শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

একটি রাষ্ট্রের কিছু প্রতিষ্ঠান থাকে, যে প্রতিষ্ঠান দেশের ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। দেশের অখ তা এবং স্বাধীনতার রক্ষাকবচ। এ রকম একটি প্রতিষ্ঠান হলো সশস্ত্র বাহিনী। বিশ্বের সব রাষ্ট্রেই সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময় আমরা লক্ষ করছি দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। গুজব ছড়িয়ে দেশের ঐক্যের এ বাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠী। সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে মনগড়া কল্পকাহিনি ছড়ানো হচ্ছে সমাজমাধ্যমে। উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের চেষ্টাও হচ্ছে।

শনিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর বা আইএসপিআর বিবৃতিতে রবিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ঢাকার কিছু এলাকায় সব ধরনের সভাসমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করার কথা জানিয়েছে। এ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সর্বসাধারণের চলাচল ও জনসাধারণের স্বার্থে এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কচুক্ষেত সড়ক, বিজয় সরণি থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ জাহাঙ্গীর গেটসংলগ্ন এলাকা, বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে মহাখালী ফ্লাইওভারসংলগ্ন এলাকা, সৈনিক ক্লাব মোড়, ভাসানটেক, মাটিকাটা, ইসিবি চত্বর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সকল প্রকার সভাসমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। ঠিক একই দিনে আইএসপিআরের আরেকটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বরখাস্ত সৈনিক নাশকতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন বলেও জানানো হয়। আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর খিলক্ষেতের বটতলা থেকে বরখাস্ত সৈনিক মোহাম্মদ নাঈমুল ইসলাম ও তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, নাঈমের বিরুদ্ধে স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবি, তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন এবং বিভিন্ন সামরিক শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাে  জড়িত থাকার অভিযোগে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি কার্যক্রম এখন প্রক্রিয়াধীন বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্টের পর থেকে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বরখাস্ত, অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যকে সঙ্গে নিয়ে নাঈমুল বিভিন্ন গণমাধ্যমে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়াসহ নাশকতামূলক কর্মকা  চালানোর পরিকল্পনা করে আসছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় রবিবার বিক্ষোভ সমাবেশের নামে বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনা এবং বিভিন্ন সমাজমাধ্যমে এ-সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের উসকানিমূলক প্রচারণা চালিয়ে আসছিলেন। আইএসপিআর জানিয়েছে, এ ধরনের শৃঙ্খলাবহির্ভূত কর্মকা  থেকে নিবৃত্ত রাখার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিদল নাঈমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে। এ সময় নাঈমুল তার কিছু সহযোগীসহ উপস্থিত এক সেনাসদস্যের ওপর দেশি অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালান। তৎক্ষণাৎ নিকটস্থ সেনা ক্যাম্প থেকে একটি টহলদল ঘটনাস্থলে পৌঁছে নাঈমুল এবং তার দুই সহযোগীকে আটক করে। এ ঘটনা ঘিরে সমাজমাধ্যম এবং বিভিন্ন মহলে নানারকম উসকানি দেওয়া হচ্ছে। নানারকম গুজব ছাড়ানো হচ্ছে।

লক্ষ করা যাচ্ছে, ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর থেকেই একটি মহল সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার জন্য নানারকম অপচেষ্টায় লিপ্ত। তারা সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে বুঝে না বুঝে নানারকম কথাবার্তা বলছে এবং বিভিন্ন রকম সমালোচনা করেছে। যেটি আমাদের দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য মারাত্মক হুমকি। নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের জনগণের শান্তিশৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তার দায়িত্বে অভাবনীয় কাজ করে যাচ্ছে সশস্ত্র বাহিনী। তাদের নিরলস পরিশ্রমের কারণেই দেশের সাধারণ মানুষ এখন পর্যন্ত কিছুটা হলেও নিরাপদে আছে। এখন যে মানুষ ঘরে থাকতে পারছে বা স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারছে এটা পুরোপুরি সশস্ত্র বাহিনীর অবদান। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা জনগণের পাশে, তাদের কল্যাণে যেভাবে কাজ করছে তার কিছু খ চিত্র স্মরণ করা যেতে পারে।

এক. জুলাই বিপ্লবের পর সারা দেশে যখন মব সন্ত্রাস চলছিল, বিভিন্ন জায়গায় হামলা যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছিল, মানুষ আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছিল; এ রকম একটি নাজুক সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামাল দেন। গত বছরের আগস্টে এ রকম একটি ঘটনা আমরা দেখেছি শাহবাগ থানায়। যৌন হয়রানির অভিযোগে এক যুবককে মারতে মারতে কিছু তরুণ-তরুণী শাহবাগ থানায় হাজির হয়। তখন সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেনের সঙ্গে এক তরুণীর বাগ্বিত া হয়। যা পরে সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, ওই তরুণী উত্তেজিত হয়ে বাগ্বিত া করলেও সেনাসদস্য ক্যাপ্টন আশিক অত্যন্ত বিচক্ষণতা ও ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেন এবং এর সমাধান করেন। ক্যাপ্টেন আশিকের এ ধৈর্য ও পেশাদারি দেখে নেটিজেনরা প্রশংসা করেন। পরে ১৮ আগস্ট সেনাপ্রধানের কার্যালয়ে সাক্ষাতে ক্যাপ্টেন আশিককে সাধুবাদ জানান সেনাপ্রধান। তাকে ভবিষ্যতের জন্যও অনুপ্রাণিত করেন তিনি। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার মহামারি প্রতিরোধে এ ঘটনাটি একটি মাইলফলক।

দুই. গত বছর সেপ্টেম্বরে দেশের দক্ষিণাঞ্চল যখন বন্যাকবলিত, তখন উদ্ধারকাজে নিয়োজিত হয় সশস্ত্র বাহিনী। এ সময় একজন সেনাসদস্যের ভূমিকাও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক প্রশংসা করেন নেটিজনেরা। চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে বন্যাদুর্গতদের উদ্ধার করতে গিয়ে নিজের হাঁটু সিঁড়ি বানিয়ে অসুস্থ ও গর্ভবতী নারীদের ট্রাকে উঠতে সহায়তা করে মানবিক সেবার অনন্য নজির স্থাপন করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ল্যান্স করপোরাল (গানার) কাজী সুজন। অনেকেই সেনাসদস্য সুজনকে ‘সুপারহিরো’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

তিন. মাগুরায় আট বছরের শিশুর সঙ্গে ঘটে যাওয়া পাশবিকতা সামনে আসার পর ধর্ষণ-যৌন নিপীড়নের বিচার দাবিতে সারা দেশ যখন উত্তাল তখনো সেই নির্যাতিত শিশুর পাশে দাঁড়িয়েছিল আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। উন্নত চিকিৎসার জন্য সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয় তাকে। শিশু আছিয়া যখন জীবনমরণ সন্ধিক্ষণে তখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে শিশুটির জন্য প্রার্থনার আহ্বান জানানো হয়। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এক অনন্য মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। তবে দুঃখের বিষয়, শেষ পর্যন্ত শিশু আছিয়া মৃত্যুর কাছে হেরে যায়। এ সময়ও পাশে দাঁড়িয়েছিল সশস্ত্র বাহিনী। তারা শিশুটির লাশ অত্যন্ত সম্মানের সঙ্গে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে গ্রামের বাড়ি মাগুরায় পৌঁছে দেয়।

চার. ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। আর এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আছে জুলাই বিপ্লবে আহতদের। যারা একটি স্বৈরাচারের পতনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং স্বৈরাচার সরকার কর্তৃক তারা বিভিন্নভাবে আহত হয়েছেন। তাদের পাশেও দাঁড়িয়েছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। ২৩ মার্চ জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের সম্মানে এক ইফতার আয়োজন করেন সেনাপ্রধান। সেখানে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার ঘোষণা দেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এভাবে প্রতিটি ক্রান্তিকালে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

পাঁচ. গত এপ্রিলে সমাজমাধ্যমে আলোচিত হয় আরেক ভিডিও। যেখানে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের অবরোধে কথা বলতে গিয়ে রীতিমতো অপমানিত হয়েছেন এক ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা। তার সঙ্গে অসদাচরণ করেন রাস্তা অবরোধ করা শিক্ষার্থীরা। তবে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদার ওই কর্মকর্তাকে দেখা গেছে ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামাল দিতে; যা গোটা দেশে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এভাবেই বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধৈর্য ধরে মোকাবিলা করতে দেখা যাচ্ছে। ১০ মাস ধরে এভাবে ধৈর্য, সাহস এবং মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। মানুষের পাশে, ভালোবেসে।

এ রকম অনেক ঘটনাই আছে। বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক পথে উত্তরণের জন্য সশস্ত্র বাহিনী যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে, সেই সশস্ত্র বাহিনীকে আমাদের সম্মান করতে হবে এবং তাদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে তারাই আমাদের অস্তিত্ব এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করলে আমাদের শেষ আস্থার জায়গাটুকুও বিতর্কিত হবে। এ রকম পরিস্থিতি কারও কাম্য নয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবার দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত। এ বিষয়টি নিয়ে দায়িত্বশীল আচরণ করা উচিত বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন

এই মাত্র | রাজনীতি

ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার
ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি
কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা
দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে
ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬০ মিলিয়ন ইউরোতে আর্সেনালের ডেরায় জুবিমেন্ডি
৬০ মিলিয়ন ইউরোতে আর্সেনালের ডেরায় জুবিমেন্ডি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনিয়ে নেওয়া আসামিসহ গ্রেফতার ৫
লালমনিরহাটে ছিনিয়ে নেওয়া আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছদ্মবেশে নৌকায় ইয়াবার কারবার, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
ছদ্মবেশে নৌকায় ইয়াবার কারবার, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুলের যত্নে প্রতিদিন
চুলের যত্নে প্রতিদিন

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দখল ও চাঁদাবাজি বন্ধের লক্ষ্যে জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
নোয়াখালীতে দখল ও চাঁদাবাজি বন্ধের লক্ষ্যে জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী
অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসি ফুটবল খেলে খুশি : মাশ্চেরানো
মেসি ফুটবল খেলে খুশি : মাশ্চেরানো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন
ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উইম্বলডনে শততম জয় ছুঁয়ে ইতিহাসে জোকোভিচ
উইম্বলডনে শততম জয় ছুঁয়ে ইতিহাসে জোকোভিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছুরিকাঘাতে নিহত ১
নোয়াখালীতে ছুরিকাঘাতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেল ছিনতাই, আটক ৪
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেল ছিনতাই, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি নিহত
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে নতুন উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে নতুন উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা