শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৬, বুধবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২০

তারা এখন কোথায়, এত ভয় কেন আপনাদের?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
তারা এখন কোথায়, এত ভয় কেন আপনাদের?

সিলেটের ওসমানী মেডিকেলের চিকিৎসক, অধ্যাপক মইন করোনায় আক্রান্ত হয়ে আজ ঢাকায় মারা গিয়েছেন।

এমন চমৎকার একজন মানুষ, এভাবে হারিয়ে গেল আমাদের কাছ থেকে। তাকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনতাম। তার সম্পর্কে কোন কিছু আজ লিখবো না। এখন সবাই তার এবং তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাবে। আমি বরং তার প্রতি আমার ভালোবাসা এবং গভীর শ্রদ্ধা টুকু তুলে রাখলাম।

কিছু কথা না বললেই না। এই জন্য লিখতে বসেছি।

আমরা যখন প্রায় দেড় মাস আগে থেকে বলে বেড়িয়েছি- দয়া করে সব বন্ধ করে দিন; আপনারা শুনেন'নি। একদম শুনেন'নি। আপনাদের হুজুর হুজুর করা লোকজন এসে উল্টো আমাদের বলেছে-আমরা নাকি আতঙ্ক ছড়াচ্ছি!

যেই লোক গুলো এইসব বলেছে, তারা এখন কোথায়? এরা তো সবাই এখন ঘরে ঢুকে বসে আছে! এত ভয় কেন আপনাদের?

আপনারা না বলেছিলেন, গরমের দেশে করোনা হয় না? আপনারা না বলেছিলেন করোনা তেমন কিছু না। মাত্র এক ভাগ মানুষ মারা যায় কিংবা তার চাইতেও কম! আর আমরা শুধু শুধু আতঙ্ক ছড়াচ্ছি! তো, আপনারা এখন কোথায়?

করোনা তো তেমন কিছুই না। এখন দয়া করে ঘরে না থেকে মানুষ গুলোর সেবা করুন না! করছেন নাকি?

যেই ডাক্তার আজ মারা গেল; সেও আমাদের দলে ছিল। সেও বুঝতে পেরেছিল- ভয়াবহ বিপদ অপেক্ষা করছে। সে হয়ত আমাদের মতো লেখালেখি করতো না। সে স্রেফ মানব সেবায় নিয়জিত ছিল।

আপনাদের তেল দিয়ে বেড়ানো মানুষ গুলোর মতো বলে বেড়াত না- এইসব করোনা-টরনা কিছু'ই না।

এই ডাক্তারও বুঝতে পেরেছিল- সামনে মহা বিপদ। সব কিছু বন্ধ করে দিতে হবে। চিকিৎসকদের জরুরী প্রয়োজনীয় জিনিস থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছু'র জন্য জরুরী প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।

আপনারা এর কিছুই করেননি। কারণ, আপনাদের যারা বুদ্ধি দেয়, আপনাদের যারা উপদেষ্টা হয়- তারা এই দেশ কিংবা দেশের মানুষ'কে না; তারা স্রেফ ভালোবাসে তাদের নিজদের'কে এবং নিজেদের পদ এবং পদবীকে।

আর আমাদের মতো সাধারণ মানুষ; কিংবা আজ যেই ডাক্তার মারা গেল; তারা করোনা রোগীর চিকিৎসা দিয়ে নিজে আক্রান্ত হয়ে সামান্য চিকিৎসা টুকুও পায় না।

সিলেট থেকে তাকে উড়িয়েও আনা যায়নি। আনতে হয়েছে সড়ক পথে। পায়নি কোন ভেন্টিলেটর।

এখন মরে গিয়ে তিনি হয়ত বীরের মর্যাদা পাবেন। কারো কারো কাছে হয়ত তিনি করোনা যুদ্ধের প্রথম শহীদ হিসেবেও বিবেচিত হবেন। কিন্তু বেঁচে থেকে সামান্য সম্মান টুকু কি এই মানুষটা পেয়েছে?

আমরা যারা নিয়মিত লেখালেখি করি, আমরা নানান বিষয়ে সমালোচনা করি। সেটা আমরা করি- যাতে মানুষ কিংবা দেশের উপকার হয়। কিছু কথা বলে নেই।

কেউ কি আমাকে একটু বলবেন, দেশে যেই বাড়ি'র কোন লোক কিংবা মহিলা করোনা আক্রান্ত হচ্ছে; সেই বাড়িটি'তে লাল কাপড় কেন এখন টানিয়ে দেয়া হচ্ছে? এর মানে কি?
আমরা কি এখন সেই স্টেজে আছি?

এটা তো আপনারা করতে পারতেন আজ থেকে দেড় মাস আগে। যখন করোনা ভাইরাস খুব একটা ছড়িয়ে পড়েনি। সেই ক্ষেত্রে যেই অল্প কিছু মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলো, তাদের কন্টাক্ট ট্রেস করে যাতে ভাইরাস'টি ছড়িয়ে না যায়; সেই ব্যবস্থা করা যেত।

কিন্তু এখন কোন হিসেবে আপনারা কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে তার বাড়িতে লাল পতাকা টানিয়ে দিচ্ছেন? পুরো রাস্তা ব্লক করে দিচ্ছেন?

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন তো অনেক আগে'ই শুরু হয়ে গিয়েছে এই দেশে। আপনি কি এই অল্প কিছু মানুষের কন্টাক্ট ট্রেস করে করোনা বিস্তার রোধ করতে পারবেন?

এখন তো সমাজে কিংবা দেশে এমন হাজার হাজার করোনা রোগী ঘুরে বেড়াচ্ছে। অনেকের হয়ত কোন লক্ষন'ও নেই। এখন এই কাজ করছেন কেন? দেড় মাস আগে যখন বলেছিলাম- তখন করলেন না।

এখন কোন হিসেবে এই কাজ করছেন, সে আপনারা'ই ভালো বলতে পারবেন! এই সামান্য বুদ্ধি দেবার মতো মানুষ গুলোও কি আপনাদের কাছে নেই?

এতে কি হচ্ছে জানেন? মানুষ মনে করছে- যারা করোনা রোগী, তারা অস্পৃশ্য! তাদের'কে সমাজ থেকে বের করে দিচ্ছে! কেউ তাদের দায়িত্ব নিতে চাইছে না। অনেক'কে নানান ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে!

কাল পত্রিকায় পড়লাম, এক মাকে তার সব সন্তানরা মিলে গাজীপুরের জঙ্গলে ফেলে গিয়েছে! কারণ ওই মা'র করোনা উপসর্গ দেখা দিয়েছিল! চিন্তা করা যায়? সন্তানরা তাদের মাকে বনে-জঙ্গলে ফেলে চলে গিয়েছে!

আজ আবার জানতে পারলাম- এক পরিবারের চার জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে! পাঁচ সদস্যের ওই পরিবারের স্রেফ পাঁচ বছরের বাচ্চাটা ছাড়া আর সবাই করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এখন ওই বাচ্চাটার দায়িত্ব কোন আত্মীয়-স্বজন নিতে চাইছে না!

এইসব কেন হচ্ছে জানেন তো? এই যে আপনারা করোনা নিয়ে আগে থেকে নানান সব আজব কথা বার্তা বলে বেড়িয়েছেন; এতে এইসব মানুষের মনে অন্য ধরনের একটা ধারণা কাজ করছে।

এই যে এখন লাল কাপড় বেঁধে দিচ্ছেন, এর কি কোন দরকার আছে?

কয়টা মানুষ'কে আপনি এখন এভাবে ট্রেস করতে পারবেন? কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়ে গেলে এইসবে কাজ হবে না।

স্রেফ সবাইকে বলতে হবে ঘরে থাকুন। সেটা করোনায় শনাক্ত রোগী হলেও যেমন ঘরে থাকতে হবে; না হলেও থাকতে হবে। আপনি হয়ত ১ হাজার করোনা রোগী শনাক্ত করেছেন। আরও কয়েকশো হাজার করোনায় আক্রান্ত রোগী; যাদের হয়ত শনাক্ত করা সম্ভব হবে না কোন দিন; তাদের কি আপনি এভাবে লাল পতাকা দিয়ে আলাদা করতে পারবেন এখন?

সময়ের কাজ সময়ে না করে; এখন করছেন! এখন বরং সবাই'কে যে করেই হোক ঘরে রাখুন।

তাছাড়া, মাত্র তো এক হাজারের মতো শনাক্ত করেছেন; যদি মনে করেন- এদের'কে আলাদা রাখবেন; রাখুন না আলাদা করে।

আলাদা কয়েকটা জায়গা প্রতিটা জেলায় তৈরি রাখুন। শনাক্ত রোগী; যাদের কিনা অবস্থা সম্পূর্ণ ভালো; খুব একটা স্বাস্থ্যের অবনতি হয়নি; তারা সেখানে থাকবে। যাদের অবস্থা খারাপ, তারা হাসপাতালে যাবে।

শহরের হাসপাতাল গুলোকে ব্যবহার করতে পারেন এই জন্য। যদিও এভাবে আলাদা করে রেখে খুব একটা ফায়দা হবে না। কারণ হাজার হাজার রোগী, যাদের শনাক্ত করা যায়নি; তার কিন্তু ঘুরে বেড়াচ্ছে!

তাই, এইসব লাল কাপড় লাগিয়ে দিয়ে কিংবা একটা বাসা বা গলি লক ডাউন করা বাদ দিয়ে বরং পুরো দেশ'টাকে লক ডাউন করুন। কোন মানুষকে বের হতে দিবেন না।

দেড় মাস আগে থেকে বলে যাচ্ছি- শুনলেন না।

আপনাদের জানিয়ে রাখি সুইডেন দেশটা ইউরোপের অন্য দেশ গুলোকে অনুসরণ না করে সব কিছু চালু রেখেছিল। এমনকি পুরো পৃথিবীতে নিজদের একটা আলদা ব্র্যান্ড করার চেষ্টা করেছিল সব কিছু খোলা রেখেও কি করে করোনা মোকাবেলা করা যায়!

ফলাফল কি হয়েছে জানেন?

দেশটি'তে এখন মৃত্যু'র মিছিল চলছে। সুইডেনে এখন প্রতি ৯০০ জনে এক জন করোনা রোগী! মাত্র ৯০ লাখ জনসংখ্যার দেশে এর মাঝে'ই হাজারের উপর মানুষ মারা গিয়েছে। আরও কতো হাজার মানুষ মারা যাবে; তার কোন ঠিক নেই।

কারণ কিন্তু ওই একটা'ই। এরা সময় মতো সব কিছু বন্ধ করেনি। এখন মৃত্যু'র মিছিল মেনে নিতেই হচ্ছে ওদের। কফিন গুণছে এখন ওরা।

সুইডেনের মতো মানবিক দেশ; যাদেরকে বলা হতো "মানুষ আগের" দেশ। অর্থাৎ এই দেশ'টিতে সব সময় মানুষকে আগে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে; সেই দেশটি এইবার তাদের মানুষের বদলে অর্থনীতি'কে প্রাধান্য দিয়েছে। এর প্রভাব শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে শেষ হয়; সেটা না হয় ভবিষ্যৎ'ই বলে দিবে।

সুইডেনের উদাহরণ'টা এই লেখায়া অবতারণা করলাম এই কারণে- এইসব দেশরাও ভুল করেছে। সুতরাং বাংলাদেশ ভুল করেছে; এটা খুব একটা বড় কিছু না।

পুরো প্রজন্মের কেউ'ই তো আর এমন অবস্থায় আগে পড়ে'নি। তাই ভুল হতেই পারে। কাউ'কে দোষ দিচ্ছি না। স্রেফ ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়ে বলতে চাইছি- অন্তত আগামী'তে যাতে ভুল কম হয়।

আমি গত কয়েকদিন অতীতে হয়ে যাওয়া পৃথিবী ব্যাপী মহামারী গুলোর ইতিহাস পড়ছিলাম।

যেটা আবিষ্কার করাম- ওই সব ভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি পেতে পৃথিবী'কে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।

করোনাভাইরাসও যে খুব দ্রুত চলে যাবে; এমন'টা আমার মনে হচ্ছে না। আমি জানি শত বছর আগে বিজ্ঞান খুব একটা এগিয়ে ছিল না। এখন অনেক এগিয়েছে। বিজ্ঞানীরা হয়ত দ্রুত'ই ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করে ফেলবে। সেই ক্ষেত্রেও দেড়-দুই বছরের আগে এটা কোন ভাবে'ই সম্ভব হবে বলে অন্তত আমার মনে হচ্ছে না। এর চাইতেও বেশি সময় লাগতে পারে।

তাই এখন থেকে'ই ভাবতে হবে- কিভাবে এই ভাইরাসের সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকা যায়। কারণ এর সাথে অর্থনীতিও জড়িত আছে।

এটি কিন্তু একটি যুদ্ধ। আপনাদের জানিয়ে রাখি- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ বেঙ্গলে অর্থাৎ বাংলাদেশ কিন্তু দুর্ভিক্ষ হয়েছিলো। করোনা যুদ্ধও কিন্তু একটা যুদ্ধ। যেহেতু ব্রিটিশ শোষক'রা আমাদের স্রেফ শোষণ করে গিয়েছে; তাই বিশ্ব যুদ্ধের পর আমাদের মানুষদের পেটে খাবার দেবার বদলে, আমাদের জিনিস নিয়ে তারা নিজেদের মানুষকে খাইয়েছে।

এইবার করোনা যুদ্ধে যেন অন্তত তেমন না হয়। এখন'ই শুনতে পাচ্ছি- নানান ভাবে ত্রাণ সামগ্রী মেরে দিচ্ছে আপনাদের লোকজন। এই দিকে ভালো করে খেয়াল রাখুন। দরকার হয় সেনাবাহিনী দিয়ে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করুন।

সেই সঙ্গে খাদ্য উৎপাদন কিভাবে সচল রাখা যায়, সেটা নিয়ে এখন'ই ভাবতে বসুন। দরকার হয় সেনাবাহিনীকে কাজে লাগিয়ে দিন।

সাপ্লাই চেইন যাতে কোন ভাবে'ই ভেঙে না পড়ে। উন্নত বিশ্বের দেশ গুলো এর মাঝে'ই এই নিয়ে চিন্তায় পড়ে গিয়েছে। তাই আমাদেরও এই নিয়ে ভাবতে হবে। আশার ব্যাপার হচ্ছে- আমাদের অন্তত কৃষি জমি আছে; যেখানে ফসল ফলে। আছে কৃষকও এবং ব্রিটিশদের মতো কোন বিদেশি শোষক আমাদের নেই। তাই অন্তত আশা করা যায়, দুর্ভিক্ষে আমাদের মরতে হবে না; যদি না আপনাদের দলের লোকজন এই মহামারী'র মাঝেও দেশটাকে কেবল নিজেদের সম্পত্তি মনে করে লুটপাট করে বেড়ায়!

করোনা যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে হবে।

আমি যেভাবে দেখছি- পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশ এই যুদ্ধে মনোবল প্রায় হারিয়ে বসে আছে। এরা বুঝতে'ই পারছে না কি করা উচিত! এই যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত কারা জয়ী হবে; কাদের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যাবে; সেই হিসাব করার সময় হয়ত এখনও আসেনি। তবে আমি দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি- আমরা যদি এখনও সঠিক ভাবে আগাই; এই যুদ্ধে আমরা টিকে থাকবো এবং কে জানে- হয়ত জয়লাভও করতে পারি।

স্রেফ সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গুলো নিতে হবে।

নিজের একটা আকাঙ্খার কথাও জানিয়ে রাখি- করোনা যুদ্ধ আমাদের বুঝিয়ে দিচ্ছে- কতোটা অমানবিক সমাজ আমরা গড়ে তুলেছিলাম। যেখানে মা-বাবা'কে ফেলে সন্তান চলে যাচ্ছে। কেউ মারা গেলে আত্মীয়-স্বজন পর্যন্ত সামনে আসছে না! এই যুদ্ধ হয়ত সামনে আমাদের আরও অনেক কিছু দেখাবে।

যখন এই যুদ্ধ থেমে যাবে; যদি বেঁচে থাকি- বড্ড ইচ্ছে আছে দেশে একটা স্কুল খোলার, সেখানে লেখাপড়া শিখে গাড়ি-বাড়ি চলার মন্ত্র শেখানো হবে না; যেখানে কোন প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রীও দেয়া হবে না। যেখানে কোন অনার্স-মাস্টার্স-পিএচডি ডিগ্রী নেয়ার মন্ত্র শেখানো হবে 
না - শেখানো হবে স্রেফ কিভাবে মানবিক হওয়া যায়। কিভাবে মানুষ হওয়া যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন