শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

♦ অনিয়ম তদন্তে সরকারের উচ্চপর্যায়ের কমিটি ♦ গ্রেপ্তার আতঙ্কে নির্বাচন কমিশনার ইসি সচিবসহ অনেকে
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

আতঙ্কে বিতর্কিত বিগত তিন সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। দুই প্রধান নির্বাচন কমিশনার গ্রেপ্তারের পর অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, বিভাগীয় কমিশনার, ডিসি, এসপি, ইউএনও এবং ওসিরা আতঙ্কে রয়েছেন। এ ছাড়া তিন নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় ইসির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত সচিব, যুগ্মসচিব, উপসচিব ও সহকারী সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা; সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারাও আতঙ্কে রয়েছেন। ইতোমধ্যে বিগত তিন নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে সরকার উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করেছে। এমনকি এ আতঙ্ক পৌঁছে গেছে তৃণমূলের ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা তথা প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার এবং পোলিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী স্কুল শিক্ষক পর্যন্ত। এ ছাড়া ভোট কেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা এসআই, এএসআই ও পুলিশ সদস্যরাও চিন্তায় রয়েছেন। এর মধ্যে অনেকে গ্রেপ্তারও হতে পারেন। গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাদের নজরদারিতে রেখেছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিতর্কিত তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা সবাই ভালো পারফরম্যান্সের কারণে প্রমোশন ও প্রাইজ পোস্টিংও পেয়েছেন।

এদিকে ২০১৪ সালের বিনা ভোটের নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন ইসিতে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে ছিলেন মোহাম্মদ আবদুল মোবারক, মোহাম্মদ আবু হাফিজ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. জাবেদ আলী ও মো. শাহ নেওয়াজ। সচিব ছিলেন ড. মোহাম্মদ সাদিক।

২০১৮ সালের নির্বাচনে সিইসি ছিলেন এ কে এম নূরুল হুদা। নির্বাচন কমিশনার ছিলেন প্রয়াত মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী। সচিব ছিলেন হেলালুদ্দীন আহমদ। এর মধ্যে সিইসি ও সচিব বর্তমানে জেলে রয়েছেন। এ কমিশনে একমাত্র মাহবুব তালুকদারই সব অনিয়মের প্রতিবাদ করেছিলেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনের সময় সিইসি ছিলেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। নির্বাচন কমিশনার হিসেবে ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান; রাশেদা সুলতানা; মো. আলমগীর ও মো. আনিছুর রহমান। সচিব ছিলেন জাহাঙ্গীর আলম। এ কমিশনের সিইসি ও সচিব জেলে রয়েছেন। বিতর্কিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে অনিয়মে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে সাবেক বিচারপতি শামীম হাসনাইনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের কমিটি করছে সরকার। দ্রুত এ কমিটি কাজ শুরু করবে। বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ ব্যাপারে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এ কমিটিকে ভবিষ্যতে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় সুপারিশ পেশ করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সাবেক অতিরিক্ত সচিব শামীম আল মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক (সুপণ), জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার তাজরিয়ান আকরাম হোসাইন ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আবদুল আলীম। প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ তিনটি নির্বাচন নিয়ে দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে এবং এসব নির্বাচনে নানা কৌশলে জনগণের ভোট প্রদানের অধিকার ভূলুণ্ঠিত করে সাজানো প্রক্রিয়ায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করার জোরালো অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধানে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে, তা লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগও এসব নির্বাচন পরিচালনাকারীদের বিরুদ্ধে রয়েছে। এতে দেশে আইনের শাসন, গণতন্ত্র এবং মৌলিক মানবাধিকার বিপন্ন হয়েছে বলে আশঙ্কা রয়েছে। ‘জনগণের ভোট ছাড়া’ নির্বাচন সম্পন্ন করা এবং রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বিএনপির করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে ফের চার দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। ঢাকার মহানগর হাকিম আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ গতকাল শুনানি শেষে রিমান্ডের আদেশ দেন। গত রবিবার গ্রেপ্তার করার পর সোমবার নূরুল হুদাকে চার দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছিলেন আদালত। সেই রিমান্ড শেষে গতকাল তাকে আদালতে হাজির করে পুনরায় ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং মামলা, গুম, খুন ও তথ্য সংরক্ষণ সমন্বয়ক সালাহ উদ্দিন খান গত রবিবার শেরেবাংলা নগর থানায় এ মামলা করেন। মামলায় ২০১৪ সালের নির্বাচনের সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, ২০১৮ সালের নির্বাচনে সিইসি এ কে এম নূরুল হুদা ও ২০২৪ সালের নির্বাচনের সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের পাশাপাশি তাদের সময়ের নির্বাচন কমিশনারদের আসামি করা হয়। পাশাপাশি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) হাসান মাহমুদ খন্দকার, এ কে এম শহীদুল হক, জাবেদ পাটোয়ারী, বেনজীর আহমেদ ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে আসামি করা হয়েছে মামলায়। মামলার এজাহারে বলা হয়, ওই তিন নির্বাচনে ‘গায়েবি মামলা, অপহরণ, গুম, খুন ও নির্যাতনের’ ভয় দেখিয়ে, বিএনপি নেতা-কর্মীদের ‘গণগ্রেপ্তার’ করে নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে দূরে রাখা হয়। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে থাকা সত্ত্বেও সংবিধান লঙ্ঘন, নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন, সরকারি কর্মচারী হয়েও অবৈধভাবে ভোটে হস্তক্ষেপ, ভয়ভীতি দেখিয়ে ভোটের কাজ সম্পন্ন করা ও জনগণের ভোট না পেলেও সংসদ সদস্য হিসেবে মিথ্যাভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। ওই ঘটনার সাক্ষী সব ভোট কেন্দ্র এলাকার ভোটাররা এবং ভোটারদের মধ্যে যারা ভোট প্রদান করতে বঞ্চিত হয়েছেন তারাসহ ভোট কেন্দ্রে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া ভোট কেন্দ্রে অনেক সৎ প্রিসাইডিং অফিসার, পুলিশ অফিসারসহ স্থানীয় লোকজন এবং অন্যরা ঘটনার সাক্ষী হবেন। ‘এ ছাড়া ব্যালট পেপারে যে সিল ও স্বাক্ষর রয়েছে, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলেই প্রকৃতভাবে তারা ভোট দিয়েছেন কি না সে বিষয়ে উল্লিখিত ঘটনার সঠিক রহস্য তদন্তে সত্য উদ্ঘাটিত হবে।’ এ মামলার পর পরই সাবেক দুই সিইসিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এজন্য তৃণমূলের ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা পর্যন্ত এ মামলার কারণে আতঙ্কে রয়েছেন। এ ছাড়া সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল তিন দিনের রিমান্ডে রয়েছেন। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত বৃহস্পতিবার হাবিবুল আউয়ালের এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। দিনের ভোট রাতে করাসহ প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় হাবিবুল আউয়ালের ১০ দিন রিমান্ডের আবেদন করেছিল পুলিশ। শুনানি নিয়ে তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। আজ তার রিমান্ড শেষ হওয়ার কথা। এদিকে বিগত তিন নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট সব পর্যায়ের দায়িত্বশীলদের আইনের আওতায় আনার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এ উদ্যোগকে কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে নির্বাচন পর্যবেক্ষক মুনিরা খান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের সদিচ্ছা এবং সহযোগিতা ছাড়া কোনো নির্বাচন কমিশন চেষ্টা করলেও নির্বাচনটাকে পরিপূর্ণভাবে সুষ্ঠু-অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে পারে না। কেননা সেখানে সরকারের সম্পূর্ণ সহযোগিতা ও সদিচ্ছার প্রয়োজন হয়। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন একটা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। যারা রাষ্ট্রপতির কাছে শপথ নিয়ে দেশে নির্বাচন পরিচালনার কথা বলেছেন। তাদের সেই শপথের মান যদি রাখতে হয়, তাদের সুষ্ঠু-অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতেই হবে। এর বাইরে যদি তারা করেন, তাহলে সেটা অপরাধ।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক এনসিপি নেতাদের
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক এনসিপি নেতাদের
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
নির্বাচনে মাঠে থাকবে ৮০ হাজার সেনা
নির্বাচনে মাঠে থাকবে ৮০ হাজার সেনা
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
সর্বশেষ খবর
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে ১১তম ইয়ার্ন, ফেব্রিক এন্ড এক্সেসরিজ শো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে ১১তম ইয়ার্ন, ফেব্রিক এন্ড এক্সেসরিজ শো

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খান আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খান আর নেই

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতিমুক্ত-বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথপ্রদর্শক হবে তরুণরা: আসিফ
দুর্নীতিমুক্ত-বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথপ্রদর্শক হবে তরুণরা: আসিফ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, জনসচেতনতায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, জনসচেতনতায় লিফলেট বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লক্ষ্মীপুরে জাতীয় যুব দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে জাতীয় যুব দিবসে র‌্যালি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ১৭৮ জন প্রশিক্ষিত যুব-যুবনারীর মাঝে ঋণ বিতরণ
বগুড়ায় ১৭৮ জন প্রশিক্ষিত যুব-যুবনারীর মাঝে ঋণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে কিন্ডারগার্টেনকে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তি করার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
চাঁদপুরে কিন্ডারগার্টেনকে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তি করার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় বন্যার শঙ্কা
চার জেলায় বন্যার শঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ শুরু ১৮ আগস্ট
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ শুরু ১৮ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে : দুদক চেয়ারম্যান
হাসিনার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে : দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট বন্ধ
কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসের কর্মসূচি পালন
চাঁদপুরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসের কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে মাইজভাণ্ডারী শাহ এমদাদীয়া ব্লাড ডোনার্স গ্রুপের রক্তদান কর্মসূচি
কুয়েতে মাইজভাণ্ডারী শাহ এমদাদীয়া ব্লাড ডোনার্স গ্রুপের রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মোংলায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুহিন হত্যাকাণ্ড : সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আর্টিকেল নাইনটিন
তুহিন হত্যাকাণ্ড : সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আর্টিকেল নাইনটিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় আরেক আসামি গ্রেফতার
সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় আরেক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনাপোলে থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বেনাপোলে থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলেন জামায়াত আমির
চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলেন জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দর-পরিষ্কার ঝকঝকে নখ পেতে যা করবেন
সুন্দর-পরিষ্কার ঝকঝকে নখ পেতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও
লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ
আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ
শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?
‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়
আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়

মাঠে ময়দানে

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা