শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৭, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৩, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের ১২টিরও বেশি দেশে মার্কিন সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি ওই অঞ্চলের জলসীমায়ও যুক্তরাষ্ট্রের জাহাজ মোতায়েন করা আছে। বর্তমানে এসব ঘাঁটিতে সামরিক ও বেসামরিক নাগরিক মিলিয়ে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ আছেন। তাছাড়া রয়েছে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যুদ্ধবিমান এবং যুদ্ধজাহাজ।

এদিকে, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালানোর পর এসব সামরিক ঘাঁটিগুলি তাদের (ইরানের) সম্ভাব্য 'টার্গেট' (লক্ষ্যবস্তু) হয়ে দাঁড়ায়। ইরান আগেই সতর্ক করে দিয়েছিল যে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য তারা "সমস্ত বিকল্প খোলা রাখছে।"

ইরান ইতোমধ্যে কাতারের মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি কোনও নতুন বিষয় নয়। ইরাকে যুদ্ধের সময় ওই অঞ্চলে মার্কিন সামরিক বাহিনীর সেনা সংখ্যা ১ লক্ষ ৬০ হাজারেরও বেশি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। আফগানিস্তানে যুদ্ধের সময়েও মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

গত বছর ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে উত্তেজনা এবং লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক ও সামরিক জাহাজে ইয়েমেনের হুথিদের ক্রমাগত হামলার পর প্রতিক্রিয়া স্বরূপ, ওই অঞ্চলে মার্কিন সেনা উপস্থিতি জোরদার করা হয়।

তবে সম্প্রতি তেহরানের পক্ষ থেকে বড় ধরনের প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কায় মার্কিন কর্মীদের সুরক্ষার জন্য আঞ্চলিক ঘাঁটিগুলি থেকে সামরিক বাহিনীকে স্বেচ্ছায় প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয় যুক্তরাষ্ট্র। সামগ্রিকভাবে, এই অঞ্চলে কমপক্ষে ১৯টি স্থানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক স্থাপনা রয়েছে।

এর মধ্যে কয়েকটিকে বহু আঞ্চলিক বিশেষজ্ঞই স্থায়ী ঘাঁটি বলে মনে করেন। সেগুলো সৌদি আরব, বাহরাইন, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরাক, ইসরায়েল, জর্ডান, কুয়েত, কাতার এবং সিরিয়ায় অবস্থিত।

স্বতন্ত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনস'-এর মতে, মার্কিন সামরিক বাহিনী জিবুতি এবং তুরস্কের বড় ঘাঁটিগুলিও ব্যবহার করে, যা অন্যান্য আঞ্চলিক কমান্ডের অংশ হলেও প্রায়শই মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন অভিযানের সময় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।

এই প্রতিবেদনে মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান প্রধান মার্কিন ঘাঁটিগুলির বিষয়ে উল্লেখযোগ্য তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই সমস্ত ঘাঁটিগুলি যুক্তরাষ্ট্রের 'সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম)' বা মার্কিন সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের অধীনে।

কাতার
কাতারের আল উদেইদ ঘাঁটিটি পুরো অঞ্চলের বৃহত্তম মার্কিন ঘাঁটি। এখানে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) এবং এর বিমান বাহিনীর ফরওয়ার্ড হেডকোয়ার্টার রয়েছে। ইরাক, সিরিয়া ও আফগানিস্তানে মার্কিন সামরিক বাহিনীর অতীত অভিযানের সময় আল উদেইদ কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছে।

মার্কিন বিমান বাহিনীর ৩৭৯তম এয়ার এক্সপিডিশনারি উইংও এই ঘাঁটিতে মোতায়েন রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মে মাসে মধ্যপ্রাচ্য সফরের সময় এই ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন।

স্যাটেলাইট চিত্র অনুযায়ী, সম্প্রতি ওয়াশিংটন আল উদেইদের রানওয়ে থেকে কয়েক ডজন বিমান প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে মার্কিন হস্তক্ষেপের পর পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসাবে ইরানের সম্ভাব্য হামলা থেকে রক্ষা করার জন্যই সেগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।

গত পাঁচই জুন 'প্ল্যানেট ল্যাবস'-এর প্রকাশিত ছবিতে 'সি-১৩০ হারকিউলিস ট্রান্সপোর্ট' (একটি বিশেষ সামরিক পরিবহন বিমান) এবং 'রেকোননাইসেন্স প্লেন' (বিশেষ সামরিক বিমান যা আকাশপথে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের জন্য ব্যবহার করা হয়)-সহ ৪০টি বিমান দেখা গিয়েছিল।

এর ঠিক দুই সপ্তাহ পরে সেখানে মাত্র তিনটি বিমান দেখা গিয়েছিল বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। প্রসঙ্গত, কাতারে প্রায় ১০ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে।

বাহরাইন
বাহরাইনে মার্কিন নৌবাহিনীর পঞ্চম ফ্লিটের সদর দফতর রয়েছে, যা পারস্য উপসাগর, লোহিত সাগর, আরব সাগর এবং কেনিয়ার দক্ষিণে পূর্ব আফ্রিকার উপকূলে মার্কিন নৌবাহিনীর দায়িত্বে রয়েছে।

এই ফ্যাসিলিটি 'ন্যাভাল সাপোর্ট অ্যাক্টিভিটি বাহরাইন' নামে পরিচিত। এখানে মার্কিন নৌবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের সদর দফতরও রয়েছে। প্রায় নয় হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে এই ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্রে।

মার্কিন নৌবাহিনীর বেশ কয়েকটি জাহাজ বাহরাইনে রয়েছে। এই অঞ্চলের গভীর জলে 'ইউএসএস কার্ল ভিনসন'-এর মতো 'সুপারক্যারিয়ার' জাহাজ এবং অন্যান্য বিমানবাহী জাহাজ চলাচল করতে পারে।

এর মধ্যে চারটি 'মাইন ক্লিয়ারেন্স ভেসেল' (মাইন বিধ্বংসী জাহাজ) এবং দু'টি লজিস্টিক সাপোর্ট জাহাজও রয়েছে। বাহরাইনে মার্কিন কোস্টগার্ডের ছয়টি 'র‍্যাপিড রেসপন্স বোট'সহ একাধিক জলযান রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।

কুয়েত
মধ্যপ্রাচ্যের যে দেশগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি সামরিক ঘাঁটি রয়েছে, তার মধ্যে কুয়েত অন্যতম। এর মধ্যে রয়েছে ক্যাম্প আরিফজান, যেখানে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের হেডকোয়ার্টার রয়েছে।

এটি মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর 'অপারেশনাল' এবং 'লজিস্টিক্যাল হাব' হিসাবে কাজ করে। বিভিন্ন অভিযানের সময় সরঞ্জাম সরবরাহ করার জন্য প্রচুর পরিমাণে উপাদান মজুদ রয়েছে এই 'হাব'-এ।

কুয়েতের আলী আল-সালেম বিমান ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৮৬তম 'এয়ার এক্সপিডিশনারি উইং' রয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এই ঘাঁটিকে "ওই অঞ্চলে যৌথ ও জোট বাহিনীকে যুদ্ধ শক্তি মোতায়েনের কেন্দ্রীয় বিমান ঘাঁটি এবং প্রবেশদ্বার" হিসাবে উল্লেখ করেছে।

এছাড়া কুয়েতে 'এমকিউ-৯ রিপার'সহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোনও রয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র ক্যাম্প আরিফজান ও আলী আল সালেম বিমান ঘাঁটি মিলিয়েই মার্কিন সামরিক বাহিনীর প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাত
সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) আল ধাফরা বিমান ঘাঁটিতে একটি মার্কিন সামরিক বাহিনীর ঘাঁটি রয়েছে। এটি একটি কৌশলগত ঘাঁটি যা গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং কমব্যাট এয়ার অপারেশন (যুদ্ধ বিমান অভিযানে) সাহায্য করে।

এই ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৮০ তম এয়ার এক্সপিডিশনারি উইং রয়েছে। এটি দশটি বিমান স্কোয়াড্রন নিয়ে গঠিত এমন এক বাহিনী যেখানে 'এমকিউ -৯ রিপার্স'-এর মতো ড্রোনও আছে।

ইরাক
সাদ্দাম হোসেনের পতনের সময় ইরাকের ৫০০টিরও বেশি ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার সেনা মোতায়েন ছিল। তবে বর্তমানে দেশটিতে প্রায় আড়াই হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে এবং ওয়াশিংটন তাদের ধীরে ধীরে প্রত্যাহার করার জন্য বাগদাদ সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।

এটি 'ইসলামিক স্টেট' নামক গোষ্ঠীকে রুখতে আন্তর্জাতিক জোটের অংশ। এখানে মার্কিন সামরিক বাহিনী মূলত কুর্দিস্তানের দু'টি বিমান ঘাঁটি- আল আসাদ এবং ইরবিল থেকে নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে।

২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এই ঘাঁটিগুলি এবং ওই দেশের অন্যান্য ছোটখাটো ঘাঁটিগুলিকে ইরানের-মিত্র গোষ্ঠীগুলির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।

সিরিয়া
সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক উপস্থিতি ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত। এর সূত্রপাত হয়েছিল ২০১১ সালে ওই দেশে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধের সময় থেকে। পরবর্তীতে সিরিয়া ও ইরাকের উল্লেখযোগ্য অঞ্চল দখল করে ফেলে ওই গোষ্ঠী।

সিরিয়াজুড়ে বিভিন্ন ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য রয়েছে যারা এই গোষ্ঠীটির পুনরুত্থান ঠেকাতে স্থানীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করছে।

গত জুন মাসে ওয়াশিংটন ঘোষণা করে যে, ওই দেশে যুক্তরাষ্ট্র পরিচালিত সামরিক ঘাঁটির সংখ্যা আট থেকে কমিয়ে একটিতে নামিয়ে আনবে এবং সিরিয়ার বিষয়ে তাদের নীতিতে পরিবর্তন আনবে "কারণ এগুলোর কোনোটিই কাজ করেনি।"

ট্রাম্প অপ্রত্যাশিতভাবে গত মে মাসে সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তার সরকার সিরিয়ার নতুন 'ডি ফ্যাক্টো' নেতা আহমেদ শারার সঙ্গে আলাপ আলোচনার বিষয়ে ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। আহমেদ শারার নেতৃত্বে ২০২৪ সালের শেষের দিকে বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা হয়।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত
গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু
গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ২৪ বছর পর আরো ৩ ভিকটিম শনাক্ত
৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ২৪ বছর পর আরো ৩ ভিকটিম শনাক্ত
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
সর্বশেষ খবর
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেঞ্চুরির উৎসবে রানপাহাড়ে নিউজিল্যান্ড
সেঞ্চুরির উৎসবে রানপাহাড়ে নিউজিল্যান্ড

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু
গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট
মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’
‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?
অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে
শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত
কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু
কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে
মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন
জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু
সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের
ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত
চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত

নগর জীবন

সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া
সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া

নগর জীবন

কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

নগর জীবন