শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৩, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি - দ্বিতীয় পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

২০০৯ সালে প্রতিমন্ত্রী থাকার পর ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ বিনা ভোটে ক্ষমতা দখল করলে জাহাঙ্গীর কবির নানককে আর মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। ধারণা করা হয়, শেখ হাসিনা তার ব্যাপক সীমাহীন দুর্নীতির খবর জেনেছিলেন। এ কারণেই তাকে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দেওয়া হয়। মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দেওয়া হলেও জাহাঙ্গীর কবির নানক বিনা ভোটে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। মন্ত্রী না হলে কী হবে, এমপি হিসেবে তিনি শুরু করেন ব্যাপক লুটপাট এবং ভূমি দখল। এ সময় জাহাঙ্গীর কবির নানক মোহাম্মদপুরের দিকে নজর দেন। দুর্নীতি, সন্ত্রাস এবং মাদকের অভয়ারণ্যে পরিণত করেন নিজ নির্বাচনি এলাকাকে। মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন বাড়িঘর, জমিজমা দখলের দিকে মনোনিবেশ করেন। একের পর এক জমি দখল করতে থাকেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। আর এ সময় তার সহায়তাকারী হিসেবে আসেন আরেক আওয়ামী লীগের এমপি প্রয়াত আসলামুল হক। আসলামুল হক মূলত জমির দালালি ব্যবসা করতেন। সেই সূত্রে তিনি কোথায়, কোন জমি বিতর্কিত, কোথায় খাস জমি আছে কিংবা কোন জমির মালিকের অবস্থা দুর্বল ইত্যাদি তথ্যগুলো জাহাঙ্গীর কবির নানককে দিতেন। জাহাঙ্গীর কবির নানক সেই অনুযায়ী তার ক্যাডার বাহিনী দিয়ে এসব জমিজমা এবং সম্পদ দখল করতেন। উল্লেখ্য, জাহাঙ্গীর কবির নানক আওয়ামী লীগের একমাত্র নেতা, যিনি ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং আওয়ামী লীগের পর্যায়ক্রমে নেতা হয়েছিলেন। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের পর তিনি যুবলীগের চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। যুবলীগের চেয়ারম্যান হওয়ার সময় তিনি তার সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক তৈরি করেন। এ সময় নানকের পৃষ্ঠপোষকতায় সম্রাট, খালেদসহ শীর্ষ সন্ত্রাসীরা যুবলীগের ছায়াতলে আসেন। জাহাঙ্গীর কবির নানক ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের হরতাল, আন্দোলন ইত্যাদিতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অন্যতম পরিকল্পনাকারী ছিলেন। বিভিন্ন বাসে গানপাউডার দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে ফেলা এবং নারকীয়ভাবে হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। বিশেষ করে ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর বিএনপির ক্ষমতা হস্তান্তরের দিন লগি-বৈঠা আন্দোলনের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। সেদিন সাপের মতো জামায়াতের লোকজনকে পেটানো হয়। এখান থেকেই নানক সন্ত্রাসীদের গডফাদার হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন। তার সেই অভিজ্ঞতা তিনি কাজে লাগান দ্বিতীয় দফায় এমপি হয়ে। এ সময় তিনি মন্ত্রণালয় কর্তৃক নয়, বরং এলাকাভিত্তিক সন্ত্রাস শুরু করেন। শুরু করেন ভূমি দখল, চাঁদাবাজির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন। মোহাম্মদপুরের অন্যতম একটি এলাকা জেনেভা ক্যাম্প। জেনেভা ক্যাম্প হলো মাদক এবং অবৈধ অস্ত্রের অভয়ারণ্য। এখানে নানারকম মাদক কেনাবেচা যেমন হতো, তেমনি অবৈধ অস্ত্র কেনাবেচার জায়গা। ২০১৪ সালের পর অল্প সময়ের মধ্যে নানক মোহাম্মদপুর এলাকার জেনেভা ক্যাম্প তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন। জেনেভা ক্যাম্পের সব মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ আসে তার হাতে। এ সময় নানকের নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী জেনেভা ক্যাম্পের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। ২০১৫ সালে মাদক এবং অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে জেনেভা ক্যাম্পে নানকের ক্যাডারদের সঙ্গে জেনেভা ক্যাম্পবাসীর বিরোধ সৃষ্টি হয়। এখানে সহিংসতার ঘটনায় চারজনের মৃত্যু হয়। সেই বিরোধে জাহাঙ্গীর কবির নানক পুলিশের সহায়তা নিয়ে জেনেভা ক্যাম্পের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এখানে মাদক, অস্ত্র ও চোরাচালান ব্যবসার মাসোহারা যেত নানকের পকেটে। নানকের দ্বিতীয় মনোযোগ ছিল বসিলা এলাকা। মোহাম্মদপুর পেরিয়ে বসিলার অনেক বিরান জমিজমা। যেখানে নিরীহ মানুষেরা বসবাস করতেন। বেশির ভাগ জমিই খালি পরে থাকতঅ সেই জমি জাহাঙ্গীর কবির নানক একে একে দখল করতে থাকেন। যেই তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে, এসব দখলের বিরুদ্ধে কথা বলতে চেয়েছে তাকেই গুম করা হয়েছে অথবা বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। জাহাঙ্গীর কবির নানকের এই আগ্রাসি এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে এলাকাবাসী এক ভয়ংকর আতঙ্কের মধ্যে থাকতেন সব সময়। পুরো মোহাম্মদপুর এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। যেখানে জমি নিয়ে কিছু বিরোধ আছে, যেখানে জমি নিয়ে কিছু দুর্বলতা আছে সেখানেই জাহাঙ্গীর কবির নানকের কালো থাবা পড়ত। এ সময় গোটা মোহাম্মদপুরে ভূমি দখলদার হিসেবে আবির্ভূত হন জাহাঙ্গীর কবির নানক। একের পর এক জমি দখল, বাড়ি দখল করে নানক এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। এর ফলে নানক হয়ে ওঠেন এলাকার অঘোষিত গডফাদার। শুধু জমি দখল নয়, নানকের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে শুরু হয় বাজার দখল কার্যক্রম। যেখানেই নানক দেখেছেন বিভিন্ন রকম কাঁচা বাজার বা বড় বাজার বসেছে, সেই বাজারগুলোর দিকে নানকের নজর পড়ে। এ বাজারগুলো দখল করার জন্য নানক একের পর এক ক্যাডার বাহিনী নিয়োগ দেন। শুধু তাই নয়, মোহাম্মদপুর তার নির্বাচনি এলাকায় এ সময় যে কোনো উন্নয়ন কাজ হলে বাড়িঘর নির্মাণ বা অ্যাপার্টমেন্ট নির্মাণ, দোকানপাট নির্মাণ হলে নানককে কমিশন দিতে হতো। নানক পুরো মোহাম্মদপুরে একটা বিকল্প সরকারব্যবস্থা কায়েম করেন, যেখানে তাকে টাকা না দিয়ে কোনো নির্মাণকাজ শুরু করা সম্ভব ছিল না। প্রথম দিকে এ নিয়ে লোকজন আপত্তি করলে পরবর্তীতে দেখা যায় যে পুলিশ নানকের পক্ষে কাজ করেন। ফলে সাধারণ মানুষও প্রতিবাদহীন, অসহায় হয়ে পড়েন।

মোহাম্মদপুর এলাকা যে সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত হয়েছিল সেটি মূলত জাহাঙ্গীর কবির নানকের জন্যই। এর মাধ্যমে জাহাঙ্গীর কবির নানক পুরো এলাকার কর্তৃত্ব গ্রহণ করেন। নানক তার সন্ত্রাসী তৎপরতার মাধ্যমে অবৈধ অর্থ উপার্জনের জন্য একটি ক্যাডার বাহিনী করে ছিলেন। মোহাম্মদপুরের অন্তত পাঁচটি এলাকায় তৈরি করেছিলেন টর্চার সেল। যারাই নানকের বিরোধিতা করত, প্রতিবাদ করার চেষ্টা করত তাদের টর্চার সেলে নিয়ে যাওয়া হতো এবং নির্যাতন করা হতো। এ সময় নানকের বিরুদ্ধে কেউ টুঁশব্দ করা মানেই ছিল টর্চার সেলে নির্যাতন ভোগ। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত নানক মোহাম্মদপুর এলাকা, বসিলা এলাকায় প্রায় ১০০ বিঘা জমি অবৈধভাবে দখল করেছেন। এ জমিগুলোর ব্যাপারে তিনি দুটি কাজ করতেন। প্রথমত, এ জমিগুলোর কিছুটা তিনি আসলামুল হক এবং অন্যদের কাছে বিক্রি করে দিতেন। ভূমি পাওয়ার পর বিনিময়ে আসলামুল হক বাজারমূল্য দিতেন জাহাঙ্গীর কবির নানককে। দ্বিতীয়ত, তিনি কিছু কিছু জমি তার নিজস্ব ক্যাডারদের দিতেন। সেই ক্যাডারদের কাছ থেকেও তিনি অর্থ আদায় করতেন। এভাবেই জাহাঙ্গীর কবির নানক পাঁচ বছরে বিপুল সম্পদের মালিক হয়ে যান। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত নানক শুধু মোহাম্মদপুর এলাকায় ২৮টি ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে নিশ্চিত তথ্য আছে। এসব ফ্ল্যাট থেকে ভাড়া আহরণ করা এবং ফ্ল্যাটগুলো কেনার পর আবার অন্যজনের কাছে বিক্রি করে দেওয়ার মাধ্যমে নানক অর্থ উপার্জনের নিত্যনতুন কলাকৌশল আবিষ্কার করেছিলেন। জাহাঙ্গীর কবির নানকের পাঁচ বছরের রাজত্বে মোহাম্মদপুরবাসীর দম বন্ধ হয়ে উঠেছিল। শুধু তাই নয়, এ সময় জাহাঙ্গীর কবির নানক মোহাম্মদপুরে নানারকম অপকর্মের মধ্যে নিজেকে জড়িয়েছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট গিয়েছিলেন সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। এ সাক্ষাতের সময় নানকের ক্যাডার বাহিনী ওই গাড়ির ওপর হামলা করে। নানকের নির্দেশে এ হামলা পরিচালিত হয়। লুণ্ঠন, দুর্বৃত্তায়ন, লুটপাট যেন শেখ হাসিনা ক্ষমা করে দেন সেজন্য শেখ হাসিনার প্রিয়ভাজন হতেই মার্শা বার্নিকাটের ওপর আক্রমণ পরিচালনা করেছিলেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। কিন্তু এ আক্রমণ পরিচালনা করে নানকের হিতে বিপরীত হয়। এ ঘটনার প্রতিক্রিয়া হয় ব্যাপকভাবে। ফলে ২০১৮ সালে নির্বাচনে নানক আর মনোনয়ন পাননি। কিন্তু পাঁচ বছরে তিনি মোহাম্মদপুরে যে অত্যাচার, নিপীড়ন, ভূমি দখল, বাজার দখল, চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন তা এলাকার মানুষ এখনো ভুলতে পারে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

এই মাত্র | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা
আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি
নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা
অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত
শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো
সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: দুলু
আগামী নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : মঈন খান
শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০৭ রানে থামল বাংলাদেশ
২০৭ রানে থামল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবানে অনুষ্ঠিত হলো হিল হাফ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা
বান্দরবানে অনুষ্ঠিত হলো হিল হাফ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার
গাইবান্ধায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে আগুন: উদ্ধারে ২ প্লাটুন বিজিবি
শাহজালালে আগুন: উদ্ধারে ২ প্লাটুন বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে সবুজ হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন
ফুলবাড়ীতে সবুজ হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম, রাতে শীত
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম, রাতে শীত

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন