শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২০, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১

সুইস ব্যাংক রহস্য

সাইফ ইমন
অনলাইন ভার্সন

সুইস ব্যাংক রহস্য

সুইস ব্যাংক নামে আসলে এখন কোনো ব্যাংকই নেই। এই ব্যাংকিং সিস্টেম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৪ সালে ছয়টি ব্যাংক মিলে সুইস ব্যাংক করপোরেশন নামে। ১৯৯৮ সালে এই সিস্টেমটি বন্ধ হয়ে যায়। আলাদা করে কোনো ব্যাংক না থাকলেও Swiss Financial Market Supervisory Authority (FINMA)-এর অধীনে সুইজারল্যান্ডের সব ব্যাংকই সুইস ব্যাংক নামে পরিচিত। এই ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়ে জনমনে তৈরি হয়েছে নানা রহস্য। সুইস ব্যাংক রহস্য নিয়েই আজকের রকমারি...

যেভাবে গড়ে উঠেছে

Swiss Financial Market Supervisory Authority (FINMA)-এর অধীনে সুইজারল্যান্ডের সব ব্যাংকই যেমন- UBS, Credit Suisse ইত্যাদি সারা দুনিয়ায় সুইচ ব্যাংক নামে পরিচিত। সুইজারল্যান্ড গোটা দুনিয়ার ব্যাংকিং সেবার বড় কেন্দ্র হয়ে উঠেছে তাদের নিজস্ব ব্যাংকিং রীতিনীতির কারণে। টাকা-পয়সা যেমন গোপন রাখতে চায় অনেকে তেমনি নিজের পরিচয়ও গোপন রাখতে চায়। এ বিষয়টিই কাজে লেগেছে সুইস ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে।  সুইস ব্যাংকের ইতিহাস বেশ দীর্ঘ। অর্থনীতিবিদদের মতে, ১৯৩০ এর দশকে জার্মানিতে যখন ইহুদিরা নাৎসিদের শুদ্ধি অভিযানের মুখে পড়েন, তখন তাদের অর্থ গোপন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রাখার মাধ্যমে সুইস ব্যাংকগুলোর ব্যবসার শুরু। তারপর থেকে বিশ্বের নানা জায়গা থেকে সুইস ব্যাংকগুলোতে অর্থ আসতে শুরু করে। এভাবে এক সময় পুরো বিশ্বের ব্যাংকিং সিস্টেমের ওপর প্রভাব বিস্তার করে সুইস ব্যাংকগুলো। মূলত গোপনীয়তাই এর কারণ। তবে আগে ১৯৩৪ সালে প্রথম সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষার আইন করে। আর এটাই ছিল তাদের প্রথম মাইলফলক। ফ্রান্সের কয়েকজন রাজনীতিক এবং ব্যবসায়ী তাদের বিপুল অর্থ সুইস ব্যাংকে রেখেছিলেন। সেই তথ্য ব্যাংক থেকে ফাঁস হয়ে গিয়েছিল।

এরপর সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য এ পদক্ষেপ নেয়। এরপর ফ্রান্সের অনেকেই সুইস ব্যাংকে অর্থ রাখতে শুরু করেন। এভাবেই এক দেশ থেকে আরেক দেশে ছড়িয়ে পড়ে সুইস ব্যাংক সিস্টেম। এই গোপনীয়তা আইনের সুযোগে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো ফুলেফেঁপে ওঠে। তৃতীয় বিশ্বের দুর্নীতিবাজ স্বৈরশাসক থেকে শুরু করে ইউরোপ-আমেরিকার কর ফাঁকি দেওয়া বিত্তশালী ব্যবসায়ী, সবাই তাদের অর্থ গোপন রাখার জন্য বেছে নেন সুইস ব্যাংকগুলোকে। শুরু হয় বিশ্বব্যাপী টাকা রাখার প্রতিযোগিতা। নানা দেশের দুর্নীতিবাজদের টাকা রাখার জন্য একটা নিরাপদ জায়গা হয়ে ওঠে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এসব ব্যাংক।  তবে বর্তমানে অন্যান্য দেশেও এই সিস্টেম চালু হয়েছে।

 
সুইস ব্যাংক কী?

সুইস ব্যাংক বলতে আসলে নির্দিষ্ট কোনো ব্যাংক নেই। যেখানে মানুষ টাকা রাখবে বা ব্যাংকিং করবে। আসলে সুইস ব্যাংক মানে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক একটা সিস্টেম। স্বাভাবিকভাবেই ‘সুইস’ শব্দটি এসেছে ‘সুইজারল্যান্ড’ থেকে। সুইস ব্যাংকের মাধ্যমে একটি ব্যাংকিং নেটওয়ার্ককে নির্দেশ করা হয়। বাংলাদেশি ব্যাংক বলতে আপনি যা বোঝেন, সুইস ব্যাংকও তারই অনুরূপ। সুইস যে কোনো ব্যাংকের অ্যাকাউন্টও অন্য আরেকটি সাধারণ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টের মতোই। শুধু তফাত হলো সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তা কঠোরভাবে রক্ষা করে। সুতরাং সুইজারল্যান্ডের নাগরিকরা সুইস ব্যাংকেই ব্যাংকিং করে থাকেন। আর সব সুইস ব্যাংককে নিয়ন্ত্রণ করে সুইস ফেডারেল ব্যাংকিং কমিশন। প্রথম এই ব্যাংকিং প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৪ সালে। সে সময় ছয়টি ব্যাংক মিলে সুইচ ব্যাংক করপোরেশন নামে চালু করে সুইস ব্যাংক।  ১৯৯৮ সালে এই ব্যাংকটি বন্ধ হয়ে যায়। এখন আর সুইস ব্যাংক নামে আলাদা করে কোনো ব্যাংক নেই। 


যখন টাকা ফেরত দেওয়া হয় না

অনেকেই দাবি করেন, বেশির ভাগ সময়ে টাকা ফেরত দেওয়া হয় না সুইস ব্যাংক থেকে। আসলে মূল বিষয়টি এমন নয়। গোপনীয়ভাবে টাকা রাখতে গিয়ে অনেকেই হয়তো তার পরিবারের কাছে সুইস ব্যাংক বিষয়ক কোনো তথ্যই দেন না। ফলে এমন ব্যক্তির মৃত্যুর পর আর কেউ জানতেই পারে না যে, তার সুইস ব্যাংকে কোনো অ্যাকাউন্ট রয়েছে। আবার আইনের কোনো প্যাঁচ ছাড়াই একজন গ্রাহকের তথ্য সুইস ব্যাংক প্রকাশ করে, যখন কোনো গ্রাহক মৃত্যুবরণ করেন। যদি বিগত ৬০ বছর ধরে অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো লেনদেন না করা হয় এবং অর্থের পরিমাণ ৫০০ সুইস ফ্রাঁর বেশি হয় তবে সেটা প্রকাশ করা হয়। যদি কোনো উত্তরাধিকারী সম্পত্তির দাবি না করেন তবে এক বছর পর সুইস সরকার সেই সম্পদ নিজেদের কোষাগারে জমা নেয়।

বিশ্বের নানা দেশের রাষ্ট্রনায়ক থেকে শুরু করে বহু ব্যক্তি সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন। তবে সুইস ব্যাংকে টাকা জব্দ করার ইতিহাস রয়েছে। ২০১১ সালে সুইস ব্যাংক লিবিয়ার শাসক গাদ্দাফি এবং তার ২৯ জন সহযোগীর সম্পদ জব্দ করে। এর আগে সুইস ব্যাংক কর্তৃপক্ষ মিসরের ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের সম্পত্তিও জব্দ করে। ধারণা করা হয়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও তাঁর বিশাল সম্পত্তি সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত রেখেছেন। তিউনিসিয়ার ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক বেন আলীও বিরাট অঙ্কের অর্থ জমা রেখেছিলেন যা এখন ফেরত  আনার প্রক্রিয়া চলছে।


কারা সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন?

ধনীরা সুইস ব্যাংকে টাকা রাখতে আগ্রহী হন। এতে কিছু সুবিধা ও গোপনীয়তার নিশ্চয়তা পাওয়া যায় যা অন্য ব্যাংকগুলোতে পাওয়া যায় না। কথা হলো- আপনার কাছে গোপন টাকা আছে কিন্তু বিশ্বস্ত কাউকে না পাওয়ার কারণে আপনি টাকাগুলো রাখতে পারছেন না। সাধারণত এসব ক্ষেত্রেই বেছে নেওয়া হয় সুইস ব্যাংক। সারা দুনিয়ার ধনী এবং বিখ্যাত লোকজন তাদের টাকা রাখার ক্ষেত্রে এ জন্যই সুইস ব্যাংক পছন্দ করেন।

সারা বিশ্ব থেকেই অসংখ্য মানুষ সুইস ব্যাংকে টাকা-পয়সা রাখতে বেশি আগ্রহবোধ করে থাকেন তাদের গোপনীয়তার নীতির কারণে। অনেকেরই ধারণা, সুইস ব্যাংক অ্যাকাউন্ট শুধু অপরাধী, দুর্নীতিবাজ, মিলিয়নিয়ার কিংবা সরকারি আমলাদের জন্যই দেওয়া হয়ে থাকে। আবার অনেকে মনে করেন, যারা নিজের কালো টাকা উপার্জন করে তারাই সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন। কিন্তু এই ধারণা সঠিক নয়। সাধারণ একটি ব্যাংকের মতোই সুইস ব্যাংকে প্রায় যে কেউ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। যে কেউ অর্থ লেনদেন করতে পারেন। একেবারে সাধারণ কোনো লোকও চাইলে সুইস কোনো ব্যাংকের অ্যাকাউন্টধারী হতে পারবেন।  তবে অস্থিতিশীল দেশের লোকেরা সুইস ব্যাংক ব্যবহার করেন।


যেভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন

যদি সুইস ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে নির্দিষ্ট কিছু প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আপনাকে যেতে হবে। এ প্রক্রিয়াটিও দীর্ঘ। প্রথমেই আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করতে হবে। অধিক নিরাপত্তা রক্ষার জন্য সুইস ব্যাংকগুলো তাদের নতুন গ্রাহকদের নিয়ে প্রচন্ড ডেস্কওয়ার্ক করে থাকে। বৈধ পরিচয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া ছাড়াও আপনাকে সব সম্পদের উৎস দেখাতে হবে। আয় কীভাবে করেন এবং আপনার উপার্জিত অর্থ কোথা থেকে আসে এসব ব্যাপার পুরোপুরি জানার পরেই আপনি একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। বড় অঙ্ক ডিপোজিট করার ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার অন্য ব্যাংক অ্যাকাউন্টের স্টেটমেন্ট দেখানোর প্রয়োজনও হতে পারে এবং প্রয়োজনে সেই টাকার উৎসের যথাযথ কাগজপত্রও। এসব বিষয় ঠিক থাকলে আপনি আবেদন করার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। তবে নিউজিল্যান্ডের নাগরিক হলে আপনাকে এতটা কড়াকড়ির মধ্য দিয়ে যেতে হবে না। বিদেশিদের মূলত নিজে সশরীরে উপস্থিত হয়েই অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আবেদন করতে হয়। তাই যারা মনে করেন অবৈধ অর্থ রাখার জায়গাই হলো সুইস ব্যাংক; তা সত্য নয়।  তবে অবৈধ আয়কে বৈধভাবে দেখানোর নানা প্রক্রিয়াও রয়েছে দেশে দেশে।


শক্তিশালী গোপনীয়তার নীতি

সারা বিশ্ব থেকেই অসংখ্য মানুষ সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে নিজেদের উপার্জিত গোপন অর্থ রেখে থাকেন। সুইস ব্যাংকগুলোর এমন জনপ্রিয়তার কারণ এর শক্তিশালী গোপনীয়তা নীতি। সুইজারল্যান্ড সরকারের একটি আইন দ্বারা এই গোপনীয়তা স্বীকৃত, যার ফলে ব্যাংকগুলো কোনো অবস্থাতেই তাদের গ্রাহকদের তথ্য প্রকাশ করতে কারও কাছে বাধ্য থাকে না। ফলে কে, কেন বা কীভাবে উপার্জিত অর্থ ব্যাংকে রাখছেন সেই গ্রাহকদের সম্পর্কে ব্যাংকগুলো কাউকে কোনো তথ্য দেয় না। তবে এ আইনের মধ্যে একটি বিশেষ ধারাও রয়েছে। যার ফলে বিশেষ কোনো পরিস্থিতিতে ্বা অপরাধীর ক্ষেত্রে তার হিসাবের তথ্য প্রকাশ করতে পারে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুরোধ লাগবে। অ্যাসোসিয়েশন অব সুইস প্রাইভেট ব্যাংকার্সের প্রধান মিশেল ডি রবার্ট ব্যাখ্যা করছিলেন, কীভাবে এই গোপনীয়তার নীতি কাজ করে। একজন ডাক্তার বা আইনজীবী যেভাবে তার রোগী বা মক্কেলের গোপনীয়তা বজায় রাখেন,  এখানেও ব্যাপারটা অনেকটা তেমনি।

 
বেনামি হিসাব খোলার সুযোগ নেই

সুইস ব্যাংক নিয়ে নানা প্রচলিত মিথ রয়েছে। তার মধ্যে একটি মিথ খুব জনপ্রিয় আর তা হলো এখানে বেনামি প্রচুর অ্যাকাউন্ট আছে। বাস্তবে এটি একেবারেই সত্যি নয়। চলচ্চিত্র বা উপন্যাসে আমরা এ রকম বহু কিছু পড়ে বা দেখে থাকলেও আসলে বেনামি অ্যাকাউন্টের সুযোগ এখানে নেই। অন্যান্য ব্যাংকের মতো কোনো ব্যাংক গ্রাহকের অ্যাকাউন্টটি হয়তো সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত থাকবে কিন্তু গ্রাহকের আসল পরিচয় ব্যাংকের অল্প কয়েকজন কর্মকর্তা অবশ্যই জানবেন। সুইস ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হচ্ছে, গোপনীয়তার অধিকার সুইস আইন ব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এবং ফেডারেল সংবিধান দ্বারা তা সুরক্ষিত। তবে কোনো অপরাধের ক্ষেত্রে এই সুরক্ষা কাজ করবে না। অর্থাৎ সেখানে গচ্ছিত অর্থ যদি কোনো অপরাধের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে গ্রাহকের পরিচয় প্রকাশে কোনো বাধা নেই। সেই সঙ্গে অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, আপনার সব সম্পদের উৎস সম্পর্কে ভালোভাবে না জানা পর্যন্ত কিন্তু ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার নতুন হিসাব খোলার অনুমতি দেবে না। তাই কেউ এক নিমেষে সুইজারল্যান্ডে গিয়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলতে পারেন- এমন চিন্তা করাও ভুল। তাই যে কেউ অবৈধ টাকা রাখার জন্য সুইস ব্যাংক ব্যবহার করেন- এটাও একটা ভুল ধারণা।  এখানে অবৈধ টাকা রাখার সুযোগ নেই।


রয়েছে সুইস ব্যাংক আইন

সুইস ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘অপরাধের তদন্তের ক্ষেত্রে সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের পরিচয় প্রকাশে বাধ্য, সেই অপরাধ সুইজারল্যান্ডেই হোক, আর অন্য কোনো দেশেই হোক।’ তবে সে ক্ষেত্রে কাউকে অপরাধী হিসেবে বিবেচনার আগে আইনি প্রক্রিয়া রয়েছে। অপরাধে ওই গ্রাহকের সম্পৃক্ত থাকার প্রমাণ থাকতে হবে। দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদের প্রতি সম্মান রেখে সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক কয়েক বছর ধরে সে দেশে বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের জমাকৃত অর্থের পরিমাণ প্রকাশ করছে। সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক কেবল কোন দেশের নাগরিক সে দেশের ব্যাংকে কী পরিমাণ অর্থ রেখেছেন সেই তথ্যটাই প্রকাশ করেছে। এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিচার বিভাগ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যে কোনো সময় ব্যাংক অ্যাকাউন্টের  যাবতীয় তথ্য পেতে পারেন।  পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের ক্ষেত্রেই এমন।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ