শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০১৯ আপডেট:

লোকসানে ডুবছে ডাক

বছরে গড়ে লোকসান ৩০০ কোটি টাকা ধুঁকছে ৯ হাজার ৮৮৬ ডাকঘর
শামীম আহমেদ ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
লোকসানে ডুবছে ডাক

প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে লোকসানে ডুবছে ডাক বিভাগ। প্রতি বছর গড়ে প্রায় তিনশ কোটি টাকার লোকসান গুনছে রাষ্ট্রায়ত্ত এই প্রতিষ্ঠানটি। মোবাইল, এসএমএস আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের দ্রুতগতির যোগাযোগে চিঠিতে আগ্রহ হারাচ্ছে মানুষ। আর যুগের এ পরিবর্তনে নিজেদের পরিবর্তিত করতে না পারায় ক্ষতির মুখে পড়ছে ডাক বিভাগ।

ডাক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ক্ষতি ঠেকাতে কুরিয়ার, পার্সেল, মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করলেও বাণিজ্যিক পরিকল্পনা না থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে ডাক বিভাগ। চিঠির সংখ্যা কমতে কমতে এমন পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে যে, রাষ্ট্রীয় ডাক ও প্রাতিষ্ঠানিক ডাক ছাড়া চিঠি আদান-প্রদান প্রায় শূন্যের কোঠায়। মূলত নব্বইয়ের দশকের পর ডাক বিভাগ তার জৌলুস হারিয়েছে। এখন ডাক বিভাগের বড় ক্রান্তিকাল চলছে। ধুঁকছে ৯ হাজার ৮৮৬ ডাকঘর। দেড় দশকে ডাক বিভাগে চিঠি বিলির সংখ্যা কমেছে ২০ কোটি।

এ ব্যাপারে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের সব প্রতিষ্ঠান লাভজনক হয় না। তাই যদি হতো তাহলে সরকার বিনামূল্যে বই দিত না। ডাকও তেমনই একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। তবে এটুকু বলতে পারি আগের তুলনায় এখন ডাকের উন্নয়ন ঘটেছে, ভবিষ্যতে আরও হবে।

তবে ডাক বিভাগের বার্ষিক প্রতিবেদনে উন্নয়নের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। গত বছরও রয়েছে ৪৩৬ দশমিক ৩৬ কোটি টাকার ঘাটতি। ডাক বিভাগের ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, ১৯৭১-৭২ অর্থবছরে ১ দশমিক ৫৯৮ কোটি টাকা লোকসান দিয়ে যাত্রা শুরু করে ডাক বিভাগের লোকসানের পাল্লা এখন বছরে ৪০০ কোটি ছাড়িয়েছে। ডাকবিভাগের জন্মলগ্ন থেকে এই ৪৭ বছরে কখনো লাভের মুখ দেখেনি। বছর বছর লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে ঘাটতির পরিমাণ। ১৯৭১-৭২ অর্থবছর লোকসান ছিল ১ দশমিক ৫৯৮ কোটি টাকা। ১০ বছরের মাথায় ১৯৮১-৮২ অর্থবছরে সেই লোকসান দাঁড়ায় ৬ কোটিতে, ১৯৯১-৯২ অর্থবছরে ৩০ দশমিক ১৯ কোটি, ২০০১-০২ অর্থবছরে ৮১ দশমিক ৯৪ কোটি, ২০১১-১২ অর্থবছরে ২০০ দশমিক ৬৯ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে লোকসান দাঁড়ায় ৪৬২ দশমিক ৩৭২ কোটি টাকা। ১৯৭১-২০১৮ পর্যন্ত ৪৭ বছরে লোকসান করে ৪ হাজার ১৪০ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। আর ব্যয়ের বড় অংশই খরচ হয় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও বিভিন্ন সুবিধার পেছনে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে সংস্থাটি রাজস্ব আয় করে ৩৭৪ দশমিক ২২৮ কোটি টাকা। সেখানে ব্যয় হয় ৮৩৬ দশমিক ৬ কোটি টাকা। ৭৭১ কোটি টাকা খরচ হয় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতায়। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ডাক বিভাগের মোট রাজস্ব আয় ৪০৪ দশমিক ৯৩ কোটি টাকা এবং ব্যয় হয়েছে ৮৪১ দশমিক ২৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ গত অর্থবছরেও ৪৩৬ দশমিক ৩৬ কোটি টাকা ঘাটতিতে রয়েছে ডাক। সারা দেশে ডাকঘরে কর্মরত ৩৯ হাজার ৯০৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর দুর্দিন আরও ঘনীভূত হচ্ছে। তাদের প্রায় ২৪ হাজার ভাতাপ্রাপ্ত কর্মচারীই হলেন রানার বা ডাক হরকরা, যাদের অবস্থা বড়ই করুণ।

বার্ষিক প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্যসূত্রে জানা যায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে পত্র আদান-প্রদানের সংখ্যা ছিল ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৩৮ হাজার ৩১০টি। এক বছর পার হতেই ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পত্র আদান-প্রদানের সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৮১ হাজার ১১৫টিতে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে পার্সেল আদান-প্রদানের সংখ্যা ছিল ৪২ লাখ ৫৬ হাজার ৩৬৮টি। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পার্সেলের সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৩৬ লাখ ৭৫ হাজার ৬৪২টিতে। ডাক বিভাগের সেবার মধ্যে রয়েছে অভ্যন্তরীণ ডাক সেবা, আন্তর্জাতিক ডাক সেবা, এক্সপ্রেস মেইল সার্ভিস (ইএমএস), গ্যারান্টিড এক্সপ্রেস পোস্ট, সঞ্চয় ব্যাংক, সঞ্চয়পত্র, ডাক জীবন বীমা, মানি অর্ডার, পোস্টাল অর্ডার। আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে পাল্লা দিতে ডাক বিভাগ নতুন বেশ কিছু সেবা নিয়ে এসেছে। এর মধ্যে রয়েছে ক্যাশকার্ড, ইএমটিএস, ইএমটিএস রেট, স্পিড পোস্ট এবং মোবাইল ব্যাংকিং সেবা নগদ। গত বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর মোবাইল অ্যাপসভিত্তিক সেবা অবমুক্ত করে ডাক বিভাগ। গত এপ্রিল মাস পর্যন্ত প্রায় এক লাখেরও বেশি মানুষ এটি ডাউনলোড করেছে বলে জানিয়েছে ডাক বিভাগ।

সরেজমিন বাড্ডা সাব পোস্ট অফিস : শুরু থেকে রাজধানীর মধ্য বাড্ডার একটি গলিতে ভাড়া কক্ষে চলছে বাড্ডা সাব পোস্ট অফিসের কার্যক্রম। বাড়িওয়ালা চাইলে স্থান পরিবর্তন করতে হয় পোস্ট অফিসটির। ছোট সাইনবোর্ডের কারণে ডাকঘরটি সহজে কারও নজরে আসে না। গতকাল সরেজমিন দেখা যায়, দুজন কর্মী দিয়ে চলছে পোস্ট অফিসটি। এক ঘণ্টায় চিঠি পাঠাতে আসেন মাত্র চারজন। চিঠিগুলো রেজিস্ট্রি করার ফাঁকে ফাঁকে স্থানীয় এক ব্যক্তির সঙ্গে গল্প করে সময় পার করছেন ভারপ্রাপ্ত সাব পোস্ট মাস্টার নূরে আলম সিদ্দিকী। অন্যদিকে চিঠিগুলো গুলশান পোস্ট অফিসে নিয়ে যাওয়ার জন্য গোছগাছ করছেন মেইল কেরিয়ার জয়নাল আবেদিন। নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, এখান থেকে কোনো চিঠি-পার্সেল ডেলিভারি দেওয়া হয় না। তাই পিয়ন নেই। এখানকার সব চিঠি-পার্সেল গুলশানে পাঠিয়ে দিই। সেখান থেকে ডেলিভারি হয়। মাসিক সাড়ে তিন হাজার টাকায় একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে চলছে পোস্ট অফিসটির কার্যক্রম। আগের মতো চিঠি-পার্সেল আসে না। এখন দৈনিক ৮০ থেকে ১৩০টি পর্যন্ত চিঠি রেজিস্ট্রি হয়। রেজিস্ট্রি ছাড়াও কিছু চিঠি জমা পড়ে। বেশিরভাগই চাকরির আবেদন ও ব্যবসা সংক্রান্ত। পার্সেল তেমন একটা আসে না।

ডাক নিয়ে প্রযুক্তিবিদদের অভিযোগ : প্রযুক্তির বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে বর্তমানে বাংলাদেশের লাখো যুবক ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছেন। দেশে বসে বহির্বিশ্বের কাজ করছেন। কেউ অনলাইন পোর্টাল খুলে গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন এনে রোজগার করছেন। কেউ সফটওয়্যারসহ বিভিন্ন সেবা অনলাইনে দেশে-বিদেশে বিক্রি করছেন। সেই সঙ্গে ই-কমার্সের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য কিনছেন এবং বিক্রি করছেন। এক্ষেত্রে ডাক বিভাগের গাফিলতির কারণে প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সেইলর ইনফোটেকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী নাজমুল হাসান নাহিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ডাক বিভাগের গাফিলতির কারণে গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট করতে বেগ পেতে হচ্ছে। গুগল অ্যাডসেন্স থেকে ডাকের মাধ্যমে ঠিকানা যাচাইয়ের জন্য পিন পাঠায়। অনেক সময় সেই পিন হাতে এসে পৌঁছায় না। আবার পৌঁছালেও বিলম্বে। আর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই পিন না পেলে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট করা যায় না। আমার অ্যাকাউন্টটি করতে গিয়ে দুবার পিন মিসিং হয়েছে। তৃতীয়বার পোস্ট অফিস, জিপিও দৌড়াদৌড়ি করে পিন উদ্ধার করেছি। এ ছাড়া ফ্রিল্যান্সিং থেকে উপার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা পাইয়োনিয়ার কার্ডের মাধ্যমে তুলতে হয়। সেই কার্ড বিদেশ থেকে ডাকের মাধ্যমে আসে। আমার পরিচিত অনেকেরই পোস্ট অফিস থেকে এই কার্ড হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আন্তর্জাতিক ই-কমার্স সাইট আলি এক্সপ্রেস থেকে দেশের বাইরের পণ্য কিনে অনেকবারই আমি তা পাইনি। একবার জিপিওতে গিয়ে পণ্য উদ্ধার করতে হয়েছে। এসব কারণে দেশে ও দেশের বাইরে গ্রহণযোগ্যতা হারাচ্ছে ডাক বিভাগ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর