শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৯, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

মাফিয়া আমলার সাতকাহন-২

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

৫ জানুয়ারি ২০২১ সাল। একটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের বোর্ড সভা চলছিল। বোর্ড সভা চলাকালেই ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছে একটি ফোন আসে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান তটস্থ হয়ে যান। ফোনে ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস। চট্টগ্রামের এক অখ্যাত কোম্পানি এস এল টেকস-কে ৮৩৭ কোটি টাকা ঋণপ্রস্তাব অনুমোদনের জন্য তিনি চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দিলেন। ব্যাংকের চেয়ারম্যান বললেন, প্রতিষ্ঠানটি সন্দেহজনক। অতীতের কোনো ব্যবসায়িক রেকর্ড নেই। এরকম একটি প্রতিষ্ঠানকে এত বিপুল পরিমাণ টাকা ঋণ দেওয়া সমীচীন হবে না। ড. কায়কাউস সাফ জানিয়ে দেন, এই বোর্ড সভায় ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন না হলে, তিনি পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেবেন। বোর্ড নিরুপায় হয়ে এস এল টেকস নামের ভৌতিক কোম্পানিকে ৮৩৭ কোটি টাকার ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন করে। পরবর্তী সময়ে দেখা যায়, এস এল টেকস কোম্পানির মালিকানা এস আলমের গাড়িচালকের। এ কোম্পানি যে সম্পদ দেখিয়েছে সবই ভুয়া। গাড়িচালকের নামে কোম্পানি করে এস আলম ব্যাংকের টাকা লুট করেছেন। আর এ লুণ্ঠনে এস আলমের প্রধান সহযোগী ড. আহমদ কায়কাউস। এভাবেই দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে লুটপাট হয়েছে ড. আহমদ কায়কাউসের নেতৃত্বে।

এস আলম ছিলেন বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতের সবচেয়ে বড় লুণ্ঠনকারী। তার হাত ধরেই বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত ধ্বংস হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার এস আলমের হাতে ৯টি ব্যাংক তুলে দিয়েছিল। এসব ব্যাংক দখল করা হয়েছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগ করে এবং সরকারের মদতে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে। আর এ বলপ্রয়োগ এবং সরকারের মদত দেওয়ার পেছনে মুখ্য ভূমিকা রেখেছিলেন আহমদ কায়কাউস। আহমদ কায়কাউসের বাড়ি চট্টগ্রামে। এস আলমের বাড়িও চট্টগ্রামে। আহমদ কায়কাউস যখন অতিরিক্ত সচিব, তখনই এস আলমের সঙ্গে পরিচয় ঘটে তার। বিশেষ করে আহমদ কায়কাউস যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে পিএইচডি করছিলেন, সেই সময় তিনি কানাডায় এস আলমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। এখানেই এস আলম এবং আহমদ কায়কাউস ভবিষ্যতের লুণ্ঠন পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। এরপর দেশে ফিরে এসে আহমদ কায়কাউস কিছুদিন অতিরিক্ত সচিবের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তারপর তিনি বিদ্যুতের সচিব হন। বিদ্যুতের সচিব হওয়ার পরপরই এস আলম বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ শুরু করে এবং বিভিন্ন কুইক রেন্টালের নামে যে লুণ্ঠন চলছিল, সেই লুণ্ঠনের অংশীদার হন। আহমদ কায়কাউস তাকে সহযোগিতা করেন। বিদ্যুৎ সেক্টরে কাজের ন্যূনতম অভিজ্ঞতা না থাকার পরও এস আলমকে একাধিক পাওয়ার প্লান্টের লাইসেন্স দেওয়া হয়। কিন্তু এস আলম বিদ্যুৎ সেক্টরের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না। তার নজর ছিল ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করা। আর এ কারণেই আহমদ কায়কাউসকে ক্ষমতাবান করা ছিল তার প্রধান উদ্দেশ্য।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এস আলম আহমদ কায়কাউসকে ঘনিষ্ঠ করিয়ে দেন। এরপর আর এস আলমকে ব্যাংকিং সেক্টর নিয়ে চিন্তা করতে হতো না। ব্যাংকিং সেক্টরে ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সময়ে ড. আহমদ কায়কাউসকে ডাকা হতো এস আলমের লাঠিয়াল হিসেবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সব সময় ব্যাংকিং সেক্টরগুলোর দুর্নীতি, অনিয়ম ইত্যাদি দেখভাল করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধান এবং নজরদারির কারণে ব্যাংকিং সেক্টরে ঋণখেলাপিসহ বিভিন্ন অনিয়ম জবাবদিহিতায় আসে। কিন্তু আহমদ কায়কাউস পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ ব্যাংককে ধ্বংস করেছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে প্রথমে একজন অর্থনীতিবিদকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর করেছিল। কিন্তু এর মধ্যেই আমলাতন্ত্রের কর্তৃত্ব বাড়ে এবং পরবর্তী সময়ে প্রথমে ফজলে কবিরকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর করা হয়। ফজলে কবির হলেন প্রথম আমলা, যিনি চাকরি শেষ করে রাতারাতি বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো একটি বিশেষায়িত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। এই প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন আহমদ কায়কাউস। পরবর্তী সময়ে আবদুর রউফ তালুকদারকে করা হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। আবদুর রউফ তালুকদার ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউসের একান্ত অনুগত এবং বাধ্যগত। আবদুর রউফ তালুকদারকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর করা হয়েছিল মূলত এস আলমের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য। এ সময় একের পর এক ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিতে থাকেন এস আলম এবং আওয়ামী দুর্বৃত্তরা। ব্যাংকগুলো হয়ে যায় দেউলিয়া। বিপর্যয়ে পড়ে আর্থিক খাত। দেশের অর্থনীতিতে নেমে আসে গভীর সংকট।

আহমদ কায়কাউস এস আলমের জন্য যে সবচেয়ে বড় অবদানটি রেখেছিলেন তা হলো ইসলামী ব্যাংক দখল করা। ইসলামী ব্যাংক ছিল বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে লাভজনক এবং বড় ব্যাংক। এই ব্যাংকটিকে ধ্বংস করার জন্য তাদের পরিচালকদের হেনস্তা করা হয়। এমনকি যারা উদ্যোক্তা, শেয়ারহোল্ডার তাদের ভয়ভীতি দেখিয়ে একটি পাঁচতারকা হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই পাঁচতারকা হোটেলে তাদের বাধ্য করা হয় মালিকানা হস্তান্তরের জন্য। এই পুরো কর্মযজ্ঞটি করেছিলেন আহমদ কায়কাউস সেনা গোয়েন্দাদের একটি অংশকে ব্যবহার করে। এ ছাড়া আরও অন্তত সাতটি ব্যাংক হস্তান্তরের ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউস মূল কলকাঠি নেড়েছিলেন। তবে আবদুর রউফ তালুকদার গভর্নর হওয়ার পর আহমদ কায়কাউসকে আর বেশি কষ্ট করতে হয়নি। আবদুর রউফ তালুকদারকে তিনি যেভাবে নির্দেশ দিতেন, সেভাবেই করতেন।

খেলাপি ঋণের চর্চা এবং খেলাপি ঋণের যে ব্যাপক বিস্তার সেটিও হয়েছে আহমদ কায়কাউসের জন্য। অন্তত ১০টি ব্যাংকের ঋণ পর্যালোচনা করে দেখা যায়- সব ব্যাংক ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউসের একটি নজরদারি এবং হস্তক্ষেপ ছিল। কোন ব্যাংকের চেয়ারম্যান কে হবেন, বোর্ড মেম্বারে কারা থাকবেন- এসবই নির্ধারণ করতেন আহমদ কায়কাউস।

২০১৮ সালে নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব হয়ে তিনি ব্যাংকিং সেক্টরের ব্যবস্থাপনা তদারকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতায় নিয়ে আসেন। সেই সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব হয়ে তিনি সব ব্যাংকে একটি সার্কুলার জারি করেছিলেন। সেই সার্কুলারে বলা হয়েছিল, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়কে অবশ্যই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অনুমতি নিতে হবে। এই অনুমতি নেওয়ার পদ্ধতি চালু করে আহমদ কায়কাউস পুরো ব্যাংকিং সেক্টরকে নিজের কর্তৃত্বের মধ্যে নিয়ে আসেন। তার নিজের লোকদের সব রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে চেয়ারম্যান করেন। তার ঘনিষ্ঠ আমলাদের বসিয়ে তিনি ব্যাংক লুণ্ঠনের নীল নকশা বাস্তবায়ন করেছিলেন। এ সময় জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংকসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে যে বেহিসাবি ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, সেসব বেহিসাবি ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউসের ভূমিকাই ছিল সবচেয়ে বেশি। এসব ভুয়া ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে তিনি সব সময় এস আলমের পাহারাদার হিসেবে কাজ করেছেন। বাংলাদেশে যে ব্যাংকিং সেক্টরে যেভাবে ঋণখেলাপি হচ্ছে, এ নিয়ে তথ্য গোপন করা এবং অর্থ পাচার করার নিত্যনতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করে তিনি এস আলমকে সহায়তা করেছিলেন। এস আলমের সঙ্গে এই সখ্যতা গড়ে ওঠার ফলে একদিকে যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন আহমদ কায়কাউস, ঠিক তেমনি সরকারের মধ্যে হয়ে উঠেছিলেন প্রচণ্ড ক্ষমতাবান।

২০১৮ সালে রাতের ভোটের পর অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আ হ ম মুস্তফা কামালকে। মুস্তফা কামাল নিজেও ছিলেন একজন দুর্নীতিবাজ। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি আহমদ কায়কাউসের সঙ্গে তাকে বৈঠক করতে হয় এবং এই বৈঠকে আহমদ কায়কাউস তাকে মন্ত্রণালয়ের কাজে বেশি হস্তক্ষেপ না করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান। আহমদ কায়কাউস অঘোষিতভাবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের হর্তাকর্তা হয়ে যান। এ সময় তিনি ব্যাংকিং সেক্টরের সচিব বানান একজন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাকে, যিনি তার ঘনিষ্ঠ এবং আজ্ঞাবহ। একইভাবে তিনি অর্থ বিভাগেরও সচিব বানান আবদুর রউফ তালুকদারকে। একইভাবে তিনি সচিব করেন ফজলে কবির এবং পরবর্তী সময়ে আবদুর রউফ তালুকদারকে। যারা তার ঘনিষ্ঠ এবং একান্ত বাধ্যগত হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এভাবেই তিনি ব্যাংকিং সেক্টরে একটি মাফিয়া নেটওয়ার্ক তৈরি করেন। ব্যাংকিং সেক্টরের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আহমদ কায়কাউস মূলত তিনটি কাজ করেছেন। প্রথমত, ব্যাংকের মালিকানা কুক্ষিগত করা। যেটি এস আলমকে দিয়ে করিয়েছেন। দ্বিতীয়ত, ব্যাংকিং সেক্টর থেকে লুটেরাদের সুযোগ করে দেওয়া। যেন তারা ব্যাংক থেকে অর্থ লুণ্ঠন করতে পারেন ইচ্ছামতো। তৃতীয়ত, অর্থ পাচারে সহযোগিতা করা। এভাবে এস আলমের পাহারাদার হিসেবে তিনি বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরকে ধ্বংস করেছেন। এস আলম যে ১ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন এ টাকা পাচার করা হয়েছে মূলত আহমদ কায়কাউসের সহযোগিতায় এবং প্রত্যক্ষ মদতে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ
নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড
১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা
মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে