শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১৯, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২১:৩৭, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসন বিশিষ্ট- এমন সিদ্ধান্ত জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আর এই সদস্যরা মনোনীত হবেন সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে। এর অর্থ হলো- জাতীয় নির্বাচনে দলগুলো যে ভোট পাবে, তার ভিত্তিতে দলগুলোর মধ্যে এসব আসন বণ্টন করা হবে।

তবে এই সিদ্ধান্তে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি ও তাদের সমমনা দল এবং জোটগুলো। তারা বলেছে, উচ্চকক্ষে সদস্য মনোনীত হতে হবে জাতীয় নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে।

এদিকে, জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষের সদস্য মনোয়নের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশন পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব করলে আলোচনায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। 

এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিনের উদ্দেশে জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ও ১২–দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা কটাক্ষ করে বলেন, “২৩ সালে কোথায় ছিলেন?”

মূলত তার এ মন্তব্যের পরই সংলাপে উত্তেজনা তৈরি হয়। পরে ক্ষমা চান এহসানুল হুদা।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের ২৩তম দিনের সংলাপের একপর্যায়ে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারে দেখা গেছে, বেলা ১টা ৫০ মিনিটের পরে পিআর নিয়ে বিএনপির অবস্থান ব্যাখ্যা করে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, তারা সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা উচ্চকক্ষের হাতে দিতে চান না।

উচ্চকক্ষের প্রতিনিধিরা অনির্বাচিত হবেন উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, পৃথিবীর কোনও দেশেই অনির্বাচিত ব্যক্তিদের হাতে সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা থাকে না। 

তার বক্তব্য শেষ হলে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন বলেন, ভোটের সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠিত হলে সেটি তো জনগণের প্রতিনিধিত্বের প্রতিফলন হয়। এ বিষয়ে সালাহউদ্দিন আহমদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন রাসিন।

তখন সালাহউদ্দিন আহমেদ একটি ব্যাখ্যা দেন। তখনই জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ও ১২–দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা মাইক ছাড়াই জাবেদ রাসিনকে উদ্দেশ করে বলেন, “২০২৩ সালে যখন আন্দোলন হচ্ছিল, তখন আপনারা কোথায় ছিলেন?” তখনই জাবেদ রাসিন তার প্রতিবাদ করেন (মাইক ছাড়াই) এবং এ নিয়ে সংলাপে উত্তেজনা তৈরি হয়।

তাদের দু’জনই মাইক ছাড়া পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দেন। 

এ সময় কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, “হুদা ভাই, এর আগেও আপনারা একজনের বক্তব্য নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। তখন আমরা থামিয়েছিলাম। এখানে আমরা কে, কেন এসেছি, সে প্রশ্ন তুললে বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। কারণ, আজকে যদি সে প্রশ্ন করেন, তাহলে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাকেও সে প্রশ্ন করতে পারেন। আমরা সে আলোচনায় যাচ্ছি না।”

তারপর এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, “তিনি (এহসানুল হুদা) এই কথা বলতেই পারেন না।”

এ সময় সালাহউদ্দিন আহমেদ তার পিঠ চাপড়ে থামতে অনুরোধ করেন। আখতার তখন বলতে থাকেন, “আমরা বাচ্চাকাল থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছি।”

এ পর্যায়ে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, “কারও লোকাস স্ট্যান্ডি (অধিকার/ সামর্থ্য) নিয়ে প্রশ্ন করার দরকার নেই। প্রত্যেকের লোকাস স্ট্যান্ডি আছে বলেই আমরা এই জায়গায় আসতে পেরেছি।”

এ সময় আখতার বলেন, “গায়ের জোরে এসব প্রশ্ন করলে তো আমরা মানব না।”

আলী রীয়াজ তখন বলেন, “আমি তো হস্তক্ষেপ করলাম।”

আখতার তখনও বলতে থাকেন, “সবাইক নিয়ে আমরা গণ–অভ্যুত্থান করেছি। গোটা অভ্যুত্থানে ছাত্র–জনতা মাঠে নেমে এল, সেটার অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে। এটার জন্য ওনার ক্ষমা চাওয়া উচিত।”

এ সময় সালাহউদ্দিন আহমেদকে বলতে শোনা যায়, “আচ্ছা হুদা ভাই, আপনি স্যরি বলেন।”

এ সময় গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জেনায়েদ সাকি এ বিষয়ে কথা বলতে উঠে দাঁড়ালে আলী রীয়াজ তাকে অনুরোধ করে বসিয়ে দেন। 

এরপর সালাহউদ্দিন আহমেদ এহসানুল হুদাকে উদ্দেশ করে বলেন, “কেউ যদি মনে কষ্ট পেয়ে থাকে তার জন্য স্যরি বলেন।”

তখন এহসানুল হুদা মাইক নিয়ে বলেন, “আমি বলতে চেয়েছিলাম, ২০২৩ সালে আমরা উচ্চকক্ষের প্রস্তাব দিয়েছিলাম, তখন সে প্রস্তাবটি (পিআর) কোথায় ছিল? তারপরও কেউ যদি আঘাত পেয়ে থাকে, আমি দুঃখিত।”

এরপরই আলী রীয়াজ মধ্যাহ্নভোজের বিরতি ঘোষণা করেন। বিরতির সময়ে সম্মেলনকক্ষে এহসানুল হুদাকে আবার আখতারের কাছে তার বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে তার সঙ্গে কোলাকুলি করতে দেখা যায়। তখন হুদাকে বলতে শোনা যায়, “আমার অনুরোধ, আমরা এটা নিয়ে আর সিনক্রিয়েট না করি। আমার আপনাদেরকে নিয়ে প্রশ্ন করার ইনটেনশন (উদ্দেশ্য) ছিল না।”

তখন পাশ থেকে একজনকে বলতে শোনা যায়, আপনার এটা নিয়ে প্রশ্ন করা ঠিক হয়নি। পরে আখতার এহসানুল হুদাকে জাবেদ রাসিনের সঙ্গে কোলাকুলি করিয়ে দেন।

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সর্বশেষ খবর
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত
ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি
প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’
‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির মধ্যেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা
টানা বৃষ্টির মধ্যেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে