শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৭, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২০

ইরান-আমেরিকা : ট্রাম্পের ভাষণের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ দিক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান-আমেরিকা : ট্রাম্পের ভাষণের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ দিক

ইরানী জেনারেল কাসেম সোলাইমানি হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তেহরান যখন মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে, তার পরপরই ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইট করেন যে "সবকিছু ঠিক আছে"।

হামলার পরদিন সকালে দেয়া এক বক্তব্যে তিনি কেন এটাকে ঠিকঠাক বলেছেন তা ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেন।

এখানে ট্রাম্পের ১০ মিনিটের বক্তৃতা থেকে পাঁচটি মূল বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে। যা ইঙ্গিত দেয়, এই মুহূর্তে, চলমান উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি কিছুটা শিথিল হয়ে আসতে পারে।

বেরিয়ে যাওয়ার পথ
"ইরান সরে দাঁড়িয়েছে বলে মনে হচ্ছে, যা সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের জন্য একটি ভাল ব্যাপার এবং বিশ্বের জন্যও খুব ভাল একটি বিষয়।"

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানের প্রতিক্রিয়াকে কীভাবে দেখবেন?

তিনি কি একে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করার অজুহাত হিসাবে দেখবেন বা নাকি সেটা পাশ কাটিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজবেন। মঙ্গলবার সকালে তিনি পরের অপশনটি বেছে নেন।

তিনি ঘোষণা দিয়ে বলেন, ইরানের হামলায় তেমন হতাহত হয়নি এবং ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে অনেক কম।

তিনি মার্কিন সামরিক বাহিনীর প্রশংসা করেন এবং "শাস্তিস্বরূপ আরও বেশি অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিশ্রুতি দেন" - মানুষ একটি অস্বাভাবিক, অসম সামরিক প্রতিক্রিয়ার যে আশঙ্কা করেছিল (চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তিনি যে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন) তেমন কিছু ট্রাম্প বলেননি।

ট্রাম্প পাল্টা হামলা না চালানোর যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাতে ইরানীদের সামনে এমন দাবি করার সুযোগ এসেছে যে, ট্রাম্পই তার অবস্থান থেকে সরে এসেছেন।

তবে এটি যে ট্রাম্পের একটি বিজয় বক্তৃতা ছিল সেবিষয়ে কোন ভুল নেই - এই অঞ্চলে আমেরিকান আধিপত্য যে খুব ভালোভাবেই আছে সেটিই তিনি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।- আর সেটি ছিল তার বক্তব্যের সবেমাত্র শুরু।

আমরা অক্ষত অবস্থায় জেগে উঠেছি
"সোলাইমানিকে সরিয়ে দিয়ে আমরা সন্ত্রাসীদের কাছে একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠিয়েছি: আপনি যদি নিজের জীবনকে মূল্য দেন তবে আমাদের মানুষের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলবেন না।"

ট্রাম্প সকালে যেসব বিষয়ে কথা বলেছেন তার বেশিরভাগ ইতিমধ্যে ঘটে গেছে। তবে সামনে আরও কি আসতে পারে এ বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি।

সোলেইমানি কেন "বিশ্বের শীর্ষ সন্ত্রাসী" সেটা প্রতিষ্ঠিত করার দিকে ট্রাম্প বেশি মনোযোগ দিয়েছেন। তিনি সোলেইমানিকে পৈশাচিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, আমেরিকানরা তাকে তার দীর্ঘকালের প্রাপ্য শাস্তি দিয়েছে।

তিনি বলেন, "সোলেইমানির হাত আমেরিকান ও ইরানি উভয়ের রক্তেই ভিজে ছিল, তিনি জঙ্গি সেনাদের প্রতি তার সমর্থন জানিয়েছেন, আঞ্চলিক গৃহযুদ্ধ উস্কে দিয়েছেন এবং প্রমাণ হিসাবে মার্কিন সেনাদের লক্ষ্যবস্তু করেছেন।"

তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন যে, সোলেইমানি আমেরিকানদের উপর আরও আক্রমণ চালানোর পরিকল্পনা করেছিল - এখানে তিনি আগের উদাহরণ টেনে আনেন, যেগুলোর পক্ষে তেমন কোন প্রমাণ নেই।

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে যে, মার্কিন স্বার্থের জন্য সোলেইমানি হুমকি হয়ে ওঠাই তাকে হত্যার জন্য প্ররোচিত করেছে।

সোমবারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বাদে সোলেইমানির মৃত্যু এবং এর মাধ্যমে যে বার্তাটি দেয়া হয়েছে, সেটার দিকে যদি মনোযোগ দেয়া যায় - তাহলে দেখা যাবে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলতে চেয়েছেন যে, এই সঙ্কট অশান্তি এবং নাটকীয়তা তৈরি করলেও সেটি প্রয়োজনীয় ছিল।

তবে কিছু ভাষ্যকার ট্রাম্পকে এতোটা আত্মতৃপ্ত থাকার বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন, কারণ ইরানের এমন প্রতিক্রিয়া চলমান থাকতে পারে।

তবুও ওবামার দিকে আরেকটি ধাক্কা
"গত রাতে আমাদের ও আমাদের মিত্রদের লক্ষ্য করে যে ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়েছিল সেগুলো গত প্রশাসনের তহবিলের সাহায্যে সংগ্রহ করা হয়।"

যদি ট্রাম্পের শাসনামলে একটি বিষয় স্থির থাকে, তা হল, তিনি তার পূর্বসূরি বারাক ওবামার সকল সিদ্ধান্ত থেকেই একে একে সরে এসেছেন।

স্বাস্থ্যসেবা, পরিবেশ, অর্থনীতি, অভিবাসন এবং বিশেষত - ইরান পরমাণু চুক্তি, এসব বিষয়ে বারাক ওবামার কাজগুলো বদলে দিতে ট্রাম্প এক নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

তবে এতে অবাক হওয়ার মতো কিছু নেই যে জাতীয় টেলিভিশন ভাষণ দেয়া ভাষণেও তিনি ওবামার আরেকদফা সমালোচনা করার সুযোগ ছাড়েননি।

ওবামা প্রশাসনের সময় আলোচিত ইরান পারমাণবিক চুক্তির কারণে ইরানের কয়েক বিলিয়ন ডলারের সম্পদ খালাস পায়, যেগুলো ১৯৭৯ সালের ইরানের বিপ্লবের পরে মার্কিন ব্যাংকগুলিতে জব্দ অবস্থায় ছিল।

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জন্য এই তহবিলগুলো ব্যবহার করার কোনও প্রমাণ নেই।

ইরানের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার অনেক আগে থেকেই এই ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি কার্যকর ছিল - তবে ট্রাম্পের মূল বক্তব্য হল, এই চুক্তি ইরানকে ওই অঞ্চলে আরও আগ্রাসী হওয়ার জন্য রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সুযোগ দিয়েছে। এ বক্তব্যের জন্য কোন প্রমাণের প্রয়োজন মনে করেননি ট্রাম্প।

ওবামার ইরান চুক্তি শেষ হয়ে গেছে, ট্রাম্প তার বক্তৃতায় চুক্তি স্বাক্ষরকারী অন্য দেশগুলিকে বলেছেন যে, সময় এসেছে একটি নতুন চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করার -সেটা হবে একটি ট্রাম্প চুক্তি - যা বিশ্বকে "নিরাপদ এবং আরও শান্তিপূর্ণ স্থান" হিসেবে গড়ে তুলবে।

আমি মধ্য প্রাচ্য থেকে প্রস্থান করতে পারি
"আজ, আমি নেটোকে মধ্য প্রাচ্যের প্রক্রিয়ায় আরও বেশি জড়িত হতে বলবো।"

ইরানের সাথে একটি নতুন চুক্তি নিয়ে অন্য দেশগুলোকে ট্রাম্প যে বার্তা দিয়েছে, তা এখানেই শেষ হয়নি।

তিনি সামরিক জোট ন্যাটোকে এতদিন ছোট করে কথা বললেও এখন তাদেরকেই অগ্রসর হতে বলছেন।

এটি ট্রাম্পের বৈদেশিক নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। যেখানে তিনি প্রায়ই বিদেশী জোট থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলতেন।

তিনি প্রায়শই এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, যা মধ্য প্রাচ্যের সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারে।

এখন, ইরানী সামরিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে হামলার আদেশ দেওয়ার পরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানী বাহিনীর সরাসরি সংঘর্ষ বেঁধে যেতে পারতো। কিন্তু তারপরও প্রেসিডেন্ট আবারও পিছিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন।

মার্কিন অর্থনীতি বিকশিত হচ্ছে এবং তারা এখন জ্বালানিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ, বলেন ট্রাম্প।

তিনি পরামর্শ দিয়েছেন - বা হুঁশিয়ারি করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের সময় এসেছে মধ্যপ্রাচ্যের বোঝা ভাগ করে নেয়ার।

অবশ্যই, মধ্য প্রাচ্যের অস্থিতিশীলতা বৈশ্বিক জ্বালানির বাজারকে প্রভাবিত করতে পারে, যুক্তরাষ্ট্রে জ্বালানির দাম বাড়িয়ে তুলতে পারে।

সেই তেল ও গ্যাস উত্তর ডাকোটা শেল ডিপোজিট বা পারস্য উপসাগরীয় তেলকুপ থেকে আসলেও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এর প্রভাব পড়বে।

মধ্যপ্রাচ্য থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্থান তাই পরিষ্কার বা সহজ হবে না।

২০২০ সালের বার্তা নিয়ে শুরু
"যতক্ষণ আমি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট আছি, ইরানকে কখনও পারমাণবিক অস্ত্র রাখার অনুমতি দেওয়া হবে না।"

সবাইকে শুভ সকাল বলার আগেই মি. ট্রাম্প একটি গ্যারান্টি দিয়ে বক্তব্য শুরু করেন - যেখানে ছিল শক্তির প্রদর্শন এবং সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি। মঙ্গলবার সকালে প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে নাটকীয়তার অনেক ছোঁয়া ছিল।

তার পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল কঠোর চেহারার, পুরস্কারের ব্যাজে ঠাসা একদল সামরিক কর্মকর্তা। এছাড়া প্রশাসনের সিনিয়র সদস্যরা তাকে ঘিরে ছিলেন।

ঘরে তাঁর প্রবেশের দৃশ্যটা ছিল অনেকটা বার্তাবাহকদের মতো, উল্টোপাশে একটি খোলা জানালা থেকে আলোর আভায় তার অবয়ব উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল।

কিন্তু তার বক্তব্য ছিল অনেক ধীর এবং সংক্ষিপ্ত। এবং পুরো বক্তব্যই ছিল অগোছালো- তবে মার্কিন রাজনীতিতে ছবির গুরুত্ব এখনো ব্যাপক।

সাম্প্রতিক ইরান সঙ্কট, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে দীর্ঘমেয়াদী রাজনৈতিক সুবিধা দেবে কিনা, তা এখনো নিশ্চিত নয়।

যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের সুরক্ষার জন্য এটি ইতিবাচক উন্নয়ন হবে কিনা সে সম্পর্কেও কোন নিশ্চয়তা মেলেনি। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এভাবে ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের অবয়ব নিয়ে প্রধান সেনাপতি হিসেবে জনসমক্ষে আসা,তারপর সোলেইমানি ও ইসলামিক স্টেট নেতা আবু বকর আল-বাগদাদীর মৃত্যুর জন্য কৃতিত্ব গ্রহণ- এসব তার আসন্ন পুনঃনির্বাচনের প্রচারের মূল থিম হয়ে উঠবে বলে ধারণা করাই যায়।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি
আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ
টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক
ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক
আর্জেন্টিনা-চিলি উপকূলে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
আর্জেন্টিনা-চিলি উপকূলে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গুজরাটের দাপুটে জয়, হেরে বিদায়ের দ্বারপ্রান্তে হায়দরাবাদ
গুজরাটের দাপুটে জয়, হেরে বিদায়ের দ্বারপ্রান্তে হায়দরাবাদ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু
হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ার্ন ছাড়ছেন এরিক ডায়ার
বায়ার্ন ছাড়ছেন এরিক ডায়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি
আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দলে ফিরছেন স্টোকস
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দলে ফিরছেন স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি
চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি
ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি
বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ
টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?
চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে
আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের
অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ