শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৪, রবিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

''তাই বলে কি আমি হেরে যাবো, কখনোই না''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''তাই বলে কি আমি হেরে যাবো, কখনোই না''

ডাক্তার'কে জিজ্ঞেস করলাম
-আমি কি বেঁচে আছি?

ডাক্তার চমৎকার একটা হাসি দিয়ে বলেছে

-মনে তো হচ্ছে বেঁচে আছো।
-তাহলে আমার এমন লাগছে কেন?
-অনেক লম্বা একটা সময় তোমার জ্ঞান ছিল না, এই জন্য তুমি এখন খানিকটা ঘোরের মাঝে আছো। ১২ ঘণ্টার মাঝে'ই ঘোর কেটে যাবে।

আমি হাসপাতালের বেডে সোজা হয়ে শুয়ে আছি। ৪৮ ঘণ্টা আগে ছোটখাটো একটা অপারেশন হয়েছে আমার।

ফ্যামিলি ডাক্তার ফোন দিয়েছিল দিন তিনেক আগে। হঠাৎ করে জানালো:

-আমিনুল, তোমার অপারেশন'টা এখন'ই করে ফেলতে হবে। নইলে ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে।
-এই ভাইরাসের সময় না করলে'ই কি হচ্ছে না?

ডাক্তার এইবার বড় একটা নিঃশ্বাস ফেলে বলেছে:

-আমি জানি, এই সময়ে হাসপাতালে আসা ঠিক না। চারদিকে ভাইরাস কিন্তু তোমার অপারেশনটা এখন'ই করিয়ে ফেলতে হবে।

ভোরে হাসপাতালে হাজির হলাম। কাউকে জানানোর প্রয়োজন মনে করিনি। এমনকি এই শহরে থাকা আমার বোন'কেও না। এই ভাইরাসের সময় কারো'ই আসলে হাসপাতালে যাবার অনুমতি নেই। এছাড়া বাসা থেকে বের হওয়াই তো অনিরাপদ। তাই একাই হাজির হতে হলো হাসপাতালে। অপারেশনের আয়োজন চলছে আর আমি ভাবছি- আচ্ছা, এই কঠিন সময়ে আমার কাকে মনে হচ্ছে?

হঠাৎ আবিষ্কার করলাম- আমার মনে হচ্ছে সেই সব মানুষদের কথা, যাদের আমি বার বার বিশ্বাস করেছি; অথচ এরা কি চমৎকার ভাবে'ই না সেই বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে।

আচ্ছা, আমার এদের কথা মনে হচ্ছে কেন?

এদের প্রতি কোন ক্ষোভ কি আমি পুষে রেখেছি?

শুনেছি ভয়ানক বিপদ কিংবা কঠিন সময়ে মানুষ খুব কাছের কিংবা প্রিয়জনদের কথা ভাবে।

আচ্ছা, এরা কি তাহলে আমার প্রিয়জন ছিল? এরা কি করে আমার প্রিয়জন হয়! যারা বার বার বিশ্বাসের অমর্যাদা করেছে।

তাহলে আমি এদের কথা ভাবছি কেন?

এইসব ভাবতে ভাবতে'ই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলাম।

জেগে উঠার পর ডাক্তার'কে প্রথম যে প্রশ্ন'টা করেছি

-আচ্ছা, আমি বেঁচে আছি তো?

আজ আড়াই দিন হয় হাসপাতালে আছি। অপারেশন করতে হবে, সেটা আমি অনেক আগে থেকে'ই জানতাম। কিন্তু এতো দ্রুত সময়ের নোটিশে করতে হবে, সেটা বুঝতে পারিনি। হাসপাতাল থেকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে- এই সময়ে হাসপাতালে যত কম থাকা যায়, তত'ই ভালো। পুরোপুরি সেরে উঠতে আরও সপ্তাহ খানেক লাগবে। কিন্তু ওরা আমাকে আজ'ই রিলিজ দিয়ে দিচ্ছে। বলেছে- বাসায় থেকে রেস্ট নিতে। হাসপাতালে থাকার চাইতে বাসায় থাকা'ই নিরাপদ।

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে ভাবছিলাম- এই কঠিন সময়ে কেউ পাশে নেই!

কি এক অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা পৃথিবীর নাগরিক'রা।

আচ্ছা, কারো কি আমার পাশে থাকার কথা ছিল?

খানিক আগে'ই ফেসবুক থেকে জানতে পারলাম এক লোক আত্মহত্যা করেছে। তার বউ তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। ডিভোর্স দিয়েছে এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে অভিমানে সে আত্মহত্যা করেছে।

আচ্ছা, এই মানুষটার কি কোন আপনজন ছিল?

হয়ত ছিল। সে যাকে কিংবা যাদের আপনজন ভেবেছে, খুব কাছের মানুষ ভেবেছে; তারা হয়ত কোনদিনও আপন ছিল না। সে হয়ত সেটা বুঝতে'ই পারেনি।

যে অবহেলা এবং ঘৃণা নিয়ে আমি বড় হয়েছি; আমি জানি বেঁচে থাকার যুদ্ধটা কতোটা কঠিন।

যাকে সবচাইতে কাছের মানুষ মনে করেছি, আপনজন মনে করেছে; যার কাছে নিজেকে প্রকাশ করেছি; সেই মানুষটা বলে বসেছে

- আমার সব কিছু'ই অস্বাভাবিক। কথা বলা, চলাফেরা থেকে শুরু করে সব কিছু'ই। এমনকি আমার সঙ্গে কথা বলতেও তার সমস্যা।

অথচ আমার সব কিছু'ই তার কাছে বছরের পর বছর স্বাভাবিক ছিল। সে হয়ত এখন যে অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে; সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা তো দূরে থাক; খুঁড়িয়ে হাঁটার অবস্থাও হয়ত তার ছিল না। এখন যখন জোর পায়ে দাঁড়াতে পারছে; দৌড়ে বেড়াতে পারছে; তখন তার কাছে আমার সব কিছু'ই অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। কারণ আমি আমার নিজেকে তার কাছে প্রকাশ করেছি।

তাই বলে কি আমি হেরে যাবো?

অবশ্য'ই না। কখনো'ই না।

অপারেশন শেষ হবার পর যখন আবিষ্কার করলাম বেঁচে আছি, নিজেকে'ই নিজে প্রশ্ন করেছি- আচ্ছা, জীবনের মানেটা কি?

এরপর মনে হলো- সেই ছেলেটার কথা, যার পড়াশুনার দায়িত্ব আমি নিয়েছিলাম। কলেজ পাশ করেছে, নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে বিসিএস ক্যাডার হয়েছে। নিভৃতে আমি তার সকল পড়াশুনার খরচ বহন করেছি।

ছেলেটা এখন দেশের এই কঠিন সময়ে, এই করোনা যুদ্ধে দেশের সাধারণ মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছে; নিজের জীবন বাজি রেখে যতটা সম্ভব মানুষের জন্য করছে; আমি তাকে লিখে পাঠিয়েছি

- তোমার ভয় হচ্ছে না?

ও আমাকে লিখেছে:

-আমার তো আজ রাস্তায় মুড়ি বিক্রি করার কথা। সেখান থেকে'ই আজ আমি এই অবস্থায় এসছি। আপনার সঙ্গে পরিচয় না হলে হয়ত আমি আজীবন মুড়ি'ই বিক্রি করতাম। ভয় হবে কেন? বরং এই মানুষ গুলোর জন্য করতে পারলে মনে হয়- নিজের জন্য'ই করছি।

হ্যাঁ, জীবনের মানে হয়ত এটা'ই।

আমি যেই শহরে থাকি, এই শহরে'ই অনেক বাংলাদেশি ছেলে তাদের নানান বিপদে আমার কাছে এসছে, নানানভাবে পরামর্শ চেয়েছে, নানান সাহায্য চেয়েছে।

এমন না, আমার খুব সামর্থ্য আছে কিংবা আমার পক্ষে সব সময় সাহায্য করা সম্ভব। আমি অতি অবশ্য'ই ক্ষুদ্র মানুষ। এরপরও নিজের সামর্থ্য এবং সীমার মাঝে থেকে যতটা সম্ভব চেষ্টা করেছি করতে।

হ্যাঁ, জীবনে মানে আমার কাছে এটা'ই।

স্রেফ নিজের জন্য নয় অন্যদের জন্যও বেঁচে থাকা যায়।

এর মাঝেও এমন সব মানুষ থাকবে, যারা স্রেফ নিজের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য কাছে আসবে, পাশে থাকবে। আবার স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলে ভুলে যাবে, চিনতেও পারবে না। যাদেরকে জীবনের কোন কঠিন মুহূর্তে পাওয়া যাবে না। যারা কেবল নিজের কাজটুকু হাসিল করার জন্য'ই আশপাশে থাকবে।

এদের'কে কখনোই আপন ভাবা যাবে না। বরং ভেবে নিতে হবে- এরা কখনোই আমাদের আপন ছিল না।

গত আড়াই দিন হয় হাসপাতালে আছি। এই আড়াই দিনে কেউ আমার খোঁজ নেয়নি। অথচ আজ সকালে বাসায় আসার পরপর'ই যখন ফোন'টা চালু করলাম; তখন'ই পাশের ফ্ল্যাটে থাকা রাশিয়ান মেয়ে এলিসের ফোন

-আমিনুল, তোমার ফোন এই কয়দিন বন্ধ ছিলো কেন? আমি তো চিন্তায় অস্থির! এই করোনার সময় তোমার ফোন বন্ধ থাকবে কেন?

আমি একটু হেসে বললাম

-তুমি কি করে জানলে আমার ফোন বন্ধ?
-আমি তো দুই দিন ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছি। কি হয়েছে তোমার?

আমি আবারও হেসে বললাম

-কিছু হয়নি। ইচ্ছে হলো ফোনটা বন্ধ করে বসে থাকি।
-এটা তুমি ঠিক করোনি। আমি তো খুব চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। তোমার কি কোন কিছুর প্রয়োজন আছে? কোন সাহায্যের দরকার? প্রয়োজন হলে কিন্তু আমাকে বলবে। আমি গিয়ে দিয়ে আসব।

আমার চোখটা প্রায় ঝাপসা হয়ে এসছিল। চোখ মুছতে মুছতে'ই আমি ফোন ছেড়েছি। যেই মানুষগুলোর জন্য প্রায় নিজের জীবন'টাই উৎসর্গ করে দিয়েছি; এমন কিছু নেই, যা করিনি; এদের কেউ খোঁজ নেয়া তো অনেক দূরের ব্যাপার; পারলে আরও কঠিন অবস্থায় নিয়ে আমাকে ফেলে।

অথচ রাশিয়া থেকে আসা এই মেয়েটা; যার সঙ্গে হয়ত স্রেফ অল্প একটু বন্ধুত্বের সম্পর্ক; সে কিনা জিজ্ঞেস করছে- কোন প্রয়োজন হলে কিন্তু আমাকে বলবে!

ঠিক তখন'ই মনে হলো- সম্পর্কগুলো এমন'ই হওয়া উচিত। যেই সম্পর্কগুলো স্রেফ প্রয়জনের জন্য গড়ে উঠে; তারা কখনো প্রিয়জন হতে পারে না। যেই সম্পর্কগুলো স্রেফ নিঃস্বার্থ ভাবে গড়ে উঠে; তারা'ই আসলে দিনশেষে আমাদের প্রিয়জন।

যেই ছেলেটা আজ আত্মহত্যা করেছে; সে হয়ত বুঝতে'ই পারেনি- কে তার প্রিয়জন ছিল।

অনেক সময় পুরো জীবন কেটে যায়, কিন্তু আমরা বুঝে উঠতে পারি না- কে আমাদের সত্যিকারের কাছের মানুষ। তখন আমরা নিজদের প্রশ্ন করতে থাকি- জীবনের মানে কি?

যেই ছেলেটা আত্মহত্যা করেছে- সেও হয়ত এই প্রশ্ন'ই করেছে।

সামাজিক মনোবিজ্ঞান পড়া'ই আমি। আত্মহত্যা নিয়ে আমাকে অনেক পড়তে হয়েছে।

ছেলেটা হয়ত বুঝতে'ই পারেনি- আমাদের বেঁচে থাকতে হয় স্রেফ নিজের জন্য নয়; অন্যদের জন্য।

এই আমাকে জীবনের চলতি পথে, স্রেফ জন্মসূত্রে পাওয়া অপূর্ণতার জন্য কতো কিছু শুনতে হয়েছে। মানুষের ঘৃণা- অপমান বয়ে বেড়িয়ে'ই আমি আজ এই পর্যন্ত এসেছি। পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছিলো, স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো; এরপরও থেমে থাকিনি।

জীবনের এই পর্যায়ে এসে এমনকি যাকে সবচাইতে কাছের আপনজন ভেবেছি; সে পর্যন্ত বলে বসেছে- কথা বলতে ভালো লাগে না। কারণ আমার কথা তার কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়।

বুকের ভেতর জমা হওয়া পাথর'টা হয়ত ডাক্তার কেটে ফেলে দিয়েছে কাল; কিন্তু হৃদয়ের গভীরে যেই ক্ষত আমি বয়ে বেড়াচ্ছি সেটা হয়ত যাবার নয়।

না, এরপরও আমি থেমে যাবো না।

কারণ আমি জানি- পরাজিত মানুষদের এই পৃথিবী মনে রাখে না। পরাজিত মানুষদের কোন স্থান নেই এই পৃথিবীতে।

সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেয়া মানুষগুলো জন্মসূত্রে পাওয়া স্বাভাবিকতা নিয়ে গর্ব করতে থাকুক; নিজদের বড় মনে করতে থাকুক। এরপরও এদের কোন সাহায্যের প্রয়োজন হলে যাতে সাহায্য করতে পারি- এই জন্য এগিয়ে যেতে হবে আমাকে।

অপূর্ণতা'কে সঙ্গে নিয়ে'ই আমি এগিয়ে যাবো। হৃদয়ের এই ক্ষত নিয়ে'ই আমি এগিয়ে যাবো। কারন আমি বেঁচে থাকার মানে'টা উপলব্ধি করতে পেরেছি।

পৃথিবী নামক এই গ্রহে মানুষ হিসেবে জন্মানোর সব চাইতে বড় সুবিধা'ই হচ্ছে- স্রেফ নিজের জন্য বেঁচে না থেকে; অন্যদের জন্যও বেঁচে থাকা যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম