শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ডেটলাইন অক্টোবর

টান টান উত্তেজনা । গঠন হবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার । খালেদা-তারেককে নিয়ে আন্দোলনে থাকবে বিএনপি জোট । ছোট ফ্রন্টগুলো মিশে যাবে বড়দের সঙ্গে । রাজনীতিতে নানা মেরুকরণ
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ডেটলাইন অক্টোবর

আগামী অক্টোরবকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা রাজনীতিতে। নানা শঙ্কার মধ্যেও সরকার পূর্ণ আস্থা নিয়েই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করবে। ছোট করে আনা হবে মন্ত্রিসভা। তবে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলে থাকা বামদের প্রতিনিধিত্ব থাকবে মন্ত্রিসভায়। বাদ পড়বেন বিতর্কিত ও বয়স্ক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। অন্যদিকে সব চ্যালেঞ্জ নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। ভোটে যাওয়া না যাওয়া, বিএনপি-প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় সাজার প্রতিবাদ জানিয়ে মাঠ কাঁপানো আন্দোলনের পূর্ণ প্রস্তুতিও নিচ্ছে দলটি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পর্কের ধারাবাহিকতা গোপনে রাখবে বিএনপি। তবে জামায়াতকে তাদের আসনে ছেড়ে দেওয়া হবে, না ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ ছাড়া ছোট ছোট দলগুলো ফ্রন্ট করে মিশে যাবে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে।

নানা মেরুকরণে অক্টোবরকে ঘিরে রাজনীতিতে রয়েছে টানটান উত্তেজনা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোও সর্বোচ্চ সতর্ক। কোনো ধরনের ঝুঁকি তারা রাখতে চায় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরই মধ্যে পৃথকভাবে কথাও বলেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে। যে কোনো মূল্যে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় রাখতে দিকনির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে তাদের। স্বাভাবিকভাবেই ভোট সম্পন্ন করতে চায় সরকারি দল। নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে পৃথক প্রস্তুতি। বর্তমান কমিশন তাদের অবস্থান বজায় রেখেই ভোটের সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ ছহুল হোসাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এখন নির্বাচন কমিশনের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তবে যতদূর শুনেছি, প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন। তাদের কার্যক্রমগুলোতে আরও সমন্বয় করা উচিত, দৃশ্যমান হওয়া জরুরি। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের চেষ্টাই কমিশনকে করতে হবে। তবে শুধু নির্বাচন কমিশনই নয়, সব স্টেকহোল্ডারকেও ইসিকে সহযোগিতা করতে হবে। সবাই সহযোগিতা করলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। আমার মনে হয়, বিএনপিও এবার নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে নির্বাচনে যাবে। তাদেরও সহযোগিতা জরুরি।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনো গণতন্ত্র সেইভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। জাতীয় নির্বাচনের বছর বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারকে সক্রিয় হতে দেখা যায়। বিশেষ করে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সংঘাত-হানাহানিতে জড়িয়ে পড়ে; যা বিগত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও দেখা গেছে। দেশে এক অস্থিতিশীলতা ও অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যায়। এটা দেশের অর্থনীতিকেও বড় ধাক্কা ধরনের দেয়। উন্নয়নে বাধা আসে। আমরা চাই সুষ্ঠু-গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চা, সবার অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ভোট এবং একটি প্রতিনিধিত্বশীল কার্যকর একটি সংসদ।’

জানা গেছে, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে হার্ডলাইনে যাচ্ছে সরকার। যে কোনো মূল্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তবে সরকারের কাছে খবর রয়েছে, সামনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগামী তিন মাসে রাজপথ দখলসহ নানা ধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে একটি মহল তৎপরতা শুরু করেছে। বিশেষ করে এই সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এ প্রশ্নে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স। এ নিয়ে পুলিশ সদর দফতরে দফায় দফায় বৈঠক হচ্ছে। সর্বশেষ অনুষ্ঠিত অপরাধ পর্যালোচনা সভায়ও এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে টহল বাড়ানোর জন্য দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। প্রস্তুত থাকবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

পুলিশ সদর দফতরের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ নির্দেশনা এসেছে নীতিনির্ধারক পর্যায় থেকে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার প্রশ্নে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে টহল বাড়াতে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা।

 

এ প্রসঙ্গে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে। এর বাইরেও যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখে র‌্যাবের সদস্যরা।’

আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা যায়, নির্বাচন ঘিরে এরই মধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। শনিবার থেকে নির্বাচন পর্যন্ত টানা সাংগঠনিক সফর শুরু করছে সরকারি দল আওয়ামী লীগ। নীলসাগর ট্রেনে উত্তরবঙ্গ সফর শুরু করবে দলটি। সরকারের উন্নয়ন প্রচারের এ সফরে আওয়ামী লীগের শরিক ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারাও থাকবেন। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠন, ১২ লাখ পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। উত্তরবঙ্গ সফরে পাবনা, জয়পুরহাট, রংপুর, নীলফামারীতে জনসভা করা হবে। মূলত নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচনী কাজ সেরে ফেলতে চায় আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া জেলা ও বিভাগীয় সমাবেশ করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী নির্বাচন চরম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে আমি মনে করি। আমাদের লক্ষ্য একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করা। জনগণ আমাদের ভোট দেবে। কারণ আমাদের উন্নয়ন অর্জন, শেখ হাসিনা সরকারের জনপ্রিয়তা এবং নেত্রীর প্রতি দেশের জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা রয়েছে। দেশে এ মুহূর্তে বঙ্গবন্ধুকন্যা সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা। যে প্রার্থীদের নিয়ে আমরা ভোটে যাব তাদের জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। জনমত জরিপে তার নামটা জনপ্রিয়তার বিচারে এগিয়ে থাকতে হবে। তার পরই তাদের নাম বিবেচনায় রাখা হবে।’

এদিকে বিএনপিও ভিতরে ভিতরে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। প্রতিটি আসনে দলের একাধিক প্রার্থীও প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। কোনো কারণে প্রথম পছন্দের কেউ নির্বাচন করতে না পারলে দ্বিতীয় বা তৃতীয় পছন্দের কেউ নির্বাচনে যাবেন। লন্ডন থেকে নিয়মিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনা করছেন। তবে এ মুহূর্তে বিএনপির মূল লক্ষ্য দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি। এ আন্দোলনকে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাওয়ার আন্দোলনে পরিণত করবে দলটি। বিএনপি-প্রধানকে কোনো কারণে নির্বাচনের আগে মুক্তি না দিলে, ভোটের দাবি-দাওয়াগুলো সরকার মেনে নিলে অন্য কোনোভাবে নির্বাচনে যাওয়া যায় কিনা তা নিয়েও আলোচনা চলছে দলের ভিতরে-বাইরে। নানা প্রতিকূল পরিবেশেও শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে বিএনপির।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের গণতন্ত্রের নেত্রী আজ কারাবন্দী। বিএনপির এখন প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে গণতন্ত্রের নেত্রীকে মুক্ত করা। এ লক্ষ্যেই আমরা শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যাব। তিনি মুক্ত হওয়ার পরই আমরা নির্বাচনের চিন্তা করব। সরকার যদি জনগণের দাবি মেনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করে তাহলে তাতে অবশ্যই আমরা অংশ নেব। তফসিলের আগে অবশ্যই সংসদ ভেঙে দিতে হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারে থাকতে পারবেন না। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন আমরাও চাই। স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ আমরা সব সময়ই চাই, সেটা অক্টোবরেই হোক আর অন্য কোনো মাসেই হোক।’

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

৩১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন