শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৯:৫৬, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

শেষ পর্ব

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

লুণ্ঠনের আরব্য রজনি
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

২২ মার্চ, ২০১৭। বিদ্যুৎ বিভাগের সচিবের সঙ্গে দায়িত্ব পেয়েছেন ড. আহমদ কায়কাউস। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফাইল দেখে তাঁর চোখ কপালে উঠল। ফলে দ্রুত তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাইলেন। অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেয়ে গেলেন সেদিনই। রাতেই শেখ হাসিনা তাঁকে গণভবনে ডাকলেন। ফাইল নিয়ে সময়ের আগেই পৌঁছে গেলেন গণভবনে। সব ফাইলেই বিপুর বিপুল পরিমাণ দুর্নীতি, যে দুর্নীতির টাকার অঙ্ক প্রায় ১০ হাজার কোটি। শেখ হাসিনা ফাইলগুলো নিবিড়ভাবে দেখলেন। তারপর বললেন, বিপুকে পদত্যাগ করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ডাকলেন তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলমকে। তিনি বললেন, ‘বিপুকে বলো পদত্যাগ করতে, না হলে আমি তাকে সরিয়ে দেব।’ মুহূর্তের মধ্যে সেই কথা বিপুর কানে চলে গেল। তৎকালীন গণভবনের ব্যক্তিগত কর্মচারীরা যারা শেখ হাসিনাকে চা-পানি ইত্যাদি সরবরাহ করতেন, তারা এ তথ্য ফাঁস করে দিলেন বিপুর কাছে। বিপু মুহূর্তে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাষ্ট্রে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে এবং সেই সময় ব্যাংককে অবস্থান করা রিদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির সঙ্গে। দুজনকে তিনি জানালেন তাঁর ওপর শেখ হাসিনার ক্ষোভের কথা। কিছুক্ষণের মধ্যেই ফোন এলো শেখ হাসিনার কাছে। প্রথম ফোনটি এলো জয়ের। তিনি বললেন, ‘মা, বিপু মামাকে এখনই সরাইও না।’ কিছুক্ষণ পরই ফোন এলো ববির। এটুকুই শেষ না। শেখ হাসিনাকে ফোন করলেন তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা। তিনজনের প্রবল প্রতিরোধের মুখে শেষ পর্যন্ত বিপুর পদত্যাগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করলেন শেখ হাসিনা। দুই দিন পর মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ ঘটনা নিজেই বললেন শেখ হাসিনা। বললেন, ‘চুরি ধরলেই জয়, ববি, রেহানার কাছে তদবির করে।’

এটাই ছিল বিপুর খুঁটির জোর। বিপু লাগামহীন দুর্নীতি করবেন, লুটপাট করবেন কিন্তু কেউ তাঁকে কিছু বলতে পারবে না। যখনই তাঁর দুর্নীতি ধরা হবে তখনই হয় জয়, না হলে ববি অথবা শেখ রেহানা তাঁকে উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসতেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিপুর মন্ত্রিত্ব রক্ষার জন্য রেহানা, জয়, ববির তদবির ভালোবাসার জন্য ছিল না। বিপুর লুটের টাকার ভাগ পেতেন এঁরা তিনজন। আর বিপুর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ছিলেন ববি। ববির গোটা পরিবারই চলত বিদ্যুতের লুটের টাকায়। সর্বশেষ এ পদত্যাগ কাহিনির ঘটনা যদি অনুসন্ধান করা যায়, দেখা যাবে ২০১৭ সালের মার্চের এ ঘটনার তিন দিনের মাথায় রিদওয়ান মুজিব ববি দেশে আসেন। পরদিনই ধানমন্ডিতে সিআরআই অফিসে বৈঠক করেন নসরুল হামিদ বিপুর সঙ্গে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে সিদ্ধান্ত হয়, পয়লা বৈশাখে ‘লেটস টক’ নামে একটি অনুষ্ঠান করা হবে, যাতে শেখ হাসিনা কথা বলবেন তরুণসমাজের সঙ্গে। সে অনুযায়ী লেটস টক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ রকম একটি অনুষ্ঠান করতে খরচ হয় সাকল্যে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। কিন্তু ১০ কোটি টাকার একটি চেক সিআরআইকে দিলেন নসরুল হামিদ বিপু। প্রিয়প্রাঙ্গণের এ চেক সিআরআইয়ের নামে দেওয়া হয় ৪ এপ্রিল। এ টাকাটি নগদায়ন হয় ৬ এপ্রিল। সেই লেটস টক অনুষ্ঠানের গেটে এবং চারপাশে প্রিয়প্রাঙ্গণের বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড ছিল। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ লেটস টক অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং চারপাশে প্রিয়প্রাঙ্গণের বিজ্ঞাপন দেখে তিনি একটুও হতবাক হননি। বরং বিপুর সঙ্গে দুষ্টামিও করেন।

শুধু এখানেই শেষ নয়, এরপর শেখ হাসিনাকে খুশি করার জন্য আর নসরুল হামিদকে রক্ষার জন্য নতুন প্রকল্প হাতে নেন ববি। যোগাযোগ করেন দেশের একটি বিজ্ঞাপন এজেন্সির সঙ্গে। ওই এজেন্সির  কয়েকজনের সঙ্গে বৈঠক করেন রিদওয়ান মুজিব ববি। বৈঠকে তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন শেখ হাসিনার জীবনের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র বানানো যেতে পারে। সবাই পরামর্শ দেন নির্মাতা পিপলু খানকে এ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার জন্য।  এ রকম একটি প্রামাণ্যচিত্র করতে বড়জোর খরচ হয় ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা। এ সময় পিপলু খান বাজেট দেন ১ কোটি টাকা। রিদওয়ান মুজিব ববি নসরুল হামিদ বিপুকে জানান যে এ রকম একটি প্রামাণ্যচিত্র করতে খরচ হবে ২০ কোটি টাকার মতো। বিপু তো টাকার খনি। বিপু সঙ্গে সঙ্গে ২০ কোটি টাকা মঞ্জুর করেন। পিপলু খানকে সিআরআইয়ের পক্ষ থেকে তিন কিস্তিতে টাকা দেওয়া হয়। তিন কিস্তিতে ৮৫ লাখ টাকা পান পিপলু খান। ছবি মুক্তির পর ১৫ লাখ টাকা নগদে দেওয়া হয় এবং বিপু নগদে এ টাকা পিপলু খানকে দেন। অথচ এ প্রামাণ্যচিত্রে শেখ হাসিনা আর শেখ রেহানার সাক্ষাৎকার ছাড়া ছিল কিছু স্টক ফুটেজ। এর মাধ্যমে নসরুল হামিদ বিপুর হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হালাল হয়ে যায়। সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যান তিনি।

নসরুল হামিদ বিপু যখন বিদ্যুৎ খাতে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন, তখন ড. আহমদ কায়কাউসেরও দুর্নীতির হাতেখড়ি শুরু হয়। ড. আহমদ কায়কাউস তখন নিজেই বিভিন্ন ফাইলে আপত্তি দেওয়া শুরু করেন, নানা রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে বিপুকে কোণঠাসা করতে শুরু করেন। এ সময় আবার বিপুর সহযোগিতার জন্য হাত বাড়ান জয় এবং ববি। সজীব ওয়াজেদ জয় ড. আহমদ কায়কাউসকে ডেকে নিয়ে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে উড়ে যান নসরুল হামিদ বিপুও। সে সময় ড. আহমদ কায়কাউসকে ওয়াশিংটনে একটি বিলাসবহুল বাংলো কিনে দেন নসরুল হামিদ বিপু। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার মাধ্যমে এ বাড়িটি ড. আহমদ কায়কাউসকে দেওয়া হয়। এরপর অবশ্য আহমদ কায়কাউস বেশিদিন থাকেননি। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরপরই তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর কায়কাউস নিজেই হয়ে ওঠেন দুর্নীতির গডফাদার। অনুসন্ধানে দেখা গেছে ববি, জয় কিংবা শেখ রেহানার যখন যা প্রয়োজন হতো সেই ফাইফরমাশ খাটতেন নসরুল হামিদ বিপু। সজীব ওয়াজেদ জয় যখন দেশে আসতেন তখন তাঁর আমোদপ্রমোদের জন্য ব্যবস্থা করতেন বিপু। বিপু তাঁর নিজস্ব খামারবাড়িতে এ ধরনের প্রাইভেট পার্টির আয়োজন করতেন, যেখানে শোবিজের বিভিন্ন তারকার উপস্থিতির সন্ধানও পাওয়া যায়। রিদওয়ান মুজিব ববির ফিনল্যান্ডের বাড়ি, ব্যাংককের বাড়ি নসরুল হামিদ বিপু করে দিয়েছেন। বিপু ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকক যান। সরকারি পরিপত্রে বলা হয় তাঁর চিকিৎসার জন্য সফর। কিন্তু সেখানে ববির বাড়ি এবং অন্যান্য আর্থিক লেনদেনের কাজ সম্পন্ন করেন। এ কাজ সম্পন্ন করার জন্য তাঁকে সহায়তা করে একটি ঋণখেলাপি ব্যবসায়িক গ্রুপ। যারা দেশের অর্থ পাচার করে থাইল্যান্ডে সম্পদের পাহাড় গড়েছে। এভাবেই ববি এবং জয়কে সন্তুষ্ট করে লাখ কোটি টাকা লুট করেছেন নসরুল হামিদ। লুটের প্রায় পুরো টাকাই পাচার হয়েছে বিদেশে। শেষের দিকে বিপু সব সময় বলতে থাকেন, ‘আমাকে শেখ হাসিনাও সরাতে পারবে না।’ তখন সবাই অবাক হয়ে যেত। কিন্তু পরে দেখা যায় কারণটি খুব স্পষ্ট। ববি আর জয় ছিলেন এতই ক্ষমতাবান যে শেখ হাসিনা তাঁদের কাছে অসহায় হয়ে ছিলেন। আর এজন্যই এ ধরনের সীমাহীন দুর্নীতি নীরবে প্রশ্রয় দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। ২০২৪-এর ডামি নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন কোনো অবস্থায়ই বিপুকে তৃতীয় দফায় মন্ত্রী করা যাবে না। কিন্তু এ সিদ্ধান্তে তিনি অটল থাকতে পারেননি। আবার ববি এবং জয় হস্তক্ষেপ করেন। তাঁদের হস্তক্ষেপের কারণে এবার শেখ হাসিনা শুধু বিদ্যুৎ নয়, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি দুটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন বিপুকে। এ দুষ্টচক্রের কারণে বিদ্যুতের লুটপাট হয়েছে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে কোনো জবাবদিহি ছিল না। বিপুর স্বেচ্ছাচারিতার কাছে অসহায় হয়ে পড়েছিল পুরো বিদ্যুৎ খাত। সিঙ্গাপুরে জয়ের যে ব্যবসা, তার বিনিয়োগ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিপুর দেওয়া। বিপুর সিঙ্গাপুরের পাওয়ারকোর কোম্পানির নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সেখান থেকে জয়কে বিভিন্ন মাসে বিপুল অঙ্কের টাকা দেওয়া হয়েছে। এখনো পাওয়ারকোর ব্যাংক গ্যারান্টি দিয়ে জয় সিঙ্গাপুরের একটি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন। এ গডফাদার থাকার কারণেই বিদ্যুৎ খাতে নির্বিচার হরিলুট করেছেন নসরুল হামিদ বিপু।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পূর্ব-পশ্চিম