শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

ওবায়দুল কাদের ১০ বছরের বেশি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার এক অনন্য রেকর্ড অর্জন করেন তিনি। পাশাপাশি ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগের মন্ত্রী। এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে তিনি যেমন লুটেপুটে খেয়েছেন, তেমন দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর টাকার বিনিময়ে কমিটি গঠন, মনোনয়ন বাণিজ্য করে কামিয়েছেন হাজার কোটি টাকা।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত হিসাব কষে দেখা গেছে, এসব কমিটি এবং মনোনয়ন থেকে ওবায়দুল কাদের অন্তত ৩ হাজার কোটি টাকা উপার্জন করেছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কমিটি গঠনে তাঁর ছিল একক এখতিয়ার। কমিটি করে তিনি শুধু শেখ হাসিনার কাছ থেকে একটি মৌখিক সম্মতি আদায় করতেন। আর এ কমিটি গঠনের মাধ্যমে দুই হাতে টাকা কামিয়েছেন আওয়ামী লীগের এই বিতর্কিত সাধারণ সম্পাদক, দলেই যাকে সবাই ডাকে কাউয়া কাদের নামে।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, একটি ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটি থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় কমিটি পর্যন্ত সর্বত্র চলত টাকার খেলা। সেখানে দলের নেতা-কর্মীদের যোগ্যতা বিচার করা হতো না। ওয়ার্ড পর্যায়ের একটি কমিটি হওয়ার জন্য নির্ধারিত মূল্য ছিল অন্তত ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা। যদি ওয়ার্ড পর্যায়ে বড় ধরনের নেতা হতে চায়, যেমন ওয়ার্ড সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক তাহলে অন্তত ২০ লাখ টাকা তাঁকে দিতে হতো। থানা পর্যায়ে কমিটির জন্য ১৫ থেকে ২০ লাখ পর্যন্ত দিতে হতো একজনকে। আর জেলা পর্যায়ের কমিটির জন্য ছিল ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত। আর এটি যদি মহানগরের কমিটি হয় তাহলে তার ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল। ১০ বছরে আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা পর্যায়ে যত কমিটি হয়েছে তার সবকিছু টাকার বিনিময়ে হয়েছে। এ টাকাগুলো আসত অভিনব পন্থায়। আওয়ামী লীগের আটজন সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। আটজন সাংগঠনিক সম্পাদককে আট বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাঁরা যে কোনো কমিটির জন্য প্রথমে নিলামের মতো করে টাকা দাবি করতেন। কে কত টাকা দিতে পারবেন। যাঁরা সর্বোচ্চ টাকা দেওয়ার ব্যাপারে সম্মত হতেন তাঁদের নাম সাংগঠনিক সম্পাদকরা দিতেন ওবায়দুল কাদেরের কাছে। এরপর ওবায়দুল কাদের তাঁদের কমিটির জন্য কত টাকা পাচ্ছেন তাঁর হিসাবনিকাশ ইত্যাদি যাচাইবাছাই করতেন। তিনি কোনো দিনই দেখতেন না ওই কর্মী আসলেই আওয়ামী লীগ করেন কি না কিংবা কমিটিতে থাকার মতো তাঁর যোগ্যতা আছে কি না। বরং টাকার অঙ্কে কে বেশি হলেন সেটাই তাঁর বিবেচ্য বিষয় ছিল। যাঁরা কমিটির জন্য সর্বোচ্চ টাকা দিতেন তাঁদের কমিটি ওবায়দুল কাদের পাশ করে দিতেন। টাকার লেনদেন হয়নি জন্যই ঢাকা উত্তর-দক্ষিণের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেননি ওবায়দুল কাদের। এ রকম বহু জায়গায় আছে যেখানে কমিটির জন্য যে নির্ধারিত মূল্য ধরা হয়েছিল, সেই মূল্য দিতে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য ওবায়দুল কাদের কমিটি করেননি। ফলে সব কমিটিতেই জায়গা পেয়েছেন লুটেরা দুর্বৃত্তরা। যাঁরা এ কমিটির পরিচয় ব্যবহার করে ইচ্ছেমতো লুটপাট করেছেন। আমরা ফরিদপুরের বরকত-রুবেলের কথা যেমন জানি, ঠিক সে রকমভাবে ঢাকায়ও আওয়ামী লীগের কমিটির সদস্য হাজার কোটি টাকা লুটপাটের খবরও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কোনো কোনো থানা বা জেলায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য লুটেরা মন্ত্রী-এমপিরা কমিটির জন্য টাকা দিতেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, লোটাস কামাল তাঁর পুরো নির্বাচনি এলাকার সব কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা এককালীন দিয়েছিলেন। সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এ বি এম তাজুল ইসলাম তাঁর নির্বাচনি এলাকায় কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে ১০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন বলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাই প্রকাশ্যে বলাবলি করেন। কমিটি বাণিজ্য ছাড়াও ওবায়দুল কাদের সংগঠন বিক্রি করে আয় করেছেন অন্যভাবে। ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় জাতীয় নির্বাচন হয়েছে দুটি। স্থানীয় নির্বাচন হয়েছে দুটি। উপজেলা নির্বাচন হয়েছে দুটি। পৌর এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও হয়েছে। এসব নির্বাচনে প্রতীক দেওয়ার মাধ্যমে মনোনয়ন বাণিজ্যের পথ অবারিত করে দেওয়া হয়। বিরোধী দল যেহেতু এ ভোটারবিহীন একতরফা এবং প্রহসনের নির্বাচন বর্জন করে সেজন্য আওয়ামী লীগের লুটেরা দুর্বৃত্তরা মনোনয়ন পাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়তেন। এ সময় মনোনয়ন পেলেই এমপি হওয়া যাবে, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান কিংবা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়া যাবে-এ রকম প্রত্যাশা থেকে সবাই টাকা ঢালতেন অকাতরে। এসব পদে বসলেই অবাধে লুটপাটের পথ খুলে যেত। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মনোনয়ন বাণিজ্যের টাকার প্রধান কালেক্টর ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া। বিপ্লব বড়ুয়ার কাছে একটি তালিকা ছিল কোন মনোনয়নের জন্য কী ধরনের টাকা দিতে হবে। ধরা যাক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জন্য ২০ লাখ থেকে শুরু করে ৫০ লাখ পর্যন্ত দেওয়ার ঘটনা রয়েছে। উপজেলার চেয়ারম্যানের জন্য ১ কোটি থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত দেওয়ার নজির আছে। পৌরসভার মেয়র পদের জন্য ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি পর্যন্ত ঘুষ লেনদেনের ঘটনা ঘটেছে। আর সংসদ নির্বাচনের জন্য কোনো নির্ধারিত মূল্য ছিল না। রীতিমতো নিলামের মাধ্যমে টাকা তোলা হতো।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সর্বশেষ ডামি নির্বাচনের সময় ওবায়দুল কাদের শুধু ঢাকার একটি আসনে মনোনয়ন দিয়ে ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জের এমপি সাবেক পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীকে মনোনয়ন দেবেন না বলে শেখ হাসিনা জানান দলের মনোনয়ন বোর্ডের সভায়। কিন্তু এরপর গোলাম দস্তগীর গাজী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা করেন। ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে তাঁর শত কোটি টাকার লেনদেন পাকা হয়। এ টাকা সংগ্রহ করেন বিপ্লব বড়ুয়া সিঙ্গাপুরে গিয়ে। এ টাকার মাধ্যমে গোলাম দস্তগীর গাজী মনোনয়ন কিনে নেন। আওয়ামী লীগের এ রকম এমপির সংখ্যা হাতেগোনা কয়েকজন, যারা টাকা ছাড়া এমপি হয়েছেন। সে সময় আওয়ামী লীগের নেতারা অভিযোগ করতেন, শুধু হাতেগোনা কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা টাকা ছাড়া এমপি হতে পারছেন। কিন্তু বাকি সবাই এমপি হয়েছেন টাকার বিনিময়ে। ওবায়দুল কাদের এসব টাকা নিয়ে বলতেন, তিনি দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমে ব্যয় করবেন। কিন্তু বাস্তবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নয়, বরং তিনি তাঁর নিজের পকেটে ঢুকিয়েছেন। সবচেয়ে বড় কমিটি বাণিজ্যের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা জেলার কমিটির ক্ষেত্রে। শেখ হাসিনার তৎকালীন বেসরকারি বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ঢাকা জেলা কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে ২০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ঢাকা জেলার কমিটি গঠন হওয়ার পর সালমান এফ রহমান কমিটির সদস্যদের নিয়ে যে বৈঠক করেন সে বৈঠকে তিনি বলেন যে ২০০ কোটি টাকা খরচ করে তোমাদের কমিটি করেছি। আমি যা বলব সেভাবে তোমাদের কাজ করতে হবে। না হলে আমি এ কমিটি বাতিল করে দেব। ওবায়দুল কাদের শুধু ছাত্রলীগ আর যুবলীগের কমিটি গঠন করতে পারেননি। গঠন করার ক্ষেত্রে তাঁর কোনো ভূমিকা ছিল না। কারণ যুবলীগের কমিটি বাণিজ্য করতেন শেখ ফজলে শামস পরশ এবং তাঁর স্ত্রী নাহিদ যূথী। অন্যদিকে ছাত্রলীগের কমিটি বাণিজ্য করতেন ছাত্রলীগের দুই নেতা। এসব কমিটি বাণিজ্যের ফলে ব্যবসায়ী, লুটেরা, চোরাকারবারি, মাদক কারবারি এমনকি খুনের মামলার আসামি পর্যন্ত বিভিন্ন কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন। যার ফলে আওয়ামী লীগের নেতারাই স্বীকার করেন যে কমিটি বাণিজ্য আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে দিয়েছে। যে কমিটি বাণিজ্য থেকে হাজার কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েছেন ওবায়দুল কাদের নিজে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু
মার্কিন শুল্ক আরোপে উদ্বেগ বিএনপির
মার্কিন শুল্ক আরোপে উদ্বেগ বিএনপির
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শতাধিক ঘর ক্ষতিগ্রস্ত
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শতাধিক ঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্টিলের বাক্স থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক
যশোরে স্টিলের বাক্স থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লামায় পর্যটন কেন্দ্রগুলো সাময়িক বন্ধ
লামায় পর্যটন কেন্দ্রগুলো সাময়িক বন্ধ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে করোনা সচেতনতায় মাস্ক বিতরণ
শিবচরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে করোনা সচেতনতায় মাস্ক বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনাসহ ৩ জনের বিচার শুরুর আদেশ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনাসহ ৩ জনের বিচার শুরুর আদেশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেটসহ ১৫ লাখ টাকার মালামাল জব্দ
বিমানবন্দরে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেটসহ ১৫ লাখ টাকার মালামাল জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনাল মাঠে বসে দেখবেন ট্রাম্প
ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনাল মাঠে বসে দেখবেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানব শুক্রাণু ও ডিম্বাণুতে মিলেছে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি: গবেষণা
মানব শুক্রাণু ও ডিম্বাণুতে মিলেছে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি: গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবি, ৯ জেলে উদ্ধার, নিখোঁজ ৩
বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবি, ৯ জেলে উদ্ধার, নিখোঁজ ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও আইপিএলে কেলেঙ্কারি, গ্রেফতার ১
আবারও আইপিএলে কেলেঙ্কারি, গ্রেফতার ১

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর অডিশনের গল্প ভাগ করে নিলেন নতুন ‘সুপারম্যান’
রোমাঞ্চকর অডিশনের গল্প ভাগ করে নিলেন নতুন ‘সুপারম্যান’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে আবারও রাশিয়ার বড় ড্রোন হামলা
ইউক্রেনে আবারও রাশিয়ার বড় ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৬ সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৬ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছরের বেশি সময় পর টেস্ট একাদশে আর্চারের
চার বছরের বেশি সময় পর টেস্ট একাদশে আর্চারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড্ডায় পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী মোজাম্মেল গ্রেফতার
বাড্ডায় পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী মোজাম্মেল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকাসহ চার বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
ঢাকাসহ চার বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি হামাসের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পুশইন সন্দেহে সীমান্ত থেকে আটক ৭
জামালপুরে পুশইন সন্দেহে সীমান্ত থেকে আটক ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা
অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বিরতি ভেঙে ব্ল্যাকপিংকের অন্যরকম প্রত্যাবর্তন
দীর্ঘ বিরতি ভেঙে ব্ল্যাকপিংকের অন্যরকম প্রত্যাবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’
‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা