শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৯:৫৬, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

শেষ পর্ব

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

লুণ্ঠনের আরব্য রজনি
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

২২ মার্চ, ২০১৭। বিদ্যুৎ বিভাগের সচিবের সঙ্গে দায়িত্ব পেয়েছেন ড. আহমদ কায়কাউস। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফাইল দেখে তাঁর চোখ কপালে উঠল। ফলে দ্রুত তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাইলেন। অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেয়ে গেলেন সেদিনই। রাতেই শেখ হাসিনা তাঁকে গণভবনে ডাকলেন। ফাইল নিয়ে সময়ের আগেই পৌঁছে গেলেন গণভবনে। সব ফাইলেই বিপুর বিপুল পরিমাণ দুর্নীতি, যে দুর্নীতির টাকার অঙ্ক প্রায় ১০ হাজার কোটি। শেখ হাসিনা ফাইলগুলো নিবিড়ভাবে দেখলেন। তারপর বললেন, বিপুকে পদত্যাগ করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ডাকলেন তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলমকে। তিনি বললেন, ‘বিপুকে বলো পদত্যাগ করতে, না হলে আমি তাকে সরিয়ে দেব।’ মুহূর্তের মধ্যে সেই কথা বিপুর কানে চলে গেল। তৎকালীন গণভবনের ব্যক্তিগত কর্মচারীরা যারা শেখ হাসিনাকে চা-পানি ইত্যাদি সরবরাহ করতেন, তারা এ তথ্য ফাঁস করে দিলেন বিপুর কাছে। বিপু মুহূর্তে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাষ্ট্রে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে এবং সেই সময় ব্যাংককে অবস্থান করা রিদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির সঙ্গে। দুজনকে তিনি জানালেন তাঁর ওপর শেখ হাসিনার ক্ষোভের কথা। কিছুক্ষণের মধ্যেই ফোন এলো শেখ হাসিনার কাছে। প্রথম ফোনটি এলো জয়ের। তিনি বললেন, ‘মা, বিপু মামাকে এখনই সরাইও না।’ কিছুক্ষণ পরই ফোন এলো ববির। এটুকুই শেষ না। শেখ হাসিনাকে ফোন করলেন তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা। তিনজনের প্রবল প্রতিরোধের মুখে শেষ পর্যন্ত বিপুর পদত্যাগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করলেন শেখ হাসিনা। দুই দিন পর মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ ঘটনা নিজেই বললেন শেখ হাসিনা। বললেন, ‘চুরি ধরলেই জয়, ববি, রেহানার কাছে তদবির করে।’

এটাই ছিল বিপুর খুঁটির জোর। বিপু লাগামহীন দুর্নীতি করবেন, লুটপাট করবেন কিন্তু কেউ তাঁকে কিছু বলতে পারবে না। যখনই তাঁর দুর্নীতি ধরা হবে তখনই হয় জয়, না হলে ববি অথবা শেখ রেহানা তাঁকে উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসতেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিপুর মন্ত্রিত্ব রক্ষার জন্য রেহানা, জয়, ববির তদবির ভালোবাসার জন্য ছিল না। বিপুর লুটের টাকার ভাগ পেতেন এঁরা তিনজন। আর বিপুর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ছিলেন ববি। ববির গোটা পরিবারই চলত বিদ্যুতের লুটের টাকায়। সর্বশেষ এ পদত্যাগ কাহিনির ঘটনা যদি অনুসন্ধান করা যায়, দেখা যাবে ২০১৭ সালের মার্চের এ ঘটনার তিন দিনের মাথায় রিদওয়ান মুজিব ববি দেশে আসেন। পরদিনই ধানমন্ডিতে সিআরআই অফিসে বৈঠক করেন নসরুল হামিদ বিপুর সঙ্গে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে সিদ্ধান্ত হয়, পয়লা বৈশাখে ‘লেটস টক’ নামে একটি অনুষ্ঠান করা হবে, যাতে শেখ হাসিনা কথা বলবেন তরুণসমাজের সঙ্গে। সে অনুযায়ী লেটস টক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ রকম একটি অনুষ্ঠান করতে খরচ হয় সাকল্যে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। কিন্তু ১০ কোটি টাকার একটি চেক সিআরআইকে দিলেন নসরুল হামিদ বিপু। প্রিয়প্রাঙ্গণের এ চেক সিআরআইয়ের নামে দেওয়া হয় ৪ এপ্রিল। এ টাকাটি নগদায়ন হয় ৬ এপ্রিল। সেই লেটস টক অনুষ্ঠানের গেটে এবং চারপাশে প্রিয়প্রাঙ্গণের বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড ছিল। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ লেটস টক অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং চারপাশে প্রিয়প্রাঙ্গণের বিজ্ঞাপন দেখে তিনি একটুও হতবাক হননি। বরং বিপুর সঙ্গে দুষ্টামিও করেন।

শুধু এখানেই শেষ নয়, এরপর শেখ হাসিনাকে খুশি করার জন্য আর নসরুল হামিদকে রক্ষার জন্য নতুন প্রকল্প হাতে নেন ববি। যোগাযোগ করেন দেশের একটি বিজ্ঞাপন এজেন্সির সঙ্গে। ওই এজেন্সির  কয়েকজনের সঙ্গে বৈঠক করেন রিদওয়ান মুজিব ববি। বৈঠকে তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন শেখ হাসিনার জীবনের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র বানানো যেতে পারে। সবাই পরামর্শ দেন নির্মাতা পিপলু খানকে এ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার জন্য।  এ রকম একটি প্রামাণ্যচিত্র করতে বড়জোর খরচ হয় ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা। এ সময় পিপলু খান বাজেট দেন ১ কোটি টাকা। রিদওয়ান মুজিব ববি নসরুল হামিদ বিপুকে জানান যে এ রকম একটি প্রামাণ্যচিত্র করতে খরচ হবে ২০ কোটি টাকার মতো। বিপু তো টাকার খনি। বিপু সঙ্গে সঙ্গে ২০ কোটি টাকা মঞ্জুর করেন। পিপলু খানকে সিআরআইয়ের পক্ষ থেকে তিন কিস্তিতে টাকা দেওয়া হয়। তিন কিস্তিতে ৮৫ লাখ টাকা পান পিপলু খান। ছবি মুক্তির পর ১৫ লাখ টাকা নগদে দেওয়া হয় এবং বিপু নগদে এ টাকা পিপলু খানকে দেন। অথচ এ প্রামাণ্যচিত্রে শেখ হাসিনা আর শেখ রেহানার সাক্ষাৎকার ছাড়া ছিল কিছু স্টক ফুটেজ। এর মাধ্যমে নসরুল হামিদ বিপুর হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হালাল হয়ে যায়। সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যান তিনি।

নসরুল হামিদ বিপু যখন বিদ্যুৎ খাতে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন, তখন ড. আহমদ কায়কাউসেরও দুর্নীতির হাতেখড়ি শুরু হয়। ড. আহমদ কায়কাউস তখন নিজেই বিভিন্ন ফাইলে আপত্তি দেওয়া শুরু করেন, নানা রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে বিপুকে কোণঠাসা করতে শুরু করেন। এ সময় আবার বিপুর সহযোগিতার জন্য হাত বাড়ান জয় এবং ববি। সজীব ওয়াজেদ জয় ড. আহমদ কায়কাউসকে ডেকে নিয়ে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে উড়ে যান নসরুল হামিদ বিপুও। সে সময় ড. আহমদ কায়কাউসকে ওয়াশিংটনে একটি বিলাসবহুল বাংলো কিনে দেন নসরুল হামিদ বিপু। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার মাধ্যমে এ বাড়িটি ড. আহমদ কায়কাউসকে দেওয়া হয়। এরপর অবশ্য আহমদ কায়কাউস বেশিদিন থাকেননি। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরপরই তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর কায়কাউস নিজেই হয়ে ওঠেন দুর্নীতির গডফাদার। অনুসন্ধানে দেখা গেছে ববি, জয় কিংবা শেখ রেহানার যখন যা প্রয়োজন হতো সেই ফাইফরমাশ খাটতেন নসরুল হামিদ বিপু। সজীব ওয়াজেদ জয় যখন দেশে আসতেন তখন তাঁর আমোদপ্রমোদের জন্য ব্যবস্থা করতেন বিপু। বিপু তাঁর নিজস্ব খামারবাড়িতে এ ধরনের প্রাইভেট পার্টির আয়োজন করতেন, যেখানে শোবিজের বিভিন্ন তারকার উপস্থিতির সন্ধানও পাওয়া যায়। রিদওয়ান মুজিব ববির ফিনল্যান্ডের বাড়ি, ব্যাংককের বাড়ি নসরুল হামিদ বিপু করে দিয়েছেন। বিপু ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকক যান। সরকারি পরিপত্রে বলা হয় তাঁর চিকিৎসার জন্য সফর। কিন্তু সেখানে ববির বাড়ি এবং অন্যান্য আর্থিক লেনদেনের কাজ সম্পন্ন করেন। এ কাজ সম্পন্ন করার জন্য তাঁকে সহায়তা করে একটি ঋণখেলাপি ব্যবসায়িক গ্রুপ। যারা দেশের অর্থ পাচার করে থাইল্যান্ডে সম্পদের পাহাড় গড়েছে। এভাবেই ববি এবং জয়কে সন্তুষ্ট করে লাখ কোটি টাকা লুট করেছেন নসরুল হামিদ। লুটের প্রায় পুরো টাকাই পাচার হয়েছে বিদেশে। শেষের দিকে বিপু সব সময় বলতে থাকেন, ‘আমাকে শেখ হাসিনাও সরাতে পারবে না।’ তখন সবাই অবাক হয়ে যেত। কিন্তু পরে দেখা যায় কারণটি খুব স্পষ্ট। ববি আর জয় ছিলেন এতই ক্ষমতাবান যে শেখ হাসিনা তাঁদের কাছে অসহায় হয়ে ছিলেন। আর এজন্যই এ ধরনের সীমাহীন দুর্নীতি নীরবে প্রশ্রয় দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। ২০২৪-এর ডামি নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন কোনো অবস্থায়ই বিপুকে তৃতীয় দফায় মন্ত্রী করা যাবে না। কিন্তু এ সিদ্ধান্তে তিনি অটল থাকতে পারেননি। আবার ববি এবং জয় হস্তক্ষেপ করেন। তাঁদের হস্তক্ষেপের কারণে এবার শেখ হাসিনা শুধু বিদ্যুৎ নয়, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি দুটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন বিপুকে। এ দুষ্টচক্রের কারণে বিদ্যুতের লুটপাট হয়েছে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে কোনো জবাবদিহি ছিল না। বিপুর স্বেচ্ছাচারিতার কাছে অসহায় হয়ে পড়েছিল পুরো বিদ্যুৎ খাত। সিঙ্গাপুরে জয়ের যে ব্যবসা, তার বিনিয়োগ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিপুর দেওয়া। বিপুর সিঙ্গাপুরের পাওয়ারকোর কোম্পানির নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সেখান থেকে জয়কে বিভিন্ন মাসে বিপুল অঙ্কের টাকা দেওয়া হয়েছে। এখনো পাওয়ারকোর ব্যাংক গ্যারান্টি দিয়ে জয় সিঙ্গাপুরের একটি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন। এ গডফাদার থাকার কারণেই বিদ্যুৎ খাতে নির্বিচার হরিলুট করেছেন নসরুল হামিদ বিপু।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
সর্বশেষ খবর
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ
ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি
আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ
তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিশুসহ তিনজনকে চিকিৎসা সহায়তা ও এক পরিবারকে অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুসহ তিনজনকে চিকিৎসা সহায়তা ও এক পরিবারকে অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নন্দীগ্রামে সাড়ে তিন শত কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
নন্দীগ্রামে সাড়ে তিন শত কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি, হাজারো পরিবার পানিবন্দী
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি, হাজারো পরিবার পানিবন্দী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি ১৫ হাজার পরিবার
লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি ১৫ হাজার পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা