শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৪, রবিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

''তাই বলে কি আমি হেরে যাবো, কখনোই না''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''তাই বলে কি আমি হেরে যাবো, কখনোই না''

ডাক্তার'কে জিজ্ঞেস করলাম
-আমি কি বেঁচে আছি?

ডাক্তার চমৎকার একটা হাসি দিয়ে বলেছে

-মনে তো হচ্ছে বেঁচে আছো।
-তাহলে আমার এমন লাগছে কেন?
-অনেক লম্বা একটা সময় তোমার জ্ঞান ছিল না, এই জন্য তুমি এখন খানিকটা ঘোরের মাঝে আছো। ১২ ঘণ্টার মাঝে'ই ঘোর কেটে যাবে।

আমি হাসপাতালের বেডে সোজা হয়ে শুয়ে আছি। ৪৮ ঘণ্টা আগে ছোটখাটো একটা অপারেশন হয়েছে আমার।

ফ্যামিলি ডাক্তার ফোন দিয়েছিল দিন তিনেক আগে। হঠাৎ করে জানালো:

-আমিনুল, তোমার অপারেশন'টা এখন'ই করে ফেলতে হবে। নইলে ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে।
-এই ভাইরাসের সময় না করলে'ই কি হচ্ছে না?

ডাক্তার এইবার বড় একটা নিঃশ্বাস ফেলে বলেছে:

-আমি জানি, এই সময়ে হাসপাতালে আসা ঠিক না। চারদিকে ভাইরাস কিন্তু তোমার অপারেশনটা এখন'ই করিয়ে ফেলতে হবে।

ভোরে হাসপাতালে হাজির হলাম। কাউকে জানানোর প্রয়োজন মনে করিনি। এমনকি এই শহরে থাকা আমার বোন'কেও না। এই ভাইরাসের সময় কারো'ই আসলে হাসপাতালে যাবার অনুমতি নেই। এছাড়া বাসা থেকে বের হওয়াই তো অনিরাপদ। তাই একাই হাজির হতে হলো হাসপাতালে। অপারেশনের আয়োজন চলছে আর আমি ভাবছি- আচ্ছা, এই কঠিন সময়ে আমার কাকে মনে হচ্ছে?

হঠাৎ আবিষ্কার করলাম- আমার মনে হচ্ছে সেই সব মানুষদের কথা, যাদের আমি বার বার বিশ্বাস করেছি; অথচ এরা কি চমৎকার ভাবে'ই না সেই বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে।

আচ্ছা, আমার এদের কথা মনে হচ্ছে কেন?

এদের প্রতি কোন ক্ষোভ কি আমি পুষে রেখেছি?

শুনেছি ভয়ানক বিপদ কিংবা কঠিন সময়ে মানুষ খুব কাছের কিংবা প্রিয়জনদের কথা ভাবে।

আচ্ছা, এরা কি তাহলে আমার প্রিয়জন ছিল? এরা কি করে আমার প্রিয়জন হয়! যারা বার বার বিশ্বাসের অমর্যাদা করেছে।

তাহলে আমি এদের কথা ভাবছি কেন?

এইসব ভাবতে ভাবতে'ই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলাম।

জেগে উঠার পর ডাক্তার'কে প্রথম যে প্রশ্ন'টা করেছি

-আচ্ছা, আমি বেঁচে আছি তো?

আজ আড়াই দিন হয় হাসপাতালে আছি। অপারেশন করতে হবে, সেটা আমি অনেক আগে থেকে'ই জানতাম। কিন্তু এতো দ্রুত সময়ের নোটিশে করতে হবে, সেটা বুঝতে পারিনি। হাসপাতাল থেকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে- এই সময়ে হাসপাতালে যত কম থাকা যায়, তত'ই ভালো। পুরোপুরি সেরে উঠতে আরও সপ্তাহ খানেক লাগবে। কিন্তু ওরা আমাকে আজ'ই রিলিজ দিয়ে দিচ্ছে। বলেছে- বাসায় থেকে রেস্ট নিতে। হাসপাতালে থাকার চাইতে বাসায় থাকা'ই নিরাপদ।

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে ভাবছিলাম- এই কঠিন সময়ে কেউ পাশে নেই!

কি এক অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা পৃথিবীর নাগরিক'রা।

আচ্ছা, কারো কি আমার পাশে থাকার কথা ছিল?

খানিক আগে'ই ফেসবুক থেকে জানতে পারলাম এক লোক আত্মহত্যা করেছে। তার বউ তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। ডিভোর্স দিয়েছে এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে অভিমানে সে আত্মহত্যা করেছে।

আচ্ছা, এই মানুষটার কি কোন আপনজন ছিল?

হয়ত ছিল। সে যাকে কিংবা যাদের আপনজন ভেবেছে, খুব কাছের মানুষ ভেবেছে; তারা হয়ত কোনদিনও আপন ছিল না। সে হয়ত সেটা বুঝতে'ই পারেনি।

যে অবহেলা এবং ঘৃণা নিয়ে আমি বড় হয়েছি; আমি জানি বেঁচে থাকার যুদ্ধটা কতোটা কঠিন।

যাকে সবচাইতে কাছের মানুষ মনে করেছি, আপনজন মনে করেছে; যার কাছে নিজেকে প্রকাশ করেছি; সেই মানুষটা বলে বসেছে

- আমার সব কিছু'ই অস্বাভাবিক। কথা বলা, চলাফেরা থেকে শুরু করে সব কিছু'ই। এমনকি আমার সঙ্গে কথা বলতেও তার সমস্যা।

অথচ আমার সব কিছু'ই তার কাছে বছরের পর বছর স্বাভাবিক ছিল। সে হয়ত এখন যে অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে; সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা তো দূরে থাক; খুঁড়িয়ে হাঁটার অবস্থাও হয়ত তার ছিল না। এখন যখন জোর পায়ে দাঁড়াতে পারছে; দৌড়ে বেড়াতে পারছে; তখন তার কাছে আমার সব কিছু'ই অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। কারণ আমি আমার নিজেকে তার কাছে প্রকাশ করেছি।

তাই বলে কি আমি হেরে যাবো?

অবশ্য'ই না। কখনো'ই না।

অপারেশন শেষ হবার পর যখন আবিষ্কার করলাম বেঁচে আছি, নিজেকে'ই নিজে প্রশ্ন করেছি- আচ্ছা, জীবনের মানেটা কি?

এরপর মনে হলো- সেই ছেলেটার কথা, যার পড়াশুনার দায়িত্ব আমি নিয়েছিলাম। কলেজ পাশ করেছে, নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে বিসিএস ক্যাডার হয়েছে। নিভৃতে আমি তার সকল পড়াশুনার খরচ বহন করেছি।

ছেলেটা এখন দেশের এই কঠিন সময়ে, এই করোনা যুদ্ধে দেশের সাধারণ মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছে; নিজের জীবন বাজি রেখে যতটা সম্ভব মানুষের জন্য করছে; আমি তাকে লিখে পাঠিয়েছি

- তোমার ভয় হচ্ছে না?

ও আমাকে লিখেছে:

-আমার তো আজ রাস্তায় মুড়ি বিক্রি করার কথা। সেখান থেকে'ই আজ আমি এই অবস্থায় এসছি। আপনার সঙ্গে পরিচয় না হলে হয়ত আমি আজীবন মুড়ি'ই বিক্রি করতাম। ভয় হবে কেন? বরং এই মানুষ গুলোর জন্য করতে পারলে মনে হয়- নিজের জন্য'ই করছি।

হ্যাঁ, জীবনের মানে হয়ত এটা'ই।

আমি যেই শহরে থাকি, এই শহরে'ই অনেক বাংলাদেশি ছেলে তাদের নানান বিপদে আমার কাছে এসছে, নানানভাবে পরামর্শ চেয়েছে, নানান সাহায্য চেয়েছে।

এমন না, আমার খুব সামর্থ্য আছে কিংবা আমার পক্ষে সব সময় সাহায্য করা সম্ভব। আমি অতি অবশ্য'ই ক্ষুদ্র মানুষ। এরপরও নিজের সামর্থ্য এবং সীমার মাঝে থেকে যতটা সম্ভব চেষ্টা করেছি করতে।

হ্যাঁ, জীবনে মানে আমার কাছে এটা'ই।

স্রেফ নিজের জন্য নয় অন্যদের জন্যও বেঁচে থাকা যায়।

এর মাঝেও এমন সব মানুষ থাকবে, যারা স্রেফ নিজের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য কাছে আসবে, পাশে থাকবে। আবার স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলে ভুলে যাবে, চিনতেও পারবে না। যাদেরকে জীবনের কোন কঠিন মুহূর্তে পাওয়া যাবে না। যারা কেবল নিজের কাজটুকু হাসিল করার জন্য'ই আশপাশে থাকবে।

এদের'কে কখনোই আপন ভাবা যাবে না। বরং ভেবে নিতে হবে- এরা কখনোই আমাদের আপন ছিল না।

গত আড়াই দিন হয় হাসপাতালে আছি। এই আড়াই দিনে কেউ আমার খোঁজ নেয়নি। অথচ আজ সকালে বাসায় আসার পরপর'ই যখন ফোন'টা চালু করলাম; তখন'ই পাশের ফ্ল্যাটে থাকা রাশিয়ান মেয়ে এলিসের ফোন

-আমিনুল, তোমার ফোন এই কয়দিন বন্ধ ছিলো কেন? আমি তো চিন্তায় অস্থির! এই করোনার সময় তোমার ফোন বন্ধ থাকবে কেন?

আমি একটু হেসে বললাম

-তুমি কি করে জানলে আমার ফোন বন্ধ?
-আমি তো দুই দিন ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছি। কি হয়েছে তোমার?

আমি আবারও হেসে বললাম

-কিছু হয়নি। ইচ্ছে হলো ফোনটা বন্ধ করে বসে থাকি।
-এটা তুমি ঠিক করোনি। আমি তো খুব চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। তোমার কি কোন কিছুর প্রয়োজন আছে? কোন সাহায্যের দরকার? প্রয়োজন হলে কিন্তু আমাকে বলবে। আমি গিয়ে দিয়ে আসব।

আমার চোখটা প্রায় ঝাপসা হয়ে এসছিল। চোখ মুছতে মুছতে'ই আমি ফোন ছেড়েছি। যেই মানুষগুলোর জন্য প্রায় নিজের জীবন'টাই উৎসর্গ করে দিয়েছি; এমন কিছু নেই, যা করিনি; এদের কেউ খোঁজ নেয়া তো অনেক দূরের ব্যাপার; পারলে আরও কঠিন অবস্থায় নিয়ে আমাকে ফেলে।

অথচ রাশিয়া থেকে আসা এই মেয়েটা; যার সঙ্গে হয়ত স্রেফ অল্প একটু বন্ধুত্বের সম্পর্ক; সে কিনা জিজ্ঞেস করছে- কোন প্রয়োজন হলে কিন্তু আমাকে বলবে!

ঠিক তখন'ই মনে হলো- সম্পর্কগুলো এমন'ই হওয়া উচিত। যেই সম্পর্কগুলো স্রেফ প্রয়জনের জন্য গড়ে উঠে; তারা কখনো প্রিয়জন হতে পারে না। যেই সম্পর্কগুলো স্রেফ নিঃস্বার্থ ভাবে গড়ে উঠে; তারা'ই আসলে দিনশেষে আমাদের প্রিয়জন।

যেই ছেলেটা আজ আত্মহত্যা করেছে; সে হয়ত বুঝতে'ই পারেনি- কে তার প্রিয়জন ছিল।

অনেক সময় পুরো জীবন কেটে যায়, কিন্তু আমরা বুঝে উঠতে পারি না- কে আমাদের সত্যিকারের কাছের মানুষ। তখন আমরা নিজদের প্রশ্ন করতে থাকি- জীবনের মানে কি?

যেই ছেলেটা আত্মহত্যা করেছে- সেও হয়ত এই প্রশ্ন'ই করেছে।

সামাজিক মনোবিজ্ঞান পড়া'ই আমি। আত্মহত্যা নিয়ে আমাকে অনেক পড়তে হয়েছে।

ছেলেটা হয়ত বুঝতে'ই পারেনি- আমাদের বেঁচে থাকতে হয় স্রেফ নিজের জন্য নয়; অন্যদের জন্য।

এই আমাকে জীবনের চলতি পথে, স্রেফ জন্মসূত্রে পাওয়া অপূর্ণতার জন্য কতো কিছু শুনতে হয়েছে। মানুষের ঘৃণা- অপমান বয়ে বেড়িয়ে'ই আমি আজ এই পর্যন্ত এসেছি। পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছিলো, স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো; এরপরও থেমে থাকিনি।

জীবনের এই পর্যায়ে এসে এমনকি যাকে সবচাইতে কাছের আপনজন ভেবেছি; সে পর্যন্ত বলে বসেছে- কথা বলতে ভালো লাগে না। কারণ আমার কথা তার কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়।

বুকের ভেতর জমা হওয়া পাথর'টা হয়ত ডাক্তার কেটে ফেলে দিয়েছে কাল; কিন্তু হৃদয়ের গভীরে যেই ক্ষত আমি বয়ে বেড়াচ্ছি সেটা হয়ত যাবার নয়।

না, এরপরও আমি থেমে যাবো না।

কারণ আমি জানি- পরাজিত মানুষদের এই পৃথিবী মনে রাখে না। পরাজিত মানুষদের কোন স্থান নেই এই পৃথিবীতে।

সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেয়া মানুষগুলো জন্মসূত্রে পাওয়া স্বাভাবিকতা নিয়ে গর্ব করতে থাকুক; নিজদের বড় মনে করতে থাকুক। এরপরও এদের কোন সাহায্যের প্রয়োজন হলে যাতে সাহায্য করতে পারি- এই জন্য এগিয়ে যেতে হবে আমাকে।

অপূর্ণতা'কে সঙ্গে নিয়ে'ই আমি এগিয়ে যাবো। হৃদয়ের এই ক্ষত নিয়ে'ই আমি এগিয়ে যাবো। কারন আমি বেঁচে থাকার মানে'টা উপলব্ধি করতে পেরেছি।

পৃথিবী নামক এই গ্রহে মানুষ হিসেবে জন্মানোর সব চাইতে বড় সুবিধা'ই হচ্ছে- স্রেফ নিজের জন্য বেঁচে না থেকে; অন্যদের জন্যও বেঁচে থাকা যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য
পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা
মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
ভোলায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সাংবাদিক মাহাবুব হোসেন সারমাতের দাফন সম্পন্ন
গোপালগঞ্জে সাংবাদিক মাহাবুব হোসেন সারমাতের দাফন সম্পন্ন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত
নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ
সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক
মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার
বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না
প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে
ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী
মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা