শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৩, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ২২:২৫, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

পাহাড় নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

এ এইচ এম ফারুক
অনলাইন ভার্সন
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীগুলোর সুবিধাবাদী একটি অংশ ‘আদিবাসী’ স্বীকৃতির দাবিটি তুলেছে নিকট অতীত থেকে। যা বর্তমানে বাংলাদেশের ভূ-রাজনীতিতে একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও বহুমাত্রিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে এটি কেবল অধিকার আদায়ের একটি দাবি মনে হলেও, এর পেছনে লুকিয়ে আছে গভীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত উদ্দেশ্য। কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি ও তাদের আন্তর্জাতিক মদদদাতারা এই শব্দটিকে একটি ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে চায়। যার ফলস্বরূপ দেশের সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়ছে।

আদিবাসী বনাম অভিবাসী : একটি ঐতিহাসিক ও আইনি পর্যালোচনা

‘আদিবাসী’ শব্দটি আন্তর্জাতিকভাবে সংজ্ঞায়িত এবং এটি একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীকে বিশেষ অধিকার ও স্বীকৃতি প্রদান করে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) কনভেনশন-১৬৯ অনুযায়ী, আদিবাসী বলতে সেইসব জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয়, যারা একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে ঔপনিবেশিক শাসনের পূর্ব থেকে বসবাস করে আসছে এবং তাদের নিজস্ব সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে। এই সংজ্ঞাটি পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি বিতর্কের মূল ভিত্তি।

ঐতিহাসিক নথিপত্র এবং গবেষণার ভিত্তিতে, অনেক বিশ্লেষক যুক্তি দেন যে, পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলো আদিবাসী নয়, বরং অভিবাসী। পার্বত্য চট্টগ্রামের নৃ-গোষ্ঠীগুলোর আগমন ঘটেছে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে। এর স্বপক্ষে কিছু ঐতিহাসিক প্রমাণ নিচে তুলে ধরা হলো:

চাকমা : চতুর্দশ শতকে আরাকানের তৎকালীন শাসক মেং-সয়া-মনের আক্রমণের মুখে চাকমারা মিয়ানমারের আরাকান রাজ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে বর্তমান বান্দরবানের লামা, আলীকদম এবং চকরিয়া অঞ্চলে প্রবেশ করে। পরবর্তী সময়ে তারা আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী এলাকায় বসতি স্থাপন করে।

মারমা : মারমারা মূলত মিয়ানমারের আরাকান রাজ্য থেকে সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতকে এই অঞ্চলে আসে। মিয়ানমারের তৎকালীন শাসক বর্মি রাজা বোদাওপায়া’র আরাকান দখলের ফলে সৃষ্ট রাজনৈতিক অস্থিরতা ও জাতিগত সংঘাতের কারণে অসংখ্য মারমা পরিবার নিজেদের ভিটেমাটি ছেড়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে আশ্রয় নেয়।

ত্রিপুরা : ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী মূলত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য থেকে এসেছে। তাদের আগমন ঘটেছে মূলত বিভিন্ন উপজাতি সংঘাত, রাজনৈতিক চাপ এবং জীবনধারণের তাগিদে। অন্যান্য জাতিগুলোর ইতিহাসও প্রায় অনুরূপ। তাই বৃহত্তর ৩টি জাতির উদাহরণ টানা হলো।

এই ঐতিহাসিক প্রমাণগুলো ব্যবহার করে বলা হয় যে, তারা এই অঞ্চলের আদি বাসিন্দা নয়, বরং অভিবাসী। তাই আন্তর্জাতিক আইনের আলোকে তাদের ‘আদিবাসী’ স্বীকৃতি দেওয়া হলে তা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। এই স্বীকৃতির ফলে তারা ভূমি ও স্বায়ত্তশাসনের ওপর এমন অধিকার দাবি করতে পারে, যা বাংলাদেশের ভূখণ্ডগত অখণ্ডতার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

দেবাশীষ রায়ের ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকার কৌশল ও বিতর্কিত ভূমিকা

পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীদের ‘আদিবাসী’ স্বীকৃতির দাবির পেছনে অন্যতম প্রধান মুখ হলেন চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়। তিনি বিভিন্ন সময়ে নিজেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে তুলে ধরলেও, তার কার্যকলাপ বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় যে এটি আসলে সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ের চেয়ে তার নিজের ও তার পরিবারের ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার একটি কৌশল মাত্র।

পারিবারিক ইতিহাস ও দেশের প্রতি আনুগত্যের প্রশ্ন

দেবাশীষ রায়ের পরিবারের ইতিহাস রাষ্ট্রের অখণ্ডতার প্রতি গভীর প্রশ্ন তোলে। তার বাবা, ত্রিদিব রায়, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সরাসরি বিরোধিতা করেন এবং পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেন। তিনি শুধু পাকিস্তানের মন্ত্রীই হননি, বরং নিজের প্রজাদের ছেড়ে পশ্চিম পাকিস্তানেই চলে যান। এই ইতিহাস ইঙ্গিত দেয় যে এই পরিবারের আনুগত্য কোনো দেশের প্রতি নয়, বরং ক্ষমতার প্রতি। দেবাশীষ রায় নিজেও বিভিন্ন সময়ে এমন মন্তব্য করেছেন যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যায়।

রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও ভারতীয় স্বার্থের অভিযোগ

দেবাশীষ রায়ের বিরুদ্ধে কেবল দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে মন্তব্য করার অভিযোগই নয়, বরং তার রাজনৈতিক কার্যকলাপ নিয়েও গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। ২০০৭ সালে, তথাকথিত ১/১১ সরকারের সময় তিনি মন্ত্রী মর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে যে তিনি ভারতীয় স্বার্থ সংরক্ষণে কাজ করছিলেন। ভারত দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামকে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখে আসছে। দেবাশীষ রায়ের মতো একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির উচ্চ পদে আসীন থাকা এবং একই সময়ে তার বিরুদ্ধে বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ, অনেকের মনে ভারতীয় ভূ-রাজনৈতিক এজেন্ডার সঙ্গে তার সম্ভাব্য যোগসাজশের বিষয়ে সন্দেহ তৈরি করেছে।

বিদেশি অর্থায়ন ও ব্যক্তিগত লাভ

সমালোচকরা দেবাশীষ রায়কে একজন সুবিধাবাদী হিসেবে চিহ্নিত করেন। তাদের মতে, তার মূল উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের অধিকার আদায় নয়, বরং নিজের ও তার পরিবারের জন্য ক্ষমতা ও সুবিধা নিশ্চিত করা। তিনি ‘আদিবাসী’ ইস্যুকে ব্যবহার করে জাতিসংঘ ও পশ্চিমা দাতা সংস্থাগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ অনুদান হিসেবে নিয়ে আসেন। অভিযোগ আছে, এই অর্থ সাধারণ মানুষের উন্নয়নে ব্যয় না হয়ে বরং কিছু এনজিও ও তার ব্যক্তিগত বিলাসী জীবনযাত্রায় খরচ হয়। এটি একটি বহুল প্রচলিত অভিযোগ যে, এই ধরনের বিদেশি অর্থায়ন পার্বত্য চট্টগ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর পরিবর্তে একটি ক্ষুদ্র এলিট গোষ্ঠীর বিলাসী জীবনযাত্রার উৎস হয়ে উঠেছে।

বিচ্ছিন্নতাবাদী ষড়যন্ত্রের অভিযোগ

আদিবাসী ইস্যুকে সামনে রেখে দেবাশীষ রায় পার্বত্য চট্টগ্রামকে যেকোনো মূল্যে বিচ্ছিন্ন করে একটি স্বাধীন বা স্বায়ত্তশাসিত রাজন্য প্রতিষ্ঠা করার ষড়যন্ত্র করছেন বলেও অভিযোগ আছে। সমালোচকদের মতে, আন্তর্জাতিক ফোরামে ‘আদিবাসী অধিকার’ নিয়ে তার সোচ্চার কণ্ঠস্বর আসলে একটি বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক ও প্রথাগত ভূমির ওপর তার ও তার পরিবারের ‘সার্কেল চিফ’ হিসেবে নিরঙ্কুশ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। এর মাধ্যমে তিনি সেখানকার অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চান। এই ঘটনা প্রমাণ করে যে দেবাশীষ রায়ের রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং বিদেশি শক্তির সঙ্গে তার সম্ভাব্য যোগসাজশ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য একটি বড় হুমকি হিসেবে বিবেচিত হয়।

ভূমি সমস্যা, সামন্ত প্রথা ও সাধারণ জনগণের দুর্গতি

‘আদিবাসী’ ইস্যুটি আসলে এই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর একটি হাতিয়ার মাত্র। এর মাধ্যমে তারা ভূমির প্রথাগত মালিকানা, স্বায়ত্তশাসন এবং অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করতে চায়। কিন্তু এই প্রথাগত মালিকানা কাদের সুবিধা দেয়? এটি সাধারণ পাহাড়িদের নয়, বরং সেই রাজা, সামন্ত ও ভূস্বামীদের, যারা বংশ পরম্পরায় বিপুল পরিমাণ জমির মালিক। পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি ব্যবস্থাপনা ঐতিহাসিকভাবেই অত্যন্ত বৈষম্যমূলক। পার্বত্য চট্টগ্রাম ম্যানুয়াল-১৯০০ অনুযায়ী, ভূমি সংক্রান্ত সকল ক্ষমতা রাজা, হেডম্যান ও কার্বারীদের হাতে ন্যস্ত। এই ব্যবস্থা এখনো কম-বেশি কার্যকর।

পার্বত্য চট্টগ্রামের মূল সমস্যা ভূমি নিয়ে। এই সমস্যা সমাধানের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলেন সেই সার্কেল চিফ, হেডম্যান ও কার্বারীরা; যারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে জমির বেশিরভাগ অংশের মালিকানা ভোগ করে আসছেন। অন্যদিকে, সাধারণ পাহাড়িদের অধিকাংশই ভূমিহীন বা সামান্য ভূমির মালিক। এই সামন্ত প্রথা সাধারণ মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। সাধারণ পাহাড়িরা অধিকাংশই দরিদ্র এবং তাদের মৌলিক চাহিদাগুলোও অপূর্ণ। শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং বিশুদ্ধ পানির মতো মৌলিক অধিকার থেকে তারা বঞ্চিত।

কিন্তু এই অঞ্চলের প্রভাবশালী পরিবারগুলোর সদস্যরা ব্রিটিশ আমল থেকে দেশের বাইরে থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করছেন। পাহাড়ের কথা বলে বিদেশ থেকে যে বিপুল অঙ্কের অনুদান আসে, তার বেশিরভাগই চলে যায় এই এলিটদের পকেটে। এই বৈষম্য থেকেই বোঝা যায়, ‘আদিবাসী’ ইস্যুটি আসলে সাধারণ মানুষের জন্য নয়, বরং একটি ক্ষুদ্র অভিজাত শ্রেণির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন।

[তথ্য সূত্র : চাকমা সম্প্রদায়ের লেখক বিরাজমোহন দেওয়ানের লিখা চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত, অশোক কুমার দেওয়ানের লিখা চাকমা জাতির ইতিহাস বিচার। পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাস নিয়ে গবেষক ও লেখক জামাল উদ্দিন-এর লেখা পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাস এবং মুস্তফা মজিদ রচিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি ও আদিবাসী বিতর্ক।]

সার্বভৌমত্ব বনাম ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষা

সুতরাং, তথাকথিত ‘আদিবাসী’ ইস্যুটি সাধারণ মানুষের অধিকারের চেয়ে মুষ্টিমেয় কিছু এলিট পরিবারের ব্যক্তিগত লোভ ও ক্ষমতার লিপ্সাকেই বেশি ফুটিয়ে তোলে। পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর অধিকার আদায় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কিন্তু এর সমাধান কোনোভাবেই দেশের সার্বভৌমত্বকে ঝুঁকিতে ফেলে নয়। এই অঞ্চলের মানুষের প্রকৃত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে প্রথমে ভূমি ব্যবস্থাপনার বৈষম্য দূর করতে হবে এবং ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য এই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা জরুরি, যাতে দেশের সার্বভৌমত্ব কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষার শিকার না হয়। পাশাপাশি, পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারি উদ্যোগ আরও জোরদার করা উচিত, যাতে বিদেশি অনুদাননির্ভরতা কমে এবং সাধারণ মানুষের জীবনমানের উন্নতি ঘটে।

লেখক : সাংবাদিক, লেখক, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা