শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৫, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৪

আমি লজ্জা পাইনি! আপনি পেয়েছেন কি?

অনলাইন ভার্সন
আমি লজ্জা পাইনি! আপনি পেয়েছেন কি?

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন  গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো:

শীতের এই কুয়াশাচ্ছন্ন দিনে আপনাদের অনেকেরই হয়তো মন খারাপ, অনেকের মন ভারাক্রান্ত হয়ে আছে চাপা কান্নায়। আবার অনেকে হয়তো বিজয়ের আনন্দে ফেটে পড়তে চাইছেন। আমি নিতান্তই একজন অনুভূতিশূন্য ভাবলেশহীন মানুষ। তারপরও গত কয়েকদিনের ঘটনায় আমার একটু একটু ভাব এসেছিলো। কি সেই ভাব- সে কথাটিই বলছি-

আগে বলে নেই কেন আমি লজ্জা পাই না। কারণ আমার লজ্জা শরম বা হায়া উধাও হয়ে গিয়েছে। এটা হয়েছে আমার চেয়েও বড় বড় মানুষের বেহায়াপনা দেখে। দেশের নামকরা কবি, অধ্যাপক, সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীরা তাদের বিবেক এবং বোধ শক্তি পঁচা নর্দমার কাছে বন্ধক রেখে যখন বেহায়ার মতো ধেই ধেই করে নাচে, তখন আমাদের মতো ক্ষুদ্র মানুষের জীবনধারণের জন্য লজ্জা নামক অলংকারটি বড়ই বেমানান এবং চরম মূল্যবান হয়ে পড়ে। এই দামী অলংকার নিয়ে লজ্জাহীন সমাজ চলাফেরা করা শোভনীয় নয়।

আমাদের মিডিয়া জগতের মহান পুুরুষেরা ইদানিং সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- নৈতিকতার কারণে অন্য কর্তৃক কৃত অনৈতিক বিষয়সমূহ প্রকাশ করা যাবে না এবং মানবতার খাতিরে অন্য কর্তৃক কৃত অমানবিক বিষয়সমূহ প্রকাশ করা যাবে না। তারপরও ২/১টা মিডিয়া কিছু কিছু তামাশার খবর প্রকাশ করে ফেলে। এমনি একটি ঘটনা দেখে আমার ভাব এসে গিয়েছিলো ক্ষণিকের তরে। একটি টেলিভিশন চ্যানেল কোন এক ভোটকেন্দ্রের দৃশ্য দেখাতে গিয়ে বললো- সেখানে কোন ভোটার নেই। কিন্তু এই পর্যন্ত বললে বা দেখালে আমার কিছু হতো না। হঠাৎ করেই তারা দেখালো ভোটকেন্দ্রের মাটে একটি মুরগি বিষ্ঠা ত্যাগ করছে। বিষ্ঠা ত্যাগের পরপরই একটি মোরগ ছুটে এলো এবং জোর করে মুরগীটির সঙ্গে তার প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদন করলো। এরপর ক্যামেরা তাক করা হলো ৬/৭ বছরের দুটি গ্রাম্য বালকের ওপর। উভয়ে গলাগলি ধরে ভোটের মাঠে এসেছিলো তামাশা দেখার জন্য। তাদের মধ্যে একজনের পরনে প্যান্ট ছিলো না। শীতের সকালে গায়ে সোয়েটার অথচ উন্মুক্ত পশ্চাৎদেশ নিয়ে শিশুটি তার বন্ধুর সঙ্গে সাবলীলভাবে গলাগলি ধরে হাঁটছিলো। দুষ্ট ক্যামেরাম্যান কয়েকবার তার উলঙ্গ পশ্চাৎদেশের দৃশ্যটি আমাকে দেখতে বাধ্য করলো। এরপরের দৃশ্য আরো অবাক করা, একটি কুকুর অথবা কুকুরী একাকী মাঠ দিয়ে হাঁটছিলো। সেটির পশ্চাৎদেশ অথবা লজ্জাস্থান দিয়ে পেটের নাড়ীভূড়ির কিছু অংশ বের হয়েছিলো।

আমি সকালের নাস্তা খেয়ে টিভিতে সারাদেশের ভোটের খবর দেখার সময় এসব দৃশ্যও দেখলাম। কেনো জানি বমি বমি ভাব চলে এলো। আমি খুব অস্থির হয়ে পড়লাম, দুপুর একটা পর্যন্ত কোন কেন্দ্রেই ভোটার নেই। ভালো লাগছিলো না। তারওপর আবার কুকুরের পশ্চাদদেশের বীভৎস দৃশ্য। আমি জামা কাপড় পরে অফিসে আসার জন্য লিফটে উঠলাম। দেশের চলমান আন্দোলন ও সহিংসতার জন্য অফিস প্রায়ই বন্ধ থাকে। তারপরও আমি যাই। একা একা বসে বসে হা পিত্যেস করি। বাসায় এসব করা যায় না, স্ত্রী এসে বাধা দেয় । ৫ জানুয়ারি দুপুর বেলাও মনে হলো- যাই অফিসে গিয়ে একা একা হা পিত্যেস করে আসি।টিভির ঐসব দৃশ্য মন থেকে মুছে ফেলার জন্য আমি মনে মনে আমার মানসপটে একটি পবিত্র মুখ কল্পনা করার চেষ্টা করলাম। কাকে বসাই সেই মানসপটে। এতো দেখি ভারী মুশকিল। কলঙ্কহীন মুখ পাওয়াই যাচ্ছে না কিংবা মনে আসছে না। অনেক কসরতের পর জলে ফোটা পদ্মের মতো অমলিন একটি পবিত্র মুখ আমার মানসপটে ভেসে এলো। তিনি হলেন এ শতাব্দীর মহাপুরুষ বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব কাজী রকিব উদ্দিন। রকিব সাহেবের পবিত্র বদন হৃদয়ে ধারণ করে টিভিতে দেখা অস্বস্তিকর দৃশ্য ভুলে আমি বাসা থেকে বের হয়ে এলাম।

লিফট দিয়ে নামার সময় আমার এক প্রতিবেশী আমাকে একটি কৌতুক শুনালো। বললো, শুনেন রনি সাহেব; একটি গল্প শোনেন, এক ছেলে তার প্রতিপক্ষের হাতে আচ্ছামতো জুতাপেটা খেয়ে বংশের লোকজনের নিকট সহানুভূতি পাবার জন্য বললো, অমুক বংশের ওমুক আমাকে জুতা দিয়ে পিটিয়ে অসম্মান করেছে। এই কথা শুনে বংশের মুরুব্বীরা বললো, সাবধান, অসম্মান করেছে এই কথা বলবি না। শুধু বল, জুতাপেটা করেছে। কারণ আমাদের বংশের মানসম্মান এতো বড় আর এতো কঠিন যে কিয়ামত পর্যন্ত জুতা মারলেও আমাদের অসম্মান হয় না। ভদ্রলোক কৌতুকটি বলে হা হা করে হাসতে লাগলেন এবং আমিও তার সঙ্গে হাসলাম, অনেকটা বেকুবের মতো কিন্তু না বুঝেই।

ইদানিং যে আমার কি হয়েছে বুঝতে পারি না। টিভিতে কিছু লোকের কথা, অঙ্গভঙ্গি, ম্যানম্যানে কন্ঠস্বরের হুমকি ধামকীর প্যান-প্যানানী দেখলে মনে হয় ঐসব লোকের সারা শরীরে কেউ হয়তো মান কচুর রস মেখে দিয়েছে। ওদের চটচটে তৈলাক্ত টাকের বীভৎস রূপকথা বলার সময় থু থু ছিটার দৃশ্য কিম্বা ঠোঁটের দুই প্রান্তে ফেনাযুক্ত থুথুর জঘন্য উপস্থিতিতে মনে হয় এই বুঝি টেলিভিশনের পর্দা ফুঁড়ে তারা বেরিয়ে এলো এবং আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের দুর্গন্ধ গায়ে মাখিয়ে দিলো। এসব দৃশ্য রোজ রোজ হররোজ দেখতে দেখতে আমি অনুভূতিশূন্য হয়ে পড়েছি। ফলে লজ্জা পাবো কিভাবে? অফিসে এসে কিছু লিখার চেষ্টা করলাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রতি শনিবার আমার একটি ধারাবাহিক ঐতিহাসিক উপন্যাস ছাপা হচ্ছে। অনেক পরিশ্রম আর যত্নআত্যি করে লিখি। ফলে প্রতিটি পর্বের জন্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে তা আবার পরিপাটি করে সাজানোর জন্য সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। আগামী পর্বে অটোম্যান সাম্রাজ্যের মিলিটারি নিয়ে কিছু একটা লিখতে হবে।

ভারতের মুঘল সম্রাট আকবর কনস্টান্টিনোপলে দূত পাঠিয়েছিলেন সেখানকার জেনিসারী বাহিনীর গঠন, কার্যপ্রণালী এবং সফলতার বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য। এসব নিয়ে দলিল পত্র ঘাটতে ঘাটতে আমি পেয়ে গেলাম পৃথিবীর মহামূল্যবান এক অছিয়তনামা; একটি রাজকীয় ফরমান।অটোম্যান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সুলতান উসমান মৃত্যুর পূর্বে তার পুত্র এবং সিংহাসনের উত্তরাধীকারী ওরহান এর নিকট একটি পত্র লিখে যান। পত্রটি বংশ পরম্পরায় সকল অটোম্যান সম্রাটদের নিকট সিংহাসনে অরোহণের পূর্বে হস্তান্তর করা হতো। পত্রের সেই চিরন্তন বাণীগুলোকে ধারণ করে অটোম্যানরা প্রায় ৭শ' বছর ধরে দুনিয়ার সবচেয়ে বৃহত্তম সাম্রাজ্যটি গৌরব এবং সম্মানের সঙ্গে শাসন করেছেন। পাঠকগণের জ্ঞাতার্থে চিঠিটি তুলে ধরলাম:

প্রিয়পুত্র!

তোমার জীবনের যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর সর্বদা ধর্মীয় বিষয়গুলোকে অধিকতর মর্যাদা প্রদান করিও। মনে রাখবে, ধর্মীয় নীতি নৈতিকতার সাহায্যেই তুমি কেবল একটি শক্তিশালী নৈতিক রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তুলতে পারবে। ধর্মীয় বিষয়াদি তদারকীর দায়িত্ব কখনো গুনাগার, পাপী, দায়িত্বজ্ঞানহীন, অনভিজ্ঞ, ভিন্নমতের মানুষ কিংবা অলস ব্যক্তিদের ওপর অর্পন করবে না। এই ধরনের লোকজনকে ভুলেও রাষ্ট্র ক্ষমতার কোন পদে বসাবে না। কারণ যে মানুষ তার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে ভয় করে না সেই মানুষ কখনো আল্লার বান্দাদেরকে সম্মান করতে জানে না। একজন পাপী যদি অনবরত পাপ করতে থাকে সে ক্ষেত্রে সে কখনোই কারো অনুগত হতে পারে না। পণ্ডিত ব্যক্তিগণ, ধার্মিক মানুষজন, শিল্পী এবং সাহিত্যিকগণ হলেন রাষ্ট্রের ভিত্তি। তাদের প্রতি সবসময় সম্মান, শ্রদ্ধা এবং দয়া প্রদর্শন করবে। সব সময় খুজেঁ খুজেঁ গুণী ব্যক্তিদেরকে বের করে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক-স্থাপন করবে এবং তাদেরকে অর্থবিত্ত দিয়ে নিজেকে সম্মানিত করার চেষ্টা করবে।

এই সকল লোকের মাধ্যমে তোমার রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নীতিমালা সমূহ বাস্তবায়ন করবে। হে পুত্র, তুমি আমার জীবন থেকে শিক্ষা নাও। এই জনপদে আমার নেতৃত্ব ছিলো অতিশয় দুর্বল। মহান আল্লাহর অনুগ্রহ নিয়ে আমি তোমাকে বর্তমানের গৌরবময় স্থানে রেখে গেলাম অথচ এই স্থানে পৌঁছানোর কোন যোগ্যতাই আমার ছিলো না। তুমি আমার জীবন যাত্রা এবং কর্মপন্থা অবলম্বন করো, দ্বীনে মোহাম্মদীকে রক্ষা করো এবং বিশ্বাসী মানুষ ও ফুলকে সুরক্ষা করো এবং ভালবাসো। মহান আল্লার অধিকারের দিকে ভুলেও নজর দিবে না এবং আল্লাহর অধিকারের প্রতি সম্মান রাখবে এবং তার বান্দাদেরকে সম্মান করবে। আমি যেভাবে তোমাকে আদেশ ও উপদেশ দিয়ে গেলাম তদ্রুপ তোমার পরবর্তী উত্তরাধীকারীকেও তুমি এই ওসিয়তগুলো পৌঁছে দেবে। প্রতিটি কর্মসম্পাদনে তুমি সর্বোচ্চ যত্নশীলতার সঙ্গে পরিশ্রম করবে, কখনো নিষ্ঠুর হবে না, প্রতিটি কর্মে স্বচ্ছতা এবং ন্যয়বিচার নিশ্চিত করবে এবং সবশেষে ফলাফলের জন্য মহান আল্লাহর ওপর নির্ভর করবে। শত্রুর আক্রমণ, প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুরতা আর চক্রান্ত থেকে তোমার জনগণকে রক্ষা করবে। কখনো কারো সঙ্গে অসৌজন্যমূলক অসদাচ‍রন করবে না। জনগণকে সম্মান করবে এবং তাদের স্বার্থ রক্ষা করবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

এই মাত্র | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

২৫ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে