শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, রবিবার, ১৪ জুন, ২০২০

মোহাম্মদ নাসিম-একজন কর্মীবান্ধব নেতার মহাপ্রয়াণ

অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু
অনলাইন ভার্সন
মোহাম্মদ নাসিম-একজন কর্মীবান্ধব নেতার মহাপ্রয়াণ

মোহাম্মদ নাসিম শুধুমাত্র একটি নামই নয়, একটি প্রতিষ্ঠান। জাতির জনকের ঘনিষ্ঠ সহচর পিতা ক্যাপ্টেন মনসুর আলী আলীর পদাঙ্ক অনুসরণ করে ছাত্র জীবন থেকেই তিনি ছাত্রলীগের মাধ্যমেই সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত হন। তিনি অসম্ভব একজন কর্মীবান্ধব নেতা ছিলেন। কর্মীবান্ধব মোহাম্মদ নাসিম দলের যে কোন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা যে কোন সমস্যা নিয়ে তার কাছে গেলে তিনি কাউকে বিমুখ করতেন না। আর কিছু না হোক অন্তত মনযোগ দিয়ে তার কথা শুনতেন। সমস্যা সমাধানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতেন। বর্তমান রাজনীতিতে কর্মীদের সম্মান জানানো, গুরুত্ব দিয়ে তাদের অভাব অভিযোগ শুনার নেতার খুব অভাব। এ ক্ষেত্রে নাসিম ভাই ছিলেন ব্যতিক্রম।

পচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী দুঃসময়ে নাসিম ভাইয়ের ভূমিকা চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। স্বৈরাচার বিরোধী প্রতিটি আন্দোলনে নাসিম ভাই অত্যন্ত দুঃসাহসিক ভূমিকা পালন করে গেছেন। শত দমনপীড়ন, গ্রেফতার, নির্যাতন ও ঝড়ঝাপ্টার মধ্যেও তিনি রাজপথের একজন অপরিহার্য নেতা ছিলেন। তিনি সবসময় রাজপথে কর্মীদের আগলে রেখেছেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের সুখ দুঃখে তিনি সবসময় ঝাপিয়ে পড়তেন।

নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক ত্রিশ বছরেরও অধিককাল সময়ের। এ সময়ের মধ্যে তার সাথে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ১৯৯১ ইং সালে ঘটনা। এরশাদের পতনের পর বিএনপি ক্ষমতায়। আমি তখন ইবি ছাত্রলীগের সভাপতি। ছাত্রলীগের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য স্থাপন করা অভ্যর্থনা ক্যাম্পে আমি বসা ছিলাম। আমি অন্য একটি কাজে যাবার উদ্দেশ্যে উঠে যাবার সময় পাবনা থেকে একজন শিক্ষার্থী নাসিম ভাইয়ের একটি চিঠি নিয়ে আসে। আমাকে উল্লেখ করে লেখা পত্রটিতে নাসিম ভাই ছেলেটিকে ভর্তির ব্যাপারে সবরকম সহায়তা করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেছিলেন। আমি তার ভর্তির ব্যাপারে সহায়তা করার জন্য ডিপার্টমেন্টে গিয়ে তার সব কাগজপত্র সংগ্রহ করার সময় কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের সংঘর্ষের জের ধরে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে অস্ত্র উচিয়ে আমাকে ম্যাটস ক্যাম্পাস থেকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। তারা প্রথমে আমাকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে এবং পরবর্তীতে কোর্টপাড়ায় একটি নির্জন পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে বুকে রাইফেল ঢেকিয়ে গুলি করে। গুলিটি মিস হয়। দ্বিতীয় গুলিটি করবার আগেই পুলিশ ব্লাংক ফায়ার করে আমাকে উদ্ধার করে। 

উল্লেখ্য, আমাকে অপহরণের ঘটনাটি মুহূর্তে সমগ্র কুষ্টিয়ার ছড়িয়ে পড়ে এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র আনোয়ার আলী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অবগত করেন। নেত্রী আমাকে উদ্ধারের জন্য আনোয়ার আলীকে কঠিন ভাষায় নির্দেশ দেন এবং আইজি ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে কড়া নির্দেশ প্রদান করেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা তখন জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রী ছিলেন। এই ঘটনার পর থেকে নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠে।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে নাসিম ভাই ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে আমি তার কাছে আমার বাসায় একটি টিএন্ড টির ফোন বরাদ্দের জন্য একটি আবেদন নিয়ে  স্বাক্ষাৎ করি। তিনি তাৎক্ষণিক তার এপিএসকে ডেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগের ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দেন। শুধু তাই নয়, ফোনের সংযোগ পেয়ে আমি যেন নাসিম ভাইয়ের সাথে ফোনটি দিয়ে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত করি সেটাও এপিএস সাহেবকে বলে দেন। সেই সময় টিএন্ডটির ফোনের বরাদ্দ পাওয়া অনেক কঠিন ব্যাপার ছিল। নাসিম ভাইয়ের নির্দেশ অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বাসায় টিএন্ডটি ফোনের সংযোগ লেগেছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ওমরাহ খান শিবিরের সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত হলে তার শোক সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। আমি তখন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। কসবা ছাত্রলীগের সম্মেলনে কমিটি আমার হাতেই করেছিলাম এবং ওমরা সম্মেলনে সভাপতি হয়েছিল। সে খুব ভালো একজন সংগঠক এবং খুব জনপ্রিয় ছিল ছাত্রনেতা ছিল। শোকসভায় আমরা ঢাকা থেকে সড়কপথেই কসবা যাবার কথা ছিল। অনুষ্ঠানের আগের দিন আখাউড়া-কসবা এলাকার তখনকার এমপি এডভোকেট শাহআলম ভাই আমাকে ফোন করে জানালেন আগামীকাল নাসিম ভাই হেলিকপ্টারে আখাউড়া এবং কসবায় যাবেন। আমি যেন সকালে নাসিম ভাইয়ের বাসায় উপস্থিত থাকি। আমি বললাম, নাসিম ভাইয়ের সাথে তো আরও অনেকেই যাবেন, আমার কি হেলিকপ্টারে জায়গা হবে? শাহআলম ভাই বললেন এটা নাসিম ভাই বুঝবে। নাসিম ভাইই তোমার কথা বলেছেন। আমি মনে মনে ভাবলাম হেলিকপ্টারে তো অনেক সিনিয়র নেতারা যেতে চাইবেন। আমি গিয়ে যদি আবার হেলিকপ্টারে সিট না পেয়ে ফিরে আসতে হয় কেমন দেখাবে। এমন সময় নাসিম ভাইয়ের এপিএস আমাদেরই বন্ধু নব আমাকে ফোন করে জানায় নাসিম ভাই আগামীকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাবেন আপনাকে সাথে যেতে বলেছেন। নবো বলল নাসিম ভাই পুরনো এয়ারপোর্ট থেকে হেলিকপ্টারে যাবেন। আমি বললাম, অনেক সিনিয়র নেতারা থাকবেন হেলিকপ্টারে আমার জায়গা হবে তে? নবো বলল নাসিম ভাইই আপনার কথা বলেছেন, ছাত্রলীগের প্রোগাম সাজু কেন্দ্রিয় যুগ্ম- সম্পাদক তার এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রোগ্রাম সাজুকে আমার সাথে যেতে বল।

পরদিন হেয়ার রোডে নাসিম ভাইয়ের বাসা থেকে পুরনো এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখি আইন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু, স্বরাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি আমাদের নাসির নগরের এমপি সাইদ ভাই (প্রয়াত মৎস্য মন্ত্রী), ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলাম এমপি (সাবেক প্রতিমন্ত্রী) সহ বেশ কয়েকজন এমপি আগে থেকেই সেখানে অপেক্ষা করছিলেন। হেলিকপ্টারে আসনের চেয়ে লোক বেশি। এ অবস্থায় আমি নিজেও বিব্রত বোধ করি। আমাকে অবাক করে নাসিম ভাই বললেন, "ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, এখানে মুল নেতা সাজু, তুমি আগে আগে উঠে সিট দখল কর"। একে একে তিনি সাইদ ভাই, খসরু ভাই, বিটিভির ক্যামেরাম্যান সবাইকে উঠতে বললেন হেলিকপ্টার আসন শেষ হয়ে যাওয়ায় সেদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একজন এমপিসহ অনেকেই সাথে নিতে না পেরে তাদেরকে বুঝিয়ে হাসি মুখে বিদায় করে দিয়েছিলেন নাসিম ভাই। আমি নাসিম ভাইয়ের এই আচরণ দেখে শুধু মুগ্ধই হয়নি রীতিমতো অবাক হয়েছিলাম। আমাকে এতটা গুরুত্ব না দিলেও পারতেন। সেইদিন থেকে নাসিম ভাইয়ের প্রতি আমার শ্রদ্ধা বহুগুণে বেড়ে গিয়েছিল।

করোনার সংক্রমণের কিছুদিন আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিখা চিরন্তনের ১৪ দলের উদ্যোগে শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী,সংস্কৃতিসেবিসহ পেশাজীবিদের এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সমাবেশে আমি স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের পক্ষ থেকে লোকজন নিয়ে অংশগ্রহণ করি। সমাবেশে বিভিন্ন পেশাজীবি সংগঠনের অনেক নেতা উপস্থিত ছিলেন। সবাই বক্তৃতা করছেন। আমার অন্য আরেকটি প্রোগ্রাম থাকায় আমি এখানে প্রোগ্রাম শেষ না করেই নাসিম ভাইকে না বলে চলে আসি। নাসিম ভাই আমাকে খুঁজে না পেয়ে মনে করেছেন আমাকে বক্তৃতা করার সুযোগ না দেওয়ায় আমি রাগ করে চলে এসেছি। নাসিম ভাই রাতে আমাকে ফোন করে বললেন, তুমি না বলে চলে গেলে? তুমি কি রাগ করেছো নাকি। আমি বললাম নাসিম ভাই আমার অন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রাম ছিল তাই চলে এসেছিলাম। নাসিম ভাই বললেন, প্রথমে আমার মনে ছিল না। পরে আমি তোমাকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য খুঁজছিলাম। এভাবে দলের সকল নেতা কর্মীদের নাসিম ভাই সম্মান দিতেন যা এসময়ে সিনিয়র নেতাদের মধ্যে খুব একটা দেখা যায় না।

নাসিম ভাইয়ের সাথে সর্বশেষ আমার কথা হয় গত ১০ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের আলোচনা সভায়। ৭ মার্চ করোনা ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর ১০ তারিখের অনুষ্ঠান নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। নাসিম ভাই জানালেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর প্রোগ্রাম যত কষ্টই হোক তিনি আসবেন। অনুষ্ঠানে তিনি এসেছিলেন। করোনা সংক্রমণের পর এটাই ছিল নাসিম ভাইয়ের সর্বশেষ রাজনৈতিক প্রোগ্রাম। সেদিন মঞ্চে বসে নাসিম ভাইয়ের সাথে আমার অনেক কথা হয়েছিল। তিনি মুজিব জন্মশতবর্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের গৃহীত বছর ব্যাপী কর্মসূচির ছাপানো প্রচার পত্রটি হাতে নিয়ে অনেকক্ষণ খুটিয়ে খুটিয়ে দেখেছিলেন। আমাদের বছরব্যাপী গঠনমূলক বিভিন্ন কর্মসূচি দেখে তিনি অনেক খুশি হয়েছিলেন। তার বক্তৃতাতেও তিনি সেটা উল্লেখ করেছিলেন। করোনার শুরুতেই সেদিন তিনি যখন অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকছিলেন তখন অনেকেই তার সাথে হাত মিলাতে এগিয়ে এসেছিলেন। তিনি হাসি মুখে মুখে বললেন করোনায় হাত মিলাতে হয় না। তিনি সেদিন শুধু আমার সাথে হাত মিলিয়ে বলেছিলেন, আপনাদের সবার পক্ষ থেকে আপনাদের নেতার সাথে হাত মিলালাম। এটাই নাসিম ভাইয়ের সাথে সর্বশেষ হাত মিলানো। আর কোনদিন এই সুযোগ আসবে না।

নাসিম ভাই আর কোনদিন মায়াভরা কণ্ঠে সাজু বলে ডাক দিবেন না। দলীয় নেতা-কর্মীরা আর কোনদিন নাসিম ভাইয়ের বুক উজাড় করা ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন না। জননেতা, কর্মীবান্ধব নাসিম ভাইয়ের মৃত্যুতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে শুন্যতার সৃষ্টি হলো তা কোনদিন পূরণ হবার নয়। ওপারে সুখে থাকুন, নাসিম ভাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস সংকটের কারণে সিরামিকে ৩০০ কোটি টাকা লোকসান করেছি: আকিজ বশির গ্রুপের সিওও
গ্যাস সংকটের কারণে সিরামিকে ৩০০ কোটি টাকা লোকসান করেছি: আকিজ বশির গ্রুপের সিওও

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান
প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরিবেশ রক্ষাকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশ রক্ষাকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় নারী নির্যাতন মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আটক
কুষ্টিয়ায় নারী নির্যাতন মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি শিক্ষার্থী সাহিদুর রহমান সাজু
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি শিক্ষার্থী সাহিদুর রহমান সাজু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা