শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

একটি রাষ্ট্রের কিছু প্রতিষ্ঠান থাকে, যে প্রতিষ্ঠান দেশের ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। দেশের অখ তা এবং স্বাধীনতার রক্ষাকবচ। এ রকম একটি প্রতিষ্ঠান হলো সশস্ত্র বাহিনী। বিশ্বের সব রাষ্ট্রেই সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময় আমরা লক্ষ করছি দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। গুজব ছড়িয়ে দেশের ঐক্যের এ বাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠী। সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে মনগড়া কল্পকাহিনি ছড়ানো হচ্ছে সমাজমাধ্যমে। উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের চেষ্টাও হচ্ছে।

শনিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর বা আইএসপিআর বিবৃতিতে রবিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ঢাকার কিছু এলাকায় সব ধরনের সভাসমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করার কথা জানিয়েছে। এ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সর্বসাধারণের চলাচল ও জনসাধারণের স্বার্থে এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কচুক্ষেত সড়ক, বিজয় সরণি থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ জাহাঙ্গীর গেটসংলগ্ন এলাকা, বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে মহাখালী ফ্লাইওভারসংলগ্ন এলাকা, সৈনিক ক্লাব মোড়, ভাসানটেক, মাটিকাটা, ইসিবি চত্বর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সকল প্রকার সভাসমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। ঠিক একই দিনে আইএসপিআরের আরেকটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বরখাস্ত সৈনিক নাশকতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন বলেও জানানো হয়। আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর খিলক্ষেতের বটতলা থেকে বরখাস্ত সৈনিক মোহাম্মদ নাঈমুল ইসলাম ও তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, নাঈমের বিরুদ্ধে স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবি, তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন এবং বিভিন্ন সামরিক শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাে  জড়িত থাকার অভিযোগে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি কার্যক্রম এখন প্রক্রিয়াধীন বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্টের পর থেকে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বরখাস্ত, অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যকে সঙ্গে নিয়ে নাঈমুল বিভিন্ন গণমাধ্যমে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়াসহ নাশকতামূলক কর্মকা  চালানোর পরিকল্পনা করে আসছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় রবিবার বিক্ষোভ সমাবেশের নামে বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনা এবং বিভিন্ন সমাজমাধ্যমে এ-সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের উসকানিমূলক প্রচারণা চালিয়ে আসছিলেন। আইএসপিআর জানিয়েছে, এ ধরনের শৃঙ্খলাবহির্ভূত কর্মকা  থেকে নিবৃত্ত রাখার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিদল নাঈমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে। এ সময় নাঈমুল তার কিছু সহযোগীসহ উপস্থিত এক সেনাসদস্যের ওপর দেশি অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালান। তৎক্ষণাৎ নিকটস্থ সেনা ক্যাম্প থেকে একটি টহলদল ঘটনাস্থলে পৌঁছে নাঈমুল এবং তার দুই সহযোগীকে আটক করে। এ ঘটনা ঘিরে সমাজমাধ্যম এবং বিভিন্ন মহলে নানারকম উসকানি দেওয়া হচ্ছে। নানারকম গুজব ছাড়ানো হচ্ছে।

লক্ষ করা যাচ্ছে, ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর থেকেই একটি মহল সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার জন্য নানারকম অপচেষ্টায় লিপ্ত। তারা সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে বুঝে না বুঝে নানারকম কথাবার্তা বলছে এবং বিভিন্ন রকম সমালোচনা করেছে। যেটি আমাদের দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য মারাত্মক হুমকি। নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের জনগণের শান্তিশৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তার দায়িত্বে অভাবনীয় কাজ করে যাচ্ছে সশস্ত্র বাহিনী। তাদের নিরলস পরিশ্রমের কারণেই দেশের সাধারণ মানুষ এখন পর্যন্ত কিছুটা হলেও নিরাপদে আছে। এখন যে মানুষ ঘরে থাকতে পারছে বা স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারছে এটা পুরোপুরি সশস্ত্র বাহিনীর অবদান। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা জনগণের পাশে, তাদের কল্যাণে যেভাবে কাজ করছে তার কিছু খ চিত্র স্মরণ করা যেতে পারে।

এক. জুলাই বিপ্লবের পর সারা দেশে যখন মব সন্ত্রাস চলছিল, বিভিন্ন জায়গায় হামলা যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছিল, মানুষ আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছিল; এ রকম একটি নাজুক সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামাল দেন। গত বছরের আগস্টে এ রকম একটি ঘটনা আমরা দেখেছি শাহবাগ থানায়। যৌন হয়রানির অভিযোগে এক যুবককে মারতে মারতে কিছু তরুণ-তরুণী শাহবাগ থানায় হাজির হয়। তখন সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেনের সঙ্গে এক তরুণীর বাগ্বিত া হয়। যা পরে সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, ওই তরুণী উত্তেজিত হয়ে বাগ্বিত া করলেও সেনাসদস্য ক্যাপ্টন আশিক অত্যন্ত বিচক্ষণতা ও ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেন এবং এর সমাধান করেন। ক্যাপ্টেন আশিকের এ ধৈর্য ও পেশাদারি দেখে নেটিজেনরা প্রশংসা করেন। পরে ১৮ আগস্ট সেনাপ্রধানের কার্যালয়ে সাক্ষাতে ক্যাপ্টেন আশিককে সাধুবাদ জানান সেনাপ্রধান। তাকে ভবিষ্যতের জন্যও অনুপ্রাণিত করেন তিনি। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার মহামারি প্রতিরোধে এ ঘটনাটি একটি মাইলফলক।

দুই. গত বছর সেপ্টেম্বরে দেশের দক্ষিণাঞ্চল যখন বন্যাকবলিত, তখন উদ্ধারকাজে নিয়োজিত হয় সশস্ত্র বাহিনী। এ সময় একজন সেনাসদস্যের ভূমিকাও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক প্রশংসা করেন নেটিজনেরা। চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে বন্যাদুর্গতদের উদ্ধার করতে গিয়ে নিজের হাঁটু সিঁড়ি বানিয়ে অসুস্থ ও গর্ভবতী নারীদের ট্রাকে উঠতে সহায়তা করে মানবিক সেবার অনন্য নজির স্থাপন করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ল্যান্স করপোরাল (গানার) কাজী সুজন। অনেকেই সেনাসদস্য সুজনকে ‘সুপারহিরো’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

তিন. মাগুরায় আট বছরের শিশুর সঙ্গে ঘটে যাওয়া পাশবিকতা সামনে আসার পর ধর্ষণ-যৌন নিপীড়নের বিচার দাবিতে সারা দেশ যখন উত্তাল তখনো সেই নির্যাতিত শিশুর পাশে দাঁড়িয়েছিল আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। উন্নত চিকিৎসার জন্য সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয় তাকে। শিশু আছিয়া যখন জীবনমরণ সন্ধিক্ষণে তখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে শিশুটির জন্য প্রার্থনার আহ্বান জানানো হয়। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এক অনন্য মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। তবে দুঃখের বিষয়, শেষ পর্যন্ত শিশু আছিয়া মৃত্যুর কাছে হেরে যায়। এ সময়ও পাশে দাঁড়িয়েছিল সশস্ত্র বাহিনী। তারা শিশুটির লাশ অত্যন্ত সম্মানের সঙ্গে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে গ্রামের বাড়ি মাগুরায় পৌঁছে দেয়।

চার. ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। আর এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আছে জুলাই বিপ্লবে আহতদের। যারা একটি স্বৈরাচারের পতনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং স্বৈরাচার সরকার কর্তৃক তারা বিভিন্নভাবে আহত হয়েছেন। তাদের পাশেও দাঁড়িয়েছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। ২৩ মার্চ জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের সম্মানে এক ইফতার আয়োজন করেন সেনাপ্রধান। সেখানে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার ঘোষণা দেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এভাবে প্রতিটি ক্রান্তিকালে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

পাঁচ. গত এপ্রিলে সমাজমাধ্যমে আলোচিত হয় আরেক ভিডিও। যেখানে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের অবরোধে কথা বলতে গিয়ে রীতিমতো অপমানিত হয়েছেন এক ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা। তার সঙ্গে অসদাচরণ করেন রাস্তা অবরোধ করা শিক্ষার্থীরা। তবে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদার ওই কর্মকর্তাকে দেখা গেছে ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামাল দিতে; যা গোটা দেশে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এভাবেই বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধৈর্য ধরে মোকাবিলা করতে দেখা যাচ্ছে। ১০ মাস ধরে এভাবে ধৈর্য, সাহস এবং মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। মানুষের পাশে, ভালোবেসে।

এ রকম অনেক ঘটনাই আছে। বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক পথে উত্তরণের জন্য সশস্ত্র বাহিনী যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে, সেই সশস্ত্র বাহিনীকে আমাদের সম্মান করতে হবে এবং তাদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে তারাই আমাদের অস্তিত্ব এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করলে আমাদের শেষ আস্থার জায়গাটুকুও বিতর্কিত হবে। এ রকম পরিস্থিতি কারও কাম্য নয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবার দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত। এ বিষয়টি নিয়ে দায়িত্বশীল আচরণ করা উচিত বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
১০ হাজারের বেশি রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১০ হাজারের বেশি রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
জব্দ অর্থসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তহবিল গঠন করা হবে
জব্দ অর্থসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তহবিল গঠন করা হবে
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি
এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত
নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ
হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী
নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম
বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো
সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন
সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!
জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ
লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত

নগর জীবন

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ

শোবিজ

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ
এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে