শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

ড. মুহাম্মদ সওগাতুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

১৩ জুন লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বহুলপ্রতীক্ষিত বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরেই এ বৈঠকটি ছিল আলোচনা এবং আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। অবশেষে সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে অত্যন্ত সৌহার্দমূলক পরিবেশে তাঁদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অংশগ্রহণকারী উভয় পক্ষের যৌথ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আপাতত বোঝা যাচ্ছে যে বৈঠকটি ফলপ্রসূ হয়েছে। গণ অভ্যুত্থানের ১০ মাস অতিবাহিত হলেও নির্বাচন কবে হতে পারে তা নিয়ে ছিল এক ধরনের অনিশ্চয়তা। এর মাঝে ঈদুল আজহার আগের দিন জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণা করলেন ২০২৬-এর এপ্রিলে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। প্রসঙ্গত, তিনটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সব দল এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চেয়ে আসছিল। প্রধান উপদেষ্টার ওই ভাষণের পর নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়। তার ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যেই বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার এ বৈঠক এবং তার ফল গণতন্ত্রের প্রশ্নে জাতিকে আবারও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ইঙ্গিত দেয়।

ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশে তারেক রহমান ঘোষণা করেছিলেন ‘সবার আগে বাংলাদেশ’। সবার আগে বাংলাদেশ হৃদয়ে ধারণ করে তারেক রহমান বরাবরের মতোই প্রমাণ করেছেন তাঁর সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বাংলাদেশের গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা। দীর্ঘ দেড় দশকের বেশি সময় ধরে ফ্যাসিবাদী রাজনীতির নিষ্পেষণের শিকার তারেক রহমান সময়ের প্রয়োজনে দায়িত্বশীল ছাড় দিয়ে দেখিয়েছেন, গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনের পথযাত্রায় তিনি শুধু সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দলের নেতা নন, আলোচনার টেবিলে এবং রাজনীতির ক্রান্তিলগ্নে ইতিবাচক ভূমিকা পালনেও দক্ষ ও দূরদর্শী। সুদীর্ঘ সময় ফ্যাসিবাদী সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার তারেক রহমান মা খালেদা জিয়ার ভবিষ্যৎ উত্তরসূরি হিসেবে যথার্থতা প্রমাণ করলেন যে গণতন্ত্রের প্রশ্নের তিনি সত্যিই আপসহীন। তিনি কেবল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নন, বরং একজন সংগ্রামী রাজনীতিবিদ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের অদম্য প্রতীক। তাঁর রাজনৈতিক জীবনের প্রথমার্ধে তৃণমূলে যে অমূল্য রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন, দ্বিতীয়ার্ধে সেই অভিজ্ঞতাই তাঁকে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির প্রাণপুরুষে পরিণত করেছে। সংগ্রামী রাজনৈতিক পথযাত্রা তাঁর জন্য সহজ ছিল না। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করার পর থেকেই দেশি ও আন্তর্জাতিক একটি মহল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সুপরিকল্পিত চরিত্রহননের রাজনীতি শুরু করে যার ধারাবাহিকতা ধরে রাখে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী আদর্শ নির্মূল এবং বিদেশি প্রভুভক্ত সুবিধাভোগী রাজনীতি টিকিয়ে রাখার জন্যই আওয়ামী লীগ সরকার দুর্নীতি, ষড়যন্ত্র ও সহিংসতার সঙ্গে তারেক রহমানকে জড়িত দেখানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালায় ১৬ বছর ধরে এবং রাজনৈতিকভাবে দমনের অপচেষ্টা অব্যাহত রাখে। চক্রান্তকারীদের সব প্রচেষ্টা নস্যাৎ করে তারেক রহমান জাতির ক্রান্তিলগ্নে এসে আরও একবার প্রমাণ করলেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমের চেতনাই তাঁর শিরস্ত্রাণ। লন্ডন বৈঠকে দেশকে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনে আশার আলো জ্বালিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ ৩৭ বছরের রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়কের কাছে বাংলাদেশের মানুষ এমনটাই প্রত্যাশা করে। প্রধান উপদেষ্টাকে No One Is Too Small to Make a Difference এবং Nature Matters : Vital Poems from the Global Majority নামে দুটি বই ও একটি কলম উপহার দিয়ে দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সৌজন্য ও জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্রচিন্তার নতুন ধারার সূচনা করেছেন।

সমসাময়িক রাজনীতিতে তাৎপর্যপূর্ণ এ বৈঠকে আগামী রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে যে ফলপ্রসূ ঐকমত্য হয়েছে, তা অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দেশের মানুষের জন্য এনেছে স্বস্তির বার্তা, রাজনীতিতে নিয়ে এসেছে চাঞ্চল্য। এপ্রিলের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত সময় থেকে সরে এসে নির্বাচনের জন্য একটি যৌক্তিক সময়সীমা নির্ধারণে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে সাধুবাদ জানাই। সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল এবং সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা উপলব্ধি করে যে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন তা সত্যিই আমাদের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের সম্মানজনক প্রস্থানের রাস্তা সুগম হলো এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা হস্তান্তরের সময়ের ব্যাপারে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাওয়া গেল।

বৈঠকের আগের ঘটনাপ্রবাহে বোঝা যায়, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেই বৈঠকের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করা হয়। বৈঠকের পর উভয় পক্ষ আলোচনার ফলাফলে যে ‘সন্তুষ্টি’ প্রকাশ করেছে, তা সবার জন্যই স্বস্তিদায়ক। তবে কোনো কোনো রাজনীতি বিশ্লেষক এ স্বস্তি কতদূর স্থায়ী হবে তা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। বৈঠকের পটভূমির দিকে তাকালে বিষয়টি যৌক্তিক মনে হতে পারে। কারণ এ সংকটের যে গভীরতা সেটা উভয় পক্ষের মধ্যে যে দূরত্ব ছিল তা থেকে সৃষ্ট। সাধারণভাবে জনমনে যে ধারণা তৈরি হচ্ছিল তা হলো, বিএনপির মধ্যে নির্বাচন নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা বা সন্দেহ তৈরি হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের সমর্থকদের একাংশ সংস্কার এবং শেখ হাসিনার বিচারের আগে নির্বাচন নয় এবং ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারকে পাঁচ থেকে ১০ বছর সুযোগ দেওয়ার পক্ষে যে ব্যাপক প্রচার শুরু করে, তা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অবিশ্বাস তৈরির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ বৈঠক শেষে আপাতদৃষ্টে সব অবিশ্বাস দূরীভূত হয়েছে বলেই প্রতীয়মান হয়। সরকার আশাবাদী যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহে নির্বাচন আয়োজন করা যায়। সে ক্ষেত্রে সেই সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি অর্জন করা প্রয়োজন হবে। রমজান যেহেতু মধ্য ফেব্রুয়ারির পরপরই শুরু, সেহেতু নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো আপত্তি নেই। এর অর্থ দাঁড়ায় নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম সংস্কার এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে কিছু সাফল্য প্রধান উপদেষ্টার অন্যতম লক্ষ্য। গণ অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সাফল্য অর্জন করতে চাওয়া ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন নোবেলজয়ীর জন্য খুবই স্বাভাবিক। বিপরীতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও যে নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং বিচারের জন্য সময়ের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে নিয়েছেন, তা বাস্তবতার মাপকাঠিতে অত্যন্ত যৌক্তিক। ডিসেম্বরই নির্বাচন হতে হবে এমন কোনো অনড় অবস্থান তিনি নেননি। নির্বাচনের সময় নিয়ে উভয় পক্ষের নমনীয়তায় আপাতদৃষ্টে সৃষ্টি হওয়া দূরত্বের অবসান ঘটিয়েছে।

বৈঠকে নির্বাচনের সম্ভাব্য দিনক্ষণের সঙ্গে সঙ্গে বিচার এবং সংস্কারের বিষয়গুলো আলোচিত হয়েছে যা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন, সংস্কার, ফ্যাসিবাদীদের বিচার-এ তিন বিষয়কে প্রাধান্য দিচ্ছেন। গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকারের কাছে জনগণ এবং রাজনীতিবিদদের প্রত্যাশাও তা-ই ছিল। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী রাজনীতি এ দেশে শুধু নির্বাচনের সংস্কৃতি ধ্বংসই করেনি, সেই সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যুক্ত সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছিল। আমরা আশা করি, একটি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্বে সে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনের ক্ষেত্রে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন ভিন্ন অন্য কোনো পথ খোলা নেই। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়েই দেশে ফিরে আসবে স্থিতিশীলতা এবং প্রতিষ্ঠিত হবে জনগণের সরকার।

রাজনৈতিক দলগুলোর বিভিন্ন প্রকার সংস্কার প্রস্তাব রয়েছে। যৌক্তিক এবং প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে রাজনৈতিক সরকার বাস্তবায়ন করবে বলে আমরা দৃঢ় আশা ব্যক্ত করতে পারি। ফ্যাসিবাদীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। তবে বিচার একটি দীর্ঘ এবং চলমান প্রক্রিয়া। নির্বাচনোত্তর বাংলাদেশে নির্বাচিত সরকার এ বিচার প্রক্রিয়া অবশ্যই এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবেন। মনে রাখতে হবে, সুদীর্ঘ ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন এবং গণ অভ্যুত্থানে সহস্র মানুষের রক্তের বিনিময়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। সুষ্ঠু বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই একমাত্র তাদের আত্মত্যাগের মূল্যায়ন সম্ভব। নয়তো জাতি হিসেবে আমরা অকৃতজ্ঞ হয়ে রইব। তবে সংস্কার এবং বিচার যা-ই বলি না কেন সর্বাগ্রে প্রয়োজন একটি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন। বলার অপেক্ষা রাখে না, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার মানেই জনগণের ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত একটি সরকার। ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করে আওয়ামী লীগ যে অগণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করেছিল, তার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাই ছিল দীর্ঘ সংগ্রাম এবং গণ অভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য। তারেক রহমানের নেতৃত্বে একটি সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতেই জেলজুলুম, অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করেছেন বিএনপির লাখ লাখ নেতা-কর্মী। যে লক্ষ্যে তাদের এ আত্মত্যাগ, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়েই তা অর্জিত হওয়া সম্ভব।

লন্ডনের বৈঠকের মধ্য দিয়ে সে লক্ষ্য অর্জনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করল বিএনপি। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ পুনঃপ্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশকেই বরাবরের মতো এগিয়ে রাখলেন তারেক রহমান। বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের গতিশীল নেতৃত্ব ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের এ সৌহার্দ ও সমঝোতার মধ্য দিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা। গণতন্ত্র জয়ী হলে জয় হবে বাংলাদেশের, জয় হবে জনগণের। এখন প্রত্যাশা অন্তর্বর্তী সরকার নিজ অবস্থান অটুট রেখে আগামী রমজানের আগেই নির্বাচন আয়োজনের সর্বাত্মক প্রস্তুতি শুরু করবে এবং সেই নির্বাচনি উৎসবে শরিক হবে দেশের সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল।

লেখক : গবেষক এবং রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
আমাদের আন্দোলনের পথ ধরেই তাদের পতন
আমাদের আন্দোলনের পথ ধরেই তাদের পতন
আইনশৃঙ্খলার অবনতি প্রতিবাদে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
আইনশৃঙ্খলার অবনতি প্রতিবাদে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির চিঠি ছিঁড়ে ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা বরখাস্ত
বদলির চিঠি ছিঁড়ে ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা বরখাস্ত
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
সর্বশেষ খবর
গৌরনদীতে বিএনপির আয়োজনে শহীদদের স্মরণসভা
গৌরনদীতে বিএনপির আয়োজনে শহীদদের স্মরণসভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ
শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি
ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান
চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ
ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়: অন্তর্বর্তী সরকার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুঃখ লাগে, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা লক্ষ্যণীয় : হাফিজ উদ্দিন
দুঃখ লাগে, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা লক্ষ্যণীয় : হাফিজ উদ্দিন

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার ডিজিটাল সিমুলেটর’-এর উদ্বোধন করলেন বিমান বাহিনী প্রধান
‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার ডিজিটাল সিমুলেটর’-এর উদ্বোধন করলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ছে তিস্তার পানি, চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
বাড়ছে তিস্তার পানি, চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজেপি প্রশাসনকে মমতার হুঁশিয়ারি
বিজেপি প্রশাসনকে মমতার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর জেলা কারাগারে 
সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
দিনাজপুর জেলা কারাগারে  সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনে বিচার চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সীমান্ত হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনে বিচার চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যার ক্ষতে কাতরাচ্ছে ফেনী, ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খাত
বন্যার ক্ষতে কাতরাচ্ছে ফেনী, ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে জুলাই শহীদ দিবসে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে জুলাই শহীদ দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরস্পরের প্রতি সম্মান রেখে নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি করা উচিত’
‘পরস্পরের প্রতি সম্মান রেখে নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি করা উচিত’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ জাল জব্দ
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা একসময় গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে, তারাই নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে’
‘যারা একসময় গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে, তারাই নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন হেন্ডারসন
অবশেষে প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন হেন্ডারসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
জয়পুরহাটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা