শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

নালা ড্রেন যেন মৃত্যুফাঁদ

দুই বছরে মৃত্যু আটজনের, পাহাড় ধসে মারা যাচ্ছেন অনেকেই
রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
নালা ড্রেন যেন মৃত্যুফাঁদ

চট্টগ্রাম নগরের নালা-নর্দমা ও ড্রেনগুলো এখন মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। গৃহস্থালি ও বাণিজ্যিক বর্জ্যরে ভাগাড়ে পরিণত হওয়া নগরের নালা-নর্দমাগুলোতে পড়ে মানুষ মৃত ও নিখোঁজ হচ্ছেন। একই সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়গুলো এখন একেকটি মৃত্যুকূপ। এছাড়া প্রতি বছরই বৃষ্টি হলে পাহাড়ধসে মরছে মানুষ। ফলে নগরের পাহাড় ও নালা-নর্দমাগুলো এখন আতঙ্কে পরিণত হয়েছে। গত দুই বছরে নালায় পড়ে আটজন এবং পাহাড়ধসে বছরে মারা যাচ্ছে গড়ে আটজন। অভিযোগ ওঠেছে, পাহাড়ের মালিক সরকারি সাত সংস্থা। সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরাই দাপট দেখিয়ে ঘর তৈরি করে ভাড়া দিচ্ছেন। ফলে মালিকই পাহাড় রক্ষায় উদাসীন। জেলা প্রশাসন বারবার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেও তাদের তৎপরতায় অবৈধরা ফের ফিরে আসে। এ নিয়ে ৮ আগস্ট পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় সংস্থাগুলোর ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা হয়। প্রশ্ন উঠে, কী করে সেখানে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে পরিবেশ অধিদফতরের পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে দায়সারা মামলা করা নিয়েও ব্যাপক সমালোচনা হয়। নগরে সরকারি-বেসরকারি ২৬টি পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাস করছে ৬ হাজার ৫৫৮টি পরিবার। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে পরিবারগুলোকে সরানো হয়। কিন্তু তারা আবারও ঝুঁকি জেনেও ফিরে আসেন। অথচ পাহাড়গুলো আমাদের নয়। পাহাড়ের মালিকদের আমরা  ঝুঁকির বিষয়ে বারবার বলে আসছি, কিন্তু সংস্থাগুলোর আশানুরূপ সাড়া মিলে না। ফলে দুর্ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মুহিববুল্লাহ বলেন, ২০১৭ সাল থেকে প্রতি বছর গড়ে সাত থেকে আটজন পাহাড়ধসে মারা যাচ্ছেন। এর অন্যতম কারণ হলো পাহাড়ের প্রাকৃতিক অবস্থা নষ্ট করা। পাহাড়ের পাদদেশে স্থাপনা নির্মাণ, পাহাড় কাটাসহ নানা কারণে বালুকাময় পাহাড়গুলোর নড়বড়ে অবস্থা। ফলে বৃষ্টি হলেই পাহাড়ধস হচ্ছে। তাছাড়া, বৈশি^ক কারণে গত কয়েক বছর বৃষ্টিপাত কম হয়েছে। এ বছরের মতো বৃষ্টি হলে দুর্ঘটনা আরও বাড়ত। তাই পাহাড়গুলো এখন থেকেই রক্ষা করতে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মোবারক আলী বলেন, বর্ষার আগে থেকেই নগরের নালা-নর্দমা ও ড্রেনগুলো সংস্কারে উদ্যোগ নেওয়া হয়। ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে কাজগুলো করা হচ্ছে। তাছাড়া, জলাবদ্ধতা নিরসনে মেগা প্রকল্পের অধীনেও নগরের বড় নালাগুলোর উন্নয়ন করা হচ্ছে। তবে এর বাইরেও অনেক নালা থেকে গেছে। পর্যায়ক্রমে এগুলো পরিষ্কার করা হবে। 

গতকাল সরেজিমন গিয়ে দেখা যায়, ২০২১ সালে নগরের যে নালায় পড়ে ব্যবসায়ী নিখোঁজ হন, সে নালাটি এখনো উন্মুক্ত। নালার পাশ দিয়েই পথচারী ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। জলাবদ্ধতা হলে নালা আর সড়ক একাকার হয়ে যায়। কেবল এখানে নয়, নগরের অনেক নালা-নর্দমায় নেই নিরাপত্তা বেষ্টনী।   

এর মধ্যে মুরাদপুর থেকে বহদ্দারহাট পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে বড় উন্মুক্ত নালা, বহদ্দারহাট থেকে বাসটার্মিনাল পর্যন্ত সড়কের পাশে, আগ্রাবাদ, জিইসি মোড়, দুই নম্বর গেটসহ বিভিন্ন এলাকার সড়কের পাশে নিরাপত্তা দেয়াল ছাড়াই নালা-নর্দমা আছে। 

বর্তমানে চসিকে বড় নালা আছে ১৫১টি এবং ছোট নালা আছে ১ হাজার ৫০০টি। ছোট ড্রেন আছে ১ হাজার ৫০০ কিলোমিটার এবং ৩ ফুট প্রস্থের বড় ড্রেন আছে ৬৫১ কিলোমিটার। চসিকের নিয়মিত এসব নালা-নর্দমা পরিষ্কার করার কথা।

নিখোঁজ ব্যবসায়ীর সন্তান সাদেক উল্লাহ মাহিন বলেন, নালায় পড়ে আমার বাবা নিখোঁজ হলেন। দুই বছর পার হলেও তার কঙ্কালটাও পেলাম না। সন্তান হিসেবে আমার জন্য এটি বড় দুঃখের। অথচ এ নিয়ে দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো নীরব।

 

নালা-ড্রেনে পড়ে মরছে মানুষ

গত রবিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর রঙ্গীপাড়ার কেএম হাশিম টাওয়ার এলাকায় নালায় পড়ে নিখোঁজ হয় ইয়াছিন আরাফাত নামের দেড় বছরের শিশু। গতকাল সকালে বাড়ির পাশের একটি নালা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে গত ৯ এপ্রিল নগরের সদরঘাট নালাপাড়া এলাকায় নালায় পড়ে তিন বছরের শিশু ওজাইফা মারা যায়। ৯ আগস্ট হাটহাজারী কলেজের শিক্ষার্থী নীপা পালিত মারা যান নালায় পড়ে। ২০২১ সালের ৩০ জুন নগরের ষোলোশহর চশমা হিল এলাকায় সিএনজি অটোরিকশা খালে পড়ে নিখোঁজ হয় তিনজন। পরে চালকসহ দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়। ২০২১ সালের ২৫ আগস্ট নগরের মুরাদপুরে উন্মুক্ত নালায় পড়ে নিখোঁজ হন সালেহ আহমদ। দুই বছর পরও তার লাশের খোঁজ মিলেনি। একই বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর নগরের আগ্রাবাদ শেখ মুজিব সড়কে মাজার গেট এলাকায় নালায় পা পিছলে পড়ে নিখোঁজ হন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী সেহেরীন মাহবুব সাদিয়া। পরদিন তার লাশ উদ্ধার করা হয়। ৭ ডিসেম্বর নগরের ষোলোশহর চশমা খালে পড়ে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার করা হয় কামাল উদ্দিন নামে এক শিশুর। ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই আগ্রাবাদ সিএন্ডবি কলোনির পাশে বিল্লাপাড়া এলাকায় জলাবদ্ধতার সময় নালায় পড়ে অটোরিকশাচালক ও যাত্রীর মৃত্যু হয়। ২০১৭ সালের ২ জুলাই রাতে নগরের এম এম আলী রোডের নালায় পড়ে মারা যান সরকারি কর্মকর্তা শলীব্রত বড়ুয়া।

 

থামছেই না পাহাড়ধসে মৃত্যু

চট্টগ্রামে পাহাড়ধসে মৃত্যু থামছেই না। ২০০৭ সালের ১১ জুন পাহাড়ধসে একদিনেই মারা যায় ১২৭ জন। ২০০৮ সালের ১৮ আগস্ট লালখান বাজার মতিঝরনা এলাকায় পাহাড়ধসে চার পরিবারের ১২ জনের মৃত্যু হয়। ২০১১ সালের ১ জুলাই টাইগার পাস এলাকার বাটালি হিলের ঢালে পাহাড় ও প্রতিরক্ষা দেয়াল ধসে ১৭ জনের মৃত্যু হয়। ২০১২ সালের ২৬-২৭ জুন পাহাড়ধসে চট্টগ্রামে ২৪ জন মারা যান। ২০১৩ সালে মতিঝরনায় দেয়াল ধসে মারা যান দুজন।  

২০১৫ সালের ১৮ জুলাই বায়েজিদ এলাকার আমিন কলোনিতে পাহাড়ধসে মারা যান তিনজন এবং ২১ সেপ্টেম্বর বায়েজিদ থানার মাঝিরঘোনা এলাকায় পাহাড়ধসে মা-মেয়ে মারা যায়। ২০১৭ সালের ১২ ও ১৩ জুন রাঙামাটিসহ বৃহত্তর চট্টগ্রামের পাঁচ জেলায় পাহাড়ধসে প্রাণ হারায় ১৫৮ জন। ২০১৮ সালের ১৪ অক্টোবর নগরীর আকবরশাহ থানাধীন ফিরোজশাহ কলোনিতে পাহাড়ধসে মারা যায় চারজন। ২০১৯ সালে কুসুমবাগ এলাকায় পাহাড়ধসে এক শিশুর মৃত্যু হয়। ২০২২ সালের ১৭ জুন পাহাড়ধসে মারা যায় চারজন। সর্বশেষ গত রবিবার সকালে নগরের ষোলোশহর এলাকায় পাহাড়ধসে পিতা-কন্যার মৃত্যু হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের নিন্দা জামায়াতের
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের নিন্দা জামায়াতের
আ.লীগ পুনর্বাসনের চক্রান্ত জনগণ মানবে না
আ.লীগ পুনর্বাসনের চক্রান্ত জনগণ মানবে না
ইমাম-খতিবদের জাতীয় সম্মেলন আজ
ইমাম-খতিবদের জাতীয় সম্মেলন আজ
নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
প্রশাসনে অনেকেই একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে
প্রশাসনে অনেকেই একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে
বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই
বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই
১৬ বছর ফ্যাসিবাদ গোস্ত খেয়ে হাড্ডিটা রেখে গেছে
১৬ বছর ফ্যাসিবাদ গোস্ত খেয়ে হাড্ডিটা রেখে গেছে
প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করা হচ্ছে
প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করা হচ্ছে
অপরাধ-সন্ত্রাস দমনে সরকার শিথিলতা দেখাচ্ছে
অপরাধ-সন্ত্রাস দমনে সরকার শিথিলতা দেখাচ্ছে
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
জাসদ ঐক্য বাস্তবায়ন মঞ্চের আত্মপ্রকাশ
জাসদ ঐক্য বাস্তবায়ন মঞ্চের আত্মপ্রকাশ
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক