শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৬, বুধবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২০

তারা এখন কোথায়, এত ভয় কেন আপনাদের?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
তারা এখন কোথায়, এত ভয় কেন আপনাদের?

সিলেটের ওসমানী মেডিকেলের চিকিৎসক, অধ্যাপক মইন করোনায় আক্রান্ত হয়ে আজ ঢাকায় মারা গিয়েছেন।

এমন চমৎকার একজন মানুষ, এভাবে হারিয়ে গেল আমাদের কাছ থেকে। তাকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনতাম। তার সম্পর্কে কোন কিছু আজ লিখবো না। এখন সবাই তার এবং তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাবে। আমি বরং তার প্রতি আমার ভালোবাসা এবং গভীর শ্রদ্ধা টুকু তুলে রাখলাম।

কিছু কথা না বললেই না। এই জন্য লিখতে বসেছি।

আমরা যখন প্রায় দেড় মাস আগে থেকে বলে বেড়িয়েছি- দয়া করে সব বন্ধ করে দিন; আপনারা শুনেন'নি। একদম শুনেন'নি। আপনাদের হুজুর হুজুর করা লোকজন এসে উল্টো আমাদের বলেছে-আমরা নাকি আতঙ্ক ছড়াচ্ছি!

যেই লোক গুলো এইসব বলেছে, তারা এখন কোথায়? এরা তো সবাই এখন ঘরে ঢুকে বসে আছে! এত ভয় কেন আপনাদের?

আপনারা না বলেছিলেন, গরমের দেশে করোনা হয় না? আপনারা না বলেছিলেন করোনা তেমন কিছু না। মাত্র এক ভাগ মানুষ মারা যায় কিংবা তার চাইতেও কম! আর আমরা শুধু শুধু আতঙ্ক ছড়াচ্ছি! তো, আপনারা এখন কোথায়?

করোনা তো তেমন কিছুই না। এখন দয়া করে ঘরে না থেকে মানুষ গুলোর সেবা করুন না! করছেন নাকি?

যেই ডাক্তার আজ মারা গেল; সেও আমাদের দলে ছিল। সেও বুঝতে পেরেছিল- ভয়াবহ বিপদ অপেক্ষা করছে। সে হয়ত আমাদের মতো লেখালেখি করতো না। সে স্রেফ মানব সেবায় নিয়জিত ছিল।

আপনাদের তেল দিয়ে বেড়ানো মানুষ গুলোর মতো বলে বেড়াত না- এইসব করোনা-টরনা কিছু'ই না।

এই ডাক্তারও বুঝতে পেরেছিল- সামনে মহা বিপদ। সব কিছু বন্ধ করে দিতে হবে। চিকিৎসকদের জরুরী প্রয়োজনীয় জিনিস থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছু'র জন্য জরুরী প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।

আপনারা এর কিছুই করেননি। কারণ, আপনাদের যারা বুদ্ধি দেয়, আপনাদের যারা উপদেষ্টা হয়- তারা এই দেশ কিংবা দেশের মানুষ'কে না; তারা স্রেফ ভালোবাসে তাদের নিজদের'কে এবং নিজেদের পদ এবং পদবীকে।

আর আমাদের মতো সাধারণ মানুষ; কিংবা আজ যেই ডাক্তার মারা গেল; তারা করোনা রোগীর চিকিৎসা দিয়ে নিজে আক্রান্ত হয়ে সামান্য চিকিৎসা টুকুও পায় না।

সিলেট থেকে তাকে উড়িয়েও আনা যায়নি। আনতে হয়েছে সড়ক পথে। পায়নি কোন ভেন্টিলেটর।

এখন মরে গিয়ে তিনি হয়ত বীরের মর্যাদা পাবেন। কারো কারো কাছে হয়ত তিনি করোনা যুদ্ধের প্রথম শহীদ হিসেবেও বিবেচিত হবেন। কিন্তু বেঁচে থেকে সামান্য সম্মান টুকু কি এই মানুষটা পেয়েছে?

আমরা যারা নিয়মিত লেখালেখি করি, আমরা নানান বিষয়ে সমালোচনা করি। সেটা আমরা করি- যাতে মানুষ কিংবা দেশের উপকার হয়। কিছু কথা বলে নেই।

কেউ কি আমাকে একটু বলবেন, দেশে যেই বাড়ি'র কোন লোক কিংবা মহিলা করোনা আক্রান্ত হচ্ছে; সেই বাড়িটি'তে লাল কাপড় কেন এখন টানিয়ে দেয়া হচ্ছে? এর মানে কি?
আমরা কি এখন সেই স্টেজে আছি?

এটা তো আপনারা করতে পারতেন আজ থেকে দেড় মাস আগে। যখন করোনা ভাইরাস খুব একটা ছড়িয়ে পড়েনি। সেই ক্ষেত্রে যেই অল্প কিছু মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলো, তাদের কন্টাক্ট ট্রেস করে যাতে ভাইরাস'টি ছড়িয়ে না যায়; সেই ব্যবস্থা করা যেত।

কিন্তু এখন কোন হিসেবে আপনারা কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে তার বাড়িতে লাল পতাকা টানিয়ে দিচ্ছেন? পুরো রাস্তা ব্লক করে দিচ্ছেন?

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন তো অনেক আগে'ই শুরু হয়ে গিয়েছে এই দেশে। আপনি কি এই অল্প কিছু মানুষের কন্টাক্ট ট্রেস করে করোনা বিস্তার রোধ করতে পারবেন?

এখন তো সমাজে কিংবা দেশে এমন হাজার হাজার করোনা রোগী ঘুরে বেড়াচ্ছে। অনেকের হয়ত কোন লক্ষন'ও নেই। এখন এই কাজ করছেন কেন? দেড় মাস আগে যখন বলেছিলাম- তখন করলেন না।

এখন কোন হিসেবে এই কাজ করছেন, সে আপনারা'ই ভালো বলতে পারবেন! এই সামান্য বুদ্ধি দেবার মতো মানুষ গুলোও কি আপনাদের কাছে নেই?

এতে কি হচ্ছে জানেন? মানুষ মনে করছে- যারা করোনা রোগী, তারা অস্পৃশ্য! তাদের'কে সমাজ থেকে বের করে দিচ্ছে! কেউ তাদের দায়িত্ব নিতে চাইছে না। অনেক'কে নানান ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে!

কাল পত্রিকায় পড়লাম, এক মাকে তার সব সন্তানরা মিলে গাজীপুরের জঙ্গলে ফেলে গিয়েছে! কারণ ওই মা'র করোনা উপসর্গ দেখা দিয়েছিল! চিন্তা করা যায়? সন্তানরা তাদের মাকে বনে-জঙ্গলে ফেলে চলে গিয়েছে!

আজ আবার জানতে পারলাম- এক পরিবারের চার জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে! পাঁচ সদস্যের ওই পরিবারের স্রেফ পাঁচ বছরের বাচ্চাটা ছাড়া আর সবাই করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এখন ওই বাচ্চাটার দায়িত্ব কোন আত্মীয়-স্বজন নিতে চাইছে না!

এইসব কেন হচ্ছে জানেন তো? এই যে আপনারা করোনা নিয়ে আগে থেকে নানান সব আজব কথা বার্তা বলে বেড়িয়েছেন; এতে এইসব মানুষের মনে অন্য ধরনের একটা ধারণা কাজ করছে।

এই যে এখন লাল কাপড় বেঁধে দিচ্ছেন, এর কি কোন দরকার আছে?

কয়টা মানুষ'কে আপনি এখন এভাবে ট্রেস করতে পারবেন? কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়ে গেলে এইসবে কাজ হবে না।

স্রেফ সবাইকে বলতে হবে ঘরে থাকুন। সেটা করোনায় শনাক্ত রোগী হলেও যেমন ঘরে থাকতে হবে; না হলেও থাকতে হবে। আপনি হয়ত ১ হাজার করোনা রোগী শনাক্ত করেছেন। আরও কয়েকশো হাজার করোনায় আক্রান্ত রোগী; যাদের হয়ত শনাক্ত করা সম্ভব হবে না কোন দিন; তাদের কি আপনি এভাবে লাল পতাকা দিয়ে আলাদা করতে পারবেন এখন?

সময়ের কাজ সময়ে না করে; এখন করছেন! এখন বরং সবাই'কে যে করেই হোক ঘরে রাখুন।

তাছাড়া, মাত্র তো এক হাজারের মতো শনাক্ত করেছেন; যদি মনে করেন- এদের'কে আলাদা রাখবেন; রাখুন না আলাদা করে।

আলাদা কয়েকটা জায়গা প্রতিটা জেলায় তৈরি রাখুন। শনাক্ত রোগী; যাদের কিনা অবস্থা সম্পূর্ণ ভালো; খুব একটা স্বাস্থ্যের অবনতি হয়নি; তারা সেখানে থাকবে। যাদের অবস্থা খারাপ, তারা হাসপাতালে যাবে।

শহরের হাসপাতাল গুলোকে ব্যবহার করতে পারেন এই জন্য। যদিও এভাবে আলাদা করে রেখে খুব একটা ফায়দা হবে না। কারণ হাজার হাজার রোগী, যাদের শনাক্ত করা যায়নি; তার কিন্তু ঘুরে বেড়াচ্ছে!

তাই, এইসব লাল কাপড় লাগিয়ে দিয়ে কিংবা একটা বাসা বা গলি লক ডাউন করা বাদ দিয়ে বরং পুরো দেশ'টাকে লক ডাউন করুন। কোন মানুষকে বের হতে দিবেন না।

দেড় মাস আগে থেকে বলে যাচ্ছি- শুনলেন না।

আপনাদের জানিয়ে রাখি সুইডেন দেশটা ইউরোপের অন্য দেশ গুলোকে অনুসরণ না করে সব কিছু চালু রেখেছিল। এমনকি পুরো পৃথিবীতে নিজদের একটা আলদা ব্র্যান্ড করার চেষ্টা করেছিল সব কিছু খোলা রেখেও কি করে করোনা মোকাবেলা করা যায়!

ফলাফল কি হয়েছে জানেন?

দেশটি'তে এখন মৃত্যু'র মিছিল চলছে। সুইডেনে এখন প্রতি ৯০০ জনে এক জন করোনা রোগী! মাত্র ৯০ লাখ জনসংখ্যার দেশে এর মাঝে'ই হাজারের উপর মানুষ মারা গিয়েছে। আরও কতো হাজার মানুষ মারা যাবে; তার কোন ঠিক নেই।

কারণ কিন্তু ওই একটা'ই। এরা সময় মতো সব কিছু বন্ধ করেনি। এখন মৃত্যু'র মিছিল মেনে নিতেই হচ্ছে ওদের। কফিন গুণছে এখন ওরা।

সুইডেনের মতো মানবিক দেশ; যাদেরকে বলা হতো "মানুষ আগের" দেশ। অর্থাৎ এই দেশ'টিতে সব সময় মানুষকে আগে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে; সেই দেশটি এইবার তাদের মানুষের বদলে অর্থনীতি'কে প্রাধান্য দিয়েছে। এর প্রভাব শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে শেষ হয়; সেটা না হয় ভবিষ্যৎ'ই বলে দিবে।

সুইডেনের উদাহরণ'টা এই লেখায়া অবতারণা করলাম এই কারণে- এইসব দেশরাও ভুল করেছে। সুতরাং বাংলাদেশ ভুল করেছে; এটা খুব একটা বড় কিছু না।

পুরো প্রজন্মের কেউ'ই তো আর এমন অবস্থায় আগে পড়ে'নি। তাই ভুল হতেই পারে। কাউ'কে দোষ দিচ্ছি না। স্রেফ ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়ে বলতে চাইছি- অন্তত আগামী'তে যাতে ভুল কম হয়।

আমি গত কয়েকদিন অতীতে হয়ে যাওয়া পৃথিবী ব্যাপী মহামারী গুলোর ইতিহাস পড়ছিলাম।

যেটা আবিষ্কার করাম- ওই সব ভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি পেতে পৃথিবী'কে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।

করোনাভাইরাসও যে খুব দ্রুত চলে যাবে; এমন'টা আমার মনে হচ্ছে না। আমি জানি শত বছর আগে বিজ্ঞান খুব একটা এগিয়ে ছিল না। এখন অনেক এগিয়েছে। বিজ্ঞানীরা হয়ত দ্রুত'ই ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করে ফেলবে। সেই ক্ষেত্রেও দেড়-দুই বছরের আগে এটা কোন ভাবে'ই সম্ভব হবে বলে অন্তত আমার মনে হচ্ছে না। এর চাইতেও বেশি সময় লাগতে পারে।

তাই এখন থেকে'ই ভাবতে হবে- কিভাবে এই ভাইরাসের সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকা যায়। কারণ এর সাথে অর্থনীতিও জড়িত আছে।

এটি কিন্তু একটি যুদ্ধ। আপনাদের জানিয়ে রাখি- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ বেঙ্গলে অর্থাৎ বাংলাদেশ কিন্তু দুর্ভিক্ষ হয়েছিলো। করোনা যুদ্ধও কিন্তু একটা যুদ্ধ। যেহেতু ব্রিটিশ শোষক'রা আমাদের স্রেফ শোষণ করে গিয়েছে; তাই বিশ্ব যুদ্ধের পর আমাদের মানুষদের পেটে খাবার দেবার বদলে, আমাদের জিনিস নিয়ে তারা নিজেদের মানুষকে খাইয়েছে।

এইবার করোনা যুদ্ধে যেন অন্তত তেমন না হয়। এখন'ই শুনতে পাচ্ছি- নানান ভাবে ত্রাণ সামগ্রী মেরে দিচ্ছে আপনাদের লোকজন। এই দিকে ভালো করে খেয়াল রাখুন। দরকার হয় সেনাবাহিনী দিয়ে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করুন।

সেই সঙ্গে খাদ্য উৎপাদন কিভাবে সচল রাখা যায়, সেটা নিয়ে এখন'ই ভাবতে বসুন। দরকার হয় সেনাবাহিনীকে কাজে লাগিয়ে দিন।

সাপ্লাই চেইন যাতে কোন ভাবে'ই ভেঙে না পড়ে। উন্নত বিশ্বের দেশ গুলো এর মাঝে'ই এই নিয়ে চিন্তায় পড়ে গিয়েছে। তাই আমাদেরও এই নিয়ে ভাবতে হবে। আশার ব্যাপার হচ্ছে- আমাদের অন্তত কৃষি জমি আছে; যেখানে ফসল ফলে। আছে কৃষকও এবং ব্রিটিশদের মতো কোন বিদেশি শোষক আমাদের নেই। তাই অন্তত আশা করা যায়, দুর্ভিক্ষে আমাদের মরতে হবে না; যদি না আপনাদের দলের লোকজন এই মহামারী'র মাঝেও দেশটাকে কেবল নিজেদের সম্পত্তি মনে করে লুটপাট করে বেড়ায়!

করোনা যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে হবে।

আমি যেভাবে দেখছি- পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশ এই যুদ্ধে মনোবল প্রায় হারিয়ে বসে আছে। এরা বুঝতে'ই পারছে না কি করা উচিত! এই যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত কারা জয়ী হবে; কাদের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যাবে; সেই হিসাব করার সময় হয়ত এখনও আসেনি। তবে আমি দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি- আমরা যদি এখনও সঠিক ভাবে আগাই; এই যুদ্ধে আমরা টিকে থাকবো এবং কে জানে- হয়ত জয়লাভও করতে পারি।

স্রেফ সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গুলো নিতে হবে।

নিজের একটা আকাঙ্খার কথাও জানিয়ে রাখি- করোনা যুদ্ধ আমাদের বুঝিয়ে দিচ্ছে- কতোটা অমানবিক সমাজ আমরা গড়ে তুলেছিলাম। যেখানে মা-বাবা'কে ফেলে সন্তান চলে যাচ্ছে। কেউ মারা গেলে আত্মীয়-স্বজন পর্যন্ত সামনে আসছে না! এই যুদ্ধ হয়ত সামনে আমাদের আরও অনেক কিছু দেখাবে।

যখন এই যুদ্ধ থেমে যাবে; যদি বেঁচে থাকি- বড্ড ইচ্ছে আছে দেশে একটা স্কুল খোলার, সেখানে লেখাপড়া শিখে গাড়ি-বাড়ি চলার মন্ত্র শেখানো হবে না; যেখানে কোন প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রীও দেয়া হবে না। যেখানে কোন অনার্স-মাস্টার্স-পিএচডি ডিগ্রী নেয়ার মন্ত্র শেখানো হবে 
না - শেখানো হবে স্রেফ কিভাবে মানবিক হওয়া যায়। কিভাবে মানুষ হওয়া যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য
পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা
মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
ভোলায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সাংবাদিক মাহাবুব হোসেন সারমাতের দাফন সম্পন্ন
গোপালগঞ্জে সাংবাদিক মাহাবুব হোসেন সারমাতের দাফন সম্পন্ন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত
নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ
সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক
মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার
বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না
প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে
ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী
মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা