শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২০, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১

সুইস ব্যাংক রহস্য

সাইফ ইমন
অনলাইন ভার্সন

সুইস ব্যাংক রহস্য

সুইস ব্যাংক নামে আসলে এখন কোনো ব্যাংকই নেই। এই ব্যাংকিং সিস্টেম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৪ সালে ছয়টি ব্যাংক মিলে সুইস ব্যাংক করপোরেশন নামে। ১৯৯৮ সালে এই সিস্টেমটি বন্ধ হয়ে যায়। আলাদা করে কোনো ব্যাংক না থাকলেও Swiss Financial Market Supervisory Authority (FINMA)-এর অধীনে সুইজারল্যান্ডের সব ব্যাংকই সুইস ব্যাংক নামে পরিচিত। এই ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়ে জনমনে তৈরি হয়েছে নানা রহস্য। সুইস ব্যাংক রহস্য নিয়েই আজকের রকমারি...

যেভাবে গড়ে উঠেছে

Swiss Financial Market Supervisory Authority (FINMA)-এর অধীনে সুইজারল্যান্ডের সব ব্যাংকই যেমন- UBS, Credit Suisse ইত্যাদি সারা দুনিয়ায় সুইচ ব্যাংক নামে পরিচিত। সুইজারল্যান্ড গোটা দুনিয়ার ব্যাংকিং সেবার বড় কেন্দ্র হয়ে উঠেছে তাদের নিজস্ব ব্যাংকিং রীতিনীতির কারণে। টাকা-পয়সা যেমন গোপন রাখতে চায় অনেকে তেমনি নিজের পরিচয়ও গোপন রাখতে চায়। এ বিষয়টিই কাজে লেগেছে সুইস ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে।  সুইস ব্যাংকের ইতিহাস বেশ দীর্ঘ। অর্থনীতিবিদদের মতে, ১৯৩০ এর দশকে জার্মানিতে যখন ইহুদিরা নাৎসিদের শুদ্ধি অভিযানের মুখে পড়েন, তখন তাদের অর্থ গোপন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রাখার মাধ্যমে সুইস ব্যাংকগুলোর ব্যবসার শুরু। তারপর থেকে বিশ্বের নানা জায়গা থেকে সুইস ব্যাংকগুলোতে অর্থ আসতে শুরু করে। এভাবে এক সময় পুরো বিশ্বের ব্যাংকিং সিস্টেমের ওপর প্রভাব বিস্তার করে সুইস ব্যাংকগুলো। মূলত গোপনীয়তাই এর কারণ। তবে আগে ১৯৩৪ সালে প্রথম সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষার আইন করে। আর এটাই ছিল তাদের প্রথম মাইলফলক। ফ্রান্সের কয়েকজন রাজনীতিক এবং ব্যবসায়ী তাদের বিপুল অর্থ সুইস ব্যাংকে রেখেছিলেন। সেই তথ্য ব্যাংক থেকে ফাঁস হয়ে গিয়েছিল।

এরপর সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য এ পদক্ষেপ নেয়। এরপর ফ্রান্সের অনেকেই সুইস ব্যাংকে অর্থ রাখতে শুরু করেন। এভাবেই এক দেশ থেকে আরেক দেশে ছড়িয়ে পড়ে সুইস ব্যাংক সিস্টেম। এই গোপনীয়তা আইনের সুযোগে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো ফুলেফেঁপে ওঠে। তৃতীয় বিশ্বের দুর্নীতিবাজ স্বৈরশাসক থেকে শুরু করে ইউরোপ-আমেরিকার কর ফাঁকি দেওয়া বিত্তশালী ব্যবসায়ী, সবাই তাদের অর্থ গোপন রাখার জন্য বেছে নেন সুইস ব্যাংকগুলোকে। শুরু হয় বিশ্বব্যাপী টাকা রাখার প্রতিযোগিতা। নানা দেশের দুর্নীতিবাজদের টাকা রাখার জন্য একটা নিরাপদ জায়গা হয়ে ওঠে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এসব ব্যাংক।  তবে বর্তমানে অন্যান্য দেশেও এই সিস্টেম চালু হয়েছে।

 
সুইস ব্যাংক কী?

সুইস ব্যাংক বলতে আসলে নির্দিষ্ট কোনো ব্যাংক নেই। যেখানে মানুষ টাকা রাখবে বা ব্যাংকিং করবে। আসলে সুইস ব্যাংক মানে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক একটা সিস্টেম। স্বাভাবিকভাবেই ‘সুইস’ শব্দটি এসেছে ‘সুইজারল্যান্ড’ থেকে। সুইস ব্যাংকের মাধ্যমে একটি ব্যাংকিং নেটওয়ার্ককে নির্দেশ করা হয়। বাংলাদেশি ব্যাংক বলতে আপনি যা বোঝেন, সুইস ব্যাংকও তারই অনুরূপ। সুইস যে কোনো ব্যাংকের অ্যাকাউন্টও অন্য আরেকটি সাধারণ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টের মতোই। শুধু তফাত হলো সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তা কঠোরভাবে রক্ষা করে। সুতরাং সুইজারল্যান্ডের নাগরিকরা সুইস ব্যাংকেই ব্যাংকিং করে থাকেন। আর সব সুইস ব্যাংককে নিয়ন্ত্রণ করে সুইস ফেডারেল ব্যাংকিং কমিশন। প্রথম এই ব্যাংকিং প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৪ সালে। সে সময় ছয়টি ব্যাংক মিলে সুইচ ব্যাংক করপোরেশন নামে চালু করে সুইস ব্যাংক।  ১৯৯৮ সালে এই ব্যাংকটি বন্ধ হয়ে যায়। এখন আর সুইস ব্যাংক নামে আলাদা করে কোনো ব্যাংক নেই। 


যখন টাকা ফেরত দেওয়া হয় না

অনেকেই দাবি করেন, বেশির ভাগ সময়ে টাকা ফেরত দেওয়া হয় না সুইস ব্যাংক থেকে। আসলে মূল বিষয়টি এমন নয়। গোপনীয়ভাবে টাকা রাখতে গিয়ে অনেকেই হয়তো তার পরিবারের কাছে সুইস ব্যাংক বিষয়ক কোনো তথ্যই দেন না। ফলে এমন ব্যক্তির মৃত্যুর পর আর কেউ জানতেই পারে না যে, তার সুইস ব্যাংকে কোনো অ্যাকাউন্ট রয়েছে। আবার আইনের কোনো প্যাঁচ ছাড়াই একজন গ্রাহকের তথ্য সুইস ব্যাংক প্রকাশ করে, যখন কোনো গ্রাহক মৃত্যুবরণ করেন। যদি বিগত ৬০ বছর ধরে অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো লেনদেন না করা হয় এবং অর্থের পরিমাণ ৫০০ সুইস ফ্রাঁর বেশি হয় তবে সেটা প্রকাশ করা হয়। যদি কোনো উত্তরাধিকারী সম্পত্তির দাবি না করেন তবে এক বছর পর সুইস সরকার সেই সম্পদ নিজেদের কোষাগারে জমা নেয়।

বিশ্বের নানা দেশের রাষ্ট্রনায়ক থেকে শুরু করে বহু ব্যক্তি সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন। তবে সুইস ব্যাংকে টাকা জব্দ করার ইতিহাস রয়েছে। ২০১১ সালে সুইস ব্যাংক লিবিয়ার শাসক গাদ্দাফি এবং তার ২৯ জন সহযোগীর সম্পদ জব্দ করে। এর আগে সুইস ব্যাংক কর্তৃপক্ষ মিসরের ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের সম্পত্তিও জব্দ করে। ধারণা করা হয়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও তাঁর বিশাল সম্পত্তি সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত রেখেছেন। তিউনিসিয়ার ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক বেন আলীও বিরাট অঙ্কের অর্থ জমা রেখেছিলেন যা এখন ফেরত  আনার প্রক্রিয়া চলছে।


কারা সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন?

ধনীরা সুইস ব্যাংকে টাকা রাখতে আগ্রহী হন। এতে কিছু সুবিধা ও গোপনীয়তার নিশ্চয়তা পাওয়া যায় যা অন্য ব্যাংকগুলোতে পাওয়া যায় না। কথা হলো- আপনার কাছে গোপন টাকা আছে কিন্তু বিশ্বস্ত কাউকে না পাওয়ার কারণে আপনি টাকাগুলো রাখতে পারছেন না। সাধারণত এসব ক্ষেত্রেই বেছে নেওয়া হয় সুইস ব্যাংক। সারা দুনিয়ার ধনী এবং বিখ্যাত লোকজন তাদের টাকা রাখার ক্ষেত্রে এ জন্যই সুইস ব্যাংক পছন্দ করেন।

সারা বিশ্ব থেকেই অসংখ্য মানুষ সুইস ব্যাংকে টাকা-পয়সা রাখতে বেশি আগ্রহবোধ করে থাকেন তাদের গোপনীয়তার নীতির কারণে। অনেকেরই ধারণা, সুইস ব্যাংক অ্যাকাউন্ট শুধু অপরাধী, দুর্নীতিবাজ, মিলিয়নিয়ার কিংবা সরকারি আমলাদের জন্যই দেওয়া হয়ে থাকে। আবার অনেকে মনে করেন, যারা নিজের কালো টাকা উপার্জন করে তারাই সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন। কিন্তু এই ধারণা সঠিক নয়। সাধারণ একটি ব্যাংকের মতোই সুইস ব্যাংকে প্রায় যে কেউ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। যে কেউ অর্থ লেনদেন করতে পারেন। একেবারে সাধারণ কোনো লোকও চাইলে সুইস কোনো ব্যাংকের অ্যাকাউন্টধারী হতে পারবেন।  তবে অস্থিতিশীল দেশের লোকেরা সুইস ব্যাংক ব্যবহার করেন।


যেভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন

যদি সুইস ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে নির্দিষ্ট কিছু প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আপনাকে যেতে হবে। এ প্রক্রিয়াটিও দীর্ঘ। প্রথমেই আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করতে হবে। অধিক নিরাপত্তা রক্ষার জন্য সুইস ব্যাংকগুলো তাদের নতুন গ্রাহকদের নিয়ে প্রচন্ড ডেস্কওয়ার্ক করে থাকে। বৈধ পরিচয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া ছাড়াও আপনাকে সব সম্পদের উৎস দেখাতে হবে। আয় কীভাবে করেন এবং আপনার উপার্জিত অর্থ কোথা থেকে আসে এসব ব্যাপার পুরোপুরি জানার পরেই আপনি একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। বড় অঙ্ক ডিপোজিট করার ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার অন্য ব্যাংক অ্যাকাউন্টের স্টেটমেন্ট দেখানোর প্রয়োজনও হতে পারে এবং প্রয়োজনে সেই টাকার উৎসের যথাযথ কাগজপত্রও। এসব বিষয় ঠিক থাকলে আপনি আবেদন করার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। তবে নিউজিল্যান্ডের নাগরিক হলে আপনাকে এতটা কড়াকড়ির মধ্য দিয়ে যেতে হবে না। বিদেশিদের মূলত নিজে সশরীরে উপস্থিত হয়েই অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আবেদন করতে হয়। তাই যারা মনে করেন অবৈধ অর্থ রাখার জায়গাই হলো সুইস ব্যাংক; তা সত্য নয়।  তবে অবৈধ আয়কে বৈধভাবে দেখানোর নানা প্রক্রিয়াও রয়েছে দেশে দেশে।


শক্তিশালী গোপনীয়তার নীতি

সারা বিশ্ব থেকেই অসংখ্য মানুষ সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে নিজেদের উপার্জিত গোপন অর্থ রেখে থাকেন। সুইস ব্যাংকগুলোর এমন জনপ্রিয়তার কারণ এর শক্তিশালী গোপনীয়তা নীতি। সুইজারল্যান্ড সরকারের একটি আইন দ্বারা এই গোপনীয়তা স্বীকৃত, যার ফলে ব্যাংকগুলো কোনো অবস্থাতেই তাদের গ্রাহকদের তথ্য প্রকাশ করতে কারও কাছে বাধ্য থাকে না। ফলে কে, কেন বা কীভাবে উপার্জিত অর্থ ব্যাংকে রাখছেন সেই গ্রাহকদের সম্পর্কে ব্যাংকগুলো কাউকে কোনো তথ্য দেয় না। তবে এ আইনের মধ্যে একটি বিশেষ ধারাও রয়েছে। যার ফলে বিশেষ কোনো পরিস্থিতিতে ্বা অপরাধীর ক্ষেত্রে তার হিসাবের তথ্য প্রকাশ করতে পারে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুরোধ লাগবে। অ্যাসোসিয়েশন অব সুইস প্রাইভেট ব্যাংকার্সের প্রধান মিশেল ডি রবার্ট ব্যাখ্যা করছিলেন, কীভাবে এই গোপনীয়তার নীতি কাজ করে। একজন ডাক্তার বা আইনজীবী যেভাবে তার রোগী বা মক্কেলের গোপনীয়তা বজায় রাখেন,  এখানেও ব্যাপারটা অনেকটা তেমনি।

 
বেনামি হিসাব খোলার সুযোগ নেই

সুইস ব্যাংক নিয়ে নানা প্রচলিত মিথ রয়েছে। তার মধ্যে একটি মিথ খুব জনপ্রিয় আর তা হলো এখানে বেনামি প্রচুর অ্যাকাউন্ট আছে। বাস্তবে এটি একেবারেই সত্যি নয়। চলচ্চিত্র বা উপন্যাসে আমরা এ রকম বহু কিছু পড়ে বা দেখে থাকলেও আসলে বেনামি অ্যাকাউন্টের সুযোগ এখানে নেই। অন্যান্য ব্যাংকের মতো কোনো ব্যাংক গ্রাহকের অ্যাকাউন্টটি হয়তো সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত থাকবে কিন্তু গ্রাহকের আসল পরিচয় ব্যাংকের অল্প কয়েকজন কর্মকর্তা অবশ্যই জানবেন। সুইস ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হচ্ছে, গোপনীয়তার অধিকার সুইস আইন ব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এবং ফেডারেল সংবিধান দ্বারা তা সুরক্ষিত। তবে কোনো অপরাধের ক্ষেত্রে এই সুরক্ষা কাজ করবে না। অর্থাৎ সেখানে গচ্ছিত অর্থ যদি কোনো অপরাধের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে গ্রাহকের পরিচয় প্রকাশে কোনো বাধা নেই। সেই সঙ্গে অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, আপনার সব সম্পদের উৎস সম্পর্কে ভালোভাবে না জানা পর্যন্ত কিন্তু ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার নতুন হিসাব খোলার অনুমতি দেবে না। তাই কেউ এক নিমেষে সুইজারল্যান্ডে গিয়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলতে পারেন- এমন চিন্তা করাও ভুল। তাই যে কেউ অবৈধ টাকা রাখার জন্য সুইস ব্যাংক ব্যবহার করেন- এটাও একটা ভুল ধারণা।  এখানে অবৈধ টাকা রাখার সুযোগ নেই।


রয়েছে সুইস ব্যাংক আইন

সুইস ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘অপরাধের তদন্তের ক্ষেত্রে সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের পরিচয় প্রকাশে বাধ্য, সেই অপরাধ সুইজারল্যান্ডেই হোক, আর অন্য কোনো দেশেই হোক।’ তবে সে ক্ষেত্রে কাউকে অপরাধী হিসেবে বিবেচনার আগে আইনি প্রক্রিয়া রয়েছে। অপরাধে ওই গ্রাহকের সম্পৃক্ত থাকার প্রমাণ থাকতে হবে। দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদের প্রতি সম্মান রেখে সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক কয়েক বছর ধরে সে দেশে বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের জমাকৃত অর্থের পরিমাণ প্রকাশ করছে। সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক কেবল কোন দেশের নাগরিক সে দেশের ব্যাংকে কী পরিমাণ অর্থ রেখেছেন সেই তথ্যটাই প্রকাশ করেছে। এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিচার বিভাগ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যে কোনো সময় ব্যাংক অ্যাকাউন্টের  যাবতীয় তথ্য পেতে পারেন।  পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের ক্ষেত্রেই এমন।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান
শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম
ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি
১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা
কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২
গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট
হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮
ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ
ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ
পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’
ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা
লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া
আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকে অনেকেরই গা জ্বলতেছে: শামা ওবায়েদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকে অনেকেরই গা জ্বলতেছে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে টানা দুই জয়ে নকআউটে বায়ার্ন
ক্লাব বিশ্বকাপে টানা দুই জয়ে নকআউটে বায়ার্ন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরবেলায় ম্যাথিউসের আবেগঘন বার্তা
অবসরবেলায় ম্যাথিউসের আবেগঘন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও
অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন
বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র
রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র

প্রথম পৃষ্ঠা