শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর পুরো পরিবারই ছিল ক্রীড়াপ্রেমী

মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর পুরো পরিবারই ছিল ক্রীড়াপ্রেমী

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পুরো পরিবারই ছিল ক্রীড়াপ্রেমী। জাতির পিতা নিজেও ভালো ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন। তাঁর অনেক আত্মীয়-স্বজনও ক্রীড়াপ্রেমী, ক্রীড়ামোদী, ক্রীড়াবিদ হিসেবে পরিচিত ছিল। পাকিস্তান আমলেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফুটবল খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। খেলার সব খোঁজখবর নিতেন।

বঙ্গবন্ধু ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের সমর্থক এবং পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। এর অন্যতম কারণ ছিল, নিজে যেমন ক্রীড়াপ্রেমী অন্যদিকে পুরান ঢাকার মাজেদ সরদার, ওয়াজেদ সরদারসহ অধিকাংশ নামি-দামি মানুষ এই ক্লাবের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন। জাতির পিতা সারা জীবন কষ্ট করেছেন। আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, জেল-জুলুম খেটেছেন। তার মধ্যেও খেলাধুলার ব্যাপারে একটা অন্যরকম আকর্ষণ ছিল। আমি রাজনীতিতে এসেছি, ক্রীড়াঙ্গন থেকে। আমি শান্তিনগর ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। এ সংগঠনের সভাপতি ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন। গাজী গোলাম মোস্তফা আমাদের ক্লাবের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু আমাকে খেলার মাঠ থেকে রাজনীতিতে এনেছেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পর পাকিস্তান অলিম্পিক নির্বাচন ছিল। বঙ্গবন্ধু তখন এ এইচ এম কামারুজ্জামান, ইউসুফ আলীকে ডেকে বললেন, তোমরা একটা মেসেজ পাঠাও, পাকিস্তান অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বন্ধ করা হোক। জাতির পিতার নির্দেশে তারা তাই করলেন। এই মেসেজ পাঠানোর পর নির্বাচন স্থগিত হলো। এতেই প্রমাণিত হয়, বঙ্গবন্ধুর খেলাধুলার প্রতি আকর্ষণ ছিল।  জাতির পিতা অত্যন্ত হিসেবি মানুষ ছিলেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে সারা দেশ চষে বেড়ান তিনি। একবার বৃহত্তর ময়মনসিংহ এলাকায় তিনি সফর শেষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ফিরছেন। এমন সময় ঘটনাচক্রে আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম। জাতির পিতা গাড়ি থেকে নামা মাত্রই সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করলেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহে কয়টি সিট পাবেন? জবাবে জাতির পিতা বললেন, নুরুল আমিনের সিটটা পাব না। বাকিগুলো পাব। এরপর সাংবাদিকরা আবারও প্রশ্ন করলেন, সারা দেশে কয়টি সিট পাবেন? জবাবে জাতির পিতা বললেন, হয়তো এক-দুটো সিট বাদে সবই পাব। পরবর্তীতে সেই নির্বাচনে দুটি আসন ছাড়া সবই (১৬৭) আওয়ামী লীগ জয় লাভ করে। এখানেই প্রমাণিত হয়, জাতির পিতা অনেক দূরদর্শী ও হিসেবি ছিলেন। ’৭০ সালের নির্বাচনের আগে অতি বাম ও অতি ডান লোক রাস্তায় নেমে এলো। ইয়াহিয়ার নির্বাচনে যায় যারা, তারা দালাল। জাতির পিতা উল্টো উত্তর দিতেন, আমি জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়ার নির্বাচনে অংশ নেব। ১৯৭১ সালে এপ্রিল মাসে মুজিবনগর সরকার যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে না করা হতো তাহলে পাকিস্তান আমাদের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালাত। জাতির পিতা ৭ মার্চের ভাষণে সব ধরনের নির্দেশনা দিয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে স্বাধীন দেশে ফিরে এসে দেখলেন চারদিকে ধ্বংসস্তূপ। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়েছিল পাকিস্তানিরা। সর্বক্ষেত্রে কঠিন পরিস্থিতি। সেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা, খাদ্য, কৃষি, শিক্ষা সবক্ষেত্রে দুঃসময় চলছিল। সেখানে ক্রীড়ার দিকে নজর দেওয়ার কথা না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু তা করেছিলেন। তখন ইউসুফ আলীকে শিক্ষা ও ক্রীড়ামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিলেন তিনি। জাতির পিতা জানতেন যে আমি খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত, সে কারণে ইউসুফ সাহেবকে জাতির পিতা বলেছিলেন, আমার সঙ্গে কথা বলে যেন ক্রীড়া ব্যবস্থা সাজানো হয়। কথাটি ইউসুফ ভাই আমাকে জানিয়েছিলেন। এরপর এক দিন জাতির পিতা আমাকে বললেন, ইউসুফের সঙ্গে আমার (বঙ্গবন্ধুর) কথা হয়েছে, খেলাধুলা কীভাবে সাজানো যায়, সে দিকে যেন নজর দেই। এরপর ফুটবল লীগ চালু করলাম। এখানে একটা ঘটনা উল্লেখ করা দরকার, ১৯৭৩ সালে জিডিআর (তৎকালীন পূর্ব জার্মানি) থেকে বাংলাদেশ সরকারকে একটা চিঠি দেওয়া হয়, তারা ক্রীড়া সংগঠককে ডিপ্লোমা প্রশিক্ষণ দেবে। সেজন্য যেন একটা নাম পাঠানো হয়। শিক্ষা ও ক্রীড়ামন্ত্রী একজন উপ-সচিবের নাম প্রস্তাব করে পাঠালেন। বঙ্গবন্ধু চিঠিটা দেখে, উপ-সচিবের নাম কেটে আমার নাম ‘পল্টু’ লিখে পাঠালেন। বঙ্গবন্ধুর রুমে টাঙ্গাইলের আবদুল মান্নান উপস্থিত ছিলেন। আমি তখন ঢাকা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক। আমি খেলার মাঠে এসেছি, ফুটবল ফেডারেশনের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক হাসেম সাহেব আমাকে অভিনন্দন জানালেন। এরপর জানালেন আবদুল মান্নান। বিষয়টি নিয়ে আমাকে একটু ভিন্ন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছিল। কারণ এতে মন্ত্রী সাহেব মনঃক্ষুণœ হয়েছিলেন। 

সে সময়ে বাংলাদেশে ক্রীড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিকেএনএস)-এর আহ্বায়ক ছিলেন আনিসুর রহমান। ইউসুফ সাহেব আবার আনিসুর রহমানকে বলেছিলেন, পল্টু সাহেব যেতে চাইলে আমাকে বললেই হতো। তখন  আনিসুর রহমান বিষয়টি ক্লিয়ার করে দিয়েছিলেন মন্ত্রীকে। যাই হোক, ১৯৭৩ সালে আমি যখন জিডিআরে গেলাম, তখন তারা আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করেছিল, তোমাদের দাওয়াত দিয়েছিলাম। কিন্তু আসতে পারবা, এটা ভাবতে পারিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমরা পাঁচ বছর একটা রুটির জন্য লাইন দিয়েছি। তোমরা মাত্র দুই বছরের মাথায় খেলাধুলা চালু করেছ, এটা অবিস্মরণীয়। এটা তোমাদের  গ্রেট লিডার জাতির পিতার জন্যই সম্ভব হয়েছে। জাতির পিতা ক্রীড়াপ্রেমী ছিলেন বলেই এটা সম্ভব হয়েছিল। আরেকটি কথা না বলেই নয়, গুলিস্তান হোটেলের পাশে মহানগর নাট্যমঞ্চে আমরা ক্লাব করার কথা বলেছিলাম। কিন্তু জাতির পিতা বলেছিলেন, এখানে ক্লাব করা যাবে না। কারণ পুরান ঢাকায় যদি বড় ধরনের ভূমিকম্প হয় তাহলে মানুষগুলোর দৌড়ে এসে দাঁড়ানোর জায়গাও থাকবে না। কাজেই এখানে ফাঁকা রাখতে হবে। এখানেই প্রমাণিত হয়, জাতির পিতা কত দূরদর্শী ছিলেন। মানুষের জন্য কত চিন্তা করতেন। খেলা সম্পর্কে তিনি সব সময় খোঁজখবর রাখতেন। ১৯৭৩ সালে একটা স্লোগান উঠল, সমাজতান্ত্রিক দেশে ক্রিকেট খেলার দরকার নেই। এরপর ১৯৭৩ সালে জাতীয় বাজেট ঘোষণা করা হলো। সেই বাজেটে ৩০ ভাগ কর ক্রিকেটের সরঞ্জামের ওপরে। আর খেলাধুলার সরঞ্জামের ওপর ১০০ ভাগ বাড়ানো হলো। এর প্রতিবাদে তৎকালীন ক্রিকেটার রকিবুল হাসান, আশরাফুল, আলতাবসহ অনেকেই প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে প্রতিবাদ করতে লাগলেন। এমন সময় শেখ কামাল আমার বাসায় আসলেন। তিনি বললেন, আপনি কি দেখেছেন, প্রেস ক্লাবের সামনে ক্রিকেটাররা প্রতিবাদ করছে? আমি বললাম, দেখিনি, শুনেছি। তাকে বললাম, তুমি বিষয়টি নিয়ে তোমার পিতার (বঙ্গবন্ধু) সঙ্গে কথা বলো। শেখ কামাল আমাকেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলতে বললেন। আমি জাতির পিতার কাছে গেলাম। তাকে সব খুলে বললাম। আমাকে তাজউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে পরামর্শ করতে বললেন। আমি তাজউদ্দীনের কাছে গেলাম।  উনি বললেন, কী মতলবে এসেছ? হেসে হেসে বললাম, আপনাকে দেখতে আর মতলব তো একটা আছেই। সে সময়ে আমরা ঢাকা জেলা ভলিবল খেলায় জিতলাম। তাকে দিয়ে একটা অনুষ্ঠান করলাম। প্রধান অতিথি তাজউদ্দীন আহমেদ। আমি ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের মাজেদ, ওয়ারীর হাসেম সাহেব, শহিদুর রহমান, সিদ্দিকুর রহমান, সাইফুদ্দিন, খালেক সাহেবসহ সব ক্রীড়া সংগঠককে দাওয়াত করলাম। তাদের বললাম, যেন খেলাধুলা সামগ্রীর ওপর কর বাতিল করেন সে দাবি করার। এরপর খেলাধুলার জন্য শতভাগ কর বাতিল করলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। অনুলেখক : রফিকুল ইসলাম রনি

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ
কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

গৌরনদীতে খালে গোসলে গিয়ে গৃহবধুর মৃত্যু
গৌরনদীতে খালে গোসলে গিয়ে গৃহবধুর মৃত্যু

৩৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খানসামায় অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ মজুত রাখায় ফার্মেসিকে জরিমানা
খানসামায় অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ মজুত রাখায় ফার্মেসিকে জরিমানা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি, ৩ কর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দুদকের
১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি, ৩ কর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দুদকের

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুরমায় ভেসে উঠল মাদ্রাসাছাত্রের লাশ
সুরমায় ভেসে উঠল মাদ্রাসাছাত্রের লাশ

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাগুরায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় কৃষক নিহত
মাগুরায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় কৃষক নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৬৪১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৬৪১ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহরুখপুত্রের পরিচালনায় সালমান, রণবীর, ববি ও করণ
শাহরুখপুত্রের পরিচালনায় সালমান, রণবীর, ববি ও করণ

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়ায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’
সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং
নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক
কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত
জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা