শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

বর্তমান বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তি, জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ এবং নগরায়ণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভাবনীয় অগ্রগতি হয়েছে। সর্বত্র আধুনিকতা ও ডিজিটাল ছোঁয়ায় পরিবর্তনের আবহাওয়া গতিশীল হচ্ছে প্রতিনিয়ত। শান্তির জন্য মানুষ উড়ে যাচ্ছে দেশ-বিদেশে। কিন্তু শান্তি নামক কাক্সিক্ষত বস্তুটি আজ নাগালের বাইরে। পৃথিবীর বস্তুবাদীরা যেখানেই শান্তি ও মুক্তির নীড় গড়ার স্বপ্ন আঁকছে, সেখানেই বিধ্বস্ত হচ্ছে অশুভ হস্তের হিংস্র থাবায়। আধুনিক পৃথিবী শান্তি ও মুক্তির পরিবর্তে শুনছে মরণাস্ত্রের ঝনঝনানি। শান্তির চিরশত্রু যুদ্ধ-বিগ্রহকে মানুষ নিজেদের অঙ্গ হিসেবে পরিণত করছে। পৃথিবীটাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অশান্তির দাবানলে আবদ্ধ হচ্ছে গোটা বিশ^। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসলীলা ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হিসাব কষে, যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুকসচেতন মহলে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকার শুভবুুদ্ধি উদয় হয়েছিল। যে ভাবনা থেকে গঠন হয় জাতিসংঘ। জাতিসংঘের মূল উদ্দেশ্য ছিল শান্তি নিশ্চিত করা, যুদ্ধ মুক্ত পৃথিবীর নিশ্চয়তা সম্ভব করা। তবে যুদ্ধবিগ্রহ মুক্ত শান্তিপূর্ণ পৃথিবীর সম্ভাবনা ক্রমেই অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে। আজ মানুষ বাঁচানোর চিন্তার পরিবর্তে মানুষ মারার পরিকল্পনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানব নিধন ও যুদ্ধবিগ্রহের বাজেট হচ্ছে অসীম, অপরিমিত।

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় হাজার হাজার মানুষ মরছে, চলছে নির্বিচারে গণহত্যা। মিয়ানমারে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাস্তুচ্যুত করে মানবজাতির জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে ভয়াবহ পরিস্থিতি। ইরান-ইসরায়েল পাল্টাপাল্টি হামলায় হতাহত হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। তছনছ হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন জনপদ। ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ অনেক অনেক স্থাপনা। এ সংঘাত বিশ্ববাসীর মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। পৃথিবীজুড়ে বেড়েই চলছে অস্ত্র প্রতিযোগিতা। আর মানুষের জীবন হয়ে উঠছে আরও দুর্বিষহ। বিশেষ করে নারী ও শিশু অধিকহারে বিপদগ্রস্ত হচ্ছে। অকাতরে জীবন দিচ্ছে যুবকরা। খাদ্য ও চিকিৎসাবঞ্চিত হচ্ছে লাখ লাখ জনতা।

ইসলাম সব ধরনের সংঘাতকে অসমর্থন করে। কোনো ধরনের অস্ত্রবাজি, সন্ত্রাস, আগ্রাসন ও জুলুম-নির্যাতনকে প্রশ্রয় দেয় না। বরং ইসলাম নারী, শিশু ও ধন-সম্পদের নিরাপত্তার জন্য যুদ্ধ করার নির্দেশ দেয়। নির্দেশ দেয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলা ও আত্মরক্ষার জন্য। মহান প্রভু ঘোষণা করেন, ‘তোমাদের কী হলো যে, তোমরা সংগ্রাম করবে না আল্লাহর পথে এবং অসহায় নর-নারী এবং শিশুদের বাঁচানোর জন্য? যারা বলছে, হে আমাদের প্রতিপালক! এই জনপদ যার অধিবাসীরা অত্যাচারী, তা হতে আমাদের অন্যত্র নিয়ে যাও। তোমার পক্ষ থেকে কাউকে আমাদের অভিভাবক করো এবং তোমার পক্ষ থেকে কাউকে আমাদের সহায়ক করো’ (সুরা আন নিসা-৭৫)।

প্রকৃত মুসলমান শুধু নিজের শান্তি ও নিরাপত্তা চায় না। বরং অন্যদের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষা করে। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘মুমিন ব্যক্তি সেই, যার কাছ থেকে মানুষের জান ও মাল নিরাপদ থাকে’ (সহিহ বুখারি)।

রসুলুল্লাহ (সা.) কখনো যুদ্ধ কামনা করেননি। বরং যুদ্ধ এড়িয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা শত্রুর সঙ্গে সাক্ষাৎ কামনা করো না। বরং আল্লাহর কাছে নিরাপত্তা কামনা করো। আর যদি সাক্ষাৎ অনিবার্য হয়, তবে ধৈর্য ধরো’ (সহিহ মুসলিম)। শত্রুপক্ষ যদি শান্তির প্রস্তাব দেয় অথবা শান্তি চুক্তিতে সম্মত হয়, তবে মুসলমানদের তা গ্রহণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন, ‘তারা যদি শান্তির প্রতি ঝোঁকে, তবে তুমিও তার প্রতি ঝুঁকে পড়ো এবং আল্লাহর ওপর ভরসা করো’ (সুরা আল আনফাল-৬১)। রসুলুল্লাহ (সা.) ওমরাহ হজ পালন করার উদ্দেশে ১৪০০ সাহাবি সঙ্গে নিয়ে পবিত্র মক্কার উদ্দেশে যাত্রা করেন। হোদায়বিয়া নামক স্থানে পৌঁছার পর মক্কাবাসীরা   রসুল (সা.)-কে মক্কায় প্রবেশে বাধা দেয়। রসুলুল্লাহ (সা.) তাদের বোঝানোর জন্য হজরত ওসমান (রা.)-কে মক্কায় প্রেরণ করেন, ‘আমি যুদ্ধ করার জন্য আসি নাই, আমি শুধু ওমরাহ হজ পালন করার জন্য এসেছি। আমি ওমরাহ পালন করে চলে যাব।’ কিন্তু তারা সেই সুযোগ দেয়নি। মহানবী (সা.) যুদ্ধ পরিহার করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টায় সম্মত হন। পৃথিবীর বুকে শান্তির পতাকা উড়বে, সবাই উদারতার পরিচয় দেবে, এটাই ইসলামের শিক্ষা। রসুল (সা.)-এর আদর্শ। মানুষ যেদিন এ আদর্শ অনুসরণ করবে সেদিন পৃথিবী তার কাক্সিক্ষত শান্তি সলিলে জেগে উঠবে। আর মানুষ ফিরে পাবে তাদের হারানো মানবতা।

♦ লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
মানবাধিকার মিশন
মানবাধিকার মিশন
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
ট্যাগিং ট্রাবল
ট্যাগিং ট্রাবল
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
সর্বশেষ খবর
সিডনিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার দাবি
সিডনিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার দাবি

এই মাত্র | পরবাস

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে হাইওয়ে থানার সামনে জব্দকৃত বাসে আগুন
ফরিদপুরে হাইওয়ে থানার সামনে জব্দকৃত বাসে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭: চমকপ্রদ যেসব ফিচার থাকার আভাস মিলছে
আইফোন ১৭: চমকপ্রদ যেসব ফিচার থাকার আভাস মিলছে

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্টারলিংকের অফিসিয়াল রিসেলার বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড
স্টারলিংকের অফিসিয়াল রিসেলার বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড

৩৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একই লটারিতে এক মাসে দুইবার জিতলেন ৫০ হাজার ডলার!
একই লটারিতে এক মাসে দুইবার জিতলেন ৫০ হাজার ডলার!

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি হলেই হাঁটু পানি, দুর্ভোগে পৌরসভাবাসী
বৃষ্টি হলেই হাঁটু পানি, দুর্ভোগে পৌরসভাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

না ফেরার দেশে প্রখ্যাত ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
না ফেরার দেশে প্রখ্যাত ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা নয় : মির্জা ফখরুল
শেখ হাসিনা জাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বিতর্কে নোবেল: মদ্যপ অবস্থায় চালককে মারধর, আটক
আবারও বিতর্কে নোবেল: মদ্যপ অবস্থায় চালককে মারধর, আটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮তম বিসিএস (পুলিশ) অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব মির্জা তারেক ও মাসুদ আলম
২৮তম বিসিএস (পুলিশ) অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব মির্জা তারেক ও মাসুদ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাং ‘এলটিডি বয়েজ গ্রুপ’-এর ৪ সদস্য গ্রেপ্তার
মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাং ‘এলটিডি বয়েজ গ্রুপ’-এর ৪ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ শতাংশ বেতন কমিয়ে বার্সায় রাশফোর্ড
৩০ শতাংশ বেতন কমিয়ে বার্সায় রাশফোর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় পুকুরে মিলল নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ
মোংলায় পুকুরে মিলল নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে খালে মিলল নিখোঁজ রিকশাচালকের হাত-পা বাঁধা লাশ
ফটিকছড়িতে খালে মিলল নিখোঁজ রিকশাচালকের হাত-পা বাঁধা লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কন্টেইনার উল্টে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ১৫ কিমি যানজট
কন্টেইনার উল্টে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ১৫ কিমি যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ক্রিকেটারদের আপত্তিতে বাতিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ
ভারতীয় ক্রিকেটারদের আপত্তিতে বাতিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিল অস্ত্রোপচার, সৌদিতে সংযুক্ত দুই যমজ শিশুকে আলাদা করলেন চিকিৎসকরা
জটিল অস্ত্রোপচার, সৌদিতে সংযুক্ত দুই যমজ শিশুকে আলাদা করলেন চিকিৎসকরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!
ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০
রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে