শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২০

করোনাকালে অযত্নে বর্ধিত দাঁড়ি ও গোঁফ

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে অযত্নে বর্ধিত দাঁড়ি ও গোঁফ

করোনাভাইরাসের সংক্রমণে নিউইয়র্কে ইতোমধ্যে মৃতদের মধ্যে শতাধিক বাংলাদেশিও আছেন। আমার এক সময়ের সহকর্মী ফটো সাংবাদিক স্বপন হাই, ঘনিষ্টজন কামাল আহমেদ, আজাদ বাকির, আলহাজ্ব গিয়াসউদ্দিন, এবং আরও কয়েকজন পরিচিতজনসহ শতাধিক প্রবাসী (সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে) বাংলাদেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। ঘনিষ্ট ও পরিচিতদের মধ্যে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ও নিজ নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন আছে আরও বেশি সংখ্যক। নিউইয়র্কে করোনার বিস্তৃতি আশঙ্কাজনক। বাংলাদেশ ছাড়াও বিভিন্ন দেশ, এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেট থেকে অনেক বন্ধু ও আপনজন ফোন করে নিশ্চিত হয়েছেন, এখনো বেঁচে আছি।

তবুও হিন্দি কবির কবিতার অংশ থেকে বলতে হয়;
বন্ধু, আমি কেমন আছি তা জানতে চেয়ো না,
এই মায়াবী সংসারে বিষন্নতায় আচ্ছন্ন হয়েছি,
জীবনের এই মাঠে কেউ নেই সাথে নেই,
অনেক তৃষ্ণার্ত আমি, পানি খুঁজছি এই জনহীন মরুতে।

আমার শ্বশ্রূমণ্ডিত ছবি দেখে এবং কবিতার পঙক্তিগুলো পাঠ করে কেউ মনে করবেন না যে, আমি হাল ছেড়ে দিয়েছি। এখনো টিকে আছি স্বেচ্ছাবন্দীত্ব বরণ করে। দাঁড়ি গজানোর পর থেকে এতোদিন দাঁড়ি না কামিয়ে থাকিনি। শখের বশেও কখনো কিছুদিনের জন্য দাঁড়ি রেখে আবার কামিয়ে ফেলেছি, এমনও ঘটেনি কখনো। এবার অযত্নে বাড়তে দিয়েছি দাঁড়ি ও গোঁফ। বাইরে যেতে হয় না বলে দাঁড়ি কামানোর আবশ্যকতা বোধ করছি না। করোনাভাইরাসজনিত অবরোধের মেয়াদের ওপর নির্ভর করবে আমার রেজর কতোদিন চলবে।

অন্যের দাঁড়ি নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। আমি দাঁড়ি না রাখার সিদ্ধান্তে অটল। দাঁড়ি রাখলে, বিশেষ করে বাংলাদেশসহ আমাদের উপমহাদেশে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। লোকজন গোঁফওয়ালার চেয়ে দাঁড়িওয়ালাকে বেশি সম্মান দেয়। দাঁড়ির সাথে টুপি থাকলে তো কথাই নেই। দাঁড়িওয়ালা দোষণীয় কোনো কাজ করলে লোকজন মুখের ওপরই বলে ফেলে, “দাঁড়ি রেখে এমন কাজ করতে লজ্জাও হয় না!” আর গোঁফওয়ালা অপরাধ না করলেও ধরে নেওয়া হয় অপরাধটি সেই করেছে। দক্ষিণ উত্তর ভারতের রাজস্থান এবং দক্ষিণ ভারতের কেরালা বাদ দিয়ে প্রায় সর্বত্র পুরু দশাসই গোঁফ রাখার প্রবণতা লক্ষ্যণীয়, ইংরেজিকে যাকে বলা হয়, “হ্যাণ্ডেলবার মুশটাচ”। মুক্তিযুদ্ধে কমান্ডার-ইন-চিফ জেরারেল ওসমানির গোঁফকে ১৯৭১ সালে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ‘হ্যাণ্ডেলবার মুশটাচ’ বর্ণনা করা হয়েছে। অনেক ভারতীয় মুভিতে গোঁফধারী পুলিশও দেখা যায় এবং সেই পুলিশ যখন গুণ্ডা-বদমাশদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না, তখন গুণ্ডাদের হামলার শিকার কাউকে বলতে বলতে শোনা যায়, “হাত মে চুড়িয়া পেহনে রাখ্খা হ্যায়; কম সে কম আপনা মোছ কো তো লেহাজ র্ক!” (হাতে চুড়ি পরে রেখেছো; অন্তত নিজের গোঁফের সম্মান তো করো)।

আমি প্রবাদ ও প্রচলিত কাহিনির অনেকগুলোই পালন করি। সেই কোন্ শৈশবে শুনেছিলাম, গজানোর পর থেকে যারা দাঁড়ি না কামাবে তারা আখেরাতে লাইলি-মজনুর বিয়ে খেতে পারবে। কথাটা মনে গেঁথে গিয়েছিল। কিন্তু দাঁড়ি রাখিনি। স্কুল জীবনে কামানোর মতো দাঁড়ি গজায়নি। তবে কলেজের প্রথম ক্লাসে যাওয়ার আগে সালেমের সেলুনে প্রথমবারের মতো দাঁড়ি কামিয়ে নেই। ক্লাস ফোর থেকে চুল কাটাই মরতুজার সেলুনে। তার কাছে দাঁড়ি কামিয়ে নিতে লজ্জা করছিল। তাই অদূরে সালেমে সেলুনে যাই। সালেম স্কুলে আমার এক ক্লাস নিচে পড়তো। দাঁড়ি কামানোর মানে লাইলি-মজনুর বিয়ে খেতে না পারা। তবুও ক্ষীণ আশা পোষণ করতাম যে আজন্ম দাঁড়িওয়ালাদের পর যদি আজন্ম গোঁফওয়ালাদের ডাক পড়ে, তাহলে কিন্তু গোঁফের ব্যাপারে সজাগ ছিলাম। একবারের জন্যও গোঁফ চেছে ফেলিনি। বাড়তে দিয়েছিলাম। ঠোঁট ছাপিয়ে মুখের ওপর ঝুলে থাকতো। পানি, দুধ, ডাল চুমুক দিয়ে পান করার সময় অনিবার্যভাবেই গোঁফ ভিজে যেতো। কোনো মুরুব্বির সাথে খেতে বসলে যথাসাধ্য চেষ্টা করতাম গোঁফ একটু তুলে রাখার। সব ক্ষেত্রে যে বিব্রত বোধ করতাম তা নয়, তবে আলী আযম স্যারের সাথে খেতে বসলে বিব্রত হতাম বেশি। তাঁর সাথে দেখা হলে, আর তা যদি দুপুর বা রাতের খাওয়ার সময়ের কাছাকাছি হয়, তাহলে হাতে ধরে একরকম টেনে নিয়ে যেতেন। অন্য সময় দেখা হলে কথা আদায় করে নিতেন কখন তাঁর সাথে একবেলা খেতে হবে। গোঁফ যাতে না ভিজে সেজন্য সতর্ক থাকলেও কাজ হতো না। ভিজেই যেতো। আমার অবস্থা দেখে মিট মিট হাসতো তাঁর দুই ছেলে লাবলু ও দেলু। (২০১৯ এর ডিসেম্বরে শ্রদ্ধাভাজন স্যার ইন্তেকাল করেছেন। আল্লাহ তাঁর বেহেশত নসীব করুন)। আমার গোঁফ গজানোর স্থানটি সরু হওয়ায় গোঁফ পুরু হওয়ার সুযোগ ছিল না বলে সরিষার তেল মেখে নিয়মিত তা দিয়েও গোঁফ খাড়া করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়েছি।

গোঁফ নিয়ে আমার কলেজে আমার অনেক সহপাঠি, যারা মাদ্রাসায় পড়াশোনার করার পর কলেজে ভর্তি হয়েছিল, তাদের প্রত্যেকে আমাকে নসিহত করতো গোঁফ ছেটে রাখার জন্য। তারা আমাকে একটি হাদিস শোনাতো, “ভালোভাবে গোঁফ ছাঁটো এবং দাঁড়ি বাড়তে দাও।” ওয়াজ করতে করতে তারা হাল ছেড়ে দিয়েছিল। আমার পরিচিত অনেক আলেমও নসিহত করতেন। তাতেও কাজ হয়নি। আমি বদ বা ধৃষ্ট ছিলাম না, একটু একগুয়ে টাইপের ছিলাম। কলেজে থাকতেই সত্তুর সালের দিকে একটি ঘটনা ঘটে। এক লোক এলাকার মাদ্রাসার কোনো কাজের জন্য চাঁদা চায়। লোকটির দাঁড়ি গোঁফ ছিল না। আমি তাকে পাঁচ টাকা দেই। সত্তর সালে পাঁচ টাকা অনেক টাকা। লোকটি দোয়া করে আমার জন্য, ভালো কথা। এরপর গোঁফ ছাঁটার ওয়াজ শুরু করে। আমি ধৈর্য্য ধরে সাথে তার ওয়াজ শুনি। এরপর প্রচণ্ড ধমক দিয়ে বলি, “টাকা বের করুন।” লোকটি হতভম্ব হয়ে যায়। দুঃখ প্রকাশ করে। কিন্তু আমার টাকা ফেরত দিতে বাধ্য করে তাকে উল্টো উপদেশ খয়রাত করি, “জায়গা বুঝে ওয়াজ করবেন।” অবশ্য পরে আমি নিজেই গোঁফকে একটি মার্জিত অবস্থার মধ্যে নিয়ে আসি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শেষ দিকে।
দাঁড়ি না রাখা নিয়ে আমাকে কোনো কথা শুনতে হয়নি। তবে অনেক জায়গায় বিব্রত হয়েছি দাঁড়ি না থাকায়। নব্বই বা একানব্বই সালে আমি পাকিস্তানে বেড়াতে যাই। করাচি, লাহোর দেখার পর ইসলামাবাদে যাই। ওখানে ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করতো ফজলু (বর্তমানে দাহরানের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক)। আমার সফর বৃত্তান্ত তার জানা ছিল না। লাহোর অবস্থানকালে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবদুল্লাহ ফারুক ভাট্টি (১৯৬৫ সালের যুদ্ধে শহীদ নিশানে হায়দার খেতাবপ্রাপ্ত মেজর রাজা আজিজ ভাট্টি পরিবারের সদস্য) আমাকে লাহোর ঘুরিয়ে দেখানোর পর্যায়ে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে যায়। কয়েকজন বাংলাদেশি ছাত্রের সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দেয়। দু’জনকে পেলাম আমার এলাকার এবং আমার এক সহপাঠির ভাই। আমি ইসলামাবাদে যাবো জানার পর তারা ফজলু’র কথা বলে। ফজলুকে জানি ওর এইচএসসি পড়ার সময় থেকে। আমার পনের বছরের জুনিয়র। ইসলামাবাদে আমার থাকার জায়গা নির্ধারিত ছিল। কিন্তু আমি ফজলু’র সাথে থাকার সিদ্ধান্ত নেই এবং ফোনে কথা বলি। রাওয়ালপিণ্ডির চাকলালা এয়ারপোর্ট থেকে আমাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলি। দু’দিন পর ফজলু আমাকে রিসিভ করে। ওকে দেখে অবাক হই, ওর মুখজুড়ে কালো কুচকুচে দাঁড়ি। কারণ জানতে চাইলে সে বলে, ‘ক্যাম্পাসে গিয়ে বলবো।’ রাওয়ালপিণ্ডি থেকে ইসলামাবাদের দূরত্ব দশ মাইলের মতো। ওর হোস্টেলে নিয়ে যায়। যার সাথে দেখা হয়, তার মুখ ভর্তি দাঁড়ি। দাঁড়ি বিহীন একটা ছাত্রও দেখিনি। ফজলু বলে, ‘এবার বুঝে দেখুন, কেন দাঁড়ি রাখতে হয়েছে। দাঁড়ি না রাখলে পাকিস্তানিরা সাধারণভাবে ‘জাহেল’ ভাবে; আর দাঁড়ি রাখলে তাকে সাধারণভাবে ডাকে ‘সুফি’। পরদিন সকালে রেজর, সাবান নিয়ে বেসিনের সামনে গেছি। সেখানে মুখে চমৎকারভাবে বেড়ে উঠা, বা সুন্দর করে ছাঁটা শশ্রƒশোভিত তরুণের ভিড়। আমার বিব্রত হওয়ার পালা। আমি ওদের প্রায় দ্বিগুণ বয়সী লোক, ওদের সামনে সাবান মেখে শেভ করি কীভাবে। দাঁড়ি রাখার আবশ্যকতা নিয়ে কেউ ওয়াজ শুরু করলেই বা আমার কী করার আছে। কিন্তু আমাকে শেভ করতে হলো, কয়েকটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছিল। যে ক’দিন ছিলাম, দাঁড়িবিহীন বয়স্ক লোকজন দেখলেও দাঁড়িবিহীন তরুণ দেখিনি।

দাঁড়ি কেমন বা কতটুকু হতে হবে সে সম্পর্কেও হাদিস আছে। রাসুলুল্লাহ বলেছেন, “পৌত্তলিকরা যা করে, তোমরা তার বিপরীত করো। দাঁড়ি লম্বা করো, গোঁফ ছোটো করে কাটো। দাঁড়ি কামানো মুশরিকদের তুল্য কাজ। এটি কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।” কিন্তু কতো লম্বা হবে তা নিয়ে নানা জনের নানা মত আছে। কেউ ছোটো করে ছেঁটে রাখেন। কেউ রাখেন মাঝারি আকারের। আবার কেউ বাড়তে দেন, জীবনের কাঁচি ছোঁয়ান না। নিউইয়র্কে আমাদের অতি ঘনিষ্ট এক সজ্জন আছেন। আবু সামীহাহ্ সিরাজুল ইসলাম। শিক্ষকতা করেন। প্রচুর পড়াশোনা তাঁর। হেন বিষয় নেই যা তিনি জানেন না। চট্টগ্রামের লোক এবং ধার্মিক পরিবারের সন্তান। তার দাঁড়ি মাশাআল্লাহ দেখার মতো। খুব কম মানুষের এমন দাঁড়ি দেখেছি। দীর্ঘ দাঁড়ি, নিউইয়র্কের বাতাসে ওড়াওড়ি করে। তাঁর পাণ্ডিত্যের কারণে বক্তৃতা দেওয়ার জন্য তিনি বিভিন্ন স্থানে আমন্ত্রিত হন। সুযোগ পেলে আমিও তাঁর বক্তৃতা শুনতে যাই। একদিন তিনি বলছিলেন, এক ইহুদি ভদ্রলোক (মাথায় ছোট টুপি বা দীর্ঘাকৃতির টুপি দেখেই বোঝা যায়) এক স্টোরে দীর্ঘক্ষণ তাঁকে দেখছিলেন, একসময় কাছে এসে কিছু মনে না করলে একটি প্রশ্ন করতে চান। তিনি বিনা দ্বিধায় তাকে প্রশ্ন করতে বলেন। ইহুদি ভদ্রলোক জানতে চায় যে, দাঁড়িতে উনি কোন শ্যাম্পু ব্যবহার করেন।

গোঁড়া ইহুদিরা দীর্ঘ দাঁড়ি রাখে এবং মাথায় কালো রঙয়ের দীর্ঘ টুপি পরে। ব্রুকলিন এলাকায় প্রচুর ইহুদির বসবাস। এক বাংলাদেশি নতুন এসে ব্রুকলিন এলাকায় উঠেছেন। রাস্তায় বের হলে এক দাঁড়িওয়ালার সাথে প্রায় প্রতিদিন তার দেখা হয়। বাংলাদেশে আচরিত অভ্যাসবশত তিনি দাঁড়ির প্রতি শ্রদ্ধাবশত সালাম দেন। লোকটি সালামের উত্তর দেয় না। কয়েকদিন চলার পর লোকটি তার বন্ধুকে ঘটনাটি জানায় এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে যে, ‘দাঁড়িওয়ালা মুসলমান দেখে সম্মান করে সালাম দেই, একটা দিনও শালার ব্যাটা সালাম নিল না।’ বন্ধু তার কাছে বিবরণ শোনে এবং হাসে। পরামর্শ দেয় ওই ধরনের দাঁড়ি টুপিওয়ালা সামনে পড়লে সালাম না দিতে। কারণ লোকটি ইহুদি এবং পরিচিতজন ছাড়া তারা কারও সালাম নেয় না, সালাম দেয়ও না।

দাঁড়ির দৈর্ঘ্য নিয়ে বাংলাদেশেও অনেক কথা প্রচলিত আছে। এক লোক রাতের বেলায় কুপির আলোতে কিতাব পড়ার সময় দাঁড়ির দৈর্ঘ্য সম্পর্কিত একটি বিবরণ পায়; ‘দাঁড়ির দৈর্ঘ্য হতে হবে এক মুঠির সমান।’ লোকটি দাঁড়ি মুঠিতে নিয়ে দেখতে পায়, তার দাঁড়ি মুঠির বাইরেও বেশ লম্বা। দাঁড়ির মাপ সহীহ করার জন্য তখনই মুঠির বাইরে ঝুলে থাকা দাঁড়িগুলো জ্বলন্ত কুপির ওপর ধরে। চুল পোড়া গন্ধ ছড়িয়ে দাঁড়ি জ্বলতে থাকে। আগুনের উত্তাপ মুঠিতে লাগা মাত্রই সে মুঠি ছেড়ে দেয়। তার পুরো দাঁড়ি জ্বলে বিনাশ হয়।


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

এই মাত্র | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১
কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা