শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৭, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২০

ইরান-আমেরিকা : ট্রাম্পের ভাষণের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ দিক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান-আমেরিকা : ট্রাম্পের ভাষণের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ দিক

ইরানী জেনারেল কাসেম সোলাইমানি হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তেহরান যখন মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে, তার পরপরই ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইট করেন যে "সবকিছু ঠিক আছে"।

হামলার পরদিন সকালে দেয়া এক বক্তব্যে তিনি কেন এটাকে ঠিকঠাক বলেছেন তা ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেন।

এখানে ট্রাম্পের ১০ মিনিটের বক্তৃতা থেকে পাঁচটি মূল বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে। যা ইঙ্গিত দেয়, এই মুহূর্তে, চলমান উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি কিছুটা শিথিল হয়ে আসতে পারে।

বেরিয়ে যাওয়ার পথ
"ইরান সরে দাঁড়িয়েছে বলে মনে হচ্ছে, যা সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের জন্য একটি ভাল ব্যাপার এবং বিশ্বের জন্যও খুব ভাল একটি বিষয়।"

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানের প্রতিক্রিয়াকে কীভাবে দেখবেন?

তিনি কি একে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করার অজুহাত হিসাবে দেখবেন বা নাকি সেটা পাশ কাটিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজবেন। মঙ্গলবার সকালে তিনি পরের অপশনটি বেছে নেন।

তিনি ঘোষণা দিয়ে বলেন, ইরানের হামলায় তেমন হতাহত হয়নি এবং ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে অনেক কম।

তিনি মার্কিন সামরিক বাহিনীর প্রশংসা করেন এবং "শাস্তিস্বরূপ আরও বেশি অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিশ্রুতি দেন" - মানুষ একটি অস্বাভাবিক, অসম সামরিক প্রতিক্রিয়ার যে আশঙ্কা করেছিল (চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তিনি যে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন) তেমন কিছু ট্রাম্প বলেননি।

ট্রাম্প পাল্টা হামলা না চালানোর যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাতে ইরানীদের সামনে এমন দাবি করার সুযোগ এসেছে যে, ট্রাম্পই তার অবস্থান থেকে সরে এসেছেন।

তবে এটি যে ট্রাম্পের একটি বিজয় বক্তৃতা ছিল সেবিষয়ে কোন ভুল নেই - এই অঞ্চলে আমেরিকান আধিপত্য যে খুব ভালোভাবেই আছে সেটিই তিনি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।- আর সেটি ছিল তার বক্তব্যের সবেমাত্র শুরু।

আমরা অক্ষত অবস্থায় জেগে উঠেছি
"সোলাইমানিকে সরিয়ে দিয়ে আমরা সন্ত্রাসীদের কাছে একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠিয়েছি: আপনি যদি নিজের জীবনকে মূল্য দেন তবে আমাদের মানুষের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলবেন না।"

ট্রাম্প সকালে যেসব বিষয়ে কথা বলেছেন তার বেশিরভাগ ইতিমধ্যে ঘটে গেছে। তবে সামনে আরও কি আসতে পারে এ বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি।

সোলেইমানি কেন "বিশ্বের শীর্ষ সন্ত্রাসী" সেটা প্রতিষ্ঠিত করার দিকে ট্রাম্প বেশি মনোযোগ দিয়েছেন। তিনি সোলেইমানিকে পৈশাচিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, আমেরিকানরা তাকে তার দীর্ঘকালের প্রাপ্য শাস্তি দিয়েছে।

তিনি বলেন, "সোলেইমানির হাত আমেরিকান ও ইরানি উভয়ের রক্তেই ভিজে ছিল, তিনি জঙ্গি সেনাদের প্রতি তার সমর্থন জানিয়েছেন, আঞ্চলিক গৃহযুদ্ধ উস্কে দিয়েছেন এবং প্রমাণ হিসাবে মার্কিন সেনাদের লক্ষ্যবস্তু করেছেন।"

তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন যে, সোলেইমানি আমেরিকানদের উপর আরও আক্রমণ চালানোর পরিকল্পনা করেছিল - এখানে তিনি আগের উদাহরণ টেনে আনেন, যেগুলোর পক্ষে তেমন কোন প্রমাণ নেই।

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে যে, মার্কিন স্বার্থের জন্য সোলেইমানি হুমকি হয়ে ওঠাই তাকে হত্যার জন্য প্ররোচিত করেছে।

সোমবারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বাদে সোলেইমানির মৃত্যু এবং এর মাধ্যমে যে বার্তাটি দেয়া হয়েছে, সেটার দিকে যদি মনোযোগ দেয়া যায় - তাহলে দেখা যাবে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলতে চেয়েছেন যে, এই সঙ্কট অশান্তি এবং নাটকীয়তা তৈরি করলেও সেটি প্রয়োজনীয় ছিল।

তবে কিছু ভাষ্যকার ট্রাম্পকে এতোটা আত্মতৃপ্ত থাকার বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন, কারণ ইরানের এমন প্রতিক্রিয়া চলমান থাকতে পারে।

তবুও ওবামার দিকে আরেকটি ধাক্কা
"গত রাতে আমাদের ও আমাদের মিত্রদের লক্ষ্য করে যে ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়েছিল সেগুলো গত প্রশাসনের তহবিলের সাহায্যে সংগ্রহ করা হয়।"

যদি ট্রাম্পের শাসনামলে একটি বিষয় স্থির থাকে, তা হল, তিনি তার পূর্বসূরি বারাক ওবামার সকল সিদ্ধান্ত থেকেই একে একে সরে এসেছেন।

স্বাস্থ্যসেবা, পরিবেশ, অর্থনীতি, অভিবাসন এবং বিশেষত - ইরান পরমাণু চুক্তি, এসব বিষয়ে বারাক ওবামার কাজগুলো বদলে দিতে ট্রাম্প এক নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

তবে এতে অবাক হওয়ার মতো কিছু নেই যে জাতীয় টেলিভিশন ভাষণ দেয়া ভাষণেও তিনি ওবামার আরেকদফা সমালোচনা করার সুযোগ ছাড়েননি।

ওবামা প্রশাসনের সময় আলোচিত ইরান পারমাণবিক চুক্তির কারণে ইরানের কয়েক বিলিয়ন ডলারের সম্পদ খালাস পায়, যেগুলো ১৯৭৯ সালের ইরানের বিপ্লবের পরে মার্কিন ব্যাংকগুলিতে জব্দ অবস্থায় ছিল।

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জন্য এই তহবিলগুলো ব্যবহার করার কোনও প্রমাণ নেই।

ইরানের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার অনেক আগে থেকেই এই ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি কার্যকর ছিল - তবে ট্রাম্পের মূল বক্তব্য হল, এই চুক্তি ইরানকে ওই অঞ্চলে আরও আগ্রাসী হওয়ার জন্য রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সুযোগ দিয়েছে। এ বক্তব্যের জন্য কোন প্রমাণের প্রয়োজন মনে করেননি ট্রাম্প।

ওবামার ইরান চুক্তি শেষ হয়ে গেছে, ট্রাম্প তার বক্তৃতায় চুক্তি স্বাক্ষরকারী অন্য দেশগুলিকে বলেছেন যে, সময় এসেছে একটি নতুন চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করার -সেটা হবে একটি ট্রাম্প চুক্তি - যা বিশ্বকে "নিরাপদ এবং আরও শান্তিপূর্ণ স্থান" হিসেবে গড়ে তুলবে।

আমি মধ্য প্রাচ্য থেকে প্রস্থান করতে পারি
"আজ, আমি নেটোকে মধ্য প্রাচ্যের প্রক্রিয়ায় আরও বেশি জড়িত হতে বলবো।"

ইরানের সাথে একটি নতুন চুক্তি নিয়ে অন্য দেশগুলোকে ট্রাম্প যে বার্তা দিয়েছে, তা এখানেই শেষ হয়নি।

তিনি সামরিক জোট ন্যাটোকে এতদিন ছোট করে কথা বললেও এখন তাদেরকেই অগ্রসর হতে বলছেন।

এটি ট্রাম্পের বৈদেশিক নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। যেখানে তিনি প্রায়ই বিদেশী জোট থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করার কথা বলতেন।

তিনি প্রায়শই এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, যা মধ্য প্রাচ্যের সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারে।

এখন, ইরানী সামরিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে হামলার আদেশ দেওয়ার পরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানী বাহিনীর সরাসরি সংঘর্ষ বেঁধে যেতে পারতো। কিন্তু তারপরও প্রেসিডেন্ট আবারও পিছিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন।

মার্কিন অর্থনীতি বিকশিত হচ্ছে এবং তারা এখন জ্বালানিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ, বলেন ট্রাম্প।

তিনি পরামর্শ দিয়েছেন - বা হুঁশিয়ারি করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের সময় এসেছে মধ্যপ্রাচ্যের বোঝা ভাগ করে নেয়ার।

অবশ্যই, মধ্য প্রাচ্যের অস্থিতিশীলতা বৈশ্বিক জ্বালানির বাজারকে প্রভাবিত করতে পারে, যুক্তরাষ্ট্রে জ্বালানির দাম বাড়িয়ে তুলতে পারে।

সেই তেল ও গ্যাস উত্তর ডাকোটা শেল ডিপোজিট বা পারস্য উপসাগরীয় তেলকুপ থেকে আসলেও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এর প্রভাব পড়বে।

মধ্যপ্রাচ্য থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্থান তাই পরিষ্কার বা সহজ হবে না।

২০২০ সালের বার্তা নিয়ে শুরু
"যতক্ষণ আমি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট আছি, ইরানকে কখনও পারমাণবিক অস্ত্র রাখার অনুমতি দেওয়া হবে না।"

সবাইকে শুভ সকাল বলার আগেই মি. ট্রাম্প একটি গ্যারান্টি দিয়ে বক্তব্য শুরু করেন - যেখানে ছিল শক্তির প্রদর্শন এবং সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি। মঙ্গলবার সকালে প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে নাটকীয়তার অনেক ছোঁয়া ছিল।

তার পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল কঠোর চেহারার, পুরস্কারের ব্যাজে ঠাসা একদল সামরিক কর্মকর্তা। এছাড়া প্রশাসনের সিনিয়র সদস্যরা তাকে ঘিরে ছিলেন।

ঘরে তাঁর প্রবেশের দৃশ্যটা ছিল অনেকটা বার্তাবাহকদের মতো, উল্টোপাশে একটি খোলা জানালা থেকে আলোর আভায় তার অবয়ব উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল।

কিন্তু তার বক্তব্য ছিল অনেক ধীর এবং সংক্ষিপ্ত। এবং পুরো বক্তব্যই ছিল অগোছালো- তবে মার্কিন রাজনীতিতে ছবির গুরুত্ব এখনো ব্যাপক।

সাম্প্রতিক ইরান সঙ্কট, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে দীর্ঘমেয়াদী রাজনৈতিক সুবিধা দেবে কিনা, তা এখনো নিশ্চিত নয়।

যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের সুরক্ষার জন্য এটি ইতিবাচক উন্নয়ন হবে কিনা সে সম্পর্কেও কোন নিশ্চয়তা মেলেনি। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এভাবে ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের অবয়ব নিয়ে প্রধান সেনাপতি হিসেবে জনসমক্ষে আসা,তারপর সোলেইমানি ও ইসলামিক স্টেট নেতা আবু বকর আল-বাগদাদীর মৃত্যুর জন্য কৃতিত্ব গ্রহণ- এসব তার আসন্ন পুনঃনির্বাচনের প্রচারের মূল থিম হয়ে উঠবে বলে ধারণা করাই যায়।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন
বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে
কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দুইদিন দেখা মেলেনি সূর্যের
বরিশালে দুইদিন দেখা মেলেনি সূর্যের

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট
স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরোনাকে সরিয়ে অস্থায়ী চেয়ারম্যান শেফালিকা
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরোনাকে সরিয়ে অস্থায়ী চেয়ারম্যান শেফালিকা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমকালো কনসার্ট দিয়ে শুরু ব্ল্যাকপিংকের 'ডেডলাইন' ট্যুর
জমকালো কনসার্ট দিয়ে শুরু ব্ল্যাকপিংকের 'ডেডলাইন' ট্যুর

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইল কারাগারে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন
টাঙ্গাইল কারাগারে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড
গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল
আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ
সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে