শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২০

করোনাকালে অযত্নে বর্ধিত দাঁড়ি ও গোঁফ

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে অযত্নে বর্ধিত দাঁড়ি ও গোঁফ

করোনাভাইরাসের সংক্রমণে নিউইয়র্কে ইতোমধ্যে মৃতদের মধ্যে শতাধিক বাংলাদেশিও আছেন। আমার এক সময়ের সহকর্মী ফটো সাংবাদিক স্বপন হাই, ঘনিষ্টজন কামাল আহমেদ, আজাদ বাকির, আলহাজ্ব গিয়াসউদ্দিন, এবং আরও কয়েকজন পরিচিতজনসহ শতাধিক প্রবাসী (সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে) বাংলাদেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। ঘনিষ্ট ও পরিচিতদের মধ্যে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ও নিজ নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন আছে আরও বেশি সংখ্যক। নিউইয়র্কে করোনার বিস্তৃতি আশঙ্কাজনক। বাংলাদেশ ছাড়াও বিভিন্ন দেশ, এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেট থেকে অনেক বন্ধু ও আপনজন ফোন করে নিশ্চিত হয়েছেন, এখনো বেঁচে আছি।

তবুও হিন্দি কবির কবিতার অংশ থেকে বলতে হয়;
বন্ধু, আমি কেমন আছি তা জানতে চেয়ো না,
এই মায়াবী সংসারে বিষন্নতায় আচ্ছন্ন হয়েছি,
জীবনের এই মাঠে কেউ নেই সাথে নেই,
অনেক তৃষ্ণার্ত আমি, পানি খুঁজছি এই জনহীন মরুতে।

আমার শ্বশ্রূমণ্ডিত ছবি দেখে এবং কবিতার পঙক্তিগুলো পাঠ করে কেউ মনে করবেন না যে, আমি হাল ছেড়ে দিয়েছি। এখনো টিকে আছি স্বেচ্ছাবন্দীত্ব বরণ করে। দাঁড়ি গজানোর পর থেকে এতোদিন দাঁড়ি না কামিয়ে থাকিনি। শখের বশেও কখনো কিছুদিনের জন্য দাঁড়ি রেখে আবার কামিয়ে ফেলেছি, এমনও ঘটেনি কখনো। এবার অযত্নে বাড়তে দিয়েছি দাঁড়ি ও গোঁফ। বাইরে যেতে হয় না বলে দাঁড়ি কামানোর আবশ্যকতা বোধ করছি না। করোনাভাইরাসজনিত অবরোধের মেয়াদের ওপর নির্ভর করবে আমার রেজর কতোদিন চলবে।

অন্যের দাঁড়ি নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। আমি দাঁড়ি না রাখার সিদ্ধান্তে অটল। দাঁড়ি রাখলে, বিশেষ করে বাংলাদেশসহ আমাদের উপমহাদেশে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। লোকজন গোঁফওয়ালার চেয়ে দাঁড়িওয়ালাকে বেশি সম্মান দেয়। দাঁড়ির সাথে টুপি থাকলে তো কথাই নেই। দাঁড়িওয়ালা দোষণীয় কোনো কাজ করলে লোকজন মুখের ওপরই বলে ফেলে, “দাঁড়ি রেখে এমন কাজ করতে লজ্জাও হয় না!” আর গোঁফওয়ালা অপরাধ না করলেও ধরে নেওয়া হয় অপরাধটি সেই করেছে। দক্ষিণ উত্তর ভারতের রাজস্থান এবং দক্ষিণ ভারতের কেরালা বাদ দিয়ে প্রায় সর্বত্র পুরু দশাসই গোঁফ রাখার প্রবণতা লক্ষ্যণীয়, ইংরেজিকে যাকে বলা হয়, “হ্যাণ্ডেলবার মুশটাচ”। মুক্তিযুদ্ধে কমান্ডার-ইন-চিফ জেরারেল ওসমানির গোঁফকে ১৯৭১ সালে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ‘হ্যাণ্ডেলবার মুশটাচ’ বর্ণনা করা হয়েছে। অনেক ভারতীয় মুভিতে গোঁফধারী পুলিশও দেখা যায় এবং সেই পুলিশ যখন গুণ্ডা-বদমাশদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না, তখন গুণ্ডাদের হামলার শিকার কাউকে বলতে বলতে শোনা যায়, “হাত মে চুড়িয়া পেহনে রাখ্খা হ্যায়; কম সে কম আপনা মোছ কো তো লেহাজ র্ক!” (হাতে চুড়ি পরে রেখেছো; অন্তত নিজের গোঁফের সম্মান তো করো)।

আমি প্রবাদ ও প্রচলিত কাহিনির অনেকগুলোই পালন করি। সেই কোন্ শৈশবে শুনেছিলাম, গজানোর পর থেকে যারা দাঁড়ি না কামাবে তারা আখেরাতে লাইলি-মজনুর বিয়ে খেতে পারবে। কথাটা মনে গেঁথে গিয়েছিল। কিন্তু দাঁড়ি রাখিনি। স্কুল জীবনে কামানোর মতো দাঁড়ি গজায়নি। তবে কলেজের প্রথম ক্লাসে যাওয়ার আগে সালেমের সেলুনে প্রথমবারের মতো দাঁড়ি কামিয়ে নেই। ক্লাস ফোর থেকে চুল কাটাই মরতুজার সেলুনে। তার কাছে দাঁড়ি কামিয়ে নিতে লজ্জা করছিল। তাই অদূরে সালেমে সেলুনে যাই। সালেম স্কুলে আমার এক ক্লাস নিচে পড়তো। দাঁড়ি কামানোর মানে লাইলি-মজনুর বিয়ে খেতে না পারা। তবুও ক্ষীণ আশা পোষণ করতাম যে আজন্ম দাঁড়িওয়ালাদের পর যদি আজন্ম গোঁফওয়ালাদের ডাক পড়ে, তাহলে কিন্তু গোঁফের ব্যাপারে সজাগ ছিলাম। একবারের জন্যও গোঁফ চেছে ফেলিনি। বাড়তে দিয়েছিলাম। ঠোঁট ছাপিয়ে মুখের ওপর ঝুলে থাকতো। পানি, দুধ, ডাল চুমুক দিয়ে পান করার সময় অনিবার্যভাবেই গোঁফ ভিজে যেতো। কোনো মুরুব্বির সাথে খেতে বসলে যথাসাধ্য চেষ্টা করতাম গোঁফ একটু তুলে রাখার। সব ক্ষেত্রে যে বিব্রত বোধ করতাম তা নয়, তবে আলী আযম স্যারের সাথে খেতে বসলে বিব্রত হতাম বেশি। তাঁর সাথে দেখা হলে, আর তা যদি দুপুর বা রাতের খাওয়ার সময়ের কাছাকাছি হয়, তাহলে হাতে ধরে একরকম টেনে নিয়ে যেতেন। অন্য সময় দেখা হলে কথা আদায় করে নিতেন কখন তাঁর সাথে একবেলা খেতে হবে। গোঁফ যাতে না ভিজে সেজন্য সতর্ক থাকলেও কাজ হতো না। ভিজেই যেতো। আমার অবস্থা দেখে মিট মিট হাসতো তাঁর দুই ছেলে লাবলু ও দেলু। (২০১৯ এর ডিসেম্বরে শ্রদ্ধাভাজন স্যার ইন্তেকাল করেছেন। আল্লাহ তাঁর বেহেশত নসীব করুন)। আমার গোঁফ গজানোর স্থানটি সরু হওয়ায় গোঁফ পুরু হওয়ার সুযোগ ছিল না বলে সরিষার তেল মেখে নিয়মিত তা দিয়েও গোঁফ খাড়া করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়েছি।

গোঁফ নিয়ে আমার কলেজে আমার অনেক সহপাঠি, যারা মাদ্রাসায় পড়াশোনার করার পর কলেজে ভর্তি হয়েছিল, তাদের প্রত্যেকে আমাকে নসিহত করতো গোঁফ ছেটে রাখার জন্য। তারা আমাকে একটি হাদিস শোনাতো, “ভালোভাবে গোঁফ ছাঁটো এবং দাঁড়ি বাড়তে দাও।” ওয়াজ করতে করতে তারা হাল ছেড়ে দিয়েছিল। আমার পরিচিত অনেক আলেমও নসিহত করতেন। তাতেও কাজ হয়নি। আমি বদ বা ধৃষ্ট ছিলাম না, একটু একগুয়ে টাইপের ছিলাম। কলেজে থাকতেই সত্তুর সালের দিকে একটি ঘটনা ঘটে। এক লোক এলাকার মাদ্রাসার কোনো কাজের জন্য চাঁদা চায়। লোকটির দাঁড়ি গোঁফ ছিল না। আমি তাকে পাঁচ টাকা দেই। সত্তর সালে পাঁচ টাকা অনেক টাকা। লোকটি দোয়া করে আমার জন্য, ভালো কথা। এরপর গোঁফ ছাঁটার ওয়াজ শুরু করে। আমি ধৈর্য্য ধরে সাথে তার ওয়াজ শুনি। এরপর প্রচণ্ড ধমক দিয়ে বলি, “টাকা বের করুন।” লোকটি হতভম্ব হয়ে যায়। দুঃখ প্রকাশ করে। কিন্তু আমার টাকা ফেরত দিতে বাধ্য করে তাকে উল্টো উপদেশ খয়রাত করি, “জায়গা বুঝে ওয়াজ করবেন।” অবশ্য পরে আমি নিজেই গোঁফকে একটি মার্জিত অবস্থার মধ্যে নিয়ে আসি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শেষ দিকে।
দাঁড়ি না রাখা নিয়ে আমাকে কোনো কথা শুনতে হয়নি। তবে অনেক জায়গায় বিব্রত হয়েছি দাঁড়ি না থাকায়। নব্বই বা একানব্বই সালে আমি পাকিস্তানে বেড়াতে যাই। করাচি, লাহোর দেখার পর ইসলামাবাদে যাই। ওখানে ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করতো ফজলু (বর্তমানে দাহরানের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক)। আমার সফর বৃত্তান্ত তার জানা ছিল না। লাহোর অবস্থানকালে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবদুল্লাহ ফারুক ভাট্টি (১৯৬৫ সালের যুদ্ধে শহীদ নিশানে হায়দার খেতাবপ্রাপ্ত মেজর রাজা আজিজ ভাট্টি পরিবারের সদস্য) আমাকে লাহোর ঘুরিয়ে দেখানোর পর্যায়ে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে যায়। কয়েকজন বাংলাদেশি ছাত্রের সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দেয়। দু’জনকে পেলাম আমার এলাকার এবং আমার এক সহপাঠির ভাই। আমি ইসলামাবাদে যাবো জানার পর তারা ফজলু’র কথা বলে। ফজলুকে জানি ওর এইচএসসি পড়ার সময় থেকে। আমার পনের বছরের জুনিয়র। ইসলামাবাদে আমার থাকার জায়গা নির্ধারিত ছিল। কিন্তু আমি ফজলু’র সাথে থাকার সিদ্ধান্ত নেই এবং ফোনে কথা বলি। রাওয়ালপিণ্ডির চাকলালা এয়ারপোর্ট থেকে আমাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলি। দু’দিন পর ফজলু আমাকে রিসিভ করে। ওকে দেখে অবাক হই, ওর মুখজুড়ে কালো কুচকুচে দাঁড়ি। কারণ জানতে চাইলে সে বলে, ‘ক্যাম্পাসে গিয়ে বলবো।’ রাওয়ালপিণ্ডি থেকে ইসলামাবাদের দূরত্ব দশ মাইলের মতো। ওর হোস্টেলে নিয়ে যায়। যার সাথে দেখা হয়, তার মুখ ভর্তি দাঁড়ি। দাঁড়ি বিহীন একটা ছাত্রও দেখিনি। ফজলু বলে, ‘এবার বুঝে দেখুন, কেন দাঁড়ি রাখতে হয়েছে। দাঁড়ি না রাখলে পাকিস্তানিরা সাধারণভাবে ‘জাহেল’ ভাবে; আর দাঁড়ি রাখলে তাকে সাধারণভাবে ডাকে ‘সুফি’। পরদিন সকালে রেজর, সাবান নিয়ে বেসিনের সামনে গেছি। সেখানে মুখে চমৎকারভাবে বেড়ে উঠা, বা সুন্দর করে ছাঁটা শশ্রƒশোভিত তরুণের ভিড়। আমার বিব্রত হওয়ার পালা। আমি ওদের প্রায় দ্বিগুণ বয়সী লোক, ওদের সামনে সাবান মেখে শেভ করি কীভাবে। দাঁড়ি রাখার আবশ্যকতা নিয়ে কেউ ওয়াজ শুরু করলেই বা আমার কী করার আছে। কিন্তু আমাকে শেভ করতে হলো, কয়েকটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছিল। যে ক’দিন ছিলাম, দাঁড়িবিহীন বয়স্ক লোকজন দেখলেও দাঁড়িবিহীন তরুণ দেখিনি।

দাঁড়ি কেমন বা কতটুকু হতে হবে সে সম্পর্কেও হাদিস আছে। রাসুলুল্লাহ বলেছেন, “পৌত্তলিকরা যা করে, তোমরা তার বিপরীত করো। দাঁড়ি লম্বা করো, গোঁফ ছোটো করে কাটো। দাঁড়ি কামানো মুশরিকদের তুল্য কাজ। এটি কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।” কিন্তু কতো লম্বা হবে তা নিয়ে নানা জনের নানা মত আছে। কেউ ছোটো করে ছেঁটে রাখেন। কেউ রাখেন মাঝারি আকারের। আবার কেউ বাড়তে দেন, জীবনের কাঁচি ছোঁয়ান না। নিউইয়র্কে আমাদের অতি ঘনিষ্ট এক সজ্জন আছেন। আবু সামীহাহ্ সিরাজুল ইসলাম। শিক্ষকতা করেন। প্রচুর পড়াশোনা তাঁর। হেন বিষয় নেই যা তিনি জানেন না। চট্টগ্রামের লোক এবং ধার্মিক পরিবারের সন্তান। তার দাঁড়ি মাশাআল্লাহ দেখার মতো। খুব কম মানুষের এমন দাঁড়ি দেখেছি। দীর্ঘ দাঁড়ি, নিউইয়র্কের বাতাসে ওড়াওড়ি করে। তাঁর পাণ্ডিত্যের কারণে বক্তৃতা দেওয়ার জন্য তিনি বিভিন্ন স্থানে আমন্ত্রিত হন। সুযোগ পেলে আমিও তাঁর বক্তৃতা শুনতে যাই। একদিন তিনি বলছিলেন, এক ইহুদি ভদ্রলোক (মাথায় ছোট টুপি বা দীর্ঘাকৃতির টুপি দেখেই বোঝা যায়) এক স্টোরে দীর্ঘক্ষণ তাঁকে দেখছিলেন, একসময় কাছে এসে কিছু মনে না করলে একটি প্রশ্ন করতে চান। তিনি বিনা দ্বিধায় তাকে প্রশ্ন করতে বলেন। ইহুদি ভদ্রলোক জানতে চায় যে, দাঁড়িতে উনি কোন শ্যাম্পু ব্যবহার করেন।

গোঁড়া ইহুদিরা দীর্ঘ দাঁড়ি রাখে এবং মাথায় কালো রঙয়ের দীর্ঘ টুপি পরে। ব্রুকলিন এলাকায় প্রচুর ইহুদির বসবাস। এক বাংলাদেশি নতুন এসে ব্রুকলিন এলাকায় উঠেছেন। রাস্তায় বের হলে এক দাঁড়িওয়ালার সাথে প্রায় প্রতিদিন তার দেখা হয়। বাংলাদেশে আচরিত অভ্যাসবশত তিনি দাঁড়ির প্রতি শ্রদ্ধাবশত সালাম দেন। লোকটি সালামের উত্তর দেয় না। কয়েকদিন চলার পর লোকটি তার বন্ধুকে ঘটনাটি জানায় এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে যে, ‘দাঁড়িওয়ালা মুসলমান দেখে সম্মান করে সালাম দেই, একটা দিনও শালার ব্যাটা সালাম নিল না।’ বন্ধু তার কাছে বিবরণ শোনে এবং হাসে। পরামর্শ দেয় ওই ধরনের দাঁড়ি টুপিওয়ালা সামনে পড়লে সালাম না দিতে। কারণ লোকটি ইহুদি এবং পরিচিতজন ছাড়া তারা কারও সালাম নেয় না, সালাম দেয়ও না।

দাঁড়ির দৈর্ঘ্য নিয়ে বাংলাদেশেও অনেক কথা প্রচলিত আছে। এক লোক রাতের বেলায় কুপির আলোতে কিতাব পড়ার সময় দাঁড়ির দৈর্ঘ্য সম্পর্কিত একটি বিবরণ পায়; ‘দাঁড়ির দৈর্ঘ্য হতে হবে এক মুঠির সমান।’ লোকটি দাঁড়ি মুঠিতে নিয়ে দেখতে পায়, তার দাঁড়ি মুঠির বাইরেও বেশ লম্বা। দাঁড়ির মাপ সহীহ করার জন্য তখনই মুঠির বাইরে ঝুলে থাকা দাঁড়িগুলো জ্বলন্ত কুপির ওপর ধরে। চুল পোড়া গন্ধ ছড়িয়ে দাঁড়ি জ্বলতে থাকে। আগুনের উত্তাপ মুঠিতে লাগা মাত্রই সে মুঠি ছেড়ে দেয়। তার পুরো দাঁড়ি জ্বলে বিনাশ হয়।


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন