শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৪, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব যে পরিণতি ডেকে আনতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব যে পরিণতি ডেকে আনতে পারে

বেশ কিছুদিন ধরেই পারমাণবিক শক্তিধর এই দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্র আর চীনের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে। তবে গত এক সপ্তাহের ঘটনায় তাদের সম্পর্ক একেবারে যেন তলানিতে এসে ঠেকেছে। কিন্তু নতুন এই মার্কিন-চীন দ্বন্দ্বের পেছনে কী উদ্দেশ্য কাজ করছে? এই উত্তেজনা-বৃদ্ধি কী পরিণতি ডেকে আনতে পারে?

গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে চীনা কনস্যুলেট বন্ধ করে দেয়ার আদেশের পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে চেংডুর মার্কিন কনস্যুলেট বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে বেইজিং। এর মধ্যেই চেংডু কনস্যুলেট ছাড়তে শুরু করেছেন আমেরিকান কূটনীতিকরা।

হিউস্টনের কনস্যুলেট থেকে চীন বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ ''চুরি'' করার তৎপরতা চালাচ্ছিল বলে অভিযোগ আনে মার্কিন প্রশাসন।

‘বিরল এবং নাটকীয়’ পদক্ষেপ

যুক্তরাষ্ট্রের দিক থেকে একটি বিদেশি মিশন বন্ধ করে দেয়া নজিরবিহীন কিছু নয়। তবে এ ধরনের পদক্ষেপ সচরাচর ঘটে না এবং একবার ঘটে গেলে তা থেকে পিছিয়ে আসা কঠিন।

মনে রাখতে হবে চেংডুতে যা বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে তা একটি কনস্যুলেট, দূতাবাস নয়। তাই এখানে পররাষ্ট্র নীতিসংক্রান্ত কাজকর্ম হয় না। কিন্তু বাণিজ্য এবং বৈদেশিক কর্মকাণ্ডের আওতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে এর একটি ভূমিকা আছে।

যেহেতু হিউস্টনে চীনা কনস্যুলেট বন্ধ করে দেবার প্রতিশোধ হিসেবে চেংডুর মার্কিন কনস্যুলেট বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে-তাই এতে যে কূটনৈতিক অবকাঠামোর মাধ্যমে দুই দেশের যোগাযোগগুলো হয়-তার একটা ক্ষতি তো হচ্ছেই।

এর আগে পাল্টাপাল্টি ব্যবস্থা হিসেবে দুদেশকে ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ, কূটনৈতিক ভ্রমণের নতুন নিয়মকানুন, আর বিদেশি সংবাদদাতাদের বহিষ্কারের মত পদক্ষেপ নিতে দেখা গেছে। এবং সাধারণভাবে বলা যায়, যুক্তরাষ্ট্রই বেশি আক্রমণাত্মক ভূমিকা নিয়েছে।

গুপ্তচরবৃত্তি সীমা ছাড়িয়ে গেছে

সব দেশেই বিদেশি মিশনগুলো থেকে কিছুটা গুপ্তচরবৃত্তি চালানো হয়ে থাকে-এটা মোটামুটি ধরেই নেয়া হয়। কিন্তু মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন হিউস্টনে যা হচ্ছিল তা গ্রহণযোগ্য মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি।

মার্কিন প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, হিউস্টন কনস্যুলেটটি অর্থনৈতিক গুপ্তচরবৃত্তি এবং প্রভাব বিস্তারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে খারাপ দৃষ্টান্ত স্থাপন করছিল এবং তাদের মতে সবগুলো চীনা কূটনৈতিক স্থাপনাতেই এটা চলছে। সে কারণেই এই কর্মকর্তারা বলছেন, তারা চীনকে একটা শক্ত বার্তা দিতে চেয়েছিলেন যে এগুলো আর সহ্য করা হবে না।

এ মাসের প্রথম দিকে এফবিআইয়ের পরিচালক ক্রিস্টোফার রে একটি ভাষণ দিয়েছিলেন-যাতে তিনি বলেন, গত এক দশকে মার্কিন স্বার্থের প্রতি চীনা হুমকি অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি আরো বলেন, তাকে এখন গড়ে প্রতি ১০ ঘণ্টায় একটি নতুন কাউন্টার ইনটেলিজেন্স তদন্ত শুরু করতে হচ্ছে-যার সাথে চীন সম্পর্কিত। তবে বেইজিং সবসময়ই এসব অভিযোগকে বিদ্বেষমূলক অপপ্রচার বলে উড়িয়ে দিয়েছে।

তা ছাড়া সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সময় মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এশিয়া বিষয়ক শীর্ষ কর্মকর্তা ড্যানি রাসেল মনে করেন, এটা হয়তো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের রাজনৈতিক সমস্যা থেকে অন্যদিকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেবারও একটা চেষ্টা হতে পারে।

তাহলে কি এর সাথে আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের একটা সম্পর্ক আছে?

এর উত্তর ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ দুটোই হতে পারে। ‘হ্যাঁ ’ উত্তরের পক্ষে বলা যায়, ট্রাম্প এখন তার নির্বাচনী প্রচারাভিযানে চীনবিরোধী কথাবার্তা পুরোপুরিভাবে ব্যবহার করছেন। তার প্রচারকৌশলবিদরা মনে করেন এটা ভোটারদের মনে দাগ কাটবে।

ট্রাম্পের ২০১৬ সালের নির্বাচনী বিজয়ের আগেও চীনের ব্যাপারে কঠোর হবার কথা বলা হয়েছিল। এর সাথে এবার যোগ করা হচ্ছে করোনাভাইরাস মহামারির ক্ষেত্রে চীনের ভূমিকা। এই সংকটে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যা করেছেন তাতে তার জনপ্রিয়তার গুরুতর ক্ষতি হয়েছে, কিন্তু তার বার্তাটা হচ্ছে, কোভিড বিপর্যয়ের জন্য তিনি নন-বরং দায়ী হচ্ছে চীন।

আর ‘না’ উত্তরের পক্ষে যুক্তি হলো-ট্রাম্পের প্রশাসনের মধ্যে যারা কট্টরপন্থী-যেমন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও-তারা দীর্ঘদিন ধরেই বেইজিংএর বিরুদ্ধে কঠোর নীতি নেবার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছিলেন।

এখন যে দৃষ্টিভঙ্গী নেয়া হয়েছে, তার ভিত্তি স্থাপন করেছেন এরাই। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বরং কট্টরপন্থীদের পরামর্শ এবং তার নিজের একটা বাণিজ্য চুক্তি ও চীনা নেতা শি জিনপিংএর সাথে তার ‘বন্ধুত্ব’ বাড়ানোর আকাঙ্ক্ষার মধ্যে একটা দোদুল্যমান অবস্থায় ছিলেন।

তবে এখন কনস্যুলেট বন্ধ করার ঘটনায় আভাস মিলছে যে মার্কিন প্রশাসনের ভেতরে ‘হক‌’ বা কট্টরপন্থীরা এখন শক্তিশালী হয়ে উঠেছে ।

করোনাভাইরাস পৃথিবীতে যে দুর্যোগ নিয়ে এসেছে-তার ব্যাপারে চীনা সরকারের স্বচ্ছতার অভাব ওয়াশিংটনে ক্রোধ সৃষ্টি করেছে। আর এই ক্রোধ মার্কিন প্রশাসনের কট্টরপন্থীদের জন্য সহায়ক হয়েছে।

এর পরিণতি কী হতে পারে?

বলা যেতে পারে, স্বল্পমেয়াদে যা হবে তা হলো মার্কিন নির্বাচনের আগে পর্যন্ত বিপজ্জনকভাবে উত্তেজনা বৃদ্ধি।বিশ্লেষকরা মনে করে চীনারা উত্তেজনা বৃদ্ধি হোক এটা চায় না, এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও খুব গুরুতর সংঘাত চান না, সামরিক সংঘাত তো নয়ই।

ড্যানি রাসেল বলছেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা না বাড়ানোর যে নীতি এতদিন চীন-মার্কিন সম্পর্ককে সংঘাত থেকে রক্ষা করছিল তা এখন ছুঁড়ে ফেলে দেয়া হয়েছে।

নভেম্বরে মার্কিন নির্বাচনে কে জিতবে তার ওপরই আসলে নির্ভর করে দীর্ঘমেয়াদে এ ক্ষেত্রে কী ঘটবে। তবে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী জো বাইডেন হয়তো সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী হবেন কিন্তু প্রচারাভিযানে তিনিও চীনের ব্যাপারে কঠোর নীতি নেবার কথা বলছেন। কারণে হোয়াইট হাউসে ঢোকার প্রতিযোগিতায় এটি একটি জনপ্রিয় ইস্যু।

রক্ষণশীল মার্কিন থিংক ট্যাংকের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ জিম কারাফানো অবশ্য বলছেন, চীনকে চ্যালেঞ্জ করাটা আসলে উত্তেজনা বাড়াবে না বরং স্থিতিশীলত আনবে। তার কথা-“চীন কোথায় আমাদের স্বার্থের ক্ষতি করছে তা অতীতে আমরা পরিষ্কার করে বলিনি বলেই তাদের বাড় বেড়েছে।

তবে রিপাবলিকান রাজনীতিবিদ, উইলিয়াম কোহেন-যিনি ডেমোক্রেটিক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সময় প্রতিরক্ষমন্ত্রী ছিলেন-বলেন চীনকে বৈরি হিসেবে দেখাটা বিপজ্জনক।

তার কথায়, “চীনের সামরিক, অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত বিকাশের কারণেই যুক্তরাষ্ট্র বলছে আমরা এতদিন যেভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করেছি এখন আর সেভাবে পারবো না। কিন্তু তার পরও তো আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য করতে হবে।’

সূত্র: বিবিসি বাংলা।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মিসরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু শ্রমিকসহ নিহত ১৯
মিসরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু শ্রমিকসহ নিহত ১৯
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
চায়না রাউন্ড ট্রিপসহ নেপাল ও কক্সবাজার এয়ার টিকেট জিতলেন পাঠাও কুরিয়ার মার্চেন্টরা
চায়না রাউন্ড ট্রিপসহ নেপাল ও কক্সবাজার এয়ার টিকেট জিতলেন পাঠাও কুরিয়ার মার্চেন্টরা

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পরিবেশ পদক পেল স্নোটেক্স আউটারওয়্যার
জাতীয় পরিবেশ পদক পেল স্নোটেক্স আউটারওয়্যার

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির শাস্তির মুখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার জেডন সিলস
আইসিসির শাস্তির মুখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার জেডন সিলস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ পর্যন্ত ইনিংস ব্যবধানেই হারলো বাংলাদেশ
শেষ পর্যন্ত ইনিংস ব্যবধানেই হারলো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএসইউতে স্প্রিং সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
আইএসইউতে স্প্রিং সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরেছেন ৫৬ হাজার ৭৪৮ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৫৬ হাজার ৭৪৮ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করেছে’
‘বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, ১১ মামলার আসামি ডাকাত হাদি গ্রেফতার
লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, ১১ মামলার আসামি ডাকাত হাদি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিসরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু শ্রমিকসহ নিহত ১৯
মিসরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু শ্রমিকসহ নিহত ১৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে চার বিদেশি পিস্তলসহ ১১ সন্ত্রাসী আটক
বাগেরহাটে চার বিদেশি পিস্তলসহ ১১ সন্ত্রাসী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রবাসী হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রবাসী হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও
মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে