শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, শনিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৫

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

ড. এ কে এম শামছুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ইতিহাসে এমন কিছু ঐতিহাসিক দিন আছে, যা শুধু ক্যালেন্ডারের নির্ধারিত তারিখ নয়, বরং বাংলাদেশের অস্তিত্ব, সামষ্টিক চেতনা, আত্মমর্যাদা ও সার্বভৌমত্বের শাশ্বত ভিত্তি। ২৬ মার্চ, ৭ নভেম্বর এবং ২১ নভেম্বর—এই তিনটি তারিখ তেমনই তিনটি মাইলফলক। দেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম, রাষ্ট্র গঠনের অভিযাত্রা এবং সশস্ত্র বাহিনীর আদর্শিক ভিত্তিকে এক সুতায় গেঁথে আছে এই তিনটি দিন। ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ছিল এক অগ্নস্ফুিলিঙ্গ, যার আলোতে বাংলার লাখো মুক্তিকামী মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মহান মুক্তিযুদ্ধে।


আর ২১ নভেম্বর ১৯৭১ সালে সেনা, নৌ ও বিমান—এই তিন বাহিনীর সমন্বয়ের মধ্য দিয়ে সেই ঘোষণায় সূচিত স্বাধীনতাসংগ্রাম পায় সংগঠিত এক সামরিক ভিত্তি, কৌশলগত দৃঢ়তা এবং বিজয়ের জন্য প্রয়োজনীয় মোমেন্টাম। জাতির সামরিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসের আরেক অনিবার্য বাঁক—১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর, যেদিন সিপাহি-জনতার বিপ্লব এই ধারাকে আরো সুসংহত করে। তিনটি তারিখ, তিনটি ধাপ, একটি ধারাবাহিক ইতিহাস; স্বাধীনতার ঘোষণা, স্বাধীনতা অর্জনের জন্য সশস্ত্র বাহিনীর পূর্ণতা লাভ ও আন্ত বাহিনীর সমন্বয় এবং স্বাধীন রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দর্শনের আধুনিকায়ন।
২৬ মার্চ ১৯৭১।

পুরো জাতি যখন পাকিস্তানি বর্বরতার সামনে স্তম্ভিত, দিশাহারা; তখন চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান সমগ্র জাতিকে স্বাধীনতার ডাক দেন। তাঁর এই ঘোষণা দুটি কাজ করে—প্রথমত, এটি জাতিকে সামরিক ও রাজনৈতিকভাবে দিকনির্দেশনা দেয়; দ্বিতীয়ত, বিশ্ববাসীর কাছে প্রমাণ করে যে মুক্তিযুদ্ধ পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ নয়, বরং একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের অকৃত্রিম আহবান। ঠিক এই ঘোষণার পরপরই সর্বস্তরের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
মুক্তিযুদ্ধের কৌশলগত শক্তি ছিল বিকেন্দ্রীকরণ।

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তুলনায় অসামঞ্জস্যপূর্ণ অস্ত্রশস্ত্র, প্রশিক্ষণের ঘাটতি ও সম্পদের অভাব থাকা সত্ত্বেও বাঙালি সেনারা সেক্টর কমান্ডারদের নেতৃত্বে একের পর এক সাফল্য দেখাতে থাকেন। ভূমি, নদী ও আকাশ—সব জায়গায়ই পৃথকভাবে প্রতিরোধ গড়ে ওঠে। সেই প্রতিরোধকে পূর্ণাঙ্গ, সমন্বিত ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো দেয় ২১ নভেম্বর ১৯৭১; ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের এক ঐতিহাসিক দিন। বাংলাদেশের সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী সমন্বিত এক সামরিক সংগঠনে রূপ নেয়। এর মাধ্যমে স্পষ্ট হয় যে মুক্তিযুদ্ধ আর কেবল নিছক কোনো গেরিলা প্রতিরোধ নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্রীয় সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বাধীন স্বাধীনতাসংগ্রাম।

২১ নভেম্বরের এই গঠন ছিল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে একটি সাংগঠনিক বিপ্লব। এই দিনটি মুক্তিযুদ্ধের সামরিক কৌশলকে স্থায়ী রূপ দেয়। আগে বিচ্ছিন্নভাবে পরিচালিত অভিযানগুলো একত্র হয়, তথ্য ও গোয়েন্দা সমন্বয় বৃদ্ধি পায় এবং পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর চাপ বাড়ে। নৌ কমান্ডোদের বন্দর অভিযান, গেরিলা ইউনিটগুলোর সমন্বিত আক্রমণ এবং মুক্তিযোদ্ধা পাইলটদের ঝুঁকিপূর্ণ এয়ার-স্ট্রাইক—সবই এই সমন্বিত বাহিনী গঠনের ফল। এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম যৌথ যুদ্ধের মডেল, যা পরবর্তী সময়ে দেশের সামরিক নীতির ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর ইতিহাসে ২১ নভেম্বর তাই কেবল একটি স্মরণীয় দিন নয়, বরং একটি কৌশলগত প্রয়াসের সূচনার দিন।

মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতির সংগ্রাম ছিল একদিকে সামরিক প্রতিরোধ, অন্যদিকে স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষায় উদ্বুদ্ধ সামাজিক আন্দোলন। ২১ নভেম্বর গঠিত সেনা-নৌ-বিমান বাহিনী এই দুই দিককে একত্র করে। স্বাধীনতার পর একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত, সদ্যোজন্ম নেওয়া রাষ্ট্রের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল প্রতিরক্ষা বাহিনীকে পুনর্গঠন করা। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতা এবং জনগণের প্রত্যাশা ছিল বাহিনীকে দ্রুত শক্তিশালী করার প্রেরণা। তাই বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী শুধু সামরিক বাহিনী নয়, এ ছিল জাতির আত্মপরিচয়ের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। দেশের জনগণ এই বাহিনীকে শুধু রক্ষাকর্তা হিসেবে দেখেনি, তারা সামরিক বাহিনীকে দেখেছে স্বাধীনতা অর্জনের অগ্রদূত হিসেবে, এক গণমানুষের সেনাবাহিনী হিসেবে।

এখানেই আসে বাংলাদেশের সামরিক ইতিহাসের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ—১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর। স্বাধীনতার পর রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বের সংকট, রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে অস্থিরতা দেশের প্রতিরক্ষাকাঠামোকে বিপন্ন করে তুলেছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে বিভাগীয় সেনা, সাধারণ জনতা এবং নিম্নপদস্থ সেনা সদস্যদের সমন্বয়ে ৭ নভেম্বর ঘটে এক ঐতিহাসিক ঘটনা, সিপাহি-জনতার বিপ্লব। এই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের প্রতি আনুগত্য, সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারি, বাহিনীর মর্যাদা এবং রাষ্ট্র পরিচালনার সামগ্রিক দিকনির্দেশনা নতুনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

বিশেষত শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্ব সশস্ত্র বাহিনীর জন্য এক নতুন দিগন্তের সূচনা করে। তিনি প্রবর্তন করেন ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’, যা ছিল মহান মুক্তিযুদ্ধের জনগণকেন্দ্রিক চেতনাকে আধুনিক, রাষ্ট্রভিত্তিক ও উন্নয়নমুখী এক নতুন কাঠামোতে উপস্থাপন। তাঁর দর্শন ছিল সুস্পষ্ট, রাষ্ট্রের পরিচয় হবে জনগণকেন্দ্রিক, সার্বভৌমত্ব হবে অটুট, সশস্ত্র বাহিনী হবে পেশাদার, দেশপ্রেমিক ও আন্তর্জাতিকভাবে মর্যাদাসম্পন্ন। এই দর্শন বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে শুধু সামরিক শক্তিই দেয়নি, দিয়েছে নৈতিক শক্তি, জনগণের ভালোবাসা এবং রাষ্ট্রীয় দায়িত্ববোধের নতুন মাত্রা।

১৯৭৫-৮১ সময়কালে তাঁর নেতৃত্বে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর ব্যাপক আধুনিকীকরণ শুরু হয়। বৃহত্তর প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন, আন্ত বাহিনী সমন্বয়, নতুন প্রশিক্ষণ পদ্ধতি, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, শান্তি রক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি—সবকিছু এই সময়েই কাঠামোগতভাবে গড়ে ওঠে। তাঁর নেতৃত্বে বাহিনীর প্রতি জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার হয়। দেশের প্রতিটি উন্নয়ন কর্মসূচি, কৃষি বিপ্লব, গণমানুষের আত্মনির্ভরতা—সব ক্ষেত্রেই সশস্ত্র বাহিনী ছিল তাঁর উন্নয়ন দর্শনের পরিপূরক অংশ। আজ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী যে আন্তর্জাতিক শান্তি রক্ষায় বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বাহিনী, যে বাহিনী জাতিসংঘের পতাকার নিচে সততা, শৃঙ্খলা ও মানবতার সেবা করে বিশ্বব্যাপী সুনাম অর্জন করেছে—এর প্রত্যক্ষ ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল সেই সময়েই।

২১ নভেম্বরের সশস্ত্র বাহিনী দিবস তাই কেবল একটি ইতিহাস স্মরণ নয়, এটি একটি ধারাবাহিকতার স্মরণ। ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা, ২১ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধের যৌথ সামরিক পূর্ণতা এবং ৭ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদার ও জনগণকেন্দ্রিক পুনর্জাগরণ—এই তিনটি অধ্যায় একে অপরকে পরিপূর্ণ করে। এই ধারাবাহিকতা ছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং প্রতিরক্ষা কৌশল ও আদর্শকে ব্যাখ্যা করা অসম্ভব। ২১ নভেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সশস্ত্র বাহিনী কখনোই বিচ্ছিন্ন কোনো শক্তি নয়, এটি জনগণের আবেগ, ইতিহাস, আত্মত্যাগ ও রাষ্ট্রীয় দর্শনের সম্মিলিত ফসল।

 

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা