শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

ওবায়দুল কাদের ১০ বছরের বেশি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার এক অনন্য রেকর্ড অর্জন করেন তিনি। পাশাপাশি ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগের মন্ত্রী। এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে তিনি যেমন লুটেপুটে খেয়েছেন, তেমন দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর টাকার বিনিময়ে কমিটি গঠন, মনোনয়ন বাণিজ্য করে কামিয়েছেন হাজার কোটি টাকা।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত হিসাব কষে দেখা গেছে, এসব কমিটি এবং মনোনয়ন থেকে ওবায়দুল কাদের অন্তত ৩ হাজার কোটি টাকা উপার্জন করেছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কমিটি গঠনে তাঁর ছিল একক এখতিয়ার। কমিটি করে তিনি শুধু শেখ হাসিনার কাছ থেকে একটি মৌখিক সম্মতি আদায় করতেন। আর এ কমিটি গঠনের মাধ্যমে দুই হাতে টাকা কামিয়েছেন আওয়ামী লীগের এই বিতর্কিত সাধারণ সম্পাদক, দলেই যাকে সবাই ডাকে কাউয়া কাদের নামে।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, একটি ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটি থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় কমিটি পর্যন্ত সর্বত্র চলত টাকার খেলা। সেখানে দলের নেতা-কর্মীদের যোগ্যতা বিচার করা হতো না। ওয়ার্ড পর্যায়ের একটি কমিটি হওয়ার জন্য নির্ধারিত মূল্য ছিল অন্তত ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা। যদি ওয়ার্ড পর্যায়ে বড় ধরনের নেতা হতে চায়, যেমন ওয়ার্ড সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক তাহলে অন্তত ২০ লাখ টাকা তাঁকে দিতে হতো। থানা পর্যায়ে কমিটির জন্য ১৫ থেকে ২০ লাখ পর্যন্ত দিতে হতো একজনকে। আর জেলা পর্যায়ের কমিটির জন্য ছিল ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত। আর এটি যদি মহানগরের কমিটি হয় তাহলে তার ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল। ১০ বছরে আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা পর্যায়ে যত কমিটি হয়েছে তার সবকিছু টাকার বিনিময়ে হয়েছে। এ টাকাগুলো আসত অভিনব পন্থায়। আওয়ামী লীগের আটজন সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। আটজন সাংগঠনিক সম্পাদককে আট বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাঁরা যে কোনো কমিটির জন্য প্রথমে নিলামের মতো করে টাকা দাবি করতেন। কে কত টাকা দিতে পারবেন। যাঁরা সর্বোচ্চ টাকা দেওয়ার ব্যাপারে সম্মত হতেন তাঁদের নাম সাংগঠনিক সম্পাদকরা দিতেন ওবায়দুল কাদেরের কাছে। এরপর ওবায়দুল কাদের তাঁদের কমিটির জন্য কত টাকা পাচ্ছেন তাঁর হিসাবনিকাশ ইত্যাদি যাচাইবাছাই করতেন। তিনি কোনো দিনই দেখতেন না ওই কর্মী আসলেই আওয়ামী লীগ করেন কি না কিংবা কমিটিতে থাকার মতো তাঁর যোগ্যতা আছে কি না। বরং টাকার অঙ্কে কে বেশি হলেন সেটাই তাঁর বিবেচ্য বিষয় ছিল। যাঁরা কমিটির জন্য সর্বোচ্চ টাকা দিতেন তাঁদের কমিটি ওবায়দুল কাদের পাশ করে দিতেন। টাকার লেনদেন হয়নি জন্যই ঢাকা উত্তর-দক্ষিণের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেননি ওবায়দুল কাদের। এ রকম বহু জায়গায় আছে যেখানে কমিটির জন্য যে নির্ধারিত মূল্য ধরা হয়েছিল, সেই মূল্য দিতে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য ওবায়দুল কাদের কমিটি করেননি। ফলে সব কমিটিতেই জায়গা পেয়েছেন লুটেরা দুর্বৃত্তরা। যাঁরা এ কমিটির পরিচয় ব্যবহার করে ইচ্ছেমতো লুটপাট করেছেন। আমরা ফরিদপুরের বরকত-রুবেলের কথা যেমন জানি, ঠিক সে রকমভাবে ঢাকায়ও আওয়ামী লীগের কমিটির সদস্য হাজার কোটি টাকা লুটপাটের খবরও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কোনো কোনো থানা বা জেলায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য লুটেরা মন্ত্রী-এমপিরা কমিটির জন্য টাকা দিতেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, লোটাস কামাল তাঁর পুরো নির্বাচনি এলাকার সব কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা এককালীন দিয়েছিলেন। সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এ বি এম তাজুল ইসলাম তাঁর নির্বাচনি এলাকায় কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে ১০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন বলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাই প্রকাশ্যে বলাবলি করেন। কমিটি বাণিজ্য ছাড়াও ওবায়দুল কাদের সংগঠন বিক্রি করে আয় করেছেন অন্যভাবে। ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় জাতীয় নির্বাচন হয়েছে দুটি। স্থানীয় নির্বাচন হয়েছে দুটি। উপজেলা নির্বাচন হয়েছে দুটি। পৌর এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও হয়েছে। এসব নির্বাচনে প্রতীক দেওয়ার মাধ্যমে মনোনয়ন বাণিজ্যের পথ অবারিত করে দেওয়া হয়। বিরোধী দল যেহেতু এ ভোটারবিহীন একতরফা এবং প্রহসনের নির্বাচন বর্জন করে সেজন্য আওয়ামী লীগের লুটেরা দুর্বৃত্তরা মনোনয়ন পাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়তেন। এ সময় মনোনয়ন পেলেই এমপি হওয়া যাবে, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান কিংবা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়া যাবে-এ রকম প্রত্যাশা থেকে সবাই টাকা ঢালতেন অকাতরে। এসব পদে বসলেই অবাধে লুটপাটের পথ খুলে যেত। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মনোনয়ন বাণিজ্যের টাকার প্রধান কালেক্টর ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া। বিপ্লব বড়ুয়ার কাছে একটি তালিকা ছিল কোন মনোনয়নের জন্য কী ধরনের টাকা দিতে হবে। ধরা যাক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জন্য ২০ লাখ থেকে শুরু করে ৫০ লাখ পর্যন্ত দেওয়ার ঘটনা রয়েছে। উপজেলার চেয়ারম্যানের জন্য ১ কোটি থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত দেওয়ার নজির আছে। পৌরসভার মেয়র পদের জন্য ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি পর্যন্ত ঘুষ লেনদেনের ঘটনা ঘটেছে। আর সংসদ নির্বাচনের জন্য কোনো নির্ধারিত মূল্য ছিল না। রীতিমতো নিলামের মাধ্যমে টাকা তোলা হতো।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সর্বশেষ ডামি নির্বাচনের সময় ওবায়দুল কাদের শুধু ঢাকার একটি আসনে মনোনয়ন দিয়ে ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জের এমপি সাবেক পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীকে মনোনয়ন দেবেন না বলে শেখ হাসিনা জানান দলের মনোনয়ন বোর্ডের সভায়। কিন্তু এরপর গোলাম দস্তগীর গাজী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা করেন। ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে তাঁর শত কোটি টাকার লেনদেন পাকা হয়। এ টাকা সংগ্রহ করেন বিপ্লব বড়ুয়া সিঙ্গাপুরে গিয়ে। এ টাকার মাধ্যমে গোলাম দস্তগীর গাজী মনোনয়ন কিনে নেন। আওয়ামী লীগের এ রকম এমপির সংখ্যা হাতেগোনা কয়েকজন, যারা টাকা ছাড়া এমপি হয়েছেন। সে সময় আওয়ামী লীগের নেতারা অভিযোগ করতেন, শুধু হাতেগোনা কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা টাকা ছাড়া এমপি হতে পারছেন। কিন্তু বাকি সবাই এমপি হয়েছেন টাকার বিনিময়ে। ওবায়দুল কাদের এসব টাকা নিয়ে বলতেন, তিনি দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমে ব্যয় করবেন। কিন্তু বাস্তবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নয়, বরং তিনি তাঁর নিজের পকেটে ঢুকিয়েছেন। সবচেয়ে বড় কমিটি বাণিজ্যের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা জেলার কমিটির ক্ষেত্রে। শেখ হাসিনার তৎকালীন বেসরকারি বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ঢাকা জেলা কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে ২০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ঢাকা জেলার কমিটি গঠন হওয়ার পর সালমান এফ রহমান কমিটির সদস্যদের নিয়ে যে বৈঠক করেন সে বৈঠকে তিনি বলেন যে ২০০ কোটি টাকা খরচ করে তোমাদের কমিটি করেছি। আমি যা বলব সেভাবে তোমাদের কাজ করতে হবে। না হলে আমি এ কমিটি বাতিল করে দেব। ওবায়দুল কাদের শুধু ছাত্রলীগ আর যুবলীগের কমিটি গঠন করতে পারেননি। গঠন করার ক্ষেত্রে তাঁর কোনো ভূমিকা ছিল না। কারণ যুবলীগের কমিটি বাণিজ্য করতেন শেখ ফজলে শামস পরশ এবং তাঁর স্ত্রী নাহিদ যূথী। অন্যদিকে ছাত্রলীগের কমিটি বাণিজ্য করতেন ছাত্রলীগের দুই নেতা। এসব কমিটি বাণিজ্যের ফলে ব্যবসায়ী, লুটেরা, চোরাকারবারি, মাদক কারবারি এমনকি খুনের মামলার আসামি পর্যন্ত বিভিন্ন কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন। যার ফলে আওয়ামী লীগের নেতারাই স্বীকার করেন যে কমিটি বাণিজ্য আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে দিয়েছে। যে কমিটি বাণিজ্য থেকে হাজার কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েছেন ওবায়দুল কাদের নিজে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
সর্বশেষ খবর
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ
ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি
আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক