শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৯, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

মাফিয়া আমলার সাতকাহন-২

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

৫ জানুয়ারি ২০২১ সাল। একটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের বোর্ড সভা চলছিল। বোর্ড সভা চলাকালেই ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছে একটি ফোন আসে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান তটস্থ হয়ে যান। ফোনে ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস। চট্টগ্রামের এক অখ্যাত কোম্পানি এস এল টেকস-কে ৮৩৭ কোটি টাকা ঋণপ্রস্তাব অনুমোদনের জন্য তিনি চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দিলেন। ব্যাংকের চেয়ারম্যান বললেন, প্রতিষ্ঠানটি সন্দেহজনক। অতীতের কোনো ব্যবসায়িক রেকর্ড নেই। এরকম একটি প্রতিষ্ঠানকে এত বিপুল পরিমাণ টাকা ঋণ দেওয়া সমীচীন হবে না। ড. কায়কাউস সাফ জানিয়ে দেন, এই বোর্ড সভায় ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন না হলে, তিনি পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেবেন। বোর্ড নিরুপায় হয়ে এস এল টেকস নামের ভৌতিক কোম্পানিকে ৮৩৭ কোটি টাকার ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন করে। পরবর্তী সময়ে দেখা যায়, এস এল টেকস কোম্পানির মালিকানা এস আলমের গাড়িচালকের। এ কোম্পানি যে সম্পদ দেখিয়েছে সবই ভুয়া। গাড়িচালকের নামে কোম্পানি করে এস আলম ব্যাংকের টাকা লুট করেছেন। আর এ লুণ্ঠনে এস আলমের প্রধান সহযোগী ড. আহমদ কায়কাউস। এভাবেই দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে লুটপাট হয়েছে ড. আহমদ কায়কাউসের নেতৃত্বে।

এস আলম ছিলেন বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতের সবচেয়ে বড় লুণ্ঠনকারী। তার হাত ধরেই বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত ধ্বংস হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার এস আলমের হাতে ৯টি ব্যাংক তুলে দিয়েছিল। এসব ব্যাংক দখল করা হয়েছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগ করে এবং সরকারের মদতে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে। আর এ বলপ্রয়োগ এবং সরকারের মদত দেওয়ার পেছনে মুখ্য ভূমিকা রেখেছিলেন আহমদ কায়কাউস। আহমদ কায়কাউসের বাড়ি চট্টগ্রামে। এস আলমের বাড়িও চট্টগ্রামে। আহমদ কায়কাউস যখন অতিরিক্ত সচিব, তখনই এস আলমের সঙ্গে পরিচয় ঘটে তার। বিশেষ করে আহমদ কায়কাউস যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে পিএইচডি করছিলেন, সেই সময় তিনি কানাডায় এস আলমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। এখানেই এস আলম এবং আহমদ কায়কাউস ভবিষ্যতের লুণ্ঠন পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। এরপর দেশে ফিরে এসে আহমদ কায়কাউস কিছুদিন অতিরিক্ত সচিবের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তারপর তিনি বিদ্যুতের সচিব হন। বিদ্যুতের সচিব হওয়ার পরপরই এস আলম বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ শুরু করে এবং বিভিন্ন কুইক রেন্টালের নামে যে লুণ্ঠন চলছিল, সেই লুণ্ঠনের অংশীদার হন। আহমদ কায়কাউস তাকে সহযোগিতা করেন। বিদ্যুৎ সেক্টরে কাজের ন্যূনতম অভিজ্ঞতা না থাকার পরও এস আলমকে একাধিক পাওয়ার প্লান্টের লাইসেন্স দেওয়া হয়। কিন্তু এস আলম বিদ্যুৎ সেক্টরের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না। তার নজর ছিল ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করা। আর এ কারণেই আহমদ কায়কাউসকে ক্ষমতাবান করা ছিল তার প্রধান উদ্দেশ্য।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এস আলম আহমদ কায়কাউসকে ঘনিষ্ঠ করিয়ে দেন। এরপর আর এস আলমকে ব্যাংকিং সেক্টর নিয়ে চিন্তা করতে হতো না। ব্যাংকিং সেক্টরে ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সময়ে ড. আহমদ কায়কাউসকে ডাকা হতো এস আলমের লাঠিয়াল হিসেবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সব সময় ব্যাংকিং সেক্টরগুলোর দুর্নীতি, অনিয়ম ইত্যাদি দেখভাল করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধান এবং নজরদারির কারণে ব্যাংকিং সেক্টরে ঋণখেলাপিসহ বিভিন্ন অনিয়ম জবাবদিহিতায় আসে। কিন্তু আহমদ কায়কাউস পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ ব্যাংককে ধ্বংস করেছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে প্রথমে একজন অর্থনীতিবিদকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর করেছিল। কিন্তু এর মধ্যেই আমলাতন্ত্রের কর্তৃত্ব বাড়ে এবং পরবর্তী সময়ে প্রথমে ফজলে কবিরকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর করা হয়। ফজলে কবির হলেন প্রথম আমলা, যিনি চাকরি শেষ করে রাতারাতি বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো একটি বিশেষায়িত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। এই প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন আহমদ কায়কাউস। পরবর্তী সময়ে আবদুর রউফ তালুকদারকে করা হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। আবদুর রউফ তালুকদার ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউসের একান্ত অনুগত এবং বাধ্যগত। আবদুর রউফ তালুকদারকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর করা হয়েছিল মূলত এস আলমের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য। এ সময় একের পর এক ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিতে থাকেন এস আলম এবং আওয়ামী দুর্বৃত্তরা। ব্যাংকগুলো হয়ে যায় দেউলিয়া। বিপর্যয়ে পড়ে আর্থিক খাত। দেশের অর্থনীতিতে নেমে আসে গভীর সংকট।

আহমদ কায়কাউস এস আলমের জন্য যে সবচেয়ে বড় অবদানটি রেখেছিলেন তা হলো ইসলামী ব্যাংক দখল করা। ইসলামী ব্যাংক ছিল বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে লাভজনক এবং বড় ব্যাংক। এই ব্যাংকটিকে ধ্বংস করার জন্য তাদের পরিচালকদের হেনস্তা করা হয়। এমনকি যারা উদ্যোক্তা, শেয়ারহোল্ডার তাদের ভয়ভীতি দেখিয়ে একটি পাঁচতারকা হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই পাঁচতারকা হোটেলে তাদের বাধ্য করা হয় মালিকানা হস্তান্তরের জন্য। এই পুরো কর্মযজ্ঞটি করেছিলেন আহমদ কায়কাউস সেনা গোয়েন্দাদের একটি অংশকে ব্যবহার করে। এ ছাড়া আরও অন্তত সাতটি ব্যাংক হস্তান্তরের ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউস মূল কলকাঠি নেড়েছিলেন। তবে আবদুর রউফ তালুকদার গভর্নর হওয়ার পর আহমদ কায়কাউসকে আর বেশি কষ্ট করতে হয়নি। আবদুর রউফ তালুকদারকে তিনি যেভাবে নির্দেশ দিতেন, সেভাবেই করতেন।

খেলাপি ঋণের চর্চা এবং খেলাপি ঋণের যে ব্যাপক বিস্তার সেটিও হয়েছে আহমদ কায়কাউসের জন্য। অন্তত ১০টি ব্যাংকের ঋণ পর্যালোচনা করে দেখা যায়- সব ব্যাংক ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউসের একটি নজরদারি এবং হস্তক্ষেপ ছিল। কোন ব্যাংকের চেয়ারম্যান কে হবেন, বোর্ড মেম্বারে কারা থাকবেন- এসবই নির্ধারণ করতেন আহমদ কায়কাউস।

২০১৮ সালে নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব হয়ে তিনি ব্যাংকিং সেক্টরের ব্যবস্থাপনা তদারকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতায় নিয়ে আসেন। সেই সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব হয়ে তিনি সব ব্যাংকে একটি সার্কুলার জারি করেছিলেন। সেই সার্কুলারে বলা হয়েছিল, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়কে অবশ্যই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অনুমতি নিতে হবে। এই অনুমতি নেওয়ার পদ্ধতি চালু করে আহমদ কায়কাউস পুরো ব্যাংকিং সেক্টরকে নিজের কর্তৃত্বের মধ্যে নিয়ে আসেন। তার নিজের লোকদের সব রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে চেয়ারম্যান করেন। তার ঘনিষ্ঠ আমলাদের বসিয়ে তিনি ব্যাংক লুণ্ঠনের নীল নকশা বাস্তবায়ন করেছিলেন। এ সময় জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংকসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে যে বেহিসাবি ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, সেসব বেহিসাবি ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউসের ভূমিকাই ছিল সবচেয়ে বেশি। এসব ভুয়া ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে তিনি সব সময় এস আলমের পাহারাদার হিসেবে কাজ করেছেন। বাংলাদেশে যে ব্যাংকিং সেক্টরে যেভাবে ঋণখেলাপি হচ্ছে, এ নিয়ে তথ্য গোপন করা এবং অর্থ পাচার করার নিত্যনতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করে তিনি এস আলমকে সহায়তা করেছিলেন। এস আলমের সঙ্গে এই সখ্যতা গড়ে ওঠার ফলে একদিকে যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন আহমদ কায়কাউস, ঠিক তেমনি সরকারের মধ্যে হয়ে উঠেছিলেন প্রচণ্ড ক্ষমতাবান।

২০১৮ সালে রাতের ভোটের পর অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আ হ ম মুস্তফা কামালকে। মুস্তফা কামাল নিজেও ছিলেন একজন দুর্নীতিবাজ। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি আহমদ কায়কাউসের সঙ্গে তাকে বৈঠক করতে হয় এবং এই বৈঠকে আহমদ কায়কাউস তাকে মন্ত্রণালয়ের কাজে বেশি হস্তক্ষেপ না করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান। আহমদ কায়কাউস অঘোষিতভাবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের হর্তাকর্তা হয়ে যান। এ সময় তিনি ব্যাংকিং সেক্টরের সচিব বানান একজন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাকে, যিনি তার ঘনিষ্ঠ এবং আজ্ঞাবহ। একইভাবে তিনি অর্থ বিভাগেরও সচিব বানান আবদুর রউফ তালুকদারকে। একইভাবে তিনি সচিব করেন ফজলে কবির এবং পরবর্তী সময়ে আবদুর রউফ তালুকদারকে। যারা তার ঘনিষ্ঠ এবং একান্ত বাধ্যগত হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এভাবেই তিনি ব্যাংকিং সেক্টরে একটি মাফিয়া নেটওয়ার্ক তৈরি করেন। ব্যাংকিং সেক্টরের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আহমদ কায়কাউস মূলত তিনটি কাজ করেছেন। প্রথমত, ব্যাংকের মালিকানা কুক্ষিগত করা। যেটি এস আলমকে দিয়ে করিয়েছেন। দ্বিতীয়ত, ব্যাংকিং সেক্টর থেকে লুটেরাদের সুযোগ করে দেওয়া। যেন তারা ব্যাংক থেকে অর্থ লুণ্ঠন করতে পারেন ইচ্ছামতো। তৃতীয়ত, অর্থ পাচারে সহযোগিতা করা। এভাবে এস আলমের পাহারাদার হিসেবে তিনি বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরকে ধ্বংস করেছেন। এস আলম যে ১ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন এ টাকা পাচার করা হয়েছে মূলত আহমদ কায়কাউসের সহযোগিতায় এবং প্রত্যক্ষ মদতে।

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে চীন
তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে চীন
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
যৌথ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চায় মুসলিম বিশ্ব
যৌথ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চায় মুসলিম বিশ্ব
সর্বশেষ খবর
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম