শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৫, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনায় ‘সারা’

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনায় ‘সারা’

দেশের পোশাকশিল্পের নিজস্ব ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড। এটি রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের সঙ্গে জড়িত স্নোটেক্স গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। স্নোটেক্স গ্রুপ তাদের ২০ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে শুরু করেছে তাদের লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’। মিরপুর, বসুন্ধরা সিটি এবং মোহাম্মদপুরের পর সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরাতে ‘সারা’র ৪র্থ আউটলেটের উদ্বোধন হয়েছে। 

দেশের বাজারের পর ব্র্যান্ড হিসেবে ‘সারা’ বিশ্ববাজারেও প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। সেই উদ্দেশেই এগিয়ে চলছে দেশের পোশাকশিল্পের নিজস্ব ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড। ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেডের যাত্রা শুরুসহ ব্র্যান্ডটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শরীফুন নেসা।  

খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে সারা সবার মাঝে বেশ ভালো একটি স্থান করে নিয়েছে। এই অবস্থান ধরে রাখার জন্য কিভাবে ভাবছেন?

২০১৮ সালের মে মাস থেকে সারা শুরু করে সারা। মাত্র দেড় বছরের ইতোমধ্যে ৫ টা শো রুম চালু হয়েছে সারা'র। ৪ টা শো-রুম ওপেন হয়ে গেছে। আর অপরটি বারিধারার জে ব্লকে এক মাসের মধ্যে চালু হয়ে যাবে। ইচ্ছা আছে ২০২০ সালের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় আরও ৫ টি শো-রুম ওপেন করার। এরপর ঢাকার বাইরে বিভাগীয় শহরে শো-রুম ওপেন করার ইচ্ছা আছে। দেশের মধ্যে শীর্ষে পৌঁছানোর পর সারাকে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে পরিচিত করতে চাই। 

সারা'কে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে দেশের বাইরে কতদিনের মধ্যে পরিচিত করতে পারবেন বলে মনে করছেন?  

আমার আসল উদ্দেশ্য সারাকে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে দেশের বাইরে পরিচিত করা। এর জন্য আমি সময় নিতে চাই। সময় নিয়ে ধীরে ধীরে এগোতে চাই। রাজধানী ঢাকা ও বিভাগীয় শহরে শো-রুম চালু হলে এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেতে হলে দেশের মার্কেটে আগে নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে হবে। দেশে অবস্থান মজবুত হলে সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দেশের বাইরে নিজেদের আত্মপ্রকাশ করবে সারা। তার জন্য আমাদের ২ বছর সময় লাগতে পারে, আবার ৫ বছরও লাগতে পারে। তবে সময় নিয়ে এগোতে চায় সারা।

'সারা' মানেই সুলভ মূল্যে ভালো পোশাক। এই যে দারুণ এক সংযোগ...এটা কিভাবে সম্ভব হলো??

সারা'র প্রোডাক্টের মূল্য কম আর গুনগত মান ভালো- এই দারুন কম্বিনেশনের আইডিয়া এসেছে স্নোটেক্স থেকে। মূলত এটা আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, স্নোটেক্স)-এর আইডিয়া। কম দামে কোয়ালিটি ভালো হওয়ায় সারা'র সব ধরণের পোশাক গ্রাহকদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে। ঠিক একই কারণে সব ধরণের গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পেরেছে সারা। যে কারণে সারা'র প্রতিটি শো-রুমে বিক্রি বেশি হচ্ছে। গ্রাহক বেশি আসায়, বিক্রি বেশি হওয়ায় লাভবান হচ্ছে সারা। শীত না আসতেই চলতি বছর সারা তাদের শীতের পোশাক বিক্রি করতে শুরু করেছে অনেক বেশি।


সুলভ মূল্যে ভালো পোশাক বিক্রি করার এই ধারা কী অব্যাহত থাকবে ভবিষ্যতেও ?

অন্য ব্র‍্যান্ড নিজেদের প্রোডাক্টের দাম বাড়ালেও সারা পরবর্তী ২০ বছরেও তাদের এই নীতিতে পরিবর্তন আনবে না। কারণ 'সারা' চায় কম দামে ভালো প্রোডাক্ট দিতে। অনেক বেশি গ্রাহক রাখাই সারা'র লক্ষ্য।

দেশের বাজারে ২০১৮ সালে সারা লাইফস্টাইল লি. এর যাত্রা শুরু হয়। কিন্তু তার আরও অনেক আগে থেকে স্নোটেক্সের যাত্রা শুরু। স্নোটেক্সের পথচলা শুরুর ঘটনাটা যদি শেয়ার করতেন-

২০০১ সালে আমার বিয়ে হয়। প্রথমে একটি বায়িং হাউজ ছিল। এরপর ২০০৪ সালে স্নোটেক্সের শুরু। ২০০৫ সালে স্নোটেক্স এপারেল নামে ফ্যাক্টরি শুরু। তখন লোকবল ছিল ৮০০। ২০১১ সালে মালিবাগে কাট এন্ড সিউ নামে আরেকটা ফ্যাক্টরি চালু হয়। এরপর আরও বড় পরিসরে কিছু করার পরিকল্পনা করে স্নোটেক্স। ধামরাইতে নিজস্ব জমিতে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি দেয় 'স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড' নামে।  ২০১৯ সালে স্নোটেক্স 'স্পোর্টস ওয়ার' চালু করে। ৯০০০ স্টাফকে স্নোটেক্স ফ্রি লাঞ্চ করায় স্নোটেক্স তার এই ফ্যাক্টরিতে। আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ) প্লান করে, স্টাডি করে স্নোটেক্সের ডেভেলপমেন্টের কাজ করে। কম দামে প্রোডাক্ট কোয়ালিটি ভালো হওয়ায় বায়ারদের কাছে প্রাধান্য পায় স্নোটেক্স। যেখানে অন্য ফ্যাক্টরি বায়ারদের পেছনে ঘুরছে প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্য, সেখানে স্নোটেক্স অর্ডার নিয়ে শেষ করতে পারে না। শুধুমাত্র এমন আইডোলজির জন্য। শুরু থেকেই এই আইডোলজি ফলো করায় 'সারা' লাভবান হচ্ছে। 'স্নোটেক্স' আর 'সারা'-এর সেট আপ আলাদা। তবে স্নোটেক্স'র কিছু অভিজ্ঞ লোক আছে। যাদের অভিজ্ঞতা সারা কাজে লাগাতে পারছে। স্নোটেক্স থেকে সারা এই সুবিধা নিচ্ছে। 

সারা'র প্রথম টিভিসি দেশে হলেও দ্বিতীয় টিভিসি দেশের বাইরে। ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে এটি একটি সাহসী পদক্ষেপ। এর পেছনের উদ্দেশ্য আর পরিকল্পনা নিয়ে জানতে চাই-

সারা'র প্রথম টিভিসি দেশে হলেও দ্বিতীয় টিভিসি দেশের বাইরে হবার কারণ ভিন্ন কিছু করা। মূলত ব্র্যান্ডিনের জন্যই সারা দেশের বাইরে টিভিসি করেছে। এবারের টিভিসিতে শীতকালীন পোশাককে হাইলাইটস করা হয়েছে। সারা'র প্রতিটা সেক্টরে আলাদা টিম রয়েছে। তারা মিলে সব পরিকল্পনা করেছে আর সে অনুযায়ী কাজ করছে। দেড় বছরের মাথায় দেশের বাইরে টিভিসির প্লান সারা'র সকল গ্রুপ মিলেই করেছিল। আর সকলের সম্মিলিত চেষ্টায় এটা সফল হয়েছে। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন । সেখান থেকে এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। সম্পূর্ণ ভিন্ন পথ। শুরুটা যদি বলতেন?

ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে গগণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার পর প্রায় ৫ বছর সাংবাদিকতা করেছি। যদিও দ্বিতীয় বর্ষ থেকেই বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করি। তারপর ২০০১ সালে বিয়ে হয়। বিয়ের পর দুই বছর সাংবাদিকতায় ছিলাম। এরপর পুরাপরি সংসার আর প্রথম সন্তান (সারাফ)-এর জন্ম হয়। সারাফকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। এরপর আমার দ্বিতীয় সন্তান (রাফান)-এর জন্ম। দুই সন্তান আর স্বামী-সংসার নিয়ে আরও ব্যস্ততা বাড়ে। তাই সাংবাদিকতা পেশায় আর ফেরা হয় না। ২০১৫ সাল থেকে 'সারা' লঞ্জ করার পরিকল্পনা শুরু করি। ২০১৮ সালের মে মাসে 'সারা' লঞ্জ হয়। 

প্রায় ৭ বছর সাংবাদিকতা করেছেন। এখন পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী। পরবর্তীতে কী আপনাকে সাংবাদিকতায় বা কলামিস্ট হিসেবে দেখা যেতে পারে?

এখন পরিবার আর সারা'কে নিয়ে থাকতে চাই। সাংবাদিকতায় আর ফেরা হবে না। অনেকদিনের গ্যাপ হয়ে গেছে। তবে ভালো প্রস্তাব পেলে কলামিস্ট হিসেবে দেখা যেতে পারে। পরিবেশ সময় আর সুযোগ হলে অবশ্যই কলাম লিখব।

২০১৫-১৮, সারা'কে লঞ্জ করার মধ্যকার এই সময়ে কী কী প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছেন?

***সারা'কে মার্কেটে আনার ক্ষেত্রে তেমন কোনও প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হয় নাই। এর কারন স্নোটেক্স'র অভিজ্ঞ কর্মী আর লোকবল। স্নোটেক্সের সহযোগিতায় সারা সফল। আইডিয়া থেকে শুরু করে লোকবল, সব ধরনের সহযোগিতায় পায় 'সারা' স্নোটেক্স থেকে। স্নোটেক্স থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা, আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ)-এর আইডোলজি, আর সবার টিম ওয়ার্কের ফলে সারাকে খুব অল্প সময়ে 'সারা'-কে ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করতে পেরেছি।

ব্যক্তিগত জীবন কিভাবে সামলাচ্ছেন? স্বামী, ছেলে-মেয়ে, সংসার...

ফ্যামিলি ঠিক রেখেই সারা'কে টাইম দেই। ফ্যামিলি ফাস্ট প্রাইয়োরিটি। আমি একজন গুছানো মানুষ। যার কারণে সবকিছু সুন্দর করে মানিয়ে চলতে পারছি।

আপনাদের ই-কমার্স নিয়ে জানতে চাই...

ই-কমার্স আপডেট করার জন্য আমি নিজেও অনেক সময় দেই। দ্বারাজ, প্রিয়শপ আজকের ডিল'র মতো মার্কেট প্লেসে কাজ করছে 'সারা'। শো-রুম প্রাইজ আর অনলাইনে মার্কেটেও পোশাকের মূল্য একই রাখছে 'সারা'। E-orange এবং Adi-আমাদের সাথে কন্টাক্ট করেছে, তারা দেশের বাইরে আমাদের প্রোডাক্ট সেল করবে। এছাড়া আমাজন-এর সাথেও আমাদের কথা বার্তা চলসে। আমাদের ই-কমার্সের নেক্সট প্লান হলো বিভিন্ন স্কুল কলেজে 'সারা'-এর ক্যাম্পেইন করা। আমাদের ই-কমার্সের ১২-১৩ জন কর্মী নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে পিক আপডেট আর আপলোডসহ আরও অনেক কাজ করছে।  যার ফলে অনলাইনে 'সারা' ভালো রেসপন্স পাচ্ছে। সম্প্রতি খুব ভালো ফ্লোতে চলছে সারা অনলাইন শপ।

বাংলাদেশের মিডিয়াতে বর্তমানে খুবই পরিচিত মুখ সারা। ভবিষ্যতে মিডিয়ার সাথে কাজের ধারা কেমন হতে পারে সারা'র?

মিডিয়াতে সারা খুবই পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছে। সারা চায় ছোট-বড় সব রকম মিডিয়ার সাথে কাজ করতে। সারা চেষ্টা করবে এখন যতটুকু মিডিয়া তাদের সাথে আছে ২০২০ সালে আরও মিডিয়া রেসপন্স বাড়াতে। সারা মিডিয়ার মাধ্যমে আরও বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছাতে চায়। কারণ যত ব্র‍্যান্ডিং বাড়বে তত বিক্রি বাড়বে। ২০২০ সালে মিডিয়া মিডিয়া নিয়ে আরও বড় প্লান আছে সারার আর সেই প্লান অনুযায়ী তারা বাজেট ফিক্স করবে। শুধুমাত্র প্রিন্ট আর অনলাইন মিডিয়া আর ইলেক্ট্রিক মিডিয়া নয়, সারা ধীরে ধীরে ম্যাগাজিনের সাথেও কাজ শুরু করেছে।

আপনি একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। কর্মজীবী নারীদের কর্মক্ষেত্রে কেমন পরিবেশ পাওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন ?

কর্মজীবী নারীদের কর্মক্ষেত্রে অবশ্যই সুরক্ষিত হওয়া উচিত। নারীদের পুরুষদের সমান সুযোগ সুবিধা দেওয়া উচিত। 'সারা' তার নারী কর্মীদের এমন সুযোগ সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করে। ১৬ সপ্তাহের জন্য মাতৃকালীন ছুটি দেয়। যেসব নারীরা শারীরিকভাবে অক্ষম তাদের সিটিং'র ব্যবস্থা করে ও একই সঙ্গে ফ্রি লাঞ্চ করায়। 'সারা' নারী পুরুষদের আলাদা ভাবে দেখে না, সবাই সমান। 

একজন উদোক্তা হিসেবে অন্যদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ- 

নারী উদোক্তা হতে হলে প্রথমেই রাখতে হবে স্বচ্ছতা, ধৈর্য। স্বচ্ছতা থাকতে হবে। অন্যের মতামতকে সম্মান দিতে হবে। পরিকল্পনা করে ধৈর্য ধরে ধীরে ছোট পরিসরে যেতে হয়।


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে সালাউদ্দিন আলমগীরের সহায়তা
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে সালাউদ্দিন আলমগীরের সহায়তা
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের গর্বিত স্পন্সর হলো ওয়ালটন
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের গর্বিত স্পন্সর হলো ওয়ালটন
শিগগিরই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে হোটেল ‘বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস বে হিলস্’
শিগগিরই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে হোটেল ‘বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস বে হিলস্’
জাতীয় ফার্নিচার মেলায় বার্জার পেইন্টসের প্যাভিলিয়ন
জাতীয় ফার্নিচার মেলায় বার্জার পেইন্টসের প্যাভিলিয়ন
ডিবেটে চ্যাম্পিয়ন ‘ইসলাম আফতাব কামরুল অ্যান্ড কো. চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস’
ডিবেটে চ্যাম্পিয়ন ‘ইসলাম আফতাব কামরুল অ্যান্ড কো. চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস’
টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?
টার্ম প্ল্যান কী এবং কেন এটি দরকার?
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
আকিজ বেকার্স লিমিটেডের বার্ষিক সেলস কনফারেন্স
আকিজ বেকার্স লিমিটেডের বার্ষিক সেলস কনফারেন্স
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
সর্বশেষ খবর
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ