শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৬, সোমবার, ১৬ মে, ২০২২

মহাস্থানগড় খননে বেরিয়ে এসেছে গুপ্ত যুগের দুর্লভ প্রত্ন নিদর্শন

নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
মহাস্থানগড় খননে বেরিয়ে এসেছে গুপ্ত যুগের দুর্লভ প্রত্ন নিদর্শন

প্রায় আড়াই হাজার বছরের প্রাচীন নগরী বগুড়ার মহাস্থানগড়। ঐতিহাসিক মহাস্থানগড় খননে বেরিয়ে এসেছে গুপ্ত যুগের দুর্লভ প্রত্ন নিদর্শন। আড়াই হাজার বছর আগের ইতিহাস ও ঐহিত্য সমৃদ্ধ ছিল এ নগরী। মহাস্থানগড়ের ভেতরের একটি অংশের নাম বৈরাগীর ভিটা। প্রাচীন দুর্গনগরী মহাস্থান গড়ের জাহাজঘাটা থেকে দক্ষিণে এবং পরশুরাম প্যালেসের উত্তরে বৈরাগী ভিটার অবস্থান। এ স্থানটি একটি রাজবাড়ি ছিল বলে ধারণা করা হয়। সেই সময়ের রাজা কর্তৃক মুনি, ঋষি বা বৈরাগীর সেবা করা হতো বলে স্থানটির নাম বৈরাগীর ভিটা।

মহাস্থানগড়ের দুর্গ নগরীর প্রাচীরের দক্ষিণে অবস্থিত বৈরাগীর ভিটায় ১৯২৮ সালের দিকে প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক খনন চালিয়ে পাল আমলের প্রাথমিক ও শেষ যুগের দুটি মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়। ঠিক তার পাশেই লাগানো স্থানের নাম ধরা হয় লইয়ের কুড়ি বা মহাস্থানভিটা হিসেবে। পত্নতত্ত্ব কিছু পাওয়ার আশা থেকে বগুড়ার মহাস্থানগড়ের লইয়েরকুড়ি ও বৈরাগীর ভিটায় খনন কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর। খনন কাজটি শেষ হয় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি। 

খনন কাজ করে বাংলাদেশ ও ফ্রান্স যৌথভাবে। ওই সময় প্রায় দুই মাস খননের পর পাওয়া যায় গুপ্ত, পাল ও মৌর্য আমলের ধ্বংস হয়ে যাওয়ার অবকাঠামো ও বেশ কিছু প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের নিজস্ব অর্থায়নে খননকাজ পরিচালনা করার পর উন্মোচিত অবকাঠামো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এরপর আবারো চলতি বছরের ১ মার্চ থেকে খনন কাজ শুরু হয়েছে। করোনায় দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর চলতি বছরের ১ মার্চ বগুড়ার শিবগঞ্জের মহাস্থান গড়ে প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ সংরক্ষণ, প্রদর্শন ও প্রাপ্ত পুরাকীর্তির ইতিহাস ঐতিহ্য খুঁজে বের করা ও গবেষণার উদ্দেশ্যে পুনরায় খনন শুরু হয়। 

চলতি খননকাজে ফিল্ড পরিচালক হিসেবে আছেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আঞ্চলিক পরিচালক ড. নাহিদ সুলতানা। মহাস্থান জাদুঘরের কাস্টোডিয়ান রাজিয়া সুলতানা খনন কাজে দলনেতা হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়া খনন কাজে যুক্ত রয়েছেন রংপুরের তাজহাট জাদুঘরের কাস্টোডিয়ান হাবিবুর রহমান, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের প্রধান নকশা অঙ্কনকারী আফজাল হোসেন মণ্ডল, সহকারী কাস্টোডিয়ান হাসনাত বিন ইসলাম, আলোকচিত্রী আবুল কালাম আজাদ, সার্ভেয়ার মুর্শিদ কামাল ভূঁইয়া ও আলোকচিত্র মুদ্রাকর দিদারুল আলম।

স্থানীয়ভাবে নির্ধারিত ১৬ জন শ্রমিক এই দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। মহাস্থানগড়ে এ বছরের ১ মার্চ থেকে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজ শুরু হয়। টানা প্রায় দুই মাস ধরে মহাস্থানগড় দুর্গ নগরীর ভেতরে বৈরাগী ভিটায় এবার চালানো হয় প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজ। মাঝখানে ঈদের ছুটির কারণে সপ্তাহ দুয়েক বন্ধ থাকে খনন কাজ। ‘বৈরাগীর ভিটায়’ খননে মিলেছে গুপ্ত যুগের একটি বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ স্তুপের ধ্বংসাবশেষ, এর সাথে পাওয়া গেছে প্রাচীন লিপি খচিত সিল, প্রত্নযুগের টেরাকোটা, কালো চকচকে ভগ্ন মৃৎ পাত্র, অলংকৃত ইট, পোড়া মাটির তৈরি মানবমূর্তি, পোড়া মাটির খেলনার ভগ্নাংশ, তৈজশপত্রের ভগ্নাংশ, পোড়া মাটির পাখি, প্রদীপ, কালির দোয়াত, পাথরের গুটিকাসহ বিভিন্ন প্রত্ন সামগ্রী।

টানা প্রায় দুই মাস ধরে বৈরাগী ভিটায় প্রত্নতাত্ত্বিক খনন চলে, ঈদের ছুটির কারণে সপ্তাহ দুয়েক বন্ধ থাকার পর আবার শুরু হয়েছে খনন কাজ। শনিবার প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাস্থান জাদুঘর চত্বরে বৈরাগীর ভিটায় প্রত্নতাত্ত্বিক খনন থেকে প্রাপ্ত প্রত্নবস্তু প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রতন চন্দ্র পণ্ডিত এই প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন।

মহাস্থান জাদুঘরের কাস্টোডিয়ান রাজিয়া সুলতানা জানান, প্রত্ন নিদর্শন সযত্নে বের করতে খনন কাজে গেতি, কোদাল, চাকু ব্যবহার হচ্ছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে খনন কাজ অব্যহত থাকবে বলে জানান তিনি।

প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বগুড়ার আঞ্চলিক পরিচালক ড. মোছা. নাহিদ সুলতানা জানান, আমাদের খনন কাজ চলমান রয়েছে। এবার খনন কাজে যা পাওয়া গেছে তা হলো চারটি স্তুপ চারপাশে, স্তুপকে ঘিরে চমৎকার বাউন্ডারি রয়েছে। যা একটি বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ স্তুপের ধ্বংসাবশেষ, এমন স্থাপনা ইতিপূর্বে পাওয়া যায়নি, এছাড়া বিভিন্ন প্রত্নবস্তু পাওয়া গেছে বলে জানান তিনি।

প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) রতন চন্দ্র পণ্ডিত জানান, হাজার হাজার বছরের পুরনো আমাদের আর্কোলজি ইতিহাস। আমাদের দায়িত্ব সেগুলো খুঁজে বের করে জনগণের মাঝে তুলে ধরা। আমরা সেই কাজটি করছি। জনগনের জন্য প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ, যা আমরা জনগণের কাছে তুলে ধরি। মহাস্থানে খননে যা পাওয়া গেছে সেসব প্রত্নবস্তু গুপ্ত সময়ের, তবে প্রত্নতাত্ত্বিককরা গবেষণা করে বলতে পারবেন এগুলো আসলে কোন সময়ের। তবে ১৭০০ থেকে ১৮০০ বছর আগের বলে ধারণা করেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
নরসিংদীতে সিসা তৈরির কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৭ শ্রমিক
নরসিংদীতে সিসা তৈরির কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৭ শ্রমিক
পরিবহন ধর্মঘটে অচল নেত্রকোনা, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা
পরিবহন ধর্মঘটে অচল নেত্রকোনা, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা
গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ঝগড়া থামাতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
খুলনায় নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ফ্যাসিবাদী আমলে ইসলামী নেতাকর্মীরা বেশি জুলুমের শিকার: মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদী আমলে ইসলামী নেতাকর্মীরা বেশি জুলুমের শিকার: মামুনুল হক
ফেনীতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু
ফেনীতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু
শেরপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু
শেরপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু
সর্বশেষ খবর
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর
এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'
'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন : ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তের নির্দেশ ইসির
নিবন্ধন : ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তের নির্দেশ ইসির

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২৬
রাজধানীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২৬

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কামিল পরীক্ষার ফল সোমবার
কামিল পরীক্ষার ফল সোমবার

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নরসিংদীতে সিসা তৈরির কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৭ শ্রমিক
নরসিংদীতে সিসা তৈরির কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৭ শ্রমিক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবহন ধর্মঘটে অচল নেত্রকোনা, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা
পরিবহন ধর্মঘটে অচল নেত্রকোনা, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৫৫ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না : আহমদ তৈয়্যব
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না : আহমদ তৈয়্যব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝগড়া থামাতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারজয়ী অভিনেত্রী ডায়ান কিটনের মৃত্যু
অস্কারজয়ী অভিনেত্রী ডায়ান কিটনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় আসাদুজ্জামান নূরের জামিন নামঞ্জুর
দুদকের মামলায় আসাদুজ্জামান নূরের জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার বিচারকাজ সম্প্রচারের সময় সাইবার হামলা
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার বিচারকাজ সম্প্রচারের সময় সাইবার হামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যালগেরি বঙ্গীয় পরিষদের শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন
ক্যালগেরি বঙ্গীয় পরিষদের শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়েছিল : চিফ প্রসিকিউটর
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়েছিল : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন