শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৫, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বর্জ্য থেকে গ্যাস ও তেল; কৃষকের যুগান্তকারী সাফল্যে নতুন সম্ভাবনা

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ
অনলাইন ভার্সন
বর্জ্য থেকে গ্যাস ও তেল; কৃষকের যুগান্তকারী সাফল্যে নতুন সম্ভাবনা

নওগাঁয় কৃষক ফজলুর রহমান তার উদ্ভাবিত নিজস্ব পদ্ধতিতে বর্জ্য ব্যবহার করে উৎপাদন করছেন গ্যাস ও  তেল। আমাদের পরিবেশের জন্য হুমকি পলিথিন বর্জ্য। নিষিদ্ধ হওয়ার পরও আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পলিব্যাগ ও প্লাস্টিক অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ হওয়ায় এসব থেকে মুক্তি মিলছে না। আবার পলিথিন ও প্লাস্টিক যত্রতত্র ফেলে দেওয়ার কারণে এবং সহজে পচনশীল না হওয়ায় আমাদের চারপাশের কৃষিজমি, নদী-নালা, খাল-বিল, ড্রেনেজ ব্যবস্থা ধ্বংসের মুখে। জমির উর্বরা শক্তিসহ নানাভাবে চারপাশের ভূমিকে হুমকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে এসব পলিথিন ও প্লাস্টিক। কিন্তু এই পরিত্যক্ত পলিথিন ও প্লাষ্টিক কাজে লাগিয়ে চেষ্টা এবং সাধনার মাধ্যমে তেল ও বায়োগ্যাস উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছেন কৃষক ফজলুর রহমান।

বদ্ধ ড্রামের ভিতর আগুনে গলছে পরিত্যক্ত পলিথিন ও প্লাস্টিক। তরল করা সে পলিথিন ও প্লাস্টিক বাষ্পীভূত হয়ে পাইপ দিয়ে বের হচ্ছে ফোঁটায় ফোঁটায়। পরে পরিশোধিত হয়ে সিলিন্ডারে বিন্দু বিন্দু করে জমে তৈরি হচ্ছে অকটেন, পেট্রোল, ডিজেল ও বায়োগ্যাস। চারপাশে ফেলে দেওয়া পরিত্যক্ত পলিথিন ও প্লাস্টিক আগুনে গলিয়ে অকটেন, পেট্রাল, ডিজেল, বায়োগ্যাস তৈরির মাধ্যমে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন নওগাঁ সদর উপজেলার হাঁসাইগাড়ী ইউনিয়নের কাটখইর গ্রামের ফজলুর রহমান। তার এই অভিনব জ্বালানি তেল-গ্যাস আবিষ্কার দেখতে শত শত মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন ফজলুর রহমানের বাড়িতে।

জানা যায়, নওগাঁ সদর উপজেলার হাঁসাইগাড়ী ইউনিয়নের কাটখইর গ্রামের ফসিম উদ্দিন মোল্লার ছেলে ফজলুর রহমান নিজ বাড়ির সামনেই একটি বদ্ধ তেলের ড্র্রামের সঙ্গে পাইপের মাধ্যমে তিনটি সিলিন্ডারে সংযোগ দেয়া হয়েছে। সাথে যুক্ত করা হয়েছে তিনটি হিট মিটার। ড্রামের ভিতর প্লাস্টিক ও পলিথিন ভরে ড্রামের মুখ বন্ধ করে নিচে আগুন জ্বালিয়ে তা গলানো হচ্ছে। জ্বলছে পলিথিন ও প্লাস্টিক প্রায় ২৫/৩০ মিনিট ধরে উচ্চতাপ প্রয়োগে প্লাস্টিক ও পলিথিনগুলো পুরোপুরি গলে বাষ্প আকারে পাইপের মাধ্যমে বাষ্পীভূত হয়ে বিন্দু বিন্দু আকারে সিলিন্ডারে জমছে ডিজেল-পেট্রোল-অকটেন।

অপর একটি পাইপের মাথা দিয়ে বেরিয়ে আসছে বায়োগ্যাস। যা ড্রামের তলায় দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে অন্য কোনো জ্বালানি ছাড়াই গলানো হচ্ছে প্লাস্টিক-পলিথিন। প্রতিটি সিলিন্ডারের নিচের অংশে বিবকর্ক যুক্ত করা আছে যার মাধ্যমে তেল ভর্তি হলে বার প্রয়োজনে সেখান দিয়েও বোতলে তেলগুলো সংরক্ষণ করা যায়। প্লাস্টিক ও পলিথিন গলানোর কারণে যে অবশিষ্ট পানি বের হয় তা অন্য একটি পাইপ যুক্ত করা হয়েছে।

সেখান দিয়ে পাশের ডোবাতে পানিগুলো ফেলা হয়। পরিত্যক্ত প্লাস্টিক-পলিথিন থেকে উৎপাদিত জ্বালানি তেল নিজস্ব মোটসাইকেলে ব্যবহার করার পাশাপাশি গ্রামবাসী, স্বজন-বন্ধু বান্ধবদেরও দিচ্ছেন ব্যবহারের জন্য। জনসম্মুখে তার আবিষ্কৃত জ্বালানি অকটেন, পেট্রোল ও বায়োগ্যাস তৈরি করে ব্যতিক্রমী এ উদ্ভাবন চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে এলাকায়।  

স্থানীয় কাটখইর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব আলী বলেন, ফজলুর রহমানের পলিথিন ও প্লাস্টিক দিয়ে তেল ও গ্যাস তৈরি করার উদ্ভাবনী দেখে খুবই অবাক হয়েছি। তার এ বিষয়ে কোন পড়াশোনা না থাকলেও শুধু ইচ্ছা শক্তি, মেধা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আজ সে সফল ভাবে তেল ও গ্যাস উৎপাদন করছে। সরকার যদি তাকে সহায়তা করে তাহলে আরও ব্যাপক সুফল পাবে এলাকাবাসী। 

উদ্ভাবক ফজলুর রহমান বলেন, ছোটবেলা থেকেই কৌতূহল ছিল তেল ও গ্যাস কিভাবে উৎপাদন করা হয়। গ্রামের চাল সিদ্ধ করা যে সব চাতাল রয়েছে সেখানে যে ড্রামে আগুন দেয়া হয় সেখানে আমি মাঝে মাঝে আর্বজনা ও পলিথিন দিতাম সেগুলো পোড়ার পর সেখান থেকে এক ধরনের পানির মত তরল পদার্থ বের হতো। তাছাড়া গ্রামের মানুষ খড়কুটোর পাশাপাশি প্লাস্টিক পোড়ালে ফোঁটা-ফোঁটা আকারে কিছু পদার্থ বের হতো। তখন থেকেই মাথায় বিষয়গুলো ঘুরপাক খেতো।

তিনি বলেন, স্থানীয় কুজাগাড়ী হাফেজিয়া মাদ্রাসা থেকে ১৯৯২ সালে হেফজ (হাফেজ) পাশ করার পর আর বেশি দূর পড়াশোনা করা হয়নি। পাঁচ ভাই ও এক বোনের মধ্যে আমি সবার বড়। অভাব অনটনের কারনে বেশি দূর পাড়াশুনা করতে পারিনি। সংসারের হাল ধরতে ড্রাইভিং ট্রেনিং নিয়ে ঢাকাতে নিজের মাইক্রো চালাতাম।

এরপর ২০১৭ সালে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হওয়ার পর মাইক্রোটি বিক্রি করে দিয়ে গ্রামে চলি আসি। এরপর কৃষি কাজ শুরু করি। তারপর ২০১৯ সালের শেষের দিকে নারায়ণগঞ্জে একটি ব্যক্তিগত কাজের জন্য গিয়েছিলাম। তারপর সেখানে একজনের কাছে গিয়ে পলিথিন ও প্লাস্টিক পুড়িয়ে জ্বালানি তৈরি করা দেখে মনের ভিতর আবার সেই ছোটবেলার কৌতূহল ভর করে বসলো। তার উদ্ভাবনী বিষয়গুলো আয়ত্ব করে গত কয়েক মাস ধরে অনেক কষ্ট করে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার কিছু যন্ত্রাংশ কিনে নিজেই স্থাপন করে পরিক্ষামূলকভাবে জ্বালানি তেল ও বায়োগ্যাস উৎপাদন করতে আজ সক্ষম হয়েছি। 

তিনি আরো বলেন, উৎপাদিত জ্বালানি তেল দুটি পদ্ধতিতে পরিশোধন করা হয়। এক ছাকন পদ্ধতি এবং দুই থিতানো পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে এক কেজি পলিথিনে ৫শ গ্রাম ও প্লাস্টিক থেকে ৬ থেকে ৭শ গ্রাম জ্বালানি তেল উৎপাদিত হয়। এতে খরচ হয় মাত্র ২০ থেকে ২৫ টাকার মত। আর একই সাথে বায়োগ্যাস উৎপাদন করা যায়। এই তরল পদার্থগুলো হাইড্রোকার্বন ও এগুলোর বর্ণ ডিজেল-পেট্র্রোল-অকটেন এবং নির্গত বায়োগ্যাসের মতো। সরকারি-বেসরকারিভাবে সহযোগিতা পেলে জ্বালানি খরচে নতুন মাত্রা যোগ করার পাশাপাশি প্লাস্টিক ও পলিথিনের অপব্যবহারে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব বলেও জানান তিনি।

নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা ইমাম উদ্দিন বলেন, ফজলুর রহমানের আবিষ্কারটা একটু ব্যতিক্রম মনে হয়েছে। পরিত্যক্ত পলিথিন ও প্লাস্টিক পুড়িয়ে সেখান থেকে ডিজেল, অকটেন, পেট্রোল ও বায়োগ্যাস উদ্ভাবন করেছে। এ বিষয়ে যে ধরনের সহযোগিতা চাইলে আমি ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেই সহযোগিতা করবো। 

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
কুতুবদিয়ায় ৪ জেলে আটক
কুতুবদিয়ায় ৪ জেলে আটক
রংপুরের তিন জেলায় বন্যার পদধ্বনি
রংপুরের তিন জেলায় বন্যার পদধ্বনি
সর্বশেষ খবর
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন