শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর পুরো পরিবারই ছিল ক্রীড়াপ্রেমী

মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর পুরো পরিবারই ছিল ক্রীড়াপ্রেমী

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পুরো পরিবারই ছিল ক্রীড়াপ্রেমী। জাতির পিতা নিজেও ভালো ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন। তাঁর অনেক আত্মীয়-স্বজনও ক্রীড়াপ্রেমী, ক্রীড়ামোদী, ক্রীড়াবিদ হিসেবে পরিচিত ছিল। পাকিস্তান আমলেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফুটবল খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। খেলার সব খোঁজখবর নিতেন।

বঙ্গবন্ধু ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের সমর্থক এবং পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। এর অন্যতম কারণ ছিল, নিজে যেমন ক্রীড়াপ্রেমী অন্যদিকে পুরান ঢাকার মাজেদ সরদার, ওয়াজেদ সরদারসহ অধিকাংশ নামি-দামি মানুষ এই ক্লাবের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন। জাতির পিতা সারা জীবন কষ্ট করেছেন। আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, জেল-জুলুম খেটেছেন। তার মধ্যেও খেলাধুলার ব্যাপারে একটা অন্যরকম আকর্ষণ ছিল। আমি রাজনীতিতে এসেছি, ক্রীড়াঙ্গন থেকে। আমি শান্তিনগর ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। এ সংগঠনের সভাপতি ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন। গাজী গোলাম মোস্তফা আমাদের ক্লাবের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু আমাকে খেলার মাঠ থেকে রাজনীতিতে এনেছেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পর পাকিস্তান অলিম্পিক নির্বাচন ছিল। বঙ্গবন্ধু তখন এ এইচ এম কামারুজ্জামান, ইউসুফ আলীকে ডেকে বললেন, তোমরা একটা মেসেজ পাঠাও, পাকিস্তান অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বন্ধ করা হোক। জাতির পিতার নির্দেশে তারা তাই করলেন। এই মেসেজ পাঠানোর পর নির্বাচন স্থগিত হলো। এতেই প্রমাণিত হয়, বঙ্গবন্ধুর খেলাধুলার প্রতি আকর্ষণ ছিল।  জাতির পিতা অত্যন্ত হিসেবি মানুষ ছিলেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে সারা দেশ চষে বেড়ান তিনি। একবার বৃহত্তর ময়মনসিংহ এলাকায় তিনি সফর শেষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ফিরছেন। এমন সময় ঘটনাচক্রে আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম। জাতির পিতা গাড়ি থেকে নামা মাত্রই সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করলেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহে কয়টি সিট পাবেন? জবাবে জাতির পিতা বললেন, নুরুল আমিনের সিটটা পাব না। বাকিগুলো পাব। এরপর সাংবাদিকরা আবারও প্রশ্ন করলেন, সারা দেশে কয়টি সিট পাবেন? জবাবে জাতির পিতা বললেন, হয়তো এক-দুটো সিট বাদে সবই পাব। পরবর্তীতে সেই নির্বাচনে দুটি আসন ছাড়া সবই (১৬৭) আওয়ামী লীগ জয় লাভ করে। এখানেই প্রমাণিত হয়, জাতির পিতা অনেক দূরদর্শী ও হিসেবি ছিলেন। ’৭০ সালের নির্বাচনের আগে অতি বাম ও অতি ডান লোক রাস্তায় নেমে এলো। ইয়াহিয়ার নির্বাচনে যায় যারা, তারা দালাল। জাতির পিতা উল্টো উত্তর দিতেন, আমি জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়ার নির্বাচনে অংশ নেব। ১৯৭১ সালে এপ্রিল মাসে মুজিবনগর সরকার যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে না করা হতো তাহলে পাকিস্তান আমাদের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালাত। জাতির পিতা ৭ মার্চের ভাষণে সব ধরনের নির্দেশনা দিয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে স্বাধীন দেশে ফিরে এসে দেখলেন চারদিকে ধ্বংসস্তূপ। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়েছিল পাকিস্তানিরা। সর্বক্ষেত্রে কঠিন পরিস্থিতি। সেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা, খাদ্য, কৃষি, শিক্ষা সবক্ষেত্রে দুঃসময় চলছিল। সেখানে ক্রীড়ার দিকে নজর দেওয়ার কথা না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু তা করেছিলেন। তখন ইউসুফ আলীকে শিক্ষা ও ক্রীড়ামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিলেন তিনি। জাতির পিতা জানতেন যে আমি খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত, সে কারণে ইউসুফ সাহেবকে জাতির পিতা বলেছিলেন, আমার সঙ্গে কথা বলে যেন ক্রীড়া ব্যবস্থা সাজানো হয়। কথাটি ইউসুফ ভাই আমাকে জানিয়েছিলেন। এরপর এক দিন জাতির পিতা আমাকে বললেন, ইউসুফের সঙ্গে আমার (বঙ্গবন্ধুর) কথা হয়েছে, খেলাধুলা কীভাবে সাজানো যায়, সে দিকে যেন নজর দেই। এরপর ফুটবল লীগ চালু করলাম। এখানে একটা ঘটনা উল্লেখ করা দরকার, ১৯৭৩ সালে জিডিআর (তৎকালীন পূর্ব জার্মানি) থেকে বাংলাদেশ সরকারকে একটা চিঠি দেওয়া হয়, তারা ক্রীড়া সংগঠককে ডিপ্লোমা প্রশিক্ষণ দেবে। সেজন্য যেন একটা নাম পাঠানো হয়। শিক্ষা ও ক্রীড়ামন্ত্রী একজন উপ-সচিবের নাম প্রস্তাব করে পাঠালেন। বঙ্গবন্ধু চিঠিটা দেখে, উপ-সচিবের নাম কেটে আমার নাম ‘পল্টু’ লিখে পাঠালেন। বঙ্গবন্ধুর রুমে টাঙ্গাইলের আবদুল মান্নান উপস্থিত ছিলেন। আমি তখন ঢাকা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক। আমি খেলার মাঠে এসেছি, ফুটবল ফেডারেশনের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক হাসেম সাহেব আমাকে অভিনন্দন জানালেন। এরপর জানালেন আবদুল মান্নান। বিষয়টি নিয়ে আমাকে একটু ভিন্ন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছিল। কারণ এতে মন্ত্রী সাহেব মনঃক্ষুণœ হয়েছিলেন। 

সে সময়ে বাংলাদেশে ক্রীড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিকেএনএস)-এর আহ্বায়ক ছিলেন আনিসুর রহমান। ইউসুফ সাহেব আবার আনিসুর রহমানকে বলেছিলেন, পল্টু সাহেব যেতে চাইলে আমাকে বললেই হতো। তখন  আনিসুর রহমান বিষয়টি ক্লিয়ার করে দিয়েছিলেন মন্ত্রীকে। যাই হোক, ১৯৭৩ সালে আমি যখন জিডিআরে গেলাম, তখন তারা আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করেছিল, তোমাদের দাওয়াত দিয়েছিলাম। কিন্তু আসতে পারবা, এটা ভাবতে পারিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমরা পাঁচ বছর একটা রুটির জন্য লাইন দিয়েছি। তোমরা মাত্র দুই বছরের মাথায় খেলাধুলা চালু করেছ, এটা অবিস্মরণীয়। এটা তোমাদের  গ্রেট লিডার জাতির পিতার জন্যই সম্ভব হয়েছে। জাতির পিতা ক্রীড়াপ্রেমী ছিলেন বলেই এটা সম্ভব হয়েছিল। আরেকটি কথা না বলেই নয়, গুলিস্তান হোটেলের পাশে মহানগর নাট্যমঞ্চে আমরা ক্লাব করার কথা বলেছিলাম। কিন্তু জাতির পিতা বলেছিলেন, এখানে ক্লাব করা যাবে না। কারণ পুরান ঢাকায় যদি বড় ধরনের ভূমিকম্প হয় তাহলে মানুষগুলোর দৌড়ে এসে দাঁড়ানোর জায়গাও থাকবে না। কাজেই এখানে ফাঁকা রাখতে হবে। এখানেই প্রমাণিত হয়, জাতির পিতা কত দূরদর্শী ছিলেন। মানুষের জন্য কত চিন্তা করতেন। খেলা সম্পর্কে তিনি সব সময় খোঁজখবর রাখতেন। ১৯৭৩ সালে একটা স্লোগান উঠল, সমাজতান্ত্রিক দেশে ক্রিকেট খেলার দরকার নেই। এরপর ১৯৭৩ সালে জাতীয় বাজেট ঘোষণা করা হলো। সেই বাজেটে ৩০ ভাগ কর ক্রিকেটের সরঞ্জামের ওপরে। আর খেলাধুলার সরঞ্জামের ওপর ১০০ ভাগ বাড়ানো হলো। এর প্রতিবাদে তৎকালীন ক্রিকেটার রকিবুল হাসান, আশরাফুল, আলতাবসহ অনেকেই প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে প্রতিবাদ করতে লাগলেন। এমন সময় শেখ কামাল আমার বাসায় আসলেন। তিনি বললেন, আপনি কি দেখেছেন, প্রেস ক্লাবের সামনে ক্রিকেটাররা প্রতিবাদ করছে? আমি বললাম, দেখিনি, শুনেছি। তাকে বললাম, তুমি বিষয়টি নিয়ে তোমার পিতার (বঙ্গবন্ধু) সঙ্গে কথা বলো। শেখ কামাল আমাকেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলতে বললেন। আমি জাতির পিতার কাছে গেলাম। তাকে সব খুলে বললাম। আমাকে তাজউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে পরামর্শ করতে বললেন। আমি তাজউদ্দীনের কাছে গেলাম।  উনি বললেন, কী মতলবে এসেছ? হেসে হেসে বললাম, আপনাকে দেখতে আর মতলব তো একটা আছেই। সে সময়ে আমরা ঢাকা জেলা ভলিবল খেলায় জিতলাম। তাকে দিয়ে একটা অনুষ্ঠান করলাম। প্রধান অতিথি তাজউদ্দীন আহমেদ। আমি ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের মাজেদ, ওয়ারীর হাসেম সাহেব, শহিদুর রহমান, সিদ্দিকুর রহমান, সাইফুদ্দিন, খালেক সাহেবসহ সব ক্রীড়া সংগঠককে দাওয়াত করলাম। তাদের বললাম, যেন খেলাধুলা সামগ্রীর ওপর কর বাতিল করেন সে দাবি করার। এরপর খেলাধুলার জন্য শতভাগ কর বাতিল করলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। অনুলেখক : রফিকুল ইসলাম রনি

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে