ফ্যাক্টরির কাজ শুরু করেছে যা ২০১৯ সাল থেকে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করতে সক্ষম হবে। দ্বিতীয় নতুন ফ্যাক্টরি প্রতিষ্ঠা, পিডিলাইট বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ব্যবসায়ীক পরিকল্পনারই একটি অংশ।
পিডিলাইটের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ফেভিকল বাংলাদেশে এডহেসিভের সমার্থক হিসেবে ব্যবহার হয় যেটি ব্যবহারকারীরা অত্যন্ত বিশ্বস্থতার সাথে ব্যবহার করে থাকে।
অতি সম্প্রতি “ফেভিকল ওয়ান কে পি ইউ আর” এবং “ফেভিকল মেরিন” বাংলাদেশের এডহেসিভ মার্কেটে আনা হয়েছে যা উন্নত গ্রেডের কাঠের আঠা হিসেবে কাঠ মিস্ত্রিদের কাছে ইতিমধ্যেই সমাদৃত হয়েছে। পিডিলাইট সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ডঃ ফিক্সিট ব্যান্ডের কন্সট্রাকশন কেমিক্যাল বিস্তৃত পরিসরে বিল্ডিং বা স্থাপনার ওয়াটারপ্রুফিং এর সমাধান নিয়ে এসেছে। এই ব্যান্ডগুলো কোম্পানির অবিরাম প্রচেষ্টাকে প্রতিফলিত করে পিডিলাইটকে আরও গ্রাহক-কেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
পিডিলাইট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ভারত পুরি সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে এসে বলেন, আমাদের অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশে পিডিলাইটকে গুনগতমান ও নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে একটি বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান হিসেবে বজায় রাখতে বদ্ধ পরিকর। পিডিলাইটে আমরা খুব সহজ কৌশল অনুসরণ করি, যেমন আমরা আমাদের আওতার বাইরে থাকা গ্রাহকদের খুজে বের করি এবং তাদেরকে সেবার আওতায় নিয়ে আসি আমাদের পণ্য দিয়ে নয় – ব্র্যান্ড দিয়ে। পিডিলাইটের সাফল্যই হচ্ছে গ্রাহকের সান্নিধ্যে থেকে তাদের সাথে বন্ধন তৈরি করা।
বাংলাদেশে বিক্রয়কৃত আশি শতাংশ পণ্যই বাংলাদেশে উৎপাদিত। এছাড়া সার্ক দেশ সমূহ বিশেষ করে শ্রীলংকা, নেপাল ও পাকিস্তানেও বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। বাংলাদেশে উৎপাদিত পিডিলাইটের সকল পণ্য সমূহ শতভাগ কমপ্লায়েন্ট এবং বিশ্বমান নিশ্চিত করে।
প্রেস কনফারেন্সে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রভাকর জৈন (সিইও - ইন্টারন্যাশনাল অপারেশন), মানব ঘোষ (প্রেসিডেন্ট), ভিশাল মালহান (সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট) সহ পিডিলাইট বাংলাদেশের উর্ধতন কর্মকর্তা বৃন্দ।
বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন