শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

শেষ পর্ব

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

লুণ্ঠনের আরব্য রজনি
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

২২ মার্চ, ২০১৭। বিদ্যুৎ বিভাগের সচিবের সঙ্গে দায়িত্ব পেয়েছেন ড. আহমদ কায়কাউস। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফাইল দেখে তাঁর চোখ কপালে উঠল। ফলে দ্রুত তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাইলেন। অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেয়ে গেলেন সেদিনই। রাতেই শেখ হাসিনা তাঁকে গণভবনে ডাকলেন। ফাইল নিয়ে সময়ের আগেই পৌঁছে গেলেন গণভবনে। সব ফাইলেই বিপুর বিপুল পরিমাণ দুর্নীতি, যে দুর্নীতির টাকার অঙ্ক প্রায় ১০ হাজার কোটি। শেখ হাসিনা ফাইলগুলো নিবিড়ভাবে দেখলেন। তারপর বললেন, বিপুকে পদত্যাগ করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ডাকলেন তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলমকে। তিনি বললেন, ‘বিপুকে বলো পদত্যাগ করতে, না হলে আমি তাকে সরিয়ে দেব।’ মুহূর্তের মধ্যে সেই কথা বিপুর কানে চলে গেল। তৎকালীন গণভবনের ব্যক্তিগত কর্মচারীরা যারা শেখ হাসিনাকে চা-পানি ইত্যাদি সরবরাহ করতেন, তারা এ তথ্য ফাঁস করে দিলেন বিপুর কাছে। বিপু মুহূর্তে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাষ্ট্রে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে এবং সেই সময় ব্যাংককে অবস্থান করা রিদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির সঙ্গে। দুজনকে তিনি জানালেন তাঁর ওপর শেখ হাসিনার ক্ষোভের কথা। কিছুক্ষণের মধ্যেই ফোন এলো শেখ হাসিনার কাছে। প্রথম ফোনটি এলো জয়ের। তিনি বললেন, ‘মা, বিপু মামাকে এখনই সরাইও না।’ কিছুক্ষণ পরই ফোন এলো ববির। এটুকুই শেষ না। শেখ হাসিনাকে ফোন করলেন তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা। তিনজনের প্রবল প্রতিরোধের মুখে শেষ পর্যন্ত বিপুর পদত্যাগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করলেন শেখ হাসিনা। দুই দিন পর মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ ঘটনা নিজেই বললেন শেখ হাসিনা। বললেন, ‘চুরি ধরলেই জয়, ববি, রেহানার কাছে তদবির করে।’

এটাই ছিল বিপুর খুঁটির জোর। বিপু লাগামহীন দুর্নীতি করবেন, লুটপাট করবেন কিন্তু কেউ তাঁকে কিছু বলতে পারবে না। যখনই তাঁর দুর্নীতি ধরা হবে তখনই হয় জয়, না হলে ববি অথবা শেখ রেহানা তাঁকে উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসতেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিপুর মন্ত্রিত্ব রক্ষার জন্য রেহানা, জয়, ববির তদবির ভালোবাসার জন্য ছিল না। বিপুর লুটের টাকার ভাগ পেতেন এঁরা তিনজন। আর বিপুর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ছিলেন ববি। ববির গোটা পরিবারই চলত বিদ্যুতের লুটের টাকায়। সর্বশেষ এ পদত্যাগ কাহিনির ঘটনা যদি অনুসন্ধান করা যায়, দেখা যাবে ২০১৭ সালের মার্চের এ ঘটনার তিন দিনের মাথায় রিদওয়ান মুজিব ববি দেশে আসেন। পরদিনই ধানমন্ডিতে সিআরআই অফিসে বৈঠক করেন নসরুল হামিদ বিপুর সঙ্গে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে সিদ্ধান্ত হয়, পয়লা বৈশাখে ‘লেটস টক’ নামে একটি অনুষ্ঠান করা হবে, যাতে শেখ হাসিনা কথা বলবেন তরুণসমাজের সঙ্গে। সে অনুযায়ী লেটস টক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ রকম একটি অনুষ্ঠান করতে খরচ হয় সাকল্যে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। কিন্তু ১০ কোটি টাকার একটি চেক সিআরআইকে দিলেন নসরুল হামিদ বিপু। প্রিয়প্রাঙ্গণের এ চেক সিআরআইয়ের নামে দেওয়া হয় ৪ এপ্রিল। এ টাকাটি নগদায়ন হয় ৬ এপ্রিল। সেই লেটস টক অনুষ্ঠানের গেটে এবং চারপাশে প্রিয়প্রাঙ্গণের বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড ছিল। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ লেটস টক অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং চারপাশে প্রিয়প্রাঙ্গণের বিজ্ঞাপন দেখে তিনি একটুও হতবাক হননি। বরং বিপুর সঙ্গে দুষ্টামিও করেন।

শুধু এখানেই শেষ নয়, এরপর শেখ হাসিনাকে খুশি করার জন্য আর নসরুল হামিদকে রক্ষার জন্য নতুন প্রকল্প হাতে নেন ববি। যোগাযোগ করেন এশিয়াটিকের সঙ্গে। এশিয়াটিকের ইরেশসহ কয়েকজনের সঙ্গে বৈঠক করেন রিদওয়ান মুজিব ববি। এরপর আসাদুজ্জামান নূরের সঙ্গেও তাঁর একটি বৈঠক হয়। এ বৈঠকে তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন শেখ হাসিনার জীবনের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র বানানো যেতে পারে। সবাই পরামর্শ দেন এশিয়াটিকের একান্ত অনুগত নির্মাতা পিপলু খানকে এ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার জন্য। এ রকম একটি প্রামাণ্যচিত্র করতে বড়জোর খরচ হয় ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা। এ সময় পিপলু খান বাজেট দেন ১ কোটি টাকা। রিদওয়ান মুজিব ববি নসরুল হামিদ বিপুকে জানান যে এ রকম একটি প্রামাণ্যচিত্র করতে খরচ হবে ২০ কোটি টাকার মতো। বিপু তো টাকার খনি। বিপু সঙ্গে সঙ্গে ২০ কোটি টাকা মঞ্জুর করেন। পিপলু খানকে সিআরআইয়ের পক্ষ থেকে তিন কিস্তিতে টাকা দেওয়া হয়। তিন কিস্তিতে ৮৫ লাখ টাকা পান পিপলু খান। ছবি মুক্তির পর ১৫ লাখ টাকা নগদে দেওয়া হয় এবং বিপু নগদে এ টাকা পিপলু খানকে দেন। অথচ এ প্রামাণ্যচিত্রে শেখ হাসিনা আর শেখ রেহানার সাক্ষাৎকার ছাড়া ছিল কিছু স্টক ফুটেজ। এর মাধ্যমে নসরুল হামিদ বিপুর হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হালাল হয়ে যায়। সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যান তিনি।

নসরুল হামিদ বিপু যখন বিদ্যুৎ খাতে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন, তখন ড. আহমদ কায়কাউসেরও দুর্নীতির হাতেখড়ি শুরু হয়। ড. আহমদ কায়কাউস তখন নিজেই বিভিন্ন ফাইলে আপত্তি দেওয়া শুরু করেন, নানা রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে বিপুকে কোণঠাসা করতে শুরু করেন। এ সময় আবার বিপুর সহযোগিতার জন্য হাত বাড়ান জয় এবং ববি। সজীব ওয়াজেদ জয় ড. আহমদ কায়কাউসকে ডেকে নিয়ে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে উড়ে যান নসরুল হামিদ বিপুও। সে সময় ড. আহমদ কায়কাউসকে ওয়াশিংটনে একটি বিলাসবহুল বাংলো কিনে দেন নসরুল হামিদ বিপু। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার মাধ্যমে এ বাড়িটি ড. আহমদ কায়কাউসকে দেওয়া হয়। এরপর অবশ্য আহমদ কায়কাউস বেশিদিন থাকেননি। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরপরই তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর কায়কাউস নিজেই হয়ে ওঠেন দুর্নীতির গডফাদার। অনুসন্ধানে দেখা গেছে ববি, জয় কিংবা শেখ রেহানার যখন যা প্রয়োজন হতো সেই ফাইফরমাশ খাটতেন নসরুল হামিদ বিপু। সজীব ওয়াজেদ জয় যখন দেশে আসতেন তখন তাঁর আমোদপ্রমোদের জন্য ব্যবস্থা করতেন বিপু। বিপু তাঁর নিজস্ব খামারবাড়িতে এ ধরনের প্রাইভেট পার্টির আয়োজন করতেন, যেখানে শোবিজের বিভিন্ন তারকার উপস্থিতির সন্ধানও পাওয়া যায়। রিদওয়ান মুজিব ববির ফিনল্যান্ডের বাড়ি, ব্যাংককের বাড়ি নসরুল হামিদ বিপু করে দিয়েছেন। বিপু ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকক যান। সরকারি পরিপত্রে বলা হয় তাঁর চিকিৎসার জন্য সফর। কিন্তু সেখানে ববির বাড়ি এবং অন্যান্য আর্থিক লেনদেনের কাজ সম্পন্ন করেন। এ কাজ সম্পন্ন করার জন্য তাঁকে সহায়তা করে একটি ঋণখেলাপি ব্যবসায়িক গ্রুপ। যারা দেশের অর্থ পাচার করে থাইল্যান্ডে সম্পদের পাহাড় গড়েছে। এভাবেই ববি এবং জয়কে সন্তুষ্ট করে লাখ কোটি টাকা লুট করেছেন নসরুল হামিদ। লুটের প্রায় পুরো টাকাই পাচার হয়েছে বিদেশে। শেষের দিকে বিপু সব সময় বলতে থাকেন, ‘আমাকে শেখ হাসিনাও সরাতে পারবে না।’ তখন সবাই অবাক হয়ে যেত। কিন্তু পরে দেখা যায় কারণটি খুব স্পষ্ট। ববি আর জয় ছিলেন এতই ক্ষমতাবান যে শেখ হাসিনা তাঁদের কাছে অসহায় হয়ে ছিলেন। আর এজন্যই এ ধরনের সীমাহীন দুর্নীতি নীরবে প্রশ্রয় দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। ২০২৪-এর ডামি নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন কোনো অবস্থায়ই বিপুকে তৃতীয় দফায় মন্ত্রী করা যাবে না। কিন্তু এ সিদ্ধান্তে তিনি অটল থাকতে পারেননি। আবার ববি এবং জয় হস্তক্ষেপ করেন। তাঁদের হস্তক্ষেপের কারণে এবার শেখ হাসিনা শুধু বিদ্যুৎ নয়, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি দুটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন বিপুকে। এ দুষ্টচক্রের কারণে বিদ্যুতের লুটপাট হয়েছে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে কোনো জবাবদিহি ছিল না। বিপুর স্বেচ্ছাচারিতার কাছে অসহায় হয়ে পড়েছিল পুরো বিদ্যুৎ খাত। সিঙ্গাপুরে জয়ের যে ব্যবসা, তার বিনিয়োগ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিপুর দেওয়া। বিপুর সিঙ্গাপুরের পাওয়ারকোর কোম্পানির নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সেখান থেকে জয়কে বিভিন্ন মাসে বিপুল অঙ্কের টাকা দেওয়া হয়েছে। এখনো পাওয়ারকোর ব্যাংক গ্যারান্টি দিয়ে জয় সিঙ্গাপুরের একটি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন। এ গডফাদার থাকার কারণেই বিদ্যুৎ খাতে নির্বিচার হরিলুট করেছেন নসরুল হামিদ বিপু।

এই বিভাগের আরও খবর
১ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ের অনুমোদন
১ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ের অনুমোদন
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা চার দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা চার দিনের রিমান্ডে
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রসংশ্লিষ্টদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রসংশ্লিষ্টদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি
কাফনের কাপড় পরে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
প্রথম ধাপে তেহরান থেকে ফিরবেন ২৫ বাংলাদেশি
প্রথম ধাপে তেহরান থেকে ফিরবেন ২৫ বাংলাদেশি
৪০ দিন পর খুলল নগর ভবন
৪০ দিন পর খুলল নগর ভবন
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ভোটার হচ্ছেন জুবাইদা রহমান
ভোটার হচ্ছেন জুবাইদা রহমান
জ্ঞান ও মানবিকতা পেছনে পড়ে গেছে
জ্ঞান ও মানবিকতা পেছনে পড়ে গেছে
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
স্কাউটরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে
স্কাউটরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ কানাডা হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ কানাডা হাইকমিশনারের
সর্বশেষ খবর
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?
ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে
যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে

নগর জীবন