শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৪, রবিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

''তাই বলে কি আমি হেরে যাবো, কখনোই না''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''তাই বলে কি আমি হেরে যাবো, কখনোই না''

ডাক্তার'কে জিজ্ঞেস করলাম
-আমি কি বেঁচে আছি?

ডাক্তার চমৎকার একটা হাসি দিয়ে বলেছে

-মনে তো হচ্ছে বেঁচে আছো।
-তাহলে আমার এমন লাগছে কেন?
-অনেক লম্বা একটা সময় তোমার জ্ঞান ছিল না, এই জন্য তুমি এখন খানিকটা ঘোরের মাঝে আছো। ১২ ঘণ্টার মাঝে'ই ঘোর কেটে যাবে।

আমি হাসপাতালের বেডে সোজা হয়ে শুয়ে আছি। ৪৮ ঘণ্টা আগে ছোটখাটো একটা অপারেশন হয়েছে আমার।

ফ্যামিলি ডাক্তার ফোন দিয়েছিল দিন তিনেক আগে। হঠাৎ করে জানালো:

-আমিনুল, তোমার অপারেশন'টা এখন'ই করে ফেলতে হবে। নইলে ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে।
-এই ভাইরাসের সময় না করলে'ই কি হচ্ছে না?

ডাক্তার এইবার বড় একটা নিঃশ্বাস ফেলে বলেছে:

-আমি জানি, এই সময়ে হাসপাতালে আসা ঠিক না। চারদিকে ভাইরাস কিন্তু তোমার অপারেশনটা এখন'ই করিয়ে ফেলতে হবে।

ভোরে হাসপাতালে হাজির হলাম। কাউকে জানানোর প্রয়োজন মনে করিনি। এমনকি এই শহরে থাকা আমার বোন'কেও না। এই ভাইরাসের সময় কারো'ই আসলে হাসপাতালে যাবার অনুমতি নেই। এছাড়া বাসা থেকে বের হওয়াই তো অনিরাপদ। তাই একাই হাজির হতে হলো হাসপাতালে। অপারেশনের আয়োজন চলছে আর আমি ভাবছি- আচ্ছা, এই কঠিন সময়ে আমার কাকে মনে হচ্ছে?

হঠাৎ আবিষ্কার করলাম- আমার মনে হচ্ছে সেই সব মানুষদের কথা, যাদের আমি বার বার বিশ্বাস করেছি; অথচ এরা কি চমৎকার ভাবে'ই না সেই বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে।

আচ্ছা, আমার এদের কথা মনে হচ্ছে কেন?

এদের প্রতি কোন ক্ষোভ কি আমি পুষে রেখেছি?

শুনেছি ভয়ানক বিপদ কিংবা কঠিন সময়ে মানুষ খুব কাছের কিংবা প্রিয়জনদের কথা ভাবে।

আচ্ছা, এরা কি তাহলে আমার প্রিয়জন ছিল? এরা কি করে আমার প্রিয়জন হয়! যারা বার বার বিশ্বাসের অমর্যাদা করেছে।

তাহলে আমি এদের কথা ভাবছি কেন?

এইসব ভাবতে ভাবতে'ই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলাম।

জেগে উঠার পর ডাক্তার'কে প্রথম যে প্রশ্ন'টা করেছি

-আচ্ছা, আমি বেঁচে আছি তো?

আজ আড়াই দিন হয় হাসপাতালে আছি। অপারেশন করতে হবে, সেটা আমি অনেক আগে থেকে'ই জানতাম। কিন্তু এতো দ্রুত সময়ের নোটিশে করতে হবে, সেটা বুঝতে পারিনি। হাসপাতাল থেকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে- এই সময়ে হাসপাতালে যত কম থাকা যায়, তত'ই ভালো। পুরোপুরি সেরে উঠতে আরও সপ্তাহ খানেক লাগবে। কিন্তু ওরা আমাকে আজ'ই রিলিজ দিয়ে দিচ্ছে। বলেছে- বাসায় থেকে রেস্ট নিতে। হাসপাতালে থাকার চাইতে বাসায় থাকা'ই নিরাপদ।

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে ভাবছিলাম- এই কঠিন সময়ে কেউ পাশে নেই!

কি এক অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা পৃথিবীর নাগরিক'রা।

আচ্ছা, কারো কি আমার পাশে থাকার কথা ছিল?

খানিক আগে'ই ফেসবুক থেকে জানতে পারলাম এক লোক আত্মহত্যা করেছে। তার বউ তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। ডিভোর্স দিয়েছে এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে অভিমানে সে আত্মহত্যা করেছে।

আচ্ছা, এই মানুষটার কি কোন আপনজন ছিল?

হয়ত ছিল। সে যাকে কিংবা যাদের আপনজন ভেবেছে, খুব কাছের মানুষ ভেবেছে; তারা হয়ত কোনদিনও আপন ছিল না। সে হয়ত সেটা বুঝতে'ই পারেনি।

যে অবহেলা এবং ঘৃণা নিয়ে আমি বড় হয়েছি; আমি জানি বেঁচে থাকার যুদ্ধটা কতোটা কঠিন।

যাকে সবচাইতে কাছের মানুষ মনে করেছি, আপনজন মনে করেছে; যার কাছে নিজেকে প্রকাশ করেছি; সেই মানুষটা বলে বসেছে

- আমার সব কিছু'ই অস্বাভাবিক। কথা বলা, চলাফেরা থেকে শুরু করে সব কিছু'ই। এমনকি আমার সঙ্গে কথা বলতেও তার সমস্যা।

অথচ আমার সব কিছু'ই তার কাছে বছরের পর বছর স্বাভাবিক ছিল। সে হয়ত এখন যে অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে; সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা তো দূরে থাক; খুঁড়িয়ে হাঁটার অবস্থাও হয়ত তার ছিল না। এখন যখন জোর পায়ে দাঁড়াতে পারছে; দৌড়ে বেড়াতে পারছে; তখন তার কাছে আমার সব কিছু'ই অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। কারণ আমি আমার নিজেকে তার কাছে প্রকাশ করেছি।

তাই বলে কি আমি হেরে যাবো?

অবশ্য'ই না। কখনো'ই না।

অপারেশন শেষ হবার পর যখন আবিষ্কার করলাম বেঁচে আছি, নিজেকে'ই নিজে প্রশ্ন করেছি- আচ্ছা, জীবনের মানেটা কি?

এরপর মনে হলো- সেই ছেলেটার কথা, যার পড়াশুনার দায়িত্ব আমি নিয়েছিলাম। কলেজ পাশ করেছে, নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে বিসিএস ক্যাডার হয়েছে। নিভৃতে আমি তার সকল পড়াশুনার খরচ বহন করেছি।

ছেলেটা এখন দেশের এই কঠিন সময়ে, এই করোনা যুদ্ধে দেশের সাধারণ মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছে; নিজের জীবন বাজি রেখে যতটা সম্ভব মানুষের জন্য করছে; আমি তাকে লিখে পাঠিয়েছি

- তোমার ভয় হচ্ছে না?

ও আমাকে লিখেছে:

-আমার তো আজ রাস্তায় মুড়ি বিক্রি করার কথা। সেখান থেকে'ই আজ আমি এই অবস্থায় এসছি। আপনার সঙ্গে পরিচয় না হলে হয়ত আমি আজীবন মুড়ি'ই বিক্রি করতাম। ভয় হবে কেন? বরং এই মানুষ গুলোর জন্য করতে পারলে মনে হয়- নিজের জন্য'ই করছি।

হ্যাঁ, জীবনের মানে হয়ত এটা'ই।

আমি যেই শহরে থাকি, এই শহরে'ই অনেক বাংলাদেশি ছেলে তাদের নানান বিপদে আমার কাছে এসছে, নানানভাবে পরামর্শ চেয়েছে, নানান সাহায্য চেয়েছে।

এমন না, আমার খুব সামর্থ্য আছে কিংবা আমার পক্ষে সব সময় সাহায্য করা সম্ভব। আমি অতি অবশ্য'ই ক্ষুদ্র মানুষ। এরপরও নিজের সামর্থ্য এবং সীমার মাঝে থেকে যতটা সম্ভব চেষ্টা করেছি করতে।

হ্যাঁ, জীবনে মানে আমার কাছে এটা'ই।

স্রেফ নিজের জন্য নয় অন্যদের জন্যও বেঁচে থাকা যায়।

এর মাঝেও এমন সব মানুষ থাকবে, যারা স্রেফ নিজের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য কাছে আসবে, পাশে থাকবে। আবার স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলে ভুলে যাবে, চিনতেও পারবে না। যাদেরকে জীবনের কোন কঠিন মুহূর্তে পাওয়া যাবে না। যারা কেবল নিজের কাজটুকু হাসিল করার জন্য'ই আশপাশে থাকবে।

এদের'কে কখনোই আপন ভাবা যাবে না। বরং ভেবে নিতে হবে- এরা কখনোই আমাদের আপন ছিল না।

গত আড়াই দিন হয় হাসপাতালে আছি। এই আড়াই দিনে কেউ আমার খোঁজ নেয়নি। অথচ আজ সকালে বাসায় আসার পরপর'ই যখন ফোন'টা চালু করলাম; তখন'ই পাশের ফ্ল্যাটে থাকা রাশিয়ান মেয়ে এলিসের ফোন

-আমিনুল, তোমার ফোন এই কয়দিন বন্ধ ছিলো কেন? আমি তো চিন্তায় অস্থির! এই করোনার সময় তোমার ফোন বন্ধ থাকবে কেন?

আমি একটু হেসে বললাম

-তুমি কি করে জানলে আমার ফোন বন্ধ?
-আমি তো দুই দিন ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছি। কি হয়েছে তোমার?

আমি আবারও হেসে বললাম

-কিছু হয়নি। ইচ্ছে হলো ফোনটা বন্ধ করে বসে থাকি।
-এটা তুমি ঠিক করোনি। আমি তো খুব চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। তোমার কি কোন কিছুর প্রয়োজন আছে? কোন সাহায্যের দরকার? প্রয়োজন হলে কিন্তু আমাকে বলবে। আমি গিয়ে দিয়ে আসব।

আমার চোখটা প্রায় ঝাপসা হয়ে এসছিল। চোখ মুছতে মুছতে'ই আমি ফোন ছেড়েছি। যেই মানুষগুলোর জন্য প্রায় নিজের জীবন'টাই উৎসর্গ করে দিয়েছি; এমন কিছু নেই, যা করিনি; এদের কেউ খোঁজ নেয়া তো অনেক দূরের ব্যাপার; পারলে আরও কঠিন অবস্থায় নিয়ে আমাকে ফেলে।

অথচ রাশিয়া থেকে আসা এই মেয়েটা; যার সঙ্গে হয়ত স্রেফ অল্প একটু বন্ধুত্বের সম্পর্ক; সে কিনা জিজ্ঞেস করছে- কোন প্রয়োজন হলে কিন্তু আমাকে বলবে!

ঠিক তখন'ই মনে হলো- সম্পর্কগুলো এমন'ই হওয়া উচিত। যেই সম্পর্কগুলো স্রেফ প্রয়জনের জন্য গড়ে উঠে; তারা কখনো প্রিয়জন হতে পারে না। যেই সম্পর্কগুলো স্রেফ নিঃস্বার্থ ভাবে গড়ে উঠে; তারা'ই আসলে দিনশেষে আমাদের প্রিয়জন।

যেই ছেলেটা আজ আত্মহত্যা করেছে; সে হয়ত বুঝতে'ই পারেনি- কে তার প্রিয়জন ছিল।

অনেক সময় পুরো জীবন কেটে যায়, কিন্তু আমরা বুঝে উঠতে পারি না- কে আমাদের সত্যিকারের কাছের মানুষ। তখন আমরা নিজদের প্রশ্ন করতে থাকি- জীবনের মানে কি?

যেই ছেলেটা আত্মহত্যা করেছে- সেও হয়ত এই প্রশ্ন'ই করেছে।

সামাজিক মনোবিজ্ঞান পড়া'ই আমি। আত্মহত্যা নিয়ে আমাকে অনেক পড়তে হয়েছে।

ছেলেটা হয়ত বুঝতে'ই পারেনি- আমাদের বেঁচে থাকতে হয় স্রেফ নিজের জন্য নয়; অন্যদের জন্য।

এই আমাকে জীবনের চলতি পথে, স্রেফ জন্মসূত্রে পাওয়া অপূর্ণতার জন্য কতো কিছু শুনতে হয়েছে। মানুষের ঘৃণা- অপমান বয়ে বেড়িয়ে'ই আমি আজ এই পর্যন্ত এসেছি। পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছিলো, স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো; এরপরও থেমে থাকিনি।

জীবনের এই পর্যায়ে এসে এমনকি যাকে সবচাইতে কাছের আপনজন ভেবেছি; সে পর্যন্ত বলে বসেছে- কথা বলতে ভালো লাগে না। কারণ আমার কথা তার কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়।

বুকের ভেতর জমা হওয়া পাথর'টা হয়ত ডাক্তার কেটে ফেলে দিয়েছে কাল; কিন্তু হৃদয়ের গভীরে যেই ক্ষত আমি বয়ে বেড়াচ্ছি সেটা হয়ত যাবার নয়।

না, এরপরও আমি থেমে যাবো না।

কারণ আমি জানি- পরাজিত মানুষদের এই পৃথিবী মনে রাখে না। পরাজিত মানুষদের কোন স্থান নেই এই পৃথিবীতে।

সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেয়া মানুষগুলো জন্মসূত্রে পাওয়া স্বাভাবিকতা নিয়ে গর্ব করতে থাকুক; নিজদের বড় মনে করতে থাকুক। এরপরও এদের কোন সাহায্যের প্রয়োজন হলে যাতে সাহায্য করতে পারি- এই জন্য এগিয়ে যেতে হবে আমাকে।

অপূর্ণতা'কে সঙ্গে নিয়ে'ই আমি এগিয়ে যাবো। হৃদয়ের এই ক্ষত নিয়ে'ই আমি এগিয়ে যাবো। কারন আমি বেঁচে থাকার মানে'টা উপলব্ধি করতে পেরেছি।

পৃথিবী নামক এই গ্রহে মানুষ হিসেবে জন্মানোর সব চাইতে বড় সুবিধা'ই হচ্ছে- স্রেফ নিজের জন্য বেঁচে না থেকে; অন্যদের জন্যও বেঁচে থাকা যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন