শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ডেটলাইন অক্টোবর

টান টান উত্তেজনা । গঠন হবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার । খালেদা-তারেককে নিয়ে আন্দোলনে থাকবে বিএনপি জোট । ছোট ফ্রন্টগুলো মিশে যাবে বড়দের সঙ্গে । রাজনীতিতে নানা মেরুকরণ
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ডেটলাইন অক্টোবর

আগামী অক্টোরবকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা রাজনীতিতে। নানা শঙ্কার মধ্যেও সরকার পূর্ণ আস্থা নিয়েই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করবে। ছোট করে আনা হবে মন্ত্রিসভা। তবে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলে থাকা বামদের প্রতিনিধিত্ব থাকবে মন্ত্রিসভায়। বাদ পড়বেন বিতর্কিত ও বয়স্ক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। অন্যদিকে সব চ্যালেঞ্জ নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। ভোটে যাওয়া না যাওয়া, বিএনপি-প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় সাজার প্রতিবাদ জানিয়ে মাঠ কাঁপানো আন্দোলনের পূর্ণ প্রস্তুতিও নিচ্ছে দলটি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পর্কের ধারাবাহিকতা গোপনে রাখবে বিএনপি। তবে জামায়াতকে তাদের আসনে ছেড়ে দেওয়া হবে, না ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ ছাড়া ছোট ছোট দলগুলো ফ্রন্ট করে মিশে যাবে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে।

নানা মেরুকরণে অক্টোবরকে ঘিরে রাজনীতিতে রয়েছে টানটান উত্তেজনা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোও সর্বোচ্চ সতর্ক। কোনো ধরনের ঝুঁকি তারা রাখতে চায় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরই মধ্যে পৃথকভাবে কথাও বলেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে। যে কোনো মূল্যে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় রাখতে দিকনির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে তাদের। স্বাভাবিকভাবেই ভোট সম্পন্ন করতে চায় সরকারি দল। নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে পৃথক প্রস্তুতি। বর্তমান কমিশন তাদের অবস্থান বজায় রেখেই ভোটের সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ ছহুল হোসাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এখন নির্বাচন কমিশনের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তবে যতদূর শুনেছি, প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন। তাদের কার্যক্রমগুলোতে আরও সমন্বয় করা উচিত, দৃশ্যমান হওয়া জরুরি। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের চেষ্টাই কমিশনকে করতে হবে। তবে শুধু নির্বাচন কমিশনই নয়, সব স্টেকহোল্ডারকেও ইসিকে সহযোগিতা করতে হবে। সবাই সহযোগিতা করলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। আমার মনে হয়, বিএনপিও এবার নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে নির্বাচনে যাবে। তাদেরও সহযোগিতা জরুরি।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনো গণতন্ত্র সেইভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। জাতীয় নির্বাচনের বছর বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারকে সক্রিয় হতে দেখা যায়। বিশেষ করে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সংঘাত-হানাহানিতে জড়িয়ে পড়ে; যা বিগত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও দেখা গেছে। দেশে এক অস্থিতিশীলতা ও অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যায়। এটা দেশের অর্থনীতিকেও বড় ধাক্কা ধরনের দেয়। উন্নয়নে বাধা আসে। আমরা চাই সুষ্ঠু-গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চা, সবার অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ভোট এবং একটি প্রতিনিধিত্বশীল কার্যকর একটি সংসদ।’

জানা গেছে, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে হার্ডলাইনে যাচ্ছে সরকার। যে কোনো মূল্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তবে সরকারের কাছে খবর রয়েছে, সামনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগামী তিন মাসে রাজপথ দখলসহ নানা ধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে একটি মহল তৎপরতা শুরু করেছে। বিশেষ করে এই সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এ প্রশ্নে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স। এ নিয়ে পুলিশ সদর দফতরে দফায় দফায় বৈঠক হচ্ছে। সর্বশেষ অনুষ্ঠিত অপরাধ পর্যালোচনা সভায়ও এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে টহল বাড়ানোর জন্য দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। প্রস্তুত থাকবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

পুলিশ সদর দফতরের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ নির্দেশনা এসেছে নীতিনির্ধারক পর্যায় থেকে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার প্রশ্নে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে টহল বাড়াতে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা।

 

এ প্রসঙ্গে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে। এর বাইরেও যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখে র‌্যাবের সদস্যরা।’

আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা যায়, নির্বাচন ঘিরে এরই মধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। শনিবার থেকে নির্বাচন পর্যন্ত টানা সাংগঠনিক সফর শুরু করছে সরকারি দল আওয়ামী লীগ। নীলসাগর ট্রেনে উত্তরবঙ্গ সফর শুরু করবে দলটি। সরকারের উন্নয়ন প্রচারের এ সফরে আওয়ামী লীগের শরিক ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারাও থাকবেন। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠন, ১২ লাখ পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। উত্তরবঙ্গ সফরে পাবনা, জয়পুরহাট, রংপুর, নীলফামারীতে জনসভা করা হবে। মূলত নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচনী কাজ সেরে ফেলতে চায় আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া জেলা ও বিভাগীয় সমাবেশ করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী নির্বাচন চরম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে আমি মনে করি। আমাদের লক্ষ্য একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করা। জনগণ আমাদের ভোট দেবে। কারণ আমাদের উন্নয়ন অর্জন, শেখ হাসিনা সরকারের জনপ্রিয়তা এবং নেত্রীর প্রতি দেশের জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা রয়েছে। দেশে এ মুহূর্তে বঙ্গবন্ধুকন্যা সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা। যে প্রার্থীদের নিয়ে আমরা ভোটে যাব তাদের জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। জনমত জরিপে তার নামটা জনপ্রিয়তার বিচারে এগিয়ে থাকতে হবে। তার পরই তাদের নাম বিবেচনায় রাখা হবে।’

এদিকে বিএনপিও ভিতরে ভিতরে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। প্রতিটি আসনে দলের একাধিক প্রার্থীও প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। কোনো কারণে প্রথম পছন্দের কেউ নির্বাচন করতে না পারলে দ্বিতীয় বা তৃতীয় পছন্দের কেউ নির্বাচনে যাবেন। লন্ডন থেকে নিয়মিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনা করছেন। তবে এ মুহূর্তে বিএনপির মূল লক্ষ্য দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি। এ আন্দোলনকে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাওয়ার আন্দোলনে পরিণত করবে দলটি। বিএনপি-প্রধানকে কোনো কারণে নির্বাচনের আগে মুক্তি না দিলে, ভোটের দাবি-দাওয়াগুলো সরকার মেনে নিলে অন্য কোনোভাবে নির্বাচনে যাওয়া যায় কিনা তা নিয়েও আলোচনা চলছে দলের ভিতরে-বাইরে। নানা প্রতিকূল পরিবেশেও শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে বিএনপির।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের গণতন্ত্রের নেত্রী আজ কারাবন্দী। বিএনপির এখন প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে গণতন্ত্রের নেত্রীকে মুক্ত করা। এ লক্ষ্যেই আমরা শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যাব। তিনি মুক্ত হওয়ার পরই আমরা নির্বাচনের চিন্তা করব। সরকার যদি জনগণের দাবি মেনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করে তাহলে তাতে অবশ্যই আমরা অংশ নেব। তফসিলের আগে অবশ্যই সংসদ ভেঙে দিতে হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারে থাকতে পারবেন না। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন আমরাও চাই। স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ আমরা সব সময়ই চাই, সেটা অক্টোবরেই হোক আর অন্য কোনো মাসেই হোক।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর