শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২০

করোনাকালে অযত্নে বর্ধিত দাঁড়ি ও গোঁফ

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে অযত্নে বর্ধিত দাঁড়ি ও গোঁফ

করোনাভাইরাসের সংক্রমণে নিউইয়র্কে ইতোমধ্যে মৃতদের মধ্যে শতাধিক বাংলাদেশিও আছেন। আমার এক সময়ের সহকর্মী ফটো সাংবাদিক স্বপন হাই, ঘনিষ্টজন কামাল আহমেদ, আজাদ বাকির, আলহাজ্ব গিয়াসউদ্দিন, এবং আরও কয়েকজন পরিচিতজনসহ শতাধিক প্রবাসী (সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে) বাংলাদেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। ঘনিষ্ট ও পরিচিতদের মধ্যে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ও নিজ নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন আছে আরও বেশি সংখ্যক। নিউইয়র্কে করোনার বিস্তৃতি আশঙ্কাজনক। বাংলাদেশ ছাড়াও বিভিন্ন দেশ, এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেট থেকে অনেক বন্ধু ও আপনজন ফোন করে নিশ্চিত হয়েছেন, এখনো বেঁচে আছি।

তবুও হিন্দি কবির কবিতার অংশ থেকে বলতে হয়;
বন্ধু, আমি কেমন আছি তা জানতে চেয়ো না,
এই মায়াবী সংসারে বিষন্নতায় আচ্ছন্ন হয়েছি,
জীবনের এই মাঠে কেউ নেই সাথে নেই,
অনেক তৃষ্ণার্ত আমি, পানি খুঁজছি এই জনহীন মরুতে।

আমার শ্বশ্রূমণ্ডিত ছবি দেখে এবং কবিতার পঙক্তিগুলো পাঠ করে কেউ মনে করবেন না যে, আমি হাল ছেড়ে দিয়েছি। এখনো টিকে আছি স্বেচ্ছাবন্দীত্ব বরণ করে। দাঁড়ি গজানোর পর থেকে এতোদিন দাঁড়ি না কামিয়ে থাকিনি। শখের বশেও কখনো কিছুদিনের জন্য দাঁড়ি রেখে আবার কামিয়ে ফেলেছি, এমনও ঘটেনি কখনো। এবার অযত্নে বাড়তে দিয়েছি দাঁড়ি ও গোঁফ। বাইরে যেতে হয় না বলে দাঁড়ি কামানোর আবশ্যকতা বোধ করছি না। করোনাভাইরাসজনিত অবরোধের মেয়াদের ওপর নির্ভর করবে আমার রেজর কতোদিন চলবে।

অন্যের দাঁড়ি নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। আমি দাঁড়ি না রাখার সিদ্ধান্তে অটল। দাঁড়ি রাখলে, বিশেষ করে বাংলাদেশসহ আমাদের উপমহাদেশে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। লোকজন গোঁফওয়ালার চেয়ে দাঁড়িওয়ালাকে বেশি সম্মান দেয়। দাঁড়ির সাথে টুপি থাকলে তো কথাই নেই। দাঁড়িওয়ালা দোষণীয় কোনো কাজ করলে লোকজন মুখের ওপরই বলে ফেলে, “দাঁড়ি রেখে এমন কাজ করতে লজ্জাও হয় না!” আর গোঁফওয়ালা অপরাধ না করলেও ধরে নেওয়া হয় অপরাধটি সেই করেছে। দক্ষিণ উত্তর ভারতের রাজস্থান এবং দক্ষিণ ভারতের কেরালা বাদ দিয়ে প্রায় সর্বত্র পুরু দশাসই গোঁফ রাখার প্রবণতা লক্ষ্যণীয়, ইংরেজিকে যাকে বলা হয়, “হ্যাণ্ডেলবার মুশটাচ”। মুক্তিযুদ্ধে কমান্ডার-ইন-চিফ জেরারেল ওসমানির গোঁফকে ১৯৭১ সালে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ‘হ্যাণ্ডেলবার মুশটাচ’ বর্ণনা করা হয়েছে। অনেক ভারতীয় মুভিতে গোঁফধারী পুলিশও দেখা যায় এবং সেই পুলিশ যখন গুণ্ডা-বদমাশদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না, তখন গুণ্ডাদের হামলার শিকার কাউকে বলতে বলতে শোনা যায়, “হাত মে চুড়িয়া পেহনে রাখ্খা হ্যায়; কম সে কম আপনা মোছ কো তো লেহাজ র্ক!” (হাতে চুড়ি পরে রেখেছো; অন্তত নিজের গোঁফের সম্মান তো করো)।

আমি প্রবাদ ও প্রচলিত কাহিনির অনেকগুলোই পালন করি। সেই কোন্ শৈশবে শুনেছিলাম, গজানোর পর থেকে যারা দাঁড়ি না কামাবে তারা আখেরাতে লাইলি-মজনুর বিয়ে খেতে পারবে। কথাটা মনে গেঁথে গিয়েছিল। কিন্তু দাঁড়ি রাখিনি। স্কুল জীবনে কামানোর মতো দাঁড়ি গজায়নি। তবে কলেজের প্রথম ক্লাসে যাওয়ার আগে সালেমের সেলুনে প্রথমবারের মতো দাঁড়ি কামিয়ে নেই। ক্লাস ফোর থেকে চুল কাটাই মরতুজার সেলুনে। তার কাছে দাঁড়ি কামিয়ে নিতে লজ্জা করছিল। তাই অদূরে সালেমে সেলুনে যাই। সালেম স্কুলে আমার এক ক্লাস নিচে পড়তো। দাঁড়ি কামানোর মানে লাইলি-মজনুর বিয়ে খেতে না পারা। তবুও ক্ষীণ আশা পোষণ করতাম যে আজন্ম দাঁড়িওয়ালাদের পর যদি আজন্ম গোঁফওয়ালাদের ডাক পড়ে, তাহলে কিন্তু গোঁফের ব্যাপারে সজাগ ছিলাম। একবারের জন্যও গোঁফ চেছে ফেলিনি। বাড়তে দিয়েছিলাম। ঠোঁট ছাপিয়ে মুখের ওপর ঝুলে থাকতো। পানি, দুধ, ডাল চুমুক দিয়ে পান করার সময় অনিবার্যভাবেই গোঁফ ভিজে যেতো। কোনো মুরুব্বির সাথে খেতে বসলে যথাসাধ্য চেষ্টা করতাম গোঁফ একটু তুলে রাখার। সব ক্ষেত্রে যে বিব্রত বোধ করতাম তা নয়, তবে আলী আযম স্যারের সাথে খেতে বসলে বিব্রত হতাম বেশি। তাঁর সাথে দেখা হলে, আর তা যদি দুপুর বা রাতের খাওয়ার সময়ের কাছাকাছি হয়, তাহলে হাতে ধরে একরকম টেনে নিয়ে যেতেন। অন্য সময় দেখা হলে কথা আদায় করে নিতেন কখন তাঁর সাথে একবেলা খেতে হবে। গোঁফ যাতে না ভিজে সেজন্য সতর্ক থাকলেও কাজ হতো না। ভিজেই যেতো। আমার অবস্থা দেখে মিট মিট হাসতো তাঁর দুই ছেলে লাবলু ও দেলু। (২০১৯ এর ডিসেম্বরে শ্রদ্ধাভাজন স্যার ইন্তেকাল করেছেন। আল্লাহ তাঁর বেহেশত নসীব করুন)। আমার গোঁফ গজানোর স্থানটি সরু হওয়ায় গোঁফ পুরু হওয়ার সুযোগ ছিল না বলে সরিষার তেল মেখে নিয়মিত তা দিয়েও গোঁফ খাড়া করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়েছি।

গোঁফ নিয়ে আমার কলেজে আমার অনেক সহপাঠি, যারা মাদ্রাসায় পড়াশোনার করার পর কলেজে ভর্তি হয়েছিল, তাদের প্রত্যেকে আমাকে নসিহত করতো গোঁফ ছেটে রাখার জন্য। তারা আমাকে একটি হাদিস শোনাতো, “ভালোভাবে গোঁফ ছাঁটো এবং দাঁড়ি বাড়তে দাও।” ওয়াজ করতে করতে তারা হাল ছেড়ে দিয়েছিল। আমার পরিচিত অনেক আলেমও নসিহত করতেন। তাতেও কাজ হয়নি। আমি বদ বা ধৃষ্ট ছিলাম না, একটু একগুয়ে টাইপের ছিলাম। কলেজে থাকতেই সত্তুর সালের দিকে একটি ঘটনা ঘটে। এক লোক এলাকার মাদ্রাসার কোনো কাজের জন্য চাঁদা চায়। লোকটির দাঁড়ি গোঁফ ছিল না। আমি তাকে পাঁচ টাকা দেই। সত্তর সালে পাঁচ টাকা অনেক টাকা। লোকটি দোয়া করে আমার জন্য, ভালো কথা। এরপর গোঁফ ছাঁটার ওয়াজ শুরু করে। আমি ধৈর্য্য ধরে সাথে তার ওয়াজ শুনি। এরপর প্রচণ্ড ধমক দিয়ে বলি, “টাকা বের করুন।” লোকটি হতভম্ব হয়ে যায়। দুঃখ প্রকাশ করে। কিন্তু আমার টাকা ফেরত দিতে বাধ্য করে তাকে উল্টো উপদেশ খয়রাত করি, “জায়গা বুঝে ওয়াজ করবেন।” অবশ্য পরে আমি নিজেই গোঁফকে একটি মার্জিত অবস্থার মধ্যে নিয়ে আসি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শেষ দিকে।
দাঁড়ি না রাখা নিয়ে আমাকে কোনো কথা শুনতে হয়নি। তবে অনেক জায়গায় বিব্রত হয়েছি দাঁড়ি না থাকায়। নব্বই বা একানব্বই সালে আমি পাকিস্তানে বেড়াতে যাই। করাচি, লাহোর দেখার পর ইসলামাবাদে যাই। ওখানে ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করতো ফজলু (বর্তমানে দাহরানের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক)। আমার সফর বৃত্তান্ত তার জানা ছিল না। লাহোর অবস্থানকালে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবদুল্লাহ ফারুক ভাট্টি (১৯৬৫ সালের যুদ্ধে শহীদ নিশানে হায়দার খেতাবপ্রাপ্ত মেজর রাজা আজিজ ভাট্টি পরিবারের সদস্য) আমাকে লাহোর ঘুরিয়ে দেখানোর পর্যায়ে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে যায়। কয়েকজন বাংলাদেশি ছাত্রের সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দেয়। দু’জনকে পেলাম আমার এলাকার এবং আমার এক সহপাঠির ভাই। আমি ইসলামাবাদে যাবো জানার পর তারা ফজলু’র কথা বলে। ফজলুকে জানি ওর এইচএসসি পড়ার সময় থেকে। আমার পনের বছরের জুনিয়র। ইসলামাবাদে আমার থাকার জায়গা নির্ধারিত ছিল। কিন্তু আমি ফজলু’র সাথে থাকার সিদ্ধান্ত নেই এবং ফোনে কথা বলি। রাওয়ালপিণ্ডির চাকলালা এয়ারপোর্ট থেকে আমাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলি। দু’দিন পর ফজলু আমাকে রিসিভ করে। ওকে দেখে অবাক হই, ওর মুখজুড়ে কালো কুচকুচে দাঁড়ি। কারণ জানতে চাইলে সে বলে, ‘ক্যাম্পাসে গিয়ে বলবো।’ রাওয়ালপিণ্ডি থেকে ইসলামাবাদের দূরত্ব দশ মাইলের মতো। ওর হোস্টেলে নিয়ে যায়। যার সাথে দেখা হয়, তার মুখ ভর্তি দাঁড়ি। দাঁড়ি বিহীন একটা ছাত্রও দেখিনি। ফজলু বলে, ‘এবার বুঝে দেখুন, কেন দাঁড়ি রাখতে হয়েছে। দাঁড়ি না রাখলে পাকিস্তানিরা সাধারণভাবে ‘জাহেল’ ভাবে; আর দাঁড়ি রাখলে তাকে সাধারণভাবে ডাকে ‘সুফি’। পরদিন সকালে রেজর, সাবান নিয়ে বেসিনের সামনে গেছি। সেখানে মুখে চমৎকারভাবে বেড়ে উঠা, বা সুন্দর করে ছাঁটা শশ্রƒশোভিত তরুণের ভিড়। আমার বিব্রত হওয়ার পালা। আমি ওদের প্রায় দ্বিগুণ বয়সী লোক, ওদের সামনে সাবান মেখে শেভ করি কীভাবে। দাঁড়ি রাখার আবশ্যকতা নিয়ে কেউ ওয়াজ শুরু করলেই বা আমার কী করার আছে। কিন্তু আমাকে শেভ করতে হলো, কয়েকটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছিল। যে ক’দিন ছিলাম, দাঁড়িবিহীন বয়স্ক লোকজন দেখলেও দাঁড়িবিহীন তরুণ দেখিনি।

দাঁড়ি কেমন বা কতটুকু হতে হবে সে সম্পর্কেও হাদিস আছে। রাসুলুল্লাহ বলেছেন, “পৌত্তলিকরা যা করে, তোমরা তার বিপরীত করো। দাঁড়ি লম্বা করো, গোঁফ ছোটো করে কাটো। দাঁড়ি কামানো মুশরিকদের তুল্য কাজ। এটি কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।” কিন্তু কতো লম্বা হবে তা নিয়ে নানা জনের নানা মত আছে। কেউ ছোটো করে ছেঁটে রাখেন। কেউ রাখেন মাঝারি আকারের। আবার কেউ বাড়তে দেন, জীবনের কাঁচি ছোঁয়ান না। নিউইয়র্কে আমাদের অতি ঘনিষ্ট এক সজ্জন আছেন। আবু সামীহাহ্ সিরাজুল ইসলাম। শিক্ষকতা করেন। প্রচুর পড়াশোনা তাঁর। হেন বিষয় নেই যা তিনি জানেন না। চট্টগ্রামের লোক এবং ধার্মিক পরিবারের সন্তান। তার দাঁড়ি মাশাআল্লাহ দেখার মতো। খুব কম মানুষের এমন দাঁড়ি দেখেছি। দীর্ঘ দাঁড়ি, নিউইয়র্কের বাতাসে ওড়াওড়ি করে। তাঁর পাণ্ডিত্যের কারণে বক্তৃতা দেওয়ার জন্য তিনি বিভিন্ন স্থানে আমন্ত্রিত হন। সুযোগ পেলে আমিও তাঁর বক্তৃতা শুনতে যাই। একদিন তিনি বলছিলেন, এক ইহুদি ভদ্রলোক (মাথায় ছোট টুপি বা দীর্ঘাকৃতির টুপি দেখেই বোঝা যায়) এক স্টোরে দীর্ঘক্ষণ তাঁকে দেখছিলেন, একসময় কাছে এসে কিছু মনে না করলে একটি প্রশ্ন করতে চান। তিনি বিনা দ্বিধায় তাকে প্রশ্ন করতে বলেন। ইহুদি ভদ্রলোক জানতে চায় যে, দাঁড়িতে উনি কোন শ্যাম্পু ব্যবহার করেন।

গোঁড়া ইহুদিরা দীর্ঘ দাঁড়ি রাখে এবং মাথায় কালো রঙয়ের দীর্ঘ টুপি পরে। ব্রুকলিন এলাকায় প্রচুর ইহুদির বসবাস। এক বাংলাদেশি নতুন এসে ব্রুকলিন এলাকায় উঠেছেন। রাস্তায় বের হলে এক দাঁড়িওয়ালার সাথে প্রায় প্রতিদিন তার দেখা হয়। বাংলাদেশে আচরিত অভ্যাসবশত তিনি দাঁড়ির প্রতি শ্রদ্ধাবশত সালাম দেন। লোকটি সালামের উত্তর দেয় না। কয়েকদিন চলার পর লোকটি তার বন্ধুকে ঘটনাটি জানায় এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে যে, ‘দাঁড়িওয়ালা মুসলমান দেখে সম্মান করে সালাম দেই, একটা দিনও শালার ব্যাটা সালাম নিল না।’ বন্ধু তার কাছে বিবরণ শোনে এবং হাসে। পরামর্শ দেয় ওই ধরনের দাঁড়ি টুপিওয়ালা সামনে পড়লে সালাম না দিতে। কারণ লোকটি ইহুদি এবং পরিচিতজন ছাড়া তারা কারও সালাম নেয় না, সালাম দেয়ও না।

দাঁড়ির দৈর্ঘ্য নিয়ে বাংলাদেশেও অনেক কথা প্রচলিত আছে। এক লোক রাতের বেলায় কুপির আলোতে কিতাব পড়ার সময় দাঁড়ির দৈর্ঘ্য সম্পর্কিত একটি বিবরণ পায়; ‘দাঁড়ির দৈর্ঘ্য হতে হবে এক মুঠির সমান।’ লোকটি দাঁড়ি মুঠিতে নিয়ে দেখতে পায়, তার দাঁড়ি মুঠির বাইরেও বেশ লম্বা। দাঁড়ির মাপ সহীহ করার জন্য তখনই মুঠির বাইরে ঝুলে থাকা দাঁড়িগুলো জ্বলন্ত কুপির ওপর ধরে। চুল পোড়া গন্ধ ছড়িয়ে দাঁড়ি জ্বলতে থাকে। আগুনের উত্তাপ মুঠিতে লাগা মাত্রই সে মুঠি ছেড়ে দেয়। তার পুরো দাঁড়ি জ্বলে বিনাশ হয়।


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম