শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৫, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৪

আমি লজ্জা পাইনি! আপনি পেয়েছেন কি?

অনলাইন ভার্সন
আমি লজ্জা পাইনি! আপনি পেয়েছেন কি?

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন  গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো:

শীতের এই কুয়াশাচ্ছন্ন দিনে আপনাদের অনেকেরই হয়তো মন খারাপ, অনেকের মন ভারাক্রান্ত হয়ে আছে চাপা কান্নায়। আবার অনেকে হয়তো বিজয়ের আনন্দে ফেটে পড়তে চাইছেন। আমি নিতান্তই একজন অনুভূতিশূন্য ভাবলেশহীন মানুষ। তারপরও গত কয়েকদিনের ঘটনায় আমার একটু একটু ভাব এসেছিলো। কি সেই ভাব- সে কথাটিই বলছি-

আগে বলে নেই কেন আমি লজ্জা পাই না। কারণ আমার লজ্জা শরম বা হায়া উধাও হয়ে গিয়েছে। এটা হয়েছে আমার চেয়েও বড় বড় মানুষের বেহায়াপনা দেখে। দেশের নামকরা কবি, অধ্যাপক, সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীরা তাদের বিবেক এবং বোধ শক্তি পঁচা নর্দমার কাছে বন্ধক রেখে যখন বেহায়ার মতো ধেই ধেই করে নাচে, তখন আমাদের মতো ক্ষুদ্র মানুষের জীবনধারণের জন্য লজ্জা নামক অলংকারটি বড়ই বেমানান এবং চরম মূল্যবান হয়ে পড়ে। এই দামী অলংকার নিয়ে লজ্জাহীন সমাজ চলাফেরা করা শোভনীয় নয়।

আমাদের মিডিয়া জগতের মহান পুুরুষেরা ইদানিং সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- নৈতিকতার কারণে অন্য কর্তৃক কৃত অনৈতিক বিষয়সমূহ প্রকাশ করা যাবে না এবং মানবতার খাতিরে অন্য কর্তৃক কৃত অমানবিক বিষয়সমূহ প্রকাশ করা যাবে না। তারপরও ২/১টা মিডিয়া কিছু কিছু তামাশার খবর প্রকাশ করে ফেলে। এমনি একটি ঘটনা দেখে আমার ভাব এসে গিয়েছিলো ক্ষণিকের তরে। একটি টেলিভিশন চ্যানেল কোন এক ভোটকেন্দ্রের দৃশ্য দেখাতে গিয়ে বললো- সেখানে কোন ভোটার নেই। কিন্তু এই পর্যন্ত বললে বা দেখালে আমার কিছু হতো না। হঠাৎ করেই তারা দেখালো ভোটকেন্দ্রের মাটে একটি মুরগি বিষ্ঠা ত্যাগ করছে। বিষ্ঠা ত্যাগের পরপরই একটি মোরগ ছুটে এলো এবং জোর করে মুরগীটির সঙ্গে তার প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদন করলো। এরপর ক্যামেরা তাক করা হলো ৬/৭ বছরের দুটি গ্রাম্য বালকের ওপর। উভয়ে গলাগলি ধরে ভোটের মাঠে এসেছিলো তামাশা দেখার জন্য। তাদের মধ্যে একজনের পরনে প্যান্ট ছিলো না। শীতের সকালে গায়ে সোয়েটার অথচ উন্মুক্ত পশ্চাৎদেশ নিয়ে শিশুটি তার বন্ধুর সঙ্গে সাবলীলভাবে গলাগলি ধরে হাঁটছিলো। দুষ্ট ক্যামেরাম্যান কয়েকবার তার উলঙ্গ পশ্চাৎদেশের দৃশ্যটি আমাকে দেখতে বাধ্য করলো। এরপরের দৃশ্য আরো অবাক করা, একটি কুকুর অথবা কুকুরী একাকী মাঠ দিয়ে হাঁটছিলো। সেটির পশ্চাৎদেশ অথবা লজ্জাস্থান দিয়ে পেটের নাড়ীভূড়ির কিছু অংশ বের হয়েছিলো।

আমি সকালের নাস্তা খেয়ে টিভিতে সারাদেশের ভোটের খবর দেখার সময় এসব দৃশ্যও দেখলাম। কেনো জানি বমি বমি ভাব চলে এলো। আমি খুব অস্থির হয়ে পড়লাম, দুপুর একটা পর্যন্ত কোন কেন্দ্রেই ভোটার নেই। ভালো লাগছিলো না। তারওপর আবার কুকুরের পশ্চাদদেশের বীভৎস দৃশ্য। আমি জামা কাপড় পরে অফিসে আসার জন্য লিফটে উঠলাম। দেশের চলমান আন্দোলন ও সহিংসতার জন্য অফিস প্রায়ই বন্ধ থাকে। তারপরও আমি যাই। একা একা বসে বসে হা পিত্যেস করি। বাসায় এসব করা যায় না, স্ত্রী এসে বাধা দেয় । ৫ জানুয়ারি দুপুর বেলাও মনে হলো- যাই অফিসে গিয়ে একা একা হা পিত্যেস করে আসি।টিভির ঐসব দৃশ্য মন থেকে মুছে ফেলার জন্য আমি মনে মনে আমার মানসপটে একটি পবিত্র মুখ কল্পনা করার চেষ্টা করলাম। কাকে বসাই সেই মানসপটে। এতো দেখি ভারী মুশকিল। কলঙ্কহীন মুখ পাওয়াই যাচ্ছে না কিংবা মনে আসছে না। অনেক কসরতের পর জলে ফোটা পদ্মের মতো অমলিন একটি পবিত্র মুখ আমার মানসপটে ভেসে এলো। তিনি হলেন এ শতাব্দীর মহাপুরুষ বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব কাজী রকিব উদ্দিন। রকিব সাহেবের পবিত্র বদন হৃদয়ে ধারণ করে টিভিতে দেখা অস্বস্তিকর দৃশ্য ভুলে আমি বাসা থেকে বের হয়ে এলাম।

লিফট দিয়ে নামার সময় আমার এক প্রতিবেশী আমাকে একটি কৌতুক শুনালো। বললো, শুনেন রনি সাহেব; একটি গল্প শোনেন, এক ছেলে তার প্রতিপক্ষের হাতে আচ্ছামতো জুতাপেটা খেয়ে বংশের লোকজনের নিকট সহানুভূতি পাবার জন্য বললো, অমুক বংশের ওমুক আমাকে জুতা দিয়ে পিটিয়ে অসম্মান করেছে। এই কথা শুনে বংশের মুরুব্বীরা বললো, সাবধান, অসম্মান করেছে এই কথা বলবি না। শুধু বল, জুতাপেটা করেছে। কারণ আমাদের বংশের মানসম্মান এতো বড় আর এতো কঠিন যে কিয়ামত পর্যন্ত জুতা মারলেও আমাদের অসম্মান হয় না। ভদ্রলোক কৌতুকটি বলে হা হা করে হাসতে লাগলেন এবং আমিও তার সঙ্গে হাসলাম, অনেকটা বেকুবের মতো কিন্তু না বুঝেই।

ইদানিং যে আমার কি হয়েছে বুঝতে পারি না। টিভিতে কিছু লোকের কথা, অঙ্গভঙ্গি, ম্যানম্যানে কন্ঠস্বরের হুমকি ধামকীর প্যান-প্যানানী দেখলে মনে হয় ঐসব লোকের সারা শরীরে কেউ হয়তো মান কচুর রস মেখে দিয়েছে। ওদের চটচটে তৈলাক্ত টাকের বীভৎস রূপকথা বলার সময় থু থু ছিটার দৃশ্য কিম্বা ঠোঁটের দুই প্রান্তে ফেনাযুক্ত থুথুর জঘন্য উপস্থিতিতে মনে হয় এই বুঝি টেলিভিশনের পর্দা ফুঁড়ে তারা বেরিয়ে এলো এবং আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের দুর্গন্ধ গায়ে মাখিয়ে দিলো। এসব দৃশ্য রোজ রোজ হররোজ দেখতে দেখতে আমি অনুভূতিশূন্য হয়ে পড়েছি। ফলে লজ্জা পাবো কিভাবে? অফিসে এসে কিছু লিখার চেষ্টা করলাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রতি শনিবার আমার একটি ধারাবাহিক ঐতিহাসিক উপন্যাস ছাপা হচ্ছে। অনেক পরিশ্রম আর যত্নআত্যি করে লিখি। ফলে প্রতিটি পর্বের জন্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে তা আবার পরিপাটি করে সাজানোর জন্য সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। আগামী পর্বে অটোম্যান সাম্রাজ্যের মিলিটারি নিয়ে কিছু একটা লিখতে হবে।

ভারতের মুঘল সম্রাট আকবর কনস্টান্টিনোপলে দূত পাঠিয়েছিলেন সেখানকার জেনিসারী বাহিনীর গঠন, কার্যপ্রণালী এবং সফলতার বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য। এসব নিয়ে দলিল পত্র ঘাটতে ঘাটতে আমি পেয়ে গেলাম পৃথিবীর মহামূল্যবান এক অছিয়তনামা; একটি রাজকীয় ফরমান।অটোম্যান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সুলতান উসমান মৃত্যুর পূর্বে তার পুত্র এবং সিংহাসনের উত্তরাধীকারী ওরহান এর নিকট একটি পত্র লিখে যান। পত্রটি বংশ পরম্পরায় সকল অটোম্যান সম্রাটদের নিকট সিংহাসনে অরোহণের পূর্বে হস্তান্তর করা হতো। পত্রের সেই চিরন্তন বাণীগুলোকে ধারণ করে অটোম্যানরা প্রায় ৭শ' বছর ধরে দুনিয়ার সবচেয়ে বৃহত্তম সাম্রাজ্যটি গৌরব এবং সম্মানের সঙ্গে শাসন করেছেন। পাঠকগণের জ্ঞাতার্থে চিঠিটি তুলে ধরলাম:

প্রিয়পুত্র!

তোমার জীবনের যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর সর্বদা ধর্মীয় বিষয়গুলোকে অধিকতর মর্যাদা প্রদান করিও। মনে রাখবে, ধর্মীয় নীতি নৈতিকতার সাহায্যেই তুমি কেবল একটি শক্তিশালী নৈতিক রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তুলতে পারবে। ধর্মীয় বিষয়াদি তদারকীর দায়িত্ব কখনো গুনাগার, পাপী, দায়িত্বজ্ঞানহীন, অনভিজ্ঞ, ভিন্নমতের মানুষ কিংবা অলস ব্যক্তিদের ওপর অর্পন করবে না। এই ধরনের লোকজনকে ভুলেও রাষ্ট্র ক্ষমতার কোন পদে বসাবে না। কারণ যে মানুষ তার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে ভয় করে না সেই মানুষ কখনো আল্লার বান্দাদেরকে সম্মান করতে জানে না। একজন পাপী যদি অনবরত পাপ করতে থাকে সে ক্ষেত্রে সে কখনোই কারো অনুগত হতে পারে না। পণ্ডিত ব্যক্তিগণ, ধার্মিক মানুষজন, শিল্পী এবং সাহিত্যিকগণ হলেন রাষ্ট্রের ভিত্তি। তাদের প্রতি সবসময় সম্মান, শ্রদ্ধা এবং দয়া প্রদর্শন করবে। সব সময় খুজেঁ খুজেঁ গুণী ব্যক্তিদেরকে বের করে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক-স্থাপন করবে এবং তাদেরকে অর্থবিত্ত দিয়ে নিজেকে সম্মানিত করার চেষ্টা করবে।

এই সকল লোকের মাধ্যমে তোমার রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নীতিমালা সমূহ বাস্তবায়ন করবে। হে পুত্র, তুমি আমার জীবন থেকে শিক্ষা নাও। এই জনপদে আমার নেতৃত্ব ছিলো অতিশয় দুর্বল। মহান আল্লাহর অনুগ্রহ নিয়ে আমি তোমাকে বর্তমানের গৌরবময় স্থানে রেখে গেলাম অথচ এই স্থানে পৌঁছানোর কোন যোগ্যতাই আমার ছিলো না। তুমি আমার জীবন যাত্রা এবং কর্মপন্থা অবলম্বন করো, দ্বীনে মোহাম্মদীকে রক্ষা করো এবং বিশ্বাসী মানুষ ও ফুলকে সুরক্ষা করো এবং ভালবাসো। মহান আল্লার অধিকারের দিকে ভুলেও নজর দিবে না এবং আল্লাহর অধিকারের প্রতি সম্মান রাখবে এবং তার বান্দাদেরকে সম্মান করবে। আমি যেভাবে তোমাকে আদেশ ও উপদেশ দিয়ে গেলাম তদ্রুপ তোমার পরবর্তী উত্তরাধীকারীকেও তুমি এই ওসিয়তগুলো পৌঁছে দেবে। প্রতিটি কর্মসম্পাদনে তুমি সর্বোচ্চ যত্নশীলতার সঙ্গে পরিশ্রম করবে, কখনো নিষ্ঠুর হবে না, প্রতিটি কর্মে স্বচ্ছতা এবং ন্যয়বিচার নিশ্চিত করবে এবং সবশেষে ফলাফলের জন্য মহান আল্লাহর ওপর নির্ভর করবে। শত্রুর আক্রমণ, প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুরতা আর চক্রান্ত থেকে তোমার জনগণকে রক্ষা করবে। কখনো কারো সঙ্গে অসৌজন্যমূলক অসদাচ‍রন করবে না। জনগণকে সম্মান করবে এবং তাদের স্বার্থ রক্ষা করবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা