শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

স্বৈরাচারবিরোধী লড়াইয়ের সৈনিকদের কথা

তাঁরা এখনো মামলার আসামি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তাঁরা এখনো মামলার আসামি

কয়েক ডজন সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট বিগত ১৫ বছরে ফ্যাসিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে কথা বলে আওয়ামী লীগ সরকারের রোষানলে পড়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। বিদেশে গিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করেও অকুতোভয়ে লড়ে গেছেন নিজ দেশের মানুষ ও গণতন্ত্রের মুুক্তির জন্য। ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে অবিরাম প্রতিবাদ করায় নিজ দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। কারও ভাই, কারও বাবা-মাকে তুলে নিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে। তাদের কেউ কেউ দেশে ফিরলেও মামলার ভয়ে অধিকাংশই এখনো দেশের মাটিতে পা রাখছেন না। দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর তাদের নামে সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করা হবে। তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে দেওয়া হবে বীরের স্বীকৃতি। তাদের মামলা প্রত্যাহার করা বা তাদের স্বীকৃতি দেওয়ার উদ্যোগ এখনো নেওয়া হয়নি।

সাইফুর রহমান সাগর : ফেস দ্য পিপল-এর সঞ্চালক। জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ইস্যুতে ভিন্ন ধারার ও ভিন্ন মতের লোকজনকে লাইভ টক শোতে একত্র করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন সাইফুর রহমান সাগর। বসবাস করছেন কানাডার ওন্টারিওতে। কখনো লাইভ টক শো, কখনো একান্ত সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে ফেস দ্য পিপল-এ তুলে আনা হয় দেশের বিভিন্ন আলোচিত ঘটনা। যুক্তিতর্কের মাধ্যমে বিভিন্ন ইস্যুর ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করা হয়। এ জন্য রয়েছে ‘মহাডিবেট’ নামে পৃথক একটি সেগমেন্ট। সেখানে প্রখ্যাত ইসলামি আলোচক আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের ছেলে আবদুর রহমান থেকে শুরু করে পশ্চিমবঙ্গের ইসলামি আলোচক ব্রাদার রাহুল পর্যন্ত অনেকেই হাজির হয়েছেন। মূলধারার মিডিয়াতে যাদের নিয়ে খুব বেশি কথা হয় না, তাদেরকেও অতিথি হিসেবে যুক্ত করা হয় সাগরের অনুষ্ঠানে। নিরপেক্ষতা ও অতিথিকে ব্যতিক্রমী সব প্রশ্নের জন্য দর্শকমহলে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছেন তিনি। কানাডা থেকেই তার অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। উপস্থাপনার পাশাপাশি করেন লেখালেখিও। ফেস দ্য পিপল-এর মাধ্যমে বিভিন্ন অনিয়ম-অবিচারের বিরুদ্ধে সরব থাকায় ভক্ত ও সমর্থকরা তাকে সমাজের প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে দেখে। ফেস দ্য পিপল-এর একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল রয়েছে, যার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন সাইফুর রহমান সাগর। সেখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ প্রচার করা হয়। আলেম সমাজের বিভক্তি নিরসনে সব সময় সোচ্চার থেকেছেন। তার টক শোতে উঠে এসেছে রাজনীতি, গণতন্ত্র, মানবাধিকারসহ নানা বিষয়। এমপি-মন্ত্রী থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের অপকর্মে সরব থেকেছেন সব সময়। ক্ষমতাবানদের জনতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছেন। এতে তার শত্রুও হয়েছেন অনেকে। সাগরের বিরুদ্ধে ২০২২ সালের মে মাসে মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অভিযোগ দায়ের করেন। বর্তমানে তার ফেস দ্য পিপল-এ ফলোয়ারের সংখ্যা ১৬ লাখের বেশি। এ ছাড়া তার গ্রুপে রয়েছে দুই লক্ষাধিক সদস্য।

শামসুল আলম লিটন : বিশিষ্ট সাংবাদিক, বিলেত ও বাংলাদেশের মিডিয়া অঙ্গনের সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব শামসুল আলম লিটন। বিএনপি সরকারের সময় তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের এপিএস ছিলেন তিনি। তারপর তিনি লন্ডনে পাড়ি জমান এবং বিলেতের সাপ্তাহিক সুরমা পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় শামসুল আলম লিটনের ভাই নূর আলম চৌধুরী পারভেজকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রবাসে বিভিন্ন প্রতিবাদ সমাবেশ সংগঠিত করেছেন তিনি। অনলাইন ও অফলাইনে হাসিনা সরকার পতনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন শামসুল আলম লিটন।

নাজমুস সাকিব : যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাভিত্তিক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম নাগরিক টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক নাজমুস সাকিব। প্রায় এক দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দুর্নীতি এবং অনিয়ম নিয়মিত তুলে ধরছেন তিনি। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরকারের শোষণমূলক নীতি, গুম, খুনের বিষয়েও সোচ্চার ছিলেন নাজমুস সাকিব। আওয়ামী লীগের অপশাসন, দুর্নীতি নিয়ে কথা বলায় দেশে একের পর এক মামলার জালে জড়িয়েছেন। বর্তমানে বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায়।

গত ২৫ অক্টোবর তিনি ফেসবুকে লেখেন, ‘তখন আমি সাংবাদিকতা করতাম। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা আমাকে সাংবাদিক থাকতে দেয় নাই, নিজের অজান্তেই সাংবাদিক থেকে অ্যাক্টিভিস্ট হয়ে উঠতে হয়েছিল! এখন পেছনে ফিরে তাকালে মনে হয়, মূলধারার মিডিয়াতে কাজ কন্টিনিউ করি নাই, সেটাই আমার জীবনের সবচেয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল। অনলাইন অ্যাক্টিভিজম করে জনগণের যেই ভালোবাসা পেয়েছি; নিয়ন্ত্রিত মূলধারার মিডিয়াতে লেগে থাকলে কখনোই তা সম্ভব হতো না!’

মোস্তাফিজুর রহমান টিটো : যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাভিত্তিক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম নাগরিক টিভি। এটি পরিচালনা করেন মানবাধিকারকর্মী মোস্তাফিজুর রহমান টিটো। প্রায় এক দশক ধরে সরকারের অনুগত প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দুর্নীতি এবং অনিয়ম তুলে ধরে আলোচনায় ছিল এ প্ল্যাটফর্মটি। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরকারের শোষণমূলক নীতি, গুম, খুনের বিষয়েও সোচ্চার ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান টিটো।

ড. তাজ হাশমী : ডক্টর তাজ হাশমী বাস করেন কানাডায়। অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের মধ্যে তিনি গবেষণাধর্মী সমালোচনায় মুখর ছিলেন। তার লেখা অনেক বইয়ের মধ্যে ব্যাপক আলোচিত ‘ফিফটি ইয়ার্স অব বাংলাদেশ’। তথ্যসমৃদ্ধ বইটি পড়লে তাজ হাশমীর জ্ঞানের গভীরতা সহজেই বোঝা যায়। তাজ হাশমী কানাডায় বসে শেখ হাসিনা সরকারের তীব্র সমালোচনা করে আলোচিত হন।

রেজা আহমদ ফয়সল চৌধুরী : রেজা আহমদ ফয়সল চৌধুরী লন্ডনে বসবাস করেন। তিনি স্যাটেলাইট টিভি ‘চ্যানেল আই’-এর ইউরোপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। বহির্বিশ্বে ফয়সল চৌধুরীই প্রথম স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে শেখ হাসিনা সরকারের অন্যায়-অত্যাচার, গুম-খুনের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রচার শুরু করেন। তার সঞ্চালনায় চ্যানেল আই-ইউকেতে সম্প্রচারিত টক শো ‘স্ট্রেইট ডায়ালগ’ বহির্বিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয় এবং বাংলাদেশের নির্যাতিত মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠে।

ফাহাম আবদুস সালাম : চিকিৎসাবিজ্ঞানী ফাহাম আবদুস সালাম স্বৈরাচারী সরকারের একজন কঠোর সমালোচক ছিলেন। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে মলিকুলার থেরাপিউটিক্স নিয়ে গবেষণা করে লাভ করেন পিএইচডি ডিগ্রি। শিক্ষিত তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় এ বিজ্ঞানী ফেসবুকে সরকারের অনিয়ম এবং অনাচার নিয়ে নিয়মিত লিখতেন। এ ছাড়া ইউটিউবসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও সরকারের নানা অনিয়মের উপাত্তনির্ভর সমালোচনা করতেন।

আবদুর রব ভুট্টো : লন্ডন থেকে আবদুর রব ভুট্টো শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জনমত গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন। দেশে থাকতে তিনি সাংবাদিকতা করতেন। সরকারকে নিয়ে কনটেন্ট প্রচারের কারণে মৌলভীবাজারের গ্রামের বাড়ি থেকে তার দুই ভাইকে তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা সংস্থা। ১৪ বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে কদিন আগে দুই সপ্তাহের জন্য দেশে এসেছিলেন।

কাজী শামীম আহসান : কাজী শামীম আহসান কাতারপ্রবাসী। পাশাপাশি একটি বহুজাতিক কোম্পানির কর্মকর্তা। ফ্যাসিস্ট সরকারের গোপন তথ্য-উপাত্ত জনগণের সামনে অনলাইনে প্রকাশ করে তিনি ব্যাপক আলোচনায় আসেন।

তাসলিমা তাজ : তাসলিমা তাজ যুক্তরাজ্যপ্রবাসী। গত ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট হিসেবে জনমত গঠনে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছেন। বিশেষ করে ভারতের আগ্রাসন নীতির বিরুদ্ধে টক শোতে তুখোড় বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে মানুষকে সচেতন করেছেন।

হাসিনা আক্তার : হাসিনা আক্তার একসময় লন্ডনে চ্যানেল আই, ইউরোপে নিউজ প্রেজেন্টার হিসেবে সাংবাদিকতা শুরু করেন। পরে অনলাইনে টক শো শুরু করে আলোচিত হন। টক শোর মাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে জনমত গঠনে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।

এ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র থেকে এম. রহমান মাসুম, নায়েব আলী, যুক্তরাজ্য থেকে শাহ্ আলম ফরুক, জার্মানি থেকে আর.এ. খান, কানাডা থেকে মেজর (অব.) দেলোয়ার হোসেন, অস্ট্রেলিয়া থেকে রাহাত শান্তনু, আবদুল্লাহ ইউসুফ শামীম, ইতালি থেকে আখী সীমা কাওসার প্রমুখ অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সরব থেকে জনমত গঠনে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৩০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ জাল ও রিল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ জাল ও রিল জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

১২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ