শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৫, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৪

আমি লজ্জা পাইনি! আপনি পেয়েছেন কি?

অনলাইন ভার্সন
আমি লজ্জা পাইনি! আপনি পেয়েছেন কি?

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন  গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো:

শীতের এই কুয়াশাচ্ছন্ন দিনে আপনাদের অনেকেরই হয়তো মন খারাপ, অনেকের মন ভারাক্রান্ত হয়ে আছে চাপা কান্নায়। আবার অনেকে হয়তো বিজয়ের আনন্দে ফেটে পড়তে চাইছেন। আমি নিতান্তই একজন অনুভূতিশূন্য ভাবলেশহীন মানুষ। তারপরও গত কয়েকদিনের ঘটনায় আমার একটু একটু ভাব এসেছিলো। কি সেই ভাব- সে কথাটিই বলছি-

আগে বলে নেই কেন আমি লজ্জা পাই না। কারণ আমার লজ্জা শরম বা হায়া উধাও হয়ে গিয়েছে। এটা হয়েছে আমার চেয়েও বড় বড় মানুষের বেহায়াপনা দেখে। দেশের নামকরা কবি, অধ্যাপক, সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীরা তাদের বিবেক এবং বোধ শক্তি পঁচা নর্দমার কাছে বন্ধক রেখে যখন বেহায়ার মতো ধেই ধেই করে নাচে, তখন আমাদের মতো ক্ষুদ্র মানুষের জীবনধারণের জন্য লজ্জা নামক অলংকারটি বড়ই বেমানান এবং চরম মূল্যবান হয়ে পড়ে। এই দামী অলংকার নিয়ে লজ্জাহীন সমাজ চলাফেরা করা শোভনীয় নয়।

আমাদের মিডিয়া জগতের মহান পুুরুষেরা ইদানিং সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- নৈতিকতার কারণে অন্য কর্তৃক কৃত অনৈতিক বিষয়সমূহ প্রকাশ করা যাবে না এবং মানবতার খাতিরে অন্য কর্তৃক কৃত অমানবিক বিষয়সমূহ প্রকাশ করা যাবে না। তারপরও ২/১টা মিডিয়া কিছু কিছু তামাশার খবর প্রকাশ করে ফেলে। এমনি একটি ঘটনা দেখে আমার ভাব এসে গিয়েছিলো ক্ষণিকের তরে। একটি টেলিভিশন চ্যানেল কোন এক ভোটকেন্দ্রের দৃশ্য দেখাতে গিয়ে বললো- সেখানে কোন ভোটার নেই। কিন্তু এই পর্যন্ত বললে বা দেখালে আমার কিছু হতো না। হঠাৎ করেই তারা দেখালো ভোটকেন্দ্রের মাটে একটি মুরগি বিষ্ঠা ত্যাগ করছে। বিষ্ঠা ত্যাগের পরপরই একটি মোরগ ছুটে এলো এবং জোর করে মুরগীটির সঙ্গে তার প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদন করলো। এরপর ক্যামেরা তাক করা হলো ৬/৭ বছরের দুটি গ্রাম্য বালকের ওপর। উভয়ে গলাগলি ধরে ভোটের মাঠে এসেছিলো তামাশা দেখার জন্য। তাদের মধ্যে একজনের পরনে প্যান্ট ছিলো না। শীতের সকালে গায়ে সোয়েটার অথচ উন্মুক্ত পশ্চাৎদেশ নিয়ে শিশুটি তার বন্ধুর সঙ্গে সাবলীলভাবে গলাগলি ধরে হাঁটছিলো। দুষ্ট ক্যামেরাম্যান কয়েকবার তার উলঙ্গ পশ্চাৎদেশের দৃশ্যটি আমাকে দেখতে বাধ্য করলো। এরপরের দৃশ্য আরো অবাক করা, একটি কুকুর অথবা কুকুরী একাকী মাঠ দিয়ে হাঁটছিলো। সেটির পশ্চাৎদেশ অথবা লজ্জাস্থান দিয়ে পেটের নাড়ীভূড়ির কিছু অংশ বের হয়েছিলো।

আমি সকালের নাস্তা খেয়ে টিভিতে সারাদেশের ভোটের খবর দেখার সময় এসব দৃশ্যও দেখলাম। কেনো জানি বমি বমি ভাব চলে এলো। আমি খুব অস্থির হয়ে পড়লাম, দুপুর একটা পর্যন্ত কোন কেন্দ্রেই ভোটার নেই। ভালো লাগছিলো না। তারওপর আবার কুকুরের পশ্চাদদেশের বীভৎস দৃশ্য। আমি জামা কাপড় পরে অফিসে আসার জন্য লিফটে উঠলাম। দেশের চলমান আন্দোলন ও সহিংসতার জন্য অফিস প্রায়ই বন্ধ থাকে। তারপরও আমি যাই। একা একা বসে বসে হা পিত্যেস করি। বাসায় এসব করা যায় না, স্ত্রী এসে বাধা দেয় । ৫ জানুয়ারি দুপুর বেলাও মনে হলো- যাই অফিসে গিয়ে একা একা হা পিত্যেস করে আসি।টিভির ঐসব দৃশ্য মন থেকে মুছে ফেলার জন্য আমি মনে মনে আমার মানসপটে একটি পবিত্র মুখ কল্পনা করার চেষ্টা করলাম। কাকে বসাই সেই মানসপটে। এতো দেখি ভারী মুশকিল। কলঙ্কহীন মুখ পাওয়াই যাচ্ছে না কিংবা মনে আসছে না। অনেক কসরতের পর জলে ফোটা পদ্মের মতো অমলিন একটি পবিত্র মুখ আমার মানসপটে ভেসে এলো। তিনি হলেন এ শতাব্দীর মহাপুরুষ বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব কাজী রকিব উদ্দিন। রকিব সাহেবের পবিত্র বদন হৃদয়ে ধারণ করে টিভিতে দেখা অস্বস্তিকর দৃশ্য ভুলে আমি বাসা থেকে বের হয়ে এলাম।

লিফট দিয়ে নামার সময় আমার এক প্রতিবেশী আমাকে একটি কৌতুক শুনালো। বললো, শুনেন রনি সাহেব; একটি গল্প শোনেন, এক ছেলে তার প্রতিপক্ষের হাতে আচ্ছামতো জুতাপেটা খেয়ে বংশের লোকজনের নিকট সহানুভূতি পাবার জন্য বললো, অমুক বংশের ওমুক আমাকে জুতা দিয়ে পিটিয়ে অসম্মান করেছে। এই কথা শুনে বংশের মুরুব্বীরা বললো, সাবধান, অসম্মান করেছে এই কথা বলবি না। শুধু বল, জুতাপেটা করেছে। কারণ আমাদের বংশের মানসম্মান এতো বড় আর এতো কঠিন যে কিয়ামত পর্যন্ত জুতা মারলেও আমাদের অসম্মান হয় না। ভদ্রলোক কৌতুকটি বলে হা হা করে হাসতে লাগলেন এবং আমিও তার সঙ্গে হাসলাম, অনেকটা বেকুবের মতো কিন্তু না বুঝেই।

ইদানিং যে আমার কি হয়েছে বুঝতে পারি না। টিভিতে কিছু লোকের কথা, অঙ্গভঙ্গি, ম্যানম্যানে কন্ঠস্বরের হুমকি ধামকীর প্যান-প্যানানী দেখলে মনে হয় ঐসব লোকের সারা শরীরে কেউ হয়তো মান কচুর রস মেখে দিয়েছে। ওদের চটচটে তৈলাক্ত টাকের বীভৎস রূপকথা বলার সময় থু থু ছিটার দৃশ্য কিম্বা ঠোঁটের দুই প্রান্তে ফেনাযুক্ত থুথুর জঘন্য উপস্থিতিতে মনে হয় এই বুঝি টেলিভিশনের পর্দা ফুঁড়ে তারা বেরিয়ে এলো এবং আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের দুর্গন্ধ গায়ে মাখিয়ে দিলো। এসব দৃশ্য রোজ রোজ হররোজ দেখতে দেখতে আমি অনুভূতিশূন্য হয়ে পড়েছি। ফলে লজ্জা পাবো কিভাবে? অফিসে এসে কিছু লিখার চেষ্টা করলাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রতি শনিবার আমার একটি ধারাবাহিক ঐতিহাসিক উপন্যাস ছাপা হচ্ছে। অনেক পরিশ্রম আর যত্নআত্যি করে লিখি। ফলে প্রতিটি পর্বের জন্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে তা আবার পরিপাটি করে সাজানোর জন্য সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। আগামী পর্বে অটোম্যান সাম্রাজ্যের মিলিটারি নিয়ে কিছু একটা লিখতে হবে।

ভারতের মুঘল সম্রাট আকবর কনস্টান্টিনোপলে দূত পাঠিয়েছিলেন সেখানকার জেনিসারী বাহিনীর গঠন, কার্যপ্রণালী এবং সফলতার বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য। এসব নিয়ে দলিল পত্র ঘাটতে ঘাটতে আমি পেয়ে গেলাম পৃথিবীর মহামূল্যবান এক অছিয়তনামা; একটি রাজকীয় ফরমান।অটোম্যান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সুলতান উসমান মৃত্যুর পূর্বে তার পুত্র এবং সিংহাসনের উত্তরাধীকারী ওরহান এর নিকট একটি পত্র লিখে যান। পত্রটি বংশ পরম্পরায় সকল অটোম্যান সম্রাটদের নিকট সিংহাসনে অরোহণের পূর্বে হস্তান্তর করা হতো। পত্রের সেই চিরন্তন বাণীগুলোকে ধারণ করে অটোম্যানরা প্রায় ৭শ' বছর ধরে দুনিয়ার সবচেয়ে বৃহত্তম সাম্রাজ্যটি গৌরব এবং সম্মানের সঙ্গে শাসন করেছেন। পাঠকগণের জ্ঞাতার্থে চিঠিটি তুলে ধরলাম:

প্রিয়পুত্র!

তোমার জীবনের যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর সর্বদা ধর্মীয় বিষয়গুলোকে অধিকতর মর্যাদা প্রদান করিও। মনে রাখবে, ধর্মীয় নীতি নৈতিকতার সাহায্যেই তুমি কেবল একটি শক্তিশালী নৈতিক রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তুলতে পারবে। ধর্মীয় বিষয়াদি তদারকীর দায়িত্ব কখনো গুনাগার, পাপী, দায়িত্বজ্ঞানহীন, অনভিজ্ঞ, ভিন্নমতের মানুষ কিংবা অলস ব্যক্তিদের ওপর অর্পন করবে না। এই ধরনের লোকজনকে ভুলেও রাষ্ট্র ক্ষমতার কোন পদে বসাবে না। কারণ যে মানুষ তার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে ভয় করে না সেই মানুষ কখনো আল্লার বান্দাদেরকে সম্মান করতে জানে না। একজন পাপী যদি অনবরত পাপ করতে থাকে সে ক্ষেত্রে সে কখনোই কারো অনুগত হতে পারে না। পণ্ডিত ব্যক্তিগণ, ধার্মিক মানুষজন, শিল্পী এবং সাহিত্যিকগণ হলেন রাষ্ট্রের ভিত্তি। তাদের প্রতি সবসময় সম্মান, শ্রদ্ধা এবং দয়া প্রদর্শন করবে। সব সময় খুজেঁ খুজেঁ গুণী ব্যক্তিদেরকে বের করে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক-স্থাপন করবে এবং তাদেরকে অর্থবিত্ত দিয়ে নিজেকে সম্মানিত করার চেষ্টা করবে।

এই সকল লোকের মাধ্যমে তোমার রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নীতিমালা সমূহ বাস্তবায়ন করবে। হে পুত্র, তুমি আমার জীবন থেকে শিক্ষা নাও। এই জনপদে আমার নেতৃত্ব ছিলো অতিশয় দুর্বল। মহান আল্লাহর অনুগ্রহ নিয়ে আমি তোমাকে বর্তমানের গৌরবময় স্থানে রেখে গেলাম অথচ এই স্থানে পৌঁছানোর কোন যোগ্যতাই আমার ছিলো না। তুমি আমার জীবন যাত্রা এবং কর্মপন্থা অবলম্বন করো, দ্বীনে মোহাম্মদীকে রক্ষা করো এবং বিশ্বাসী মানুষ ও ফুলকে সুরক্ষা করো এবং ভালবাসো। মহান আল্লার অধিকারের দিকে ভুলেও নজর দিবে না এবং আল্লাহর অধিকারের প্রতি সম্মান রাখবে এবং তার বান্দাদেরকে সম্মান করবে। আমি যেভাবে তোমাকে আদেশ ও উপদেশ দিয়ে গেলাম তদ্রুপ তোমার পরবর্তী উত্তরাধীকারীকেও তুমি এই ওসিয়তগুলো পৌঁছে দেবে। প্রতিটি কর্মসম্পাদনে তুমি সর্বোচ্চ যত্নশীলতার সঙ্গে পরিশ্রম করবে, কখনো নিষ্ঠুর হবে না, প্রতিটি কর্মে স্বচ্ছতা এবং ন্যয়বিচার নিশ্চিত করবে এবং সবশেষে ফলাফলের জন্য মহান আল্লাহর ওপর নির্ভর করবে। শত্রুর আক্রমণ, প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুরতা আর চক্রান্ত থেকে তোমার জনগণকে রক্ষা করবে। কখনো কারো সঙ্গে অসৌজন্যমূলক অসদাচ‍রন করবে না। জনগণকে সম্মান করবে এবং তাদের স্বার্থ রক্ষা করবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ