শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বুধবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনা রোগীর বিদায়বেলা-সেবা, স্মৃতি আর বেদনা!

সেরীন ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
করোনা রোগীর বিদায়বেলা-সেবা, স্মৃতি আর বেদনা!

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দুলছে ৫৮ বছর বয়সী জন (আসল নাম নয়)! পরিবারের কেউ হাসপাতালের আইসিইউতে প্রবেশ করতে পারছে না! মারাত্মক ভাইরাসটির বিস্তার রোধে এ কঠিন সিদ্ধান্তটি নিতে হয়েছে কর্তৃপক্ষের! নার্স থ্যাকার একহাতে তার সেলফোনটি জনের মাথা বরাবর পর্দার এপাশে ধরে রেখেছে আর অন্য হাতে টিস্যু দিয়ে বারবার চোখ মুছছে! ফোনের অপর প্রান্তে, হাসপাতালের বাইরে আকুল হয়ে কাঁদছে জনের প্রিয়জনেরা!

কন্যা কেঁদে কেঁদে বাবাকে ডাকছে, “বাবা, বাবা, জেগে ওঠো! বাবা, আমরা তোমার জন্য অপেক্ষা করছি...বাড়িতে ফিরে আসো!” নীরবে চোখের জল গড়িয়ে পড়ছে উপস্থিত নার্সের, কর্তব্যরত ডাক্তারের!

ব্রাম্পটন সিভিক হাসপাতালের আইসিইউতে চাকরি করা নার্স দারাস থ্যাকারের অভিজ্ঞতা রয়েছে ২০০৩ সালের সার্স-আক্রমণের সময়কারও। সে জানে, সে এমন একটি ইউনিটে কাজ করছে যেখানে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ চিকিৎসার পরেও রোগী মারা যায়!

তার জন্য আরও একটি কঠিন মুহূর্ত ছিল যখন তার নিজেরই সহকর্মী শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছিলেন! সেসময় শক্ত করে তার হাত ধরে পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন থ্যাকার! তিনি বলেন, “ও তো আমাদেরই একজন! যাবার আগে ওর পাশে পরিবারের কেউ ছিল না তাতে কি! পাশে দাঁড়িয়ে কেঁদেছি, ওর জন্য প্রার্থনা করেছি! আমার জন্য কঠিনতম একটি মুহূর্ত ছিল সেটি!”

তবু, এবারে করোনা-ভাইরাসের মরণকামড়ের কাজ করতে এসে বারবারই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ছেন থ্যাকার! নিজেকে সামলে রাখা দায় হয়ে পরছে বারবার। নিজে ভীত ছিলেন যথেষ্ট, নিজ পরিবারের কথাও মাথায় রাখতে হয়েছে তাকে, তারপরও তিনি দৃঢ়কণ্ঠে বলেন, ‌‘আমাদের পিছিয়ে যাবার সুযোগ নেই! সবাইকে মিলেমিশের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যেতে হবে!”

করোনাভাইরাসটি অতি উচ্চমাত্রায় ছোঁয়াচে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে আত্মীয়স্বজনকে আইসিইউতে প্রবেশ নিষেধ করেছেন। কিন্তু তারা তাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন পরিবারগুলোকে প্রিয়জনের সাথে যোগাযোগ করানোর, তাদের শেষ ইচ্ছাগুলো পালন করানোর। ডাক্তার, নার্স ও সমাজকর্মীরা সেলফোন, ভিডিও কনফারেন্স ইত্যাদির মাধ্যমে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আত্মীয়-স্বজনকে প্রিয় মানুষটিকে দেখানোর ব্যবস্থা করেছেন। অনেক ক্ষেত্রেই তারা নিজেদের ফোন নাম্বার দিয়ে অনুরোধ করছেন, যে-কোনো সময়ে ফোন দিলেই তারা তথ্য দেবেন এই বলে।

উদ্বেগ, প্রিয় মানুষ হারানোর বেদনা, আশঙ্কা-ভয় ইত্যাদি দূর করতে ডাক্তার-নার্স-সমাজকর্মীরা প্রতিমুহূর্তে রোগীর অবস্থা বর্ণনা করছেন কাছের মানুষদেরকে, যাতে পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য পেয়ে তারা স্বস্তি পেতে পারেন। রোগী যতোই মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে থাকেন, ততই তারা পরিবারগুলোকেও সম্ভাব্য ঘটনার জন্য প্রস্তুত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন। সবাই মিলে সেই চেষ্টাই করেন যাতে পরিবার-পরিজন অন্তত একবারের জন্য হলেও প্রিয় মানুষটাকে আন্তরিক ‘বিদায়’ জানাতে পারেন! এমনি তাদের শেষকৃত্য কোথায় কিভাবে হবে, সেগুলোরও তদারকি করেছেন তারা।

হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ডাক্তার ব্রুকস ফ্যালিস এই হাসপাতালেরই একজন ক্লিনারের মৃত্যুর সময় তার পাশে ছিলেন। মৃত্যুর আগ মুহূর্তে রোগীর মেয়েটিকে তিনি এক ভিডিও কনফারেন্সে ডাকেন বাবার সাথে কথা বলার জন্য। মেয়েটি ভিডিওতে বাবাকে দেখে উচ্চস্বরে বাবাকে সাহস জোগাতে থাকে। বলে, বাবা, তুমি তো জানো কত ভালোবাসি তোমাকে আমি! আর একটু শক্ত হও তো, আরও একটু চেষ্টা করো টিকে থাকতে! তুমি পারবে বাবা, তোমার শক্তি অনেক, জানি তুমি ফিরে আসবে! 

ডা. ফ্যালিস বলেন, “আমি আর নার্স তখন কাঁদছিলাম। এই ভেবে ভালোও লাগছিলো যে শেষ পর্যন্ত মেয়েটি বাবার সাথে কথা বলতে পেরেছে!”

এরকম আরও অনেক ঘটনাই আছে। বিভিন্ন ধর্মের মানুষের শেষ বিদায়ের সময় নানারকম আকাঙ্ক্ষা বা রীতিনীতি পালনের রেওয়াজ থাকে। হাসপাতালে সেগুলোও যথাসাধ্য পালন করার চেষ্টা করছেন তারা। যেমন, ব্রাম্পটন হাসপাতালের সমাজকর্মী ড্যানিয়েল রোগীর স্বজনের ইচ্ছা অনুযায়ী, একজন রোগীর হাত-পা এবং শরীর একটি নির্দিষ্ট দিক বরাবর করে শুইয়ে দিয়েছেন। আবার আরেকজন রোগী মারা যাবার আগে তার সারা গায়ে পবিত্র পানি ছিটিয়ে দেবার কাজটি করেছেন একজন ডাক্তার। ভিডিও কলে রোগীর স্বজনেরা কিভাবে কাজটি করতে হবে তার নির্দেশনা দিয়েছেন ডাক্তারকে!

ডা. ফ্যালিসের মতে, শুধুতো করোনার জন্যই নয়, আইসিইউ লাইফ সাপোর্ট, কিডনি ডায়ালাইসিস, ভেন্টিলেটর, হার্ট-সাপোর্ট ইত্যাদি নানারকম যন্ত্রপাতিতে ঠাসা থাকে। এইসব হাজারো মেশিনপত্রের ভিড়ে প্রিয় মানুষটিকে নিথর হয়ে পরে থাকতে দেখাটাও প্রিয়জনের একটা বেদনাদায়ক ব্যাপার। 

তিনি বলেন, আমাদের কাজ হলো পরিবারের সেসব বেদনাও ভাগাভাগি করে নেয়া আর যতোটা সম্ভব তাদের শেষ ইচ্ছাটুকু পূরণ করা!

নার্স থ্যাকার তার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা থেকে বলেন, ভেন্টিলেটরে সারি সারি শুয়ে আছে ঘুমন্ত রোগীরা, কারো নড়াচড়া নেই, সবাইকে দেখতে একই রকম লাগছে! মনে হতে থাকে, কেনো হরর ছবির অংশ এই আমি ও আমরা! কিছুই করার নেই কারো, শুধু তাদের জেগে ওঠার জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক: কানাডার কমিউনিটি নার্স।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য
পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা
মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
ভোলায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সাংবাদিক মাহাবুব হোসেন সারমাতের দাফন সম্পন্ন
গোপালগঞ্জে সাংবাদিক মাহাবুব হোসেন সারমাতের দাফন সম্পন্ন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত
নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ
সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক
মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার
বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না
প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে
ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী
মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা