথবা অন্তর্বর্তী সরকারের মাধ্যমে হোক। অবশ্যই রাজনৈতিক সরকার বা নির্বাচিত সরকার এলে দেশ তখন জনগণের দ্বারা পরিচালিত হবে। জনগণের সরকার এলে তাদের দাবিদাওয়া, ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। পাশাপাশি বর্তমান সরকারে যাঁরা আছেন তাঁরা খুবই বিজ্ঞ। তাঁরা যদি অর্থনীতিকে একটু গুরুত্ব দেন, তাহলে দ্রুততার সঙ্গে সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে।

প্রশ্ন : আবাসন খাতের এমন অবস্থায় ব্যবসায়ীদের অবস্থা কেমন যাচ্ছে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আমরা দেখি যারা ব্যবসা করেনি, কখনো একজন লোকের কাজের ব্যবস্থা করেনি, তারা টক শোতে বলছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে যারা ঋণখেলাপি, তাদের ধরে জেলে পুরে দেওয়া হোক। এই জেলে পুরে দেওয়াই যে সমাধান নয়, সেটি বিবেচনা করা হচ্ছে না। দেশে উৎপাদন করতে না পারার কারণে ক্যাশ ফ্লো আসছে না। ব্যাংক লোন দেওয়া যাচ্ছে না। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে জীবন, সম্মান, সামাজিক মর্যাদা বাঁচিয়ে রাখতে এখন ব্যবসায়ীদের আত্মাহুতি দিতে হবে। সরকার যদি এখনই উদ্যোগ না নেয় তাহলে যেকোনো দুর্ঘটনা ঘটেও যেতে পারে।

প্রশ্ন : দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে কী ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : ব্যবসায়ীমহলকে বিশেষ করে আবাসন খাতকে যদি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া না হয়, তবে এর ক্ষতিকর প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি হবে। তখন আর ফিরে আসার পথ থাকবে না। আবাসন খাতে নজর না দিলে কোটি কোটি মানুষ কর্মহীন হবে। উৎপাদন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে যাবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ হারাবে। জিডিপিতে অবদান থাকবে না। মোটকথা চরম একটি খারাপ পরিণতি হবে দেশের অর্থনীতির জন্য। 

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
সর্বশেষ খবর
দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর