শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

দ্বন্দ্বের ভিতর দিয়ে অগ্রগতি এবং জ্ঞানান্বেষণে সন্তোষের অনুপস্থিতি। এরা একসঙ্গে চলে; কিন্তু তাদের চলার পথে প্রতিবন্ধক থাকে। কারা এই প্রতিবন্ধক তৈরি করে? করে কায়েমি স্বার্থ। যে স্বার্থ প্রতিষ্ঠিত হয়ে রয়েছে সেটি নানাভাবে দ্বন্দ্বের বিকাশ ও জ্ঞানের অগ্রগতিতে বাধা দেয়, সামনাসামনি দাঁড়ায়, আবার গোপনেও তৎপরতা চালায়। এককালে রাজা ছিল। রাজা চেয়েছে প্রজারা চিন্তাশক্তিবিবর্জিত হোক, তারা কেবল মান্য করে চলুক। প্রজারা চিন্তা করলেই নিজেদের অবস্থা সম্পর্কে অসন্তুষ্ট হবে, হয়তো বিদ্রোহ করবে, রাজার সঙ্গে প্রজার দ্বন্দ্ব দেখা দেবে। একসময় রাজতন্ত্র চলে গেছে। তার জায়গায় নতুন ধরনের রাষ্ট্র এসেছে, এসেছে রাষ্ট্রের কর্তারা। তারা নিজস্ব ব্যবস্থা কায়েম করেছে। তাদের নতুন ব্যবস্থাও পুরান ব্যবস্থার মতোই দার্শনিক চিন্তার অগ্রগতির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। কায়েমি স্বার্থ ধর্মকে কাজে লাগায়। রাজারা বলেছে, তারা ঈশ্বরপ্রদত্ত ক্ষমতা নিয়ে এসেছে, তাই প্রজাদের কর্তব্য তাদের নীরবে মান্য করা। এ কাজে তারা সমর্থন পেয়েছে পুরোহিততন্ত্রের। একই কারণে, উভয় পক্ষের বস্তুগত স্বার্থরক্ষার অভিপ্রায়ে। তাই দেখা যায়, দার্শনিকদের ভিতর যারা ইহজাগতিক, যাদের চিন্তা ক্ষমতাবানদের স্বার্থের জন্য প্রতিষ্ঠিত ব্যবস্থাকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দেয়। তাদের নিরুৎসাহিত করা তো বটেই, কখনো বিষ খাইয়ে কখনো বা পুড়িয়ে, হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে।

মূল চরিত্রে সব শাসকই স্বেচ্ছাচারী ও স্বৈরাচারী। তারা সবাই ব্যক্তিগত সম্পত্তিকে পবিত্র জ্ঞান করে, এবং তার মহিমা প্রচারের জন্য দর্শনকে ব্যবহার করে। বিজ্ঞানকেও তারা ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থরক্ষার কাজে। বিজ্ঞানের উদ্ভাবিত মাধ্যমগুলোর সাহায্যে তারা নিজেদের গৌরব প্রচার করে। সেই সঙ্গে তারা বৈজ্ঞানিক অস্ত্র ও কলাকৌশলের সাহায্যে বিক্ষোভ দমন এবং বিক্ষুব্ধ মানুষদের বিভক্ত ও বিভ্রান্ত করতে সচেষ্ট থাকে। বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়েই তারা উপনিবেশ গড়ে এবং সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটায়।

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখনপ্রতিষ্ঠিত স্বার্থ তার শাসন বজায় রাখার প্রয়োজনে মানুষের অগ্রগতি ও মুক্তির প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়ায়। ইহজাগতিক দর্শন ও বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের সঙ্গে শত্রুতা করে। সভ্যতার অগ্রগতির ভিন্ন ভিন্ন স্তরে এই কায়েমি স্বার্থের নাম বদলেছে, চেহারা ও ভাবভঙ্গিতে পরিবর্তন এসেছে, কিন্তু তার স্বভাব বদলায়নি। আধুনিক যুগে মানুষের অগ্রগতির পথে যে বৈরী শক্তিটি প্রধান প্রতিবন্ধক, তার নাম পুঁজিবাদ। ওই নামে চিনলে তার আচার-আচরণের রূপ ও ধরন বুঝতে অসুবিধা থাকে না। পুঁজিবাদই এখন বিশ্বকে শাসন করছে। এটি একাধারে একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং দার্শনিক আদর্শ। এই ব্যবস্থার রাজনৈতিক প্রকাশটি হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদ, যা এখন বিশ্বময় মানুষের এবং মনুষ্যত্বের ওপর নিষ্ঠুর নিপীড়ন ও শোষণ অব্যাহত রেখেছে। এটি স্বীকৃত সত্য যে একসময় পুঁজিবাদের একটি প্রগতিশীল ভূমিকা ছিল। সামন্তবাদের সংকীর্ণতার নিগড় থেকে উৎপাদনব্যবস্থা এবং মানুষকে সে মুক্তি দিয়েছিল। যার ফলে মানুষের চলাচল এবং চিন্তা ও কাজের জগৎ প্রসারিত হয়েছে। মানুষ আধুনিক হয়ে উঠেছে। এই আধুনিকতার দার্শনিক কাজটি ছিল ইহজাগতিকতার জন্য পথ তৈরি করে দেওয়া। ফলে মানুষ নিজেকে সব জাগতিক বিবেচনার কেন্দ্রস্থলে স্থাপন করবার সুযোগ পেয়েছে। সর্ববিধ অর্জনকে নিজের সন্তুষ্টির নিরিখে বিচার করার অধিকার অর্জন করেছে। এই যে বৈপ্লবিক অগ্রগতি তা কিন্তু ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পুরান আগ্রহটিকে নষ্ট করল না, বরঞ্চ তাকে আরও শক্তিশালী ও বিস্তৃত করে দিল। ফলে বৈষম্য যে কেবল টিকে রইল তাই নয়, বৃদ্ধি পেল। যারা ক্ষমতাবান সেই অল্পসংখ্যক মানুষের ধনবৃদ্ধির সঙ্গে সমমাত্রায় বিপুলসংখ্যক মানুষ দরিদ্রে পরিণত হলো, এবং সম্পত্তিহীনদের ওপর সম্পত্তিবানদের শাসন ও শোষণ অধিকতর দক্ষতা অর্জন করল।

পুঁজিবাদী দর্শনের মূল ভিত্তি ব্যক্তিগত সম্পত্তি। পুঁজিবাদ ইহজাগতিক। কেবল ইহজাগতিক নয়, স্থূলরূপে বস্তুতান্ত্রিক। পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় অধিকাংশ মানুষই বঞ্চিত, যত সুখ বিত্তবানদের। ন্যায়বিচারসহ সব ধরনের অধিকার থেকে বঞ্চিতদের পক্ষে বিদ্রোহ করার কথা। ব্যাপার আরও আছে। পুঁজিবাদের প্রকৃত শত্রু সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা। সেই ব্যবস্থার পক্ষে দার্শনিক সমর্থন যাতে গড়ে না ওঠে তার জন্য পুঁজিবাদ সর্বপ্রকারের প্রচারকার্য চালায়, এবং সমাজবিপ্লবীদের সরাসরি দমন করে। এভাবে শান্ত রাখা এবং ভাগ্যপরিবর্তনের আন্দোলন থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার কাজটি যে অনৈতিক, পুঁজিবাদীরা সেটি ভাবতেও চায় না। আসলে পুঁজিবাদীদের ধার্মিকতা ও নৈতিকতা পুরোপুরি মনুষ্যত্ববিরোধী। এদের বস্তুতান্ত্রিকতাও মানুষের ইহজাগতিক অগ্রগতির শত্রুপক্ষ বৈ নয়। পুঁজিবাদীরা ধার্মিক-অধার্মিকের, নাস্তিক-অনাস্তিকের ব্যবধান তৈরি করে তাদের প্রতিষ্ঠিত শোষণ ব্যবস্থাকে আড়াল করে দেয়। সাম্প্রদায়িকতাও তৈরি করে। একদা এই উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসক এবং জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ, তিন পক্ষই ছিল পুঁজিবাদে দীক্ষিত। তারা নিজ নিজ স্বার্থে ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াইটাকে সাম্প্রদায়িক বিরোধে পরিণত করেছে এবং উনিশ শ সাতচল্লিশ সালে মানুষকে স্বাধীনতার নামে দেশভাগের মারাত্মক ও নিষ্ঠুর উপহারটি দান করে গেছে। যার অভিশাপ থেকে এখানকার মানুষ এখনো মুক্ত হতে পারেনি।

ব্যক্তিগত সম্পত্তির সংরক্ষণ ও উন্নয়নকে কেন্দ্রে রেখে আবর্তিত পুঁজিবাদী দার্শনিকতার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বৈষয়িক মুনাফা অর্জনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া।

মুনাফা বৃদ্ধির লালসা একটি ভয়ংকর ব্যাপার। এর ফলে বিশ্বে দুই দুটি মহাযুদ্ধ ঘটে গেছে। এবং এখনো পৃথিবীর অনেকাংশে সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্য, নির্যাতন ও শোষণ কায়েম রয়েছে। মুনাফা আসে বাণিজ্য, জবরদখল, পুঁজি বিনিয়োগ ও লুণ্ঠনের মধ্য দিয়ে। এক অর্থে পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক তৎপরতার সবটাই অবশ্য লুণ্ঠনের ভিতর পড়ে। এই ব্যবস্থা মানুষকে আত্মকেন্দ্রিক ও ভোগবাদী হতে উৎসাহ দেয়। মানুষ অসামাজিক, পরস্পরবিচ্ছিন্ন, এমনকি নিজের থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। পুঁজিবাদ মানুষে মানুষে বৈষম্য তৈরি করে। যদিও সে গণতন্ত্রের মহিমা প্রচারে আগ্রহী, কিন্তু চরিত্রগতভাবেই পুঁজিবাদ অগণতান্ত্রিক। কেননা গণতন্ত্রের মূল ভিত্তিই হচ্ছে মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য নিশ্চিতকরণ, পুঁজিবাদ যার বিরুদ্ধে সর্বদাই দণ্ডায়মান।

পুঁজিবাদী ব্যবস্থাপনায় উন্নয়ন ঘটে বৈকি, কিন্তু সেটি খাড়াখাড়ি ওপরের দিকে উঠে যায়, অনেকটা পিরামিডের মতো। এই উন্নয়ন সামাজিক নদীর মতো প্রবাহিত হয় না, প্রবাহিত হলে সমাজের সব মানুষের জীবনকে সে সুখী করতে পারত। উল্টো যা ঘটে তা হলো উন্নতি সমাজের অধিকাংশ মানুষের কাঁধের ওপর ভর করে ওপরের দিকে উঠতে থাকে। যত ওঠে তত সে যন্ত্রণাদায়ক হয় ভারবাহী মানুষদের জন্য। এ এক আধুনিক রূপকথা। উল্লেখ্য ঐতিহাসিকভাবেই পুঁজিবাদ পুরুষতান্ত্রিক, যেজন্য তার অধীনে নারীর নিগ্রহ ও অবমূল্যায়ন অবশ্যম্ভাবী।

এ বিষয়ে তো কোনো সন্দেহই নেই যে আমাদের দেশে পুঁজিবাদী অর্থনীতি এবং তার সংরক্ষক ও সুবিধাভোগী শ্রেণির মতাদর্শিক আধিপত্য বিরাজ করছে। উন্নতি হচ্ছে, তবে তার সঙ্গে সঙ্গে সমানতালে বৃদ্ধি পাচ্ছে বৈষম্য। পরাধীনতার কালে আমাদের মুক্তিসংগ্রামে দেশপ্রেম ছিল বড় ভরসা। এখন দৃষ্টি পুঁজিবাদী বিশ্বের দিকে। ফলে পুঁজি, সম্পদ, মেধা সবকিছুই পাচার হয়ে যাচ্ছে। আমরা বিদেশি পণ্যের বাজারে পরিণত হচ্ছি। উৎপাদন খাতের তুলনায় সেবা খাত প্রসারিত হচ্ছে। যে কৃষক দেশবাসীকে বাঁচিয়ে রেখেছেন তাঁরা ভূমির মালিকানা হারিয়ে পরিণত হচ্ছেন খেতমজুরে। শহর গ্রামকে নিঃস্ব করছে।

গ্রামে কর্মসংস্থান নেই, ভরসাহীন মানুষেরা শহরে ছুটছে। শহরে তারা উপযুক্ত কাজ পাচ্ছে না, অর্ধবেকার থাকছে, আবাস খুঁজছে বস্তিতে। বিনিয়োগ অল্প, অলস টাকা পড়ে থাকছে ব্যাংকে। ব্যাংক ডাকাতি এখন আর বাইরে থেকে নয়, ভিতর থেকেই ঘটে। মেয়েরা এগিয়েছে, কিন্তু তাদের নিরাপত্তা বাড়েনি। যে পোশাকশিল্প নিয়ে আমাদের অত্যন্ত গর্ব, সেটিও দাঁড়িয়ে আছে সস্তা শ্রমের নড়বড়ে ও বিপজ্জনক ভিত্তির ওপরে।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা