শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ডেটলাইন অক্টোবর

টান টান উত্তেজনা । গঠন হবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার । খালেদা-তারেককে নিয়ে আন্দোলনে থাকবে বিএনপি জোট । ছোট ফ্রন্টগুলো মিশে যাবে বড়দের সঙ্গে । রাজনীতিতে নানা মেরুকরণ
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ডেটলাইন অক্টোবর

আগামী অক্টোরবকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা রাজনীতিতে। নানা শঙ্কার মধ্যেও সরকার পূর্ণ আস্থা নিয়েই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করবে। ছোট করে আনা হবে মন্ত্রিসভা। তবে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলে থাকা বামদের প্রতিনিধিত্ব থাকবে মন্ত্রিসভায়। বাদ পড়বেন বিতর্কিত ও বয়স্ক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। অন্যদিকে সব চ্যালেঞ্জ নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। ভোটে যাওয়া না যাওয়া, বিএনপি-প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় সাজার প্রতিবাদ জানিয়ে মাঠ কাঁপানো আন্দোলনের পূর্ণ প্রস্তুতিও নিচ্ছে দলটি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পর্কের ধারাবাহিকতা গোপনে রাখবে বিএনপি। তবে জামায়াতকে তাদের আসনে ছেড়ে দেওয়া হবে, না ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ ছাড়া ছোট ছোট দলগুলো ফ্রন্ট করে মিশে যাবে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে।

নানা মেরুকরণে অক্টোবরকে ঘিরে রাজনীতিতে রয়েছে টানটান উত্তেজনা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোও সর্বোচ্চ সতর্ক। কোনো ধরনের ঝুঁকি তারা রাখতে চায় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরই মধ্যে পৃথকভাবে কথাও বলেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে। যে কোনো মূল্যে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় রাখতে দিকনির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে তাদের। স্বাভাবিকভাবেই ভোট সম্পন্ন করতে চায় সরকারি দল। নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে পৃথক প্রস্তুতি। বর্তমান কমিশন তাদের অবস্থান বজায় রেখেই ভোটের সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ ছহুল হোসাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এখন নির্বাচন কমিশনের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তবে যতদূর শুনেছি, প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন। তাদের কার্যক্রমগুলোতে আরও সমন্বয় করা উচিত, দৃশ্যমান হওয়া জরুরি। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের চেষ্টাই কমিশনকে করতে হবে। তবে শুধু নির্বাচন কমিশনই নয়, সব স্টেকহোল্ডারকেও ইসিকে সহযোগিতা করতে হবে। সবাই সহযোগিতা করলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। আমার মনে হয়, বিএনপিও এবার নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে নির্বাচনে যাবে। তাদেরও সহযোগিতা জরুরি।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনো গণতন্ত্র সেইভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। জাতীয় নির্বাচনের বছর বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারকে সক্রিয় হতে দেখা যায়। বিশেষ করে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সংঘাত-হানাহানিতে জড়িয়ে পড়ে; যা বিগত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও দেখা গেছে। দেশে এক অস্থিতিশীলতা ও অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যায়। এটা দেশের অর্থনীতিকেও বড় ধাক্কা ধরনের দেয়। উন্নয়নে বাধা আসে। আমরা চাই সুষ্ঠু-গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চা, সবার অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ভোট এবং একটি প্রতিনিধিত্বশীল কার্যকর একটি সংসদ।’

জানা গেছে, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে হার্ডলাইনে যাচ্ছে সরকার। যে কোনো মূল্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তবে সরকারের কাছে খবর রয়েছে, সামনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগামী তিন মাসে রাজপথ দখলসহ নানা ধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে একটি মহল তৎপরতা শুরু করেছে। বিশেষ করে এই সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এ প্রশ্নে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স। এ নিয়ে পুলিশ সদর দফতরে দফায় দফায় বৈঠক হচ্ছে। সর্বশেষ অনুষ্ঠিত অপরাধ পর্যালোচনা সভায়ও এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে টহল বাড়ানোর জন্য দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। প্রস্তুত থাকবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

পুলিশ সদর দফতরের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ নির্দেশনা এসেছে নীতিনির্ধারক পর্যায় থেকে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার প্রশ্নে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে টহল বাড়াতে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা।

 

এ প্রসঙ্গে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে। এর বাইরেও যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখে র‌্যাবের সদস্যরা।’

আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা যায়, নির্বাচন ঘিরে এরই মধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। শনিবার থেকে নির্বাচন পর্যন্ত টানা সাংগঠনিক সফর শুরু করছে সরকারি দল আওয়ামী লীগ। নীলসাগর ট্রেনে উত্তরবঙ্গ সফর শুরু করবে দলটি। সরকারের উন্নয়ন প্রচারের এ সফরে আওয়ামী লীগের শরিক ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারাও থাকবেন। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠন, ১২ লাখ পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। উত্তরবঙ্গ সফরে পাবনা, জয়পুরহাট, রংপুর, নীলফামারীতে জনসভা করা হবে। মূলত নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচনী কাজ সেরে ফেলতে চায় আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া জেলা ও বিভাগীয় সমাবেশ করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী নির্বাচন চরম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে আমি মনে করি। আমাদের লক্ষ্য একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করা। জনগণ আমাদের ভোট দেবে। কারণ আমাদের উন্নয়ন অর্জন, শেখ হাসিনা সরকারের জনপ্রিয়তা এবং নেত্রীর প্রতি দেশের জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা রয়েছে। দেশে এ মুহূর্তে বঙ্গবন্ধুকন্যা সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা। যে প্রার্থীদের নিয়ে আমরা ভোটে যাব তাদের জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। জনমত জরিপে তার নামটা জনপ্রিয়তার বিচারে এগিয়ে থাকতে হবে। তার পরই তাদের নাম বিবেচনায় রাখা হবে।’

এদিকে বিএনপিও ভিতরে ভিতরে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। প্রতিটি আসনে দলের একাধিক প্রার্থীও প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। কোনো কারণে প্রথম পছন্দের কেউ নির্বাচন করতে না পারলে দ্বিতীয় বা তৃতীয় পছন্দের কেউ নির্বাচনে যাবেন। লন্ডন থেকে নিয়মিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনা করছেন। তবে এ মুহূর্তে বিএনপির মূল লক্ষ্য দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি। এ আন্দোলনকে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাওয়ার আন্দোলনে পরিণত করবে দলটি। বিএনপি-প্রধানকে কোনো কারণে নির্বাচনের আগে মুক্তি না দিলে, ভোটের দাবি-দাওয়াগুলো সরকার মেনে নিলে অন্য কোনোভাবে নির্বাচনে যাওয়া যায় কিনা তা নিয়েও আলোচনা চলছে দলের ভিতরে-বাইরে। নানা প্রতিকূল পরিবেশেও শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে বিএনপির।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের গণতন্ত্রের নেত্রী আজ কারাবন্দী। বিএনপির এখন প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে গণতন্ত্রের নেত্রীকে মুক্ত করা। এ লক্ষ্যেই আমরা শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যাব। তিনি মুক্ত হওয়ার পরই আমরা নির্বাচনের চিন্তা করব। সরকার যদি জনগণের দাবি মেনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করে তাহলে তাতে অবশ্যই আমরা অংশ নেব। তফসিলের আগে অবশ্যই সংসদ ভেঙে দিতে হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারে থাকতে পারবেন না। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন আমরাও চাই। স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ আমরা সব সময়ই চাই, সেটা অক্টোবরেই হোক আর অন্য কোনো মাসেই হোক।’

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম