শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৫, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনায় ‘সারা’

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনায় ‘সারা’

দেশের পোশাকশিল্পের নিজস্ব ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড। এটি রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের সঙ্গে জড়িত স্নোটেক্স গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। স্নোটেক্স গ্রুপ তাদের ২০ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে শুরু করেছে তাদের লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’। মিরপুর, বসুন্ধরা সিটি এবং মোহাম্মদপুরের পর সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরাতে ‘সারা’র ৪র্থ আউটলেটের উদ্বোধন হয়েছে। 

দেশের বাজারের পর ব্র্যান্ড হিসেবে ‘সারা’ বিশ্ববাজারেও প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। সেই উদ্দেশেই এগিয়ে চলছে দেশের পোশাকশিল্পের নিজস্ব ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড। ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেডের যাত্রা শুরুসহ ব্র্যান্ডটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শরীফুন নেসা।  

খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে সারা সবার মাঝে বেশ ভালো একটি স্থান করে নিয়েছে। এই অবস্থান ধরে রাখার জন্য কিভাবে ভাবছেন?

২০১৮ সালের মে মাস থেকে সারা শুরু করে সারা। মাত্র দেড় বছরের ইতোমধ্যে ৫ টা শো রুম চালু হয়েছে সারা'র। ৪ টা শো-রুম ওপেন হয়ে গেছে। আর অপরটি বারিধারার জে ব্লকে এক মাসের মধ্যে চালু হয়ে যাবে। ইচ্ছা আছে ২০২০ সালের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় আরও ৫ টি শো-রুম ওপেন করার। এরপর ঢাকার বাইরে বিভাগীয় শহরে শো-রুম ওপেন করার ইচ্ছা আছে। দেশের মধ্যে শীর্ষে পৌঁছানোর পর সারাকে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে পরিচিত করতে চাই। 

সারা'কে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে দেশের বাইরে কতদিনের মধ্যে পরিচিত করতে পারবেন বলে মনে করছেন?  

আমার আসল উদ্দেশ্য সারাকে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে দেশের বাইরে পরিচিত করা। এর জন্য আমি সময় নিতে চাই। সময় নিয়ে ধীরে ধীরে এগোতে চাই। রাজধানী ঢাকা ও বিভাগীয় শহরে শো-রুম চালু হলে এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেতে হলে দেশের মার্কেটে আগে নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে হবে। দেশে অবস্থান মজবুত হলে সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দেশের বাইরে নিজেদের আত্মপ্রকাশ করবে সারা। তার জন্য আমাদের ২ বছর সময় লাগতে পারে, আবার ৫ বছরও লাগতে পারে। তবে সময় নিয়ে এগোতে চায় সারা।

'সারা' মানেই সুলভ মূল্যে ভালো পোশাক। এই যে দারুণ এক সংযোগ...এটা কিভাবে সম্ভব হলো??

সারা'র প্রোডাক্টের মূল্য কম আর গুনগত মান ভালো- এই দারুন কম্বিনেশনের আইডিয়া এসেছে স্নোটেক্স থেকে। মূলত এটা আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, স্নোটেক্স)-এর আইডিয়া। কম দামে কোয়ালিটি ভালো হওয়ায় সারা'র সব ধরণের পোশাক গ্রাহকদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে। ঠিক একই কারণে সব ধরণের গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পেরেছে সারা। যে কারণে সারা'র প্রতিটি শো-রুমে বিক্রি বেশি হচ্ছে। গ্রাহক বেশি আসায়, বিক্রি বেশি হওয়ায় লাভবান হচ্ছে সারা। শীত না আসতেই চলতি বছর সারা তাদের শীতের পোশাক বিক্রি করতে শুরু করেছে অনেক বেশি।


সুলভ মূল্যে ভালো পোশাক বিক্রি করার এই ধারা কী অব্যাহত থাকবে ভবিষ্যতেও ?

অন্য ব্র‍্যান্ড নিজেদের প্রোডাক্টের দাম বাড়ালেও সারা পরবর্তী ২০ বছরেও তাদের এই নীতিতে পরিবর্তন আনবে না। কারণ 'সারা' চায় কম দামে ভালো প্রোডাক্ট দিতে। অনেক বেশি গ্রাহক রাখাই সারা'র লক্ষ্য।

দেশের বাজারে ২০১৮ সালে সারা লাইফস্টাইল লি. এর যাত্রা শুরু হয়। কিন্তু তার আরও অনেক আগে থেকে স্নোটেক্সের যাত্রা শুরু। স্নোটেক্সের পথচলা শুরুর ঘটনাটা যদি শেয়ার করতেন-

২০০১ সালে আমার বিয়ে হয়। প্রথমে একটি বায়িং হাউজ ছিল। এরপর ২০০৪ সালে স্নোটেক্সের শুরু। ২০০৫ সালে স্নোটেক্স এপারেল নামে ফ্যাক্টরি শুরু। তখন লোকবল ছিল ৮০০। ২০১১ সালে মালিবাগে কাট এন্ড সিউ নামে আরেকটা ফ্যাক্টরি চালু হয়। এরপর আরও বড় পরিসরে কিছু করার পরিকল্পনা করে স্নোটেক্স। ধামরাইতে নিজস্ব জমিতে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি দেয় 'স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড' নামে।  ২০১৯ সালে স্নোটেক্স 'স্পোর্টস ওয়ার' চালু করে। ৯০০০ স্টাফকে স্নোটেক্স ফ্রি লাঞ্চ করায় স্নোটেক্স তার এই ফ্যাক্টরিতে। আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ) প্লান করে, স্টাডি করে স্নোটেক্সের ডেভেলপমেন্টের কাজ করে। কম দামে প্রোডাক্ট কোয়ালিটি ভালো হওয়ায় বায়ারদের কাছে প্রাধান্য পায় স্নোটেক্স। যেখানে অন্য ফ্যাক্টরি বায়ারদের পেছনে ঘুরছে প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্য, সেখানে স্নোটেক্স অর্ডার নিয়ে শেষ করতে পারে না। শুধুমাত্র এমন আইডোলজির জন্য। শুরু থেকেই এই আইডোলজি ফলো করায় 'সারা' লাভবান হচ্ছে। 'স্নোটেক্স' আর 'সারা'-এর সেট আপ আলাদা। তবে স্নোটেক্স'র কিছু অভিজ্ঞ লোক আছে। যাদের অভিজ্ঞতা সারা কাজে লাগাতে পারছে। স্নোটেক্স থেকে সারা এই সুবিধা নিচ্ছে। 

সারা'র প্রথম টিভিসি দেশে হলেও দ্বিতীয় টিভিসি দেশের বাইরে। ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে এটি একটি সাহসী পদক্ষেপ। এর পেছনের উদ্দেশ্য আর পরিকল্পনা নিয়ে জানতে চাই-

সারা'র প্রথম টিভিসি দেশে হলেও দ্বিতীয় টিভিসি দেশের বাইরে হবার কারণ ভিন্ন কিছু করা। মূলত ব্র্যান্ডিনের জন্যই সারা দেশের বাইরে টিভিসি করেছে। এবারের টিভিসিতে শীতকালীন পোশাককে হাইলাইটস করা হয়েছে। সারা'র প্রতিটা সেক্টরে আলাদা টিম রয়েছে। তারা মিলে সব পরিকল্পনা করেছে আর সে অনুযায়ী কাজ করছে। দেড় বছরের মাথায় দেশের বাইরে টিভিসির প্লান সারা'র সকল গ্রুপ মিলেই করেছিল। আর সকলের সম্মিলিত চেষ্টায় এটা সফল হয়েছে। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন । সেখান থেকে এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। সম্পূর্ণ ভিন্ন পথ। শুরুটা যদি বলতেন?

ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে গগণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার পর প্রায় ৫ বছর সাংবাদিকতা করেছি। যদিও দ্বিতীয় বর্ষ থেকেই বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করি। তারপর ২০০১ সালে বিয়ে হয়। বিয়ের পর দুই বছর সাংবাদিকতায় ছিলাম। এরপর পুরাপরি সংসার আর প্রথম সন্তান (সারাফ)-এর জন্ম হয়। সারাফকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। এরপর আমার দ্বিতীয় সন্তান (রাফান)-এর জন্ম। দুই সন্তান আর স্বামী-সংসার নিয়ে আরও ব্যস্ততা বাড়ে। তাই সাংবাদিকতা পেশায় আর ফেরা হয় না। ২০১৫ সাল থেকে 'সারা' লঞ্জ করার পরিকল্পনা শুরু করি। ২০১৮ সালের মে মাসে 'সারা' লঞ্জ হয়। 

প্রায় ৭ বছর সাংবাদিকতা করেছেন। এখন পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী। পরবর্তীতে কী আপনাকে সাংবাদিকতায় বা কলামিস্ট হিসেবে দেখা যেতে পারে?

এখন পরিবার আর সারা'কে নিয়ে থাকতে চাই। সাংবাদিকতায় আর ফেরা হবে না। অনেকদিনের গ্যাপ হয়ে গেছে। তবে ভালো প্রস্তাব পেলে কলামিস্ট হিসেবে দেখা যেতে পারে। পরিবেশ সময় আর সুযোগ হলে অবশ্যই কলাম লিখব।

২০১৫-১৮, সারা'কে লঞ্জ করার মধ্যকার এই সময়ে কী কী প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছেন?

***সারা'কে মার্কেটে আনার ক্ষেত্রে তেমন কোনও প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হয় নাই। এর কারন স্নোটেক্স'র অভিজ্ঞ কর্মী আর লোকবল। স্নোটেক্সের সহযোগিতায় সারা সফল। আইডিয়া থেকে শুরু করে লোকবল, সব ধরনের সহযোগিতায় পায় 'সারা' স্নোটেক্স থেকে। স্নোটেক্স থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা, আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ)-এর আইডোলজি, আর সবার টিম ওয়ার্কের ফলে সারাকে খুব অল্প সময়ে 'সারা'-কে ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করতে পেরেছি।

ব্যক্তিগত জীবন কিভাবে সামলাচ্ছেন? স্বামী, ছেলে-মেয়ে, সংসার...

ফ্যামিলি ঠিক রেখেই সারা'কে টাইম দেই। ফ্যামিলি ফাস্ট প্রাইয়োরিটি। আমি একজন গুছানো মানুষ। যার কারণে সবকিছু সুন্দর করে মানিয়ে চলতে পারছি।

আপনাদের ই-কমার্স নিয়ে জানতে চাই...

ই-কমার্স আপডেট করার জন্য আমি নিজেও অনেক সময় দেই। দ্বারাজ, প্রিয়শপ আজকের ডিল'র মতো মার্কেট প্লেসে কাজ করছে 'সারা'। শো-রুম প্রাইজ আর অনলাইনে মার্কেটেও পোশাকের মূল্য একই রাখছে 'সারা'। E-orange এবং Adi-আমাদের সাথে কন্টাক্ট করেছে, তারা দেশের বাইরে আমাদের প্রোডাক্ট সেল করবে। এছাড়া আমাজন-এর সাথেও আমাদের কথা বার্তা চলসে। আমাদের ই-কমার্সের নেক্সট প্লান হলো বিভিন্ন স্কুল কলেজে 'সারা'-এর ক্যাম্পেইন করা। আমাদের ই-কমার্সের ১২-১৩ জন কর্মী নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে পিক আপডেট আর আপলোডসহ আরও অনেক কাজ করছে।  যার ফলে অনলাইনে 'সারা' ভালো রেসপন্স পাচ্ছে। সম্প্রতি খুব ভালো ফ্লোতে চলছে সারা অনলাইন শপ।

বাংলাদেশের মিডিয়াতে বর্তমানে খুবই পরিচিত মুখ সারা। ভবিষ্যতে মিডিয়ার সাথে কাজের ধারা কেমন হতে পারে সারা'র?

মিডিয়াতে সারা খুবই পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছে। সারা চায় ছোট-বড় সব রকম মিডিয়ার সাথে কাজ করতে। সারা চেষ্টা করবে এখন যতটুকু মিডিয়া তাদের সাথে আছে ২০২০ সালে আরও মিডিয়া রেসপন্স বাড়াতে। সারা মিডিয়ার মাধ্যমে আরও বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছাতে চায়। কারণ যত ব্র‍্যান্ডিং বাড়বে তত বিক্রি বাড়বে। ২০২০ সালে মিডিয়া মিডিয়া নিয়ে আরও বড় প্লান আছে সারার আর সেই প্লান অনুযায়ী তারা বাজেট ফিক্স করবে। শুধুমাত্র প্রিন্ট আর অনলাইন মিডিয়া আর ইলেক্ট্রিক মিডিয়া নয়, সারা ধীরে ধীরে ম্যাগাজিনের সাথেও কাজ শুরু করেছে।

আপনি একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। কর্মজীবী নারীদের কর্মক্ষেত্রে কেমন পরিবেশ পাওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন ?

কর্মজীবী নারীদের কর্মক্ষেত্রে অবশ্যই সুরক্ষিত হওয়া উচিত। নারীদের পুরুষদের সমান সুযোগ সুবিধা দেওয়া উচিত। 'সারা' তার নারী কর্মীদের এমন সুযোগ সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করে। ১৬ সপ্তাহের জন্য মাতৃকালীন ছুটি দেয়। যেসব নারীরা শারীরিকভাবে অক্ষম তাদের সিটিং'র ব্যবস্থা করে ও একই সঙ্গে ফ্রি লাঞ্চ করায়। 'সারা' নারী পুরুষদের আলাদা ভাবে দেখে না, সবাই সমান। 

একজন উদোক্তা হিসেবে অন্যদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ- 

নারী উদোক্তা হতে হলে প্রথমেই রাখতে হবে স্বচ্ছতা, ধৈর্য। স্বচ্ছতা থাকতে হবে। অন্যের মতামতকে সম্মান দিতে হবে। পরিকল্পনা করে ধৈর্য ধরে ধীরে ছোট পরিসরে যেতে হয়।


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
‘সিটি ব্যাংকের নিট মুনাফা ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা’
‘সিটি ব্যাংকের নিট মুনাফা ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা’
চসিকের ১০% প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
চসিকের ১০% প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি’র বক্তব্য
এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি’র বক্তব্য
রাজশাহীতে ১২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে প্রাণ-আরএফএল
রাজশাহীতে ১২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে প্রাণ-আরএফএল
কক্সবাজারে সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
কক্সবাজারে সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বিহা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : আতিথেয়তার মাঠে ক্রিকেটের মহোৎসব
বিহা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : আতিথেয়তার মাঠে ক্রিকেটের মহোৎসব
টিসিবি’র সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক
টিসিবি’র সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক
ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’
ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’
বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে শুরু হলো স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল
বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে শুরু হলো স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল
গ্রামীণফোনে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কেনা যাবে হজ রোমিং প্যাক
গ্রামীণফোনে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কেনা যাবে হজ রোমিং প্যাক
এমডব্লিউ বাংলাদেশ’র উদ্যোগে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’
এমডব্লিউ বাংলাদেশ’র উদ্যোগে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’
এপেক্সের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দীন
এপেক্সের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দীন
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে