শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:২১, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

♦ তেল আবিবে ইরানি সুইসাইড ড্রোন, চার দিনে ৩৭০ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিক্ষেপ, বিস্ফোরণে কাঁপল মার্কিন দূতাবাস ♦ ইসরায়েলের দাবি, তেহরানের আকাশসীমায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ এসেছে
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধ গতকাল চতুর্থ দিনে গড়িয়েছে। এদিনও পাল্টাপাল্টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। এসব হামলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। ইসরায়েলের অন্যতম শহর তেল আবিবে ইরানের একটি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে মার্কিন দূতাবাস প্রকম্পিত হয়েছে। ইরান চার দিনে ৩৭০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। অন্যদিকে ইসরায়েল দাবি করেছে, ইরানের এক তৃতীয়াংশ ক্ষেপণাস্ত্রসহ লঞ্চার ধ্বংস করে দেওয়া হয় এবং ইরানের আকাশসীমাও তেল আবিবের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এদিকে দক্ষিণ চীন সাগর থেকে মার্কিন বিমানবাহী রণতরি মধ্যপ্রাচ্যের দিকে রওনা হওয়ায় যুদ্ধ পূর্ণাঙ্গ এবং নতুন মাত্রায় রূপ নিতে চলেছে বলে পর্যবেক্ষকরা জানাচ্ছেন। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী। ইরানও আবার ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইসরায়েলে। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, আলজাজিরা, এএফপি

এক খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে সংঘাত দ্রুত পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নিচ্ছে। দুই দেশের হামলা-পাল্টা হামলার মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সহায়তা চেয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মার্কিন বিমানবাহী রণতরি ইউএসএস নিমিট্জ মধ্যপ্রাচ্যের দিকে রওনা হয়েছে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, গতকাল সকালে ইউএসএস নিমিট্জকে নতুন গন্তব্য অভিমুখে দেখা গেছে। আগের গতিপথ অনুযায়ী চলতি সপ্তাহের শেষ দিকে রণতরিটির ভিয়েতনামের দানাংয়ে থাকার কথা ছিল, শুক্রবার তাকে সেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হতো। এখন সে আয়োজন বাতিল হয়েছে বলে এক কূটনীতিকসহ দুই সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

প্রসঙ্গত, ইউএসএস নিমিট্জের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধজাহাজের বহর কয়েক দিন আগেও দক্ষিণ চীন সাগরে নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে, যাকে ‘ইন্দো-প্যাসিফিকে মার্কিন নৌবাহিনীর নিয়মিত উপস্থিতির অংশ’ বলছে মার্কিন প্রশান্ত মহাসাগরীয় বহরের কমান্ডারের ওয়েবসাইট। গতকাল সকালেই একে পশ্চিমে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে অগ্রসর হতে দেখা গেছে বলে মেরিন ট্রাফিকের তথ্য জানিয়েছে। আরেক খবর অনুযায়ী, ইসরায়েলের তেল আবিব শহরে মার্কিন দূতাবাসের কাছে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি সমাজমাধ্যম এক্সে পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, তেল আবিবে মার্কিন দূতাবাস ভবনের কাছে ‘ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে’ সামান্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে অন্য সূত্রগুলো জানিয়েছেন, ক্ষেপণাস্ত্রের বিস্ফোরণে মার্কিন দূতাবাস বিপজ্জনকভাবে প্রকম্পিত হয়েছে। এরপর দূতাবাসটি সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়। মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি বলেন, শনিবারও কঠিন সময় পার করতে হয়েছে। ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার রাতটি ছিল উত্তেজনাপূর্ণ। সমাজমাধ্যমে পোস্টে তিনি জানান, সারা রাত তাঁকে পাঁচবার বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় নিতে বাধ্য করা হয়েছে। সুরক্ষিত আশ্রয় কেন্দ্রগুলোয় থাকতে হয়েছে। তিনি জানান, ইরানে ইসরায়েলের হামলার দুই দিন আগে বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিভাগ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন স্থানে অবস্থানরত অনেক কর্মীকে সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করে। যেসব কর্মী জরুরি কাজে নিযুক্ত নন তাঁদের সরিয়ে নেওয়া হয়।

এদিকে ইরান-ইসরায়েল পাল্টাপাল্টি হামলা সম্পর্কে জানা গেছে, ইরানের পাল্টা হামলায় গতকাল অন্তত ২৪ ইসরায়েলি নিহত হয়েছে এবং আরও অনেকে আহত হয়েছে। ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে আবারও তেল আবিব ও হাইফা শহরে আঘাত হেনেছে। এতে অনেক ঘরবাড়ি ও আবাসিক ভবন ধ্বংস হয়েছে। আরেক খবরে বলা হয়, রবিবার রাতে ইরানি হামলায় চার ইসরায়েলি নিহত হয়েছে।

আরেকটি খবরে বলা হয়েছে, ইরান থেকে ইসরায়েলের দিকে মোট ৩৭০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও শতাধিক ড্রোন ছোড়া হয়েছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানায়, গতকাল সকাল পর্যন্ত ইরানি হামলায় অন্তত ২৪ জন নিহত ও ৫৯২ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের অন্তত ৩০টি স্থানে আঘাত হেনেছে। খবরে বলা হয়, ভিডিও ফুটেজে হাইফার আশপাশ এলাকায় বিস্ফোরণ, ঘরবাড়িতে আগুন ও অবকাঠামোর ক্ষয়ক্ষতি দেখা গেছে। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছেন, সংঘাতের চতুর্থ দিনে গতকাল সকালে চালানো ইরানের হামলা ছিল এ পর্যন্ত চালানো হামলার মধ্যে সবচেয়ে তীব্র এবং বড় আকারের। সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের কয়েকটি স্থান ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দমকল বাহিনী জানিয়েছে, ভূমধ্যসাগর উপকূলে একটি আবাসিক ভবন এতে ধ্বংস হয়ে গেছে।

এদিকে ইরানের ১২০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করার দাবি করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। ইসরায়েলের হামলা শুরুর পর থেকে এসব লঞ্চার ধ্বংস করা হয়েছে; যা ইরানের মোট ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তা এফি ডেফরিন বলেছেন, কেবল রবিবার রাতেই ইসরায়েলি বিমান বাহিনী ইরানের ২০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করেছে। ধ্বংস করা না হলে ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের জন্য কয়েক মিনিটের মধ্যেই এসব লঞ্চার ব্যবহার করা হতো। তিনি বলেন, ইসরায়েল প্রায় ৫০টি যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে ইরানের মধ্যাঞ্চলের ইস্পাহান শহরের অন্তত ১০০ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে একযোগে হামলা চালিয়েছে। এসব লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ কারখানা, লঞ্চার এবং কমান্ড সেন্টার রয়েছে।

‘সুইসাইড ড্রোন’ পাঠিয়েছে ইরান : ইসরায়েলে হামলার পর কঠোর জবাব দিতে শুরু করেছে ইরান। দেশটি ইসরায়েলে ‘সুইসাইড ড্রোন’ পাঠিয়েছে। এ বিষয়ে ইরানের সেনাবাহিনীর গ্রাউন্ড ফোর্সের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিয়ুমার্স হেইদারি বলেন, সেনাবাহিনী গত দুই দিনে ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে কয়েক ডজন সুইসাইড ড্রোন নিক্ষেপ করেছে। ৪৮ ঘণ্টায় সেনাবাহিনী ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে বিস্ফোরণ ঘটাতে এ ড্রোনগুলো নিক্ষেপ করে। এ অভিযানে ব্যবহৃত ইরানের সেনাবাহিনীর শক্তিশালী আত্মঘাতী ড্রোনগুলোর মধ্যে ‘আরাশ’ অন্যতম। এ ড্রোনের পরিসর ২ হাজার কিলোমিটার। ইসরায়েলি শাসনের বিরুদ্ধে ইরানের সর্বশেষ হামলা গতকাল ভোরে শুরু হয়। এ সময় আইআরজিসি দ্বারা নিক্ষেপিত বেশ কয়েকটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তেল আবিব, হাইফা এবং অধিকৃত ভূখে র মধ্য ও উত্তরাঞ্চলের শহর যেমন ব্নেই ব্রাকের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।

তেহরানের আকাশসীমা নিয়ন্ত্রণের দাবি : ইরানের রাজধানী তেহরানের আকাশসীমায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার দাবি করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে আইডিএফ মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফরিন এ দাবি করেন। মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা তেহরানের ওপর পূর্ণ বিমান নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছি। ইরানের এক-তৃতীয়াংশ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করে দিয়েছি। তাদের বড় অংশের হামলা ব্যাহত করা সম্ভব হয়েছে।’ ডেফরিন জানান, রবিবার রাত ও গতকাল ভোরে ইরান থেকে ইসরায়েলের দিকে দুই ধাপে ৬৫টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ডজনখানেক ড্রোন ছোড়া হয়। এর বেশির ভাগই মাঝপথে ভূপাতিত হলেও তিনটির আঘাতে আটজন নিহত হয়।’

আইডিএফ আরও জানায়, প্রায় ৫০টি যুদ্ধবিমান ও ড্রোন একযোগে অভিযান চালিয়ে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র গুদাম, নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ও সেনাদের অবস্থান লক্ষ করে হামলা চালায়। এর মধ্যে অনেক নিশানা ছিল ইরানের ইস্পাহান শহরে। সেখানেও শতাধিক সামরিক স্থাপনায় হামলা হয়েছে বলে জানায় ইসরায়েলি বাহিনী। তবে এসব দাবির বিষয়ে এখনো ইরান কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
হোয়াইট হাউসে ২০০ মিলিয়ন ডলারে বলরুম নির্মাণের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
হোয়াইট হাউসে ২০০ মিলিয়ন ডলারে বলরুম নির্মাণের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ
টেকনাফে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিও ঠেকাতে পারে এমন কাঠ উদ্ভাবন
গুলিও ঠেকাতে পারে এমন কাঠ উদ্ভাবন

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডার ওপর কঠোর ট্রাম্প
যে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডার ওপর কঠোর ট্রাম্প

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরের শাপলা বিলে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু
গাজীপুরের শাপলা বিলে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার আওয়ামী লীগ নেতা চাঁপাইনবাবগঞ্জে আটক
নেত্রকোনার আওয়ামী লীগ নেতা চাঁপাইনবাবগঞ্জে আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমর্থকদের অসদাচরণে পিএসজিকে জরিমানা
সমর্থকদের অসদাচরণে পিএসজিকে জরিমানা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ হবে দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ হবে দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারের বৃত্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
হারের বৃত্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গলায় ফাঁস, মুখ বাঁধা—সিংড়ায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
গলায় ফাঁস, মুখ বাঁধা—সিংড়ায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক বিরোধে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক বিরোধে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে ভয়াবহ বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু
চীনে ভয়াবহ বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের পাকেতা
স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের পাকেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণে ৪৯ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ পরিকল্পনা
হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণে ৪৯ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা পাবেন শিক্ষার্থীরা
দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা পাবেন শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান
জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে
উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা
জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা
বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ
মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে