শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৩, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

তিনি আর লৌহ নন, হীরক মানবী !

অনলাইন ভার্সন
তিনি আর লৌহ নন, হীরক মানবী !

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন  গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো:

 

উপাধীটি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জন্য। কিন্তু লেখাটির বিষয়বস্তু বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। আমার মনে হয় ইদানিংকালের কর্মকান্ডে বঙ্গবন্ধু কন্যা তার পূর্বেকার লৌহ মানবীর খেতাবটি হারিয়ে ফেলেছেন নিত্য নতুন প্রাপ্তি আর প্রক্রিয়ার কারনে। রাজনীতিতে লৌহমানবী বলতে সারা বিশ্বে দুইজন রমনীকেই বুঝায়- মার্গারেট থেচার এবং গোল্ড মায়ার। যে কারনে তারা লৌহ মানবী খেতাব পেয়েছেন তার চেয়েও কঠিন কঠিন কাজ করার জন্য দেশবাসী শেখ হাসিনাকে বহুদিন যাবৎ লৌহ মানবী বলে আসছিলো। বাংলাদেশ গরীব দেশ। বিশ্বের নামকরা ধনী রাষ্ট্রগুলো এখনো আমাদেরকে ত্চ্ছু তাচ্ছিল্য করে এবং অনেকে আবার এমন ভাব দেখায় যে, দেশটির নাম বোধ হয় প্রথম শুনলো। তাই বঙ্গবন্ধু কন্যার লৌহ মানবী খেতাবটি আন্তর্জাতিকতা পায়নি।তাতে কি? আমরা তো বুঝেছি তিনি কে! তিনি যে সম্প্রতি তাঁর চারিত্রিক কঠোরতা আর দৃঢ়তার জন্য লোহার গুনাবলীর উপরে স্থান নিয়ে হীরকে পরিনত হয়েছেন সেটা অন্য কেহ টের না পেলেও সাধারণ ভেতো বাঙ্গালী টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে।

প্রধানমন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধু কন্যার চারিত্রিক বৈশিষ্ট সম্পর্কে বিএনপি নেত্রী মনে হয় একেবারেই বেখেয়াল। আর এ কারনেই আমার এই লেখার বিষয়বস্তু লিখিত হয়েছে শহীদ জায়া বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে। সম্মানীত পাঠক /পাঠিকা প্রশ্ন করতে পারেন তুমি কেহে বাপু! কি দরকার তোমার এসব করে। আমি বলি হা অবশ্যই দরকার আছে। কারন রাজায় রাজায় যুদ্ধ করে প্রজারা সব মারা পড়ে। দুই নেত্রীর যুদ্ধে আমরা যে সব মরতে বসেছি! তাই তারা যদি একে অপরকে বুঝে এবং একে অপরের শক্তি ও কৌশল অনুধাবন করে যুদ্ধে নামেন তবে ক্ষয়ক্ষতি কম হবে এবং ফলাফল লাভ করা যাবে দ্রুত। আর একারনেই নাদান বান্দা নাখান্দার মতো হীরক মানবীর বৈশিষ্ট বর্ননা করছে।

হীরক মানবীর বৈশিষ্ট বলার আগে হীরক সম্পর্কে কিছু বলে নেই। হীরকের ইংরেজী প্রতিশব্দ ডায়মন্ড। এটি আবার এসেছে গ্রীক শব্দ এ্যাডামাস ও ডামাও থেকে- যার প্রতিশব্ধ যথাক্রমে- যা ভাঙ্গা যায় না এবং আমি অতিরিক্ত ক্ষমতা সম্পন্ন। সাধারন লোহার চাইতে প্রায় একশ গুন শক্ত হীরক প্রকৃতির এক বিস্বয়কর সৃষ্টি। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ভূ অভ্যন্তরে ১৪০ কি.মি. থেকে ১৭০ কি.মি. দুরত্বে অন্যান্য গলিতও উত্তপ্ত লাভার সঙ্গে হীরকদের বসবাস। মূলত কার্বন জাতীয় পদার্থের সঙ্গেই এরা খায় খাতির করে বেশি এবং কার্বনের সঙ্গেই মিলে মিশে থাকে। ম্যাগমার মাধ্যমে ভূ-অভ্যন্তর থেকে এদেরকে টেনে আনতে হয়। হীরকরা কিন্তু বয়সেও বেশ বয়োবৃদ্ধ। তাদের গড় বয়স একশ কোটি বছর থেকে ৩৩০ কোটি বছর পর্যন্ত।

এখন আপনি উপরের বৈশিষ্ট থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যার কিছু বৈশিষ্ট মিলিয়ে নিতে পারেন। গত পাঁচটি বছর আমরা তার যেসব কথাবার্তা শুনেছি এবং কর্মকান্ড দেখেছি তাতে বিরোধী পক্ষের জন্য কতগুলি স্পষ্ট মেসেজ ছিলো। বিরোধীরা হয় সে মেসেজ বুঝতে পারেনি নয়তো গর্বভরে অবজ্ঞা করেছেন। ফলে যা হবার তাই হয়েছে- এখন গালে হাত দিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে- আসলে কি করা যায়! বা আদৌ কিছু করা যাবে কি?

সাম্প্রতিক কালের যৌথ বাহিনীর অভিযান, কয়েকটি লাশ পাওয়ার ঘটনা, ইনকিলাব বন্ধ এবং বিরোধী দলকে সমাবেশ করতে দেয়ার মধ্যে কোন যোগসূত্রের সন্ধান পেয়েছেন কি কেউ? আমি যতদূর জানি সরকারের সাম্প্রতিক কর্মে বিরোধী পক্ষ ভীষন ভয় পেয়ে গেছেন। তারা এখণ যুগোপযোগী কর্মপন্থা অবলম্বনের পরিবর্তে ধর্ম কর্মে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠেছেন। মুসলমানরা সকালে সুরা ইয়াসিন আর রাতে সুরা মূলক পড়ে দুনিয়া আখেরাতে ভয় থেকে বাঁচতে চাচ্ছে। তারা মনে করছে একমাত্র আসমানি সাহায্য ছাড়া এখন আর কোন উপায় নেই। নরম মনের মুসুল্লীরা করুন সুরে সুরায়ে ফীল পড়ে আর আকাশের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে আবাবিল পাখির খোঁজ করে।

মুসল্লীদের অবশ্য দোষও নেই। তারা সরকারকে প্রবল পরাক্রান্ত ভাবছে। সরকারের কর্ম কৌশল কিংবা শক্তিমত্তার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তাই রনে ভঙ্গ দিয়ে তারা তাদের মাল সামানা নিয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নিতে চাচ্ছে ঠিক যেভাবে আশ্রয় নিয়েছিলেন মহানবী (সঃ) এর দাদা আব্দুল মোত্তালীব। এই ঘটনাতো বেশী দিনের পুরানোও না। মাত্র ১৪০০ বছর আগেকার একটি ঐতিহাসিক এবং ঐশী উপাখ্যান। ঘটে ছিলো মক্কা নগরীতে; বায়তুল্লাহ অর্থাৎ কাবা শরীফকে কেন্দ্র করে।

সবাই জানেন সেই ঘটনা, তবুও বলছি। সনটি ছিলো ৫৭০ বা ৫৬৯ খ্রীষ্টাব্দ। ইয়ামেনের শাসক ছিলেন আবরাহা। বাদশাহ আবরাহা ছিলেন আবার ইথিওপিয়ার সম্রাট আকসামের অধীন এ্কজন গভর্নর। অন্যদিকে সম্রাট আকসাম আনুগত্য করতেন বায়জান্টাইন সম্রাটের; মানে রোমান সম্রাটের - যারা সবাই ছিলেন খ্রীষ্টান ধর্মের অনুসারী। মহান রোমান সম্রাট কন্সটাটাইন দি গ্রেট ৩০৬ খ্রীষ্টাব্দের ২৫ শে জুলাই সিংহাসনে আরোহনের সময় রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে খ্রীষ্টবাদকে ঘোষনা করতে বাধ্য হন। এর পর থেকে রোমান সাম্রাজ্যে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদেরকে একদম সহ্য করা হতো না।

রোমান সম্রাটের অধীন আবরাহা বিভিন্ন কারনে মক্কার কাবা শরীফকে ধ্বংশ করতে চাইলেন। এর পেছনে বানিজ্যিক কারন ছিলো কিন্তু ধর্মীয় কারনই বেশী। ৫৬৯ বা ৫৭০ খ্রীষ্টাব্দে উত্তর আরবের ইয়ামেন থেকে প্রায় পঞ্চাশ হাজার বাহিনী নিয়ে আবরাহা কাবা শরীফ ধ্বংসের উদ্দেশ্যে মক্কায় সৈন্য সমাবেশ করেন। এই সৈন্যদের সাথে একটি হাতিও ছিল। তাই এই বাহিনীকে বলা হয় হস্তী বাহিনী। আবরাহা যখন মক্কা আক্রমন করলেন তখন আল্লার রাসুল ছিলেন মাতৃগর্ভে। সুরা ফিলে আল্লাহ তার রাসুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন হে নবী! আপনি কি দেখেননি, আপনার রব হস্তী বাহিনীর সাথে কি ব্যবহার করলেন?

আবরাহার প্রতিপক্ষ মক্কার কুরাইশরা ছিলো অতিশয় দরিদ্র এবং দুর্বল। তাদের নেতা ছিলেন হুজুর (সঃ) এর দাদা বয়োবৃদ্ধ আব্দুল মোত্তালিব। তিনি আবরাহার আগমনী সংবাদে বিচলিত হয়ে মক্কাবাসীদেরকে সমবেত করলেন। তারপর বললেন বিশাল এই বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার কোন শক্তি ও সামর্থ আমাদের নেই। আবরাহার সঙ্গে আমাদের কোন শত্রুতাও নেই। সে আল্লাহ ও তাঁর ঘরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করছে। এরপর তিনি আসমানের দিকে তাকিয়ে বললেন- হে আল্লাহ! তোমার ঘর রক্ষা করতে আমরা অপারগ। তাই তোমার ঘর তোমার জিম্মায় দিয়ে আমরা পরিবার পরিজন এবং গবাদি পশু নিয়ে নিকটস্ত পাহাড়ে চলে গেলাম।

আবরাহা কয়েকদিন অপেক্ষার পর যুদ্ধ করার জন্য কোন প্রতিপক্ষ পেলেন না। ক্রোধে আত্মহারা হয়ে তিনি একতরফা ভাবে কাবা শরীফ ধ্বংশ করতে গেলেন। আর তখনই চলে এলো আল্লাহর সাহায্য ’আবাবিল পাখি’। বর্তমান জমনায় আল্লাহ কিভাবে সাহায্য করবেন তা তিনিই ভালো জানেন। কিন্তু যে নির্ভরতা ও সততা নিয়ে আব্দুল মোত্তালিব আল্লাহর সাহায্য চেয়েছিলেন সেই রকমভাবে সরকার বিরোধিরা পারছে কিনা তা আমার জানা নেই।

যে কোন যুদ্ধে নামার পূর্বে অবশ্যই সেনাপতিকে পূর্বাপর অনেক ঘটনাই বিবেচনাতে আনতে হয়। পরিকল্পনাহীন যুদ্ধ জয়ের ইতিহাস কেউ বলতে পারবেনা। যেখানে বঙ্গবন্ধু কন্যা ভারতের মত সুবিশাল প্রতিবেশী এবং শক্তিশালী রাষ্ট্রকে বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন, দলের সব বাঘা বাঘা নেতা তার কথায় লেফ্ট রাইট করে, সামরিক - বেসামরিক প্রশাসনের আনুগত্য সীমাহীন এবং অর্থ বানিজ্য, সুশীল - কুশিল সবই তার করায়ত্বে সেখানে বিরোধী পক্ষের কর্মকৌশল কেবল ফাঁকা বুলি হলে চলবেনা। বিরোধীদের প্রতিটি কর্মসূচী, বক্তব্য এবং কৌশল সরকারী দলের তুলনায় কয়েকগুন শক্তিশালী এবং আকর্ষনীয় না হলে কোন ফল আসবেনা। কেবল আমাদের মতো হাদারাম জনগনই ক্ষতিগ্রস্থ হবে।

আমি মনে করি বিরোধী দলীয় নেতৃবৃন্দের খুব ভালো করে পড়া উচিত বিশ্বের নামকরা সব পট পরিবর্তন ও জয় পরাজয়ের ইতিহাস। কারন তাদের প্রতিপক্ষ এই কর্মটি করেন খুব মনোযোগ সহকারে। তাদের জানা উচিত গাউগামেলার যুদ্ধ সম্পর্কে। আলেকজান্ডার দি গ্রেট ৩৩১ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে কিভাবে মাত্র ৪০ হাজার সৈন্য নিয়ে সুবিখ্যাত পারস্য সম্রাট দ্বিতীয় দারায়ুসকে তার ২ লাখ ৮০ হাজার বাহিনী সমেত পরাজিত করেছিলেন ?

আরো উদাহরন আছে। ২০৭ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে কার্থেজ সেনাপতি মহাবীর হানিবলের ভাই হাসদ্রুবাল মেটাউরাসের যুদ্ধে সুবিশাল রোমান বাহিনীকে পরাজিত করেছিলেন যাকে ইতিহাস দ্বিতীয় পিউনিখের যুদ্ধ হিসেবে খ্যাতি দিয়েছে। সবচেয়ে বিখ্যাত যুদ্ধটি করেছিলেন হানিবল নিজে-২১৬ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের ২রা আগষ্ট তারিখে। যুদ্ধের নাম ব্যাটল অব ক্যাননাই। মাত্র ৫০ হাজার সৈন্য নিয়ে হানিবল পিরেনিজ ও আল্পস পর্বতমালা পাড়ি দিয়ে দক্ষিন ইতালীতে ঢোকে দেখেন মাত্র ২৫০০০ সৈন্য অবশিষ্ট আছে। বাকী সব মারা গেছে। সৈন্যরা দাবী তুললো ফিরে যাবার জন্য। হানিবল সৈন্য সমাবেশে বক্তব্য দিয়ে বললেন- যদি এই পরিবেশে পুনরায় ফিরে যাই তাহলে বাকী ২৫০০০ ও মারা পড়বো নির্ঘাত; তাই লড়াই করে মরাই শ্রেয়।

সৈন্যরা হানিবলের বক্তব্যে প্রান ফিরে পেল। স্থানীয় ছোট খাটো কয়েকটি যুদ্ধে জয় লাভ করে মনোবল চাঙ্গা করলো। তারপর বিভিন্ন উপজাতির আরো ২৫০০০ সৈন্যকে ভাড়া হিসেবে সংগ্রহ করা হলো। এরপর রোমান সেনাপতি গাইয়াস টোরনটিয়াস ডেরোর ৮০ হাজার সৈন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ন হলেন। যুদ্ধ ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার রোমান সৈন্য মারা পড়লো। বাকী পাঁচ হাজার মাত্র পালাতে পারলো।
জুলিয়াস সিজারের বিখ্যাত বিজয় ব্যাটল অব অ্যালেসিয়ার ইতিহাসও সবাই এখনো অধ্যয়ন করেন। ৫২ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি ফ্রান্সের গ্যালিক উপজাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যে কৌশলে জয়লাভ করেছেন তাতে সামরিক শক্তির তুলনায় মানুষের নেতৃত্বের অসাধারন গুনাবলীর মহত্বই ফুটে উঠেছে।

কাজেই সরকার বিরোধীগন যদি ইতিহাসের শিক্ষা থেকে শিক্ষিত না হয়ে অকৌশলের আন্দোলন করেন তবে এ জাতি নিঃশেষ হতে বেশী সময় লাগবে না। তার চেয়ে বরং আমাদেরকে আল্লাহর হাতে সপে দিয়ে আপনারা ধর্ম-কর্ম করুন-আর আমরা এস্মে আজম সহ আবাবিল পাখির জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার যেসব মার্কেট বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১ মিনিট আগে | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

২৭ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে