শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

ব্যাংক একীভূতকরণ

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

চলমান আর্থিক সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ ব্যাংক ইসলামি ধারার পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার উদ্যোগ নিয়েছে। তবে এসব ব্যাংক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ায় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আমানত কীভাবে সুরক্ষিত থাকবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে জোরালো উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা।  একীভূত হওয়ার পথে থাকা ব্যাংকগুলো হলো- ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং এক্সিম ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এসব ব্যাংকের ৭৬ দশমিক ৭ শতাংশ ঋণই এখন খেলাপি যা ব্যাংকগুলোকে কার্যত দেউলিয়া করে দিয়েছে।

ব্যাংক একীভূতকরণএই পরিস্থিতিতে যখন ব্যাংকগুলো আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দিতে হিমশিম খাচ্ছে, তখন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে তাদের বিনিয়োগ নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্যানুযায়ী, এসব ব্যাংকে ব্যক্তি, প্রাতিষ্ঠানিক এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীরা মিলে মোট ৪৫ দশমিক ৫১ শতাংশ থেকে ৯৪ দশমিক ১ শতাংশ শেয়ার ধারণ করেন, যার মোট মূল্য প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর যদিও এর আগে আশ্বস্ত করে বলেন, ‘এই রূপান্তরের সময় আমানতকারীদের অর্থ নিরাপদ থাকবে। উদ্যোক্তা পরিচালকরা ব্যাংকিং খাতকে যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন, তাদের জন্য কোনো সহানুভূতি নেই।’ আগামী মাস থেকেই এই একীভূত প্রক্রিয়া শুরু হবে। প্রথমে একটি ‘ব্রিজ ব্যাংক’ গঠন করা হবে, যা অস্থায়ীভাবে সরকার নিয়ন্ত্রিত হবে এবং এই ব্যাংকের মাধ্যমে একীভূত ব্যাংকগুলোর কার্যক্রম চলমান থাকবে। একপর্যায়ে এই ব্যাংকটির শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারী ও আন্তর্জাতিক কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সময় লাগবে প্রায় তিন বছর। যে কোনো আইনি জটিলতা এড়াতে সরকার সম্প্রতি ‘ব্যাংক রেজ্যুলেশন অধ্যাদেশ-২০২৫’ জারি করেছে, যা বাংলাদেশ ব্যাংককে ব্যাংক একীভূতকরণ ও অধিগ্রহণে বিশাল ক্ষমতা দিয়েছে।

ব্যাংকগুলোর প্রকৃত আর্থিক অবস্থা মূল্যায়নের জন্য চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক অডিট প্রতিষ্ঠান আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়াং এবং কেপিএমজিকে নিয়োগ দেয়, যার অর্থায়ন করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এই অডিটের লক্ষ্য হলো- খাতটিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। চারটি ব্যাংক গত বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বিতর্কিত এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল, আর এক্সিম ব্যাংক পরিচালনায় ছিলেন নাসা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা নজরুল ইসলাম মজুমদার। অভিযোগ রয়েছে, তারা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ব্যাংকের নীতিমালা পরিবর্তন করে নিজেদের স্বার্থে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়েছেন এসব ব্যাংক থেকে। ব্যাংক একীভূতকরণের এই উদ্যোগ দেশের আর্থিক খাত পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলেও বিনিয়োগকারীদের সম্পদ রক্ষা এবং আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা সময়ের দাবি বলে মনে করছেন গ্রাহকরা।

বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় আশ্বাস : বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘এই মুহূর্তে একীভূতকরণ প্রক্রিয়াটি কীভাবে এগোবে, তা পুরোপুরি বলা সম্ভব নয়। তবে সাধারণ বিনিয়োগকারী, ক্ষুদ্র শেয়ারহোল্ডার ও আমানতকারীদের স্বার্থ পুরোপুরি সুরক্ষিত থাকবে। এখানে কোনো চমক বা অস্বাভাবিকতা থাকবে না। কারা ক্ষতির জন্য দায়ী, সেটা তদন্তে বেরিয়ে আসবে। ব্যাংকগুলোর করপোরেট সুশাসনের দুর্বলতা ও রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। একীভূতকরণ পরিকল্পনা আইনি ও আর্থিক দিক থেকে যথাযথভাবে করা হচ্ছে।’ প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘প্রায় সব ব্যাংকই নেতিবাচক ইকুইটিতে রয়েছে। খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪৬ থেকে ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত। যদি সরকার এই ঘাটতি পূরণ না করে, তাহলে বিনিয়োগকারীদের মূলধন ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। কারণ সরকারের তহবিল ছাড়া ক্ষতিপূরণ সম্ভব নয়। মূলত আমানতকারীদের অর্থ ফেরত নিশ্চিত করতেই সরকার এগোচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের জন্য রিটার্নের আশা এখন অনেক বাস্তবতাবর্জিত হয়ে পড়েছে।’ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম বলেন, ‘একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় আমরা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সজাগ থাকব। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষা আমাদের দায়িত্ব। আমরা নিশ্চিত করব, প্রতিটি ধাপে কী হচ্ছে, তার স্বচ্ছতা যাতে বজায় থাকে এবং বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি না হয়।’ ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া যতটা জটিল, ততটাই প্রয়োজনীয় দেশের আর্থিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে। নীতিনির্ধারক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর আশ্বাস কিছুটা হলেও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য স্বস্তিদায়ক। তবে পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত না হলে আস্থা ফিরবে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
পাঁচ দফায় ৬৩ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
পাঁচ দফায় ৬৩ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
ঋণের গুণমান ধরে রাখতে ব্যর্থ ব্যাংক খাত
ঋণের গুণমান ধরে রাখতে ব্যর্থ ব্যাংক খাত
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগে ধস
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগে ধস
পাঁচ বছরে ২০২৯ কোটি ডলারের তুলা আমদানি
পাঁচ বছরে ২০২৯ কোটি ডলারের তুলা আমদানি
কফিপ্রেমীদের জন্য দুঃসংবাদ
কফিপ্রেমীদের জন্য দুঃসংবাদ
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আইএসইউতে জুলাই স্মরণ
আইএসইউতে জুলাই স্মরণ
বেনাপোলে রেলপথে আমদানি কমেছে
বেনাপোলে রেলপথে আমদানি কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
আইইউটিতে ব্র্যাক ব্যাংকের ক্যারিয়ারটক
আইইউটিতে ব্র্যাক ব্যাংকের ক্যারিয়ারটক
সর্বশেষ খবর
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

এই মাত্র | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার
পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী মহাশোভাযাত্রা শনিবার
চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী মহাশোভাযাত্রা শনিবার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্ত লাউডস্পিকার অপসারণের কথা অস্বীকার উত্তর কোরিয়ার
সীমান্ত লাউডস্পিকার অপসারণের কথা অস্বীকার উত্তর কোরিয়ার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান
বাবলু মিয়া গ্রেফতার
পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের বাইরে রেখে রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়: ইসরাফিল খসরু
তরুণদের বাইরে রেখে রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়: ইসরাফিল খসরু

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাশ্মীরে হড়কা বানে অন্তত ১০ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
কাশ্মীরে হড়কা বানে অন্তত ১০ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারাগঞ্জে পিটিয়ে দুইজনকে হত্যা: ৪ জন রিমান্ডে, ৮ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
তারাগঞ্জে পিটিয়ে দুইজনকে হত্যা: ৪ জন রিমান্ডে, ৮ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ফানুস ওড়ানো নিষিদ্ধ
রাজধানীতে ফানুস ওড়ানো নিষিদ্ধ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় চার ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় চার ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত টেস্ট আয়োজনের বিপক্ষে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সিইও
অতিরিক্ত টেস্ট আয়োজনের বিপক্ষে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সিইও

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কে এই সানিয়া চাঁদোক?
কে এই সানিয়া চাঁদোক?

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুজিবনগরে পতাকা বৈঠক, ৯ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মুজিবনগরে পতাকা বৈঠক, ৯ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্কে নাজেহাল ভারতের চামড়া শিল্প, ক্রেতারা ঝুঁকছে চীন-ভিয়েতনামে
ট্রাম্পের শুল্কে নাজেহাল ভারতের চামড়া শিল্প, ক্রেতারা ঝুঁকছে চীন-ভিয়েতনামে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের অভিযান, যুবলীগ-শ্রমিক লীগ-তাঁতী লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের অভিযান, যুবলীগ-শ্রমিক লীগ-তাঁতী লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা
খাগড়াছড়িতে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ওলক্ষেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যশোরে ওলক্ষেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মিনিট পর্যন্ত আমার খেলোয়াড়দের বিশ্বাসটা ছিল
শেষ মিনিট পর্যন্ত আমার খেলোয়াড়দের বিশ্বাসটা ছিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে সুইফটের ‘দ্য লাইফ অব অ্য শোগার্ল’
আসছে সুইফটের ‘দ্য লাইফ অব অ্য শোগার্ল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৪৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৪৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফটিকছড়িতে ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ
ফটিকছড়িতে ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে নিহত ১
হবিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, আতঙ্কে ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, আতঙ্কে ৫০ হাজার মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা