শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৫, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনায় ‘সারা’

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্ববাজারে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনায় ‘সারা’

দেশের পোশাকশিল্পের নিজস্ব ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড। এটি রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের সঙ্গে জড়িত স্নোটেক্স গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। স্নোটেক্স গ্রুপ তাদের ২০ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে শুরু করেছে তাদের লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’। মিরপুর, বসুন্ধরা সিটি এবং মোহাম্মদপুরের পর সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরাতে ‘সারা’র ৪র্থ আউটলেটের উদ্বোধন হয়েছে। 

দেশের বাজারের পর ব্র্যান্ড হিসেবে ‘সারা’ বিশ্ববাজারেও প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। সেই উদ্দেশেই এগিয়ে চলছে দেশের পোশাকশিল্পের নিজস্ব ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড। ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেডের যাত্রা শুরুসহ ব্র্যান্ডটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শরীফুন নেসা।  

খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে সারা সবার মাঝে বেশ ভালো একটি স্থান করে নিয়েছে। এই অবস্থান ধরে রাখার জন্য কিভাবে ভাবছেন?

২০১৮ সালের মে মাস থেকে সারা শুরু করে সারা। মাত্র দেড় বছরের ইতোমধ্যে ৫ টা শো রুম চালু হয়েছে সারা'র। ৪ টা শো-রুম ওপেন হয়ে গেছে। আর অপরটি বারিধারার জে ব্লকে এক মাসের মধ্যে চালু হয়ে যাবে। ইচ্ছা আছে ২০২০ সালের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় আরও ৫ টি শো-রুম ওপেন করার। এরপর ঢাকার বাইরে বিভাগীয় শহরে শো-রুম ওপেন করার ইচ্ছা আছে। দেশের মধ্যে শীর্ষে পৌঁছানোর পর সারাকে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে পরিচিত করতে চাই। 

সারা'কে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে দেশের বাইরে কতদিনের মধ্যে পরিচিত করতে পারবেন বলে মনে করছেন?  

আমার আসল উদ্দেশ্য সারাকে ইন্টারন্যাশনাল ব্র‍্যান্ড হিসেবে দেশের বাইরে পরিচিত করা। এর জন্য আমি সময় নিতে চাই। সময় নিয়ে ধীরে ধীরে এগোতে চাই। রাজধানী ঢাকা ও বিভাগীয় শহরে শো-রুম চালু হলে এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেতে হলে দেশের মার্কেটে আগে নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে হবে। দেশে অবস্থান মজবুত হলে সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দেশের বাইরে নিজেদের আত্মপ্রকাশ করবে সারা। তার জন্য আমাদের ২ বছর সময় লাগতে পারে, আবার ৫ বছরও লাগতে পারে। তবে সময় নিয়ে এগোতে চায় সারা।

'সারা' মানেই সুলভ মূল্যে ভালো পোশাক। এই যে দারুণ এক সংযোগ...এটা কিভাবে সম্ভব হলো??

সারা'র প্রোডাক্টের মূল্য কম আর গুনগত মান ভালো- এই দারুন কম্বিনেশনের আইডিয়া এসেছে স্নোটেক্স থেকে। মূলত এটা আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, স্নোটেক্স)-এর আইডিয়া। কম দামে কোয়ালিটি ভালো হওয়ায় সারা'র সব ধরণের পোশাক গ্রাহকদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে। ঠিক একই কারণে সব ধরণের গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পেরেছে সারা। যে কারণে সারা'র প্রতিটি শো-রুমে বিক্রি বেশি হচ্ছে। গ্রাহক বেশি আসায়, বিক্রি বেশি হওয়ায় লাভবান হচ্ছে সারা। শীত না আসতেই চলতি বছর সারা তাদের শীতের পোশাক বিক্রি করতে শুরু করেছে অনেক বেশি।


সুলভ মূল্যে ভালো পোশাক বিক্রি করার এই ধারা কী অব্যাহত থাকবে ভবিষ্যতেও ?

অন্য ব্র‍্যান্ড নিজেদের প্রোডাক্টের দাম বাড়ালেও সারা পরবর্তী ২০ বছরেও তাদের এই নীতিতে পরিবর্তন আনবে না। কারণ 'সারা' চায় কম দামে ভালো প্রোডাক্ট দিতে। অনেক বেশি গ্রাহক রাখাই সারা'র লক্ষ্য।

দেশের বাজারে ২০১৮ সালে সারা লাইফস্টাইল লি. এর যাত্রা শুরু হয়। কিন্তু তার আরও অনেক আগে থেকে স্নোটেক্সের যাত্রা শুরু। স্নোটেক্সের পথচলা শুরুর ঘটনাটা যদি শেয়ার করতেন-

২০০১ সালে আমার বিয়ে হয়। প্রথমে একটি বায়িং হাউজ ছিল। এরপর ২০০৪ সালে স্নোটেক্সের শুরু। ২০০৫ সালে স্নোটেক্স এপারেল নামে ফ্যাক্টরি শুরু। তখন লোকবল ছিল ৮০০। ২০১১ সালে মালিবাগে কাট এন্ড সিউ নামে আরেকটা ফ্যাক্টরি চালু হয়। এরপর আরও বড় পরিসরে কিছু করার পরিকল্পনা করে স্নোটেক্স। ধামরাইতে নিজস্ব জমিতে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি দেয় 'স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড' নামে।  ২০১৯ সালে স্নোটেক্স 'স্পোর্টস ওয়ার' চালু করে। ৯০০০ স্টাফকে স্নোটেক্স ফ্রি লাঞ্চ করায় স্নোটেক্স তার এই ফ্যাক্টরিতে। আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ) প্লান করে, স্টাডি করে স্নোটেক্সের ডেভেলপমেন্টের কাজ করে। কম দামে প্রোডাক্ট কোয়ালিটি ভালো হওয়ায় বায়ারদের কাছে প্রাধান্য পায় স্নোটেক্স। যেখানে অন্য ফ্যাক্টরি বায়ারদের পেছনে ঘুরছে প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্য, সেখানে স্নোটেক্স অর্ডার নিয়ে শেষ করতে পারে না। শুধুমাত্র এমন আইডোলজির জন্য। শুরু থেকেই এই আইডোলজি ফলো করায় 'সারা' লাভবান হচ্ছে। 'স্নোটেক্স' আর 'সারা'-এর সেট আপ আলাদা। তবে স্নোটেক্স'র কিছু অভিজ্ঞ লোক আছে। যাদের অভিজ্ঞতা সারা কাজে লাগাতে পারছে। স্নোটেক্স থেকে সারা এই সুবিধা নিচ্ছে। 

সারা'র প্রথম টিভিসি দেশে হলেও দ্বিতীয় টিভিসি দেশের বাইরে। ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে এটি একটি সাহসী পদক্ষেপ। এর পেছনের উদ্দেশ্য আর পরিকল্পনা নিয়ে জানতে চাই-

সারা'র প্রথম টিভিসি দেশে হলেও দ্বিতীয় টিভিসি দেশের বাইরে হবার কারণ ভিন্ন কিছু করা। মূলত ব্র্যান্ডিনের জন্যই সারা দেশের বাইরে টিভিসি করেছে। এবারের টিভিসিতে শীতকালীন পোশাককে হাইলাইটস করা হয়েছে। সারা'র প্রতিটা সেক্টরে আলাদা টিম রয়েছে। তারা মিলে সব পরিকল্পনা করেছে আর সে অনুযায়ী কাজ করছে। দেড় বছরের মাথায় দেশের বাইরে টিভিসির প্লান সারা'র সকল গ্রুপ মিলেই করেছিল। আর সকলের সম্মিলিত চেষ্টায় এটা সফল হয়েছে। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন । সেখান থেকে এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। সম্পূর্ণ ভিন্ন পথ। শুরুটা যদি বলতেন?

ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে গগণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার পর প্রায় ৫ বছর সাংবাদিকতা করেছি। যদিও দ্বিতীয় বর্ষ থেকেই বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করি। তারপর ২০০১ সালে বিয়ে হয়। বিয়ের পর দুই বছর সাংবাদিকতায় ছিলাম। এরপর পুরাপরি সংসার আর প্রথম সন্তান (সারাফ)-এর জন্ম হয়। সারাফকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। এরপর আমার দ্বিতীয় সন্তান (রাফান)-এর জন্ম। দুই সন্তান আর স্বামী-সংসার নিয়ে আরও ব্যস্ততা বাড়ে। তাই সাংবাদিকতা পেশায় আর ফেরা হয় না। ২০১৫ সাল থেকে 'সারা' লঞ্জ করার পরিকল্পনা শুরু করি। ২০১৮ সালের মে মাসে 'সারা' লঞ্জ হয়। 

প্রায় ৭ বছর সাংবাদিকতা করেছেন। এখন পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী। পরবর্তীতে কী আপনাকে সাংবাদিকতায় বা কলামিস্ট হিসেবে দেখা যেতে পারে?

এখন পরিবার আর সারা'কে নিয়ে থাকতে চাই। সাংবাদিকতায় আর ফেরা হবে না। অনেকদিনের গ্যাপ হয়ে গেছে। তবে ভালো প্রস্তাব পেলে কলামিস্ট হিসেবে দেখা যেতে পারে। পরিবেশ সময় আর সুযোগ হলে অবশ্যই কলাম লিখব।

২০১৫-১৮, সারা'কে লঞ্জ করার মধ্যকার এই সময়ে কী কী প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছেন?

***সারা'কে মার্কেটে আনার ক্ষেত্রে তেমন কোনও প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হয় নাই। এর কারন স্নোটেক্স'র অভিজ্ঞ কর্মী আর লোকবল। স্নোটেক্সের সহযোগিতায় সারা সফল। আইডিয়া থেকে শুরু করে লোকবল, সব ধরনের সহযোগিতায় পায় 'সারা' স্নোটেক্স থেকে। স্নোটেক্স থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা, আমার হাজবেন্ড (এস এম খালেদ)-এর আইডোলজি, আর সবার টিম ওয়ার্কের ফলে সারাকে খুব অল্প সময়ে 'সারা'-কে ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করতে পেরেছি।

ব্যক্তিগত জীবন কিভাবে সামলাচ্ছেন? স্বামী, ছেলে-মেয়ে, সংসার...

ফ্যামিলি ঠিক রেখেই সারা'কে টাইম দেই। ফ্যামিলি ফাস্ট প্রাইয়োরিটি। আমি একজন গুছানো মানুষ। যার কারণে সবকিছু সুন্দর করে মানিয়ে চলতে পারছি।

আপনাদের ই-কমার্স নিয়ে জানতে চাই...

ই-কমার্স আপডেট করার জন্য আমি নিজেও অনেক সময় দেই। দ্বারাজ, প্রিয়শপ আজকের ডিল'র মতো মার্কেট প্লেসে কাজ করছে 'সারা'। শো-রুম প্রাইজ আর অনলাইনে মার্কেটেও পোশাকের মূল্য একই রাখছে 'সারা'। E-orange এবং Adi-আমাদের সাথে কন্টাক্ট করেছে, তারা দেশের বাইরে আমাদের প্রোডাক্ট সেল করবে। এছাড়া আমাজন-এর সাথেও আমাদের কথা বার্তা চলসে। আমাদের ই-কমার্সের নেক্সট প্লান হলো বিভিন্ন স্কুল কলেজে 'সারা'-এর ক্যাম্পেইন করা। আমাদের ই-কমার্সের ১২-১৩ জন কর্মী নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে পিক আপডেট আর আপলোডসহ আরও অনেক কাজ করছে।  যার ফলে অনলাইনে 'সারা' ভালো রেসপন্স পাচ্ছে। সম্প্রতি খুব ভালো ফ্লোতে চলছে সারা অনলাইন শপ।

বাংলাদেশের মিডিয়াতে বর্তমানে খুবই পরিচিত মুখ সারা। ভবিষ্যতে মিডিয়ার সাথে কাজের ধারা কেমন হতে পারে সারা'র?

মিডিয়াতে সারা খুবই পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছে। সারা চায় ছোট-বড় সব রকম মিডিয়ার সাথে কাজ করতে। সারা চেষ্টা করবে এখন যতটুকু মিডিয়া তাদের সাথে আছে ২০২০ সালে আরও মিডিয়া রেসপন্স বাড়াতে। সারা মিডিয়ার মাধ্যমে আরও বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছাতে চায়। কারণ যত ব্র‍্যান্ডিং বাড়বে তত বিক্রি বাড়বে। ২০২০ সালে মিডিয়া মিডিয়া নিয়ে আরও বড় প্লান আছে সারার আর সেই প্লান অনুযায়ী তারা বাজেট ফিক্স করবে। শুধুমাত্র প্রিন্ট আর অনলাইন মিডিয়া আর ইলেক্ট্রিক মিডিয়া নয়, সারা ধীরে ধীরে ম্যাগাজিনের সাথেও কাজ শুরু করেছে।

আপনি একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। কর্মজীবী নারীদের কর্মক্ষেত্রে কেমন পরিবেশ পাওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন ?

কর্মজীবী নারীদের কর্মক্ষেত্রে অবশ্যই সুরক্ষিত হওয়া উচিত। নারীদের পুরুষদের সমান সুযোগ সুবিধা দেওয়া উচিত। 'সারা' তার নারী কর্মীদের এমন সুযোগ সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করে। ১৬ সপ্তাহের জন্য মাতৃকালীন ছুটি দেয়। যেসব নারীরা শারীরিকভাবে অক্ষম তাদের সিটিং'র ব্যবস্থা করে ও একই সঙ্গে ফ্রি লাঞ্চ করায়। 'সারা' নারী পুরুষদের আলাদা ভাবে দেখে না, সবাই সমান। 

একজন উদোক্তা হিসেবে অন্যদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ- 

নারী উদোক্তা হতে হলে প্রথমেই রাখতে হবে স্বচ্ছতা, ধৈর্য। স্বচ্ছতা থাকতে হবে। অন্যের মতামতকে সম্মান দিতে হবে। পরিকল্পনা করে ধৈর্য ধরে ধীরে ছোট পরিসরে যেতে হয়।


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
আমানত ৭৮ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে রূপালী ব্যাংক
আমানত ৭৮ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে রূপালী ব্যাংক
পরপর দুইবার ‘রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ পুরস্কার জিতলো এপেক্স
পরপর দুইবার ‘রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ পুরস্কার জিতলো এপেক্স
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ায় রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছেন রাইজ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
মালয়েশিয়ায় রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছেন রাইজ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদে থাকছে টফির বিশেষ আয়োজন
ঈদে থাকছে টফির বিশেষ আয়োজন
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে বৈশাখ উদযাপন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে বৈশাখ উদযাপন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
ঈদুল আজহায় ক্লেমনের কমিউনিটি সিএসআর ক্যাম্পেইন
ঈদুল আজহায় ক্লেমনের কমিউনিটি সিএসআর ক্যাম্পেইন
সর্বশেষ খবর
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

৪৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা
ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান
ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে
কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা
ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি
প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত
নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা
বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!
কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান
ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা
যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই
ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই

শোবিজ

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে সোনাক্ষী
বিতর্কে সোনাক্ষী

শোবিজ

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা