শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৫, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

সাক্ষাৎকার । মির্জা ফখরুল ইসলাম

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

♦ আওয়ামী লীগ না থাকায় জাতীয় নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ নেই ♦ অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিএনপিই প্রধান শক্তি ♦ রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থানে গভীর উদ্বেগ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের বছরপূর্তি হতে না হতেই রাজনীতির অন্দরে-বাইরে দৃশ্যমান হচ্ছে নানান মত ও পথ। দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যে শরিক ও সমমনা দলগুলোর যুগপৎ আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছে, তারাই এখন নির্বাচন, সংস্কারসহ বেশ কয়েকটি ইস্যু নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজনও দেখা যাচ্ছে। তবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলে সরকার গঠন করা হবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে। দেশ ও জাতির কল্যাণেই জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থানসহ দেশের সার্বিক রাজনৈতিক, সামাজিক ও নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর : যাঁরা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করেন অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে তাঁরা আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। যাঁরা বামপন্থি রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন, তাঁরা উল্লেখযোগ্যভাবে বিকশিত হননি। আমার মনে হয় না তাঁরা এখনো খুব বেশি সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। তাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিএনপি এখন প্রধান শক্তি। তার পরই রয়েছে জামায়াত, এনসিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, নাগরিক ঐক্য এবং অন্যান্য দল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

মির্জা ফখরুল : অর্থনীতি ভঙ্গুর। এমনিতেই ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দা দেখা দিয়েছে, তার ওপর মার্কিন শুল্ক বাংলাদেশের ওপর আরও প্রভাব ফেলবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে কি কোনো সংশয় বা অনিশ্চয়তা আছে?

মির্জা ফখরুল : এ মুহূর্তে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ভয় নেই। আমরা অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচনি প্রস্তুতিতে সন্তুষ্ট। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে কোনো চ্যালেঞ্জ দেখতে পাচ্ছি না। যেখানে আওয়ামী লীগ নেই, সেখানে আমরা কোনো চ্যালেঞ্জ দেখতে পাচ্ছি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এ ঘোষণা কি এখনো ঠিক আছে? কীভাবে সম্ভব?

মির্জা ফখরুল : সবাইকে সঙ্গে নিয়ে তো আর একটি জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব নয়। যাঁরা আমাদের সঙ্গে আন্দোলন ও সংগ্রামে ছিলেন, যাঁরা আমাদের সঙ্গে একমত তাঁদের নিয়েই ঐকমত্যের ভিত্তিতে এটি গঠিত হবে। আমরা মূলত প্রস্তাবিত সব সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করার কথা বলেছি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভাষণের মূল চেতনা এটাই যে আমরা একসঙ্গে এ সংস্কার বাস্তবায়ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আসন সমঝোতার ক্ষেত্রে বিএনপি কোন কোন রাজনৈতিক দলকে কয়টি করে আসন ছাড় দিতে পারে। সব মিলে সারা দেশে সর্বমোট কয়টি আসনে ছাড় দেবে আপনার দল?

মির্জা ফখরুল : যখন এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হবে তখন আমরা এ নিয়ে কথা বলব। আমরা এখনো এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রায় প্রতিদিনই নির্বাচনের কথা বলছেন, নির্বাচনের জন্য কী ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন?

মির্জা ফখরুল : আমরা আমাদের সর্বশেষ ভরসাস্থল জনগণের কাছে যাচ্ছি। জনগণের কাছে গিয়ে আমাদের ৩১ দফা প্রকাশ করছি। যদি আমরা নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে এ কাজগুলো করব। তার মধ্যে আমাদের এক নম্বর প্রায়োরিটি হচ্ছে বেকারদের জন্য কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করব। দক্ষ জনবল তৈরির চেষ্টা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান প্রেক্ষাপটে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল বলছে সংস্কার ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। আপনি কী মনে করেন?

মির্জা ফখরুল : এখানে একটা ভ্রান্ত মতবাদ জানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে যে শুধু ক্ষমতার পরিবর্তনের জন্যই আন্দোলন হয়েছে বা বিএনপি আন্দোলন করেছে। আমরাই তো প্রথম রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তনের কথা বলেছি। তাহলে কী করে আমাদের ব্লেম করতে পারেন যে আমরা এটা চাই না!

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের গত ১১ মাসের পারফরম্যান্স কী? আপনার দৃষ্টিতে কতটা সফল কিংবা ব্যর্থ?

মির্জা ফখরুল : অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের কর্মক্ষমতা ভালো। উদাহরণস্বরূপ, তারা সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় কাজ করেছে। মাত্র এক বছর হয়েছে, কিন্তু এ সময়ের মধ্যে তারা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি মনে করেন, শেখ হাসিনার পাশাপাশি দল হিসেবে আওয়ামী লীগেরও বিচার করা উচিত?

মির্জা ফখরুল : গণহত্যা এবং রাষ্ট্রীয় অর্থ লুটপাটের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের প্রত্যেক ব্যক্তিকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। যদি তারা দল হিসেবে ক্ষতি করে থাকে, তাহলে তাদের বিচার হওয়া উচিত। আমরা সব সময় আওয়ামী লীগের বিচার চেয়েছিলাম এবং এখনো চাই। কারণ আমরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিএনপি ক্ষমতায় এলে বিচার অব্যাহত থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মবতন্ত্র চলছে, এদের বিরুদ্ধে আপনারা দলীয়ভাবে কোনো প্রতিরোধব্যবস্থা নেবেন কি না?

মির্জা ফখরুল : দেশে বর্তমানে ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। যে কোনো মূল্যে এটি বন্ধ করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তিতে এসে গণ অভ্যুত্থানের শরিকদের মধ্যে চরম বিভক্তি ও মতবিরোধ লক্ষ করা যাচ্ছে। এটা কেন হচ্ছে?

মির্জা ফখরুল : এটার কারণ হলো বিএনপি একটা পুরোনো অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ রাজনৈতিক দল। আন্দোলন, নির্বাচন, সরকার পরিচালনা সবকিছুতেই আমাদের অভিজ্ঞতা আছে। আমাদের একটা দায়িত্ব আছে দেশের ব্যাপারে, সরকার গঠনের ক্ষেত্রে। তা ছাড়া সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও রয়েছে। আমরা ২০১৬ সালে ‘ভিশন ২০৩০’ ঘোষণা করেছি। আমাদের এ অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ বক্তব্যগুলো নতুন দলগুলো নিতে পারছে না। অনেকে আবার তাদের দলের ও নির্বাচনি কৌশল হিসেবেও সংসদে বিরোধী দলের জায়গাটা নিশ্চিত করতে এখন থেকেই বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করেছে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব সমস্যা মিটে যাবে, সংস্কার ইস্যুগুলোও শেষ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রাজনৈতিক এ বিভাজন বা মতবিরোধ কি আবারও পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ফেরার পথ সুগম করে দিচ্ছে?

মির্জা ফখরুল : কখনোই না। আমি মনে করি সবার মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হবে। এ বিভক্তি এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যাবে না, যেখানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারকে ডেকে আনবে। তবে সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। এ জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : লন্ডন বৈঠকে আসলে কী কথা হয়েছিল, এ ব্যাপারে বিএনপির পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু প্রকাশ করা হয়নি।

মির্জা ফখরুল : কোনো সন্দেহের কিছু নেই। দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুই শীর্ষ নেতা বসেছেন। ভবিষ্যতে সমস্যাগুলো কীভাবে সমাধান করা যাবে, দেশের যে অর্থনৈতিক অবস্থা, যে রাজনৈতিক অবস্থা, সোশ্যাল কন্ডিশন, বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টের পর ঋণের বোঝা সেগুলো নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বিশেষ করে নির্বাচনটা কখন যৌক্তিক হবে, সে ব্যাপারে তাঁরা অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করেছেন এবং আমাদের নেতা প্রমাণ করেছেন ‘হি ইজ এ স্টেটসম্যান’। ঠিক সময় ঠিক বৈঠকটা করে তিনি একজন রাষ্ট্রনায়কোচিত যে ভূমিকা রাখা উচিত, সে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছেন জাতির প্রয়োজনে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে আসার ব্যাপারে কোনো সময় নির্ধারণ করা হয়েছে কি না?

মির্জা ফখরুল : সময় নির্ধারণ এখনো হয়নি। এখনো তাঁর নামে একটি মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলাটি চূড়ান্তভাবে শেষ হয়ে গেলে তিনি শিগগিরই দেশে ফিরে আসবেন বলে আমরা আশা করছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসানের পর দেশের রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থান হতে যাচ্ছে। আপনি কী মনে করেন?

মির্জা ফখরুল : আমিও এটা দেখে রীতিমতো উদ্বিগ্ন। আমি বাংলাদেশকে সব সময় একটা সত্যিকার অর্থে উদারপন্থি গণতান্ত্রিক হিসেবে দেখতে চাই এবং এখানে গণতন্ত্র হবে সবচেয়ে বড় বিষয়। সে জায়গায় যদি এখন এমন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান হয়, যারা গণতন্ত্রেই বিশ্বাস করে না। পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েই করে না। আবার তারা নিজেরা জোর করে চাপিয়ে দিতে চায় মতবাদ, এটা নিঃসন্দেহে অ্যালার্মিং সিচুয়েশন। কিছু কিছু দলের মধ্যে এমনও কথা আছে যে মহিলাদের তারা কিছুতেই সামনে আনতে চায় না। মহিলাদের তারা রাজনৈতিক ক্ষমতা তো দূরের কথা, সামাজিক ক্ষমতায়নও করতে চায় না। এসব দলের যদি উত্থান হয় এ দেশে, তাহলে তো পিছিয়ে যাওয়া ছাড়া কোনো পথ থাকবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভিন্নমতের দমন দেশে উগ্রবাদের উত্থান ঘটাতে পারে। ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর এমন উত্থানের কিছু কিছু আলামতও এখন প্রকাশ পাচ্ছে। এর দায় কাকে দেবেন?

মির্জা ফখরুল : এ দায় সম্পূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের। এক নম্বরে শেখ হাসিনা দায়ী। আমরা বারবার তাঁকে সতর্ক করেছি, ওই দেশকে সতর্ক করেছি যে একটি সেন্ট্রিস্ট দল, গণতান্ত্রিক দল বিরোধী দলকে (বিএনপি) কখনোই দমন করে শেষ করে দিয়েন না। তাহলে ডানপন্থিদের উত্থান হবেই, কেউ ঠেকাতে পারবে না। আজকে ঘটনাটা সেদিকেই যাচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ, জনগণ এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আপনার শেষ আহ্বান কী?

মির্জা ফখরুল : দেশবাসীর কাছে আমার একমাত্র আবেদন-দেশকে ভালোবাসুন, গণতন্ত্রকে তার গতিতে চলতে দিন এবং আইন নিজের হাতে না তুলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে দিন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

মির্জা ফখরুল : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম