শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:০০, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৪৪, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

নির্মাণসামগ্রীর ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধি, ব্যাংক লোনে উচ্চসুদ, দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থার কারণে আবাসন খাতে বিরাজ করছে অস্থিরতা। অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা সময় পার করছেন বলে মনে করেন দেশে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক এবং জেসিএক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- জহিরুল ইসলাম।
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

প্রশ্ন : কেমন সময় পার করছে আবাসন খাত?

উত্তর : আবাসন খাতের বর্তমান অবস্থা নিয়ে আমরা শঙ্কিত। এই পরিস্থিতি তৈরির পেছনে অনেক কারণই আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান বাস্তবায়ন এবং নীতিমালা চূড়ান্ত না করা, আবাসন খাতে ব্যাংকগুলোর সিঙ্গেল ডিজিটে ঋণ বন্ধ হওয়া, নির্মাণসামগ্রীর দাম ক্রমাগত বেড়ে যাওয়া, দেশ গণতান্ত্রিক ধারায় না পৌঁছানোর পাশাপাশি বৈশ্বিক অস্থিরতা।

প্রশ্ন : উল্লিখিত বিষয়গুলো কীভাবে বাধা তৈরি করছে?

উত্তর : রাজউক ড্যাপ পাস করলেও এটি নিয়ে কোনো সমাধানযোগ্য অবস্থায় যায়নি।

আমরা দীর্ঘ সময় ধরে রিহ্যাব এবং বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন এবং এই খাতের সঙ্গে জড়িত সবাই অনেক চেষ্টা করছি। শঙ্কা, উৎকণ্ঠা জানানো হলেও ড্যাপের সংশোধন বা নতুন নীতিমালা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন কোনো কিছুই হচ্ছে না। ব্যাংক লোনের ক্ষেত্রে আগে সিঙ্গেল ডিজিটে লোন দিলেও এখন সেটি নেই। এখন ১৫ শতাংশেরও বেশি সুদ দিয়ে লোন নিতে হচ্ছে।

আগে গ্রাহকের মধ্যে একটা উৎসাহ ছিল, ফ্ল্যাট ও প্লট ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেও ছিল। বতর্মানে এই সুদের হার বাড়ানোটা প্রতিযোগিতার পর্যায়ে চলে গেছে। আর নির্মাণসামগ্রীর দাম ক্রমাগত বৃদ্ধি দিচ্ছে বড় ধরনের আঘাত। দাম বাড়ায় আমরা বাধ্য হয়ে দাম বাড়াচ্ছি।

এতে করে গ্রাহকরা নিরুৎসাহ হচ্ছে। অথচ আমরা অনেক ক্ষেত্রে ফ্ল্যাটের নির্মাণ ব্যয় রেখেও বিক্রি করে দিচ্ছি। এর মধ্যে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল না থাকায় মানুষ বিনিয়োগ করতে সাহস পাচ্ছে না। সব কিছু মিলিয়ে আবাসন খাতের দুরবস্থা যাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেও উদাসীনতা দেখছি।

প্রশ্ন : নির্মাণসামগ্রীর দামের ধারাবাহিক বৃদ্ধির লাগাম ধরতে সরকার কী উদ্যোগ নিতে পারে বলে মনে করেন?

উত্তর : এটার জন্য সরকার যদি দেশীয় শিল্পোদ্যোক্তাদের পণ্য উৎপাদন এবং বাজারজাতের সুযোগ করে দেয়, এ ছাড়া যেসব পণ্য দেশের বাইরে থেকে আনতে হয়, দেশে তৈরির সুযোগ নেই, সেসব পণ্যের ভ্যাট কমাতে হবে। এখন ২০ শতাংশেরও বেশি ভ্যাট দেওয়া লাগে। পাশাপাশি রড ও সিমেন্টের কাঁচামালেও ভ্যাট বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এখন যুদ্ধের কারণে তো কিছুটা প্রভাব আছেই। অন্যদিকে দেশের অভ্যন্তরীণ আয় বাড়ানোর জন্য নির্মাণসামগ্রীর ওপর বাড়তি করের চাপ রয়েছে। সব মিলিয়ে নির্মাণসামগ্রীর ওপর প্রভাব পড়ছে, দাম বেড়ে যাচ্ছে। এসব বিষয়ে যৌক্তিক সমাধান জরুরি। নয়তো আবাসন শিল্পকে টিকিয়ে রাখা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। মানুষও ক্রয়ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। অন্তত জিডিপিতে এই খাতের অবদানের কথা চিন্তা করে হলেও সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দেশীয় উৎপাদন এবং বিদেশ থেকে কম দামে নির্মাণসামগ্রী আনা গেলে কিছুটা স্বস্তি আসতে পারে।

প্রশ্ন : অপ্রদর্শিত টাকা বা কালো টাকা ব্যবহারে আবাসন খাতে কোনো প্রভাব পড়ে কি?

উত্তর : অপ্রদর্শিত টাকা সরকার সব সময় বিভিন্ন খাতে ব্যবহারে নিরুৎসাহ করে। আবাসন খাতে ব্যবহারের জন্য সুযোগ দেওয়া হয়। আমরা অতীতেও দেখেছি, মানুষ যখন এই টাকা ব্যবহারের সুযোগ পায় তখন ফ্ল্যাট বা প্লটে বিনিয়োগ করে। অপ্রদর্শিত অর্থ মানুষের কাছে যেকোনো মাধ্যমে চলে আসে। এই টাকা বিনিয়োগের ব্যবস্থা দেশে থাকলে দেশের বাইরে টাকা পাচার হওয়া কমে যাবে। এই সুযোগটা রাখা উচিত। এই বছর প্রস্তাবিত বাজেটে সেই সুযোগের প্রস্তাব থাকলেও ট্যাক্স বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি না বাড়ালে মানুষ বিনিয়োগ করত। আমি মনে করি, দেশের টাকা পাচারের সম্ভাবনা যখন কমে যাবে, তখন অপ্রদর্শিত অর্থ কোনো সেক্টরেই ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া উচিত হবে না। বর্তমান বাজারের কথা চিন্তা করে আগামী এক-দুই বছর এই সুযোগ রাখলে ভালো হবে। কারণ ব্যবসার অবস্থা ভালো না।

প্রশ্ন : ভবনের প্ল্যান পাস করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুমোদনের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো কতটা আন্তরিক?

উত্তর : আমার প্রতিষ্ঠান ২০ বছর ধরে কাজ করছে। বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও কাজ করছি। জাপানি একটি কম্পানির সঙ্গে ২০১২ সাল থেকে কাজ করছি। আমি দেখেছি, তাদের একটি বড় উদ্বেগের জায়গা হচ্ছে কাজের দীর্ঘসূত্রতা। যেমন—একটা ভবনের প্ল্যান পাস করাতে দুই বছর লেগে যাচ্ছে। ডিটিসি, পরিবেশ, ফায়ার এবং রাজউকের দুই-তিনটা কমিটি থেকে কাগজ নিতে হয়। এতে করে অনেক সময় লেগে যায়। তাহলে তাদের যে বিনিয়োগ, তার ফল পেতে দেরি হয়ে যায়। দুই বছর পর ভবনের অনুমোদন পেলে কাজ শুরু করার পরও একটা সময় চলে যায়। এভাবে আসলে কোনো বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করতে চায় না। তারা প্রতিটা দিনের হিসাব রাখে। আমরা যারা বিনিয়োগকারী, আমাদের অনেকের ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে জায়গা কেনা, আমাদেরও ফল পেতে দেরি হয়। এ ক্ষেত্রে মনে হয়, রাজউকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান একত্র করে একটি ওয়ানস্টপ সার্ভিসের ব্যবস্থা করা যায়। এতে করে তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে প্রাথমিক কাজগুলো হয়ে যেতে পারে। তাহলে সময়ও বাঁচবে এবং বিনিয়োগের রিটার্ন দ্রুত পাওয়া যাবে। এই বিষয়টা দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা করে এলেও কোনো পরিবর্তন আসছে না।

প্রশ্ন : এসব কারণে কি বিদেশি বিনিয়োগ হারাচ্ছে বাংলাদেশের আবাসন খাত?

উত্তর : আমাদের দেশে আসলে বিদেশি বিনিয়োগে আবাসন খাতে কাজ করা প্রতিষ্ঠান হাতে গোনা। এর মধ্যে আমরা কাজ করি। এ ক্ষেত্রে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। আবাসন খাতে বিদেশি বিনিয়োগ লোন হিসেবে আসে না, ইকুয়িটি হিসেবে আসে। বিভিন্ন পলিসির কারণে পাঁচ বছর আগে টাকা ফেরতও দেওয়া যায় না। এই ক্ষেত্রে দেখা গেছে, অনেক প্রতিষ্ঠানের অনুমতি এবং বাতিলের কাগজ নিতে হয়। এতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এতে করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা পিছিয়ে যান। তাঁরা বলেন, বাংলাদেশে টাকা ঢোকানো সহজ, কিন্তু বের করা অনেক কঠিন। তাঁদের টাকা রিটার্ন পেতে অনেক সময় লেগে যায়। এ বিষয়ে সরকার কাজ করছে। তবে আমার মনে হয়, আবাসন খাতে যাঁরা বিদেশি বিনিয়োগ এনেছেন তাঁদের সঙ্গে আলাপ করলে বিনিয়োগে প্রতিবন্ধকতা এবং বৃদ্ধির পথ সুগম হবে।

প্রশ্ন : আপনি দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি বৈদেশিক যুদ্ধাবস্থার কথা বলছিলেন। কোনো সমাধান দেখছেন কি?

উত্তর : বৈশ্বিক পরিস্থিতি একটা বড় বিষয়। এর কারণে সত্যিকার অর্থেই আমরা প্রভাবিত হই। নির্মাণসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি একই সময় বিনিয়োগকারীরাও বিনিয়োগ কমিয়ে দেওয়ায় আবাসন খাত দুই দিক থেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যাঁরা প্লট বা ফ্ল্যাট কিনবেন তাঁরা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য যেমন অপেক্ষা করছেন, একইভাবে বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থায়ও পিছিয়ে যাচ্ছেন। দেশে একটি গণতান্ত্রিক ধারা আসার আগ পর্যন্ত আবাসন খাতকে দাঁড় করানো কঠিন। এমন অবস্থায় ব্যবসা টিকিয়ে রাখার বিষয়ে আবাসন খাতের সঙ্গে জড়িত সব ব্যবসায়ী আতঙ্কিত।

প্রশ্ন : মূল্যবৃদ্ধি, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক এই পরিস্থিতিতে ক্রেতাদের সাড়া কেমন?    

উত্তর : এর মধ্যে গ্রাহক সংখ্যা অনেক কমে গেছে। গত কয়েক মাসে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ক্রেতা কমে গেছে। যাঁরা আগে নিয়মিত গ্রাহক ছিলেন, তাঁরা অনিয়মিত হয়ে গেছেন, কিস্তি পরিশোধ করতে পারছেন না। অনেকে বুকিং বাতিল করে দিচ্ছেন। ক্রেতারা বুকিংয়ের বিষয়ে আলোচনা করতেও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন না। সত্যিকার অর্থে আমরা খুব দুশ্চিন্তার মধ্যে আছি। পরিবেশ ঠিক না হলে বলা যায় না এই খাত কোথায় গিয়ে ঠেকবে। জেসিএক্সের কর্ণধার হিসেবে এবং ২০ বছরের বেশি সময় ধরে এই আবাসন খাতের সঙ্গে কাজ করার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে এতটুকু বলতে পারি, ক্রেতারা মনে করছেন দাম কমতে পারে, তাঁরা দ্রুত যেকোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠান থেকে প্লট বা ফ্ল্যাট কিনে ফেলুন। কারণ বৈশ্বিক এবং দেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় দাম কমার সম্ভাবনা কম।

প্রশ্ন : চলমান সংকটে যদি পরিকল্পিত ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, কী ধরনের ক্ষতি এবং সমস্যায় পড়তে পারে দেশের অর্থনীতি?    

উত্তর : এই খাতের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক। আমরা যদি এই জায়গা থেকে উত্তরণ করতে না পারি তাহলে কাজে স্থবিরতা চলে আসবে। আমরা তাদের কাজ দিতে পারব না। বেশি দামের জন্য যদি গ্রাহক না থাকে, ব্যাংক লোন যদি সিঙ্গেল ডিজিটে ফিরিয়ে না আনা হয়, ড্যাপের যদি বাস্তবায়ন না হয়, দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না আসে, বৈশ্বিক মন্দা চলতে থাকে, সব মিলিয়ে যদি একটা পরিশুদ্ধ অবস্থা না আসে, তাহলে আসলে ভবিষ্যৎ কল্পনা করাও কঠিন। আমরা যেভাবে গত কয়েক মাস দেখছি, সার্ভাইব করছি, এটা চলতে থাকলে অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। অনেক শ্রমিক বেকার হওয়ার মাধ্যমে বেকারত্বের হার বেড়ে যাবে। সেটা আসলে আমাদের দেশের জন্য, জিডিপির জন্য, অর্থনীতির জন্য ভালো হবে না।

প্রশ্ন : আপনাদের দিক থেকে গ্রাহক আকৃষ্ট করার জন্য এবং এই আবাসন খাতকে টিকিয়ে রাখতে কোনো উদ্যোগ আছে কি না?

উত্তর : আমরা টিকে থাকার জন্য নির্মাণ মূল্যে অনেক ফ্ল্যাট ছেড়ে দিচ্ছি। এ ছাড়া ব্যাংকের সঙ্গে কথা বলে ব্যাংকের যে ইন্টারেস্ট রেট যদি ১ শতাংশও কমানো যায়, সেই চেষ্টা করি। এতে করে গ্রাহক সাশ্রয় পায়। প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনেক আবাসন ব্যবসায়ী এখন ব্যক্তি উদ্যোগে লোন নিয়েও ব্যবসা ধরে রেখেছেন। এটি দীর্ঘদিন করা সম্ভব না। উপদেষ্টা পরিষদের কাছে আমাদের আকুল আবেদন থাকবে এ বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য।

ড্যাপ বাস্তবায়নসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে মনোযোগ দিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে সব সমস্যার সমাধান করা জরুরি। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে নির্দেশনা দিয়ে আবাসন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পরামর্শ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মূল্যায়ন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার। কীভাবে ঢাকা সিটির উন্নয়ন করা যায়, কীভাবে সৌন্দর্যবর্ধন করে গ্রাহকদের কাছে নিরাপদ এবং সুন্দর আবাসন বুঝিয়ে দেওয়া যায়—এসব বিষয়ে আমাদের সঙ্গে আলোচনা করলেই সঠিক নীতিমালা গড়ে তোলা সম্ভব। অন্য খাতের কোনো সমস্যা হলে সরকারের সব অর্গান একসঙ্গে কাজ করলেও আবাসন খাত জিডিপিতে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখলেও সেই মূল্যায়ন পায় না। এটা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। মোটকথা সরকারকে এই আবাসন খাতে নজর দিতে হবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই খাতে সরকারের দৃষ্টি থাকলেও আমাদের দেশে এ বিষয়ে একটা উদাসীনতা পরিলক্ষিত হয়।

সৌজন্য: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম