শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, রবিবার, ১৪ জুন, ২০২০

মোহাম্মদ নাসিম-একজন কর্মীবান্ধব নেতার মহাপ্রয়াণ

অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু
অনলাইন ভার্সন
মোহাম্মদ নাসিম-একজন কর্মীবান্ধব নেতার মহাপ্রয়াণ

মোহাম্মদ নাসিম শুধুমাত্র একটি নামই নয়, একটি প্রতিষ্ঠান। জাতির জনকের ঘনিষ্ঠ সহচর পিতা ক্যাপ্টেন মনসুর আলী আলীর পদাঙ্ক অনুসরণ করে ছাত্র জীবন থেকেই তিনি ছাত্রলীগের মাধ্যমেই সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত হন। তিনি অসম্ভব একজন কর্মীবান্ধব নেতা ছিলেন। কর্মীবান্ধব মোহাম্মদ নাসিম দলের যে কোন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা যে কোন সমস্যা নিয়ে তার কাছে গেলে তিনি কাউকে বিমুখ করতেন না। আর কিছু না হোক অন্তত মনযোগ দিয়ে তার কথা শুনতেন। সমস্যা সমাধানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতেন। বর্তমান রাজনীতিতে কর্মীদের সম্মান জানানো, গুরুত্ব দিয়ে তাদের অভাব অভিযোগ শুনার নেতার খুব অভাব। এ ক্ষেত্রে নাসিম ভাই ছিলেন ব্যতিক্রম।

পচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী দুঃসময়ে নাসিম ভাইয়ের ভূমিকা চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। স্বৈরাচার বিরোধী প্রতিটি আন্দোলনে নাসিম ভাই অত্যন্ত দুঃসাহসিক ভূমিকা পালন করে গেছেন। শত দমনপীড়ন, গ্রেফতার, নির্যাতন ও ঝড়ঝাপ্টার মধ্যেও তিনি রাজপথের একজন অপরিহার্য নেতা ছিলেন। তিনি সবসময় রাজপথে কর্মীদের আগলে রেখেছেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের সুখ দুঃখে তিনি সবসময় ঝাপিয়ে পড়তেন।

নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক ত্রিশ বছরেরও অধিককাল সময়ের। এ সময়ের মধ্যে তার সাথে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ১৯৯১ ইং সালে ঘটনা। এরশাদের পতনের পর বিএনপি ক্ষমতায়। আমি তখন ইবি ছাত্রলীগের সভাপতি। ছাত্রলীগের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য স্থাপন করা অভ্যর্থনা ক্যাম্পে আমি বসা ছিলাম। আমি অন্য একটি কাজে যাবার উদ্দেশ্যে উঠে যাবার সময় পাবনা থেকে একজন শিক্ষার্থী নাসিম ভাইয়ের একটি চিঠি নিয়ে আসে। আমাকে উল্লেখ করে লেখা পত্রটিতে নাসিম ভাই ছেলেটিকে ভর্তির ব্যাপারে সবরকম সহায়তা করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেছিলেন। আমি তার ভর্তির ব্যাপারে সহায়তা করার জন্য ডিপার্টমেন্টে গিয়ে তার সব কাগজপত্র সংগ্রহ করার সময় কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের সংঘর্ষের জের ধরে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে অস্ত্র উচিয়ে আমাকে ম্যাটস ক্যাম্পাস থেকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। তারা প্রথমে আমাকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে এবং পরবর্তীতে কোর্টপাড়ায় একটি নির্জন পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে বুকে রাইফেল ঢেকিয়ে গুলি করে। গুলিটি মিস হয়। দ্বিতীয় গুলিটি করবার আগেই পুলিশ ব্লাংক ফায়ার করে আমাকে উদ্ধার করে। 

উল্লেখ্য, আমাকে অপহরণের ঘটনাটি মুহূর্তে সমগ্র কুষ্টিয়ার ছড়িয়ে পড়ে এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র আনোয়ার আলী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অবগত করেন। নেত্রী আমাকে উদ্ধারের জন্য আনোয়ার আলীকে কঠিন ভাষায় নির্দেশ দেন এবং আইজি ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে কড়া নির্দেশ প্রদান করেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা তখন জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রী ছিলেন। এই ঘটনার পর থেকে নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠে।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে নাসিম ভাই ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে আমি তার কাছে আমার বাসায় একটি টিএন্ড টির ফোন বরাদ্দের জন্য একটি আবেদন নিয়ে  স্বাক্ষাৎ করি। তিনি তাৎক্ষণিক তার এপিএসকে ডেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগের ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দেন। শুধু তাই নয়, ফোনের সংযোগ পেয়ে আমি যেন নাসিম ভাইয়ের সাথে ফোনটি দিয়ে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত করি সেটাও এপিএস সাহেবকে বলে দেন। সেই সময় টিএন্ডটির ফোনের বরাদ্দ পাওয়া অনেক কঠিন ব্যাপার ছিল। নাসিম ভাইয়ের নির্দেশ অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বাসায় টিএন্ডটি ফোনের সংযোগ লেগেছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ওমরাহ খান শিবিরের সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত হলে তার শোক সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। আমি তখন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। কসবা ছাত্রলীগের সম্মেলনে কমিটি আমার হাতেই করেছিলাম এবং ওমরা সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিল। সে খুব ভালো একজন সংগঠক এবং খুব জনপ্রিয় ছিল ছাত্রনেতা ছিল। শোকসভায় আমরা ঢাকা থেকে সড়কপথেই কসবা যাবার কথা ছিল। অনুষ্ঠানের আগের দিন আখাউড়া-কসবা এলাকার তখনকার এমপি এডভোকেট শাহআলম ভাই আমাকে ফোন করে জানালেন আগামীকাল নাসিম ভাই হেলিকপ্টারে আখাউড়া এবং কসবায় যাবেন। আমি যেন সকালে নাসিম ভাইয়ের বাসায় উপস্থিত থাকি। আমি বললাম, নাসিম ভাইয়ের সাথে তো আরও অনেকেই যাবেন, আমার কি হেলিকপ্টারে জায়গা হবে? শাহআলম ভাই বললেন এটা নাসিম ভাই বুঝবে। নাসিম ভাইই তোমার কথা বলেছেন। আমি মনে মনে ভাবলাম হেলিকপ্টারে তো অনেক সিনিয়র নেতারা যেতে চাইবেন। আমি গিয়ে যদি আবার হেলিকপ্টারে সিট না পেয়ে ফিরে আসতে হয় কেমন দেখাবে। এমন সময় নাসিম ভাইয়ের এপিএস আমাদেরই বন্ধু নব আমাকে ফোন করে জানায় নাসিম ভাই আগামীকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাবেন আপনাকে সাথে যেতে বলেছেন। নবো বলল নাসিম ভাই পুরনো এয়ারপোর্ট থেকে হেলিকপ্টারে যাবেন। আমি বললাম, অনেক সিনিয়র নেতারা থাকবেন হেলিকপ্টারে আমার জায়গা হবে তে? নবো বলল নাসিম ভাইই আপনার কথা বলেছেন, ছাত্রলীগের প্রোগাম সাজু কেন্দ্রিয় যুগ্ম- সম্পাদক তার এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রোগ্রাম সাজুকে আমার সাথে যেতে বল।

পরদিন হেয়ার রোডে নাসিম ভাইয়ের বাসা থেকে পুরনো এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি আইন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু, স্বরাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি আমাদের নাসির নগরের এমপি সাইদ ভাই (প্রয়াত মৎস্য মন্ত্রী), ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলাম এমপি (সাবেক প্রতিমন্ত্রী) সহ বেশ কয়েকজন এমপি আগে থেকেই সেখানে অপেক্ষা করছিলেন। হেলিকপ্টারে আসনের চেয়ে লোক বেশি। এ অবস্থায় আমি নিজেও বিব্রত বোধ করি। আমাকে অবাক করে নাসিম ভাই বললেন, "ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, এখানে মুল নেতা সাজু, তুমি আগে আগে উঠে সিট দখল কর"। একে একে তিনি সাইদ ভাই, খসরু ভাই, বিটিভির ক্যামেরাম্যান সবাইকে উঠতে বললেন হেলিকপ্টার আসন শেষ হয়ে যাওয়ায় সেদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একজন এমপিসহ অনেকেই সাথে নিতে না পেরে তাদেরকে বুঝিয়ে হাসি মুখে বিদায় করে দিয়েছিলেন নাসিম ভাই। আমি নাসিম ভাইয়ের এই আচরণ দেখে শুধু মুগ্ধই হয়নি রীতিমতো অবাক হয়েছিলাম। আমাকে এতটা গুরুত্ব না দিলেও পারতেন। সেইদিন থেকে নাসিম ভাইয়ের প্রতি আমার শ্রদ্ধা বহুগুণে বেড়ে গিয়েছিল।

করোনার সংক্রমণের কিছুদিন আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিখা চিরন্তনের ১৪ দলের উদ্যোগে শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী,সংস্কৃতিসেবিসহ পেশাজীবিদের এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সমাবেশে আমি স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের পক্ষ থেকে লোকজন নিয়ে অংশগ্রহণ করি। সমাবেশে বিভিন্ন পেশাজীবি সংগঠনের অনেক নেতা উপস্থিত ছিলেন। সবাই বক্তৃতা করছেন। আমার অন্য আরেকটি প্রোগ্রাম থাকায় আমি এখানে প্রোগ্রাম শেষ না করেই নাসিম ভাইকে না বলে চলে আসি। নাসিম ভাই আমাকে খুঁজে না পেয়ে মনে করেছেন আমাকে বক্তৃতা করার সুযোগ না দেওয়ায় আমি রাগ করে চলে এসেছি। নাসিম ভাই রাতে আমাকে ফোন করে বললেন, তুমি না বলে চলে গেলে? তুমি কি রাগ করেছো নাকি। আমি বললাম নাসিম ভাই আমার অন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রাম ছিল তাই চলে এসেছিলাম। নাসিম ভাই বললেন, প্রথমে আমার মনে ছিল না। পরে আমি তোমাকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য খুঁজছিলাম। এভাবে দলের সকল নেতা কর্মীদের নাসিম ভাই সম্মান দিতেন যা এসময়ে সিনিয়র নেতাদের মধ্যে খুব একটা দেখা যায় না।

নাসিম ভাইয়ের সাথে সর্বশেষ আমার কথা হয় গত ১০ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের আলোচনা সভায়। ৭ মার্চ করোনা ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর ১০ তারিখের অনুষ্ঠান নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। নাসিম ভাই জানালেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর প্রোগ্রাম যত কষ্টই হোক তিনি আসবেন। অনুষ্ঠানে তিনি এসেছিলেন। করোনা সংক্রমণের পর এটাই ছিল নাসিম ভাইয়ের সর্বশেষ রাজনৈতিক প্রোগ্রাম। সেদিন মঞ্চে বসে নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার অনেক কথা হয়েছিল। তিনি মুজিব জন্মশতবর্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের গৃহীত বছর ব্যাপী কর্মসূচির ছাপানো প্রচার পত্রটি হাতে নিয়ে অনেকক্ষণ খুটিয়ে খুটিয়ে দেখেছিলেন। আমাদের বছরব্যাপী গঠনমূলক বিভিন্ন কর্মসূচি দেখে তিনি অনেক খুশি হয়েছিলেন। তার বক্তৃতাতেও তিনি সেটা উল্লেখ করেছিলেন। করোনার শুরুতেই সেদিন তিনি যখন অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকছিলেন তখন অনেকেই তার সাথে হাত মিলাতে এগিয়ে এসেছিলেন। তিনি হাসি মুখে মুখে বললেন করোনায় হাত মিলাতে হয় না। তিনি সেদিন শুধু আমার সাথে হাত মিলিয়ে বলেছিলেন, আপনাদের সবার পক্ষ থেকে আপনাদের নেতার সাথে হাত মিলালাম। এটাই নাসিম ভাইয়ের সাথে সর্বশেষ হাত মিলানো। আর কোনদিন এই সুযোগ আসবে না।

নাসিম ভাই আর কোনদিন মায়াভরা কণ্ঠে সাজু বলে ডাক দিবেন না। দলীয় নেতা-কর্মীরা আর কোনদিন নাসিম ভাইয়ের বুক উজাড় করা ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন না। জননেতা, কর্মীবান্ধব নাসিম ভাইয়ের মৃত্যুতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে শুন্যতার সৃষ্টি হলো তা কোনদিন পূরণ হবার নয়। ওপারে সুখে থাকুন, নাসিম ভাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা