শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৪, রবিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

''তাই বলে কি আমি হেরে যাবো, কখনোই না''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''তাই বলে কি আমি হেরে যাবো, কখনোই না''

ডাক্তার'কে জিজ্ঞেস করলাম
-আমি কি বেঁচে আছি?

ডাক্তার চমৎকার একটা হাসি দিয়ে বলেছে

-মনে তো হচ্ছে বেঁচে আছো।
-তাহলে আমার এমন লাগছে কেন?
-অনেক লম্বা একটা সময় তোমার জ্ঞান ছিল না, এই জন্য তুমি এখন খানিকটা ঘোরের মাঝে আছো। ১২ ঘণ্টার মাঝে'ই ঘোর কেটে যাবে।

আমি হাসপাতালের বেডে সোজা হয়ে শুয়ে আছি। ৪৮ ঘণ্টা আগে ছোটখাটো একটা অপারেশন হয়েছে আমার।

ফ্যামিলি ডাক্তার ফোন দিয়েছিল দিন তিনেক আগে। হঠাৎ করে জানালো:

-আমিনুল, তোমার অপারেশন'টা এখন'ই করে ফেলতে হবে। নইলে ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে।
-এই ভাইরাসের সময় না করলে'ই কি হচ্ছে না?

ডাক্তার এইবার বড় একটা নিঃশ্বাস ফেলে বলেছে:

-আমি জানি, এই সময়ে হাসপাতালে আসা ঠিক না। চারদিকে ভাইরাস কিন্তু তোমার অপারেশনটা এখন'ই করিয়ে ফেলতে হবে।

ভোরে হাসপাতালে হাজির হলাম। কাউকে জানানোর প্রয়োজন মনে করিনি। এমনকি এই শহরে থাকা আমার বোন'কেও না। এই ভাইরাসের সময় কারো'ই আসলে হাসপাতালে যাবার অনুমতি নেই। এছাড়া বাসা থেকে বের হওয়াই তো অনিরাপদ। তাই একাই হাজির হতে হলো হাসপাতালে। অপারেশনের আয়োজন চলছে আর আমি ভাবছি- আচ্ছা, এই কঠিন সময়ে আমার কাকে মনে হচ্ছে?

হঠাৎ আবিষ্কার করলাম- আমার মনে হচ্ছে সেই সব মানুষদের কথা, যাদের আমি বার বার বিশ্বাস করেছি; অথচ এরা কি চমৎকার ভাবে'ই না সেই বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে।

আচ্ছা, আমার এদের কথা মনে হচ্ছে কেন?

এদের প্রতি কোন ক্ষোভ কি আমি পুষে রেখেছি?

শুনেছি ভয়ানক বিপদ কিংবা কঠিন সময়ে মানুষ খুব কাছের কিংবা প্রিয়জনদের কথা ভাবে।

আচ্ছা, এরা কি তাহলে আমার প্রিয়জন ছিল? এরা কি করে আমার প্রিয়জন হয়! যারা বার বার বিশ্বাসের অমর্যাদা করেছে।

তাহলে আমি এদের কথা ভাবছি কেন?

এইসব ভাবতে ভাবতে'ই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলাম।

জেগে উঠার পর ডাক্তার'কে প্রথম যে প্রশ্ন'টা করেছি

-আচ্ছা, আমি বেঁচে আছি তো?

আজ আড়াই দিন হয় হাসপাতালে আছি। অপারেশন করতে হবে, সেটা আমি অনেক আগে থেকে'ই জানতাম। কিন্তু এতো দ্রুত সময়ের নোটিশে করতে হবে, সেটা বুঝতে পারিনি। হাসপাতাল থেকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে- এই সময়ে হাসপাতালে যত কম থাকা যায়, তত'ই ভালো। পুরোপুরি সেরে উঠতে আরও সপ্তাহ খানেক লাগবে। কিন্তু ওরা আমাকে আজ'ই রিলিজ দিয়ে দিচ্ছে। বলেছে- বাসায় থেকে রেস্ট নিতে। হাসপাতালে থাকার চাইতে বাসায় থাকা'ই নিরাপদ।

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে ভাবছিলাম- এই কঠিন সময়ে কেউ পাশে নেই!

কি এক অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা পৃথিবীর নাগরিক'রা।

আচ্ছা, কারো কি আমার পাশে থাকার কথা ছিল?

খানিক আগে'ই ফেসবুক থেকে জানতে পারলাম এক লোক আত্মহত্যা করেছে। তার বউ তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। ডিভোর্স দিয়েছে এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে অভিমানে সে আত্মহত্যা করেছে।

আচ্ছা, এই মানুষটার কি কোন আপনজন ছিল?

হয়ত ছিল। সে যাকে কিংবা যাদের আপনজন ভেবেছে, খুব কাছের মানুষ ভেবেছে; তারা হয়ত কোনদিনও আপন ছিল না। সে হয়ত সেটা বুঝতে'ই পারেনি।

যে অবহেলা এবং ঘৃণা নিয়ে আমি বড় হয়েছি; আমি জানি বেঁচে থাকার যুদ্ধটা কতোটা কঠিন।

যাকে সবচাইতে কাছের মানুষ মনে করেছি, আপনজন মনে করেছে; যার কাছে নিজেকে প্রকাশ করেছি; সেই মানুষটা বলে বসেছে

- আমার সব কিছু'ই অস্বাভাবিক। কথা বলা, চলাফেরা থেকে শুরু করে সব কিছু'ই। এমনকি আমার সঙ্গে কথা বলতেও তার সমস্যা।

অথচ আমার সব কিছু'ই তার কাছে বছরের পর বছর স্বাভাবিক ছিল। সে হয়ত এখন যে অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে; সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা তো দূরে থাক; খুঁড়িয়ে হাঁটার অবস্থাও হয়ত তার ছিল না। এখন যখন জোর পায়ে দাঁড়াতে পারছে; দৌড়ে বেড়াতে পারছে; তখন তার কাছে আমার সব কিছু'ই অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। কারণ আমি আমার নিজেকে তার কাছে প্রকাশ করেছি।

তাই বলে কি আমি হেরে যাবো?

অবশ্য'ই না। কখনো'ই না।

অপারেশন শেষ হবার পর যখন আবিষ্কার করলাম বেঁচে আছি, নিজেকে'ই নিজে প্রশ্ন করেছি- আচ্ছা, জীবনের মানেটা কি?

এরপর মনে হলো- সেই ছেলেটার কথা, যার পড়াশুনার দায়িত্ব আমি নিয়েছিলাম। কলেজ পাশ করেছে, নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে বিসিএস ক্যাডার হয়েছে। নিভৃতে আমি তার সকল পড়াশুনার খরচ বহন করেছি।

ছেলেটা এখন দেশের এই কঠিন সময়ে, এই করোনা যুদ্ধে দেশের সাধারণ মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছে; নিজের জীবন বাজি রেখে যতটা সম্ভব মানুষের জন্য করছে; আমি তাকে লিখে পাঠিয়েছি

- তোমার ভয় হচ্ছে না?

ও আমাকে লিখেছে:

-আমার তো আজ রাস্তায় মুড়ি বিক্রি করার কথা। সেখান থেকে'ই আজ আমি এই অবস্থায় এসছি। আপনার সঙ্গে পরিচয় না হলে হয়ত আমি আজীবন মুড়ি'ই বিক্রি করতাম। ভয় হবে কেন? বরং এই মানুষ গুলোর জন্য করতে পারলে মনে হয়- নিজের জন্য'ই করছি।

হ্যাঁ, জীবনের মানে হয়ত এটা'ই।

আমি যেই শহরে থাকি, এই শহরে'ই অনেক বাংলাদেশি ছেলে তাদের নানান বিপদে আমার কাছে এসছে, নানানভাবে পরামর্শ চেয়েছে, নানান সাহায্য চেয়েছে।

এমন না, আমার খুব সামর্থ্য আছে কিংবা আমার পক্ষে সব সময় সাহায্য করা সম্ভব। আমি অতি অবশ্য'ই ক্ষুদ্র মানুষ। এরপরও নিজের সামর্থ্য এবং সীমার মাঝে থেকে যতটা সম্ভব চেষ্টা করেছি করতে।

হ্যাঁ, জীবনে মানে আমার কাছে এটা'ই।

স্রেফ নিজের জন্য নয় অন্যদের জন্যও বেঁচে থাকা যায়।

এর মাঝেও এমন সব মানুষ থাকবে, যারা স্রেফ নিজের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য কাছে আসবে, পাশে থাকবে। আবার স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলে ভুলে যাবে, চিনতেও পারবে না। যাদেরকে জীবনের কোন কঠিন মুহূর্তে পাওয়া যাবে না। যারা কেবল নিজের কাজটুকু হাসিল করার জন্য'ই আশপাশে থাকবে।

এদের'কে কখনোই আপন ভাবা যাবে না। বরং ভেবে নিতে হবে- এরা কখনোই আমাদের আপন ছিল না।

গত আড়াই দিন হয় হাসপাতালে আছি। এই আড়াই দিনে কেউ আমার খোঁজ নেয়নি। অথচ আজ সকালে বাসায় আসার পরপর'ই যখন ফোন'টা চালু করলাম; তখন'ই পাশের ফ্ল্যাটে থাকা রাশিয়ান মেয়ে এলিসের ফোন

-আমিনুল, তোমার ফোন এই কয়দিন বন্ধ ছিলো কেন? আমি তো চিন্তায় অস্থির! এই করোনার সময় তোমার ফোন বন্ধ থাকবে কেন?

আমি একটু হেসে বললাম

-তুমি কি করে জানলে আমার ফোন বন্ধ?
-আমি তো দুই দিন ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছি। কি হয়েছে তোমার?

আমি আবারও হেসে বললাম

-কিছু হয়নি। ইচ্ছে হলো ফোনটা বন্ধ করে বসে থাকি।
-এটা তুমি ঠিক করোনি। আমি তো খুব চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। তোমার কি কোন কিছুর প্রয়োজন আছে? কোন সাহায্যের দরকার? প্রয়োজন হলে কিন্তু আমাকে বলবে। আমি গিয়ে দিয়ে আসব।

আমার চোখটা প্রায় ঝাপসা হয়ে এসছিল। চোখ মুছতে মুছতে'ই আমি ফোন ছেড়েছি। যেই মানুষগুলোর জন্য প্রায় নিজের জীবন'টাই উৎসর্গ করে দিয়েছি; এমন কিছু নেই, যা করিনি; এদের কেউ খোঁজ নেয়া তো অনেক দূরের ব্যাপার; পারলে আরও কঠিন অবস্থায় নিয়ে আমাকে ফেলে।

অথচ রাশিয়া থেকে আসা এই মেয়েটা; যার সঙ্গে হয়ত স্রেফ অল্প একটু বন্ধুত্বের সম্পর্ক; সে কিনা জিজ্ঞেস করছে- কোন প্রয়োজন হলে কিন্তু আমাকে বলবে!

ঠিক তখন'ই মনে হলো- সম্পর্কগুলো এমন'ই হওয়া উচিত। যেই সম্পর্কগুলো স্রেফ প্রয়জনের জন্য গড়ে উঠে; তারা কখনো প্রিয়জন হতে পারে না। যেই সম্পর্কগুলো স্রেফ নিঃস্বার্থ ভাবে গড়ে উঠে; তারা'ই আসলে দিনশেষে আমাদের প্রিয়জন।

যেই ছেলেটা আজ আত্মহত্যা করেছে; সে হয়ত বুঝতে'ই পারেনি- কে তার প্রিয়জন ছিল।

অনেক সময় পুরো জীবন কেটে যায়, কিন্তু আমরা বুঝে উঠতে পারি না- কে আমাদের সত্যিকারের কাছের মানুষ। তখন আমরা নিজদের প্রশ্ন করতে থাকি- জীবনের মানে কি?

যেই ছেলেটা আত্মহত্যা করেছে- সেও হয়ত এই প্রশ্ন'ই করেছে।

সামাজিক মনোবিজ্ঞান পড়া'ই আমি। আত্মহত্যা নিয়ে আমাকে অনেক পড়তে হয়েছে।

ছেলেটা হয়ত বুঝতে'ই পারেনি- আমাদের বেঁচে থাকতে হয় স্রেফ নিজের জন্য নয়; অন্যদের জন্য।

এই আমাকে জীবনের চলতি পথে, স্রেফ জন্মসূত্রে পাওয়া অপূর্ণতার জন্য কতো কিছু শুনতে হয়েছে। মানুষের ঘৃণা- অপমান বয়ে বেড়িয়ে'ই আমি আজ এই পর্যন্ত এসেছি। পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছিলো, স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো; এরপরও থেমে থাকিনি।

জীবনের এই পর্যায়ে এসে এমনকি যাকে সবচাইতে কাছের আপনজন ভেবেছি; সে পর্যন্ত বলে বসেছে- কথা বলতে ভালো লাগে না। কারণ আমার কথা তার কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়।

বুকের ভেতর জমা হওয়া পাথর'টা হয়ত ডাক্তার কেটে ফেলে দিয়েছে কাল; কিন্তু হৃদয়ের গভীরে যেই ক্ষত আমি বয়ে বেড়াচ্ছি সেটা হয়ত যাবার নয়।

না, এরপরও আমি থেমে যাবো না।

কারণ আমি জানি- পরাজিত মানুষদের এই পৃথিবী মনে রাখে না। পরাজিত মানুষদের কোন স্থান নেই এই পৃথিবীতে।

সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেয়া মানুষগুলো জন্মসূত্রে পাওয়া স্বাভাবিকতা নিয়ে গর্ব করতে থাকুক; নিজদের বড় মনে করতে থাকুক। এরপরও এদের কোন সাহায্যের প্রয়োজন হলে যাতে সাহায্য করতে পারি- এই জন্য এগিয়ে যেতে হবে আমাকে।

অপূর্ণতা'কে সঙ্গে নিয়ে'ই আমি এগিয়ে যাবো। হৃদয়ের এই ক্ষত নিয়ে'ই আমি এগিয়ে যাবো। কারন আমি বেঁচে থাকার মানে'টা উপলব্ধি করতে পেরেছি।

পৃথিবী নামক এই গ্রহে মানুষ হিসেবে জন্মানোর সব চাইতে বড় সুবিধা'ই হচ্ছে- স্রেফ নিজের জন্য বেঁচে না থেকে; অন্যদের জন্যও বেঁচে থাকা যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অটোরিকশাকে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ নিহত ৫
কক্সবাজারে অটোরিকশাকে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ নিহত ৫

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা