শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫০, মঙ্গলবার, ০৯ এপ্রিল, ২০১৯

নুসরাত লাইফ সাপোর্টে, জানাল দুর্বৃত্তদের কথা

'ওই চারজনের একজনের নাম ছিল শম্পা'

সিঙ্গাপুর পাঠানোর নির্দেশ, মামলায় আটক ৭
সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন

'ওই চারজনের একজনের নাম ছিল শম্পা'

ফেনীর সোনাগাজীতে অগ্নিদগ্ধ মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে (১৮) সিঙ্গাপুর পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বেলা ১২টার দিকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া নুসরাতের সর্বশেষ স্বাস্থ্য অবস্থার কাগজপত্র সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে পাঠানোর প্রক্রিয়াও শুরু করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) বার্ন ইউনিট কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা নুসরাত গতকাল সকালে এবং ঢাকায় নিয়ে আসার সময় তার পরিবারের সদস্যদের কাছে ওই দিনের ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছেন। পরিবারের সদস্যদের কাছে দেওয়া দুই মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই অডিও ক্লিপটি এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এ ছাড়া অগ্নিদগ্ধের ঘটনায় গতকাল আরও একটি মামলা করেছেন তার ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান। ওই মামলায় সাতজনকে আটক করা হয়েছে।

গতকাল বিকাল সাড়ে ৫টায় নুসরাতকে দেখার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সহকারী সচিব ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন নুসরাতের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নিতে। তাই আমি এখানে তাকে দেখতে এসেছি। নুসরাতকে প্রধানমন্ত্রী সিঙ্গাপুর পাঠানো নির্দেশ দিয়েছেন। সব খরচ বহন করবে সরকার। যারা এই অপরাধ করেছে, তাদের বিচার তো হবেই, সঙ্গে আমরা নুসরাতের স্বাস্থ্যের বিষয়টির ওপর যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছি। তাকে যে কোনো মূল্যে সুস্থ করার চেষ্টা আমরা করছি।’

বার্ন ইউনিটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটু আগে আমাকে ফোন দিয়েছিলেন, নুসরাতকে যাতে সিঙ্গাপুর পাঠানো হয়। তিনি নুসরাতের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন, নুসরাতকে যদি সিঙ্গাপুরে পাঠানোর মতো পরিস্থিতি হয়, তাহলে তাকে যেন দ্রুত সেখানে পাঠানো হয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী আমি সিঙ্গাপুরে নুসরাতের সব কাগজপত্র আজই পাঠিয়ে দেব।’
তিনি বলেন, ‘সাধারণত এত বেশি বার্ন সিঙ্গপুরের ওই হাসপাতাল গ্রহণ করে না। এর পরও যেহেতু প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন এবং তারা যদি রেসপন্স করেন, তাহলে আমরা নুসরাতকে দ্রুত পাঠিয়ে দেব।’

যা বলেছেন নুসরাত : ঢামেক বার্ন ইউনিটের আইসিইউতে ‘ডাইং ডিক্লারেশন’ (মৃত্যুশয্যায় দেওয়া বক্তব্য) দিয়েছেন নুসরাত। গতকাল বেলা ১২টার দিকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়ার আগে দুজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে ওই ছাত্রী একজন চিকিৎসকের কাছে বক্তব্য দেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢামেক বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট সূত্র। নুসরাত তার বক্তব্যে বলেছে, ‘নেকাব, বোরকা ও হাতমোজা পরিহিত চারজন তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেন। ওই চারজনের একজনের নাম ছিল শম্পা।’ এর আগেও তিনি ৬ এপ্রিল ঘটনার পর অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় আসার সময় তার পরিবারের সদস্যদের কাছে ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন। দুই মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই অডিও ক্লিপসটি এ প্রতিবেদকের কাছে রয়েছে।

অডিও ক্লিপসে শোনা যায়, অসহ্য যন্ত্রণায় কাতারাচ্ছিলেন নুসরাত। কেঁদে কেঁদে বলছিলেন, ‘আঁই (আমি) অন্যায়ের প্রতিবাদ করমু। আঁই সারা বাংলাদেশের কাছে কমু। প্রধানমন্ত্রীর কাছে কমু। সারা দুনিয়ার কাছে কমু। অন্যায়ের প্রতিবাদ করনে এইডা হইলো আমার উপর। এইডা হইলো আমার উপর...।’

অডিও ক্লিপস এবং নুসরাতকে উদ্ধৃত করে ঢামেক সূত্র বলছে, কয়েক বছর ধরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ নারীশিক্ষার্থীদের হয়রানি করে আসছেন। তিনি পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্র দিয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখাতেন। তার কথায় রাজি না হলে ছাত্রীদের তিনি হেনস্তা করতেন। আগে এ বিষয়ে পরিবারকে না জানালেও ২৭ মার্চ তার সঙ্গে অধ্যক্ষ অশোভন আচরণ করেছেন বলে জানায় নুসরাত। বিষয়টি নুসরাত পরিবারকে জানানোর পাশাপাশি মাদ্রাসার অন্য শিক্ষার্থীদেরও জানায়। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার পর থেকে সে তার ভাইয়ের সঙ্গে মাদ্রাসায় যাচ্ছিল। ঘটনার দিন তার ভাইকে মাদ্রাসার ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।

তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুমূর্ষু রোগীদের কাছ থেকে এ ধরনের বক্তব্য নেওয়া হয়ে থাকে, যাকে ডাইং ডিক্লারেশন বা মৃত্যুকালীন ঘোষণা বলা হয়, যা পরবর্তী সময়ে আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

নুসরাত ডাইং ডিক্লারেশনে বলেছে, কেন্দ্রে ঢোকার পর বোরকা পরিহিত এক মেয়ে তাকে বলে, তার বান্ধবী নিশাতকে ছাদে কয়েকজন বেধড়ক পেটাচ্ছে। এ খবর শুনে তিনি ছাদে উঠে নিশাতকে না দেখলেও নেকাব, বোরকা, হাতমোজা পরিহিত চারজনকে দেখতে পায়। তাদের মধ্যে মূলত কথা বলছিল একজন। সে মামলা প্রত্যাহার করে নিতে বলে এবং অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ অসত্য এ কথা বলতে নুসরাতকে চাপ দেয়। নুসরাত এতে অস্বীকৃতি জানালে ওই চারজন ওড়না দিয়ে তার হাত বেঁধে ফেলে। তার গায়ে তারা কিছু একটা ছুড়ে মারে। তারপর বলে, ‘যা এবার পালা।’ গায়ে আগুন লাগা অবস্থাতেই নুসরাত দৌড়ে পালাতে থাকে। ওই চারজনের কেউ কারও নাম উচ্চারণ না করলেও কোনো একপর্যায়ে একজন শম্পা বলে অন্য একজনকে ডাকে। তবে মুখ ঢাকা থাকায় কাউকে চিনতে পারেনি বলে জানিয়েছে নুসরাত। তবে যারা ওই সময় কথা বলেছে তাদের ছিল নারীকণ্ঠ।

এর বাইরে গতকাল সকাল ১০টার দিকে নুসরাতের সঙ্গে কথা বলেছেন তার ভাই নোমান। নোমান তার বোন নুসরাতকে উদ্ধৃত করে এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘ভাই, আমি মনে হয় বাঁচব না। মরে যাব। তোরা মায়ের দিকে খেয়াল রাখিস। দায়ীদের যেন বিচার হয় সেদিকেও খেয়াল রাখিস।’ গতকাল বেলা ২টার দিকে ঢামেকের বার্ন ইউনিটের দ্বিতীয় তলায় এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করেন নোমান।

মামলা, আটক ৭ : এদিকে ঘটনার তিন দিন পর নুসরাতের শরীরে আগুন দেওয়ার ঘটনায় গতকাল বেলা সাড়ে ৩টায় নুসরাতের বড় ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান বাদী হয়ে সোনাগাজী মডেল থানায় অজ্ঞাত চারজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। ফেনীর পুলিশ সুপার এস এম জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানান, ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এ পর্যন্ত সাতজনকে আটক করা হয়েছে। সকালে সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান। তারা অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।

প্রসঙ্গত, শনিবার সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষা দিতে গেলে কৌশলে নুসরাতকে ছাদে ডেকে নিয়ে গিয়ে তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এর আগে ২৭ মার্চ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে মামলা করেন নুসরাতের মা শিরিন বেগম। মামলা প্রত্যাহারে রাজি না হওয়ায় নুসরাতের গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। ওই দিনই আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই মাদ্রাসাছাত্রীকে ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। তার শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা
ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা
পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার
বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা
বারিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক কর্মশালা
বারিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক কর্মশালা
সর্বশেষ খবর
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি
পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০
গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু
গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করেছে সরকার
ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করেছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার পরিসর বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার পরিসর বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা
ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে গুলি করে চারজনকে হত্যা, ফের উত্তপ্ত মণিপুর
রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে গুলি করে চারজনকে হত্যা, ফের উত্তপ্ত মণিপুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিডা’র সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিডা’র সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম