শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩১, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

ওষুধে কমিশন বাণিজ্যের দুঃসহ বোঝা রোগীর ঘাড়ে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ওষুধে কমিশন বাণিজ্যের দুঃসহ বোঝা রোগীর ঘাড়ে

‘আমি আমার স্বামীকে বাঁচাতে চাই, কিন্তু ওষুধ কেনার টাকা নাই!’ এই মর্মন্তুদ কথা রাজশাহীর একজন গৃহিণীর, যাঁর নাম সুমি আক্তার। ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বামীকে (৫৫) চিকিৎসার জন্য প্রতি মাসে ঢাকায় নিতে হয়। এতে চিকিৎসা ও ওষুধ মিলিয়ে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা লাগে। এই ব্যয়বহুল চিকিৎসায় এই পরিবার এখন নিঃস্ব হওয়ার পথে।

সুমি আক্তার বলেন, ‘একবার বাজারে ওষুধের দাম শুনে মনে হলো চিকিৎসা বাদ দিতে হবে। কিন্তু মন তো আর মানে না। স্বামী বলে কথা!’

দেশের নানা প্রান্তে সুমি আক্তারের স্বামীর মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে এমন লাখো মানুষ ধুঁকছে। তারা রাজধানীর বড় হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা করাতে চায়, কিন্তু উচ্চমূল্যের ওষুধ ও চিকিৎসার কারণে অনেকে চিকিৎসা শুরু করতে   পারে না বা মাঝপথে থেমে যায়। 

এমন পরিস্থিতির মধ্যে ওষুধ কম্পানির মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ (এমআর), ডাক্তারদের একটি অংশের মধ্যে ওষুধের কমিশন বাণিজ্যের দুঃসহ বোঝা চেপেছে রোগীর কাঁধে। ওষুধ কম্পানিগুলো ডাক্তারদের উপহার, বিদেশভ্রমণ এবং নগদ সুবিধার মাধ্যমে প্রভাবিত করে তাদের ব্র্যান্ডের ওষুধ লিখিয়ে নেয়। একজন ডাক্তারের পেছনে তিনজন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ কাজ করছেন। এতে রোগীদের অতিরিক্ত ওষুধ কিনতে হয়, যা আর্থিক চাপ বহুগুণ বাড়ায়।

শুধু ওষুধের প্রচারে কম্পানিগুলো বছরে শতকোটি টাকা খরচ করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান।

ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন কম্পানির অডিট রিপোর্ট দেখেছি। প্রমোশন এক্সপেন্ডিচার বা প্রচারণা ব্যয় যাদের আছে, তাদের কারো কারো ব্যয় ১০০ কোটি টাকার বেশি। এখানে রিপ্রেজেন্টেটিভ বা প্রতিনিধিদের বেতন রয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা—এই যে পাঁচতারকা হোটেলে আমরা আছি, এখানে একটি সেমিনারে কোটি টাকার বেশি খরচ হয়। গালা নাইটে তিন কোটি টাকা পর্যন্ত ব্যয় হয়। একসঙ্গে ৪০ থেকে ৬০ জন করে বিদেশ সফরে যান। এসব আমাদের কাছে নথিভুক্ত রয়েছে। সে টাকা কে পরিশোধ করেছে?’

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ‘রোগীদের অধিকার রক্ষায় এবং স্বাস্থ্যসেবাকে সবার জন্য সহজলভ্য করতে ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং কমিশন বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।’

অনেক বহুজাতিক কম্পানি এই অপ্রতিযোগিতামূলক ও অনৈতিক বাজারে টিকতে না পেরে দেশ ছাড়ছে। দেশের ওষুধশিল্পের স্থানীয় উৎপাদনে প্রায় শতভাগ স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, আন্তর্জাতিক রপ্তানি এবং ১৫০টির বেশি দেশে পৌঁছানোর সাফল্য অত্যন্ত গর্বের। কিন্তু সাধারণ মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় ওষুধ কিনতে না পারলে এই অর্জন বড় প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়ায় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

অসুস্থ সংস্কৃতির কবলে স্বাস্থ্য : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ বৈশ্বিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে বাংলাদেশের ২৪ শতাংশ মানুষ বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ছে। শুধু চিকিৎসা করাতে গিয়ে প্রতিবছর ৬২ লাখের বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। ১৬ শতাংশ খানা (এক পাকে খাবার খায় এবং একসঙ্গে বাস করে এমন পরিবার) বিনা চিকিৎসায় থাকছে।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল হেলথ অ্যাকাউন্টস’-এর হিসাব অনুযায়ী, ২০২০ সালে দেশের মোট স্বাস্থ্য ব্যয়ের প্রায় ৬৯ শতাংশ ব্যক্তির পকেট থেকে খরচ করতে হয়, টাকার অঙ্কে যা প্রায় ৫৪ হাজার কোটি। আর এই স্বাস্থ্য ব্যয়ের ৬৪.৬ শতাংশই খরচ হয় ওষুধ কেনা বাবদ, টাকার অঙ্কে যা প্রায় ৩৬ হাজার কোটি।

ডাক্তারদের পেছনে এমআরদের দৌড়ঝাঁপ : ডাক্তারদের প্রেসক্রিপশনকে ঘিরে এক অঘোষিত কমিশন বাণিজ্য তৈরি হয়েছে। রাজধানীসহ সারা দেশের হাসপাতাল, ক্লিনিকগুলোতে গেলে চোখে পড়বে বিভিন্ন ওষুধ কম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিদের দৌরাত্ম্য। ওষুধ কম্পানিগুলো নিজেদের বাজার বাড়াতে মরিয়া হয়ে থাকে। এই লক্ষ্য পূরণের জন্য তারা এমআরদের মাধ্যমে চিকিৎসকদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। কম্পানিগুলো এমআরদের জন্য বাড়তি বিক্রির লক্ষ্য বেঁধে দেয়, যা পূরণে তারা চিকিৎসকদের কাছে বিভিন্ন ধরনের ওষুধের স্যাম্পল, উপহার, বিদেশভ্রমণ বা সেমিনারে অংশগ্রহণের প্রস্তাব দেয়। এতে চিকিৎসকরা অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় ওষুধও প্রেসক্রিপশনে যোগ করেন, যা রোগীর খরচ বাড়িয়ে দিচ্ছে।

ঢাকার এক অভিজ্ঞ চিকিৎসক (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বললেন, ‘আমরা রোগীর সর্বোচ্চ স্বার্থে প্রেসক্রিপশন লিখি, তবে ওষুধ কম্পানির প্রভাব অস্বীকার করা যায় না। কিছু কম্পানি ডাক্তারদের বিভিন্ন প্রলোভন দেয়। এটি শুধু ডাক্তারদের সমস্যা নয়। বাজারের দাম নিয়ন্ত্রণ, স্বচ্ছতা ও রোগীর সচেতনতা—সব মিলিয়ে সমাধান খুঁজতে হবে।’

সরবরাহ চেইনে উচ্চ মার্জিন ও বিপণন খরচ : চেইন পর্যায়ে উৎপাদক, ডিস্ট্রিবিউটর, হোলসেলার, রিটেইলার—প্রতিটি স্তরে নির্দিষ্ট মার্জিন থাকে, প্রথাগতভাবে ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। ডাক্তারদের প্রেসক্রিপশনে প্রভাব রাখতে ব্যয়বহুল মার্কেটিং করতে হয়। এর সব ব্যয় শেষ পর্যন্ত রোগীর পকেটে মিশে যায়।

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ (বাপি) এক নেতা বলেন, ‘ডলার ও এপিআইয়ের (অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যালস ইনগ্রিডিয়েন্ট) উচ্চমূল্যে উৎপাদন খরচ বেড়েছে, প্যাকেজিং, শক্তিতে মূল্যর চাপ এসেছে। এত খরচ-সংকট মোকাবেলায় না হলে ওষুধের উৎপাদন হুমকিতে থাকবে।’

তবে ভোত্তা সংগঠনগুলো এই অজুহাত মানতে নারাজ। কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সিনিয়র সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, ‘বর্তমান ডিস্ট্রিবিউশন প্রথা চালু আছে, সেখানে রোগীর স্বার্থ সুরক্ষিত হচ্ছে না। ডাক্তারদের প্রমোশন, সেমিনার, গিফট, ফার্মেসিগুলোকে অধিক মার্জিন ও কমিশন প্রদানের যে বিপণন প্রথা চালু আছে, সেখানে রোগী মানহীন ওষুধও কিনতে বাধ্য হচ্ছে।’

জানা গেছে, সরবরাহ চেইনে অতিরিক্ত মার্জিন ও বিপণন ব্যয়ও চূড়ান্ত খুচরা দামের সঙ্গে যুক্ত হয়। ওষুধের দোকান, ডিস্ট্রিবিউটর ও হোলসেলার—সব স্তরে নির্দিষ্ট লাভ ধরা হয়, যা অনেক সময় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে যায়।

ঢাকার একটি বড় ফার্মাসিউটিক্যাল কম্পানির উদ্যোক্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ওষুধের দোকান বা হোলসেলারে মার্জিন অনেক সময় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত থাকে।

ঢাকার একটি ফার্মেসি মালিক বলেন, ‘আমরা উৎপাদকের দেওয়া দাম থেকে ২৫ শতাংশের ওপরে খুচরা দামে বিক্রি করি। এতে স্টাফের বেতন, বিদ্যুৎ, ভাড়া, ট্যাক্স সবকিছু আসে। রোগীর পকেটের ওপর এই চাপ পড়ে।

সমাধানের পথ : বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অতি কমিশনের লোভে ওষুধ লেখার সময় কম্পানির পরিবর্তে জেনেরিক নামে ওষুধ লেখার বাধ্যবাদকতা নিশ্চিত করতে হবে। স্বচ্ছ প্রাইসিং ফর্মুলা নিশ্চিত করতে কাঁচামাল, উৎপাদন, বিতরণ, মার্কেটিং সব ধাপে স্পষ্ট হিসাব প্রকাশ করতে হবে; উন্মুক্ত অনলাইন পোর্টালে প্রতিটি ব্র্যান্ড ও জেনেরিকের দাম প্রকাশ করতে হবে।

বিদায় নিচ্ছে বহুজাতিক কম্পানি : গত ২০ বছরে বাংলাদেশ থেকে অনেক বহুজাতিক ওষুধ কম্পানি বিদায় নিয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় অবৈধ কমিশন বাণিজ্য, অনৈতিক বিপণন কৌশল এবং স্থানীয় প্রতিযোগিতাই প্রধান ভূমিকা রেখেছে বলে দাবি তাদের।

পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর সর্বশেষ গত বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ছেড়েছে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক নোভার্টিস এজি। নোভার্টিস বাংলাদেশ লিমিটেডে (এনবিএল) নিজেদের মালিকানাধীন শেয়ার দেশীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের কাছে হস্তান্তর করবে।

নোভার্টিস চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশে স্থানীয় কারখানা থাকা একমাত্র বিদেশি ওষুধ প্রস্তুতকারক কম্পানি হবে ভারতীয় সান ফার্মার সহযোগী প্রতিষ্ঠান সান ফার্মা বাংলাদেশ। বেশ কয়েক বছর আগেই ফাইজার, ফাইসন্স, স্কুইবসহ বড় বড় কয়েকটি বিদেশি ওষুধ কম্পানি বাংলাদেশ থেকে তাদের বিনিয়োগ গুটিয়ে নিয়েছে। ২০১৮ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ ছাড়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ওষুধ কম্পানি গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল (অব.) ডা. মোস্তাফিজুর রহমানের মতে, ওষুধের দাম বাড়ানো নিয়ে চাপ রয়েছে। এ জন্য চিকিৎসকদের এগিয়ে আসতে হবে। সংকট মোকাবেলায় বিভিন্ন কম্পানি থেকে চিকিৎসকদের নেওয়া বিভিন্ন উপহার কমিয়ে দিতে হবে। অ্যাগ্রেসিভ মার্কেটিং থেকে সরে এসে ওষুধ কম্পানিগুলো যদি খরচ কমিয়ে দেয় তাহলে ওষুধের দাম কমে যাবে।

একটি শীর্ষ পর্যায়ের ওষুধ কম্পানির একজন বিপণন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ডাক্তারদের অনারিয়াম সাপ্তাহিক, মাসিক, ত্রৈমাসিক, বার্ষিকসহ বিভিন্ন পদ্ধতিতে হয়। যার রোগী যত বেশি, তার সম্মানী তত বেশি। কার্ডিয়াক ডাক্তারদের গাড়ি, ফ্ল্যাট দেওয়া হয়। কেননা হার্টের ওষুধগুলো একবার লিখলে সারা জীবন খেতে হয় রোগীদের।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন ও জাতীয় ঔষধ নীতি-২০১৬ প্রণয়নের বিশেষজ্ঞ কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক জানান, ডাক্তাররা গাড়ি-বাড়ি নিচ্ছে। আর লোন শোধ করছে ওষুধ কম্পানি। ঘুষ দেওয়ার খুবই আধুনিক একটা পদ্ধতি এটা। এগুলো ধরার উপায় নেই। এখন যতই সময় যাচ্ছে লোকজন বুদ্ধিমান হচ্ছে। এর মাধ্যমে দুটি ঝুঁকি। এক. দাম বেড়ে যাচ্ছে ওষুধের।

আরেকটা হচ্ছে, কম কার্যকর, বেশি ক্ষতিকর, বেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যুক্ত ওষুধ রোগীর শরীরে চলে যাচ্ছে। এতে রোগীর শরীরের কোনো অংশের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে, কিডনিসহ নানা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নষ্ট হতে পারে। মারাও যেতে পারে। ১৯৮২ সালের ওষুধ নীতিতে অনৈতিক বিপণন বন্ধের কথা বলা হলেও বন্ধ হয়নি। সমস্যাটা এত ব্যাপক, এত গভীর এবং এত বেশিসংখ্যক লোক এটার সুবিধাভোগী, এতে নিয়ন্ত্রণ করাটা খুব কঠিন ব্যাপার।’

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ
কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
সর্বশেষ খবর
পলাশবাড়িতে বাল্যবিবাহ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধনে বসুন্ধরা শুভসংঘ
পলাশবাড়িতে বাল্যবিবাহ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধনে বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলী গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছত্তীসগঢ়ে ২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ছত্তীসগঢ়ে ২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ
কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির
ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা
অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ
ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ
৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর
শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন