শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

নামেই জীবন নামেই মরণ

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
নামেই জীবন নামেই মরণ

রাজধানীর রমনা পার্কে অবস্থিত রেস্তোরাঁর একটি অংশ জলাশয়ের ওপর দাঁড়ানো। ১৯৬৮ সালের শেষভাগে এক বিকালে ওখানে খোলা আকাশের নিচে বসেছিলাম; সঙ্গে ছিল বাল্যসখা আবদুল করিম মিন্টু। পাশের টেবিলে বসা চারজনের মধ্যে সাদাকালো ঝাঁকড়া চুলমাথা ব্যক্তি বলছিলেন, রাজবাড়ির একটা কুত্তা সুতার বাড়ির দশটা ঘোড়ার সমান। কান খাড়া করে তাঁর কথা শুনছি। তাঁর সঙ্গী তিন যুবকও শ্রোতা। তিনি বলেন, অশ্বশক্তি বলে একটা কথা ব্যবহার হয় বিজ্ঞানে, এটা তো জানো। ঘোড়া বা অশ্ব, ইংরেজিতে হর্স যে গতিতে ছোটে তাকে শক্তি মানে বিজ্ঞান। সেজন্য আমরা কুকুরশক্তি বুঝি না; বুঝি অশ্বশক্তি অর্থাৎ হর্স পাওয়ার। ঘোড়ার শক্তির কাছে কুত্তার শক্তি বোগাস পাওয়ার। তবু আমি কুত্তাকে বেশি গুরুত্ব দিলাম। কেন দিলাম, তোমাদের জানতে ইচ্ছা করে না?

খোপ খোপ নকশাদার রঙিন জামা পরা যুবক বলে, ইচ্ছা-অনিচ্ছার মধ্যে চক্করের তো দরকার হচ্ছে না তফসির ভাই। আপনি তো সুয়োমোটো ব্যাখ্যা দিয়ে দেবেন ইমমিডিয়েটলি। তফসির বলেন, তা দেব। নর্দমায় তো মানুষ কত জিনিসই ফেলে দেয়। আর যা-ই হও, নর্দমা হইও না, ব্যথা পাব।

মিন্টু ফিসফিসিয়ে বলে, ঝাঁকড়া চুল তফসিরকে এক পিস আঁতেল মনে হচ্ছে। যতই করিবে দান/ততই যাইবে বেড়ে মন্ত্রে বিশ্বাসীরা যা করেন, ইনিও তা-ই করবেন। বলবেন, কুকুরের মাথা হওয়ার চেয়ে সিংহের লেজ হওয়া উত্তম। বলবেন...

ঠোঁটে তর্জনী চেপে ‘চুপ যা’ ইশারা করলাম মিন্টুকে। কেননা পাশের টেবিলের চার নাগরিক কাটলেট খাওয়া সাঙ্গ করে চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিয়ে সংলাপে লিপ্ত। তফসির বলছেন : নাম বুঝলে নাম। রাজবাড়ির নামে কুত্তার মর্যাদা। সুতার বাড়ির ঘোড়ার মর্যাদা অনেক নিচে, কারণ তাকে রাজবাড়ি পোষে না।

নামেই জীবন নামেই মরণপাশের টেবিলের সংলাপ এগিয়ে চলে আর মিন্টু ও আমার চোখে খণ্ড খণ্ড ছবি ভেসে ওঠে। একটা ছবিতে দেখি- ছাত্রনেতা ইমরুল ভাইয়ের মন ভেঙে গেছে। নগরীর কোনো একটি কলেজের গেটে আইউবশাহির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ-সমাবেশে আসতে দেরি করায় তাঁকে ভাষণ দিতে দেওয়া হয়নি। সমাবেশে তিনি ছিলেন নির্ধারিত তৃতীয় বক্তা। কিন্তু ঘুম থেকে জাগরণে বিলম্ব ঘটায় তিনি সভাস্থলে এসে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ৭ নম্বরে থাকা নির্ধারিত শেষ বক্তার ভাষণ সমাপ্তি স্তরে এসে যাচ্ছিল।

ইমরুল ‘শেষ বক্তা’ হওয়ার আগ্রহ দেখালে সবচেয়ে সিনিয়র ছাত্রনেতা টগর ভাই পরিষ্কার জানিয়ে দেন যে আন্দোলন সার্থক করার জন্য নিখুঁত নিয়মশৃঙ্খলা অপরিহার্য। শেষ বক্তা কী কখনো দুজন হয়? স্যরি, ইমরুল। আজ আর তোমায় ফেভার করা সম্ভব নয়। অমুক তারিখে অমুক স্কুল মাঠে যে সমাবেশ হবে, সেখানে তুমি থাকবে প্রধান বক্তা।

টগরের সিদ্ধান্তে ইমরুলের মন গলেনি। না গলবারই কথা। কলেজ গেটের গুরুত্ব আর স্কুল মাঠের গুরুত্বের মধ্যে আকাশপাতাল পার্থক্যটা পাগলেও বোঝে। ইমরুল ঘোষণা করেন, তিনি কখনোই আর কোনো সমাবেশে ভাষণ দেবেন না। দেবেন না মিন্স দেবেন না। এমনকি সুচন্দা (তৎকালের ফিল্মস্টার যাঁর একনিষ্ঠ অনুরাগী ইমরুল ভাই) পায়ে পড়ে মিনতি করলেও না।

তিন যুবক মনে করে, কলেজ গেটের বক্তা হওয়ার জন্য গোঁ-ধরাটা ইমরুলের মতো লিডারকে মানায় না। স্কুল মাঠের স্পিকার হলে কি লিডারের ইজ্জত তরল হয়ে বুড়িগঙ্গা অভিমুখী হওয়ার উদ্দেশে নর্দমাপানে ছুটবে? কলেজ গেটের যদি এতই মূল্য, লম্বা নিদ্রা অবলম্বন না করলেই পারতেন। ভাষণ দেওয়ার জন্য হাহাকার উতল/আর মজার ঘুমবশত ময়দার দলা, দুইটা কি একই অর্থ বহন করে?

জবাবে তফসির বলেন, খোকনরা! বিষয়ের গভীরে যাও। ইজ্জতের জন্য গোঁ-ধরাটা বোঝ। আমাদের এই ভুবনে ‘কলেজ’ আর ‘স্কুল’ সমান ইজ্জত বহন করে না। নামের তৃষ্ণাই সেটা হতে দেয় না। মর্যাদার শীর্ষদেশ ছোঁয়ার ব্যগ্রতায় ক্ষমতার জন্য, নামের জন্য উন্মাদ হয়ে ছটফটাই। ইমরুল তো একাই এই রোগে ভুগছে না। ভুগছে বহু মানুষ।

তফসিরের কথা শুনতে শুনতে বহু বছর আগে বর্ষণমুখর দিনে চলন্ত ট্রেনের ভিতর দোতারা বাজিয়ে গাওয়া এক ঝাঁকড়া চুল গায়কের সুরধ্বনি ধাক্কা দেয় কানে-‘নামেই জীবন নামেই মরণ, দেখি শুধু নামেরই কারবার/নামের চোটে ঘটনা ঘটে, নাম অনলে দুনিয়া ছারখার।’

মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়া : অভিজ্ঞতা বলছে, নাম ছড়ায় দুইভাবে। কৃতকার্য থেকে পয়দা হয় কারও কারও নাম, যাকে বলা যায় সুনাম। আবার মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত যে নাম সেটায় সুনাম ও কুনাম দুটোই থাকতে পারে। যে নামে ‘কু’র আভাস, মানুষ্য জাতি সেটা উচ্চারণ করে তৃপ্তি পায়। যে শহরে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা, সে শহরের মধ্য দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় আছে গোপাই নামে একটি এলাকা। গোপাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছিলাম। সেই এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ির ছেলেমেয়েরা আমার সহপাঠী। গাব, পেয়ারা, শরবতি আর আম-জাম খেতে ওদের বাড়িতে যেতাম।

১৯৯৮ সালে আকাশপথে যশোর যাচ্ছিলাম। বিমানে আমার পাশে আসীন শামস জামান নামের সুদর্শন ও মিষ্টভাষী যাত্রী আলাপ শুরু করলেন। আমার পেশা জানার পর কোন জেলায় বাড়ি জানতে পেরে তাঁর চেহারায় আনন্দ-আভা খেলে গেল। আমাদের দুজনেরই বাড়ি একই জেলায়। তিনি জানান, তাঁর বাড়ি গোপাই। প্রশ্ন করি, কোন বাড়ি। তিনি বলেন, প্রাইমারি স্কুলের একটু পশ্চিমে। বললাম, দত্ত বাড়ির কাছে? তিনি বলেন, না। আরেকটু উত্তরে। আমি বেশ কয়েকটি বাড়ির নামোল্লেখ করি আর জানতে চাই সেসব বাড়ির কোনটি না কোনটির কোন দিকে তাঁদের বাড়ি।

শামস জামানের জবাব দেওয়ার ধরন থেকে মনে হচ্ছিল আমার কৌতূহলজনিত প্রশ্নাবলি তিনি এড়িয়ে যেতে চাচ্ছেন। তাতে করে আমার জানবার নেশা বেড়েই চলছিল। একপর্যায়ে একটা বাড়ির নাম বলার পর জিজ্ঞাসা করি, ওই বাড়ির কাছে আপনাদের বাড়ি?

প্রশ্ন শুনে ফরসা মানুষটির মুখ দুধ-আলতা রং ধারণ করে। বললাম, বুঝেছি ‘কাফন চোরার বাড়ি’ই আপনাদের বাড়ি। এতে ঘাবড়ানোর কী আছে! আমি তো ইতিহাস জানি।

ইতিহাস হলো, ওই বাড়ির এক বাসিন্দা মারা গেলে দাফনের জন্য কাপড় কিনে আনা হয়। মৃত ব্যক্তির স্বজনরা কান্নাকাটিতে ব্যস্ত, সেই ফাঁকে এক চোর কাফনের কাপড় নিয়ে চম্পট। প্রচার হওয়া সংগত ছিল ‘কাফন চুরি-হওয়া বাড়ি।’ কিন্তু পাবলিক বড়ই খতরনাক। তারা বলতে থাকে ‘কাফন চোরার বাড়ি’। শুনলে মনে হবে এ বাড়ির লোকের পেশা কাফন চুরি।

শ্বেতপাথরে লেখা : একাত্তরে হানাদার পাকিস্তানি সেনারা আমার জেলা শহরে ঢুকলে প্রাণরক্ষার উদ্দেশে অনেকেই পালিয়ে যায় গ্রামাঞ্চলে। আবদুল করিম মিন্টুসহ আমরা কয়েক বন্ধু আশ্রয় নিলাম সাত মাইল দক্ষিণে এক চরে; যার নাম ‘গৌরাঙ্গচর’। এখানে আমাদের সহপাঠী সিরাজাম মুনিরের বাড়ি। বাড়িটি আমরা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। দয়ালু এক ব্যক্তি স্থানীয় হাটে আমাদের চা-বিস্কুট খাইয়ে পথনির্দেশ করলেন : ওই যে তিনটা তাল গাছ দেখতেছেন, তার ডাইনেই ‘কাউয়া বিরানি’ বাড়ি। ওই বাড়িরে পিছনে ফালাইয়া আধা মাইল আগাইয়া গেলেই কুদরত সাহেবের বাড়ি। মুনিরের পিতার বড় ভাই কুদরত।

তাল গাছ তিনটি বাঁয়ে রেখে এগোতেই নজরে পড়ল চার-পাঁচটি বাড়ি। এর মধ্যে কোনটি কাউয়ার বিরানি বাড়ি! ধন্দে পড়ে যাই আমরা। একটি বাড়ির ফটকে শ্বেতপাথরে লেখা ‘নূর মঞ্জিল’। ফটকের অদূরে চেয়ারে বসা ছয়-সাত যুবক গল্প করছে। বন্ধু মিন্টু ওদের বলে, ‘ভাই, কাউয়া বিরানি বাড়ি কোনদিকে, বলবেন?’ যুবকরা আমাদের দিকে তেড়ে আসে আর গর্জে ওঠে- ‘র্ধ শুয়োরের বাচ্চাগুলারে!’

ভয়ে আমরা দৌড়াতে থাকি। যাকে বলা হয় ঘাড়-ভাঙা-গতি, সেই গতিতে ছুটতে ছুটতে আমরা সিরাজাম মুনিরদের বাড়ি পৌঁছাই। রাতে খেয়েদেয়ে খোশগল্প করার সময় মুনির জানায়, এখনকার নূর মঞ্জিল একদা ‘মাঝিবাড়ি’ নামে পরিচিত ছিল। বহু বছর আগে মাঝিবাড়ির কোনো মেয়ের বিয়েতে সহস্রাধিক মেহমানকে বিরিয়ানি খাওয়ানো হয়। শেষের দিকে যে শতাধিক মেহমান খেয়েছিলেন তারা ন্যূনতম স্বাদও পাননি। তাই তাদের ধারণা, মুরগির গোশতের সংকট ঘটায় খানার আয়োজকরা কাকের মাংস ব্যবহার করেছে। কাউয়ারে মুরগা নাম দিয়া চালাইয়া দিছে।

কালক্রমে কাউয়া বিরানি কথাটা এতটাই চাউর হয়েছে যে তাকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে শ্বেতপাথরে ‘নূর মঞ্জিল’ লিখতে হয়েছে। এ বাড়ির অনেকে জজ-ব্যারিস্টার, বাঘা-আমলা হয়েছেন। তাঁদের নামে বাড়িটিকে কেউ চেনে না। সবাইকে ছাড়িয়ে বাতাসে সমানে ঢেউ তুলে চলেছে কাউয়ার কা-কা-কা আওয়াজ।

ভাঙন আর গড়ন : লক্ষ্মীপুর থেকে ফেনী জেলা শহরের দিকে চলে যাওয়া সড়কের উত্তর পাশে অবস্থিত গ্রাম সেতুভাঙায় আমার বড় ভাইয়ের শ্বশুরালয়। কাঠের একটি সেতু পার হয়ে ওই বাড়িতে ঢুকতে হয়। ভেবেছি, এই সেতুটি হয়তো কোনো এক দুর্যোগে ভেঙে গিয়েছিল, যেজন্য গ্রামের নাম হয়েছে সেতুভাঙা। বিয়ের দিন ওই বাড়ির সিনিয়র সন্তান (ভাবির বড় ভাই) মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, না। না। এ সেতু ভাঙেনি। নামকরণের কারণ অন্য।

সেটা কী?-জানতে চাইলাম আমি। ইবরাহিম বলেন, তা তো বলতে পারছি না।

এরকমই হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখি, জায়গার নাম কেন হলো, নামকরণের উৎস কী, সে সম্পর্কে জায়গার বাসিন্দারা কিছু জানেন না। জানার আগ্রহও তাদের তেমন নেই। ১৯৮৫ সালে সেতুভাঙার বাসিন্দা সাজেদুল কাসেমের সঙ্গে পরিচয় চলমান ট্রেনের ভিতর। তিনি বলেন, নামকরণ ও নামধারণ খুবই কৌতূহলোদ্দীপক ও মজার ব্যাপার। এটা সর্বদা সার্থকতার পরোয়া করে না। দেখবেন সোনার বরণী কন্যার নাম কৃষ্ণা। আবার কাজলকালো রং নারীর নাম জোস্না। ডাকাতের নাম আশরাফ। কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন।

সাজেদুল কাসেম জানান, মোগল আমলে তাঁদের গ্রাম থেকে ১২ মাইল দক্ষিণ-পূর্ব দিকে খালের ওপরকার সেতুটি ধসে পড়লে তা পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল বেসরকারি উদ্যোগে। দানের টাকায় সংগৃহীত হয় নির্মাণসামগ্রী। ইট-চুন-সুরকি-কাঠ ইত্যাদি জড়ো করে সব রাখা হতো এই গ্রামে। চাহিদামতো সব জোগাড় হয়েছে-সিদ্ধান্তের পর মালগুলো নিয়ে যাওয়া হয় ১২ মাইল দূরে। এরপর সেতু গড়ার মাল রাখা গ্রামটি লোকমুখে উচ্চারিত হতে শুরু করে ‘সেতুভাঙা’।

অনুশোচনা : নামতৃষ্ণায় কাতর হওয়াটা বাঙালির বিবেচনায় খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিখ্যাত ভাই, বিখ্যাত পিতা, বিখ্যাত স্বামী, বিখ্যাত মামা এমনকি বিখ্যাত ভগ্নিপতির পরিচয়ে পুষ্ট ব্যক্তিরা আমাদের ডান-বামে সামনে-পেছনে নর্তন-কুর্দন করলে আমরা রোষ দমন করে মনে মনে গাই-‘হায় গো আমার ভাগ্যরাতের তারা/নিমেষ গণন হয়নি কি মোর সারা।’

অঙ্কনশিল্পী মুর্তজা বশীর (১৭ আগস্ট ১৯৩২-১৫ আগস্ট ২০২০) ছিলেন বিখ্যাত পিতার সন্তান। তাঁকে চিনে ফেললে লোকে বলত, ‘ও! তুমি ড. শহীদুল্লাহর ছেলে!’ তাঁর পিতা স্মরণীয় বাঙালি ব্যক্তিত্ব, বিশ্বের ২৪টি ভাষায় যাঁর পাণ্ডিত্য ছিল। তিনি ছেলের নাম রেখেছিলেন মুর্তজা বশীর উল্লাহ। নিজগুণে সুখ্যাত হওয়ার সংকল্পে অটল শিল্পী নিজের নামের শেষাংশ ‘উল্লাহ’ বর্জন করলেন। কাজটি যে অশোভন ও অনুচিত হয়েছে, তা তিনি বুঝলেন ১৯৬৯ সালের ১৩ জুলাই। ড. শহীদুল্লাহ এদিন ৮৪ বছর বয়সে মারা যান। অনুশোচনা-জর্জর মুর্তজা বশীর পিতার সঙ্গে তাঁর কাটানো সুখময় দিনগুলো স্মরণ করে ‘শহীদুল্লাহ আমার বাবা ছিলেন’ শিরোনামে ‘সন্ধানী’ পত্রিকায় যা লিখলেন তা পড়ার সময় শতচেষ্টায়ও আমরা চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট
সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট
মার্কিন হামলা
মার্কিন হামলা
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
মামলাজট
মামলাজট
চালের দামে দুশ্চিন্তা
চালের দামে দুশ্চিন্তা
ইলিশের একাল-সেকাল
ইলিশের একাল-সেকাল
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প
ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

খবর

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

সম্পাদকীয়

হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের
হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের

দেশগ্রাম

আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন
আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

সম্পাদকীয়

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ