শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৭, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

চোখে অস্ত্রোপচার পরবর্তী করণীয়

ডা.মো.ছায়েদুল হক।
অনলাইন ভার্সন
চোখে অস্ত্রোপচার পরবর্তী করণীয়

চোখের ভেতর থাকে একটি প্রাকৃতিক লেন্স। এই লেন্স অনেকটা ডিস্ক আকৃতির স্বচ্ছ। চক্ষুগোলকের অভ্যন্তর ভাগের সম্মুখ অংশে চোখের আড়াআড়ি এর অবস্থান। এই লেন্সের কাজ হলো আলোক রশ্মি চোখের রেটিনায় আপতিত হতে সাহায্য করা এবং দেখার বিষয়টি নিশ্চিত করা। কোনো কারণে যদি প্রাকৃতিক এই লেন্সটি তার স্বচ্ছতা হারিয়ে ফেলে অর্থাৎ ঘোলা হয়ে যায় তবে আলোকরশ্মি চোখের ভেতরে প্রবেশে বাধাপ্রাপ্ত হয়। তখন দেখার কাজটি বিঘ্নিত হয়। লেন্সের এই ঘোলা অবস্থার নাম ক্যাটারেক্ট বা ছানি।

ছানির চিকিৎসা হলো অপারেশন। অর্থাৎ ঘোলা লেন্সটি অপসারণ করে সেখানে স্বচ্ছ কৃত্রিম লেন্স প্রতিস্থাপন করা। অপারেশনের আগে কম্পিউটারের সাহায্যে লেন্সটির পাওয়ার কত হবে, তা নির্ধারণ করে নেওয়া হয়। একে বলে বায়োমেট্রি। বায়োমেট্রিতে প্রাপ্ত পাওয়ারের একটি কৃত্রিম লেন্স প্রতিস্থাপন করলে অপারেশনের পর সেই চোখের দৃষ্টি ফিরে আসে। এটিই স্বাভাবিক। তবে কোনো কোনো সময় এর ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। 

দৃষ্টিশক্তি অর্থাৎ দেখার বিষয়টি দুটি বিষয়ের ওপর নির্ভরশীল। প্রথমত, আলোকরশ্মি রেটিনায় আপতিত হওয়া আবশ্যক। এখানে লেন্স একটি মুখ্য ভূমিকা পালন করে। দ্বিতীয়ত, রেটিনায় বিদ্যমান স্নায়ু বা রিসেপ্টরের সক্ষমতা অটুট থাকতে হবে, যাতে রেটিনা আপতিত আলোকরশ্মি তড়িৎপ্রবাহে রূপান্তর করতে পারে। কারণ এই তড়িৎপ্রবাহ, যা মস্তিষ্কে পৌঁছে বস্তুর ইমেজ তৈরি করে দেখার বিষয়টি পরিস্ফুটিত করে। ছানি অপারেশনে আলোকরশ্মির আপতিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হলেও রেটিনায় অসুস্থতা থাকায় রেটিনা থেকে তড়িৎপ্রবাহ বা সিগন্যাল মস্তিষ্কে পৌঁছাতে বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে অপারেশন যথাযথভাবে সম্পন্ন হলেও দৃষ্টি সমস্যা রয়ে যায়।

রেটিনার অসুস্থতার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো শারীরিক অসুস্থতাজনিত রেটিনার সমস্যা, অর্থাৎ যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি সমস্যা ইত্যাদি থাকে, তাদের ক্ষেত্রে দেহের অন্যান্য অঙ্গের জটিলতার পাশাপাশি চোখের পর্দা বা রেটিনায় সমস্যা থাকতে পারে। একে বলে রেটিনোপ্যাথি। এটির সমস্যা আগে থেকে বিদ্যমান থাকলে ছানি অপারেশনের পরও দৃষ্টি সমস্যা কিছুটা থেকে যেতে পারে।

চোখের অসুস্থতা, যেমন গ্লুকোমা, মেকুলার ডিজেনারেশন, রেটিনাল ডিটাচমেন্ট, মেকুলার হোল, রক্তনালি ও রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা, ইউভিয়াইটিসের জটিলতা ইত্যাদি কারণে ছানি অপারেশনের পরেও অনেক সময় ভালো না দেখার আশঙ্কা থেকে যায়। এসব ক্ষেত্রে প্রয়োজন অপারেশনের আগেই ভালো করে পরীক্ষা করে দেখে নেওয়া। অনেক সময় ছানির কারণে রেটিনার সমস্যা নিরূপণে কিছুটা অস্পষ্টতা থেকে যায়, যা ছানি অপারেশনের পরে স্পষ্ট হয়। তাই আগেই আঁচ করতে পারলে ছানি অপারেশন করিয়ে নেয়া ভালো। 

ছানি অপসারণ হলেই কেবল লেজার চিকিৎসার মতো কিছু পদক্ষেপ নেওয়া সহজতর হয়। এক্ষেত্রে রোগীর করণীয় হলো, অপারেশন-পরবর্তী এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে চক্ষু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া।

লেখক : চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন, আইডিয়াল আই কেয়ার সেন্টার, শ্যামলী, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার
ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার

এই মাত্র | রাজনীতি

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ভয়াবহ পানি সংকটের শঙ্কা, সতর্ক করলেন পেজেশকিয়ান
তেহরানে ভয়াবহ পানি সংকটের শঙ্কা, সতর্ক করলেন পেজেশকিয়ান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'
'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে হাত-পা-মুখ বাঁধা অবস্থায় ঝালমুড়ি বিক্রেতা উদ্ধার
নাটোরে হাত-পা-মুখ বাঁধা অবস্থায় ঝালমুড়ি বিক্রেতা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'
'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অক্টোবরে আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প
অক্টোবরে আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে মদ ও ইয়াবা উদ্ধার আটক ১
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে মদ ও ইয়াবা উদ্ধার আটক ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে মাদক মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড
মেহেরপুরে মাদক মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাইলটকে পুড়িয়ে হত্যায় সুইডিশ নাগরিকের যাবজ্জীবন
পাইলটকে পুড়িয়ে হত্যায় সুইডিশ নাগরিকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৩৯ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সিংড়ায় ৩৯ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের নামে ২৫০ কোটির রাজপ্রাসাদ বানালেন রণবীর-আলিয়া
মেয়ের নামে ২৫০ কোটির রাজপ্রাসাদ বানালেন রণবীর-আলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার
টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট
উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাঋণ ২০ শতাংশ মওকুফ করছে অস্ট্রেলিয়া
শিক্ষাঋণ ২০ শতাংশ মওকুফ করছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি
বগুড়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা