শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, রবিবার, ১৪ জুন, ২০২০

মোহাম্মদ নাসিম-একজন কর্মীবান্ধব নেতার মহাপ্রয়াণ

অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু
অনলাইন ভার্সন
মোহাম্মদ নাসিম-একজন কর্মীবান্ধব নেতার মহাপ্রয়াণ

মোহাম্মদ নাসিম শুধুমাত্র একটি নামই নয়, একটি প্রতিষ্ঠান। জাতির জনকের ঘনিষ্ঠ সহচর পিতা ক্যাপ্টেন মনসুর আলী আলীর পদাঙ্ক অনুসরণ করে ছাত্র জীবন থেকেই তিনি ছাত্রলীগের মাধ্যমেই সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত হন। তিনি অসম্ভব একজন কর্মীবান্ধব নেতা ছিলেন। কর্মীবান্ধব মোহাম্মদ নাসিম দলের যে কোন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা যে কোন সমস্যা নিয়ে তার কাছে গেলে তিনি কাউকে বিমুখ করতেন না। আর কিছু না হোক অন্তত মনযোগ দিয়ে তার কথা শুনতেন। সমস্যা সমাধানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতেন। বর্তমান রাজনীতিতে কর্মীদের সম্মান জানানো, গুরুত্ব দিয়ে তাদের অভাব অভিযোগ শুনার নেতার খুব অভাব। এ ক্ষেত্রে নাসিম ভাই ছিলেন ব্যতিক্রম।

পচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী দুঃসময়ে নাসিম ভাইয়ের ভূমিকা চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। স্বৈরাচার বিরোধী প্রতিটি আন্দোলনে নাসিম ভাই অত্যন্ত দুঃসাহসিক ভূমিকা পালন করে গেছেন। শত দমনপীড়ন, গ্রেফতার, নির্যাতন ও ঝড়ঝাপ্টার মধ্যেও তিনি রাজপথের একজন অপরিহার্য নেতা ছিলেন। তিনি সবসময় রাজপথে কর্মীদের আগলে রেখেছেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের সুখ দুঃখে তিনি সবসময় ঝাপিয়ে পড়তেন।

নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক ত্রিশ বছরেরও অধিককাল সময়ের। এ সময়ের মধ্যে তার সাথে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ১৯৯১ ইং সালে ঘটনা। এরশাদের পতনের পর বিএনপি ক্ষমতায়। আমি তখন ইবি ছাত্রলীগের সভাপতি। ছাত্রলীগের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য স্থাপন করা অভ্যর্থনা ক্যাম্পে আমি বসা ছিলাম। আমি অন্য একটি কাজে যাবার উদ্দেশ্যে উঠে যাবার সময় পাবনা থেকে একজন শিক্ষার্থী নাসিম ভাইয়ের একটি চিঠি নিয়ে আসে। আমাকে উল্লেখ করে লেখা পত্রটিতে নাসিম ভাই ছেলেটিকে ভর্তির ব্যাপারে সবরকম সহায়তা করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেছিলেন। আমি তার ভর্তির ব্যাপারে সহায়তা করার জন্য ডিপার্টমেন্টে গিয়ে তার সব কাগজপত্র সংগ্রহ করার সময় কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের সংঘর্ষের জের ধরে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে অস্ত্র উচিয়ে আমাকে ম্যাটস ক্যাম্পাস থেকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। তারা প্রথমে আমাকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে এবং পরবর্তীতে কোর্টপাড়ায় একটি নির্জন পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে বুকে রাইফেল ঢেকিয়ে গুলি করে। গুলিটি মিস হয়। দ্বিতীয় গুলিটি করবার আগেই পুলিশ ব্লাংক ফায়ার করে আমাকে উদ্ধার করে। 

উল্লেখ্য, আমাকে অপহরণের ঘটনাটি মুহূর্তে সমগ্র কুষ্টিয়ার ছড়িয়ে পড়ে এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র আনোয়ার আলী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অবগত করেন। নেত্রী আমাকে উদ্ধারের জন্য আনোয়ার আলীকে কঠিন ভাষায় নির্দেশ দেন এবং আইজি ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে কড়া নির্দেশ প্রদান করেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা তখন জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রী ছিলেন। এই ঘটনার পর থেকে নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠে।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে নাসিম ভাই ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে আমি তার কাছে আমার বাসায় একটি টিএন্ড টির ফোন বরাদ্দের জন্য একটি আবেদন নিয়ে  স্বাক্ষাৎ করি। তিনি তাৎক্ষণিক তার এপিএসকে ডেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগের ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দেন। শুধু তাই নয়, ফোনের সংযোগ পেয়ে আমি যেন নাসিম ভাইয়ের সাথে ফোনটি দিয়ে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত করি সেটাও এপিএস সাহেবকে বলে দেন। সেই সময় টিএন্ডটির ফোনের বরাদ্দ পাওয়া অনেক কঠিন ব্যাপার ছিল। নাসিম ভাইয়ের নির্দেশ অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বাসায় টিএন্ডটি ফোনের সংযোগ লেগেছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ওমরাহ খান শিবিরের সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত হলে তার শোক সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। আমি তখন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। কসবা ছাত্রলীগের সম্মেলনে কমিটি আমার হাতেই করেছিলাম এবং ওমরা সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিল। সে খুব ভালো একজন সংগঠক এবং খুব জনপ্রিয় ছিল ছাত্রনেতা ছিল। শোকসভায় আমরা ঢাকা থেকে সড়কপথেই কসবা যাবার কথা ছিল। অনুষ্ঠানের আগের দিন আখাউড়া-কসবা এলাকার তখনকার এমপি এডভোকেট শাহআলম ভাই আমাকে ফোন করে জানালেন আগামীকাল নাসিম ভাই হেলিকপ্টারে আখাউড়া এবং কসবায় যাবেন। আমি যেন সকালে নাসিম ভাইয়ের বাসায় উপস্থিত থাকি। আমি বললাম, নাসিম ভাইয়ের সাথে তো আরও অনেকেই যাবেন, আমার কি হেলিকপ্টারে জায়গা হবে? শাহআলম ভাই বললেন এটা নাসিম ভাই বুঝবে। নাসিম ভাইই তোমার কথা বলেছেন। আমি মনে মনে ভাবলাম হেলিকপ্টারে তো অনেক সিনিয়র নেতারা যেতে চাইবেন। আমি গিয়ে যদি আবার হেলিকপ্টারে সিট না পেয়ে ফিরে আসতে হয় কেমন দেখাবে। এমন সময় নাসিম ভাইয়ের এপিএস আমাদেরই বন্ধু নব আমাকে ফোন করে জানায় নাসিম ভাই আগামীকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাবেন আপনাকে সাথে যেতে বলেছেন। নবো বলল নাসিম ভাই পুরনো এয়ারপোর্ট থেকে হেলিকপ্টারে যাবেন। আমি বললাম, অনেক সিনিয়র নেতারা থাকবেন হেলিকপ্টারে আমার জায়গা হবে তে? নবো বলল নাসিম ভাইই আপনার কথা বলেছেন, ছাত্রলীগের প্রোগাম সাজু কেন্দ্রিয় যুগ্ম- সম্পাদক তার এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রোগ্রাম সাজুকে আমার সাথে যেতে বল।

পরদিন হেয়ার রোডে নাসিম ভাইয়ের বাসা থেকে পুরনো এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি আইন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু, স্বরাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি আমাদের নাসির নগরের এমপি সাইদ ভাই (প্রয়াত মৎস্য মন্ত্রী), ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলাম এমপি (সাবেক প্রতিমন্ত্রী) সহ বেশ কয়েকজন এমপি আগে থেকেই সেখানে অপেক্ষা করছিলেন। হেলিকপ্টারে আসনের চেয়ে লোক বেশি। এ অবস্থায় আমি নিজেও বিব্রত বোধ করি। আমাকে অবাক করে নাসিম ভাই বললেন, "ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, এখানে মুল নেতা সাজু, তুমি আগে আগে উঠে সিট দখল কর"। একে একে তিনি সাইদ ভাই, খসরু ভাই, বিটিভির ক্যামেরাম্যান সবাইকে উঠতে বললেন হেলিকপ্টার আসন শেষ হয়ে যাওয়ায় সেদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একজন এমপিসহ অনেকেই সাথে নিতে না পেরে তাদেরকে বুঝিয়ে হাসি মুখে বিদায় করে দিয়েছিলেন নাসিম ভাই। আমি নাসিম ভাইয়ের এই আচরণ দেখে শুধু মুগ্ধই হয়নি রীতিমতো অবাক হয়েছিলাম। আমাকে এতটা গুরুত্ব না দিলেও পারতেন। সেইদিন থেকে নাসিম ভাইয়ের প্রতি আমার শ্রদ্ধা বহুগুণে বেড়ে গিয়েছিল।

করোনার সংক্রমণের কিছুদিন আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিখা চিরন্তনের ১৪ দলের উদ্যোগে শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী,সংস্কৃতিসেবিসহ পেশাজীবিদের এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সমাবেশে আমি স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের পক্ষ থেকে লোকজন নিয়ে অংশগ্রহণ করি। সমাবেশে বিভিন্ন পেশাজীবি সংগঠনের অনেক নেতা উপস্থিত ছিলেন। সবাই বক্তৃতা করছেন। আমার অন্য আরেকটি প্রোগ্রাম থাকায় আমি এখানে প্রোগ্রাম শেষ না করেই নাসিম ভাইকে না বলে চলে আসি। নাসিম ভাই আমাকে খুঁজে না পেয়ে মনে করেছেন আমাকে বক্তৃতা করার সুযোগ না দেওয়ায় আমি রাগ করে চলে এসেছি। নাসিম ভাই রাতে আমাকে ফোন করে বললেন, তুমি না বলে চলে গেলে? তুমি কি রাগ করেছো নাকি। আমি বললাম নাসিম ভাই আমার অন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রাম ছিল তাই চলে এসেছিলাম। নাসিম ভাই বললেন, প্রথমে আমার মনে ছিল না। পরে আমি তোমাকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য খুঁজছিলাম। এভাবে দলের সকল নেতা কর্মীদের নাসিম ভাই সম্মান দিতেন যা এসময়ে সিনিয়র নেতাদের মধ্যে খুব একটা দেখা যায় না।

নাসিম ভাইয়ের সাথে সর্বশেষ আমার কথা হয় গত ১০ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের আলোচনা সভায়। ৭ মার্চ করোনা ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর ১০ তারিখের অনুষ্ঠান নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। নাসিম ভাই জানালেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর প্রোগ্রাম যত কষ্টই হোক তিনি আসবেন। অনুষ্ঠানে তিনি এসেছিলেন। করোনা সংক্রমণের পর এটাই ছিল নাসিম ভাইয়ের সর্বশেষ রাজনৈতিক প্রোগ্রাম। সেদিন মঞ্চে বসে নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার অনেক কথা হয়েছিল। তিনি মুজিব জন্মশতবর্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের গৃহীত বছর ব্যাপী কর্মসূচির ছাপানো প্রচার পত্রটি হাতে নিয়ে অনেকক্ষণ খুটিয়ে খুটিয়ে দেখেছিলেন। আমাদের বছরব্যাপী গঠনমূলক বিভিন্ন কর্মসূচি দেখে তিনি অনেক খুশি হয়েছিলেন। তার বক্তৃতাতেও তিনি সেটা উল্লেখ করেছিলেন। করোনার শুরুতেই সেদিন তিনি যখন অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকছিলেন তখন অনেকেই তার সাথে হাত মিলাতে এগিয়ে এসেছিলেন। তিনি হাসি মুখে মুখে বললেন করোনায় হাত মিলাতে হয় না। তিনি সেদিন শুধু আমার সাথে হাত মিলিয়ে বলেছিলেন, আপনাদের সবার পক্ষ থেকে আপনাদের নেতার সাথে হাত মিলালাম। এটাই নাসিম ভাইয়ের সাথে সর্বশেষ হাত মিলানো। আর কোনদিন এই সুযোগ আসবে না।

নাসিম ভাই আর কোনদিন মায়াভরা কণ্ঠে সাজু বলে ডাক দিবেন না। দলীয় নেতা-কর্মীরা আর কোনদিন নাসিম ভাইয়ের বুক উজাড় করা ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন না। জননেতা, কর্মীবান্ধব নাসিম ভাইয়ের মৃত্যুতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে শুন্যতার সৃষ্টি হলো তা কোনদিন পূরণ হবার নয়। ওপারে সুখে থাকুন, নাসিম ভাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন