শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

নামেই জীবন নামেই মরণ

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
নামেই জীবন নামেই মরণ

রাজধানীর রমনা পার্কে অবস্থিত রেস্তোরাঁর একটি অংশ জলাশয়ের ওপর দাঁড়ানো। ১৯৬৮ সালের শেষভাগে এক বিকালে ওখানে খোলা আকাশের নিচে বসেছিলাম; সঙ্গে ছিল বাল্যসখা আবদুল করিম মিন্টু। পাশের টেবিলে বসা চারজনের মধ্যে সাদাকালো ঝাঁকড়া চুলমাথা ব্যক্তি বলছিলেন, রাজবাড়ির একটা কুত্তা সুতার বাড়ির দশটা ঘোড়ার সমান। কান খাড়া করে তাঁর কথা শুনছি। তাঁর সঙ্গী তিন যুবকও শ্রোতা। তিনি বলেন, অশ্বশক্তি বলে একটা কথা ব্যবহার হয় বিজ্ঞানে, এটা তো জানো। ঘোড়া বা অশ্ব, ইংরেজিতে হর্স যে গতিতে ছোটে তাকে শক্তি মানে বিজ্ঞান। সেজন্য আমরা কুকুরশক্তি বুঝি না; বুঝি অশ্বশক্তি অর্থাৎ হর্স পাওয়ার। ঘোড়ার শক্তির কাছে কুত্তার শক্তি বোগাস পাওয়ার। তবু আমি কুত্তাকে বেশি গুরুত্ব দিলাম। কেন দিলাম, তোমাদের জানতে ইচ্ছা করে না?

খোপ খোপ নকশাদার রঙিন জামা পরা যুবক বলে, ইচ্ছা-অনিচ্ছার মধ্যে চক্করের তো দরকার হচ্ছে না তফসির ভাই। আপনি তো সুয়োমোটো ব্যাখ্যা দিয়ে দেবেন ইমমিডিয়েটলি। তফসির বলেন, তা দেব। নর্দমায় তো মানুষ কত জিনিসই ফেলে দেয়। আর যা-ই হও, নর্দমা হইও না, ব্যথা পাব।

মিন্টু ফিসফিসিয়ে বলে, ঝাঁকড়া চুল তফসিরকে এক পিস আঁতেল মনে হচ্ছে। যতই করিবে দান/ততই যাইবে বেড়ে মন্ত্রে বিশ্বাসীরা যা করেন, ইনিও তা-ই করবেন। বলবেন, কুকুরের মাথা হওয়ার চেয়ে সিংহের লেজ হওয়া উত্তম। বলবেন...

ঠোঁটে তর্জনী চেপে ‘চুপ যা’ ইশারা করলাম মিন্টুকে। কেননা পাশের টেবিলের চার নাগরিক কাটলেট খাওয়া সাঙ্গ করে চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিয়ে সংলাপে লিপ্ত। তফসির বলছেন : নাম বুঝলে নাম। রাজবাড়ির নামে কুত্তার মর্যাদা। সুতার বাড়ির ঘোড়ার মর্যাদা অনেক নিচে, কারণ তাকে রাজবাড়ি পোষে না।

নামেই জীবন নামেই মরণপাশের টেবিলের সংলাপ এগিয়ে চলে আর মিন্টু ও আমার চোখে খণ্ড খণ্ড ছবি ভেসে ওঠে। একটা ছবিতে দেখি- ছাত্রনেতা ইমরুল ভাইয়ের মন ভেঙে গেছে। নগরীর কোনো একটি কলেজের গেটে আইউবশাহির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ-সমাবেশে আসতে দেরি করায় তাঁকে ভাষণ দিতে দেওয়া হয়নি। সমাবেশে তিনি ছিলেন নির্ধারিত তৃতীয় বক্তা। কিন্তু ঘুম থেকে জাগরণে বিলম্ব ঘটায় তিনি সভাস্থলে এসে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ৭ নম্বরে থাকা নির্ধারিত শেষ বক্তার ভাষণ সমাপ্তি স্তরে এসে যাচ্ছিল।

ইমরুল ‘শেষ বক্তা’ হওয়ার আগ্রহ দেখালে সবচেয়ে সিনিয়র ছাত্রনেতা টগর ভাই পরিষ্কার জানিয়ে দেন যে আন্দোলন সার্থক করার জন্য নিখুঁত নিয়মশৃঙ্খলা অপরিহার্য। শেষ বক্তা কী কখনো দুজন হয়? স্যরি, ইমরুল। আজ আর তোমায় ফেভার করা সম্ভব নয়। অমুক তারিখে অমুক স্কুল মাঠে যে সমাবেশ হবে, সেখানে তুমি থাকবে প্রধান বক্তা।

টগরের সিদ্ধান্তে ইমরুলের মন গলেনি। না গলবারই কথা। কলেজ গেটের গুরুত্ব আর স্কুল মাঠের গুরুত্বের মধ্যে আকাশপাতাল পার্থক্যটা পাগলেও বোঝে। ইমরুল ঘোষণা করেন, তিনি কখনোই আর কোনো সমাবেশে ভাষণ দেবেন না। দেবেন না মিন্স দেবেন না। এমনকি সুচন্দা (তৎকালের ফিল্মস্টার যাঁর একনিষ্ঠ অনুরাগী ইমরুল ভাই) পায়ে পড়ে মিনতি করলেও না।

তিন যুবক মনে করে, কলেজ গেটের বক্তা হওয়ার জন্য গোঁ-ধরাটা ইমরুলের মতো লিডারকে মানায় না। স্কুল মাঠের স্পিকার হলে কি লিডারের ইজ্জত তরল হয়ে বুড়িগঙ্গা অভিমুখী হওয়ার উদ্দেশে নর্দমাপানে ছুটবে? কলেজ গেটের যদি এতই মূল্য, লম্বা নিদ্রা অবলম্বন না করলেই পারতেন। ভাষণ দেওয়ার জন্য হাহাকার উতল/আর মজার ঘুমবশত ময়দার দলা, দুইটা কি একই অর্থ বহন করে?

জবাবে তফসির বলেন, খোকনরা! বিষয়ের গভীরে যাও। ইজ্জতের জন্য গোঁ-ধরাটা বোঝ। আমাদের এই ভুবনে ‘কলেজ’ আর ‘স্কুল’ সমান ইজ্জত বহন করে না। নামের তৃষ্ণাই সেটা হতে দেয় না। মর্যাদার শীর্ষদেশ ছোঁয়ার ব্যগ্রতায় ক্ষমতার জন্য, নামের জন্য উন্মাদ হয়ে ছটফটাই। ইমরুল তো একাই এই রোগে ভুগছে না। ভুগছে বহু মানুষ।

তফসিরের কথা শুনতে শুনতে বহু বছর আগে বর্ষণমুখর দিনে চলন্ত ট্রেনের ভিতর দোতারা বাজিয়ে গাওয়া এক ঝাঁকড়া চুল গায়কের সুরধ্বনি ধাক্কা দেয় কানে-‘নামেই জীবন নামেই মরণ, দেখি শুধু নামেরই কারবার/নামের চোটে ঘটনা ঘটে, নাম অনলে দুনিয়া ছারখার।’

মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়া : অভিজ্ঞতা বলছে, নাম ছড়ায় দুইভাবে। কৃতকার্য থেকে পয়দা হয় কারও কারও নাম, যাকে বলা যায় সুনাম। আবার মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত যে নাম সেটায় সুনাম ও কুনাম দুটোই থাকতে পারে। যে নামে ‘কু’র আভাস, মানুষ্য জাতি সেটা উচ্চারণ করে তৃপ্তি পায়। যে শহরে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা, সে শহরের মধ্য দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় আছে গোপাই নামে একটি এলাকা। গোপাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছিলাম। সেই এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ির ছেলেমেয়েরা আমার সহপাঠী। গাব, পেয়ারা, শরবতি আর আম-জাম খেতে ওদের বাড়িতে যেতাম।

১৯৯৮ সালে আকাশপথে যশোর যাচ্ছিলাম। বিমানে আমার পাশে আসীন শামস জামান নামের সুদর্শন ও মিষ্টভাষী যাত্রী আলাপ শুরু করলেন। আমার পেশা জানার পর কোন জেলায় বাড়ি জানতে পেরে তাঁর চেহারায় আনন্দ-আভা খেলে গেল। আমাদের দুজনেরই বাড়ি একই জেলায়। তিনি জানান, তাঁর বাড়ি গোপাই। প্রশ্ন করি, কোন বাড়ি। তিনি বলেন, প্রাইমারি স্কুলের একটু পশ্চিমে। বললাম, দত্ত বাড়ির কাছে? তিনি বলেন, না। আরেকটু উত্তরে। আমি বেশ কয়েকটি বাড়ির নামোল্লেখ করি আর জানতে চাই সেসব বাড়ির কোনটি না কোনটির কোন দিকে তাঁদের বাড়ি।

শামস জামানের জবাব দেওয়ার ধরন থেকে মনে হচ্ছিল আমার কৌতূহলজনিত প্রশ্নাবলি তিনি এড়িয়ে যেতে চাচ্ছেন। তাতে করে আমার জানবার নেশা বেড়েই চলছিল। একপর্যায়ে একটা বাড়ির নাম বলার পর জিজ্ঞাসা করি, ওই বাড়ির কাছে আপনাদের বাড়ি?

প্রশ্ন শুনে ফরসা মানুষটির মুখ দুধ-আলতা রং ধারণ করে। বললাম, বুঝেছি ‘কাফন চোরার বাড়ি’ই আপনাদের বাড়ি। এতে ঘাবড়ানোর কী আছে! আমি তো ইতিহাস জানি।

ইতিহাস হলো, ওই বাড়ির এক বাসিন্দা মারা গেলে দাফনের জন্য কাপড় কিনে আনা হয়। মৃত ব্যক্তির স্বজনরা কান্নাকাটিতে ব্যস্ত, সেই ফাঁকে এক চোর কাফনের কাপড় নিয়ে চম্পট। প্রচার হওয়া সংগত ছিল ‘কাফন চুরি-হওয়া বাড়ি।’ কিন্তু পাবলিক বড়ই খতরনাক। তারা বলতে থাকে ‘কাফন চোরার বাড়ি’। শুনলে মনে হবে এ বাড়ির লোকের পেশা কাফন চুরি।

শ্বেতপাথরে লেখা : একাত্তরে হানাদার পাকিস্তানি সেনারা আমার জেলা শহরে ঢুকলে প্রাণরক্ষার উদ্দেশে অনেকেই পালিয়ে যায় গ্রামাঞ্চলে। আবদুল করিম মিন্টুসহ আমরা কয়েক বন্ধু আশ্রয় নিলাম সাত মাইল দক্ষিণে এক চরে; যার নাম ‘গৌরাঙ্গচর’। এখানে আমাদের সহপাঠী সিরাজাম মুনিরের বাড়ি। বাড়িটি আমরা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। দয়ালু এক ব্যক্তি স্থানীয় হাটে আমাদের চা-বিস্কুট খাইয়ে পথনির্দেশ করলেন : ওই যে তিনটা তাল গাছ দেখতেছেন, তার ডাইনেই ‘কাউয়া বিরানি’ বাড়ি। ওই বাড়িরে পিছনে ফালাইয়া আধা মাইল আগাইয়া গেলেই কুদরত সাহেবের বাড়ি। মুনিরের পিতার বড় ভাই কুদরত।

তাল গাছ তিনটি বাঁয়ে রেখে এগোতেই নজরে পড়ল চার-পাঁচটি বাড়ি। এর মধ্যে কোনটি কাউয়ার বিরানি বাড়ি! ধন্দে পড়ে যাই আমরা। একটি বাড়ির ফটকে শ্বেতপাথরে লেখা ‘নূর মঞ্জিল’। ফটকের অদূরে চেয়ারে বসা ছয়-সাত যুবক গল্প করছে। বন্ধু মিন্টু ওদের বলে, ‘ভাই, কাউয়া বিরানি বাড়ি কোনদিকে, বলবেন?’ যুবকরা আমাদের দিকে তেড়ে আসে আর গর্জে ওঠে- ‘র্ধ শুয়োরের বাচ্চাগুলারে!’

ভয়ে আমরা দৌড়াতে থাকি। যাকে বলা হয় ঘাড়-ভাঙা-গতি, সেই গতিতে ছুটতে ছুটতে আমরা সিরাজাম মুনিরদের বাড়ি পৌঁছাই। রাতে খেয়েদেয়ে খোশগল্প করার সময় মুনির জানায়, এখনকার নূর মঞ্জিল একদা ‘মাঝিবাড়ি’ নামে পরিচিত ছিল। বহু বছর আগে মাঝিবাড়ির কোনো মেয়ের বিয়েতে সহস্রাধিক মেহমানকে বিরিয়ানি খাওয়ানো হয়। শেষের দিকে যে শতাধিক মেহমান খেয়েছিলেন তারা ন্যূনতম স্বাদও পাননি। তাই তাদের ধারণা, মুরগির গোশতের সংকট ঘটায় খানার আয়োজকরা কাকের মাংস ব্যবহার করেছে। কাউয়ারে মুরগা নাম দিয়া চালাইয়া দিছে।

কালক্রমে কাউয়া বিরানি কথাটা এতটাই চাউর হয়েছে যে তাকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে শ্বেতপাথরে ‘নূর মঞ্জিল’ লিখতে হয়েছে। এ বাড়ির অনেকে জজ-ব্যারিস্টার, বাঘা-আমলা হয়েছেন। তাঁদের নামে বাড়িটিকে কেউ চেনে না। সবাইকে ছাড়িয়ে বাতাসে সমানে ঢেউ তুলে চলেছে কাউয়ার কা-কা-কা আওয়াজ।

ভাঙন আর গড়ন : লক্ষ্মীপুর থেকে ফেনী জেলা শহরের দিকে চলে যাওয়া সড়কের উত্তর পাশে অবস্থিত গ্রাম সেতুভাঙায় আমার বড় ভাইয়ের শ্বশুরালয়। কাঠের একটি সেতু পার হয়ে ওই বাড়িতে ঢুকতে হয়। ভেবেছি, এই সেতুটি হয়তো কোনো এক দুর্যোগে ভেঙে গিয়েছিল, যেজন্য গ্রামের নাম হয়েছে সেতুভাঙা। বিয়ের দিন ওই বাড়ির সিনিয়র সন্তান (ভাবির বড় ভাই) মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, না। না। এ সেতু ভাঙেনি। নামকরণের কারণ অন্য।

সেটা কী?-জানতে চাইলাম আমি। ইবরাহিম বলেন, তা তো বলতে পারছি না।

এরকমই হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখি, জায়গার নাম কেন হলো, নামকরণের উৎস কী, সে সম্পর্কে জায়গার বাসিন্দারা কিছু জানেন না। জানার আগ্রহও তাদের তেমন নেই। ১৯৮৫ সালে সেতুভাঙার বাসিন্দা সাজেদুল কাসেমের সঙ্গে পরিচয় চলমান ট্রেনের ভিতর। তিনি বলেন, নামকরণ ও নামধারণ খুবই কৌতূহলোদ্দীপক ও মজার ব্যাপার। এটা সর্বদা সার্থকতার পরোয়া করে না। দেখবেন সোনার বরণী কন্যার নাম কৃষ্ণা। আবার কাজলকালো রং নারীর নাম জোস্না। ডাকাতের নাম আশরাফ। কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন।

সাজেদুল কাসেম জানান, মোগল আমলে তাঁদের গ্রাম থেকে ১২ মাইল দক্ষিণ-পূর্ব দিকে খালের ওপরকার সেতুটি ধসে পড়লে তা পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল বেসরকারি উদ্যোগে। দানের টাকায় সংগৃহীত হয় নির্মাণসামগ্রী। ইট-চুন-সুরকি-কাঠ ইত্যাদি জড়ো করে সব রাখা হতো এই গ্রামে। চাহিদামতো সব জোগাড় হয়েছে-সিদ্ধান্তের পর মালগুলো নিয়ে যাওয়া হয় ১২ মাইল দূরে। এরপর সেতু গড়ার মাল রাখা গ্রামটি লোকমুখে উচ্চারিত হতে শুরু করে ‘সেতুভাঙা’।

অনুশোচনা : নামতৃষ্ণায় কাতর হওয়াটা বাঙালির বিবেচনায় খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিখ্যাত ভাই, বিখ্যাত পিতা, বিখ্যাত স্বামী, বিখ্যাত মামা এমনকি বিখ্যাত ভগ্নিপতির পরিচয়ে পুষ্ট ব্যক্তিরা আমাদের ডান-বামে সামনে-পেছনে নর্তন-কুর্দন করলে আমরা রোষ দমন করে মনে মনে গাই-‘হায় গো আমার ভাগ্যরাতের তারা/নিমেষ গণন হয়নি কি মোর সারা।’

অঙ্কনশিল্পী মুর্তজা বশীর (১৭ আগস্ট ১৯৩২-১৫ আগস্ট ২০২০) ছিলেন বিখ্যাত পিতার সন্তান। তাঁকে চিনে ফেললে লোকে বলত, ‘ও! তুমি ড. শহীদুল্লাহর ছেলে!’ তাঁর পিতা স্মরণীয় বাঙালি ব্যক্তিত্ব, বিশ্বের ২৪টি ভাষায় যাঁর পাণ্ডিত্য ছিল। তিনি ছেলের নাম রেখেছিলেন মুর্তজা বশীর উল্লাহ। নিজগুণে সুখ্যাত হওয়ার সংকল্পে অটল শিল্পী নিজের নামের শেষাংশ ‘উল্লাহ’ বর্জন করলেন। কাজটি যে অশোভন ও অনুচিত হয়েছে, তা তিনি বুঝলেন ১৯৬৯ সালের ১৩ জুলাই। ড. শহীদুল্লাহ এদিন ৮৪ বছর বয়সে মারা যান। অনুশোচনা-জর্জর মুর্তজা বশীর পিতার সঙ্গে তাঁর কাটানো সুখময় দিনগুলো স্মরণ করে ‘শহীদুল্লাহ আমার বাবা ছিলেন’ শিরোনামে ‘সন্ধানী’ পত্রিকায় যা লিখলেন তা পড়ার সময় শতচেষ্টায়ও আমরা চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
শুভ জন্মাষ্টমী
শুভ জন্মাষ্টমী
সাদাপাথর-কলঙ্ক
সাদাপাথর-কলঙ্ক
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
গ্যাসসংযোগ
গ্যাসসংযোগ
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সর্বশেষ খবর
৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

দূষিত শহরের তালিকায় আজ বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা
দূষিত শহরের তালিকায় আজ বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প
স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপের গ্রুপ কলে নতুন তিন সুবিধা
হোয়াটসঅ্যাপের গ্রুপ কলে নতুন তিন সুবিধা

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডেটিং অ্যাপ হলো সমাজের নর্দমার মতো: কঙ্গনা
ডেটিং অ্যাপ হলো সমাজের নর্দমার মতো: কঙ্গনা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দমুখর পরিবেশে জন্মাষ্টমী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দমুখর পরিবেশে জন্মাষ্টমী পালিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ রাজধানীর যে সব সড়ক এড়িয়ে চলবেন
আজ রাজধানীর যে সব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

না ফেরার দেশে চলে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি বব সিম্পসন
না ফেরার দেশে চলে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি বব সিম্পসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২৫০ ছাড়াল
পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২৫০ ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে ১৩৬ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে বেথেল
ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে ১৩৬ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে বেথেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠক ‘অত্যন্ত ইতিবাচক’ হয়েছে: ক্রেমলিন
ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠক ‘অত্যন্ত ইতিবাচক’ হয়েছে: ক্রেমলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলএ গ্যালাক্সির বিপক্ষে ফিরতে ‘প্রস্তুত’ মেসি
এলএ গ্যালাক্সির বিপক্ষে ফিরতে ‘প্রস্তুত’ মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে মৌসুম শুরু লিভারপুলের
৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে মৌসুম শুরু লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা : দেড় হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত
সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা : দেড় হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা
মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫
পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক দখল করে বাসস্ট্যান্ড
মহাসড়ক দখল করে বাসস্ট্যান্ড

নগর জীবন

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা