শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৩, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

তিনি আর লৌহ নন, হীরক মানবী !

অনলাইন ভার্সন
তিনি আর লৌহ নন, হীরক মানবী !

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন  গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো:

 

উপাধীটি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জন্য। কিন্তু লেখাটির বিষয়বস্তু বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। আমার মনে হয় ইদানিংকালের কর্মকান্ডে বঙ্গবন্ধু কন্যা তার পূর্বেকার লৌহ মানবীর খেতাবটি হারিয়ে ফেলেছেন নিত্য নতুন প্রাপ্তি আর প্রক্রিয়ার কারনে। রাজনীতিতে লৌহমানবী বলতে সারা বিশ্বে দুইজন রমনীকেই বুঝায়- মার্গারেট থেচার এবং গোল্ড মায়ার। যে কারনে তারা লৌহ মানবী খেতাব পেয়েছেন তার চেয়েও কঠিন কঠিন কাজ করার জন্য দেশবাসী শেখ হাসিনাকে বহুদিন যাবৎ লৌহ মানবী বলে আসছিলো। বাংলাদেশ গরীব দেশ। বিশ্বের নামকরা ধনী রাষ্ট্রগুলো এখনো আমাদেরকে ত্চ্ছু তাচ্ছিল্য করে এবং অনেকে আবার এমন ভাব দেখায় যে, দেশটির নাম বোধ হয় প্রথম শুনলো। তাই বঙ্গবন্ধু কন্যার লৌহ মানবী খেতাবটি আন্তর্জাতিকতা পায়নি।তাতে কি? আমরা তো বুঝেছি তিনি কে! তিনি যে সম্প্রতি তাঁর চারিত্রিক কঠোরতা আর দৃঢ়তার জন্য লোহার গুনাবলীর উপরে স্থান নিয়ে হীরকে পরিনত হয়েছেন সেটা অন্য কেহ টের না পেলেও সাধারণ ভেতো বাঙ্গালী টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে।

প্রধানমন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধু কন্যার চারিত্রিক বৈশিষ্ট সম্পর্কে বিএনপি নেত্রী মনে হয় একেবারেই বেখেয়াল। আর এ কারনেই আমার এই লেখার বিষয়বস্তু লিখিত হয়েছে শহীদ জায়া বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে। সম্মানীত পাঠক /পাঠিকা প্রশ্ন করতে পারেন তুমি কেহে বাপু! কি দরকার তোমার এসব করে। আমি বলি হা অবশ্যই দরকার আছে। কারন রাজায় রাজায় যুদ্ধ করে প্রজারা সব মারা পড়ে। দুই নেত্রীর যুদ্ধে আমরা যে সব মরতে বসেছি! তাই তারা যদি একে অপরকে বুঝে এবং একে অপরের শক্তি ও কৌশল অনুধাবন করে যুদ্ধে নামেন তবে ক্ষয়ক্ষতি কম হবে এবং ফলাফল লাভ করা যাবে দ্রুত। আর একারনেই নাদান বান্দা নাখান্দার মতো হীরক মানবীর বৈশিষ্ট বর্ননা করছে।

হীরক মানবীর বৈশিষ্ট বলার আগে হীরক সম্পর্কে কিছু বলে নেই। হীরকের ইংরেজী প্রতিশব্দ ডায়মন্ড। এটি আবার এসেছে গ্রীক শব্দ এ্যাডামাস ও ডামাও থেকে- যার প্রতিশব্ধ যথাক্রমে- যা ভাঙ্গা যায় না এবং আমি অতিরিক্ত ক্ষমতা সম্পন্ন। সাধারন লোহার চাইতে প্রায় একশ গুন শক্ত হীরক প্রকৃতির এক বিস্বয়কর সৃষ্টি। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ভূ অভ্যন্তরে ১৪০ কি.মি. থেকে ১৭০ কি.মি. দুরত্বে অন্যান্য গলিতও উত্তপ্ত লাভার সঙ্গে হীরকদের বসবাস। মূলত কার্বন জাতীয় পদার্থের সঙ্গেই এরা খায় খাতির করে বেশি এবং কার্বনের সঙ্গেই মিলে মিশে থাকে। ম্যাগমার মাধ্যমে ভূ-অভ্যন্তর থেকে এদেরকে টেনে আনতে হয়। হীরকরা কিন্তু বয়সেও বেশ বয়োবৃদ্ধ। তাদের গড় বয়স একশ কোটি বছর থেকে ৩৩০ কোটি বছর পর্যন্ত।

এখন আপনি উপরের বৈশিষ্ট থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যার কিছু বৈশিষ্ট মিলিয়ে নিতে পারেন। গত পাঁচটি বছর আমরা তার যেসব কথাবার্তা শুনেছি এবং কর্মকান্ড দেখেছি তাতে বিরোধী পক্ষের জন্য কতগুলি স্পষ্ট মেসেজ ছিলো। বিরোধীরা হয় সে মেসেজ বুঝতে পারেনি নয়তো গর্বভরে অবজ্ঞা করেছেন। ফলে যা হবার তাই হয়েছে- এখন গালে হাত দিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে- আসলে কি করা যায়! বা আদৌ কিছু করা যাবে কি?

সাম্প্রতিক কালের যৌথ বাহিনীর অভিযান, কয়েকটি লাশ পাওয়ার ঘটনা, ইনকিলাব বন্ধ এবং বিরোধী দলকে সমাবেশ করতে দেয়ার মধ্যে কোন যোগসূত্রের সন্ধান পেয়েছেন কি কেউ? আমি যতদূর জানি সরকারের সাম্প্রতিক কর্মে বিরোধী পক্ষ ভীষন ভয় পেয়ে গেছেন। তারা এখণ যুগোপযোগী কর্মপন্থা অবলম্বনের পরিবর্তে ধর্ম কর্মে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠেছেন। মুসলমানরা সকালে সুরা ইয়াসিন আর রাতে সুরা মূলক পড়ে দুনিয়া আখেরাতে ভয় থেকে বাঁচতে চাচ্ছে। তারা মনে করছে একমাত্র আসমানি সাহায্য ছাড়া এখন আর কোন উপায় নেই। নরম মনের মুসুল্লীরা করুন সুরে সুরায়ে ফীল পড়ে আর আকাশের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে আবাবিল পাখির খোঁজ করে।

মুসল্লীদের অবশ্য দোষও নেই। তারা সরকারকে প্রবল পরাক্রান্ত ভাবছে। সরকারের কর্ম কৌশল কিংবা শক্তিমত্তার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তাই রনে ভঙ্গ দিয়ে তারা তাদের মাল সামানা নিয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নিতে চাচ্ছে ঠিক যেভাবে আশ্রয় নিয়েছিলেন মহানবী (সঃ) এর দাদা আব্দুল মোত্তালীব। এই ঘটনাতো বেশী দিনের পুরানোও না। মাত্র ১৪০০ বছর আগেকার একটি ঐতিহাসিক এবং ঐশী উপাখ্যান। ঘটে ছিলো মক্কা নগরীতে; বায়তুল্লাহ অর্থাৎ কাবা শরীফকে কেন্দ্র করে।

সবাই জানেন সেই ঘটনা, তবুও বলছি। সনটি ছিলো ৫৭০ বা ৫৬৯ খ্রীষ্টাব্দ। ইয়ামেনের শাসক ছিলেন আবরাহা। বাদশাহ আবরাহা ছিলেন আবার ইথিওপিয়ার সম্রাট আকসামের অধীন এ্কজন গভর্নর। অন্যদিকে সম্রাট আকসাম আনুগত্য করতেন বায়জান্টাইন সম্রাটের; মানে রোমান সম্রাটের - যারা সবাই ছিলেন খ্রীষ্টান ধর্মের অনুসারী। মহান রোমান সম্রাট কন্সটাটাইন দি গ্রেট ৩০৬ খ্রীষ্টাব্দের ২৫ শে জুলাই সিংহাসনে আরোহনের সময় রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে খ্রীষ্টবাদকে ঘোষনা করতে বাধ্য হন। এর পর থেকে রোমান সাম্রাজ্যে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদেরকে একদম সহ্য করা হতো না।

রোমান সম্রাটের অধীন আবরাহা বিভিন্ন কারনে মক্কার কাবা শরীফকে ধ্বংশ করতে চাইলেন। এর পেছনে বানিজ্যিক কারন ছিলো কিন্তু ধর্মীয় কারনই বেশী। ৫৬৯ বা ৫৭০ খ্রীষ্টাব্দে উত্তর আরবের ইয়ামেন থেকে প্রায় পঞ্চাশ হাজার বাহিনী নিয়ে আবরাহা কাবা শরীফ ধ্বংসের উদ্দেশ্যে মক্কায় সৈন্য সমাবেশ করেন। এই সৈন্যদের সাথে একটি হাতিও ছিল। তাই এই বাহিনীকে বলা হয় হস্তী বাহিনী। আবরাহা যখন মক্কা আক্রমন করলেন তখন আল্লার রাসুল ছিলেন মাতৃগর্ভে। সুরা ফিলে আল্লাহ তার রাসুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন হে নবী! আপনি কি দেখেননি, আপনার রব হস্তী বাহিনীর সাথে কি ব্যবহার করলেন?

আবরাহার প্রতিপক্ষ মক্কার কুরাইশরা ছিলো অতিশয় দরিদ্র এবং দুর্বল। তাদের নেতা ছিলেন হুজুর (সঃ) এর দাদা বয়োবৃদ্ধ আব্দুল মোত্তালিব। তিনি আবরাহার আগমনী সংবাদে বিচলিত হয়ে মক্কাবাসীদেরকে সমবেত করলেন। তারপর বললেন বিশাল এই বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার কোন শক্তি ও সামর্থ আমাদের নেই। আবরাহার সঙ্গে আমাদের কোন শত্রুতাও নেই। সে আল্লাহ ও তাঁর ঘরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করছে। এরপর তিনি আসমানের দিকে তাকিয়ে বললেন- হে আল্লাহ! তোমার ঘর রক্ষা করতে আমরা অপারগ। তাই তোমার ঘর তোমার জিম্মায় দিয়ে আমরা পরিবার পরিজন এবং গবাদি পশু নিয়ে নিকটস্ত পাহাড়ে চলে গেলাম।

আবরাহা কয়েকদিন অপেক্ষার পর যুদ্ধ করার জন্য কোন প্রতিপক্ষ পেলেন না। ক্রোধে আত্মহারা হয়ে তিনি একতরফা ভাবে কাবা শরীফ ধ্বংশ করতে গেলেন। আর তখনই চলে এলো আল্লাহর সাহায্য ’আবাবিল পাখি’। বর্তমান জমনায় আল্লাহ কিভাবে সাহায্য করবেন তা তিনিই ভালো জানেন। কিন্তু যে নির্ভরতা ও সততা নিয়ে আব্দুল মোত্তালিব আল্লাহর সাহায্য চেয়েছিলেন সেই রকমভাবে সরকার বিরোধিরা পারছে কিনা তা আমার জানা নেই।

যে কোন যুদ্ধে নামার পূর্বে অবশ্যই সেনাপতিকে পূর্বাপর অনেক ঘটনাই বিবেচনাতে আনতে হয়। পরিকল্পনাহীন যুদ্ধ জয়ের ইতিহাস কেউ বলতে পারবেনা। যেখানে বঙ্গবন্ধু কন্যা ভারতের মত সুবিশাল প্রতিবেশী এবং শক্তিশালী রাষ্ট্রকে বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন, দলের সব বাঘা বাঘা নেতা তার কথায় লেফ্ট রাইট করে, সামরিক - বেসামরিক প্রশাসনের আনুগত্য সীমাহীন এবং অর্থ বানিজ্য, সুশীল - কুশিল সবই তার করায়ত্বে সেখানে বিরোধী পক্ষের কর্মকৌশল কেবল ফাঁকা বুলি হলে চলবেনা। বিরোধীদের প্রতিটি কর্মসূচী, বক্তব্য এবং কৌশল সরকারী দলের তুলনায় কয়েকগুন শক্তিশালী এবং আকর্ষনীয় না হলে কোন ফল আসবেনা। কেবল আমাদের মতো হাদারাম জনগনই ক্ষতিগ্রস্থ হবে।

আমি মনে করি বিরোধী দলীয় নেতৃবৃন্দের খুব ভালো করে পড়া উচিত বিশ্বের নামকরা সব পট পরিবর্তন ও জয় পরাজয়ের ইতিহাস। কারন তাদের প্রতিপক্ষ এই কর্মটি করেন খুব মনোযোগ সহকারে। তাদের জানা উচিত গাউগামেলার যুদ্ধ সম্পর্কে। আলেকজান্ডার দি গ্রেট ৩৩১ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে কিভাবে মাত্র ৪০ হাজার সৈন্য নিয়ে সুবিখ্যাত পারস্য সম্রাট দ্বিতীয় দারায়ুসকে তার ২ লাখ ৮০ হাজার বাহিনী সমেত পরাজিত করেছিলেন ?

আরো উদাহরন আছে। ২০৭ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে কার্থেজ সেনাপতি মহাবীর হানিবলের ভাই হাসদ্রুবাল মেটাউরাসের যুদ্ধে সুবিশাল রোমান বাহিনীকে পরাজিত করেছিলেন যাকে ইতিহাস দ্বিতীয় পিউনিখের যুদ্ধ হিসেবে খ্যাতি দিয়েছে। সবচেয়ে বিখ্যাত যুদ্ধটি করেছিলেন হানিবল নিজে-২১৬ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের ২রা আগষ্ট তারিখে। যুদ্ধের নাম ব্যাটল অব ক্যাননাই। মাত্র ৫০ হাজার সৈন্য নিয়ে হানিবল পিরেনিজ ও আল্পস পর্বতমালা পাড়ি দিয়ে দক্ষিন ইতালীতে ঢোকে দেখেন মাত্র ২৫০০০ সৈন্য অবশিষ্ট আছে। বাকী সব মারা গেছে। সৈন্যরা দাবী তুললো ফিরে যাবার জন্য। হানিবল সৈন্য সমাবেশে বক্তব্য দিয়ে বললেন- যদি এই পরিবেশে পুনরায় ফিরে যাই তাহলে বাকী ২৫০০০ ও মারা পড়বো নির্ঘাত; তাই লড়াই করে মরাই শ্রেয়।

সৈন্যরা হানিবলের বক্তব্যে প্রান ফিরে পেল। স্থানীয় ছোট খাটো কয়েকটি যুদ্ধে জয় লাভ করে মনোবল চাঙ্গা করলো। তারপর বিভিন্ন উপজাতির আরো ২৫০০০ সৈন্যকে ভাড়া হিসেবে সংগ্রহ করা হলো। এরপর রোমান সেনাপতি গাইয়াস টোরনটিয়াস ডেরোর ৮০ হাজার সৈন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ন হলেন। যুদ্ধ ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার রোমান সৈন্য মারা পড়লো। বাকী পাঁচ হাজার মাত্র পালাতে পারলো।
জুলিয়াস সিজারের বিখ্যাত বিজয় ব্যাটল অব অ্যালেসিয়ার ইতিহাসও সবাই এখনো অধ্যয়ন করেন। ৫২ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি ফ্রান্সের গ্যালিক উপজাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যে কৌশলে জয়লাভ করেছেন তাতে সামরিক শক্তির তুলনায় মানুষের নেতৃত্বের অসাধারন গুনাবলীর মহত্বই ফুটে উঠেছে।

কাজেই সরকার বিরোধীগন যদি ইতিহাসের শিক্ষা থেকে শিক্ষিত না হয়ে অকৌশলের আন্দোলন করেন তবে এ জাতি নিঃশেষ হতে বেশী সময় লাগবে না। তার চেয়ে বরং আমাদেরকে আল্লাহর হাতে সপে দিয়ে আপনারা ধর্ম-কর্ম করুন-আর আমরা এস্মে আজম সহ আবাবিল পাখির জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

এই মাত্র | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

১০ মিনিট আগে | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত
কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২
নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী
মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২
নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা
সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের
ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য
বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন