শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৫, সোমবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

বাড়ির উঠোনেও

প্রয়োজন নেই তবুও সেতু!

নাসিম উদ্দীন নাসিম, নাটোর থেকে
অনলাইন ভার্সন
প্রয়োজন নেই তবুও সেতু!

দুই পাশে সড়ক নেই কিন্তু আছে সেতু। বাড়ির উঠোনে, জমির মাঝখানে বা বিলের ভিতরেই বানানো হয়েছে সেতু। নাটোর জেলার ১১টি ইউনিয়নে তৈরি করা হয়েছে এরকম ১২টি অপ্রয়োজনীয় সেতু, যা দেখে অবাক এলাকাবাসীও। জানেন না, কেন কী প্রয়োজনে এসব সেতু নির্মাণ করা হয়েছে?

ব্রিজগুলোর সংযোগ সড়ক (অ্যাপ্রোচ রোড) তৈরি না করায় দুর্ভোগ কমার বদলে বেড়ে গেছে দ্বিগুণ পরিমাণে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে নির্মিত এসব ব্রিজের সংযোগ সড়ক না করেই টাকা তুলে নিয়েছেন বেশিরভাগ ঠিকাদার। আর ঠিকাদারদের এসব অনৈতিক কাজে সহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে খোদ প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে।

অভিযোগ রয়েছে, যেখানে সেখানে অপ্রয়োজনীয় ব্রিজ নির্মাণ, নদীর গতিপথ বন্ধ এবং সংকুচিত করে নির্মাণ করা হয়েছে ব্রিজগুলো। আর নির্মাণের নামে আত্মসাৎ করা হয়েছে কোটি কোটি টাকা।

এসব ব্রিজ সাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে সাধারণ মানুষের মাঝে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের অর্থায়নে নির্মাণ করা এসব সেতুর অন্তরালে আছে সীমাহীন দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ।

নাটোরের ছাতনি ইউনিয়নের মরে যাওয়া খালের উপর করা হয়েছে ৫০ ফিট দীর্ঘ এই ব্রিজ। দু বছর আগে ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় এই অদ্ভুত ব্রিজ। কর্তৃপক্ষ ব্রিজ করেই খালাস। এরপর দুই পাশে সংযোগ সড়কের মাটিটুকুও জুড়ে দিয়েছেন এলাকাবাসী। যদিও তারা জানেন না যে ব্রিজ তাদের কোনও কাজে আসবে বা কেন সেটি নির্মাণ করা হয়েছে?

নাটোরের ছাতনি ইউনিয়নে এমন ৫টি ব্রিজ করা হয় ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে।

স্থানীয়রা বলছেন, এই খালের ৩ কিলোমিটারের মধ্যে নতুন পুরাতন মিলিয়ে ব্রিজ আছে মোট ১৩টি, যার বেশির ভাগই এমন অপ্রয়োজনীয়।

ব্রিজ উঠেছে নাটোরের বিপ্রবেলঘড়িয়া ইউনিয়নের মির্জাপুর দিঘির উপর। ব্রিজ হয়েছে কোনও সড়ক বা বসতি নেই এমন স্থানেও।

তেলকুপি পাঁচআনি পাড়ার এই সেতুর নামফলকে লেখা আছে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্য। দরপত্রে বরাদ্দ হয়েছে সেভাবেই। কিন্তু সরেজমিনে মেপে দেখা যায়, নির্ধারিত দৈর্ঘ্যর চেয়ে ছোট সেতুটি।

২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে নাটোরের ১১টি ইউনিয়নে এমন ব্রিজ হয়েছে ৪৫টি, যাতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১৫ কোটি টাকা। 

সরেজমিনে নাটোর ও নলডাঙ্গা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দেখা যায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে নাটোর সদর উপজেলার তেলকুপি জলার ওপর সেতু নির্মাণ করে নাটোর সদর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ। ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যর ব্রিজটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ৩২ লাখ ৫২ হাজার টাকা।  কিন্তু ২০১৬-১৭ অর্থবছর শেষ হয়ে গেলেও আজও পূর্ণাঙ্গভাবে ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়নি। অথচ নির্মাণের পুরো টাকা পকেটে ভরেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। 

বর্তমানে ব্রিজটি দুই পাড়ে সংযোগ সড়ক না থাকায় যাতায়াত করতে পারছে না এলাকার জনসাধারণ। ফলে নতুন অবস্থায় পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে রয়েছে ব্রিজটি।

অপরদিকে কিছু দূরেই ছাতনি দিয়ার দক্ষিণপাড়া মসজিদের নিকট ৪০ ফুট দৈর্ঘের অপর একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে। ওই ব্রিজটিরও নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৩২ লাখ ৫২ হাজার টাকা। মসজিদের মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য ব্রিজটি নির্মাণ করা হলেও আজও তৈরি করা হয়নি সংযোগ সড়ক। ফলে বাধ্য হয়ে বাশের সাঁকো তৈরি করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ব্রিজটি দিয়ে পারাপার হচ্ছে মুসল্লিরা। তবে সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য অর্থ বরাদ্দ থাকলেও কাজ না করেই ব্রিজ নির্মাণের পুরো টাকা তুলে নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু দুর্ভোগ শেষ হয়নি সাধারণ মুসল্লিদের।

স্থানীয় বাসিন্দা মমিন সরকার বলেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে ব্রিজগুলো নির্মাণ করা হয়েছে, সে উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হয়নি। জনসাধারণের দুর্ভোগ লাঘবের পরিবর্তে দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে ব্রিজগুলো নির্মাণ করা হলেও জনসাধারণের কোনও কাজে আসছে না।

অবিলম্বে ব্রিজগুলোর সংযোগ সড়ক করে চলাচলের জোর দাবি জানান তিনি।

সদর উপজেলার ছাতনী দিয়ার গ্রামের বাসিন্দা মহসিন মন্ডল বলেন, গত এক বছর ধরে শুধু ব্রিজ নির্মাণ করে ফেলে রাখা হয়েছে। কিন্তু কোনও সংযোগ সড়কের জন্য মাটি ফেলা হয়নি। তাছাড়া যাতায়াতের কোনও সড়ক নেই, অথচ নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণ করে ফেলে রাখা হয়েছে। এখন  যাতায়াতে খুব সমস্যা হচ্ছে।

যত্রতত্র এমন ব্রিজ করা আর পরিকল্পনার চেয়ে ছোট ব্রিজ নির্মাণের কারণ জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আক্তার বানু স্বীকার করেন; এর পেছনে আছে দুর্নীতি ও সরকারি টাকা লোপাটের উদ্দেশ্য।

১৬-১৭ অর্থ বছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের অর্থায়নে নাটোরের ১১টি ইউনিয়নে অপ্রয়োজনীয় সেতু তৈরির দায় নিতে নারাজ সাবেক প্রকল্প কর্মকর্তা আয়েশা সিদ্দিকা।

নাটোরে অপ্রয়োজনীয় সেতু নির্মানে ১৫ কোটি টাকার অপচয় অভিযোগ স্থানীয়দের। নাটেরে অহেতুক ১১টি সেতু নির্মাণের দায় নিতে রাজি নয় কোনও পক্ষই। সাবেক প্রকল্প কর্মকর্তা দোষ চাপাচ্ছেন প্রশাসনের ওপর। প্রশাসনের দাবি, প্রকল্প কর্মকর্তা আর স্থানীয় প্রভাবশালীদের চাপেই এসব সেতু তৈরি হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ তাদেরকে কিছু না জানিয়ে বাড়ির উঠোনে নির্মাণ করা হয়েছিলো এই অদ্ভুত সেতু। সেতু নির্মাণের সময় তাদের বলা হয়েছিল অন্যত্র বাড়ি করে দেয়া হবে। কিন্তু ২ বছরেও সেটি হয়নি। এখন বাড়ির উঠোনে অপ্রয়োজনীয় সেতুর আপোদ সহ্য করতে হচ্ছে বাসিন্দাদের।

অভিযোগ আছে, অপ্রয়োজনীয় এসব সেতু নির্মাণের পেছনে ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আয়শা সিদ্দীকা। এখন তিনি পাবনার ভাঙ্গুরা উপজেলায় কর্মরত। তবে তিনি দায় চাপালেন স্থানীয় সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে ঊর্ধ্বতন সকল কর্মকর্তার ওপর। তিনি বলেন, এই প্রকল্পে তার সিদ্ধান্তের কোনও তোয়াক্কাই করা হয়নি।
সেতুগুলোর উদ্বোধন করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল। তার দাবি, প্রতিটি সেতুই প্রয়োজনীয়।

তিনি বলেন, ১২০-১২৫ টি ছোট বড় সেতু আমি নির্মাণ করেছি। এতোগুলো ব্রিজ কেউই নির্মাণ করতে পারেনি।

তিনি আরও বলেন, ব্রিজগুলো নিয়ে জনগণও খুব খুশি। প্রতিটি ব্রিজই জণগণের প্রয়োজনে করা হয়েছে ।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা
ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা
পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার
বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি
পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০
গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু
গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করেছে সরকার
ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করেছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার পরিসর বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার পরিসর বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা
ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে গুলি করে চারজনকে হত্যা, ফের উত্তপ্ত মণিপুর
রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে গুলি করে চারজনকে হত্যা, ফের উত্তপ্ত মণিপুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিডা’র সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিডা’র সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম