শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৪

হানিফ সংকেত\\\'র ভেতর-বাহির

হানিফ সংকেত। আমাদের শোবিজ অঙ্গনের একজন সফল মানুষ। \'ইত্যাদি\' অনুষ্ঠান দিয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরের আপনজন তিনি। সমাজের বিরল সফলতা তুলে ধরেন তিনি, তুলে ধরেন নানা অসঙ্গতিও। আমরা এ মানুষটিরভেতর-বাহির জানার চেষ্টা করেছি। তার সঙ্গে কথা বলেছেন- জাকারিয়া সৌখিন
প্রিন্ট ভার্সন
হানিফ সংকেত\\\'র ভেতর-বাহির

'ইত্যাদি' কি জনপ্রিয়, নাকি হৃদয়প্রিয়?

মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করে বলেই 'ইত্যাদি' জনপ্রিয়।

আপনাকে 'ইত্যাদি'র প্রাণভোমরা বলা হয়। 'প্রাণভোমরা' বিষয়টি আপনি কীভাবে উপভোগ করেন?

'প্রাণভোমরা' শব্দটি রূপকথার। এটির অবস্থান রূপকথার গল্পে সমুদ্রের তলদেশে কোনো একটি কৌটার ভেতরে। কিন্তু আমাদের অবস্থান তো কৌটার মধ্যে নয়, মানুষের মধ্যে। আর আমরা কাজ করি একটি দায়বোধের জায়গা থেকে। কখনোই খ্যাতি, মূল্যায়ন, স্বীকৃতি বা অর্থের লোভে নয়।

কিন্তু মানুষ যে প্রশংসা করছে, মূল্যায়ন করছে সেটা তো আনন্দের।

অবশ্যই আনন্দের। তবে এ চিন্তায় অনুষ্ঠান করি না। মূল্যায়নের চিন্তা করলে প্রতি বছর 'ইত্যাদি'র পূর্তি অনুষ্ঠান করে, কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তি ডেকে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের সার্টিফিকেট নিতাম, যা প্রায়শই দেখা যায়। স্বীকৃতির লোভে করলে অনেক জায়গা থেকে পুরস্কার নিতে পারতাম। আমি বরং একটি প্রথম শ্রেণির জাতীয় দৈনিকের দর্শক জরিপের পুরস্কার একনাগাড়ে বেশ কবছর পাওয়ার পর বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ জানিয়েছি, যাতে আমাকে আর দেওয়া না হয়। আর অর্থের লোভে করলে এত কম অনুষ্ঠান না করে প্রতিদিনই বিভিন্ন চ্যানেলে ফাগুন অডিও ভিশনের অনুষ্ঠান করতে পারতাম। আসলে আমার প্রশংসাপত্র দেন দর্শকরা। তাদের ভালোবাসার সুবাদেই 'ইত্যাদি' করছি- করতে পারছি। আর এতেই আমার আনন্দ।

 

'ইত্যাদি' দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়েছে। কিন্তু সেই পথ কতটা মসৃণ ছিল?

কোনো পথই কুসুমাস্তীর্ণ থাকে না। কিন্তু দৃঢ় মনোবল, প্রত্যয়, আন্তরিকতা এবং মেধা থাকলে যে কোনো পথই অতিক্রম করা যায়। 'ইত্যাদি' হয়তো তারই প্রতীক।

 

কত শত অনুষ্ঠান। কিন্তু 'ইত্যাদি'ই কেন যুগ যুগ ধরে অদ্বিতীয়?

এ প্রশ্নের উত্তর দর্শক এবং আপনারাই ভালো দিতে পারবেন। আমাদের চিন্তা দর্শক হৃদয়ে কীভাবে স্থান পাওয়া যায়। দর্শকদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধাবোধ রেখে তাদের মনমানসিকতা বুঝে সময়কে ধরে এগোতে চেষ্টা করি। সংখ্যার চেয়ে মানকে গুরুত্ব দিই। আর দর্শকরা সময় বের করে আমাদের অনুষ্ঠান দেখতে বসেন। আমিও তাদের সেই সময়ের মূল্য দিতে চেষ্টা করি।

 

আজকাল কারও মধ্যে ভালো অনুষ্ঠান করার চেষ্টা লক্ষ্য করা যায় না। তারপরও বলে, 'ফাটিয়ে দিয়েছি...'।

ফেটে গেলে থাকে কি? অনুষ্ঠান কি ফাটার জিনিস? অবশ্য আজকাল অনেককে দেখি নিজের ঢোল নিজেরাই পেটান। টিভি স্ক্রল থেকে শুরু করে সংবাদে পর্যন্ত। সুতরাং দর্শক কি বলল তাতে তাদের কিছু যায় আসে না।

দেশে আরও অনেক ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান হয়েছে। এখনো হচ্ছে, ভবিষ্যতেও হবে। কিন্তু দ্বিতীয় কোনো অনুষ্ঠানই দাঁড়াতে পারছে না। ব্যর্থতা কোথায়?

দীর্ঘদিন ধরে অনুষ্ঠানে বিষয়-বৈচিত্র্য ধরে রাখা বা নতুনত্বের সন্ধান দেওয়া এবং ম্যাগাজিন শব্দের সঠিক অর্থ অনুধাবনের ওপরই এর সফলতা বা ব্যর্থতা নির্ভর করে। মনে রাখতে হবে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান বিচিত্রানুষ্ঠান নয়। একটি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান করা অত্যন্ত জটিল এবং ব্যয়বহুল। যে কারণে হাজারো অনুষ্ঠান হচ্ছে কিন্তু ম্যাগাজিন নেই। দুই-একটি আছে যেগুলোকে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান বলা হলেও আসলে তা ম্যাগাজিন নয়, বিচিত্রানুষ্ঠান। সত্যিকার অর্থে 'ইত্যাদি'র আগে এ দেশে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান করেছেন শ্রদ্ধেয় ফজলে লোহানী। যার অনুষ্ঠানে একটি কমিটমেন্ট থাকত।

 

বর্তমান যুগে তারকা হওয়া সবচেয়ে সহজ। এ কেমন পদ্ধতির প্রচলন?

চ্যানেলের এই ঘনঘটার যুগে, হুজুগে নানারকম সুযোগে, কে অজ্ঞ কে যোগ্য, কি ন্যায্য কি ত্যাজ্য; তা নির্ণয় করা কঠিন। তারকা এবং হাউইবাজির পার্থক্য যারা বোঝে না, তারাই যে কাউকে তারকা বলে থাকেন। কিন্তু সত্য হচ্ছে তারকা অনন্তকাল ধরেই জ্বলে আর হাউইবাজি আকাশে উঠে ঠিকই কিন্তু যখন ঝরে পড়ে তখন তার ছাই ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট থাকে না।

 

সংগীত, নাটক, চলচ্চিত্র- তিন মাধ্যমেই সবাই নিজেদের পেশাদার বলে। কিন্তু সেটা মুখে-মুখেই, কাজে দেখা যায় না। কোন দিকে যাচ্ছি আমরা?

পেশা শব্দটি ব্যবহার করে যখন অর্থ উপার্জনই মুখ্য হয়ে ওঠে, তখন পেশা শব্দটি তার গুরুত্ব হারিয়ে ফেলে। কাজের প্রতি ভালোবাসার অভাবে সে আর সঠিক পথে থাকে না, দিক হারিয়ে ফেলে। আমাদের এখানেও সেটাই হচ্ছে।

 

আমাদের টিভি চ্যানেল দিন দিন দর্শক হারাচ্ছে। আপনার কি মনে হয়, পচন কোথায় ধরেছে?

অর্থ এবং অনর্থের মধ্যে। সৃজনশীলতার চেয়ে এখন এটা ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। চ্যানেল কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে বেশির ভাগ শিল্পী, নির্মাতার মধ্যেই 'কি দিলাম এর চাইতে কি পেলাম'র হিসাবটা বেশি। ফলে সংস্কৃতি তার আসল উপাদান হারিয়ে ফেলছে। অর্থের কারণে অনর্থের ছড়াছড়ি। পাশাপাশি কিছু বিত্তবান চ্যানেল কর্তার বিনোদন রুচি এবং দর্শকদের তা গেলানোর চেষ্টা এবং সব কিছুতেই ব্যবসায়িক চিন্তা করাটাই পচনের অন্যতম কারণ। ব্যবসা আর শিল্পরুচি এক জিনিস নয়।

 

ভারতে আমাদের চ্যানেল নেই। কিন্তু আমাদের এখানে ভারতীয় চ্যানেলের অবাধ প্রদর্শন। এই অসম বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

ঘৃণার চোখে দেখি। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের দেশে টেলিভিশন মালিকদের একটি সমিতি হয়েছে। প্রায়ই টেলিভিশনে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তাদের মিটিং করতে দেখি কিন্তু ভারতে আমাদের চ্যানেল প্রদর্শনের ব্যাপারে কেন যে তারা কার্যকরী পদক্ষেপ নিচ্ছেন না তা বোধগম্য নয়। আমাদের চ্যানেল ওখানে দেখা না গেলেও আমাদের এখানে ভারতীয় চ্যানেলের অবাধ যাত্রার কারণে দেশীয় চ্যানেল বাদ দিয়ে অনেকেই এখন সেসব চ্যানেলের অনুষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। আর এর ফলে আমাদের সমাজে কি ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়ে তা আমরা গত ঈদের অনুষ্ঠানে দেখিয়েছি। শুধু তাই নয়, আমাদের এখানে কিছু কিছু চ্যানেল ওখানকার সিরিয়ালও চালিয়েছে, কেউ কেউ ওখানকার শিল্পীদের এনে লাইভ অনুষ্ঠান করছেন। ইদানীং ওইসব শিল্পীর অ্যালবাম রিলিজও শুরু হয়েছে। আর কিছু কিছু পত্রিকা সেগুলোর কাভারেজ দিতে পেরে আনন্দিত হয়। ওখানে কবে কোন নায়িকার এনগেজমেন্ট, কে বিয়ের বাজার করছে এসব সংবাদও বেশ গুরুত্বের সঙ্গে ছাপা হয়। ওসব চ্যানেলের দর্শক বৃদ্ধির কারণে আমাদের দেশের অনেক বিজ্ঞাপনও চলে যাচ্ছে সেখানে। অর্থাৎ সবদিক দিয়েই ক্ষতি। তারপরও এ নিয়ে কাউকে সোচ্চার হতে দেখি না। বরং ওখানে গিয়ে কিছু নাম না জানা প্রতিষ্ঠানের পুরস্কার পেয়ে অনেকে নিজেকে ধন্য মনে করেন। নিজেদের চ্যানেলে আবার ফলাও করে এই পুরস্কার প্রাপ্তির খবরও প্রচার করেন। সুতরাং সবকিছু মিলিয়ে ঘৃণা প্রকাশ করা ছাড়া কিছু করার নেই।

 

আর কলকাতার সঙ্গে আমাদের চলচ্চিত্র লেনদেন?

আমার বিবেচনায় অপ্রয়োজনীয়।

লেনদেন বিষয়টাও তো অসম। আমাদের এখানে কলকাতার টিভি চ্যানেলগুলোর দেব-জিৎ-কোয়েল মলি্লককে সবাই চেনে। কিন্তু কলকাতায় আমাদের শাকিব-শাবনূরদের কেউ চেনে না।

আমাদের দেশের কিছু অর্বাচীনের কারণেই এসব হচ্ছে। এদের সবাই চেনে এবং জানে। তারপরও কেউ যে কেন প্রতিবাদ করছে না...। আর যেসব শিল্পীর নাম বললেন এদের চেনার কারণ, কিছু নির্দিষ্ট চ্যানেল এবং পত্রপত্রিকার অতিমাত্রায় প্রচারণা। যে প্রচারণাটা ওখানে আমাদের শিল্পীদের করা হয় না। বরং পত্রিকায় ছবি ছাপা নিয়ে আমাদের শিল্পীরা ওখানে অনেক অপমানিতও হয়েছেন- সে খবরও এখানকার পত্রিকায় পড়লাম।আমাদের রাজনীতি, সমাজনীতি এবং সংস্কৃতি- রাষ্ট্রের এই তিন স্তম্ভের চর্চা নিয়ে মানুষ উদ্বিগ্ন। উদ্বেগ আমারও। আমাদের এখানে অনেক যোগ্য জায়গায় যোগ্য লোকের অভাব। সেই কারণেই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা।

আজকাল অনেককেই দেখি সংখ্যাতত্ত্বে চলে গেছেন। কে কত শিল্পী জোগাড় করতে পারলেন।

এর জন্য দায়ী আমি। নিশ্চয়ই মনে আছে একুশে টিভির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমরা পাঁচ হাজার কণ্ঠে উদ্বোধনী সংগীতটি পরিবেশন করেছিলাম। এনটিভির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ছিল প্রায় পাঁচ হাজার। আবার হাজার শিল্পীর নৃত্য, শতাধিক বিদেশির নৃত্য- এসব ইত্যাদিতে হরহামেশাই হচ্ছে। এ নিয়ে বাগাড়ম্বরে আমরা বিশ্বাসী নই। ইত্যাদিতে প্রতি ঈদেই রমজানের গানটি ৫ থেকে ১০ হাজার অংশগ্রহণকারীর কণ্ঠে গাওয়া হয়। তবে তা শুদ্ধ সুরে থাকে। শত শত লোক জোগাড় করে তাদের দিয়ে গান গাইয়ে তা যদি শুদ্ধ সুরে না হয়- সেটা লজ্জাজনক। কারণ সুরের গান বেসুরো হলে তাতে যত কণ্ঠই থাকুক তা যেমন শ্রুতিমধুর হয় না তেমনি তাতে কোনো কৃতিত্বও নেই।

চারদিকে শুধু হতাশা। সবশেষে একটা আশার কথা শোনান।

আশার কথা এটিই, এ দেশের সাধারণ মানুষ খুব সৎ এবং পরিশ্রমী। সঙ্গে আছে নতুন প্রজন্ম। সুতরাং এগিয়ে আমরা যাবই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
পাকিস্তানি ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে ছবি তুলে বিপাকে কারিনা
পাকিস্তানি ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে ছবি তুলে বিপাকে কারিনা
নতুন রূপে ‘ফিরছেন’ ববি
নতুন রূপে ‘ফিরছেন’ ববি
পর্দায় জমজমাট অক্ষয়-পরেশ রাওয়াল কেমিস্ট্রি, বাস্তবে কেমন?
পর্দায় জমজমাট অক্ষয়-পরেশ রাওয়াল কেমিস্ট্রি, বাস্তবে কেমন?
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
সর্বশেষ খবর
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ