শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

দীর্ঘ হচ্ছে শিশু নিখোঁজের তালিকা, হোতারা লাপাত্তা

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
দীর্ঘ হচ্ছে শিশু নিখোঁজের তালিকা, হোতারা লাপাত্তা

ঘটনা—১ : রাজধানীর শেরেবাংলানগর বালক উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র মো. মাহ্বুবুল আলম ইমন (১৪)। গ্রামের বাড়ি পাবনার ভাঙ্গুরা উপজেলার ভবানীপুর। বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকত পশ্চিম আগারগাঁওয়ের ৪৮ নম্বর বাসায়। ২২ নভেম্বর বাসার সামনের রাস্তা থেকে নিখোঁজ হয় ইমন। পরিচিত বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করার পরও তার হদিস মেলেনি। দুই সন্তানের একজনকে হারিয়ে পাগলপ্রায় মা কামরুন্নাহার। তবে সম্প্রতি র‌্যা্বের হাতে গ্রেফতার শিশু অপহরণকারী চক্রের টিটু নামের এক সদস্য ইমনের ছবি দেখে দাবি করেছেন, তাকে দেশের বাইরে পাচার করে দেওয়া হয়েছে। ঘটনা—২ : মো. আলম (৮)। বাবা নূর ইসলাম পেশায় চায়ের দোকানদার। গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের মিরপুর। বর্তমানে বসবাস নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড়। ১০ মাস আগে বাড়ির সামনের রাস্তা থেকে নিখোঁজ হলেও গতকাল পর্যন্ত তার খোঁজ পাওয়া যায়নি।

সম্প্রতি শিশু আন্তর্জাতিক অপহরণকারী চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতারের পর বেরিয়ে এসেছে শিশু অপহরণের নিষ্ঠুর, নৃশংস কাহিনী। প্রাথমিকভাবে তারা ১৭ শিশুকে অপহরণের বিষয়টি স্বীকার করলেও বেরিয়ে আসছে চাপা পড়ে থাকা শিশু অপহরণের আরও ঘটনা। এত গেল মাত্র দুটি ঘটনা। এ রকম আরও অনেক শিশুর সন্ধান চেয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের সহায়তা চেয়েছেন হতভাগা শিশুদের স্বজনরা। এ রকম আরেকটি ঘটনা হলো মেহেদী হাসান (১৬)। বাবা মৃত জব্বার তালুকদার। গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠি সদরের গরমগা। রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে রাজ্জাক মিয়ার বাড়িতে একমাত্র ছেলে মেহেদীকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন মা সোনালী বেগম। বাসের হেলপার হিসেবে কাজ করত মেহেদী। তার উপার্জনেই সংসার চলত। ১৯ জুলাই সকালে বাড়ির সামনে থেকে নিখোঁজ হয় মেহেদী। একমাত্র ছেলের সন্ধান না পাওয়ায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী মা। রাজধানীর খিলগাঁও তিলপাপাড়া থেকে নিখোঁজ মাহমুদুল হাসান ইমনের ঘটনাও অনেকটা একই রকম। নতুন করে অভিযোগ এসেছে এমন শিশুদের মধ্যে কেবল একজনকে চিহ্নিত করেছেন গ্রেফতার টিটু। হতভাগা শিশুটি শেরেবাংলানগর থেকে নিখোঁজ ইমন। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের টিটু বলেছেন, জেসমিন নামে গ্রেফতার মহিলার ওমানে বসবাসরত সাহাবুদ্দীনের কাছে পাচার করে দেওয়া হয়েছে। অপহরণকারী সিন্ডিকেট চিহ্নিত হলেও হতভাগা অপহূত অনেক শিশুর অবস্থান চিহ্নিত হয়নি। এসব শিশুর ভাগ্যে কী জুটেছে, বেঁচে আছে না মেরে ফেলা হয়েছে তাও হলফ করে বলতে পারছেন না তদন্তসংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, আন্তদেশীয় এই চক্রের দুজনকে গ্রেফতার করার আগ পর্যন্ত এ বিষয়টির সুরাহা হচ্ছে না। গ্রেফতার ছয়জনের মধ্যে দুই দিনের রিমান্ড শেষে টিটু নামের একজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সেখানে বর্ণনা করেছেন কীভাবে এই সিন্ডিকেটে জড়িত হলেন, তার জানা মতে কতজন শিশুকে অপহরণ করা হয়েছে। ওইসব শিশুর ভাগ্যে কী ঘটেছে এসব।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) নাসির উদ্দীন সরকার বলেন, এ চক্রটির কর্মকাণ্ড অত্যন্ত নিষ্ঠুর। বিদেশেও রয়েছে এই চক্রের সদস্য। মামলার তদন্তের প্রয়োজনে বিদেশে অবস্থানরত সদস্যদের গ্রেফতারে ইন্টারপোলের সহায়তা নিতে হবে। টিটু মুখ খুললেও বাকিরা এখনো মুখ খুলছেন না। চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাহিদা অনুযায়ী মুক্তিপণ না পেলে বিদেশে পাচার করে দেয় ওরা। অনেক নিষ্পাপ শিশুর পেট কেটে নদীতে ভাসিয়েও দিয়েছে। কোমলমতি শিশুদের অপহরণের পর রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এমনকি বিভিন্ন দেশেও ছড়িয়ে আছে ভয়ঙ্কর শিশু অপহরণকারী চক্রের সদস্য। টঙ্গী সাইনবোর্ড এলাকা থেকে অপহূত শিশু আকাশ এবং নারায়ণগঞ্জের ভুলতা থেকে অপহূত শিশু নাজমুলকে পেট কেটে ইটের বস্তায় করে শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ার কথা ইতিমধ্যেই স্বীকার করেছেন চক্রের সদস্যরা। তারা বলেছেন, ওই দুই শিশুর শরীরে অতিরিক্ত মাত্রায় চেতনানাশক ওষুধ প্রয়োগের কারণে তাদের জ্ঞান ফিরছিল না। ধরা পড়ে যাওয়ার ভয়ে অপহরণকারীরা তাদের পেট কেটে কাঁচপুর ব্রিজসংলগ্ন শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসিয়ে দেন। ৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানী ও নারায়ণগঞ্জ থেকে র‌্যা্ব-১১-এর সহকারী পুলিশ সুপার আলেকুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দল আন্তর্জাতিক অপহরণকারী চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেফতার করে। তাদের প্রাথমিক জবানিতেই বেরিয়ে আসছে রোমহর্ষক, হৃদয়বিদারক কাহিনী। তদন্ত সূত্র বলছে, এ চক্রটি অপহূত শিশুদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রির ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত রয়েছে বলে তাদের কাছে তথ্য এসেছে। সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য ‘ওমানে’ অবস্থানকারী সাহাবুদ্দীনের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে তারা শিশুদের পাচার করে। এজন্য সাহাবুদ্দীনের বিশ্বস্ত মনির, জহির ও জেসমিনের কাছে শিশুদের হস্তান্তর করে। এ চক্রের সদস্যরা সাধারণত নিজেদের পরিচিত ও আত্মীয়স্বজনকেই দলে ভেড়ান। তারা জল-স্থলসহ বিভিন্ন রুটে যাত্রীর ছদ্মবেশে শিশুদের অপহরণও করেন। অপহরণের উদ্দেশ্যে যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদ, নারায়ণগঞ্জ, চিটাগাং রোডের বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ড, কমলাপুর রেলস্টেশন এবং ঢাকা সদরঘাট এলাকায় এরা ছদ্মবেশে মাইক্রোবাসে করে ঘুরে বেড়ান। সুযোগ বুঝে জনসমাগম এলাকায় কোনো শিশু পরিবার থেকে সামান্য বিচ্ছিন্ন হতে দেখলেই এরা শিশুদের ছো মেরে মাইক্রোবাসে তুলে নেন। মুহূর্তেই ওই শিশুর শরীরে চেতনানাশক ওষুধ প্রয়োগ করেন। অজ্ঞান হয়ে পড়ে শিশুটি। পরে তাদের আস্তানায় নিয়ে ওই শিশুকে জিম্মি করে মুক্তিপণ দাবি ও আদায় করেন। আবার অনেক শিশুর পাসপোর্ট করে অসুস্থতার কাগজপত্র সংগ্রহ করে বিদেশে চিকিৎসার কারণ দেখিয়ে নিয়ে যান। ২৭ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জের বন্দর এলাকা থেকে নিখোঁজ মো. বায়েজিদের (৮) ঘটনার তদন্ত করতে গিয়েই বেরিয়ে আসে এই তথ্য।

র‌্যা্ব-১১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপহরণকারী চক্রের আরও সদস্যকে আমরা খুঁজছি। এজন্য সব কৌশলই অনুসরণ করা হচ্ছে। মুক্তিপণ নেওয়ার পর যাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে আট শিশুর নাম জানা গেছে। তারা হলো বরিশালের মো. ইমন (১৩), ঝালকাঠির রাকিব হোসেন ইরান (৮), ভোলার আবু সুফিয়ান নিলয় (১৩), ফরিদপুরের রিয়াজুল কবির (১২), যাত্রাবাড়ীর অটিস্টিক শিশু সানি (৬), গাজীপুরের জুবায়ের ইসলাম (১৪), নাজমুল (১০) এবং বরিশালের মেহেদী (১০)। বিদেশে পাচার করা হয়েছে হৃদয় (৮), সুমন (৬), আনন্দ (৭), আল আমিন (৮), শুভ (৭) ও ইমনকে (১৪)।

জবানবন্দিতে যা বলেছেন টিটু : বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল মহসিনের আদালতে দুই দিনের রিমান্ড শেষে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন টিটু। তাতে তিনি উল্লেখ করেছেন, তিনটি শিশুকে হত্যার ঘটনায় তিনি নিজেও জড়িত ছিলেন। তার বাবার নাম কামাল হোসেন। গ্রামের বাড়ি ভোলার বাপ্তা। দুই শিশু আকাশ ও নাজমুলকে পেট কেটে ইটের বস্তায় করে শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে। জাহিদ হাসানকে (১৬) ঢাকার লক্ষ্মীবাজার এলাকা থেকে প্রথমে অপহরণ করা হয়। পরে জাহিদকেও তাদের সিন্ডিকেটে যুক্ত করে। তবে কিছুদিন পর মাদক নিয়ে বিরোধের জেরে তাকে মারধর করা হয়। একপর্যায়ে সে মারা গেলে কম্বল পেঁচিয়ে রেকসিন দিয়ে বেঁধে প্রথমে ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় ফেলে রাখা হয়। ওই জায়গাটি নিরাপদ মনে না হওয়ায় কিছু সময় পর পুনরায় লাশটি সানারপাড়ের ঢাকা মহানগর ফিলিং স্টেশনে পেছনের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়। তার দ্বিতীয় স্ত্রীর বড় ভাই কালামের মাধ্যমেই এ সিন্ডিকেটে যুক্ত হয় সে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে শিশুদের অপহরণ করত এই সিন্ডিকেট। জাকির, জেসমিন, দেলু, বানেসা দুটি গ্রুপে ভাগ হয়ে শিশু অপহরণের সবকিছু তদারকি করত। অপহরণের পর তারা মুক্তিপণ দাবি করত। না পাওয়া গেলে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে শিশুদের ঘুম পাড়িয়ে রাখত। দালালের মাধ্যমে বিক্রি করে দিত। বিদেশে থাকা সাহাবুদ্দীনের কাছেই তারা শিশুদের পাঠাত। শেরেবাংলানগর থেকে অপহূত ইমনসহ আরও পাঁচ শিশুকে জেসমিন প্রথমে কমলাপুর স্টেশনে নিয়ে মনিরের কাছে তুলে দেন। পরে তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ইমনকে অপহরণকারী দলের সদস্যও ছিলেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা