শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

বাংলাদেশের অগ্রাধিকার আজ পর্যন্ত স্থিার করা সম্ভব হয়নি। যে রাজনীতিবিদদের ওপর জনগণ নির্ভর করেছে, তারা বিগত দিনগুলোতেও জনগণকে কোনো দিকনির্দেশনা দিতে পারেননি, এখনো পারছেন না। তাদের একমাত্র অগ্রাধিকার যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় যাওয়া। নজিরবিহীন গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশকে উন্মুক্ত কারাগারে পরিণত করে ভয়াবহ নিপীড়ন, বৈষম্য, বঞ্চনা চাপিয়ে দেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী দুঃশাসন থেকে দেশকে মুক্ত করার পর একটি বছর কেটে গেছে। এক বছর একেবারে কম সময় নয়। কিন্তু অযাচিত ও অকল্পনীয় মুক্তির স্বাদ পেয়ে একশ্রেণির রাজনীতিবিদ দেশকে আরও তিমিরে ঠেলে দেওয়া ছাড়া সবার জন্য কল্যাণকর নতুন কোনো কিছু যোগ করার কথা ভাবতেও অক্ষম হয়ে পড়েছেন। দেড় দশকের রাজনীতিশূন্যতা রাজনীতিবিদদের মস্তিষ্কে মরিচার যে পুরু আবরণ সৃষ্টি করেছে, তারা অনেক ঘষামাজা করেও মরিচার সেই স্তর অপসারণ করতে পারছেন না। তাদের অনেকে দিশাহারার মতো অযৌক্তিক, দায়িত্বহীন আচরণ করছেন।

শুধু রাজনীতিবিদরাই যে দায়িত্বহীন আচরণ করছেন তা নয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারও একইভাবে দায়িত্বহীন আচরণ করে এবং বিভিন্ন বিষয়ে সময়োচিত পদক্ষেপ গ্রহণের পরিবর্তে সময় ক্ষেপণ করে দেশে অরাজক পরিস্থিাতি সৃষ্টির পথ অবারিত করে দিয়েছেন। প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণে তারা বিলম্ব ঘটিয়েছেন এবং এখনো ঘটিয়ে চলেছেন। সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর তাদের প্রতিশ্রুতি ও অগ্রাধিকার কী ছিল? জুলাই গণহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় এনে দ্রুত বিচার নিষ্পন্ন করা, বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধন এবং জাতীয় সংসদের নির্বাচনের অনুষ্ঠান। এসবের পাশাপাশি অভ্যুত্থানের চেতনা ও জন-আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাা গ্রহণ, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সাড়ে পনেরো বছর ধরে যারা প্রশাসন, বিচার বিভাগকে কলুষিত করার জন্য দায়ী, তাদের অপসারণ করে প্রশাসনকে পরিশুদ্ধ করা। এসবের অনেক কিছু যে কোনো নতুন সরকারের নিয়মিত কর্মসূচির অংশ। এজন্য নতুন কোনো আইন প্রণয়নের আবশ্যকতা নেই, প্রশাসনিক সিদ্ধান্তই যথেষ্ট।

ফেলে আসা এক বছরের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এসবের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকারের লোকজনদেরই প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল রেখে নিজেদের পায়ে কুঠারাঘাত করার মতো কাজ করেছে ড. ইউনূসের সরকার। জাতীয় জীবনের একটি বছর অর্থহীনভাবে কেটে গেছে বললে খুব বাড়িয়ে বলা হবে না। অন্তর্বর্তী সরকার যেহেতু রাজনৈতিক সরকার নয়, তাদের প্রধান লক্ষ্যই হওয়া উচিত ছিল দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থাা করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে সসম্মানে বিদায় নেওয়া। এটা খুব অসম্ভব ছিল না। অনেকের মনে থাকার কথা অথবা মনে না থাকলেও ইতিহাসের পৃষ্ঠা ওলটালেই তারা দেখবেন যে ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ‘লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডার’ (এলএফও) বা ‘আইনগত কাঠামো আদেশ’ ঘোষণা করেছিল। এলএফও অনুযায়ী অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদকে প্রথম অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?অধিবেশন বসার পর পরিষদের ১২০ কর্মদিবসের মধ্যে পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়নের কাজ সম্পন্ন করার শর্ত দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পরও পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ কেন কার্যকর হয়নি সেটি ইতিহাসের ভিন্ন এক অধ্যায়। বাংলাদেশেও এর দৃষ্টান্ত রয়েছে ১৯৯৬ সাল থেকে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নবগঠিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় গ্রহণের। এ দৃষ্টান্তগুলো উল্লেখ করার কারণ হলো, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সংবিধান প্রণয়নের মতো জটিল কাজের দায়িত্ব অর্পিত হয়নি অথবা তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো বাধ্যবাধকতাও নেই তাদের ওপর। কিন্তু দীর্ঘ এক বছরেও তারা কাজের কাজ কিছুই করতে পারবে না, তা রাজনীতিসচেতন কারও পক্ষে মেনে নেওয়া কঠিন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের জন্য কমিশন গঠন করা হয়েছে এবং কমিশনগুলো যথাসময়ে তাদের রিপোর্ট সরকারের কাছে পেশ করেছে। প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) শুরু থেকেই বলে আসছে যে অনির্বাচিত সরকারের এ ধরনের সংস্কার করার কোনো সুযোগ নেই। আসলেও নেই। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এমন সুযোগ থাকতে পারত যদি তারা ‘সামরিক সরকার’ অথবা ‘বিপ্লবী সরকার’ হতো। এ দুই ধরনের অসাংবিধানিক সরকারব্যবস্থাায় দায়িত্ব গ্রহণের পরই সংবিধান বাতিল বা স্থাগিত ঘোষণা করা হয় এবং এ ধরনের সরকারের নির্বাহী প্রধানই হন রাষ্ট্রপ্রধান, যিনি তার সরকারের পক্ষে বিধিবিধান জারি করেন। গত বছরের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী অরাজনৈতিক সরকার গঠনের পর সংবিধান বাতিল অথবা স্থাগিত করা হয়নি এবং আওয়ামী লীগের সংসদ কর্তৃক নির্বাচিত ব্যক্তিই রাষ্ট্রপ্রধান পদে বহাল রয়েছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন ও নির্বাচনব্যবস্থাা সংস্কার কমিশন তাদের রিপোর্টে সংবিধান ও নির্বাচনব্যবস্থাায় সংস্কার সাধনের যে প্রস্তাবগুলো উপস্থাাপন করেছে, তার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সমানুপাতিক বা সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব এবং জাতীয় সংসদকে উ”চকক্ষভিত্তিক করার প্রস্তাব দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এত দিন পর্যন্ত শুধু চটজলদি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর সরকারকে চাপ দিয়ে আসছিল। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ও দুই কক্ষবিশিষ্ট জাতীয় সংসদের প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোকে দ্বিধাবিভক্ত করে ফেলেছে। ছোট ও নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলগুলো কস্মিনকালেও যাদের কোনো প্রার্থীর পক্ষে ভোটে বিজয়ী হয়ে সংসদে বসার সুযোগ নেই তারা এ প্রস্তাব লুফে নিয়েছে। কারণ এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোটে না জিতেও সংসদে ঠাঁই করে নেওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব হতে পারে। ছোট দলগুলোর জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় সংসদের ধারণা নিঃসন্দেহে লাভজনক। কিন্তু বড় দলগুলোর মধ্যে জামায়াতে ইসলামী কী কারণে এ পদ্ধতির পক্ষে সো”চার হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নয়।

তা ছাড়া জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত যে কোনো বিষয় সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা ছাড়া কীভাবে এই দুটি মৌলিক প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা সম্ভব? দেশে সংবিধানের চেয়ে বড় আর কোনো আইন নেই। বিদ্যমান সংবিধান সংশোধনের জন্য জাতীয় সংসদের সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থন প্রয়োজন হবে। নির্বাচনে কোনো দল যদি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করে এমনকি অন্য দলের বা স্বতন্ত্র সদস্যদের প্রলুব্ধ করেও যদি সরকার গঠনকারী দল তাদের নিজেদের সদস্যসহ দুই-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত সমর্থন নিশ্চিত করতে না পারে, সে ক্ষেত্রে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব অথবা উ”চকক্ষের কী ঘটবে?

বাংলাদেশ কি এখনো সাংবিধানিক রাজনীতি বিকাশের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে আছে অথবা সংবিধানে নতুন নতুন পদ্ধতি যোগ করলেই দেশ যে ভবিষ্যতে আর কখনো নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা ও অনিশ্চয়তার পথে যাবে না তার গ্যারান্টি কি? কোনো গ্যারান্টি নেই। কোনো রাজনৈতিক দল, কোনো ক্যারিশমেটিক নেতাও এ ধরনের কোনো গ্যারান্টি দিতে পারেননি বলে বাংলাদেশ বারবার মুখ থুবড়ে পড়েছে এবং তথাকথিত ক্যারিশমেটিক নেতাদের দুঃখজনক পতন ঘটেছে। দেশকে আবার ‘বিসমিল্লাহ’ থেকে যাত্রা শুরু করতে হয়েছে। বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান, যা ‘বাহাত্তরের সংবিধান’ হিসেবে বহুল পরিচিত, কিছু বিষয় ছাড়া সেটি ভারতের সংবিধানেরই ‘রেপ্লিকা’ বা প্রতিরূপ ছিল। ভারতে ১৯৫০ সালে বহুদলীয় ব্যবস্থাাভিত্তিক একটি সংবিধান কার্যকর হয়। সেই সংবিধানের মৌলিক কোনো পরিবর্তন না ঘটিয়েই বিগত ৭৫ বছর ধরে সেটির আওতায় ভারতের মতো বহু জাতিগোত্র, বহু ভাষাভাষী, বহু ধর্মবিশ্বাসী জনগণ এবং শত শত নৃগোষ্ঠীর রাষ্ট্র পরিচালনা করা সম্ভব হলেও এক ভাষাভিত্তিক, বহুলাংশে এক ধর্মভিত্তিক ও গুটি কয়েক ভিন্ন নৃগোষ্ঠীর বাংলাদেশকে পরিচালনার জন্য কার্যকর বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাাভিত্তিক ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে কার্যকর সংবিধানের অস্তিত্ব টিকেছিল ২ বছর ৪ মাসেরও কম সময়।

যারা বাহাত্তরের সংবিধানের প্রণেতা, যারা বাহাত্তরের সংবিধানের পিতা-মাতা, একচ্ছত্র ক্ষমতার দাপটে অথবা তাদের ‘বাহাত্তরে ধরায়’ (মতিভ্রম ঘটায়) তারাই চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাাকে অকার্যকর প্রমাণ করেন এবং বাহাত্তরের গণতান্ত্রিক সংবিধানকে দাফন করেন। বাহাত্তরের সংবিধানের খোলনলচে পাল্টে তারা জাতিকে উপহার দেন একদলীয় বাকশালী শাসনের সংবিধান। বাংলাদেশের ওই সময়ের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান বাকশালের মাধ্যমে তার ‘দ্বিতীয় বিপ্লব’ তত্ত্বের সংস্কারের অংশ হিসেবে ‘গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ শুরু করে তার নিজের, পরিবারের ও তার দল আওয়ামী লীগের মহাবিপদ ডেকে আনেন। সপরিবার শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার দলের অশুভ পরিণতি পরবর্তী সময়ের এবং এখন যারা সংস্কারের নামে নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়েছেন তারা অতীত থেকে কোনো শিক্ষা গ্রহণ করেননি। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সংস্কার হয়েছে, এরশাদের আমলে সংস্কার হয়েছে। তারা সবাই কোনো না কোনো উপায়ে নির্বাচিত ছিলেন; কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগ বা সংস্কার প্রস্তাবকদের কেউ নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি নন। কারও কাছে তাদের জবাবদিহি করতে হবে না। দায়সারা গোছের দায়িত্ব পালন করে সংস্কারকরা কেটে পড়বেন, দুর্ভোগ পোহাবে জনগণ। বাংলাদেশে অতীতে কখনো আরোপিত কোনো সংস্কার ছাত্রসমাজ, রাজনৈতিক দল, জনগণ এবং শ্রেণিপেশার লোকজন মেনে নেয়নি।

গত সাড়ে পাঁচ দশকের বাংলাদেশে ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার মধ্যে বিতর্কিত নির্বাচনের সংখ্যাই বেশি। ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ২৯৩ আসনে বিজয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে এ বিতর্কের শুরু। এরপর ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারির নির্বাচন), ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪-এ অনুষ্ঠানগুলো চরম বিতর্কিত ছিল। এসব নির্বাচনের কোনোটিই অন্তর্ভুক্তিমূলক ছিল না। কোনো না কোনো বড় রাজনৈতিক দল নির্বাচন বয়কট করেছে, কোনোটা ভোটারবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও ভোটারদের ন্যূনতম পর্যায়ে হলেও ধারণা আছে যে কোনো প্রার্থীর জয়-পরাজয় কীভাবে নির্ণয় করা হয়। প্রচলিত ব্যবস্থাার ব্যত্যয় ঘটিয়ে কিছু করতে গেলেই জনমনে সংশয় সৃষ্টি হবে এবং সংস্কারবিরোধী রাজনৈতিক মহল এ সংশয়কে কাজে লাগিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সুযোগ নেবে। কারণ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল, বিশেষত যারা অতীতে ক্ষমতার স্বাদ পেয়েছে তারা ‘ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুযোগ’ হাতছাড়া করবে না। সে জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ও উ”চকক্ষের ধারণা কেবল রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বুঝলেই হবে না, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষকেও বুঝতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে এত দীর্ঘ সময় নেই। ইতোমধ্যে অনেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তাদের ‘সেইফ এক্সিট’ বা সসম্মানে বিদায় নেওয়ার উপায় ভাবার পরামর্শ দিয়েছেন। সরকারের জন্য এটা বিব্রতকর। পরিস্থিাতি যেদিকে মোড় নিচ্ছে তাতে স্পষ্ট যে যত দিন যাবে সরকারের চলার পথ আরও বিঘœসংকুল হয়ে উঠবে। সবকিছু সত্ত্বেও সরকারের ওপর সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পড়েছে সুষ্ঠুভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের। সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ না করে সরকার যত দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ ঘোষণা করে অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাা করবে এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেবে ততই মঙ্গল।

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মাদক সিন্ডিকেট
মাদক সিন্ডিকেট
পাল্টা শুল্ক কমল
পাল্টা শুল্ক কমল
নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা
নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা
রক্তদানে হাসি ফোটে
রক্তদানে হাসি ফোটে
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে বাসায় বিস্ফোরণ: দগ্ধ চার মাসের শিশুর মৃত্যু, বাবা-মা হাসপাতালে
টঙ্গীতে বাসায় বিস্ফোরণ: দগ্ধ চার মাসের শিশুর মৃত্যু, বাবা-মা হাসপাতালে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে অবহেলিত সড়ক, দুর্ভোগে ২২ গ্রামের মানুষ
মানিকগঞ্জে অবহেলিত সড়ক, দুর্ভোগে ২২ গ্রামের মানুষ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প
রাশিয়ায় আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে “সূর্য দীঘল বাড়ি” নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’ আয়োজন
সিডনিতে “সূর্য দীঘল বাড়ি” নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’ আয়োজন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিতারে জামিন পার’ দেখতে গিয়ে যে বৈষম্যের শিকার আইফোন ব্যবহারকারীরা
‘সিতারে জামিন পার’ দেখতে গিয়ে যে বৈষম্যের শিকার আইফোন ব্যবহারকারীরা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের
মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সুবিধাভোগীদের মাঝে ১২ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সুবিধাভোগীদের মাঝে ১২ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শিশুদের পাশে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল
বিশেষ শিশুদের পাশে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?
ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু
জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট
নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ
বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল
তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন
মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক
ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু
জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান
জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার
ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫
স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গ্রেফতার
রূপগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ষায় ইনফেকশন-অ্যালার্জি এড়াতে করণীয়
বর্ষায় ইনফেকশন-অ্যালার্জি এড়াতে করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা