অ্যাকাউন্ট ফিশিং : হ্যাকার বিভিন্নভাবে লিংক পাঠাবে। হতে পারে ফেসবুক ম্যাসেজে কিংবা আপনার ইমেইলে। অবিকল ফেসবুক থেকে আসা নোটিফিকেশনের মতোই লিংক আসে। ব্যবহারকারীরা বুঝতেই পারেন না আসলে এসব ফেসবুকের না। একে বলা হয় ফিশার ওয়েব। অবিকল দেখতে একটি ওয়েবসাইটের মতো হলেও আসলে তা নয়। ফলে যদি ফেসবুক ভেবে লগ ইন করেন তাহলেই আইডি খোয়া যাবে।
ওয়েবসাইটের শেয়ার বাটন : কিছু ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে শেয়ার বাটন ক্লিক করা ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটে ছবি শেয়ার করতে সেখানে যে অপশন থাকে সেখানে ক্লিক করলেও অনেক সময় আপনার অ্যাকাউন্ট ও পাসওয়ার্ড হ্যাক হতে পারে।
ফেইক বন্ধুত্ব : অনেক সময় দেখা যায় হ্যাকার ছদ্মবেশে আপনার সঙ্গে খুব ভালো সম্পর্ক গড়ে এরা। আপনার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে থাকে। এক পর্যায়ে আপনাকে ইনবক্সে লিংক পাঠায়। এসব লিংকে না বুঝে ক্লিক করলেই গোপন পাসওয়ার্ড এবং ইমেইল হ্যাকারের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। তাই এ বিষয়ে সাবধান হতে হবে।
সাইবার ক্যাফেতে লগ ইন : অনেকে শুধু মোবাইলেই ফেসবুক চালাতে অভ্যস্ত। মাঝেমধ্যে কম্পিউটারে বসেন কেবল বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে। এসব ক্ষেত্রে যারা পাবলিক কম্পিউটার যেমন : সাইবার ক্যাফেতে যান, অনেক সময় তারা অ্যাকাউন্ট লগ আউট করতে ভুলে যান। এভাবে আপনার অজান্তে অন্য কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে হ্যাক করে নিতে পারে। সুতরাং, সাবধান।
ফেসবুক অ্যাপ : এগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাবধান থাকা উচিত। অনেকেই ইমেইল অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ডসহ নানান তথ্য দিয়ে দেন।
যা অনেক ক্ষেত্রেই এরা ফাঁস করতে পারে।
