শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৯:৫৬, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

শেষ পর্ব

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

লুণ্ঠনের আরব্য রজনি
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

২২ মার্চ, ২০১৭। বিদ্যুৎ বিভাগের সচিবের সঙ্গে দায়িত্ব পেয়েছেন ড. আহমদ কায়কাউস। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফাইল দেখে তাঁর চোখ কপালে উঠল। ফলে দ্রুত তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাইলেন। অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেয়ে গেলেন সেদিনই। রাতেই শেখ হাসিনা তাঁকে গণভবনে ডাকলেন। ফাইল নিয়ে সময়ের আগেই পৌঁছে গেলেন গণভবনে। সব ফাইলেই বিপুর বিপুল পরিমাণ দুর্নীতি, যে দুর্নীতির টাকার অঙ্ক প্রায় ১০ হাজার কোটি। শেখ হাসিনা ফাইলগুলো নিবিড়ভাবে দেখলেন। তারপর বললেন, বিপুকে পদত্যাগ করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ডাকলেন তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলমকে। তিনি বললেন, ‘বিপুকে বলো পদত্যাগ করতে, না হলে আমি তাকে সরিয়ে দেব।’ মুহূর্তের মধ্যে সেই কথা বিপুর কানে চলে গেল। তৎকালীন গণভবনের ব্যক্তিগত কর্মচারীরা যারা শেখ হাসিনাকে চা-পানি ইত্যাদি সরবরাহ করতেন, তারা এ তথ্য ফাঁস করে দিলেন বিপুর কাছে। বিপু মুহূর্তে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাষ্ট্রে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে এবং সেই সময় ব্যাংককে অবস্থান করা রিদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির সঙ্গে। দুজনকে তিনি জানালেন তাঁর ওপর শেখ হাসিনার ক্ষোভের কথা। কিছুক্ষণের মধ্যেই ফোন এলো শেখ হাসিনার কাছে। প্রথম ফোনটি এলো জয়ের। তিনি বললেন, ‘মা, বিপু মামাকে এখনই সরাইও না।’ কিছুক্ষণ পরই ফোন এলো ববির। এটুকুই শেষ না। শেখ হাসিনাকে ফোন করলেন তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা। তিনজনের প্রবল প্রতিরোধের মুখে শেষ পর্যন্ত বিপুর পদত্যাগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করলেন শেখ হাসিনা। দুই দিন পর মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ ঘটনা নিজেই বললেন শেখ হাসিনা। বললেন, ‘চুরি ধরলেই জয়, ববি, রেহানার কাছে তদবির করে।’

এটাই ছিল বিপুর খুঁটির জোর। বিপু লাগামহীন দুর্নীতি করবেন, লুটপাট করবেন কিন্তু কেউ তাঁকে কিছু বলতে পারবে না। যখনই তাঁর দুর্নীতি ধরা হবে তখনই হয় জয়, না হলে ববি অথবা শেখ রেহানা তাঁকে উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসতেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিপুর মন্ত্রিত্ব রক্ষার জন্য রেহানা, জয়, ববির তদবির ভালোবাসার জন্য ছিল না। বিপুর লুটের টাকার ভাগ পেতেন এঁরা তিনজন। আর বিপুর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ছিলেন ববি। ববির গোটা পরিবারই চলত বিদ্যুতের লুটের টাকায়। সর্বশেষ এ পদত্যাগ কাহিনির ঘটনা যদি অনুসন্ধান করা যায়, দেখা যাবে ২০১৭ সালের মার্চের এ ঘটনার তিন দিনের মাথায় রিদওয়ান মুজিব ববি দেশে আসেন। পরদিনই ধানমন্ডিতে সিআরআই অফিসে বৈঠক করেন নসরুল হামিদ বিপুর সঙ্গে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে সিদ্ধান্ত হয়, পয়লা বৈশাখে ‘লেটস টক’ নামে একটি অনুষ্ঠান করা হবে, যাতে শেখ হাসিনা কথা বলবেন তরুণসমাজের সঙ্গে। সে অনুযায়ী লেটস টক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ রকম একটি অনুষ্ঠান করতে খরচ হয় সাকল্যে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। কিন্তু ১০ কোটি টাকার একটি চেক সিআরআইকে দিলেন নসরুল হামিদ বিপু। প্রিয়প্রাঙ্গণের এ চেক সিআরআইয়ের নামে দেওয়া হয় ৪ এপ্রিল। এ টাকাটি নগদায়ন হয় ৬ এপ্রিল। সেই লেটস টক অনুষ্ঠানের গেটে এবং চারপাশে প্রিয়প্রাঙ্গণের বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড ছিল। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ লেটস টক অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং চারপাশে প্রিয়প্রাঙ্গণের বিজ্ঞাপন দেখে তিনি একটুও হতবাক হননি। বরং বিপুর সঙ্গে দুষ্টামিও করেন।

শুধু এখানেই শেষ নয়, এরপর শেখ হাসিনাকে খুশি করার জন্য আর নসরুল হামিদকে রক্ষার জন্য নতুন প্রকল্প হাতে নেন ববি। যোগাযোগ করেন দেশের একটি বিজ্ঞাপন এজেন্সির সঙ্গে। ওই এজেন্সির  কয়েকজনের সঙ্গে বৈঠক করেন রিদওয়ান মুজিব ববি। বৈঠকে তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন শেখ হাসিনার জীবনের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র বানানো যেতে পারে। সবাই পরামর্শ দেন নির্মাতা পিপলু খানকে এ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার জন্য।  এ রকম একটি প্রামাণ্যচিত্র করতে বড়জোর খরচ হয় ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা। এ সময় পিপলু খান বাজেট দেন ১ কোটি টাকা। রিদওয়ান মুজিব ববি নসরুল হামিদ বিপুকে জানান যে এ রকম একটি প্রামাণ্যচিত্র করতে খরচ হবে ২০ কোটি টাকার মতো। বিপু তো টাকার খনি। বিপু সঙ্গে সঙ্গে ২০ কোটি টাকা মঞ্জুর করেন। পিপলু খানকে সিআরআইয়ের পক্ষ থেকে তিন কিস্তিতে টাকা দেওয়া হয়। তিন কিস্তিতে ৮৫ লাখ টাকা পান পিপলু খান। ছবি মুক্তির পর ১৫ লাখ টাকা নগদে দেওয়া হয় এবং বিপু নগদে এ টাকা পিপলু খানকে দেন। অথচ এ প্রামাণ্যচিত্রে শেখ হাসিনা আর শেখ রেহানার সাক্ষাৎকার ছাড়া ছিল কিছু স্টক ফুটেজ। এর মাধ্যমে নসরুল হামিদ বিপুর হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হালাল হয়ে যায়। সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যান তিনি।

নসরুল হামিদ বিপু যখন বিদ্যুৎ খাতে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন, তখন ড. আহমদ কায়কাউসেরও দুর্নীতির হাতেখড়ি শুরু হয়। ড. আহমদ কায়কাউস তখন নিজেই বিভিন্ন ফাইলে আপত্তি দেওয়া শুরু করেন, নানা রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে বিপুকে কোণঠাসা করতে শুরু করেন। এ সময় আবার বিপুর সহযোগিতার জন্য হাত বাড়ান জয় এবং ববি। সজীব ওয়াজেদ জয় ড. আহমদ কায়কাউসকে ডেকে নিয়ে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে উড়ে যান নসরুল হামিদ বিপুও। সে সময় ড. আহমদ কায়কাউসকে ওয়াশিংটনে একটি বিলাসবহুল বাংলো কিনে দেন নসরুল হামিদ বিপু। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার মাধ্যমে এ বাড়িটি ড. আহমদ কায়কাউসকে দেওয়া হয়। এরপর অবশ্য আহমদ কায়কাউস বেশিদিন থাকেননি। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরপরই তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর কায়কাউস নিজেই হয়ে ওঠেন দুর্নীতির গডফাদার। অনুসন্ধানে দেখা গেছে ববি, জয় কিংবা শেখ রেহানার যখন যা প্রয়োজন হতো সেই ফাইফরমাশ খাটতেন নসরুল হামিদ বিপু। সজীব ওয়াজেদ জয় যখন দেশে আসতেন তখন তাঁর আমোদপ্রমোদের জন্য ব্যবস্থা করতেন বিপু। বিপু তাঁর নিজস্ব খামারবাড়িতে এ ধরনের প্রাইভেট পার্টির আয়োজন করতেন, যেখানে শোবিজের বিভিন্ন তারকার উপস্থিতির সন্ধানও পাওয়া যায়। রিদওয়ান মুজিব ববির ফিনল্যান্ডের বাড়ি, ব্যাংককের বাড়ি নসরুল হামিদ বিপু করে দিয়েছেন। বিপু ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকক যান। সরকারি পরিপত্রে বলা হয় তাঁর চিকিৎসার জন্য সফর। কিন্তু সেখানে ববির বাড়ি এবং অন্যান্য আর্থিক লেনদেনের কাজ সম্পন্ন করেন। এ কাজ সম্পন্ন করার জন্য তাঁকে সহায়তা করে একটি ঋণখেলাপি ব্যবসায়িক গ্রুপ। যারা দেশের অর্থ পাচার করে থাইল্যান্ডে সম্পদের পাহাড় গড়েছে। এভাবেই ববি এবং জয়কে সন্তুষ্ট করে লাখ কোটি টাকা লুট করেছেন নসরুল হামিদ। লুটের প্রায় পুরো টাকাই পাচার হয়েছে বিদেশে। শেষের দিকে বিপু সব সময় বলতে থাকেন, ‘আমাকে শেখ হাসিনাও সরাতে পারবে না।’ তখন সবাই অবাক হয়ে যেত। কিন্তু পরে দেখা যায় কারণটি খুব স্পষ্ট। ববি আর জয় ছিলেন এতই ক্ষমতাবান যে শেখ হাসিনা তাঁদের কাছে অসহায় হয়ে ছিলেন। আর এজন্যই এ ধরনের সীমাহীন দুর্নীতি নীরবে প্রশ্রয় দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। ২০২৪-এর ডামি নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন কোনো অবস্থায়ই বিপুকে তৃতীয় দফায় মন্ত্রী করা যাবে না। কিন্তু এ সিদ্ধান্তে তিনি অটল থাকতে পারেননি। আবার ববি এবং জয় হস্তক্ষেপ করেন। তাঁদের হস্তক্ষেপের কারণে এবার শেখ হাসিনা শুধু বিদ্যুৎ নয়, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি দুটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন বিপুকে। এ দুষ্টচক্রের কারণে বিদ্যুতের লুটপাট হয়েছে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে কোনো জবাবদিহি ছিল না। বিপুর স্বেচ্ছাচারিতার কাছে অসহায় হয়ে পড়েছিল পুরো বিদ্যুৎ খাত। সিঙ্গাপুরে জয়ের যে ব্যবসা, তার বিনিয়োগ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিপুর দেওয়া। বিপুর সিঙ্গাপুরের পাওয়ারকোর কোম্পানির নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সেখান থেকে জয়কে বিভিন্ন মাসে বিপুল অঙ্কের টাকা দেওয়া হয়েছে। এখনো পাওয়ারকোর ব্যাংক গ্যারান্টি দিয়ে জয় সিঙ্গাপুরের একটি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন। এ গডফাদার থাকার কারণেই বিদ্যুৎ খাতে নির্বিচার হরিলুট করেছেন নসরুল হামিদ বিপু।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
গোপালগঞ্জে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে
গোপালগঞ্জে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
তফসিলের এক মাস আগেও ভোটার হওয়া যাবে
তফসিলের এক মাস আগেও ভোটার হওয়া যাবে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
সর্বশেষ খবর
ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, রহস্যজনক মনে করছেন স্বজন-সহপাঠীরা
ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, রহস্যজনক মনে করছেন স্বজন-সহপাঠীরা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল
ফরিদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান
রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন
বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে
কোরআন খতম দোয়া মাহফিল
বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে কোরআন খতম দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ
মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন
চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার
চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন