শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৪, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

বেশির ভাগ মামলার আসামি, তদন্তে ঢিমেতাল
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের ১১ মাস পার হলেও এখনো নিখোঁজ ১৮৭ জন পুুলিশ সদস্য। কাজে যোগ না দেওয়া পুলিশ সদস্যের বেশির ভাগই কোনো না কোনো মামলার আসামি। তাদের কেউ জামিনে গিয়ে ফেরেননি, আবার কেউ ছুটি নিয়ে গা-ঢাকা দিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ ধরনের মামলা পুলিশেরই বিভিন্ন ইউনিট তদন্ত করলেও তাতে খুব একটা অগ্রগতি নেই। পলাতক থেকেও অনেক সাবেক কর্মকর্তা পুলিশে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

জানা গেছে, হদিস না থাকা পুলিশ সদস্যদের অনেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, বরিশালসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে কর্মরত ছিলেন। তিন মাস ধরে কাজে যোগ দেননি পুলিশ একাডেমি সারদায় কর্মরত থাকা পুলিশ সুপার (প্রশাসন এবং লজিস্টিক) তারেক বিন রশীদ এবং তার স্ত্রী রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে থাকা পুলিশ সুপার হুমায়রা পারভীন। তারা ইতোমধ্যে দেশ ছেড়েছেন বলে জানা গেছে। একই তালিকায় রয়েছেন ২৪ ব্যাচের অতিরিক্ত ডিআইজি দম্পতি সুদীপ কুমার চক্রবর্তী ও সুনন্দা রায় দম্পতি। পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক ইনামুল হক বলেন, এখন পর্যন্ত এ সংখ্যা ১৮৭। তবে এর মধ্যে অনেকে বরখাস্ত এবং বাধ্যতামূলক অবসরে গেছেন। যাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে কিংবা যারা বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার আসামি তাদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইন অনুযায়ী তদন্ত হচ্ছে।

একাধিক সূত্র বলছে, সরকার পতনের পর পলাতক থাকা বেশির ভাগই সরকার পতনের আগমুহূর্তে রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন-পীড়নে সক্রিয় ছিলেন এমন ১৩৩ জনকে ইতোমধ্যে বাধ্যতামূলক অবসর এবং ওএসডি করা হয়েছে। কিছু কর্মকর্তা সরাসরি চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কর্মকর্তার সংখ্যা ৫১ জনের মতো। বাধ্যতামূলক অবসর এবং ওএসডি হওয়া কর্মকর্তার অনেকেই বিতর্কিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন জেলার এসপি, রেঞ্জ ডিআইজি ও মেট্রোপলিটন কমিশনার ছিলেন। এদের মধ্যে রয়েছেন পুলিশের বিশেষ শাখার সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, অপরাধ তদন্ত বিভাগের সাবেক প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া ও কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান। অবসরে যাওয়ার আগে তাঁদের প্রায় সবাই আত্মগোপনে ছিলেন। আত্মগোপনে থাকা এসব পুলিশ সদস্যের বেশির ভাগই ভারতে, ইউরোপে এবং যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া ১৮৭ সদস্যের মধ্যে ডিআইজি থেকে সহকারী পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার কর্মকর্তা আছেন ১৬ জন। পুলিশ পরিদর্শক আছেন পাঁচজন, উপপরিদর্শক (এসআই) পদমর্যাদার কর্মকর্তা আছেন ১৪ জন। অন্যদের মধ্যে এএসআই ৯ জন, নায়েক সাতজন ও কনস্টেবল ১৩৬ জন। শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মনিরুজ্জামান (স্বেচ্ছায় চাকরি থেকে অবসরের আবেদন করেছেন), ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, ডিবির সাবেক যুগ্ম কমিশনার খোন্দকার নুরুন্নবী ও সঞ্জিত কুমার রায়, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান, রংপুর মহানগর পুলিশের (আরপিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার উত্তম কুমার পাল এবং পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি প্রলয় কুমার জোয়ারদার।

এসপি থেকে এএসপি পদমর্যাদার আত্মগোপনে থাকা অন্য আট কর্মকর্তা হলেন আরপিএমপির উপকমিশনার মো. আবু মারুফ হোসেন, আরপিএমপির ডিবির উপকমিশনার মো. শাহ নূর আলম, ডিএমপির সাবেক এডিসি মো. রওশানুল হক, ডিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার মফিজুর রহমান ও মো. ইফতেখার মাহমুদ, আরপিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. আরিফুজ্জামান ও মো. আল ইমরান হোসেন এবং সিরাজগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার জন রানা। পরিদর্শক পদে কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া কর্মকর্তারা হলেন লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা থানার সাবেক ওসি মো. মাহফুজার রহমান, কুমিল্লার সদর দক্ষিণ মডেল থানার পরিদর্শক খাদেমুল বাহার বিন আবেদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর সার্কেলের পরিদর্শক মো. ইউসুফ হাসান, ডিএমপির সাবেক পরিদর্শক জাকির হোসাইন ও ঢাকা জেলা পুলিশের পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন। সম্প্রতি ডিএমপির গুরুত্বপূর্ণ গুলশান থানার সাবেক অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহমুদুর রহমান মঞ্জু ব্যক্তিগত প্রয়োজনে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন। নির্ধারিত সময়ে কর্মস্থলে ফেরার কথা থাকলেও চার মাস পেরিয়ে গেছে, এখনো ফেরেননি। জুলাই অভ্যুত্থানে পুলিশের গুলিতে হতাহতের ঘটনায় সারা দেশে এ পর্যন্ত ৭৬১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় আসামির তালিকায় পুলিশের সাবেক দুজন আইজিপি থেকে শুরু করে কনস্টেবল পর্যন্ত ১ হাজার ১৬৮ সদস্যও রয়েছেন। এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন মাত্র ৪২ জন। তবে ঘটনার প্রায় ১১ মাস পরও কোনো মামলার তদন্ত শেষ হয়নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের বক্তব্য তদন্ত চলছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব তদন্ত প্রকৃতপক্ষে দীর্ঘসূত্রতায় নিমজ্জিত। কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে এখনো চার্জশিট দাখিল হয়নি, নেই গ্রেপ্তারের উদ্যোগও। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ও আইন সালিশ কেন্দ্র (আসক) বিভিন্ন সময় বিবৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছে, আইনের রক্ষকদের বিচারের বাইরে থাকার সুযোগ থাকা মানে দায়মুক্তির সংস্কৃতিকে আরও প্রাতিষ্ঠানিক করা। এই প্রবণতা থামাতে না পারলে প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
কনসার্টে ভাঙচুর গোলাগুলি
কনসার্টে ভাঙচুর গোলাগুলি
প্রতিবেশীর বাড়িতে উদ্ধার বস্তাবন্দি শিশুর লাশ
প্রতিবেশীর বাড়িতে উদ্ধার বস্তাবন্দি শিশুর লাশ
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
অনুপ্রবেশের কারণেই মুসলমান বাড়ছে ভারতে : অমিত শাহ
অনুপ্রবেশের কারণেই মুসলমান বাড়ছে ভারতে : অমিত শাহ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
প্রাণ দিয়েছেন শ্রমিকের সন্তান, ফায়দা লোটেন রাজনীতিবিদরা
প্রাণ দিয়েছেন শ্রমিকের সন্তান, ফায়দা লোটেন রাজনীতিবিদরা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস
কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস
প্রতিবাদে শ্রমিক বিক্ষোভ দিনভর বন্ধ বাস চলাচল
প্রতিবাদে শ্রমিক বিক্ষোভ দিনভর বন্ধ বাস চলাচল
দেশে কমছে উৎপাদন বাড়ছে ডাল আমদানি
দেশে কমছে উৎপাদন বাড়ছে ডাল আমদানি
হালাল পণ্যের বিশ্ববাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
হালাল পণ্যের বিশ্ববাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
সর্বশেষ খবর
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৫৮৬ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৫৮৬ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমি কখনো নিরপেক্ষতা হারাইনি: জনপ্রশাসন সচিব
আমি কখনো নিরপেক্ষতা হারাইনি: জনপ্রশাসন সচিব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু
ফেনীতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু
শেরপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক ডিসিয়ানদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক ডিসিয়ানদের ১০ দফা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেইশা কফি: প্রতি কেজি ৩৬ লাখ টাকা
গেইশা কফি: প্রতি কেজি ৩৬ লাখ টাকা

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর মেধা বৃদ্ধির সঠিক পথ: মোবাইল নয়, গল্প, বই ও ধ্যান
শিশুর মেধা বৃদ্ধির সঠিক পথ: মোবাইল নয়, গল্প, বই ও ধ্যান

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

একটি আইফোনই ফাঁস করল আন্তর্জাতিক ফোন পাচারের চক্র
একটি আইফোনই ফাঁস করল আন্তর্জাতিক ফোন পাচারের চক্র

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পিআরসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পিআরসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন; সুপারিশ থেকে বাদ পড়া প্রার্থীরা ফের শাহবাগে
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন; সুপারিশ থেকে বাদ পড়া প্রার্থীরা ফের শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোটের লোভে জামায়াত ধর্মকে ব্যবহার করছে: টুকু
ভোটের লোভে জামায়াত ধর্মকে ব্যবহার করছে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচি শুরু
গাজীপুরে টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার স্ত্রী ও বোনকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে’
‘আমার স্ত্রী ও বোনকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু
নারায়ণগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচেতনতা আর টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সচেতনতা আর টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জৈব সার উৎপাদনে স্বাবলম্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশিক
জৈব সার উৎপাদনে স্বাবলম্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা