শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, রবিবার, ১৪ জুন, ২০২০

মোহাম্মদ নাসিম-একজন কর্মীবান্ধব নেতার মহাপ্রয়াণ

অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু
অনলাইন ভার্সন
মোহাম্মদ নাসিম-একজন কর্মীবান্ধব নেতার মহাপ্রয়াণ

মোহাম্মদ নাসিম শুধুমাত্র একটি নামই নয়, একটি প্রতিষ্ঠান। জাতির জনকের ঘনিষ্ঠ সহচর পিতা ক্যাপ্টেন মনসুর আলী আলীর পদাঙ্ক অনুসরণ করে ছাত্র জীবন থেকেই তিনি ছাত্রলীগের মাধ্যমেই সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত হন। তিনি অসম্ভব একজন কর্মীবান্ধব নেতা ছিলেন। কর্মীবান্ধব মোহাম্মদ নাসিম দলের যে কোন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা যে কোন সমস্যা নিয়ে তার কাছে গেলে তিনি কাউকে বিমুখ করতেন না। আর কিছু না হোক অন্তত মনযোগ দিয়ে তার কথা শুনতেন। সমস্যা সমাধানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতেন। বর্তমান রাজনীতিতে কর্মীদের সম্মান জানানো, গুরুত্ব দিয়ে তাদের অভাব অভিযোগ শুনার নেতার খুব অভাব। এ ক্ষেত্রে নাসিম ভাই ছিলেন ব্যতিক্রম।

পচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী দুঃসময়ে নাসিম ভাইয়ের ভূমিকা চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। স্বৈরাচার বিরোধী প্রতিটি আন্দোলনে নাসিম ভাই অত্যন্ত দুঃসাহসিক ভূমিকা পালন করে গেছেন। শত দমনপীড়ন, গ্রেফতার, নির্যাতন ও ঝড়ঝাপ্টার মধ্যেও তিনি রাজপথের একজন অপরিহার্য নেতা ছিলেন। তিনি সবসময় রাজপথে কর্মীদের আগলে রেখেছেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের সুখ দুঃখে তিনি সবসময় ঝাপিয়ে পড়তেন।

নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক ত্রিশ বছরেরও অধিককাল সময়ের। এ সময়ের মধ্যে তার সাথে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ১৯৯১ ইং সালে ঘটনা। এরশাদের পতনের পর বিএনপি ক্ষমতায়। আমি তখন ইবি ছাত্রলীগের সভাপতি। ছাত্রলীগের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য স্থাপন করা অভ্যর্থনা ক্যাম্পে আমি বসা ছিলাম। আমি অন্য একটি কাজে যাবার উদ্দেশ্যে উঠে যাবার সময় পাবনা থেকে একজন শিক্ষার্থী নাসিম ভাইয়ের একটি চিঠি নিয়ে আসে। আমাকে উল্লেখ করে লেখা পত্রটিতে নাসিম ভাই ছেলেটিকে ভর্তির ব্যাপারে সবরকম সহায়তা করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেছিলেন। আমি তার ভর্তির ব্যাপারে সহায়তা করার জন্য ডিপার্টমেন্টে গিয়ে তার সব কাগজপত্র সংগ্রহ করার সময় কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের সংঘর্ষের জের ধরে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে অস্ত্র উচিয়ে আমাকে ম্যাটস ক্যাম্পাস থেকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। তারা প্রথমে আমাকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে এবং পরবর্তীতে কোর্টপাড়ায় একটি নির্জন পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে বুকে রাইফেল ঢেকিয়ে গুলি করে। গুলিটি মিস হয়। দ্বিতীয় গুলিটি করবার আগেই পুলিশ ব্লাংক ফায়ার করে আমাকে উদ্ধার করে। 

উল্লেখ্য, আমাকে অপহরণের ঘটনাটি মুহূর্তে সমগ্র কুষ্টিয়ার ছড়িয়ে পড়ে এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র আনোয়ার আলী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অবগত করেন। নেত্রী আমাকে উদ্ধারের জন্য আনোয়ার আলীকে কঠিন ভাষায় নির্দেশ দেন এবং আইজি ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে কড়া নির্দেশ প্রদান করেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা তখন জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রী ছিলেন। এই ঘটনার পর থেকে নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠে।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে নাসিম ভাই ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে আমি তার কাছে আমার বাসায় একটি টিএন্ড টির ফোন বরাদ্দের জন্য একটি আবেদন নিয়ে  স্বাক্ষাৎ করি। তিনি তাৎক্ষণিক তার এপিএসকে ডেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগের ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দেন। শুধু তাই নয়, ফোনের সংযোগ পেয়ে আমি যেন নাসিম ভাইয়ের সাথে ফোনটি দিয়ে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত করি সেটাও এপিএস সাহেবকে বলে দেন। সেই সময় টিএন্ডটির ফোনের বরাদ্দ পাওয়া অনেক কঠিন ব্যাপার ছিল। নাসিম ভাইয়ের নির্দেশ অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বাসায় টিএন্ডটি ফোনের সংযোগ লেগেছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ওমরাহ খান শিবিরের সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত হলে তার শোক সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। আমি তখন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। কসবা ছাত্রলীগের সম্মেলনে কমিটি আমার হাতেই করেছিলাম এবং ওমরা সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিল। সে খুব ভালো একজন সংগঠক এবং খুব জনপ্রিয় ছিল ছাত্রনেতা ছিল। শোকসভায় আমরা ঢাকা থেকে সড়কপথেই কসবা যাবার কথা ছিল। অনুষ্ঠানের আগের দিন আখাউড়া-কসবা এলাকার তখনকার এমপি এডভোকেট শাহআলম ভাই আমাকে ফোন করে জানালেন আগামীকাল নাসিম ভাই হেলিকপ্টারে আখাউড়া এবং কসবায় যাবেন। আমি যেন সকালে নাসিম ভাইয়ের বাসায় উপস্থিত থাকি। আমি বললাম, নাসিম ভাইয়ের সাথে তো আরও অনেকেই যাবেন, আমার কি হেলিকপ্টারে জায়গা হবে? শাহআলম ভাই বললেন এটা নাসিম ভাই বুঝবে। নাসিম ভাইই তোমার কথা বলেছেন। আমি মনে মনে ভাবলাম হেলিকপ্টারে তো অনেক সিনিয়র নেতারা যেতে চাইবেন। আমি গিয়ে যদি আবার হেলিকপ্টারে সিট না পেয়ে ফিরে আসতে হয় কেমন দেখাবে। এমন সময় নাসিম ভাইয়ের এপিএস আমাদেরই বন্ধু নব আমাকে ফোন করে জানায় নাসিম ভাই আগামীকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাবেন আপনাকে সাথে যেতে বলেছেন। নবো বলল নাসিম ভাই পুরনো এয়ারপোর্ট থেকে হেলিকপ্টারে যাবেন। আমি বললাম, অনেক সিনিয়র নেতারা থাকবেন হেলিকপ্টারে আমার জায়গা হবে তে? নবো বলল নাসিম ভাইই আপনার কথা বলেছেন, ছাত্রলীগের প্রোগাম সাজু কেন্দ্রিয় যুগ্ম- সম্পাদক তার এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রোগ্রাম সাজুকে আমার সাথে যেতে বল।

পরদিন হেয়ার রোডে নাসিম ভাইয়ের বাসা থেকে পুরনো এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি আইন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু, স্বরাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি আমাদের নাসির নগরের এমপি সাইদ ভাই (প্রয়াত মৎস্য মন্ত্রী), ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলাম এমপি (সাবেক প্রতিমন্ত্রী) সহ বেশ কয়েকজন এমপি আগে থেকেই সেখানে অপেক্ষা করছিলেন। হেলিকপ্টারে আসনের চেয়ে লোক বেশি। এ অবস্থায় আমি নিজেও বিব্রত বোধ করি। আমাকে অবাক করে নাসিম ভাই বললেন, "ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, এখানে মুল নেতা সাজু, তুমি আগে আগে উঠে সিট দখল কর"। একে একে তিনি সাইদ ভাই, খসরু ভাই, বিটিভির ক্যামেরাম্যান সবাইকে উঠতে বললেন হেলিকপ্টার আসন শেষ হয়ে যাওয়ায় সেদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একজন এমপিসহ অনেকেই সাথে নিতে না পেরে তাদেরকে বুঝিয়ে হাসি মুখে বিদায় করে দিয়েছিলেন নাসিম ভাই। আমি নাসিম ভাইয়ের এই আচরণ দেখে শুধু মুগ্ধই হয়নি রীতিমতো অবাক হয়েছিলাম। আমাকে এতটা গুরুত্ব না দিলেও পারতেন। সেইদিন থেকে নাসিম ভাইয়ের প্রতি আমার শ্রদ্ধা বহুগুণে বেড়ে গিয়েছিল।

করোনার সংক্রমণের কিছুদিন আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিখা চিরন্তনের ১৪ দলের উদ্যোগে শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী,সংস্কৃতিসেবিসহ পেশাজীবিদের এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সমাবেশে আমি স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের পক্ষ থেকে লোকজন নিয়ে অংশগ্রহণ করি। সমাবেশে বিভিন্ন পেশাজীবি সংগঠনের অনেক নেতা উপস্থিত ছিলেন। সবাই বক্তৃতা করছেন। আমার অন্য আরেকটি প্রোগ্রাম থাকায় আমি এখানে প্রোগ্রাম শেষ না করেই নাসিম ভাইকে না বলে চলে আসি। নাসিম ভাই আমাকে খুঁজে না পেয়ে মনে করেছেন আমাকে বক্তৃতা করার সুযোগ না দেওয়ায় আমি রাগ করে চলে এসেছি। নাসিম ভাই রাতে আমাকে ফোন করে বললেন, তুমি না বলে চলে গেলে? তুমি কি রাগ করেছো নাকি। আমি বললাম নাসিম ভাই আমার অন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রাম ছিল তাই চলে এসেছিলাম। নাসিম ভাই বললেন, প্রথমে আমার মনে ছিল না। পরে আমি তোমাকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য খুঁজছিলাম। এভাবে দলের সকল নেতা কর্মীদের নাসিম ভাই সম্মান দিতেন যা এসময়ে সিনিয়র নেতাদের মধ্যে খুব একটা দেখা যায় না।

নাসিম ভাইয়ের সাথে সর্বশেষ আমার কথা হয় গত ১০ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের আলোচনা সভায়। ৭ মার্চ করোনা ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর ১০ তারিখের অনুষ্ঠান নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। নাসিম ভাই জানালেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর প্রোগ্রাম যত কষ্টই হোক তিনি আসবেন। অনুষ্ঠানে তিনি এসেছিলেন। করোনা সংক্রমণের পর এটাই ছিল নাসিম ভাইয়ের সর্বশেষ রাজনৈতিক প্রোগ্রাম। সেদিন মঞ্চে বসে নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার অনেক কথা হয়েছিল। তিনি মুজিব জন্মশতবর্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের গৃহীত বছর ব্যাপী কর্মসূচির ছাপানো প্রচার পত্রটি হাতে নিয়ে অনেকক্ষণ খুটিয়ে খুটিয়ে দেখেছিলেন। আমাদের বছরব্যাপী গঠনমূলক বিভিন্ন কর্মসূচি দেখে তিনি অনেক খুশি হয়েছিলেন। তার বক্তৃতাতেও তিনি সেটা উল্লেখ করেছিলেন। করোনার শুরুতেই সেদিন তিনি যখন অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকছিলেন তখন অনেকেই তার সাথে হাত মিলাতে এগিয়ে এসেছিলেন। তিনি হাসি মুখে মুখে বললেন করোনায় হাত মিলাতে হয় না। তিনি সেদিন শুধু আমার সাথে হাত মিলিয়ে বলেছিলেন, আপনাদের সবার পক্ষ থেকে আপনাদের নেতার সাথে হাত মিলালাম। এটাই নাসিম ভাইয়ের সাথে সর্বশেষ হাত মিলানো। আর কোনদিন এই সুযোগ আসবে না।

নাসিম ভাই আর কোনদিন মায়াভরা কণ্ঠে সাজু বলে ডাক দিবেন না। দলীয় নেতা-কর্মীরা আর কোনদিন নাসিম ভাইয়ের বুক উজাড় করা ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন না। জননেতা, কর্মীবান্ধব নাসিম ভাইয়ের মৃত্যুতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে শুন্যতার সৃষ্টি হলো তা কোনদিন পূরণ হবার নয়। ওপারে সুখে থাকুন, নাসিম ভাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম