শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৬, বুধবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২০

তারা এখন কোথায়, এত ভয় কেন আপনাদের?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
তারা এখন কোথায়, এত ভয় কেন আপনাদের?

সিলেটের ওসমানী মেডিকেলের চিকিৎসক, অধ্যাপক মইন করোনায় আক্রান্ত হয়ে আজ ঢাকায় মারা গিয়েছেন।

এমন চমৎকার একজন মানুষ, এভাবে হারিয়ে গেল আমাদের কাছ থেকে। তাকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনতাম। তার সম্পর্কে কোন কিছু আজ লিখবো না। এখন সবাই তার এবং তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাবে। আমি বরং তার প্রতি আমার ভালোবাসা এবং গভীর শ্রদ্ধা টুকু তুলে রাখলাম।

কিছু কথা না বললেই না। এই জন্য লিখতে বসেছি।

আমরা যখন প্রায় দেড় মাস আগে থেকে বলে বেড়িয়েছি- দয়া করে সব বন্ধ করে দিন; আপনারা শুনেন'নি। একদম শুনেন'নি। আপনাদের হুজুর হুজুর করা লোকজন এসে উল্টো আমাদের বলেছে-আমরা নাকি আতঙ্ক ছড়াচ্ছি!

যেই লোক গুলো এইসব বলেছে, তারা এখন কোথায়? এরা তো সবাই এখন ঘরে ঢুকে বসে আছে! এত ভয় কেন আপনাদের?

আপনারা না বলেছিলেন, গরমের দেশে করোনা হয় না? আপনারা না বলেছিলেন করোনা তেমন কিছু না। মাত্র এক ভাগ মানুষ মারা যায় কিংবা তার চাইতেও কম! আর আমরা শুধু শুধু আতঙ্ক ছড়াচ্ছি! তো, আপনারা এখন কোথায়?

করোনা তো তেমন কিছুই না। এখন দয়া করে ঘরে না থেকে মানুষ গুলোর সেবা করুন না! করছেন নাকি?

যেই ডাক্তার আজ মারা গেল; সেও আমাদের দলে ছিল। সেও বুঝতে পেরেছিল- ভয়াবহ বিপদ অপেক্ষা করছে। সে হয়ত আমাদের মতো লেখালেখি করতো না। সে স্রেফ মানব সেবায় নিয়জিত ছিল।

আপনাদের তেল দিয়ে বেড়ানো মানুষ গুলোর মতো বলে বেড়াত না- এইসব করোনা-টরনা কিছু'ই না।

এই ডাক্তারও বুঝতে পেরেছিল- সামনে মহা বিপদ। সব কিছু বন্ধ করে দিতে হবে। চিকিৎসকদের জরুরী প্রয়োজনীয় জিনিস থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছু'র জন্য জরুরী প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।

আপনারা এর কিছুই করেননি। কারণ, আপনাদের যারা বুদ্ধি দেয়, আপনাদের যারা উপদেষ্টা হয়- তারা এই দেশ কিংবা দেশের মানুষ'কে না; তারা স্রেফ ভালোবাসে তাদের নিজদের'কে এবং নিজেদের পদ এবং পদবীকে।

আর আমাদের মতো সাধারণ মানুষ; কিংবা আজ যেই ডাক্তার মারা গেল; তারা করোনা রোগীর চিকিৎসা দিয়ে নিজে আক্রান্ত হয়ে সামান্য চিকিৎসা টুকুও পায় না।

সিলেট থেকে তাকে উড়িয়েও আনা যায়নি। আনতে হয়েছে সড়ক পথে। পায়নি কোন ভেন্টিলেটর।

এখন মরে গিয়ে তিনি হয়ত বীরের মর্যাদা পাবেন। কারো কারো কাছে হয়ত তিনি করোনা যুদ্ধের প্রথম শহীদ হিসেবেও বিবেচিত হবেন। কিন্তু বেঁচে থেকে সামান্য সম্মান টুকু কি এই মানুষটা পেয়েছে?

আমরা যারা নিয়মিত লেখালেখি করি, আমরা নানান বিষয়ে সমালোচনা করি। সেটা আমরা করি- যাতে মানুষ কিংবা দেশের উপকার হয়। কিছু কথা বলে নেই।

কেউ কি আমাকে একটু বলবেন, দেশে যেই বাড়ি'র কোন লোক কিংবা মহিলা করোনা আক্রান্ত হচ্ছে; সেই বাড়িটি'তে লাল কাপড় কেন এখন টানিয়ে দেয়া হচ্ছে? এর মানে কি?
আমরা কি এখন সেই স্টেজে আছি?

এটা তো আপনারা করতে পারতেন আজ থেকে দেড় মাস আগে। যখন করোনা ভাইরাস খুব একটা ছড়িয়ে পড়েনি। সেই ক্ষেত্রে যেই অল্প কিছু মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলো, তাদের কন্টাক্ট ট্রেস করে যাতে ভাইরাস'টি ছড়িয়ে না যায়; সেই ব্যবস্থা করা যেত।

কিন্তু এখন কোন হিসেবে আপনারা কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে তার বাড়িতে লাল পতাকা টানিয়ে দিচ্ছেন? পুরো রাস্তা ব্লক করে দিচ্ছেন?

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন তো অনেক আগে'ই শুরু হয়ে গিয়েছে এই দেশে। আপনি কি এই অল্প কিছু মানুষের কন্টাক্ট ট্রেস করে করোনা বিস্তার রোধ করতে পারবেন?

এখন তো সমাজে কিংবা দেশে এমন হাজার হাজার করোনা রোগী ঘুরে বেড়াচ্ছে। অনেকের হয়ত কোন লক্ষন'ও নেই। এখন এই কাজ করছেন কেন? দেড় মাস আগে যখন বলেছিলাম- তখন করলেন না।

এখন কোন হিসেবে এই কাজ করছেন, সে আপনারা'ই ভালো বলতে পারবেন! এই সামান্য বুদ্ধি দেবার মতো মানুষ গুলোও কি আপনাদের কাছে নেই?

এতে কি হচ্ছে জানেন? মানুষ মনে করছে- যারা করোনা রোগী, তারা অস্পৃশ্য! তাদের'কে সমাজ থেকে বের করে দিচ্ছে! কেউ তাদের দায়িত্ব নিতে চাইছে না। অনেক'কে নানান ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে!

কাল পত্রিকায় পড়লাম, এক মাকে তার সব সন্তানরা মিলে গাজীপুরের জঙ্গলে ফেলে গিয়েছে! কারণ ওই মা'র করোনা উপসর্গ দেখা দিয়েছিল! চিন্তা করা যায়? সন্তানরা তাদের মাকে বনে-জঙ্গলে ফেলে চলে গিয়েছে!

আজ আবার জানতে পারলাম- এক পরিবারের চার জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে! পাঁচ সদস্যের ওই পরিবারের স্রেফ পাঁচ বছরের বাচ্চাটা ছাড়া আর সবাই করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এখন ওই বাচ্চাটার দায়িত্ব কোন আত্মীয়-স্বজন নিতে চাইছে না!

এইসব কেন হচ্ছে জানেন তো? এই যে আপনারা করোনা নিয়ে আগে থেকে নানান সব আজব কথা বার্তা বলে বেড়িয়েছেন; এতে এইসব মানুষের মনে অন্য ধরনের একটা ধারণা কাজ করছে।

এই যে এখন লাল কাপড় বেঁধে দিচ্ছেন, এর কি কোন দরকার আছে?

কয়টা মানুষ'কে আপনি এখন এভাবে ট্রেস করতে পারবেন? কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়ে গেলে এইসবে কাজ হবে না।

স্রেফ সবাইকে বলতে হবে ঘরে থাকুন। সেটা করোনায় শনাক্ত রোগী হলেও যেমন ঘরে থাকতে হবে; না হলেও থাকতে হবে। আপনি হয়ত ১ হাজার করোনা রোগী শনাক্ত করেছেন। আরও কয়েকশো হাজার করোনায় আক্রান্ত রোগী; যাদের হয়ত শনাক্ত করা সম্ভব হবে না কোন দিন; তাদের কি আপনি এভাবে লাল পতাকা দিয়ে আলাদা করতে পারবেন এখন?

সময়ের কাজ সময়ে না করে; এখন করছেন! এখন বরং সবাই'কে যে করেই হোক ঘরে রাখুন।

তাছাড়া, মাত্র তো এক হাজারের মতো শনাক্ত করেছেন; যদি মনে করেন- এদের'কে আলাদা রাখবেন; রাখুন না আলাদা করে।

আলাদা কয়েকটা জায়গা প্রতিটা জেলায় তৈরি রাখুন। শনাক্ত রোগী; যাদের কিনা অবস্থা সম্পূর্ণ ভালো; খুব একটা স্বাস্থ্যের অবনতি হয়নি; তারা সেখানে থাকবে। যাদের অবস্থা খারাপ, তারা হাসপাতালে যাবে।

শহরের হাসপাতাল গুলোকে ব্যবহার করতে পারেন এই জন্য। যদিও এভাবে আলাদা করে রেখে খুব একটা ফায়দা হবে না। কারণ হাজার হাজার রোগী, যাদের শনাক্ত করা যায়নি; তার কিন্তু ঘুরে বেড়াচ্ছে!

তাই, এইসব লাল কাপড় লাগিয়ে দিয়ে কিংবা একটা বাসা বা গলি লক ডাউন করা বাদ দিয়ে বরং পুরো দেশ'টাকে লক ডাউন করুন। কোন মানুষকে বের হতে দিবেন না।

দেড় মাস আগে থেকে বলে যাচ্ছি- শুনলেন না।

আপনাদের জানিয়ে রাখি সুইডেন দেশটা ইউরোপের অন্য দেশ গুলোকে অনুসরণ না করে সব কিছু চালু রেখেছিল। এমনকি পুরো পৃথিবীতে নিজদের একটা আলদা ব্র্যান্ড করার চেষ্টা করেছিল সব কিছু খোলা রেখেও কি করে করোনা মোকাবেলা করা যায়!

ফলাফল কি হয়েছে জানেন?

দেশটি'তে এখন মৃত্যু'র মিছিল চলছে। সুইডেনে এখন প্রতি ৯০০ জনে এক জন করোনা রোগী! মাত্র ৯০ লাখ জনসংখ্যার দেশে এর মাঝে'ই হাজারের উপর মানুষ মারা গিয়েছে। আরও কতো হাজার মানুষ মারা যাবে; তার কোন ঠিক নেই।

কারণ কিন্তু ওই একটা'ই। এরা সময় মতো সব কিছু বন্ধ করেনি। এখন মৃত্যু'র মিছিল মেনে নিতেই হচ্ছে ওদের। কফিন গুণছে এখন ওরা।

সুইডেনের মতো মানবিক দেশ; যাদেরকে বলা হতো "মানুষ আগের" দেশ। অর্থাৎ এই দেশ'টিতে সব সময় মানুষকে আগে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে; সেই দেশটি এইবার তাদের মানুষের বদলে অর্থনীতি'কে প্রাধান্য দিয়েছে। এর প্রভাব শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে শেষ হয়; সেটা না হয় ভবিষ্যৎ'ই বলে দিবে।

সুইডেনের উদাহরণ'টা এই লেখায়া অবতারণা করলাম এই কারণে- এইসব দেশরাও ভুল করেছে। সুতরাং বাংলাদেশ ভুল করেছে; এটা খুব একটা বড় কিছু না।

পুরো প্রজন্মের কেউ'ই তো আর এমন অবস্থায় আগে পড়ে'নি। তাই ভুল হতেই পারে। কাউ'কে দোষ দিচ্ছি না। স্রেফ ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়ে বলতে চাইছি- অন্তত আগামী'তে যাতে ভুল কম হয়।

আমি গত কয়েকদিন অতীতে হয়ে যাওয়া পৃথিবী ব্যাপী মহামারী গুলোর ইতিহাস পড়ছিলাম।

যেটা আবিষ্কার করাম- ওই সব ভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি পেতে পৃথিবী'কে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।

করোনাভাইরাসও যে খুব দ্রুত চলে যাবে; এমন'টা আমার মনে হচ্ছে না। আমি জানি শত বছর আগে বিজ্ঞান খুব একটা এগিয়ে ছিল না। এখন অনেক এগিয়েছে। বিজ্ঞানীরা হয়ত দ্রুত'ই ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করে ফেলবে। সেই ক্ষেত্রেও দেড়-দুই বছরের আগে এটা কোন ভাবে'ই সম্ভব হবে বলে অন্তত আমার মনে হচ্ছে না। এর চাইতেও বেশি সময় লাগতে পারে।

তাই এখন থেকে'ই ভাবতে হবে- কিভাবে এই ভাইরাসের সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকা যায়। কারণ এর সাথে অর্থনীতিও জড়িত আছে।

এটি কিন্তু একটি যুদ্ধ। আপনাদের জানিয়ে রাখি- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ বেঙ্গলে অর্থাৎ বাংলাদেশ কিন্তু দুর্ভিক্ষ হয়েছিলো। করোনা যুদ্ধও কিন্তু একটা যুদ্ধ। যেহেতু ব্রিটিশ শোষক'রা আমাদের স্রেফ শোষণ করে গিয়েছে; তাই বিশ্ব যুদ্ধের পর আমাদের মানুষদের পেটে খাবার দেবার বদলে, আমাদের জিনিস নিয়ে তারা নিজেদের মানুষকে খাইয়েছে।

এইবার করোনা যুদ্ধে যেন অন্তত তেমন না হয়। এখন'ই শুনতে পাচ্ছি- নানান ভাবে ত্রাণ সামগ্রী মেরে দিচ্ছে আপনাদের লোকজন। এই দিকে ভালো করে খেয়াল রাখুন। দরকার হয় সেনাবাহিনী দিয়ে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করুন।

সেই সঙ্গে খাদ্য উৎপাদন কিভাবে সচল রাখা যায়, সেটা নিয়ে এখন'ই ভাবতে বসুন। দরকার হয় সেনাবাহিনীকে কাজে লাগিয়ে দিন।

সাপ্লাই চেইন যাতে কোন ভাবে'ই ভেঙে না পড়ে। উন্নত বিশ্বের দেশ গুলো এর মাঝে'ই এই নিয়ে চিন্তায় পড়ে গিয়েছে। তাই আমাদেরও এই নিয়ে ভাবতে হবে। আশার ব্যাপার হচ্ছে- আমাদের অন্তত কৃষি জমি আছে; যেখানে ফসল ফলে। আছে কৃষকও এবং ব্রিটিশদের মতো কোন বিদেশি শোষক আমাদের নেই। তাই অন্তত আশা করা যায়, দুর্ভিক্ষে আমাদের মরতে হবে না; যদি না আপনাদের দলের লোকজন এই মহামারী'র মাঝেও দেশটাকে কেবল নিজেদের সম্পত্তি মনে করে লুটপাট করে বেড়ায়!

করোনা যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে হবে।

আমি যেভাবে দেখছি- পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশ এই যুদ্ধে মনোবল প্রায় হারিয়ে বসে আছে। এরা বুঝতে'ই পারছে না কি করা উচিত! এই যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত কারা জয়ী হবে; কাদের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যাবে; সেই হিসাব করার সময় হয়ত এখনও আসেনি। তবে আমি দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি- আমরা যদি এখনও সঠিক ভাবে আগাই; এই যুদ্ধে আমরা টিকে থাকবো এবং কে জানে- হয়ত জয়লাভও করতে পারি।

স্রেফ সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গুলো নিতে হবে।

নিজের একটা আকাঙ্খার কথাও জানিয়ে রাখি- করোনা যুদ্ধ আমাদের বুঝিয়ে দিচ্ছে- কতোটা অমানবিক সমাজ আমরা গড়ে তুলেছিলাম। যেখানে মা-বাবা'কে ফেলে সন্তান চলে যাচ্ছে। কেউ মারা গেলে আত্মীয়-স্বজন পর্যন্ত সামনে আসছে না! এই যুদ্ধ হয়ত সামনে আমাদের আরও অনেক কিছু দেখাবে।

যখন এই যুদ্ধ থেমে যাবে; যদি বেঁচে থাকি- বড্ড ইচ্ছে আছে দেশে একটা স্কুল খোলার, সেখানে লেখাপড়া শিখে গাড়ি-বাড়ি চলার মন্ত্র শেখানো হবে না; যেখানে কোন প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রীও দেয়া হবে না। যেখানে কোন অনার্স-মাস্টার্স-পিএচডি ডিগ্রী নেয়ার মন্ত্র শেখানো হবে 
না - শেখানো হবে স্রেফ কিভাবে মানবিক হওয়া যায়। কিভাবে মানুষ হওয়া যায়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম